নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখন থেকে লিখব না আর সত্যিকারের কিছু/ বলব না আর, চলব শুধু ছায়ার পিছুপিছু।// সবাই যখন নামছে নীচে, আমার তখন কী দায়? / অন্ধকারের সঙ্গী হলাম—আলোক তোমায় বিদায়।// এখন আমি থমকে রব, জীবন হবে থ-ময়,/ মাথা নেড়ে আজ্ঞে বলেই কাটিয়ে দেব সময়।// মিথ্যেটাকে সত্যি জেনেই করব কারাবরণ—/ এখন থেকে জানবে, হে দেশ, কবির হলো মরণ।//
আয়রে সবে মহোৎসবে বাবার মাজারে।
জানব খোদায় আর বেহুদাই টানব গাঁজা রে!
আয়রে লতিফ,আয় মুনিয়া,
ভুলবরে এই দিন-দুনিয়া;
খোদায় মজে করবো যে আজ নামাজ কাজা রে!
কীটেয় ভরা এই দুনিয়া ইটের পাঁজা রে—
খিটখিটিয়ে হিট করে যায় বুকের মাঝারে!
আর কতো এই গণ্ডগোলে?
আয়রে সবাই,আয়রে চলে;
রাজার হালে আজকে গাঁজার কল্কে সাজা রে!
[প্রতি বৃহস্পতিবার রাত বারোটার পর সমস্ত পৃথিবী যখন ঘুমে নেতিয়ে পড়ে, সেই গভীর রজনীতে শাহজালালের মাজারে বসে যাঁরা দ্বীন-ইসলামের খেদমতে গাঁজার কল্কেয় দম মেরে বিনিদ্র রজনী পার করে দেন, সেই-সব মহাপুরুষদের চরণে কবিতাখানা উৎসর্গ করা হলো।]
—মাজারের মাঝারে
স্নিগ্ধ মুগ্ধতা।
৩ নভেম্বর, ২০১৭।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন:
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
গাঁজার উপ্রে কোন ঔষধ নেই!
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১০
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ক্যান, আপনি বাপের হাতে কোনওদিন ঠ্যাঙানি খান নি?
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
আবার জিগায়, ঠ্যাঙানি খাওয়া, সে তো ছিল আমার তিন বেলার ঔষধ
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: মাইর, না কি গাঁজা—কোন ওষুধটা ভালো কাজ করে?
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৭
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
ঠ্যাঙানি মানে তো মাইর !!!! গাঁজা খেতে যাবো কোন দুঃখে ।। আমায় কি পাগলা কুত্তায় কামড়িয়েছে।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ও! তাইলে বিষয়টা দাঁড়াচ্ছে, শাহজালালের মাজারে বসে যাঁরা গাঁজা খায়, তারা সব জলাতঙ্কের রুগি!
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪
করুণাধারা বলেছেন: সবচাইতে ভাল হয়েছে এই লাইনটা: খোদায় মজে করবো যে আজ নামাজ কাজা রে!
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ঐ দিন বন্দে আলী মিয়ার প্যারোডিতে আপনি মন্তব্য করার পর কী হয়ে গেলো কে জানে! আপনার মন্তব্য (পজিটিভই হোক, আর নেগেটিভ) না শুনলে শান্তি পাই নে।
আপনার মতো সমঝদার পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার!
সালামুন আলাইকা।
৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
যূথচ্যুত বলেছেন: বৃহস্পতিবার বাদে বাকি দিনগুলোয় পৃথিবী কখন ঘুমে নেতিয়ে পড়ে?
- নিছক জ্ঞানপিপাসা জনিত কৌতূহল
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: এর উত্তর খালি সিলেটিরাই জানে।বাইরে ফাঁস করার নিয়ম নেই!
৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
যূথচ্যুত বলেছেন: আজ সিলেটে থাকি না বলে...
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১২
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আজকেই থাকতে হবে এমন কোনও কথা নেই, কাল থাকলেও চলবে।
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সময় পেলে, আমি মাইজ ভান্ডারে ওরসে যাই, গাঁজা না খেলে ওরা পীরের নামও নেয় না।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৬
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আর যেয়েন না! শেষে আপনারে চাঁদগাজী থেকে চাঁদগাঁজা বানায়ে দেবে!
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২০
আখেনাটেন বলেছেন:
বাজা রে বাজা রে বাজা ব্যান্ড বাজা রে!
চল যাই চল যাই বাবা খাজার মাজারে!
মাজারে গিয়ে টানব কল্কি গাজা রে!
কি মজা! কি মজা! আহা! অাহা! আহা! রে!
-কী সুখি প্রলাপ? এমন সুখ কি কোথাও পাবেন?
*মর্তধাম বড়ই অদ্ভুত জায়গা।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ভাবে তো মনে হচ্ছে এই রাস্তায় আপনি দশ বছরের অভিজ্ঞতা-সম্পন্ন!
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬
কালীদাস বলেছেন: উৎসর্গ দেখে হাহাপগে
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন:
১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০
আখেনাটেন বলেছেন: ভাইজান দেখছি ভাবে অনেক কিছু বোঝেন!!! লাইনে কত দিন?
বি: দ্র: প্রাইমারী স্কুলে পড়ার সময় বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে চারজনে মিলে হালিম বিড়ির প্যাকেট (২৫টি) শেষ করার কু- অভ্যাস হয়েছিল। সেই বদ খাসলত পিঠে বাঁশ ভাঙার পর ওখানেই খতম। বাকি জীবন ছলছলা। এই নিয়ে একটি রম্য লিখছি। শীঘ্রই দেখবেন।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: লাইনে অনেকদিন হলো দাঁড়িয়ে আছি,কিন্তু এখনও সিরিয়াল এলো না —ঐ বিদ্যুত-বিল দেওয়ার মতো ব্যাপার আর কি!দেখি কবে সিরিয়াল পাই!
১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
মিথী_মারজান বলেছেন: ওয়াও কবিতা।
এ ব্যাপারটায় আমার অনেক অবজেকশন ছিল সবসময়।
আমরা সিলেটে গিয়ে একবার শাহপপরাণ (র এর মাজারে গিয়ে যে নোংরামী দেখেছিলাম এরপর আমার আর ভেতরে যেতে ইচ্ছা হয়নি।
আমার বাড়ির পাশেও এক মাজার আছে।
সবচেয়ে মজার ব্যপার আমাদের জেলাতেই এই ব্যক্তির নামে দুটি মাজার।
প্রতি বছর বিরাট আয়োজন করে যে ওরশ হয় সেখানকার কর্মকান্ড আমার বারান্দা থেকেই দেখা যায়।
যত রাত বাড়ে ভক্তদের গান, নাচ আর নেশার উন্মত্ততার মোজ মাস্তিও তত বাড়ে।
(অবশ্য তাদের ভাষায় এটা সুফী সাধনা)!
অসহ্য কর্মকান্ড।(থাপড়াইতে মন চায়)
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৫
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: এই ধরনের মানুষগুলোর আপনি যখন খোঁজ পাবেন,
সকাল-বিকাল নিয়ম করে কানের পরে থাপড়াবেন।
১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৫
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: যারা মাজার এ থাকে তাদের চুল দাড়িতে একাকার অবস্থা । দেখলেই কেমন যেন লাগে । একবার গোলাপ শাহ মাজারে দেখেছিলাম অজস্র টাকা ছড়িয়ে আছে । মানুষ কত বোকা । মৃত্যু মানুষ কিভাবে তার ইচ্ছে পূরন করবে এতটুকু বুঝতে চায় না । এই তো গেল মাজারের কথা ।আর দেওয়ানবাগীর কথা নাইবা বলি ।ওনি নাকি স্বপ্নে আল্লাহ নবী সবাই কে দেখেন । ওনার নামাজের সময় ও আলাদা ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আমার "ইসলামি হালচাল" কবিতাটির ২ নং পয়েন্টটা দেওয়ানবাগীর কথা মনে করেই লেখা।
ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: