নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করার সময় যখন নিকনেম কি নেব বলে ভাবছিলাম তখন কেন যেন সবচেয়ে প্রথমেই ফেলে আসা প্রানপ্রিয় ক্যম্পাসের কথাই মনে এসেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যারাই পড়াশোনা করেছে, তারা সবাই জানে যে কি অসম্ভব এক আকর্ষন এই ক্যম্পাসের যা বৃদ্ধ বয়সেও মানুষকে নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত করে সবসময়। জীবনের স্বার্নালী এক অধ্যায় সময়টা। ক্যম্পাসে কাটানো প্রতিটি দিন একেকটি রঙ্গীন স্মৃতি এখন।
স্মতিময় কার্জন হল। ক্লাসের ফাকে ফাকে কত যে আড্ডা দিয়েছি এই সবুজ মাঠে । পকেটে তখন খুব বেশি টাকা থাকতো না। ঝালমুড়ি, চপ সিঙ্গারাও তখন অনেকে মিলে ভাগাভাগি করে কিনে মাঠে বসে খেতে খেতে চায়ের কাপে ঝড় তুলতাম। পাশ দিয়ে হেটে যাওয়া স্যারেরা দেখেও না দেখার ভান করে চলে যেতেন। কে জানে হয়ত তারাও তখন নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হতেন!
কলাভবনের এই অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্যের পাশে যতবারই দাড়িয়েছি, ততবারই শিহড়িত হয়েছি , আবেগতাড়িত হয়েছি। মুক্তিযুদ্ধের সামগ্রিক আবেদন ফুটে উঠেছে এই স্থাপত্যশৈলীতে। সেই আমলে মোবাইল ছিল না। বন্ধুদের মাঝে যাদের ক্যামেরা ছিল তাদের বন্ধুদের মাঝে ছিল দারুন কদর। প্রচন্ড বিরক্তি ও দেমাগ দেখিয়ে সেই ক্যামেরাম্যান বন্ধু আমাদের আবদার মিটিয়ে এই সব অসাধারন জায়গাগুলোয় ছবি তুলে দিত।
উপড়ের ছবিটি সাইন্স এনেক্স ভবনের। ভুগোল ও ম্যাথ ডিপার্টমেন্টে কিছু বন্ধু ছিল। তাদের সাথে আড্ডা দিতে যাওয়া হত সেখানে। এছাড়াও শহীদ মিনারের সামনে অবস্থিত এই ক্যম্পাসে যাওয়া হত শহীদমিনারে কোন অনুষ্ঠানে যোগদান করতে গেলে। অনেক সময়ই পথ নাটক, গান, আবৃত্তির আয়োজন করত উদিচির ছাত্রছাত্রীরা।
টিএসসির এই চত্বরে বসে বিখ্যাত কলিজার সিঙ্গারা খেতে খেতে আড্ডা দেয় নাই এমন ঢাবি স্টুডেন্ট মনে হয় খুজে পাওয়া যাবে না। টিএসসি মিলনায়তনে মাঝে মাঝে বিভিন্ন ব্যান্ডের কনসার্ট হত। টিকিটবীহিন সেই সব কনসার্টে চেয়ারে বসে গান শোনার জন্য অনেকে অনেক আগে গিয়েই জায়গা দখল নিত। অনেক সময় ভেতরে জায়গা না পেলে বাইরে মাঠে বসে শুনতাম ফিডব্যাক, মাইলস, এলারবি ইত্যাদি ব্যন্ডের গান। মৌসুমি কারে ভালবাস তুমি , রুপালি গিটার ইত্যাদি গানগুলোর সাথে আমারাও গলা মেলাতাম।
চারুকলায় যাওয়া হত মুলত পহেলা বৈশাখে। আমাদের সময়ের চারুকলার শোভাযাত্রায় এত হাবিজাবি মুখোশের প্রচলন ছিল না। তবে চারুকলায় যারা পড়ত , তারা ছিল বিড়াট আতেল। সবসময় একটা বাড়তি গাম্ভীর্য নিয়ে তারা চলাফেরা করত। বিপাশা হায়াত তখন চারুকলায় পড়ত। তাকে দেখতেও মাঝে মাঝে যাওয়া হত।
বৈশাখি, চৈতালি, ক্ষনিকা, তরঙ্গ, শ্রাবন ইত্যাদি নামে বিভিন্ন রুটে চলাচল করা এই বাসগুলো ছিল আড্ডা, ঝগড়ার প্রানকেন্দ্র। সে সময় এই বাসে ঝুলে ঝুলে ভার্সিটিতে যাওয়ার আনন্দই ছিল অন্যরকম।
লকডাউনে বসে বসে ঘুরেফিরে ক্যম্পাস লাইফের বিভিন্ন ছবি দেখতে দেখতে মনে হল, ব্লগেও একটি পোস্ট দিয়ে জানতে চেষ্টা করি বর্তমান ঢাবিয়ান ও এক্স ঢাবিয়ান কে কে আছেন এই ব্লগে। আমি সাইন্স ফ্যকাল্টিতে ছিলাম। অর্থাৎ কার্জন হল ছিল আমার মুল ক্যম্পাস। আমার জানামতে ব্লগার, জুন, সোহানী, রিম সাবরিনা জাহান সরকার, ভুয়া মফিজ, সেলিম আনোয়ার, শের শাইরি ইত্যাদি এক্স ঢাবিয়ান। তবে কে কোন ফ্যকাল্টিতে ছিলেন জানা নেই। এছাড়াও হয়ত আরো অনেক ব্লগার আছেন যাদের কথা জানা নেই।
লকডাউনে দুশ্চিন্তা, মানসিক অবসাদ ভুলে থাকতে এখন মানুষ পুরোনো বন্ধুদের সাথে অনলাইনে বিভিন্ন গ্রুপে আড্ডা দিচ্ছে।সর্বাত্মক ভাল থাকার প্রচেষ্টায় পারি দিচ্ছে সবাই কঠিন এক সময়। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবেই মুলত এই পোস্টের অবতারনা।
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৪১
ঢাবিয়ান বলেছেন: যেমনটা আপনার মর্জি, তেমনটাই ভেবে নিন
২| ১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি ও কার্জনের ছাত্র। অনেকে কার্জনের রাজা হিসেবে ই জানে। দারুন পোষ্ট। সাইন্স ক্যাফেটেরিয়া ভেঙে ফেলেছে। ওটার মাঝখানে সিঁড়ি দুই পাশে দুই কক্ষ। পূর্ব পাশের পুরোটা বলতে আমরা আমাদের করে নিয়ে ছিলাম। অন্যপাশটায় বাকি সব ডিপার্টমেন্ট। বৃহস্পতিবার দুপুরে আমরা গান আর আড্ডার আসর বসাতাম। রোহান অরূপ মশিউর তিন্নি নওমি চম্পা মইনুল আরও কত নাম। সবাই এখন প্রতিষ্ঠিত । বন্ধু দের মধ্যে তুষার শামীম শাহাদাত মামুন নিপুণ রাজীব সেই রকম গান আর আড্ডা । অরূপ টেবিল চাপড়ে দারুন শব্দের দ্যূতনা সৃষ্টি করতো । টেবিল চাপড়ালে কি হবে আসলে তো স্টেজ পারফর্মার। সে এক অন্য রকম আনন্দ ঘন। ডঃ মশিউর এখন নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ডিপার্টমেন্ট এর চেয়ারম্যান। হানিয়াম মারিয়া অর্থাৎ তিন্নি ও ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষক। চম্পামণি ঢাবি র শিক্ষক। রোহান বড় রিসার্চার পিএইচডি শেষ হয়নি এখনও। রোহান আর কবি সাইমুন জুটি কে কতভাবে ডাকলাম মোটুপাতলু ব্লা ব্লা ব্লা। দারুন সব সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের। রাজার মতই এক আমি। কতো স্মৃতি। মারা ধরা বুলেট বোমা গানের মূর্ছনা। আমি তখন দূরন্ত । আমি তখন কেন্দ্র বিন্দু।
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৫৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: দারুন আপনার স্মৃতিচারন।একটা পোস্টে দেখলাম যে আপনি ভুতত্ব্ব বিভাগে ছিলেন। সাইন্স ক্যফে আপনাদের ডিপার্টমেন্ট এর ্কাছে থাকায় বরাবরই সেটা জিয়োলজি ডিপার্টমেন্ট এর দখলেই থাকত। সাইন্স ক্যফেতে গিয়ে বহু জিয়োলজির ছাত্রছাত্রীর সাথে বন্ধুত্ব হয়েছিল। আমাদের সময়েও জিয়োলজির ছাত্রছাত্রীর আড্ডা গানে ক্যাফে মাতিয়ে রাখতো। দশ টাকার তেহারি খেতে খেতে যে কত আড্ডা দিতাম সেখানে যা এখন কেবলই স্মৃতি। এবার গিয়ে দেখেছি যে সাইন্স ক্যাফে ভেঙ্গে ফেলেছে।
৩| ১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:২২
কালো যাদুকর বলেছেন: এখানে কত স্মৃতি। যদিও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩০ দিনের বেশী পড়া হয়নি , তবুও এই ক্যাম্পাসছিল আপনভুুমি।
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৫৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: কয়েকদিন পড়লেও চিরদিনের জন্য আপন মনে হয়ে যায় সে জায়গা। পরে কোথায় পড়তে গিয়েছিলেন? বুয়েট না মেডিকেল?
৪| ১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: এখানে যেতাম শুধু আড্ডা দিতে।
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৫৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: আড্ডা দেবার আদর্শ জায়গাই বটে।
৫| ১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৩
চাঙ্কু বলেছেন: আহ!! ক্যাম্পাসের সেইসব দিনগুলি!! আমরা অবশ্য বেশী আড্ডা দিতাম সেন্ট্রাল লাইব্রেরীর সামনে!!
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৮:৫৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: তাহলে আপনি কলাভবনে পড়তেন। সেন্ট্রাল লাইব্রেরী কিন্ত প্রেমিক প্রেমিকা জুটিদের দখলেই বেশি থাকতো । আপনিও কি সেই দলে?
৬| ১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: টিয়ার গ্যাস কাকে বলে ঢাবি যে এডমিশন নিয়ে বুঝে গেলাম। রসায়ন বিভাগে ক্লাস শেষে ভূতত্ত্ব বিভাগে যাওয়ার পথে পুলিশের চূড়া টিয়ার গ্যাসে ব্যবহারিক জ্ঞান হয়ে গেল। চোখে কিছু দেখিনা।
অনেক মজার স্মৃতি শহীদুল্লাহ হল কার্জন হল ক্যাফে লাইব্রেরী ....
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:০৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: সাইন্স লাইব্রেরীর সামনে মোকাররম ভবনে আমাদের বেশিরভাগ ক্লাস হত। তাই লাইব্রেরীর পেছনটা ছিল আমাদের আড্ডাস্থল। ক্লাস বিরতির মাঝে সেখানে গিয়ে চা সিঙ্গারা খেতে খেতে আড্ডা দিতাম। সাইন্স লাইব্রেরীতে এবার যেয়ে দেখি যে সেই একই মামুরা এখনও আছে। কত যে স্মৃতি জায়গাগুলোতে। এখনো দেশে গেলে দল বেধে যেয়ে জায়গাগুলোয় স্মৃতি হাতরে বেড়াই।
৭| ১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি কমার্স ফ্যাকাল্টির।
শামসুন্নাহার হল আর টিএসসি ছিল আমার প্রধান আড্ডার জায়গা। আমাদের সময়ে টিএসসিতে দুপুরে একটা পোলাও এর পদ পাওয়া যেতো। দাম ঠিক মনে নাই। এক প্লেট পোলাও আর মাংসের একটা বাটি। তাতে দু'টুকরা মাংস, একটা আলু আর ঝোল থাকতো। লান্চে সবাই পাগলের মতো খেতো। বিশাল ক্যান্টিনেও জায়গা পাওয়া মুশকিল ছিল।
কে কে খেয়েছেন.......হাত তোলেন দেখি!!!
ঢাবি'র স্মৃতির কোন সীমা পরিসীমা নাই। বলতে গেলে কয়েক খন্ডের বিশাল বই হয়ে যাবে।
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:২১
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনে প্রেমিক মানুষ তাই প্রেমিকার হলের কাছেই থাকতেন সবসময় । শামসুন্নাহার হলের সামনের লাজবাব চটপটি খাইতে মাঝে মাঝে যাইতাম। আমাদের সময়ে ( বিশ বছর আগে) পোলাও এবং মুরগীর সেই এক টূকরা মাংশের দাম ছিল দশ বা পনের টাকা। আমাদের সাইন্স ক্যাফেতেও এই অখাদ্যটা পাওয়া যাইতো। তবে হলের ডাইলের চেয়ে সেটা অমৃতই ছিল বলা যায়। তবে সব ক্যাফেরই সিঙ্গারা ,চপ আসলেই দারুন স্বাদের ছিল। আমাদের সময়ে একটা চল ছিল যে প্রেম করলেই প্রেমিক প্রেমিকাদের
বন্ধুদের ট্যাক্স দিতে হবে। সেইটা হল চাংখারপুলের নিরব হোটেলে কিংবা শাহবাগের ( নাম ভুলে গেছি) হোটেলে গিয়া সবাইরে খাওয়াইতে হবে।
আসলেই ঢাবি'র স্মৃতির কোন সীমা পরিসীমা নাই। বলতে গেলে কয়েক খন্ডের বিশাল বই হয়ে যাবে।
৮| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার স্মৃতিতে আড্ডা, খাওয়া দাওয়া, ফুর্তি সবই আছে; কিন্তু ইহা যে, শিক্ষাকেন্দ্র, পড়ালেখা, রিসার্চ, কোন কিছু নেই। মনে হয়, ইহা ছিলো আড্ডাবাজী ও বিনোদন কেন্দ্র।
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:২৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: একদম ঠিক ধরসেন। প্রশ্নফাশ জেনারেসনের মানুষ আমরা। পড়ালেখা, রিসার্চ করব কেন? শিক্ষকেরা প্রশ্ন ফাশ করে আমাদের হাতে ক্লাসে ধরিয়ে দিতেন। আর আমরা উত্তরগুলো লিখে নিয়ে পরীক্ষার হলে বসে কেবল কপি করতাম।
৯| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৪২
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন:
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার স্মৃতিতে আড্ডা, খাওয়া দাওয়া, ফুর্তি সবই আছে; কিন্তু ইহা যে, শিক্ষাকেন্দ্র, পড়ালেখা, রিসার্চ, কোন কিছু নেই। মনে হয়, ইহা ছিলো আড্ডাবাজী ও বিনোদন কেন্দ্র।
এজন্য আপনি ব্যাতিক্রম আর এত ভালো লাগে আাপনাকে।
১০| ১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রোহান দারুন গান গাইতো দারুন। অরূপ কুমার বিশ্বাস অনবদ্য। আর কবি সায়েমুন নিভৃতচারী। তখন সে কবিতা লিখে কিনা আমি জানিনা। একজন নিপাট ভদ্রমানুষ। একদিন দুপুরে কি বিষয় নিয়ে যেন গণ্ড গোল বোমা । আমি বাইরে থেকে শুনলাম। পুলিশ থানা কিসব হাঙ্গামা । জীবনে প্রথম মনে আছে এখনও। কতো মজার নাম সম্বোধন । কত খেলা একদম নষ্টালজিক হয়ে গেলাম পোস্টে। কবি সায়েমুনের কবিতা আর পাঠ করা হয় না। ব্লগে এসে দেখি তিনি অনেক সিনিয়র ব্লগার। ....
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:৩৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: সম্বোধনের এর কথায় মনে হল যে নতুন বছরের শুরুতেই নববর্ষের খেতাব দেয়া হইত। এইসব নিয়ে কান্নাকাটি , মারামারি পর্যন্ত হত। তবে যারা বেশী রাগ হইত, তাদের খেতাবটা মোটামটি পার্মানেন্ট হয়ে যাইতো।
গান এর কথায় মনে হইল আমাদের ক্লাসে দুই ছাত্রী গান গাইতো। তবে সত্যি বলতে কি বরই বেসুরো। কিন্ত আড্ডায় বসলেই তারা গাইবেই। পরে তাদের শর্ত দেয়া হয়েছিল যে আড্ডায় বসে গান গাওয়া যাবে না। গান তাদের প্রেমিকের জন্যই কেবল বরাদ্দ রাখতে হবে।
ব্লগের সেই সিনিয়র ব্লগার কে?
১১| ১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: শাহবাগের ( নাম ভুলে গেছি) হোটেলে শাহবাগে সিলভানা নামে একটা রেস্টুরেন্ট ছিল, যার দোতলায় জুটিদের বসার জায়গা ছিল। আরেকটা রেস্টুরেন্টও ছিল এমন, যেটার নাম মনে নাই। আমি আরো দু'টা রেস্টুরেন্টে নিয়মিত যেতাম। একটা হলো, ধানমন্ডি ৪ বা ৫ এ মিং হাউজ নামের একটা চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। গতবার দেশে গিয়ে দেখি, সেটা ভেঙ্গে বিশাল একটা মাল্টি স্টোরিড শপিং সেন্টার বানিয়েছে। আরেকটা ছিল কাটাবনের মোড়ের দোতলায় চুংকিং বা টুংকিং নামের চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। ওটা এখনও আছে কিনা জানিনা। ওদের আমেরিকান চপসি নামের একটা আইটেম ছিল.......অসাধারন, অন্ততঃ তখন মনে হতো!!
১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:৫১
ঢাবিয়ান বলেছেন: হ্যা এখন মনে পড়েছে সিলভানা। ধানমন্ডির মিং হাউজতো বহু আগেই ভেঙ্গে ফেলেছে।খুব ছিমছাম , গাছপালা দিয়ে ঘেরা ছিল ছোট্ট চাইনিজ রেস্তোরাটা। পারিবারিকভাবে সেখানে যেশ কয়েকবার যাওয়া হয়েছিল। ধানমন্ডির ম্যাকডোনাল্ড চাইনিজের কথা মনে আছে?
১২| ১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:৪৪
কালো যাদুকর বলেছেন: @ঢাবিয়ান, আসলে ফিজিস্কে পরার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেমে পরে যাই। এর পরে যেখানেই যাই না কেন, প্রায় প্রতি সপ্তাহেই আসতাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে। আমার ছাত্রজীবন একাডেমিক কারনে অনেক কঠিন ছিল, অনেক ব্যস্ততা ছিল, কিন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস দিয়েছিল মনের প্রশান্তি। সে এক বিরাট ইতিহাস। আপনি ঠিকই ধরেছেন, ঐ দুটার একটিতে পড়েছিলাম।
১৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩২
ঢাবিয়ান বলেছেন: সাইন্স ফ্যকাল্টির এক খটোমটো নিরস সাবজেক্টে পড়তাম। ক্লাস, প্র্যকটিকাল মিলিয়ে অত্যন্ত টাইট শিডিউল ছিল। প্রর মাঝেই যথাসম্ভব এঞ্জয় করতাম ক্যাম্পাসজীবন। আসলেই ঢাবির লাইফ নিয়ে লিখতে গেলে বিরাট ইতিহাসই হয়ে যাবে। তারুন্যের শ্রেষ্ঠ সময়ের দুর্দান্ত স্বর্নালী এক অতীত সেই সময়টা।
১৩| ১৮ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:০০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ধানমন্ডির ম্যাকডোনাল্ড চাইনিজের কথা মনে আছে? অবশ্যই মনে আছে। মাঠের উল্টা পাশে কোনায় ছিল। পাশে একটা মার্কেট ছিল যেখানে মূলতঃ শাড়ি বিক্রি হতো। আমার হবু বউয়ের শাড়ি ওখান থেকেই কিনতাম। একটা আইসক্রীম পারলারও ছিল ওখানে, নাম মনে নাই।
এখন গেলে ঢাকার অনেক রাস্তাই ঠিকমতো বুঝে উঠতে পারি না। আগে ফাকা ফাকা ছিল, এখন একেবারে কমপ্যাক্ট!!
১৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমরাও এক অবস্থা। এখন ঢাকা গেলে বড় অপরিচিত লাগে এক সময়ের বড় চেনা শহরটাকে ।
১৪| ১৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আড্ডা দেবার আদর্শ জায়গাই বটে।
একবার আড্ডা দিতে গিয়ে বেশ বিপদে পড়েছিলাম।
এক মেয়ের সাথে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম ফুলার রোডে। সন্ধ্যার সময়।
এমন সময় একটা মাইক্রো এসে আমাকে টেনে হিচড়ে গাড়িতে তলে নিলো। অবশ্য কিছুক্ষন পর তারা আবার আমাকে সেই জায়গায় নামিয়েও দিয়ে যায়। অন্য একজনকে ধরতে এসে ভুলে আমাকে ধরেছিলো।
১৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৪১
ঢাবিয়ান বলেছেন: বেশ ভয়ের ঘটনা। কার সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন? সুরভী ভাবী নাকি অন্য কেউ?
১৫| ১৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি কোন হলে থাকতেন?
১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমি হলে থাকতাম না। আমার বাসা ঢাকায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে যাতায়ত করতাম।
১৬| ১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সোহানী বলেছেন: আহ্ সে স্মৃতি আবারো মনে করিয়ে দিলেন। আমি কিন্তু আড্ডাবাজি কম করতাম, অন্তত রোকেয়া হলের সামনে ফুটপাথে বসি নাই তেমন ।
ভুয়া মফিজ ভাইয়ের সে আলু ঝোল খেয়েছি। তবে ডাস বা স্যাডোতেই বেশী খাওয়া হতো আমাদের আড্ডাবাজির সময়।
জীবনটা খুব তাড়াতাড়িই ফুরিয়ে যাচ্ছে। কখন যে এতোটা বেলা হলো টেরই পেলাম না। এখন পিছন ফিরে তাকিয়ে অবাক হই।
আমরা এখানে আমাদের একটা ডিপার্টমেন্টের এ্যালাইমনাই গ্রুপ করেছি। প্রোগ্রামে যখন নিজের ব্যাচ বলি পোলাপানের সাথে তখন সবাই তিনবার সালাম দেয়। হায় হায় একেবারেই দেখি বুড়াদের তালিকায় নাম লেখালাম।
আমাদের অবশ্য ডিপার্টমেন্টের এ্যালাইমনাই আছে। আমরা প্রতিবছর একসাথে মিট করি। আমিও চেস্টা করি যোগ দিতে তাই আমরা বন্ধু বান্ধরা এখনো হারিয়ে যাইনি।
স্মৃতিচারনে ভালোলাগা।
১৯ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:০০
ঢাবিয়ান বলেছেন: টিএসসির ডাস এর কলিজার সিঙ্গারাতো টেরিফিক স্বাদের ছিল। আমাদের সময় ঐ এলাকায় একটা ভ্যানে কাঠালপাতায় তৈরী কন্টেইনারে বিরানী বিক্রি হত। সেটা খেয়েছিলেন কিনা জানি না।
আমাদেরো এলামনাই আছে। প্রতি বছর সেই এলামনাই নানান গেট টুগেদারের আয়োজন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধু বান্ধবরা কখনো হারিয়ে যায় না। আর এখনতো সোস্যাল মিডিয়ার যুগে কেউ হারিয়ে যেতে চাইলেও তাকে জোড় করে ধরে আনা হয়।
১৭| ১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একটা আইসক্রীম পারলারও ছিল ওখানে, নাম মনে নাই। আইসক্রীম পারলারটার নাম মনে পড়েছে। ওটার নাম ছিল ডলসি ভিটা!
১৯ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:০৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: মনে পড়েছে। আগে আমরা আইসক্রীম মানেই বুঝতাম ইগলু আর পোলার আইসক্রিম। কাঠিতে নাহয় বক্সে আইসক্রীম । ডলসিভিটাই মনে হয় প্রথম স্কুপ আইসক্রীম, বিশেষ আইসক্রীম গ্লাসে করে বিক্রির প্রচলন শুরু করে।
১৮| ১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
জুন বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে কত যে স্মৃতি তা মন্তব্যে লিখে শেষ করা যাবে না। কলা ভবনের ছাত্রী ছিলাম। কত মারামারি, দৌড়াদৌড়ি, স্যারদের স্নেহ অনেক কিছুই মনে পরে। মাস্টার্স এর ক্লাশে লাস্ট বেঞ্চে বসে পেছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে ঝালমুড়ি কিনে আবার ঢুকে পরা। টিএসসি, বিশেষ করে রোকেয়া হল আর আইইআর এর ক্যান্টিনের চা সিংগাড়া, কলা ভবনের পাশে তেতুল তলায় বসে আড্ডা মারা। রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে রংগিন বরফের আইস্ক্রিম খেতে খেতে রিকশা ডাকা। আহা কই গেল সেইদিন।
তবে কয়েক মাস আগে আমি একটা কলাভবনে গিয়েছিলাম। ছাত্র ছাত্রীদের পোশাক আসাক দেখে আমি শকড। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে বেশিরভাগেরই দেখলাম দোমড়ানো মোচড়ানো কাপড়, ছেরা স্যান্ডেল মাটিতে ঘষ্টে হাটছে, উস্কোখুস্কো চুল । আমাদের সময় যাদের দুটো তিনটা কাপড় ছিল সেগুলোও ধুয়ে ইস্ত্রি করে পরে আসতো সবাই। দু একজন ছাড়া সবাই ছিল মধ্যবিত্ত পরিবারের। কিন্ত এমন আউলা ঝাউলা আমরা কেউই ছিলাম না।
+
জানিনা এসব পড়ে কেউ না আবার আমাকে প্রশ্নফাস জেনারেশন ভেবে বসতে পারে
শাহবাগের আরেকটা বিখ্যাত রেস্টুরেন্ট ছিল তার নাম মৌলি।
১৯ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:১৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: আহ দারুন স্মৃতিচারন আপু। সিলভানা ও মৌলির নাম কোনভাবেই মনে করতে পারছিলাম না অথচ কত বার যে গেছি সেখানে। ব্লগে বসে আপনি আপনার অনার্স মাস্টার্স এ কি কি পড়তেন, মাস্টার্স এর থিসিসে রিসার্চ এর বিষয় কি ছিল এইসব লিখেন, পারলে থিসিস পেপারটাও সাবমিট করেন তাইলে হয়ত এই ব্লগের সবজান্তা সমশের যখন তখন প্রশ্নফাশ জেনারেসন বলা বাদ দিতে পারে
১৯| ১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:১০
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমি আর্টস ফ্যাকাল্টির এবং মুহসীন হলের আবাসিক ছিলাম।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় আপনার নিয়মিত আপডেট দেখে ভেবেছিলাম আপনি আমার জুনিয়র হবেন, কিন্তু পরবর্তীতে দেখলাম যে আপনি বেশ সিনিয়র। ভুয়া মফিজ স্যারের শামসুন্নাহার হলবেলা (?) পড়তে গিয়ে দেখলাম উনিও আমার সিনিয়র। ক'দিন আগে ব্লগার শের শায়রীর সাথে ফোনে কথা বলে জানলাম তিনিও বেশ সিনিয়র। এছাড়া আপনি যাদের নাম বলেছেন, তাঁরাতো আছেনই। আমার খুব ভালো লাগে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়ররা এখানে এখনও ব্লগিং করছেন। আপনার দৌলতে আবার ফেলে আসা ক্যাম্পাস দেখা হলো। টিএসসির ওই ছবিটাতে মনে হচ্ছে আমিও আছি। আর লালবাস তো আমার এক চলন্ত স্মৃতিকাতরতা।
ক্যাম্পাস নিয়ে আপনার মত আমারও ভালোলাগা, ভালোবাসা জড়িয়ে আছে এবং তার ছোঁয়া স্বাভাবিকভাবেই আমার বিভিন্ন লেখায় চলে আসে। আমার ক্যাম্পাস নস্টালজিয়াগুলো দেখতে পারেন।
নস্টালজিয়া ১
নস্টালজিয়া ২
নস্টালজিয়া ৩
১৯ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:২২
ঢাবিয়ান বলেছেন: পদ্ম পুকুর, বয়স যত বাড়বে তত বেশি স্মৃতিকাতরতায় ভুগবেন। এটাই নিয়ম। আর দূরে থাকি বলে খুব সম্ভবত এই টান আরো বেশি প্রবল। আপনার ক্যম্পাস নিয়ে কিছু লেখা আগেও পড়েছি। লিংক দেয়া পোস্টগুলোও অবস্যই পড়ব।
২০| ১৯ শে মে, ২০২০ রাত ১২:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক কিছু মনে আসছিলো লিখতে গেলে তো প্রশ্ন ফাঁস জেনারেশনের কাতারে ফেলে দিবে
তাই এ বেলা চুপ গেলাম।
তবে ভাগ্যিস কেউ বলে না ৭২ এর চেয়ার টেবিলের সাথে পাশ করা জেনারেশন
আপনার লেখায় +++
এই পোষ্টের কল্যাণে অনেক অনেক পরিচিত গল্প শুনতে পারছি।
১৯ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:৩০
ঢাবিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর কমেন্টের জন্য। আমেরিকায় থাকা এই বিশিষ্ট ব্লগার একবার বলেন গ্রামে চাকুরি করেন, আরেকবার বলেন কম্পিউটার কোম্পানিতে চাকুরি করেন, আবার বলেব আমেরিকায় বাঙ্গালীদের পড়ান!!!! এত এত বিষয়ে জ্ঞান থাকা আশ্চর্যের বিষয়ই বটে। আমরা প্রশ্নফাশ মুক্ক সুক্ক মানুষ , যেই বিষয়ে পড়াশোনা করেছি সেই বিষয়েই চাকুরি করে ভাত খাই। জ্ঞানী মানুষের কথা তাই ধরতে নাই
২১| ১৯ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:১৭
আল ইফরান বলেছেন: আমি ব্লগার চাঁদগাজীর প্রশ্নপত্র ফাঁস জেনারেশনের ওয়ান পিস এক্সাম্পল।
সায়েন্স এনেক্স, মেডিক্যালের আউটডোর গেইটের রাস্তা, শহীদ মিনার আর জগন্নাথের অক্টোবর ক্যান্টিন (দুপুরে ক্লাসের সুবাদে ওখানেই খেতে যেতাম) ঘিরে অনেক সুমধুর স্মৃতি জড়িয়ে আছে। ক্লাস, পড়াশুনা আর ডিপার্টমেন্টভিত্তিক সার্কেলের সাথে সময় কাটানোর কারনে কলাভবন কেন্দ্রিক ক্যাম্পাস লাইফ আসলে কখনোই উপভোগ করা হয়ে ওঠে নি (শুধু ইয়ার ফাইনালের জন্য কলাভবনের ৫ তলায় আসতে হতো )। কলাভবন কেন্দ্রিক একটা প্রেম না করা লাইফের বড় মিস
ক্যাম্পাস লাইফের সবচাইতে আনন্দময় মুহুর্তগুলোর মধ্যে একটা ছিল বৃষ্টির সময় মল চত্ত্বর ধরে হলের পথে হেটে যাওয়া এবং একই পথ ধরে আবার ফিরে আসা। সে এক অপার্থিব অনুভুতি !
আর আবাসিক ছাত্র ছিলাম বিধায় স্বাভাবিকভাবেই ক্যাম্পাসের একটা রাজনৈতিক উত্তাল সময়ের স্বাক্ষী (বিএনপি থেকে তত্ত্বাবধায়ক, আবার তত্ত্বাবধায়ক থেকে আওয়ামী লীগ)। ছোট হলের ছাত্র হওয়ার সুবাদের ছাত্ররাজনীতির অনেক অন্ধকার গলি-ঘুপচি খুব কাছ থেকে দেখা হয়েছে।
২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৩৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি সায়েন্স এনেক্স পড়তেন মনে হচ্ছে। আপনার ছাত্রজীবন আমার সমসাময়িক বলেই মনে হচ্ছে। হলে থাকতাম না। কিন্ত হল ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতির কথা খুব ভালভাবেই শুনতাম সহপাঠীদের মুখে। একটা সিট পেতে যে কত কষ্ট করত গ্রাম ও মফস্বলের ছাত্ররা শুনলে গা শিউরে উঠতাম সেই সময়েও । আমাদেরো ক্লাস, পড়াশুনা আর ডিপার্টমেন্টভিত্তিক সার্কেলের সাথেই সময় কাটানো হত। তবে বইমেলা, পহেলা বৈশাখ , বিজয়দিবস জাতীয় দিনগুলোতে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা মিলেমিশে একাকার হয়ে উপভোগ করত।
২২| ১৯ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি বলতে চেয়েছি,আপনি কোন হলের ছাত্র ছিলেন। আমি যদিও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িনি। বেশ কিছু হলে ৯০ এর দশকে আমার বন্ধুরা থাকতো। সে কারণেই গিয়েছি অনেক বার।
২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৪০
ঢাবিয়ান বলেছেন: সাইন্স ফ্যকাল্টির একটা হলের সাথে এটাচড ছিলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি প্রশ্নফাঁসের সময় ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ছিলেন, নাকি তার আগে ছিলেন?