নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“তোমার পাতায় লিখলাম আমি প্রথম প্রণয় লিখা----------------’’
তারপরে লিখলঃ
“তোমারে যা দিয়েছিনু সে তোমারি দান
গ্রহন করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায়।”
তুমি নহ নিভে যাওয়া আলো, নহ শিখা।
তুমি মরীচিকা,
তুমি জ্যোতি।-
জন্ম জন্মান্তর ধরি- লোক লোকান্তরে তোমা - করেছি আরতি,
‘আমরা যাব যেখানে কোনো
যায়নি নেয়ে সাহস করি।
ডুবি যদি তো ডুবি না কেন,
ডুবুক সবি, ডুবুক তরী।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৬
আনু মোল্লাহ বলেছেন: হ্যাঁ, আগে দিয়েছিলাম।
তবে এবার কিছুটা চেঞ্জ করে আবার দিলাম। বিশেষ করে ফিনিশিংটা অনেকখানি পাল্টিয়েছি।
অজস্র ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা প্রিয় বিদ্রোহী
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু, পড়েছি আগে। শুরুটা ভালো ছিলো। পরে অতীতের বর্ণনার আধিক্য ক্লান্তিকর ঠেকেছে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৮
আনু মোল্লাহ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মাহবুব ভাই
আগের চেয়ে এবার কিছুটা চেঞ্জ করেছি। বিশেষ করে ফিনিশিংটা চেঞ্জ করেছি। তাই আবার দিলাম। অতীত নিয়ে যা বললেন তাও মাথায় নিলাম। আবার হয়তো কাটছাট করে নেব।
৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: নারিসা বললে, ‘কি বল এসব। মাথায় উপর দিয়ে যায়, বুঝি না কিছু। বাট শুনতে ভাল লাগে। আই লাইক ইট!!!!
হে হে। ওই টাইপ মাইয়ারে কবিতা শোনানো আর বালুতে ইয়ে করা এক।
মজা পাইছি। খুব ভাল লিখেছেন
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১১
আনু মোল্লাহ বলেছেন: অনেকে বালুতে ইয়ে করতে মজা পায়। তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায় কিনা। :প
আপনার মন্তব্যে মজা পেয়েছি অনেক। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গল্পটা আগে দিয়েছিলেন কি?
কেন যেন মনে হল পড়েছি। বেশ ভাল করেই পড়েিছলাম। ভালো লেগেছিলো তখনো
এখনো আবারও ভাল লাগল
+++++++