নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি যে লিখি ছাই মাথা ও মুণ্ডু আমিই কি বুঝি তার কিছু?/হাত উঁচু আর হ\'ল না ত ভাই, তাই লিখি ক\'রে ঘাড় নীচু!

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা

এখন থেকে লিখব না আর সত্যিকারের কিছু/ বলব না আর, চলব শুধু ছায়ার পিছুপিছু।// সবাই যখন নামছে নীচে, আমার তখন কী দায়? / অন্ধকারের সঙ্গী হলাম—আলোক তোমায় বিদায়।// এখন আমি থমকে রব, জীবন হবে থ-ময়,/ মাথা নেড়ে আজ্ঞে বলেই কাটিয়ে দেব সময়।// মিথ্যেটাকে সত্যি জেনেই করব কারাবরণ—/ এখন থেকে জানবে, হে দেশ, কবির হলো মরণ।//

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীন দেশে স্বাধীন বেশে:

০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯



এদেশের সুদীর্ঘ ইতিহাস হলো গাদ্দারি আর বঞ্চনার ইতিহাস। ক্ষমতায় আসলেই বাঙালি হাতে তুলে নেয় আইন, পাতে তুলে নেয় ওয়াইন; আর রাতে তুলে নেয় সিনেমাপাড়ার হিরোইনদেরকে। গোচরে কিংবা অগোচরে রাজনীতিতে শুরু করে দেয় “পরিবারতন্ত্র” আর বিরোধীদলকে “ধরিবারতন্ত্র” । আমজনতা এই ক্যাঁচাল থেকে বাঁচতে তখন স্বাভাবিকভাবেই “সরিবারতন্ত্র” মেনে নিয়ে সেফ সাইডে সরে পড়ে । শুরু হয় স্বৈরাচার।

এই দেশ আমার ড্যাডি স্বাধীন করেছে; অতএব এই দেশ আমার বাপের—এই দেশ আমার স্বামীর—ইত্যাকার নানান কথা শুনে মনে হয়, এটা দেশ-স্বাধীনকারীদের বাপের তালুক। আর, জনগণ সব ফারাক্কা খুলে দেওয়া বাঁধের জোয়ারে ভেসে এসেছে। বাপের দেশে থাকতে-থাকতে জনগণ অচিরেই বুঝতে পারে সবদিক থেকে এটা চাপের দেশ হয়ে উঠেছে। শেষ পর্যন্ত সেটা পরিণত হয়েছে পাপের দেশে। আর পাপ তো বাপকেও ছাড়ে না। তাই, স্বৈরাচারকে শেষ পর্যন্ত বাপ নয়, দেশও ছাড়তে হয়েছে।

এই ফ্যাসিবাদী আচরণ ক্ষমতায় যে এসেছে কমবেশি সেই-ই করেছে। সত্য মানতে অনেকের কষ্ট হতে পারে, কিন্তু এবারের গণঅভ্যুত্থানের নায়ক সমন্বয়কারীরাও এরকম আচরণের বাইরে নয়। তারা অবশ্যই অভ্যুত্থানের বীরশ্রেষ্ঠ। কিন্তু জনগণকে বুঝতে হবে, বীরশ্রেষ্ঠই হন, আর পীরশ্রেষ্ঠই হন—অভ্যুত্থানে অংশ নিতে সমস্ত দেশবাসীকে তারা যেমন আহ্বান করেছেন, তেমনিভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা নির্বাচনেও তাদের উচিত ছিল, দেশবাসীকে আহ্বান করা। অন্তত, অনলাইনে, নিজেদের ভেরিফাইড পেজে তাঁরা পোল খুলে উপদেষ্টা নির্বাচনের আহ্বান জানাতে পারতেন। কে জানে ড. আজহারী, কিংবা আহমদ উল্লাহর মতো ক্নিন ইমেজের কেউ সেটাতে ইলেক্টেড হতেন কি না! আমি বলছি না, সকল উপদেষ্টাই এইভাবে অনলাইন ভোটে নির্বাচিত হোক, অন্তত একজন তো হতে পারতেন?

গতকাল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মিলিত ছাত্ররাও জানিয়েছে, সমন্বয়করা তাদের সাথেও কোনো আলোচনা করেননি। এটা আন্দোলনের সহযোদ্ধাদেরকে “নহ যোদ্ধা” বলারই নামান্তর।

যাই হোক, নোবেলজয়ী ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস অন্তর্বতী সরকারের হাল ধরতে যাচ্ছেন, এটা “বেশিরভাগ” দেশবাসীর কাছেই একটা গ্রহণযোগ্য ব্যাপার । দীর্ঘদিন আমরা প্রতিবেশী একটা বড় দেশ কর্তৃক নিষ্পেষিত হয়েছি। ন্যায্য হিস্যা চাইলেই দেখতে হয়েছে মুখভরা গোস্যা। হিস্যার বদলে গোস্যা—এভাবে একটা সুদীর্ঘকাল বিদেশি পেশিশক্তির কাছে নিষ্পেষিত হয়েছে জনতার দেশিশক্তি। নতুন করে কোনো পশ্চিমা বিদেশি-শক্তির কাছে আবার দমিত হোক জনতার শক্তি—এটা আমরা কেউই চাইব না।

NDTvর সাক্ষাৎকারে আমরা দেখেছি, ডক্টর ইউনুস সেভেন-সিস্টারের প্রশ্নে বাঘের মতো গর্জে উঠেছেন। দেশবাসী আশা রাখে, LGBTQ প্রশ্নেও তিনি দেশবাসীর চাওয়া-পাওয়ার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে একইভাবে বাঘের গর্জন ছাড়বেন। পশ্চিমাদের তাবেদার সেজে বিড়ালের মতো মিঁউমিঁউ করে মিঁউনুস হয়ে উঠবেন না। রঙ্গেভরা বঙ্গে এমনিতেই বঙ্গ-ধেনুর অভাব নাই । এর মধ্যে আবার LGBTQ-এর রঙ্গধনু আমরা দেখতে চাইনা।

ছোটো মুখে অনেক বড়ো কথা বলে ফেললাম। আজ এ পর্যন্তই।

সংগ্রামী ছাত্র-জনতাকে আমার পক্ষ থেকে লাল সালাম, পতন হওয়া স্বৈরাচারের দোসরদেরকে BAL সালাম, আর নৈশভোটে সাহায্যকারী সাবেক প্রশাসনকে আমার পক্ষ থেকে জাল সালাম।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ। আল্লাহু আকবার।

—স্বাধীন দেশে স্বাধীন বেশে
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা
৮.৮.২৪

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কমেন্ট করছি শুধু এটা জানাতে যে, আপনার স্যাটায়ারিক সেন্স খুবই স্ট্রং। লেখাটা ভালো লেগেছে। মূল বক্তব্যের উপর মন্তব্য অন্যরা করবেন, আমি বিশ্রামে যাচ্ছি।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৫

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আমার স্যাটায়ারিক সেন্স ধরতে পেরেছেন মানে আপনার স্যাটায়ার বোঝার ক্ষমতাও যে টপ লেভেলের, এটুকু বুঝলাম।কারণ, স্যাটায়ার বোঝার ক্ষমতা সবার থাকে না।তবে, মূল বক্তব্যের উপর মন্তব্যই আশা করি।

২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: আওয়ামী সরকারকে তো ফেলায় দিলেন। আর সেই বস্তাপচা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবাজী আর মুজিব বন্দনা থেকে মুক্তি পাইলেন। কিন্তু মুক্তি পেয়েই যা শুরু করেছেন, এতে কি জনগণের মন পাওয়া যাবে? আমাদের দেশের ১৮ কোটি জনগণের মধ্যে কমপক্ষে ৪ কোটি আছে আওয়ামী লীগের সাপোর্টার। এদের চোখের সামনে আপনি
- এদের জনকের মূর্তি ভাঙলেন। গলায় দড়ি বেঁধে শহীদ মিনারে ঝুলিয়ে দিলেন। মাথার উপর পাশাব করে দিলেন। নিচে ফেলে জুতা দিয়ে পেটালেন।
- এদের পূজনীয় ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু জাদুঘর পুড়িয়ে দিলেন।
- এদের নেতাকর্মীদেরকে যা না তাইভাবে অপমান অপদস্ত করলেন।
- সমর্থকদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দিলেন।
- ওদেরকে দিনরাত আতঙ্কিত করে রাখলেন।

আর দম্ভভরে দাবি করলেন যে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। এই স্বাধীনতা যদি দেশের ৪ কোটি মানুষের জন্য নরক যন্ত্রণার কারণ হয়, তাহলে তাকে আপনি কোন যুক্তিতে স্বাধীনতা বলেন? এই ৪ কোটি কি বসে থাকবে? এদের যে যেখান থেকে যতটুকু সামর্থ্য দিয়ে পারে, আপনাদেরকে এই অপমানের জ্বালা ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সব রকম প্রচেষ্টা চালাবে। ঠিক কিনা কন!

আপনি নতুন সরকার নিয়া যতই উন্নতি করেন, লাভ নাই।
দেশকে আমেরিকার মত সুপার পাওয়ার বানায় দেন, লাভ নাই।
ঘুষ খাওয়া রূপকথায় বানায়া দেন, লাভ নাই।
মাইক্রসফট আর গুগুলের সিইও পদে বাংলাদেশি বসান, লাভ নাই।
নোবেল পুরষ্কার আনেন, আর বিশ্বকাপ ফুটবলের শিরোপা আনেন, লাভ নাই।

এদের মনে প্রতিশোধের আগুন জ্বলতেই থাকবে। তারপর কোন একদিন ...

নির্বাচনের মাধ্যমে হোক আর ভারতের আধিপত্যবাদী দখলদারীর মাধ্যমেই হোক, ক্ষমতা দখল করবেই। আর আপনাদের করা প্রত্যেকটা অপমানের প্রতিশোধ পাই পাই করে আদায় করবে। আর প্রতিশোধ নেবার সময় আওয়ামী লীগ কাউকে দয়াও দেখায় না - কাউকে ছাড়ও দেয়না।

কি ভাই নতুন মুক্তিযোদ্ধা? প্রস্তুত আছেন তো সেই দিনের জন্য?

০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আপনি একই কমেন্ট কপি করে অনেক জায়গায় পেস্ট করেছেন, দেখতে পাচ্ছি। এইজন্য সব প্রশ্নের উত্তর দিলাম না। তবে ১ম ৫টির উত্তর ইউনুস সাহেবই দিয়েছেন—এটা স্বৈরাচার পতনের কন্সিকোয়ন্স এবং এগুলোর ব্যাপারে হাসিনাকেই প্রশ্ন করা উচিত। আর, আপনার একেবারে শেষ প্রশ্নের উত্তরে বলতে হয়, আমি প্রস্তুত কি না, স্বৈরাচার ক্ষমতায় থাকাকালীন ব্লগে আমার পোস্টগুলো দেখুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন। আর, যে সরকারই ক্ষমতায় আগুক, তার ভুলগুলো নিয়ে আমি যেন লিখতে পারি, করুণাময়ের কাছে সেই সাহায্যই চাই।

৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৫

নতুন নকিব বলেছেন:



পোস্ট পরে পড়তে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। বহু দিন পরে আপনার সাক্ষাৎ পেয়ে খুবই আনন্দিতবোধ করছি। আশা করছি, আপনার লেখা চমৎকার ছড়া পড়ার সুযোগ আবারও হবে।

আশা করছি, আপনার প্রফেশনাল লাইফ বেশ ভালোভাবে অতিবাহিত করে চলেছেন।

আল্লাহ তাআ'লা আপনার প্রতি করুনা বর্ষন করুন।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম। আমার আগমনে কেউ আনন্দিত হয়েছে, এটা আমার জন্য অনেক বড়ো একটা পাওয়া—আলহামদুলিল্লাহ।
প্রফেশনাল লাইফ চলছে ভালোই। আপনার জন্যও ঝরুক করুণাধারা। পোস্টটা পরে অবশ্যই পড়বেন। এটুকু লেখা লিখতেই দুইদিন সময় দিয়েছি।

৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭

নতুন নকিব বলেছেন:



ওয়া আলাইকুমুস সালাম। জ্বি, পোস্ট একটু সময় নিয়ে ফ্রি হয়ে অবশ্যই পড়বো ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ তাআ'লার নিকট আপনার সার্বিক কল্যান প্রার্থনা করছি।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪১

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ওয়া ইয়্যাকা।

৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে একটা লেখা পুরোটা পড়লাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকবেন, অনুগ্রহ করে আরো লিখবেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: অনেকদিন পর আমিও ব্লগে পুরোটা লিখলাম। ভালো থাকব, কি না বলতে পারছি না। ২ নং কমেন্টে দেখেন, অলরেডি ভবিষ্যতের হুমকি পেতে শুরু করেছি। যেভাবে, লেখার জন্য অনুরোধ করেছেন, না লিখে উপায় আছে? লিখব ইনশাআল্লাহ।

৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৯

করুণাধারা বলেছেন: স্নিগ্ধ মুগ্ধতা, স্নিগ্ধ আর মুগ্ধ ছিল দুই ভাই, স্নিগ্ধ আছে মুগ্ধ আর নাই... :(

পানওয়ালা লেখা আমার বড় পছন্দ, যদিও এই লেখার সব কিছুর সাথে পুরোপুরি একমত হতে পারলাম না। যেমন: অভ্যুত্থানে অংশ নিতে সমস্ত দেশবাসীকে তারা যেমন আহবান করেছেন, তেমনিভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা নির্বাচনেও তাদের উচিত ছিল দেশবাসীকে আহবান করা।
দেশবাসীকে আহবান করা, পোল খুলে মতামত নেয়া সময়সাপেক্ষ।‌ এক প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়েই অন্তত ১০০ জনের নাম আসতো। এইগুলি যাচাই-বাছাই করে, একমত হয়ে একটা উপদেষ্টা প্যানেল করা সময় সাপেক্ষ। আমার মতে যা হয়েছে, সেটাই ঠিক হয়েছে।

উপদেষ্টা পরিষদেও যে কোটা থাকবে সেটা ভাবিনি!! চুপ্পু সাহেবের চেয়েছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা, একজন সংখ্যালঘু এবং উপজাতি থাকতে হবে। তাই এই তিন কোটায় হিন্দু সম্প্রদায়ের একজন, চাকমা একজন, বীরপ্রতীক একজনকে নেয়া হয়েছে!! সেভাবে দেখলে আজহারী কিংবা আহমদউল্লাহ আলেম কোটায় থাকতে পারতেন!!!

শুধু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কেন, বাংলাদেশের প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল এর ছাত্ররা আন্দোলনে নেমেছিল কিন্তু সমন্বয়করা উপদেষ্টা নির্বাচনে তাদের ডাকেনি। এখানেও একই কথা। এত জনকে ডেকে আলোচনা করতে গেলে বিভিন্ন মত আসতো এবং অনেক সময় নষ্ট হতো। ‌

আসলে আমরা বাংলাদেশীরা সহজে কোন বিষয়ে একমত হতে পারি না এই যেমন আপনি যেসব বিষয় উচিত বলে ভাবছেন আমি সেসব ভাবতে পারছি না।

আরো দ্বিমত আছে, ওয়াইনের সাথে হিরোইন যায় বলে আমার মনে হয়। কিন্তু আপনি পছন্দ করলেন সিনেমা পাড়ার হিরোইনদের... B-)

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৫৬

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: মুগ্ধ যখন মারা যায়, তখন আমিও এই বিষয়টা খেয়াল করেছি। এটা আশ্চর্যের , একই সাথে কাকতালীয়।
উপদেষ্টা নির্বাচনে নাহিদ-আসিফ অন্তর্ভুক্ত হওয়া কীভাবে দেখছেন, জানাবেন। তবে, শায়খ আহম উল্লাহকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। উনি রাজি না হয়ে, বর্তমান উপদেষ্টা আফম সাহেবকে রেকমেন্ড করেছিলেন।
কোনো বিষয়ে সহজে একমত হতে পারিনা, এটা শুধু বাংলাদেশিদের জন্য না, সব দেশীদের জন্যই প্রযোজ্য।এই বৈচিত্র্যের জন্যই পৃথিবী সুন্দর। বৈচিত্রময় দাঙ্গা-হাঙ্গামা এজন্যই দেখা যায়!
সিনেমেপাড়ার হিরোইনদেরকে শুধু আমি পছন্দ করলাম, তা না, ওটা ক্ষমতাধর সকলের তো পছন্দই, সব যুবকের পছন্দও বটে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.