নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক দিন আগের কথা
তখন আমি ভালোবাসিতাম
শরতের আকাশ
একদিন শরতের আকাশ দেখে
আমার যে কি হলো
আমি একখানা কবিতা বানিয়ে
ছেড়ে দিলাম।
আর তিনজন মেয়ে সে কবিতা পড়ে
একজন আমাকে পাঠাল একটা পাতা, একজন একটা চিরকুট
আরেকজন একটা আস্ত চিঠিই লিখে
ফেললো আমার কাছে।
এক কবিতায় তিনজন ঘায়েল
হলে আমি শরতের শাদা মেঘের
উপরে ভেসে চললাম।
আরো আরো আরো কবিতা
ছুটে চলল বাতাসে
শরতের মেঘ ছেড়ে আমি
নিশ্চয় চাঁদ-তারা পেরিয়ে
আরো আরো আরো উপরে
ভেসে বেড়াব এইবার।
শরতের শেষে সব চোখের আড়ালে
হেমন্তের ঝরাপাতা আমি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৭
আনু মোল্লাহ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
আমি আসলে কবি না। গদ্য লেখক। হঠাৎ কি মনে হল তাই দুকথা লিখলাম।
ঝরাপাতা যে পাতা ঝরা পাতা রয়ে গেছে খেয়ালই করিনি।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৬
জনারণ্যে একজন বলেছেন: আপনি লেখক, এটা জেনে ভালো লাগলো।
তো, লেখকদের কি যতি-চিহ্ন ব্যবহার করতে নেই? কিংবা লেখকগণের লেখা তথাকথিত গদ্য-পদ্য কি গুরুচন্ডালি দোষেও দুষ্ট নয়? কিছু মনে করবেন না আবার। আপনি লেখক, তাই ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞাসা করলাম আর কি।
ও হ্যাঁ, আপনার লেখা এক কবিতায় তিন-তিনজন মেয়ে 'ঘায়েল,' হয়েছে শুনে বড়োই ঈর্ষাবোধ করছি।
দেখা হইলে কপালে কপাল ঘষা দিমু - যদি ভাইগ্য ফিরে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শুরুটা ভালো ছিল। শেষের ফ্যান্টাসিতে ক্লাইমেক্স তেমন জমলো না।
হেমন্তের পাতা ঝরা পাতা আমি কেমন? 'হেমন্তের ঝরাপাতা আমি' বললেই তো কথাটা সুন্দর ও সাবলীল শোনায়।
যাই হোক, শুভেচ্ছা।