নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনের আনন্দে লিখতে থাকি; আনন্দ শেষ, তো লেখাও শেষ! সবাইকে শুভেচ্ছা

এই সব দিন রাত্রি

মনের আনন্দে লিখতে থাকি, আনন্দ শেষ তো লেখাও শেষ! কেও না পড়লেও কোন অসুবিধে নেই! সবাইকে শুভেচ্ছা!

এই সব দিন রাত্রি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার নির্বাসন! পর্ব সাত-খণ্ড কালীন মুক্তি

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০২

আফ্রিকা আসা অবধি আমি কোন বন্য প্রাণী দেখিনি। ছোট বেলায় ‘টারজান’ আর ‘জিম করবেটের’ সব কাহিনী গুলোকে এত জীবন্ত মনে হত! এখনকার অবস্থা দেখলে হয়তো আর উৎসাহ পেতাম না পড়ার। এখন পর্যন্ত আমার দেখা একমাত্র অচেনা প্রাণী হচ্ছে একটি টিকটিকি প্রজাতির জীব, যেটি রাস্তা ঘাটে, বাড়ির আনাচে কানাচে সব খানে আছে। মনে হয় একমাত্র এই প্রাণীগুলোই ‘বুশ মিটের’ তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। একটা তালিকা থেকে জানতে পারলাম, লাইবেরিয়ার বিপন্ন প্রানির তালিকায় হাতি, লেপার্ড, বিভিন্ন প্রজাতির বানর, হরিণ ইত্যাদি রয়েছে। মানুষ হচ্ছে এই পৃথিবীর জন্যে একটি বিশেষ প্রজাতির ভাইরাস টাইপ। ধীরে ধীরে নিঃস্ব করছে এই ধরণীকে, সাথে সাথে নিঃস্ব হচ্ছে নিজেও। বিরক্ত হয়ে উঠছিলাম কিছুটা। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম, রাজধানী ছেড়ে একটু অন্য কোথাও ঘুরে আসব। একটা অফিসিয়াল ট্যুর পেলাম দেশের দক্ষিনের এক বন্দর নগরে, ইউ এন এর বিমানে করে বের হলাম লাইবেরিয়া পরিদর্শনে!

হানাদার বাহিনীর আস্তানা!

বিমানে উঠে জানালার পাশের একটা সিট দখল করলাম। নিচের দৃশ্যাবলী যদি কিছুটা নজরে আসে। আমাদের গন্তব্য হারপার নামক এক বন্দর নগরীতে। নাম শুনে কেমন একটা হুড়মুড় টাইপ মনে হলেও বাস্তবে পুরো উল্টা। কোন হুড়োহুড়ি নেই এই হারপার শহরে। বিমান যেখানে নামলো, সেটাকে রানওয়ে বললে অপমান করা হবে। একরাশ ধুলো আর কাঁকর পেড়িয়ে ছোট্ট একটা কাঁটাতারের বেড়ায় ঘেরা ঘরের পাশে থামল। এটাই নাকি এয়ারপোর্ট। আমি আর শাহরিয়ার স্যার ইউ এন এর গাড়িতে চেপে পৌছালাম পাকিদের আস্তানায়! এখানে ওদের সাথে আমাদের থাকতে হবে দু’দিন। সত্যি বলতে আমি পাকিদের আস্তানায় ঢুকতে একটু অস্বস্তি বোধ করছিলাম। মনের ভেতরে ওদের যে চিত্র আঁকা, সেটা থেকে বের হয়ে স্বাভাবিক আচরণ করা একটু কষ্টকর বৈকি। ইউ এন একটা অদ্ভুত মঞ্চ, আমি আজ পাকিদের অতিথি; আমেরিকান কাজ করছে রাশানের সাথে, ভারত আর পাকিস্তানের পুলিশ একসাথে টহল দিচ্ছে; মুসলিম বিদ্বেষী ডেনিশ বন্ধুত্ব করছে নাইজেরিয়ার পাক্কা মুসুল্লির সাথে; একই টেবিলে সাদা আর কাল হাস্যরসে ভেঙ্গে পড়ছে! আমাদের সাদরে আমন্ত্রন জানালো পাক ব্যাট এর সিও। ভাবগম্ভির একজন লোক, শাহরিয়ার স্যারের জুনিয়র। স্যার উনার সাথে কথা বললেন, আমি শুধু শুনে গেলাম। পাকিরা ওদের দেশে চরম মার খাচ্ছে তালেবানদের হাতে। আমেরিকার দুমুখো নীতিতে যাকে বলে পুড়াই মাইনকা চিপায় এরা। এই ব্যটেলিয়ান ছিল যুদ্ধের ময়দানে, তালেবান খতম করার রেকর্ডে এগিয়ে থাকায় পুরস্কার স্বরূপ তাদের ইউ এন মিশনে পাঠান হয়েছে। হাঁপ ছেড়ে বেঁচেছে বোঝা গেল সিও এর কথায়। অনেক কথা হল, কিন্তু সুক্ষভাবে এড়িয়ে গেল প্রসঙ্গ একাত্তর। পাকিদের কাছে একাত্তর হল বিদেশনীতির ব্যর্থতা। যেটা নাকি তাদের বর্তমান এই দুরাবস্থার জন্যেও দায়ী। সবশেষে রাতের খাবারের আমন্ত্রনে শেষ হল সাক্ষাত। পাকিরা প্রচুর পরিমানে মসলা খায়। লাল টকটকে তেলের মাঝথেকে মুরগির টুকরোগুলো ডুবো পাথরের মত উঁকি দিচ্ছিল। সাথে মসলাদার বিরিয়ানি। এই একই খাবার এরা প্রতিদিন খায় এখানে। এমন নয় যে ইউ এন থেকে খাবারের সরবরাহ কম আছে, এদের মনে হয় এই এক খাবারেই রুচি আছে। চাপাতি খাবার অপশন আছে, তবে সেটাও তেলে চুপচুপে। পাকিদের ব্যবহার আমাদের সাথে অতিশয় রকমের আন্তরিক। বিশেষ করে সৈনিক গুলো। অথবা হয়ত আমার অবচেতন মনে ওদের যে চিত্র আছে, তার থেকে একটু ব্যতিক্রম বলেই হয়তো আন্তরিকতাটা বেশি মনে হচ্ছিল। খাওয়া শেষে একটু বিশ্রাম নিয়ে শাহরিয়ার স্যারের সাথে বের হলাম হারপার দর্শনে।

প্রকৃতির সন্তানেরা!

বন্দর নগরী হারপার; থুক্কু, নগরী না বলে শহরতলী বললে মানাবে বেশি। পুরো হারপারে পাকা রাস্তা দুইটা। যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ পুরো এলাকা জুড়ে। বিশাল বিশাল বাড়িঘর, গ্রানাইট পাথর খুদে বানানো। সব গুলো পরিত্যক্তও। বেশ সুন্দর চারপাশটা। কোন এককালে এর অনেক জৌলুস ছিল বোঝা যাচ্ছে। আমার দীর্ঘদিনের সাথী, ক্যনন ইক্সি দিয়া পটাপট ছবে তুলতে লেগে গেলাম। যা দেখি তাই ছবি তুলি, শাহরিয়ার স্যার মুচকি হাসেন, ‘বাড়ি ঘরের ছবি তুইলা কি করবা?’ আমি উত্তরে কিঞ্চিৎ লজ্জ্যা মিশ্রিত হাসি দিলাম; ‘প্রফেশনাল’ চিত্রগ্রাহকদের মাঝে অন্তরভুক্তির জন্যে জড় পদার্থের সিম্বোলিক ছবি তোলা যে অতীব জরুরী একটা বিষয়, সেটা স্যারকে বললে মাইর খাবার একটা চান্স আছে! আমার হাসিতে সবসময়ই কাজ হয়। এরকম ‘নির্বোধ মার্কা’ হাসির মালিকের পক্ষে যুক্তিসঙ্গত কাজ করা যুক্তিগ্রাহ্য মনে হয় না বোধ করি। আবার আটলান্টিকের সামনে দাঁড়ালাম। এইখানে দিগন্ত বিস্তৃত নারিকেল গাছের সারী। বীচ দিয়ে অনেকক্ষণ হাঁটলাম। হটাত টের পেলাম আমরা আসলে একটি গণ শৌচাগারের মাঝ দিয়ে হেঁটে চলেছি। একটু পর পর হলুদ এবং কালো ইয়ে! ভাটার সময় কাজ সেরে এরা জোয়ারের আশায় ফেলে রেখে যায়! প্রকৃতির সন্তানেরা প্রকৃতিকেই বেঁছে নিয়েছে ‘সুইপার’ হিসেবে। নাক চেপে দ্রুত সটকে পড়লাম ঐ এলাকা থেকে; শাহরিয়ার স্যার হুমকি দিলেন, “পারাইয়া থাকলে গাড়িতে ঢুকতে দিমু না”!! আমি প্রশ্নবোধক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলাম স্যরের বুটের দিকে!

এখানে দর্শনীয় হচ্ছে একটি অনেক পুরনো বাতিঘর। আমরা ভঙ্গুর সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠলাম, এই প্রথম হারপারের পুরো সৌন্দর্য আমাদের নজরে আসলো। এই রকম একটা জায়গায় পৃথিবীর লোকেরা পয়সা দিয়ে দেখতে আসার কথা। আল্লাহ এদের কি দেন নাই। দেশ ভর্তি সোনা আর হীরার খনি, আছে লোহার খনি; সম্প্রিতি পাওয়া গেছে তেল, এখানকার রাবার দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে উৎকৃষ্ট টায়ার তৈরি হয় (এ বিষয়ে আরেকদিন লিখব) জনসংখ্যা কম, উর্বর জমি, প্রচুর মাছ, মোটামুটি স্বর্গরাজ্য। কোন কারন নেই এদের গরিব থাকার। আমি আর স্যার ক্লোসআপের মডেল মার্কা হাসি ঝুলিয়ে একের পর এক ফেবুর প্রোফাইল ছবি তৈরি করার অভিযানে ঝাঁপিয়ে পড়লাম। উপর থেকে দেখে কালো কালো পাথর গুলোকে আমাদের মডেলিঙের সাথে বেশ মানানসই মনে হচ্ছিল! ঐখানে ছবি না তুললে জীবনটাই বৃথা। তবে মোহ কাটল একটু পরেই! “প্রকৃতির সন্তান”দের গুষ্টি উদ্ধার করতে করতে আমরা ফিরলাম হানাদার আস্তানায়!

চলবে.।.।.।

আগের পর্বঃ একদুইতিনচার পাঁচছয়



মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৫

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: ভাই গতকালের পোস্টই দিলেন !!
তবে ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪০

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: গতকাল আলসেমি করে ছবি দেই নাই, তাই মুছে আজকে আবার দিলাম! ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্যে।

বিঃ দ্রঃ আসল কথা হল, ছবি দেবার জন্যে আমাকে উপর মহল থেকে নির্দেশ পাঠান হয়েছে! :) :D ;) ;)

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: তাহলে তো নির্দেশ পালন করাটাই শ্রেয় :#) :#) :P :P

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৪

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: :)

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩০

ভিটামিন সি বলেছেন: ভালা লাগছে। তয় একখান কথা, বিচের যে পিকটা দিলেন হলুদ কালারের এই পুরা কালারটাই কি আদম সন্তানেরা করেছে না প্রকৃদি করেছে?
আফ্রিকান মেয়েদের, বিয়ে এসব নিয়ে পোষ্ট দেন।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: ছবিটা একটু ভালো করে লক্ষ্য করলে একজন আদম সন্তান আপনার চোখে পড়বে! এবং এই ছবি তোলা দুপুর বেলা! কাজেই পুরো হলুদ রঙের জন্যে তাদের অবদান কম নয় মনে হয়!

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪

কালোপরী বলেছেন: ভিটামিন সি বলেছেন:আফ্রিকান মেয়েদের, বিয়ে এসব নিয়ে পোষ্ট দেন।

হাহাহা লুল রে লুল হাহা :P :P :-P :-P

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৭

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: ওইটা নিয়ে লেখা একটু ঝুঁকিপূর্ণ! কাজেই সম্ভাবনা কম লেখার।

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

সমানুপাতিক বলেছেন: ভাল লাগলো ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

অকপট পোলা বলেছেন: লাইবেরিয়ায় নাকি মানুষ খায়? ওদের এক প্রেসিডেন্টও নাকি মানুষের পেটে গেসে?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৯

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: কন কি? তাইলে তো আর বাইর হয়া যাবে না দেখতেসি!!!

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

পাতা ঝরার দিনে বলেছেন: এইবার পড়তে ভালো লাগছে। খুব সুন্দর জায়গা মনে হচ্ছে। সমুদ্র সৈকত বেড়াবার জন্য খুব আকর্ষণীয় লাগছে। :)

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১০

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: তোমাদের নিয়ে আসব দাড়াও, বীচের পাশের সবাইকে একটা করে স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা গিফট করে একটা কুঁড়েঘর তুলবো ভাবতেসি!

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

রীতিমত লিয়া বলেছেন: চলুক। সাথে ছিলাম

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১১

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: চলবে, সাথে আছেন জেনে খুব ভালো লাগছে!

৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

মধুমিতা বলেছেন: +++++++++ ভালো লাগছে। ছবিগুলো দারুন।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১২

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: ছবির সাবজেক্ট গুলো দারুন, সেকারণে বেশি কষ্ট করে দারুন ছবি তুলতে হয়নি! আনাড়ির হাতেই ধরা পড়েছে সৌন্দর্য!

১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: "অনেক কথা হল, কিন্তু সুক্ষভাবে এড়িয়ে গেল প্রসঙ্গ একাত্তর"

ফাকিস্তানীগুলা সব হারামী।

পোস্টে ভালো লাগা।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৩

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: এগুলারে দেখলে এখনও গা কিড়মিড় করে...

১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

ধুম্রজ্বাল বলেছেন: কালো পরী লিখেছেন আফ্রিকান মেয়েদের নিয়ে লিখতে।
তুই লিখবি ? না আমি ???

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: স্যার, আপনি গুরু, আমি তো নাদান!.।.। :(

১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: ভিটামিন সি বলেছেন: আফ্রিকান মেয়েদের, বিয়ে এসব নিয়ে পোষ্ট দেন .... হি হি হি হি :P :P :P



পোস্ট এ ভালো লাগা ভাই । ভালো থাকবেন

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৫

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: হ, ঐসব লিখা ব্যান খাই আরকি.। :D

১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ, ঐসব লিখা ব্যান খাই আরকি.। :D


=p~ =p~ =p~ =p~




অফ টঃ আমি অনেক দুঃখিত ভাই , আপনার মন্তব্যের উত্তর দেরী করে দিয়েছি ... স্কিপ হয়ে গিয়েছিলো সাম হাউ :( :( । ক্ষমা প্রার্থী ......।।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: ক্ষমা করা হইল; তবে শর্ত সাপেক্ষে! "এখন হইতে আগামী সকল পোষ্টে পিলাচ দিতে হইবে" :):)

১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

আমিনুর রহমান বলেছেন: পোষ্টে ভালো লাগা।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আমিনুর ভাই

১৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: হাহাহাহা .... অনেক ধন্যবাদ ভাই! শর্তে আমি রাজি :)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আপু!

১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

মোজাহিদুর রহমান ব বলেছেন: যেতে মন চাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.