নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংক্ষেপে নিজের সম্পর্কে মূল্যায়নঃ ভালো মানুষ হিসাবে নিজেকে দাবি করি না কখনোই, চেষ্টা করছি ভালো মানুষ হতে। জানিনা কবে ভালো হতে পারব! আর আমি এমনিতে বেশ ঠাণ্ডা, কিন্তু রেগে গেলে ভয়াবহ! একটু introvert টাইপের। স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, তার যদিও অধিকাংশই ভেঙ্গে যায়! আশার পিঠে আশা বেঁধে তবুও নির্লজ্জের মত স্বপ্ন দেখে যাই। স্বপ্ন দেখি আকাশ ছুবো, মেঘের ভেলায় উড়ে যাব, নিজের রঙে রাঙ্গিয়ে দিব, সত্য ও সুন্দরের আলো ফোটাবো। জানিনা পারব কি ব্যর্থ হবো। চেষ্টা তবু করেই যাবো।
আমি আজকে মহিলাদের সতীত্ব নিয়ে কথা বলব। সাধারনত কোনো মেয়ে সতী কিনা সেটার বিচার হয় যদি সেই মেয়েটির প্রথম রাতের(ফুলশয্যা) রক্তপাত দিয়ে । আর আমি নিশ্চিত যে এমন মানসিকতা অনেকেরই আছে। কিন্তু দুঃখের সাথে জানাই এটা ভুল ধারনা। রক্তপাত হলেই যে সে সতী হবে এটা ভাবার কোনো কারন নেই। আর প্রথম রাতের রক্তপাত এই ধারন সত্যতা ০%।। সব মেয়ের প্রথম রাতে মিলনের সময় রক্তপাত হয় না এটা বুঝতে গেলে প্রথমে জানতে হবে হাইমেন কি? হাইমেন হলো এমন এক পর্দা যা যোনির মুখকে ঢেকে রাখে( অনেকে ভাবে এটা পুরো যোনিকে ঢাকে, যা একটা ভুল চিন্তা) সব মেয়ের নাও থাকতে পারে। নারীভেদে হাইমেন ভিন্ন হয়- এটা উচ্চতা, গঠন এবং ওজনের উপর নির্ভর করে।। কারোর এটি মোটা কারোর এটা পাতলা আবার নাও থাকতে পারে। কারোর হাইমেন বৃহত্তর কারোর স্বাভাবিক নিয়মে খুব ছোটো পরিমানে। হাইমেন বয়স বৃদ্ধিরর সাথে সাথে মিলিয়েও যায়। বেশির ভাগ মেয়ের ক্ষেত্রে সাইকেল চালানো, শরীরচর্চা বা নাচ করলে ক্ষয় হয়। তাই বিয়ের প্রথম রাতে রক্ত না বের হবার সম্ভবনা ৬৩% ( British medical journal) । তাই দেখা যায় একটা ১৬ বছরের মেয়ের একটা ২৫ বছরের মেয়ের থেকে রক্তপাত হবার সম্ভবনা বেশি হয় বয়স কম হবার কারনে।।মেয়েরা প্রাপ্ত বয়স্কা হবার সাথে সাথে হাইমেন ক্ষয় হওয়াটা প্রায় নিশ্চিত ধরে নেওয়া যেতে পারে। কম বয়সিদের ক্ষেত্রে আগের বর্ণিত কারন গুলি রাক্তপাত না হবার জন্য দ্বায়ী।
এবার আসি কখন রক্তপাত হতে পারে? যদি দেখা যায় জোরপূর্বক সঙ্গম করা হল বা কোন নারী সঙ্গমের জন্য তৈরি হবার পুর্বে জোর করে সঙ্গম করলে। যা নারীদের শরীরে যন্ত্রণা দিতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় রক্তপাতের কারন হাইমেনের পরিবর্তে এই সব হয়। নারীরা প্রথম রাতের রক্তপাত হবার কারন এইগুলি ৩৭%. এইটা পোস্ট করার কারন একটা খবরে দেখলাম যে শুধু সন্দেহের কারনে একটা নারীকে ডিভোর্স দেওয়া হয়েছে। কষ্টকর।। আমি জানি এটা শেয়ার করার ক্ষমতা খুব অল্প লোকেরই আছে। আর যারা এটা শেয়ার করতে লজ্জা পাবে তারাই আবার sex education নিয়ে বড়ো বড়ো লেকচার দেবে
২| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, আপনার এলাকার (মেদিনীপুর) লোকজন বিয়ে করার পর, সতীত্ব পরীক্ষাটা আপনার দ্বারা করিয়ে নেয়া উচিত!
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৪:২১
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: যারা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নয়, তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৫:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই বিষয় নিয়ে এই ফোরামে আলোচনা না করলেই মনে হয় শোভন। এটা আপনার ফেসুবুকের ক্লজড ফ্রেন্ডস জাতীয় গ্রুপে আলোচনা করা যেতে পারে। এখানে আমাদের অনেক জুনিয়র/সিনিয়র ব্লগার আছেন। তাদের কাছে আমরা ছোট হতে চাই না। আর ব্লগে যারা আসেন তারা আপনার আলোচনার বিষয় সম্পর্ককে সম্ভবত কম জানেন না।
৫| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: স্যরি পোষ্ট টি আপনার রুচিবোধের উপর আছড় ফেললো।
৬| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, আপনার এলাকার (মেদিনীপুর) লোকজন বিয়ে করার পর, সতীত্ব পরীক্ষাটা আপনার দ্বারা করিয়ে নেয়া উচিত!
এমন জ্ঞানগর্ভ পোস্টে কাহু এইটা কি কৈল?
৭| ০৬ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:০০
একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: বাঁচতে হলে জানতে হবে। ব্লগে সিনিয়র আর জুনিয়র বলে কোন ক্লাস নেই। এখনাএ সবাই শিক্ষিত এবং পারস্পরিক আলাপ আলোচনার মাধ্যমে নতুন কিছু জানার জন্য আসে। শারীরবৃতিয় বা ধর্মীয় কোন কিছু আলোচনা হলেই সেটাকে চেপে দেওয়ার চেষ্টা হয়, সেটা কাম্য নয়।
৮| ০৬ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭
দিলের্ আড্ডা বলেছেন: এখন আপনাকে নোংরা মনমানসিকতার লোক বললেই, আপনি ভাববেন স্যাক্স সম্পর্কে আমাদের দেশে ব্যাপক ট্যাবু কাজ করে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:০৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ভাই পৃথিবীতে এতো কিছু থাকার পরও এ বিষয়টি নির্বাচন করলেন লেখার বিষয় হিসাবে? এই একুশ শতকের আধুনিক মানুষের আধুনিক সমাজ ব্যবস্থায় সভ্য মানুষ এগুলো নিয়ে ভাবে না। এগুলো প্রাগৈতিহাসিক মানুষদের ভাবনার বিষয়। যারা নারী/মহিলা/মেয়েদের 'টয়' মনে করে মানুষ নয়।
আগে পুরুষদের সতীত্ব পরীক্ষা করার যন্ত্র আবিষ্কার করা হোক, তারপর মেয়েদের এ বিষয় নিয়ে আলোচনা । আমরা পুরুষতান্ত্রিক অসুস্থ একটা সমাজ ব্যবস্থার প্রতিনিধি।