![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগে নিজেকে একজন পাঠক হিসেবে পরিচয় দিতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। যা সঠিক মনে করি, অন্যায়ের বিরুদ্ধে, অবশ্যই দেশ ও দেশের মানুষের পক্ষে লিখতে চেষ্টা করি।
রাজনৈতিক অন্ধকার দূর করা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং চ্যালেঞ্জিং বিষয়, যা দেশের উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য অপরিহার্য। এই সমস্যা সমাধানে দেশের নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দল, শিক্ষাব্যবস্থা, এবং প্রশাসনের যৌথ প্রচেষ্টার প্রয়োজন। চলুন, এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা যাক।
১. রাজনৈতিক অন্ধকারের কারণসমূহ
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অন্ধকারের মূল কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—
দুর্নীতি: রাজনৈতিক নেতা এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তা দ্বারা ব্যাপক দুর্নীতি, যা সরকারের কর্মকাণ্ডকে ব্যাহত করে এবং জনগণের আস্থা ক্ষুণ্ন করে।
পারিবারিক রাজনীতি: রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারিবারিক প্রভাবের আধিক্য, যা নতুন, প্রতিভাবান নেতাদের উত্থান রোধ করে এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে জমাট করে রাখে।
অস্বচ্ছ নির্বাচন ব্যবস্থা: অনেক ক্ষেত্রেই নির্বাচন প্রক্রিয়া অস্বচ্ছ এবং পক্ষপাতমূলক হয়, যা জনগণের ভোটাধিকারের প্রতি আস্থা নষ্ট করে।
প্রতিবন্ধকতা ও ভীতি: সরকার এবং বিরোধী দলের মধ্যে ক্রমাগত দ্বন্দ্ব, হিংসা এবং প্রতিবন্ধকতা যা জনগণকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে সরিয়ে রাখে।
২. রাজনৈতিক অন্ধকার দূর করতে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে?
i. সুশাসন প্রতিষ্ঠা
সুশাসন প্রতিষ্ঠা হল রাজনৈতিক অন্ধকার দূর করার প্রথম এবং প্রধান শর্ত। এর জন্য প্রয়োজন:
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা: সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর সকল কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। জনগণকে জানাতে হবে, কীভাবে সরকারি সম্পদ ব্যয় হচ্ছে, এবং কোথায় কি কাজ হচ্ছে। সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
আইনের শাসন: সব ধরনের অপরাধের জন্য কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা এবং আইন প্রয়োগে কোনো ধরনের পক্ষপাতিত্ব না করা।
প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন ব্যবস্থা: নির্বাচন প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু করতে হবে। এখানে জনগণের ভোটাধিকার সুরক্ষিত রাখতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
ii. তরুণ নেতৃত্বের উত্থান
পারিবারিক রাজনীতির প্রভাব কমিয়ে, নতুন তরুণ এবং মেধাবী নেতৃত্ব তৈরি করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে:
রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ: তরুণদের রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ দেওয়া, যাতে তারা জনগণের সাথে সংযুক্ত হয়ে নিজেদের দক্ষতা এবং যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারে।
দলীয় সংস্কৃতির পরিবর্তন: রাজনৈতিক দলগুলোর ভিতরে নতুন নেতৃত্ব গড়ে তোলার জন্য তাদের সংস্কৃতিকে বদলাতে হবে। পারিবারিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তে যোগ্যতা ভিত্তিক নেতৃত্ব নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে।
প্রতিভাবান জনগণের সমর্থন: জনগণের মধ্যে প্রতিবাদী, চিন্তাশীল এবং সক্রিয় নাগরিক সমাজ তৈরি করা যাতে তারা রাজনৈতিক অন্ধকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারে।
iii. শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার
প্রকৃত শিক্ষা জাতির উন্নতির মূল ভিত্তি হতে পারে, যা পরোক্ষভাবে রাজনৈতিক ব্যবস্থার পরিবর্তনে সাহায্য করতে পারে:
শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ: শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি বন্ধ করে, যোগ্য শিক্ষকরা যেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে।
সচেতনতা বৃদ্ধি: শিক্ষা ব্যবস্থায় রাজনৈতিক সচেতনতা, গণতান্ত্রিক অধিকার, এবং সুশাসনের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা বাড়ানো প্রয়োজন। এর মাধ্যমে তরুণদের রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে, যা পরবর্তীতে রাজনৈতিক পরিবর্তন আনতে সাহায্য করবে।
iv. গণমাধ্যমের ভূমিকা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও দায়িত্বপূর্ণ সাংবাদিকতা রাজনৈতিক অন্ধকার দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে:
স্বাধীন গণমাধ্যম: যে কোনো প্রকারের রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ ছাড়াই গণমাধ্যমকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়া উচিত। এর মাধ্যমে জনগণ সঠিক তথ্য পাবে এবং সরকার ও বিরোধী দলগুলোর কার্যক্রম নিয়ে অবগত হবে।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযানে গণমাধ্যম: গণমাধ্যম দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে সরব হলে, রাজনৈতিক অন্ধকার অনেকটাই দূর হবে। জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে এবং শাসকদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিতে হবে।
v. জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ
রাজনৈতিক অন্ধকার দূর করতে জনগণের অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:
অ্যাকটিভ সিটিজেন আন্দোলন: জনগণকে সচেতন করে একত্রিত করা, যাতে তারা নিজেদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হতে পারে এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারে।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও মানবাধিকার সংগঠন: এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে এবং দুর্নীতি ও অপশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে উঠবে।
৩. দীর্ঘমেয়াদী পদক্ষেপ
রাজনৈতিক অন্ধকারের সমাধান শুধু তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপে সম্ভব নয়। এজন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা জরুরি:
রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য কার্যকর আইনি ব্যবস্থা: একটি স্বচ্ছ, শক্তিশালী আইনি কাঠামো তৈরি করতে হবে, যা রাজনৈতিক অন্ধকার এবং দুর্নীতি নির্মূল করতে সাহায্য করবে।
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ শিক্ষা: গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং মানবাধিকার নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে, যাতে তারা বড় হয়ে পরিপক্ব নাগরিক হিসেবে সমাজে কাজ করতে পারে।
শেষ কথা
রাজনৈতিক অন্ধকার দূর করা একটি বড় এবং দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া, যা শুধুমাত্র সরকার বা একটি দলের কাজ নয়। এটি সমগ্র জাতির একত্রিত প্রচেষ্টার ফলস্বরূপ হতে পারে। দেশবাসী যদি নিজেদের মধ্যে একতা এবং সচেতনতা তৈরি করতে পারে, তবে আস্তে আস্তে রাজনৈতিক অন্ধকার দূর হয়ে একটি সুষ্ঠু, স্বচ্ছ এবং উন্নত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে।
এটি একটি বৃহৎ লক্ষ্যমাত্রা, তবে প্রতিটি ছোট পদক্ষেপ বড় পরিবর্তনের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৪০
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: হ্যা। কিন্তু দেশে গনতন্ত্র কিভাবে বিকশিত হবে? দেশে তো ভেড়ার পালের বাম্পার চলছে।
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:০৩
নাহল তরকারি বলেছেন: বাংলার জনগণ ৫০০ টাকার বিনিময়ে ভোট বিক্রি করে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:০৭
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: হ্যা। আমরা সব সময় বর্তমানকেই বড় করে দেখি, ভবিষ্যতের কথা ভাবি না। ক্ষুদ্রতর ব্যাক্তি স্বার্থকেই বড় করে দেখি, সমষ্টির কথা ভাবি না।
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:১০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:১৯
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি কেমন আছেন?
আসলে অবসর সময় হাতে খুব একটা থাকে না, তার উপর সামুর বর্তমান অবস্থাও খুব একটা আমাকে টানে না।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুরা রাদ এর আয়াত ১১ এর অংশ বিশেষ - আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের অবস্থা পরিবর্তন করেন না যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা নিজেরা পরিবর্তন করে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:১৯
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: যথার্থই বলেছেন।
আল্লাহ তাআলা কোনো জাতির উপর জালেম শাসক তখনই আরোপ করেন, যখন সেই জাতি নিজে অন্যায়, জুলুম ও গুনাহর পথে চলে এবং আল্লাহর আদেশ-নিষেধ উপেক্ষা করে। কুরআন ও হাদীসে এর বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে।
কুরআনের ভাষায়:
< "এভাবেই আমি জালিমদেরকে একে অপরের উপর কর্তৃত্ব দিই, তাদের কৃতকর্মের দরুন।"
— সূরা আল-আন'আম (৬:১২৯)
অর্থাৎ, যখন কোনো জাতি জুলুম-অবিচারে লিপ্ত হয়, তখন আল্লাহ তাদের উপর তাদেরই মতো কোনো জালেম শাসক নিযুক্ত করেন, যেন তারা তাদের কর্মফল ভোগ করে।
হাদীসেও এসেছে:
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন:
< "তোমরা যেমন হবে, তেমনই তোমাদের শাসক নিযুক্ত হবে।"
— (আবু দাউদ, হাদীস: ২৮৫৮)
আল্লাহ কখনো জালেম শাসক দিয়ে জাতিকে শাস্তি দেন না, বরং জাতি নিজেই যখন ন্যায়ের পথ থেকে সরে গিয়ে পাপাচারে লিপ্ত হয়, তখন আল্লাহ তাদের জন্য জালেম শাসক নিযুক্ত করে তাদের পরীক্ষা ও শাস্তি দেন।
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই ধরনের লেখা তো আপনাদের সরকার ক্ষমতায় থাকতে লিখেন নাই, এখন লিখছেন.......কারন কি? ও বুঝেছি..........দেশ এখন অন্ধকারে নিমজ্জিত; আর গত ১৬ বছর আলোয় আলোকিত ছিল, তাই না!!!!
০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৪০
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: এই ধরনের লেখা তো আপনাদের সরকার ক্ষমতায় থাকতে লিখেন নাই, এখন লিখছেন.......কারন কি? ও বুঝেছি..........দেশ এখন অন্ধকারে নিমজ্জিত; আর গত ১৬ বছর আলোয় আলোকিত ছিল, তাই না!৷
৷
ভাই সাহেব! সম্পূর্ণ লিখাটা পড়েছেন? আমি কি কোথাও লিখেছি দেশের রাজনীতি শুধু এখনই অন্ধকারে নিমজ্জিত? ৪৭ এ বৃটিশ চলে যাবার পর থেকে এই ভূখন্ডের রাজনীতি কবে আলোকিত ছিল? এই দেশের সব সরকারই তো আমাদের সরকার, এইটা আপনার সরকার আগেরটা আমার সরকার এই তত্ত্ব কোথায় পাইলেন ভাই সাহেব? খালি খালি সবকিছু গায়ের উপর নিচ্ছেন কেন বুঝলাম না। বিষয়টি কি এমন যে,"ঠাকুর ঘরে কেরে? আমি কলা খাইনা।"
৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯
রিফাত হোসেন বলেছেন:
হ ভাই! গণতান্ত্রিক বিকাশ ঘটাতে proxy নির্বাচন দেখলাম। কিভাবে রাতে ব্যালটে হাতি-ঘোড়া লাগাতে হয় দেখলাম। লীগের উন্নয়ন-উন্নয়ন জপমালা শুনলাম দীর্ঘদিন। এখন দলের নির্বাচন-নির্বাচন জপা শুরু হল। উন্নয়ন দিয়ে দেশকে সিঙ্গাপুর বানিয়ে দিয়ে গেল। নির্বাচন দিয়ে দেশকে গণতান্ত্রিক বানিয়ে দিবে!
উন্নয়নের আম্মা গিয়েছে, নির্বাচন তথা গণতন্ত্রের আব্বা আসছে!
০৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:০৭
গেঁয়ো ভূত বলেছেন:
হ ভাই! এই দেশে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের দরকার হয় শুধুমাত্র ক্ষমতায় যাইতে আর কাউকে ক্ষমতা থেকে নামাইতে। ক্ষমতায় যাওয়ার পর নির্বাচন, গণতন্ত্র, তত্বাবধায়ক সরকার এইগুলা কেউ বুঝবার চায় না।
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমি ভাই রাজনীতি বুঝি না।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:০৯
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: না বুঝাই ভালো ভালো ভাই, বুঝলেই সমস্যা !
৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:১৭
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: আমি আপাতত গিভআপ করে দিয়েছি। সামনে আলো দেখি না ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:১২
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আমি পার্সোনালি প্রচন্ড আশাবাদী মানুষ।
পাড়ি দিতে নদী
হাল ভাঙে যদি,
ছিন্ন পালের কাছি,
মৃত্যুর মুখে দাঁড়ায়ে জানিব
তুমি আছ আমি আছি।
৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৩৬
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: বড়ো জটিল ব্যাপার ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:২৬
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: দেশবাসী যদি নিজেদের মধ্যে একতা এবং সচেতনতা তৈরি করতে পারে, তবে আস্তে আস্তে রাজনৈতিক অন্ধকার দূর হয়ে একটি সুষ্ঠু, স্বচ্ছ এবং উন্নত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে।
১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ ভোর ৬:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: গেঁয়ো ভূত,
কোনও ভাবেই সম্ভব নয়।
কারন ?
বলেছেন - "দেশবাসী যদি নিজেদের মধ্যে একতা এবং সচেতনতা তৈরি করতে পারে, তবে আস্তে আস্তে রাজনৈতিক অন্ধকার দূর হয়ে একটি সুষ্ঠু, স্বচ্ছ এবং উন্নত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে।"
১৯ কোটি পাবলিক ৩৮ কোটি ভাগে বিভক্ত! তারা এক হবে কি করে?
৮ নম্বর প্রতিমন্তবে আবার বলেছেন -
"মৃত্যুর মুখে দাঁড়ায়ে জানিব
তুমি আছ আমি আছি।"
মৃত্যুর আগে একথা জেনে লাভটা কি ? শেষমেশ সেই মরনটাই তো হবে!!!!!
এতো কিছুর পরেও আপনার আশা পূর্ণ হোক এই প্রত্যাশা করছি......
০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:১৫
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা ও ভালবাসা জানবেন। অনেক দিন আপনার সাথে ব্লগ এ দেখা হয় না, যাই হোক আপনার উপস্থিতি মুগ্ধতা এনে দিল।
আসলেই বর্তমানে হতাশ হওয়ার অনেক উপযোগ বিদ্যমান, তবুও হতাশ হলে কি হবে বলেন? ওই যে বলে না, যতক্ষন শ্বাস ততক্ষন আশ, মানুষ আশায় বেঁচে থাকে।
ভাল থাকবেন, শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৩৩
কামাল১৮ বলেছেন: গনতন্ত্রের বিকাশ ছাড়া এই সমস্যা উত্তরণের আর কোন পথ নাই।