নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাতে একটা ডার্বি সিগারেট নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মজিদ। উপযুক্ত শিকার এখনো পায়নি।
খুব ছোটবেলায়, যে বয়সে ফুটবল বা ক্রিকেট খেলতে শেখে সে বয়সে, বিড়ি খেতে শিখেছিল। তাদের ভাঙ্গা প্লাস্টিকের ছাউনির ঘরটিতে তখন তার বাপ-মার সাথে সে থাকত। তার বাবা রিক্সা চালিয়ে, ঘেমে-নেয়ে-হাঁপিয়ে, খাবি খাওয়া মাছের মত হা করে শ্বাস নিতে নিতে দুপুরে খেতে আসত। খেতে এসেই দুপুরে চৌকির উপর বিড়ির বান্ডিল আর গ্যাস লাইটারটা রেখে তাদের প্লাস্টিকের ঘর হতে অনতি দূরে খালের উপর ঝুলন্ত, উন্মুক্ত বাথরুমে ‘কাম সারতে’ যেত। তাদের বস্তির দেড়শ লোকের জন্য এই একটাই ছিল পায়খানা। নারীপুরুষ আন্ডা বাচ্চা সকলের জন্যই এই একখানা। সকাল বেলা বিশাল লাইন। তার বাবা লাইন এড়ানোর বুদ্ধি হিসেবে দুপুর বেলা খাওয়ার আগে’ কাম সারত’। তার মা যেত রাইত দশটার দিকে। মেস বাড়ি থেকে রান্না বান্না শেষ করে আসার পরে। তাকে তখন বাথরুমের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে হত। দুষ্ট লোকেরা তখন মেয়ে মানুষের বাথরুমে উঁকি দিত। সে নিজেও অন্য মেয়েদের দিকে উঁকি দিত। বিশেষ করে সকাল বেলা পুরুষ মানুষ কাজে যাওয়ার জন্য আগে আগেই কাম সেরে নিত আর তখন মেয়ে মানুষের যাওয়া নিষেধ ছিল। পুরুষের আনাগোনা শেষ হলে নটা দশটার দিকে মেয়েদের আনা গোনা বেড়ে যেত। তখন বস্তিতে পুরুষ বলতে কেউ থাকত না। তারা কেউ রিকসা নিয়ে, কেউ রাজমিস্ত্রির জোগালি দেয়ার জন্য, কেউ সালসা বিক্রির জন্য, কেউ দাঁতের মাজন নিয়ে, কেউ কেরানিগঞ্জের দিকে মাটি কাটার জন্য চলে গিয়েছে। বাদ আছে কিছু মেয়েছেলে আর তাদের মত আন্ডা বাচ্চারা। তাদের বাথরুমে ঝাওয়ার উপায় ছিল না। তারা ঘুম থেকে উঠে রেল লাইনে গিয়ে লম্বা লোহার পাতের উপর বসে দলবেঁধে আরামে গল্প করতে করতে কামসেরে নিত। একটু পরে ভদ্রলোকেরা কাঁচা গুয়ের গন্ধে নাকে হাত দিয়ে কিংবা রুমাল চেপে পার হত। অনেকে মা মাসী ধরে গালাগালি করতে করতে যেত। তাদের দেখে মজা লাগত। মাঝে মাঝে তার মেজাজ খারাপ হত। ইচ্ছে হত এই সব ভদ্রলোকেদের গায়ে যদি সে কোনদিন কাঁচা বিষ্ঠা ছুঁড়ে দিতে পারত।
সেই দিনগুলোতে তার বাবা যখন দুপুর বেলা বিড়ির বান্ডিল রেখে পায়খানায় যেতে সে সেখান থেকে দু একটা সরিয়ে ফেলত। আর নিয়ে সোজা যেতে হেঞ্জুদের ঘরে। বাবা যখন আবার রিকসা নিয়ে বেরিয়ে যেত তখন প্রায় বিকেল হয়ে আসত। বস্তিতে এই সময় লোকজন থাকে না। দু একজন মেয়ে মানুষ হয়ত কাজ থেকে ফিরে গা গোসল ধুইছে, কিংবা অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের পিঠে কারনে অকারণে দুচার ঘা দিয়ে তাদের কান্নায় পুরো বস্তি মাতিয়ে তুলছে। চুপি চুপি তারা দুজন গিয়ে উঠ হেঞ্জুদের ঘরের পিছনের বটগাছটাতে। সেই গাছে থেকে দেখা যেতে মেয়েদের গোসলকরা, এমন কি কোন মেয়ে যদি বাথরুমে যেত তাও তারা দেখতে পেত। তারা দুজনে তখন বিড়ি টানতে টানতে গোসল খানায় আর বাথরুমে চোখ রাখত। একবার ধরা খেয়েছিল, তারা বাবা তখন আচ্ছা মার দিতে চেয়েছিল। হারামজাদা, খানকিন পুলা বলে গাল পেড়ে দুচার ঘা দিতেই তার মা তারে ছুটিয়ে নিয়ে গেল। বস্তির ইতিহাসে এসব বড় অপরাধ ছিল না। বস্তির লোকজন তখন খানকির পুলা বড় হলে গুন্ডা হবে বলাবলি করছিল। আর ভুক্তভোগিদের দুএকজন বেশ করে আচ্ছামত তার মা মাসিকে গালাগাল করেই ব্যাপারটা শেষ করে ফেলেছিল। সেই থেকে বটগাছে উঠা ছেড়ে দিয়েছে মজিদ, কিন্তু বিড়ি ছাড়েনি। শিকারের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে বিড়ি খাওয়ার মধ্যে ভাল দিক আছে। নিজেকে খুব স্বাভাবিক রাখা যায়। উত্তেজনা কাজ করে না। আর শিকার কখনোই বুঝতে পারে না যে তার জন্যই ওঁত পেতে আছে কেউ।
সিগারেটের ধোঁয়া ছেড়ে দিয়ে উড়ে যাওয়া ধোঁয়ার ফাঁক দিয়ে চারপাশটা আরেকবার নিরীক্ষণ করে নেয়। এদিকটা সন্ধ্যার পর একদম নির্জন হয়ে যায়। রাস্তার লাইট কখনো থাকে না। সোডিয়াম বাতি লাগানো হলে শেষ রাতে এসে তারা ভেঙে দিয়ে যায়। বস্তির হিরোইঞ্চি জোল্ল্যা, হীরইন্না, মইন্না, হেঞ্জা এরাই মাঝে মাঝে এই বাতিগুলো খুলে নিয়ে যায়। অবশ্য একবার খুললে বেশ কিছু দিনের জন্য নিশ্চিন্ত। রাস্তার দুপাশে বেশ বয়স্ক দু’টা আমগাছ আর শিরীষগাছ থাকায় বেশ আলো আাধাঁরি তৈরি হয়। পকেটে হাত দিয়ে দেখে মজিদ জনিসখান ঠিকমত আছে। ঠিকমত থাকারই কথা। তবু হাতদিয়ে দেখে নেয় একবার। জিনিসটা ব্যবহার করতে হয়না অবশ্য। কিন্তু এটা ছাড়া ভয় দেখানো যায়না। ভয় দেখাতে বেশ মজা লাগে তার। একবার একমেয়ে চিৎকার করতে গেলে গালে ঢুকিয়ে দিয়েছিল জিনিসটা। মেয়েটা এত ভয় পেয়েছিল, হা বন্ধ হয় না আর। তাড়াতাড়ি ব্যাগ মোবাইল দিয়ে দিল। গলায় একটা স্বর্ণের চেইন ছিল ওটা একটানে ছিঁড়ে নিল। আর রিকসা অলাকে বলে দিল, “কোনদিকে না তাকায়া সোজা চইলা যা। এদিক ওদিক তাকাবি কি দাঁড়াবি একদম সোজা হান্দাইয়া দিমু।” এইসব জিনিসে খুব মজা পায় মজিদ। নিজেকে রাজা-বাদশা রাজা-বাদশা মনে হয়। যেভাবে বিশেষ করে মক্কেলরা যখন ভয়ে দিশেহারা হয় তখন। তবুও বোক্কার মত সাহস নাই তার। বোক্কা পিপড়ার মত মানুষ মারতে পারত। পাঁচ হাজার টাকা অ্যাডভান্স দিতে হত। কাজ শেষে আরো পাঁচ হাজার। নাম ঠিকানা আর একখান ছবি লাগত। বোক্কার নাকি এই মাঝে মাঝে ধরনের ক্ষ্যাপ না মারতে পারলে দিশেহারা লাগত, মাথায় রক্ত উঠে যেত। ফিনকি দিয়ে ছোটা মানুষের তাজারক্ত দেখলেই কেবল মাথাটা হালকা হত। একবার মজিদকে যেতে হয়েছিল তার সাথে। সদরঘাটে একটা নৌকা নিয়ে তারা গিয়েছিল মাতুয়াইলের ও দিকে একটা ইটভাটার পিছে। কে এন্ড সন্স ইটভাটার মালিকের ছেলে করিম মুন্সি। তার জান কবচ করার লিজ নিয়েছিল বোক্কা। করিম মুন্সির মোটা শরীর। ইয়া বড় পেট। গালকাটা মিলন কন্ট্রাক্ট পেয়েছিল মুন্সিকে শেষ করার। বোক্কা তখন মিলনের গ্রুপে কাজ করে। বোক্কার নিয়ম ছিল আগে একদিন গিয়া সব দেখে আসা। খোঁজ খবর নেয়া। মুন্সি রাত আটটার দিকে ইটভাটা হতে বের হয়ে মোটর বাইকে করে বাসায় যায়। মজিদ আর বোক্কা রাস্তার পাশে একটা গাছের নিচে দাঁড়িয়ে ছিল। করিম মুন্সি আসতেই দুজনে পথ রোধ করে দাঁড়ায়। তোমরা কারা বলে হার্ড ব্রেক করে দাঁড়ায়। আপনার লগে একটু কথা ছিল বলে বোক্কা। তারা দুজনেই এগিয়ে যায়। মজিদের হাতে ধরা রুমালটি কোন কথাবার্তা ছাড়াই মুন্সির নাকে ধরে। সেন্স হারিয়ে পড়ে যান তিনি। বাইকটি গিয়ে গায়ের উপর পড়ে। দেখে মনে হয় এক্সিডেন্ট করেছে। পরপর দুবার গুলি করে বোক্কা। মাথায়, বুকে। মাথা টলতে থাকে মজিদের। এর আগে কাউকে এভাবে মরতে দেখেনি সে। এমনিতেই মরা মানুষ দেখলে তার কেমন জানি লাগে। বোক্কা তার হাত ধরে টেনে নিয়ে আসে। সরু খালে নৌকা বেয়ে তারা আবার সদরঘটে ফিরে আসে। নৌকায় কয়েকবার বমি হয়েছিল মজিদের। বোক্কা বলছিল, ‘হারামজাদা, এইবার তরে গুলি করমু।’ বোক্কার নাকি এইসব করতে বড় ভাল লাগত। তার সব চেয়ে পছন্দ ছিল জবাই করা। জবাই করার আগে নাকি যখন মানুষ ভয়ে দিশেহারা হয়ে যায় দেখে বোক্কার নেশা লেগে যেত। জবাই করার পরে ফিনিকি দিয়ে রক্ত ছুটলে সেদিকে তাকিয়ে থাকতে নিজের রক্ত টগবগ করে উঠত। তারপর একটা বিড়ি ধরিয়ে আয়েশে ফিরে আসত সে। সেই বোক্কাই শেষ হয়ে গিয়েছিল। গুলিখেয়ে। গালকাটা মিলনের সাথে শেষদিকে বনিবনা যাচ্ছিল না। রেললাইনের পাশে ভোরবেলা দেখাগেল বোক্কার লাশ পড়ে আছে। শেষে পুলিশ এসে নিয়ে গেছে। অবশ্য বোক্কা কইছিল এই যে এত মানুষ মারি আমারো মরণ আইতাছে রে। এত মানুষ মাইরা বোক্কা শেষ হয়া গেল। তাজ্জব। বোক্কা কইছিল তুই পারবিনা মানুষ মারতে। তুই শালা ফকিন্নির সাহস নাই। আসলেই সাহস নাই। মাঝে মাঝে বড় লোকের দু একটা পুতু পুতু ডল দেখলে দু একটা চটকনা দেয় মজিদ। এর বেশি কিছু করতে পারে না। নাদুসনুদুস শরীরের এইসব ছেলেমেয়ে গুলো যখন ভয়ে কুকড়ে যায় বড় ভাল লাগে মজিদের। মাঝে মাঝে তারও খুব ইচ্ছা করে একটা মানুষ খুন করে। একবার খুন করতে পারলেই ভয়-ডর কেটে যাবে। মান-ইজ্জতও বাড়ে। সেবার হাজতে দেখেছে। খুন করে হাজতে গেলেও কত মান সম্মান। আমি শালা ফকিন্নি আসলেই একটা ফকিন্নি, বলে নিজেকে নিজেই গালি দেয়। নাহ, একটা খুন তাকে করতেই হবে।
রিকসা করে কে যেন আসছে। এটেনশন নেয় মজিদ। গাট্টাগোট্টা কে একজন আসছে। এই ধরনের গাট্টাগাওট্টা গুলো বেশির ভাগ ভীতুর ডিম হয়। অন্তত মজিদের অভিজ্ঞতা তাই বলে। কাঁদে ব্যাগ। ল্যাপ্টপ-টেপটপ হবে। হাতে মোবাইল চালাতে চালাতে আসছে। এটা একটা প্লাস পয়েন্ট। আজকাল অনেকেই অনেকে রাস্তায় মোবাইলে এত মসগুল থাকে যে এদের কাবু করতে গেলে ভ্যাবাচ্যকা খেয়ে উঠে। মোবাইলের ভিতর থেকে এই দুনিয়াতে আসতে আসতেই কাজ সেরে ফেলা যায়। ভাঙা রাস্তা। ধীরে সুস্থে টানছে রিকসা। রাস্তার একপাশে শিরীষ গাছটা টা যখন ক্রস করবে তখনই অপারেশন সারতে হবে। এক পাশে শিরীষ গাছ, আরেক পাশে ডেভেলাপার কোম্পানির কাজ চলছে। উঁচু টিন দিয়ে ঘেরা। নীল রঙের টিনের উপর সাদা রঙে পাঁচিল সমান উঁচু করে লেখা আর, ডি, ডেভেলাপারস। ভিতর থেকে হরদমই দুম-ধাম শব্দ আসছে। এদের গেটটা উলটো পাশে। সুতরাং এই রাস্তায় কি হয় না হয় তা কারো খবর থাকে না। থাকলেও তেমন একটা যায় আসে না। আজকাল কেউ কারো ধার ধারে না। সবাই নিজের প্রাণ বাঁচাতে চায়। আর জিনিসটা থাকলে কোন ভয় নাই। সন্ধ্যার পরে এদিকে লোকজনে আনাগোনা কমে যায়। একা একা লোকজন আসতে ভয় পায়। কিন্তু এই লোকটি একাই আসছে। রাস্তার উপরের চামড়া উঠে গিয়ে এবড়ো থেবড়ো ইট পাথর আর গর্ত হয়ে গিয়েছে। পরিচিত জনের মত ‘ভাইজান, স্লামালেকুম’ বলে এগিয়ে যায় মজিদ। ‘কি খববর ভাইজান?’ এটাই মজিদের নিয়ম। উৎসুক কিন্তু সপ্রতিভ দৃষ্টিতে তাকায় লোকটি। সামনে গিয়ে রিকসার গতিরুদ্ধ করে দাঁড়ায়। পকেট থেকে জিনিস সমেত হাত বের করে। বেশ শক্তি অনুভব করে। রক্ত নেচে উঠে। কোন কিছু অন্যথা হলে খুনটা কি আজই করে ফেলবে? একটা খুন করা খুব দরকার। অন্যদিনের চেয়ে অনেক বেশিই সাহসী মনে হয় নিজেকে। কিছু বুঝে উঠার আগেই কেডস পরা পায়ের একটা লাথি হিট করে মজিদের ঠিক কবজি বরাবর। হাতের জিনিসটা ছিটকে পড়ে। হাতের কবজি যেন ভেঙে দু’টুকরো হয়ে গেছে।
লোকটি চিৎকার করে লাফিয়ে এসে ঝাপটে ধরে। তলপেটে আবারো প্রচন্ড আঘাত। একজন দু জন করে চারিদিক থেকে লোকজন ছুটে আসে। কিল ঘুষি চড় থাপ্পড় লাথি চলতে থাকে। বেহুশের ভান করে পড়ে থাকতে হবে এখন। কতক্ষণ থাকা যাবে কে জানে। মানুষের হইচই আর আঘাত কোনটাই কমেনা, বরং বাড়তে থাকে। মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। পেটের নাড়ী-ভূড়ি ছিড়ে গেছে বোধহয়। কেউ একজন বলে পুলিশে খবর দেয়া দরকার। আরেকজন বলে পুলিশে খবর দিয়ে কি হবে! পুলিশ বড় চোর। মজিদ সমস্ত মন প্রাণ ঢেলে প্রার্থনা করে এখন যেন পুলিশ আসে। একবার যদি পুলিশ আসে তবে খুনের স্বপ্নটি বেঁচে থাকে। ধোলাই চলতে থাকে।পুলিশ আসে না। আর কতক্ষণ টিকবে সে? আর কতক্ষণ!
২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: দুঃখীত গল্প হবে ভাই ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৭
আনু মোল্লাহ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মফিজ ভাই। আপনার উপস্থিতি আমাকে আনন্দ দিয়েছে।
৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৯
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর গল্প। ধন্যবাদ
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২২
আনু মোল্লাহ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় প্রামানিক ভাই। আপনার ভাললাগায় আমি উৎসাহিত হয়েছি।
৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:১৮
রহস্যময় ডিটেকটিভ ঈশান বলেছেন: অচাম হয়েছে ভাউ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৪
আনু মোল্লাহ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ঈশান ভাই।
৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার আপনার বর্ণনা। ভালো লাগলো।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
আনু মোল্লাহ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় হাসান মাহবুব ভাই। আপনার ভাললাগা আমার জন্য আনন্দের।
৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
আলোরিকা বলেছেন: বিষয় , পটভূমি ,ভাষা , চরিত্র সৃষ্টি সব মিলিয়ে এক কথায় চমৎকার !
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
আনু মোল্লাহ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আলোরিকা। আপনার ভাললাগায় আমি আনন্দিত
৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সুমন কর বলেছেন: গল্পের কাহিনী এবং বর্ণনা ভালো হয়েছে।
ভালো লাগা রইলো। প্লাস।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৯
আনু মোল্লাহ বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। আপনার ভাললাগা আমার অনেক আনন্দের।
শুভকামনা রইল, ভালথাকুন সর্বদা
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর কবিতা ।