নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১
প্রতিদিন খুব ভোরে সিটি কর্পোরেশনের ময়লা ফেলার গাড়ি গুলো আসার আগে জামাল আর মন্টু এসে হাজির হয়ে যায়। দশ বছর বয়সের জামাল আর ওর চেয়ে এক বছরের বড় মন্টু। আবর্জনা ফেলে ট্রাক গুলো চলে গেলে শুরু হয়ে যায় ওদের কাজ। সিমেন্টের খালি পলিব্যাগের বস্তা কাঁধে নিয়ে ভাগাড়ে পলিথিনের টুকরা খুঁজতে নেমে পড়ে ওরা। অন্য টোকাইরা আসার আগে যতটা পারা যায় ছেঁড়া ফাটা শপিং ব্যাগ, ভাঙ্গা ফাটা প্লাস্টিকের টুকরা, খাবারের পলিব্যাগ, সাটারিং কাজের ছেঁড়া পলিথিন ইত্যাদি খুঁজে খুঁজে বের করে বস্তায় ভরে শক্ত করে মুখ বেঁধে ঘাড়ে তুলে নেয় ওরা। তারপর কোন পুকুর বা জলাশয়ে নিয়ে পলিথিনের টুকরা গুলো ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিয়ে আবার বস্তাবন্দী করে। বিসিক শিল্প এলাকার কয়েকটি প্লাস্টিক ফ্যাক্টরিতে এসবের চাহিদা আছে। সেখানে বস্তা পৌঁছে দিলে কারখানার ম্যনেজারের লোক ওজন করে ওদের টাকা দেয়। এক কেজি পলিথিন পাঁচ টাকা। বস্তায় ঠেসে ঠুসে ভরলেও দশ কেজির বেশি ধরে না। কোন কোন দিন ওদের ভাগ্যে সাত আট কেজির বেশি ছেঁড়া পলিথিন জোটে না।
আজ ময়লা ফেলার ট্রাক গুলো চলে যাওয়ার পর জামাল ভাগাড়ের আবর্জনা ঘেঁটে পলিথিন খুঁজতে গিয়ে হঠাৎ একটা আজব জিনিষ পেয়ে ঘাবড়ে গেল। পলিথিন দিয়ে মোড়ানো আধখানা দেহের মৃত মানব শিশু। কাঠির মতো সরু সরু হাত পা। অস্ফুট নাক চোখসহ কিম্ভূতকিমাকার মাথা। ছোপ ছোপ রক্তে ভেজা এক খণ্ড মাংসপিণ্ড।
‘মন্টু!’ জামালের ভয়ার্ত চিৎকারে ছুটে আসে মন্টু। জামালের হাত থেকে পড়ে যাওয়া পলিথিনের প্যাকেটটা তুলে দেখে সে। তারপর নির্বিকার চিত্তে বলে, ‘ঘাবড়াইস না। এইডা হইল জাইরা পোলা। এই কামে তুই নতুন আইছস তো! তাই ভয় পাইছস। এই রহম জাইরা পোলা আমরা কত দেখছি!’
মাংসপিণ্ডসহ পলিথিনের প্যাকেটটা ভাগাড়ের আরও ভেতর দিকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে জামালের হাত ধরে টান দেয় মন্টু, ‘চল্ চল্। ঐ দেখ, টোকাইরা সব আইয়া পড়তাছে। দিরম করলে কিছুই পাইতি না।’
ভোরের আলো তখনো ঠিকমতো ফোটেনি। তবু ওদের মতো একজন দু’জন করে টোকাই বস্তা কাঁধে নিয়ে ভাগাড়ে আসতে শুরু করেছে। সাথে সাথে শুরু হয়েছে নেড়ি কুকুরের আনাগোনা। টোকাইরা ওদের মতো পলিথিন ও প্লাস্টিকের টুকরা খোঁজে। কেউ কেউ খোঁজে ভাঙ্গা টিন, লোহা লক্কড় ও কোল্ড ড্রিঙ্কসের ক্যান। মন্টু ব্যস্ত হয়ে পড়ে তার কাজে। কিন্তু জামাল পাথরের মূর্তির মতো চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে। ঘটনার আকস্মিকতা স্তব্ধ করে দিয়েছে ওকে। বুকের ভেতর ছোট হৃৎপিণ্ডটা ধুক ধুক করে এক অজানা আতংকের জানান দিচ্ছে ওকে। চলে যেতে হবে, এখান থেকে এখুনি চলে যেতে হবে ওকে। পিতৃ মাতৃহীন দশ বছরের টোকাই জামাল ভয় পেয়েছে। বস্তিতে ফিরে গিয়ে কাঁথা মুড়ি দিয়ে শুয়ে থাকবে সে। সারাদিন যেন ক্ষিধে না পায়, সে জন্য জুতার আঠা পুড়িয়ে ধোঁয়া টেনে নেশা করতে হবে ওকে। তারপর সে হারিয়ে যাবে এই ভয়ের পৃথিবী থেকে। এখানে শুধু ভয় আর ভয়, শুধু ক্ষিধে আর ক্ষিধে।
কিন্তু জামালের ফেরা হয়না। টোকাইরা ভাগাড়ের আবর্জনা থেকে খুঁজে খুঁজে পলিথিন, টিন, লোহা, কাঠ ইত্যাদি বের করে নিজ নিজ বস্তায় ভরছে। নেড়ি কুত্তাগুলো খাবারের খোঁজে হন্যে হয়ে ছোটাছুটি করছে। মন্টু পলিথিন খুঁজতে খুঁজতে চলে গেছে জামালের দৃষ্টিসীমার বাইরে। হঠাৎ জামালের চোখে পড়লো দুই কুত্তার কামড়াকামড়ি। ‘জাইরা পোলার’ রক্তাক্ত মৃতদেহটা কামড়ে ধরে টানাটানি করছে কুকুর দুটো।
জামালের কী যে হলো, সে নিজেও জানে না। সব আতংক দূর হয়ে গেল ওর মন থেকে। পায়ের কাছে পড়ে থাকা একটা কাঠের টুকরা তুলে নিয়ে সে তাড়া করলো কুকুর দুটোকে। মৃত মাংসপিণ্ডটা ফেলে দিয়ে ছুটে পালালো ওরা। খুলে যাওয়া পলিথিন দিয়ে মুড়িয়ে মাংসপিণ্ডটা জামাল বুকে তুলে নিয়ে ভাগাড় থেকে বেরিয়ে ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটে চললো দিকভ্রান্তের মতো। কোথায় যাবে, কেন যাবে কিছুই জানে না সে।
২
ছুটতে ছুটতে এক সময় ক্লান্ত হয়ে এক নির্জন রাস্তার পাশে বসে পড়ে জামাল। হাপরের মতো বুকটা ওঠানামা করতে থাকে ওর। পূবের আকাশে লাল রঙের সূর্য উঠছে। পলিথিনের মোড়ক ধরা জামালের দু’হাতে মাছি বসে ভন ভন করছে। অসহায়ের মতো সেদিকে তাকিয়ে থেকে কী করবে কিছু ভেবে পায়না জামাল। এক মাস আগে এতিমখানা থেকে পালিয়ে এসেছে সে। সেখানে খাওয়ার খুব কষ্ট। সারাদিন হাড় ভাঙ্গা খাটুনী। ভারি কুড়াল দিয়ে লাকড়ি ফাঁড়ার কাজ করতে করতে দম বেরিয়ে আসে ওর। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে এতিমখানাই ভালো ছিল ওর জন্য। এতিমখানার চার দেয়ালের বাইরে এই দুনিয়াটা আরও ভয়ংকর। সারাদিন নোংরা আবর্জনা ঘেঁটে দু’বেলা পেট পুরে খাবার জোটে না। ওর সারা গায়ে খোস পাঁচড়া। সারাদিন চুলকায়। চুলকাতে চুলকাতে অস্থির হয়ে যায় সে। সব কষ্টের একটা ভালো ওষুধ অবশ্য ওর কাছে সব সময় থাকে। জুতার আঠা। পেটে না খেলেও এই আঠা ওকে কিনে রাখতে হয়। আঠা পুড়িয়ে ধোঁয়া টেনে নেশা করলে ক্ষিধে, ভয়, চুলকানি কিছুই থাকে না। দশ টাকার আঠায় পাঁচ দিন নেশা করা যায়। নেশা হলে জামাল স্টেশনের প্লাটফরমে গুটিসুটি মেরে পড়ে থাকে। ট্রেন চলে যায়, যাত্রীরা চলে যায়, দিন রাত সবই চলে যায়। রেল পুলিশের লোকেরা ওকে লাথি মেরে চলে যায়। জামাল চোখ বুঁজে নিঃশব্দে পড়ে থাকে।
রাস্তার পাশে অগভীর শুকনো খালে একটা ভাঙ্গা টিনের টুকরা দিয়ে খানিকটা গর্ত খোঁড়ে জামাল। মানব শিশুর ক্ষত বিক্ষত আধখানা দেহ যত্ন করে গর্তে শুইয়ে মাটি চাপা দেয় সে। তারপর সেখানে কিছুক্ষণ চুপচাপ বসে থেকে উঠে পড়ে। এখন নেশা করতে হবে। নেশা না করলে সে আজই মরে যাবে। শরীরটা চরম অস্থির হয়ে উঠেছে। ক্ষিধের জ্বালায় পেটের ভেতর নাড়ীভুঁড়িগুলো জ্বলে পুড়ে যাচ্ছে। আধখানা কদর্য মানব শিশুর আতংক ধরানো চেহারা বার বার ভেসে উঠছে ওর চোখের সামনে। এ সব থেকে মুক্তি পেতে চায় জামাল।
রাস্তার ওপাশে নির্জন রেল লাইনের ধারে বসে হাফ প্যান্টের পকেট থেকে জর্দার কৌটা, রাংতা আর দিয়াশলাই বের করে এদিক ওদিক দেখে নেয় সে। কোথাও কোন লোকজন নেই। কৌটা থেকে আঠা বের করে রাংতার ওপর রেখে দিয়াশলাইয়ের কাঠি জ্বালিয়ে নিচ থেকে তাপ দেয় সে। নীলচে ধোঁয়া উঠলে নাক দিয়ে টেনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে জামাল। আহ্!
৩
দুই চোখ বুঁজে রেল লাইনের স্লিপারের ওপর গুটিসুটি মেরে শুয়ে আছে জামাল। স্বর্গের দূত হয়ে ছোট ছোট বাচ্চারা নেমে এসেছে মর্তে। কী অদ্ভুত সুন্দর চেহারা তাদের! রঙিন পোশাক পরে প্রজাপতির মতো চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে ওরা। ওদের আলোয় সারা জগত আলো ঝলমলে।
লাইনের ওপর দিয়ে তীব্র গতিতে ছুটে আসছে একটা ট্রেন। মসৃণ সাদা ডানাওয়ালা শ্বেতশুভ্র অপরূপা এক ঝাঁক পরী ফুলের বাগানে নেচে নেচে কিন্নর কণ্ঠে গান গাইছে। মন ভোলানো সৌরভময় শত শত রঙ বেরঙের ফুলের মাঝে আধ ফোটা বর্ণ গন্ধহীন এক নাম না জানা ফুল মাথা নুইয়ে নিজেকে যেন লুকাতে চাইছে। অথচ আকাশের তারার মতো উজ্জ্বল হয়ে অস্ফুট সেই ফুলের কলি কতই না সুন্দর! আরও সুন্দর হয়ে পাপড়ি মেলতে চায় সে।
বিকট হুইশেলের আওয়াজ তুলে ছুটে আসছে ট্রেনটা। যেন সর্বগ্রাসী এক যন্ত্রদানব। আধ ফোটা ফুলের কলিটাকে ছুঁয়ে দেখতে চাইছে জামাল। কিন্তু বার বার চেষ্টা করেও হাত দুটো তুলতে পারছে না সে। ওর এত কাছে, হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যায়, অথচ রঙ রূপহীন ছোট্ট আধ ফোটা ফুলের কলিটা কিছুতেই ছুঁতে পারছে না জামাল। হাতের স্পর্শে ছুঁতে না পারলে মনের স্পর্শ দিয়ে ছুঁতে চায় সে। তবু একবার কলিটাকে ছুঁয়ে দেখতে চায় সে।
হঠাৎ দপ করে নিভে গেল চারদিকের আলো। নিকষ কালো অন্ধকারের পর্দায় ঢাকা পড়ে গেল সব। শব্দ, বর্ণ, গন্ধ, রূপ, রসময় স্বর্গের দ্যুতি নিমেষে হারিয়ে গেল এক এতিম মানব শিশুর চোখের সামনে থেকে।
***************************************************************************************************************
রি-পোস্ট।
ছবিঃ নেট।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই পথ শিশুদের নিয়ে কেউ কেউ ব্যবসাও করছে। সেটাই বেশি কষ্টের।
ধন্যবাদ বোন শায়মা।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি এই কষ্টের প্লটের দিকে কেন ঝুঁকলেন? জাতির এই ১০ লাখ বাচ্চার কষ্টটা সামনে আনলে দু:খটা বাড়বেই শুধু।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৪০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, আপনার পোস্টেও এদের প্রতি সরকারের অবহেলা নিয়ে লিখেছেন। আমি গল্পাকারে লিখলাম। আমরা দু'জনেই এদের জন্য কিছু করা উচিৎ বলে মনে করছি।
ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: বড় নির্মম গল্প। বাস্তব গল্প।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৪৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই পথ শিশুদের প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো প্রয়োজন।
ধন্যবাদ ভাই রাজীব নুর।
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:০৪
সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: মানুষের নিয়তি এত নির্মম হয় কেন? এত কষ্টের গল্প.....
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৫০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, খুব কষ্টের গল্প। আমি নিজেই তা' স্বীকার করছি। কিন্তু আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, গল্পটি সত্য ঘটনাভিত্তিক না হলেও গল্পের প্রতিটি তথ্য বাস্তব। আমি স্বচক্ষে এদের জীবন যাত্রা খুব কাছে থেকে দেখেছি।
ধন্যবাদ সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ।
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩৭
শুভ_ঢাকা বলেছেন: এটা কি লিখলেন। আমি তো স্তম্ভিত হয়ে গেছি আপনার এই লেখা পড়ে। রম্য লেখক এই হেনা ভাইকে তো আমি চিনি না। এই ধরনের লেখা নিয়ে কোন ছোট খাটো ডকুমেন্টারি, শর্ট ফিল্ম বা অন্য কোন কিছু কি হতে পারে না। তারপর তা ইউটিউব টাইপের প্লাটফর্মে ভাইরাল করা যায় না।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৫৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই ধরনের লেখা নিয়ে কোন ছোট খাটো ডকুমেন্টারি, শর্ট ফিল্ম বা অন্য কোন কিছু কি হতে পারে না।
হাঁ, হতেই পারে। এবং হওয়াই উচিৎ। কিন্তু কে করবে ভাই? আমরা প্রতিনিয়ত আনন্দ বিনোদনে মত্ত। সমাজের এই নিপীড়িত বঞ্চিত পথ শিশুদের প্রতি কারো কোন ভ্রুক্ষেপ নাই। আমি ব্যক্তিগতভাবে এদের জীবন খুব কাছে থেকে দেখেছি। তাই বিবেকের তাড়নায় এই গল্প লেখা।
ধন্যবাদ ভাই শুভ_ ঢাকা।
৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:১৮
শুভ_ঢাকা বলেছেন: এই ধরনের লেখা আর কি ভয়াবহভাবে শেষ করা গল্প যদি উপযুক্ত ডাইরেক্টরের হাতে পড়তো......। মানুষের মুখে দুবেলা দুমুঠো ভাত দিতে পারে না সমাজ। পরে আছে আয়া সোফিয়া নিয়ে।
Salaam Bombay!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:০২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমাদের দেশের এইসব দুর্বিষহ বিষয় নিয়ে যত কম কথা বলা যায়, তত বেশি শান্তিতে থাকি। গল্প লিখলেও লেখার সময় এবং পরে খুব কষ্ট পাই। কারণ, আমি জানি যে আমার গল্পগুলো আয়নায় দেখানো ঘুনে ধরা সমাজের অবিকৃত চেহারা। শিল্পীর হাতের পেইন্টিং নয়।
উপযুক্ত ডাইরেক্টরের কথা বলেছেন। আমাদের দেশে উপযুক্ত তো দূরের কথা, অনুপযুক্ত ডাইরেক্টরও নাই। ফেল করতেও যোগ্যতা লাগে। অন্তত খাতায় কিছু লিখে তেত্রিশ না হোক, দশ বারো নম্বর তো পেতে হয়। সেটুকু সামর্থ্যও এদের নাই।
সম্ভব হলে (সালাম বম্বের) পুরো ছবির লিংক দিতে পারলে ভালো হতো। ধন্যবাদ ভাই শুভ_ ঢাকা। ভালো থাকবেন।
৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: টোকাই জামালদের ভিতর যে মনবতা আছে তা সমাজের অনেক উঁচুতলার মানুষের নেই।
এই টোকাইদের নিয়ে অনেকেই ধান্দাবাজী করছে। সামুতেও এদের বিচরন ছিল।
অসাধারণ গল্পে প্লাস।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেবের একটি পোস্টে এরকম একজন ধান্দাবাজ সম্পর্কে আপনি বলেছেন, যা আমি সমর্থন করেছি। কারণ, ওই ধান্দাবাজ ব্লগারকে আমি ভালোভাবে চিনি। সময় হলে উনি আবার সামু ব্লগে এসে উনার তথাকথিত মানবতার পক্ষে পোস্ট দিবেন।
গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ লিটন ভাই।
৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কঠিন সমাজ বাস্তবতার গল্প
বেদনার গল্প
ভাবনার গল্প।
+++
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সঠিক বলেছেন।
ধন্যবাদ ভাই বিদ্রোহী ভৃগু।
৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২১
দয়িতা সরকার বলেছেন: এদের নিয়ে কেহ ভাবেন না। গুটি কয়েক মানুষ যারা এদের নিয়ে কাজ করেন, তারা কতটা আন্তরিক হয়ে করেন তা আল্লাহ ই জানেন।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: একদম ঠিক কথা। এদের নিয়ে সত্যিই কেউ কিছু ভাবে না। আর যারা ভাবে, তাদের কারো কারো মধ্যে এদের নিয়ে পয়সা কামাইয়ের ধান্দা আছে। এরা সমাজের খুব অসহায় শ্রেনি।
ধন্যবাদ দয়িতা সরকার।
১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৩
শুভ_ঢাকা বলেছেন: হেনা ভাই,
Salaam Bombay. view this link
ফিল্ম ডাইরেক্টর মিরা নাইয়ার (Mira Nair). Mira Nair is an Indian-American filmmaker based in New York City.
1988 Salaam Bombay! Nominated - Academy Award for Best Foreign Language Film
Nominated - BAFTA Award for Best Film Not in the English Language
Nominated - Golden Globe Award for Best Foreign Language Film
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কষ্ট করে লিংকটি দিয়ে আমার উপকার করলেন। কমপক্ষে তিন ঘণ্টা সময় হাতে নিয়ে বসবো ছবিটি দেখতে। Salaam Bombay ছবির নাম অনেক আগে থেকেই জানতাম, কিন্তু দেখা হয়নি। মীরা নায়ারের মতো পরিচালকের ছবি নিশ্চয় আমাকে তৃপ্ত করবে।
আবারো ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: মনে হচ্ছে ট্রেনটা আমাদের ওপর দিয়ে চলে যাবে --------------- যাক তাও ভাল । সদ্যজাত জাউরা হত্যাকারিরা বেচে থাক ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: লেখায় ভিজুয়াল এফেক্ট থাকলে এরকম মনে হয়।
গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আজিজ ভাই।
১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩০
শুভ_ঢাকা বলেছেন: হেনা ভাই,
ঠিক বুঝতে পারছি না। সালাম বম্বে ছবি পূর্ণাঙ্গভাবে আছে কি না। বা সাউন্ডের মান ঠিক ঠাক বোধ হয় নাই। এনি ওয়ে আর একটা ভিডিও ক্লিপ রইল। স্বল্প সময়ের জন্য প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খানও এই ফিল্মে ছিল।
view this link
আর একটা পূর্ণাঙ্গ ফিল্মের লিংক পেলাম। দেখেন যেটা ভাল লাগে।
Salaam Bombay
হয়ত কোন এক সময় আপনার লেখার উপযুক্ত মূল্যায়ন হবে। সেই সময় আপনে থাকবেন কিনা জানি না। শরীরের যত্ন নিয়েন হেনা ভাই।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: করেছেন কি? আপনাকে অনেক বেশি খাটিয়ে নিলাম শুভ ভাই। আমি তো প্রথম লিংকটাই সময়াভাবে খুলিনি। মুভি দেখতে হলে একটানা না দেখলে মজা পাওয়া যায় না। তাই কিছু বিরতিহীন সময় হাতে পেলে ছবিটি দেখতাম। তখন যদি সমস্যাগুলো দেখতাম, তাহলে নিশ্চয় আপনাকে বলতাম।
যাক, যা করেছেন ভালোই করেছেন। মানুষকে বলতে তো পারবো যে, আমার এক ডাই হার্ড ফ্যান এরকম পাগল টাইপের। হাঃ হাঃ হাঃ।
ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভাসমান মানুষ যেমন দায়ী এদের টোকাই হওয়ার জন্য তেমনি সমাজের উচু তলার মানুষও দায়ী । আর রাজনৈতিক নেতারা তাদের দিয়ে বোমাবাজি করায়। লেখাটি বেশ ভালো লাগলো I
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণের সাথে আমি পুরোপুরি একমত।
ধন্যবাদ ভাই নেওয়াজ আলি।
১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৮
শাহ আজিজ বলেছেন: https://www.somewhereinblog.net/blog/shuvo10
সালাম বোম্বে ঠিক আছে । রাতে দেখব । এখন ঘুমানোর চেষ্টা করব ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমিও ঘুমিয়েছিলাম আজিজ ভাই। এমন ঘুম যে আমার আছর নামাজ কাজা হয়ে গেছে। আমিও আজ রাতে দেখবো ছবিটা।
১৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বুকটা কেমন করে উঠলো
মাত্র এদের নিয়ে লিখতেছিলাম ভাইয়া
উস্কোকুস্কো চুল, শরীরে রাজ্যের ময়লা,
হাত পায়ে কালো তেলছিটে রূপ নিয়ে ভাসছে ফুটপাত
অথবা ডাস্টবিন আকাশে,
চোখ নাক মুখ কী মায়াবি, কারো চুলে রঙবাহারী রঙ,
ওরা ভাসছে ফুটপাত অথবা ডাস্টবিনের জলে।
অফিস পথে রোজই দেখি ওদের,
কী নিশ্চিন্ত ঘুম, নেই নরম বালিশ নেই তোষক বিছানো বিছানা
কানের কাছে মাছিদের গান ওদের ঘুমপাড়ানি মাসিপিসি;
কী জীবন কাহিনী, তাকালেই মমতা পড়ে চুয়ে,
কিছুই করতে না পারা মানুষ, কেবল একটা দীর্ঘশ্বাস।
কোথা হতে ওরা উড়ে আসে, কোথা হতে আসে ভেসে
এক ঝাঁক টিনেজ তারকা, দলবেঁধে সে কী ঘুম,
মানুষের পায়ে হাঁটার শব্দ উপেক্ষায় ওরা স্বপ্নঘুম আচ্ছন্নে,
রাজপথে যন্ত্র যানের কান ফাঁটানো চিৎকার সবই যেন
ওদের কাছে তুচ্ছতার রূপ!
অসমাপ্ত
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন বোন। সমাপ্ত করে ব্লগে পোস্ট দিয়ে দিন।
ধন্যবাদ বোন কাজী ফাতেমা ছবি।
১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: নির্মম সত্য।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, এটাই আমাদের সমাজের প্রতিদিনের ছবি।
ধন্যবাদ ভাই দেশ প্রেমিক বাঙালী।
১৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই পথ শিশুদের প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো প্রয়োজন।
ধন্যবাদ ভাই রাজীব নুর।
এই পথশিশুদের জন্য কিছু করা উচিত। অথচ সরকারের কোনো কর্মকান্ড দেখা যাচ্ছে না।
তিন জন দূর্নীতিবাজ কে ধরলে যে টাকা পাওয়া যাবে সেই টাকা দিয়ে ১০ লাখ পথশিশুদের উন্নয়ন সম্ভব।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এদের ব্যাপারে সরকার সম্পূর্ণ উদাসীন। সরকারের এই আচরণে মনে কষ্ট পাই।
ধন্যবাদ ভাই রাজীব নুর।
১৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫
ওমেরা বলেছেন: কি ভয়ংকর গল্প।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, ভয়ংকর তো বটেই। এই পথ শিশুরা বেঁচে আছে কুকুর বেড়ালের মতো।
ধন্যবাদ ওমেরা বুবু।
১৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২১
তারেক ফাহিম বলেছেন: বাস্তব চিত্র।
ভাবনার গল্প।
মন খারাপ করার গল্প।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: লিখবার সময় আমারও মন খারাপ ছিল।
ধন্যবাদ ভাই তারেক ফাহিম।
২০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
এই পথকলিদের নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে কি করা যায়?
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আর কত জনের জন্য করবেন? দেশে আনুমানিক প্রায় দশ লক্ষ পথ শিশু রয়েছে। সংগঠিত রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম ছাড়া এত শিশুর জন্য কিছু করা যায় না। সরকার বার্ধক্য ভাতা, বিধবা ভাতা ইত্যাদি সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম চালু করেছে। ইচ্ছা করলে সরকার পথ শিশু কল্যান ভাতা নামে আরও একটি কার্যক্রম চালু করতে পারে। এবং করাই উচিৎ।
অসহায় শিশুদের জন্য আপনার সংবেদনশীল মনের পরিচয় পেয়ে খুশি হলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।
২১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
অনেকেই অনেক কিছু করছেন। কিন্তু, বাস্তবতা এখনো অনেক কঠিন।
গল্পটি সত্যই করুণ। আমার কেন যেন মনে হচ্ছে, গল্পটি গল্পই থাকুক। সত্য না হোক।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সুখের স্বপ্ন দেখতে আমারও ইচ্ছে হয়। কিন্তু বাস্তব বড় নির্মম।
ধন্যবাদ ভাই সত্যপথিক শাইয়্যান।
২২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,
এক মানবিক বোধের গল্প।
পথশিশুদের নিয়ে গুটিকয় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কিছু কিছু কাজ করছেন। কিন্তু তা যথেষ্ট নয় । এগিয়ে আসতে হবে সরকারকেই, এবং দীর্ঘমেয়াদে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এ বিষয়ে ২০ নং মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে আমি একটা পরামর্শ দিয়েছি। কিন্তু সরকারের ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের কেউ তো আর এই গল্প পড়বে না। সুতরাং পরামর্শটি মাঠেই মারা যাবে।
ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস।
২৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৯
মা.হাসান বলেছেন: সালাম বোম্বেতে টোকাইদের বিষয়ে অনেক কথাই উঠে এসেছে। স্লামডগ মিলিয়নিয়ারেও এসেছে, তবে ব্যবসা সফল করার জন্য ডিরেক্টর অনেক কিছু অ্যাড করেছেন। এর বাইরে পেজ থ্রি নামের একটা হিন্দে সিনেমায় অংশিক ভাবে উঠে এসেছে স্ট্রিট চিলড্রেনদের কিভাবে অ্যাবিউজ করা হয়। সম্প্রতি অ্যামাজনের একটা ওয়েব সিরিজ এসেছে- পাতাল লোক। এখানেও কিছু বিষয় এসেছে।
এসব না দেখাই ভালো। কোনো পরিবর্তন করতে পারবো না । বেকার দুঃখ পেতে হবে। অনর্থক দুঃখ বাড়িয়ে কি লাভ।
আপনার পোস্ট অ্যাভয়েড করাই আমার জন্য ভালো হবে। রম্য ভেবে বার বার এসে ধরা খাই।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি পড়ে হাসি পেল মা, হাসান ভাই। মানুষের জীবনের হাসি কান্না দুঃখ বেদনা এসব কিছু নিয়েই তো লেখকদের কারবার, তাই না?
যাই হোক, আপনার প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারায় আমি দুঃখিত। আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪২
মা.হাসান বলেছেন: হেনা ভাই , দুঃখিত , আমার কথা ঠিকমতো বুঝাতে পারিনি। লেখকের লেখার স্বাধীনতা রয়েছে। তিনি অবশ্যই হাসি-কান্না-দুঃখ-বেদনা- যা ভালো লাগে তা নিয়ে লিখবেন।
পাঠকেরও স্বাধীনতা রয়েছে। আমি রম্য পড়তে যে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি, দুঃখ-বেদনার কথা পড়তে তা বোধ করি না। সুধীর বাবু বিষয়ক লেখা সহ কয়েকটি লেখা পড়ে আমার ধারণা হয়েছিলো আপনি শুধু রম্য লেখেন। পরবর্তিতে অনেকগুলি দুঃখ বেদনার কথা পড়ে অস্বস্তি বোধ করেছি। এজন্য ঠিক করেছি, 'রম্য' উল্লেখ না থাকলে আপনার লেখা এড়িয়ে যাবো।
অনেক শুভ কামনা।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুভকামনা আপনার জন্যেও।
ধন্যবাদ ভাই মা, হাসান।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: কি কষ্টের গল্প ভাইয়া।