নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি যে লিখি ছাই মাথা ও মুণ্ডু আমিই কি বুঝি তার কিছু?/হাত উঁচু আর হ\'ল না ত ভাই, তাই লিখি ক\'রে ঘাড় নীচু!

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা

এখন থেকে লিখব না আর সত্যিকারের কিছু/ বলব না আর, চলব শুধু ছায়ার পিছুপিছু।// সবাই যখন নামছে নীচে, আমার তখন কী দায়? / অন্ধকারের সঙ্গী হলাম—আলোক তোমায় বিদায়।// এখন আমি থমকে রব, জীবন হবে থ-ময়,/ মাথা নেড়ে আজ্ঞে বলেই কাটিয়ে দেব সময়।// মিথ্যেটাকে সত্যি জেনেই করব কারাবরণ—/ এখন থেকে জানবে, হে দেশ, কবির হলো মরণ।//

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আধুনিকতার বাঁধুনি(হাল-আমলের বাংলা ভাষা নিয়ে একটি নীরস কচকচি)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯


জ্ঞানীরা বলেন ভাষা বয়ে চলে। কিন্তু আমি বলি, যত না বয়ে চলতে হয়—তারচে বেশি তাকে সয়ে চলতে হয়।ভাষা নিয়ে মানুষের জ্ঞান এত ভাসা-ভাসা যে তাকে সর্বংসহা হওয়া ছাড়া উপায় থাকে না।

হাল আমলের ‘হুদাই’ শব্দটার কথা ধরা যাক—“কিছু-কিছু পাবলিক এখন ‘হুদাই’ লাইক মারে।” মানে,‘হুদাই’ বলতে এখন আমরা বুঝাচ্ছি খামোখা, এমনি, অকারণ ইত্যাদি।

বিশ বছর আগের একটা বাক্য দেখি—‘বেহুদা কথা বলবে না তো! ’ এখানে বেহুদা বলতে কী বুঝানো হচ্ছে? খামোখা, এমনি-এমনি, অকারণ —তাই তো?

তাহলে আগে ‘বেহুদাই’ বলতে যা বুঝানো হতো, এখন তা আমরা ‘হুদাই’ দিয়ে বুঝিয়ে দিচ্ছি!আমাদের ‘বোধ’ কতটা ‘বেবোধ’ হলে এমন করা সম্ভব?

এই যে ভাষাকে অ্যায়সা করে একটা আছাড় দিয়ে মানেটাকে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরিয়ে দিলাম, তারপরও সে আমাদের সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে! সয়ে যাওয়ার চরম পরাকাষ্ঠা!

আরেকটা উদাহরণে আসা যাক—“দোস্ত! তোর জামাটা তো ‘জট্টিল’ হইছে!”এই বাক্যে ‘জটিল’ বলতে বুঝানো হলো ‘দারুণ’!
শব্দের অর্থকে কতটা জটিল করলে ভাষার প্রতি এই নিদারুণ আচরণ সম্ভব!

“দোস্ত! তোরে তো আজ ‘অস্থির’ লাগছে!”—বক্তার দোস্ত যে অস্থির হয়ে ছটফট করছেন, এই বাক্যে বক্তা আসলে তা বুঝাচ্ছেন না। তিনি বলতে চাইছেন—তার দোস্তকে আজ চমৎকার লাগছে, সুন্দর লাগছে!ভাষার প্রতি আমাদের এই অস্থিরতা আদৌ লোপ পাবে বলে মনে হয় না।

পরবর্তী উদাহরণে আসা যাক—‘সেই, মামা! সেই!’ বন্ধু বা সহপাঠীকে মামা বলা হচ্ছে—আমার আপত্তি এখানে নয়। আপত্তি হলো ‘সেই’টা দ্বারা উনি ‘কোনটা’কে বুঝাচ্ছেন?উনি আসলে ‘সেই’ দ্বারা বুঝিয়েছেন ‘অস্থির’, ‘জটিল’, নাইস! সেই পুরাতন মানেগুলো প্রয়োগের গ্যাঁড়াকলে পড়ে মানে-মানে কেটে পড়তে শুরু করেছে!

তো, ভাষা সম্পর্কে এত এত ভাষণ দিয়ে আমি আসলে কী বুঝালাম?কাউকে ‘অস্থির’ লাগলে তাকে কি আমরা অস্থির বলব না?কারও জামা জট্টিল লাগলে সেটাকে জটিল বলা যাবে না?

অবশ্যই যাবে।ভাষা তো আর আমার বাপ-দাদার সম্পত্তি নয়, যে আমার ইচ্ছেমতো পাবলিক সেটাকে ব্যবহার বা অপব্যবহার করবে। ভাষা হলো ভাব আদান-প্রদানের মাধ্যম।তাই অন্যরা যে শব্দ দিয়ে যে-ভাব প্রকাশ করছে, আমাকেও বাধ্য হয়ে সেটাকে সেই ভাবেই নিতে হবে। ভাব ধরে বসে থাকলে তো আর চলবে না। হাজার হলেও এখন গণতন্ত্রের যুগ।পাল্লা যেদিকে ভারি,সেদিকেই পাড়ি দিতে হবে। নইলে, চিল্লাপাল্লায় তিষ্ঠানো দায় হবে।

—আধুনিকতার বাঁধুনি
স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা
৩১ অক্টোবর, ২০১৭।

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: সামু কেন যে ডাবল লাইকের ব্যবস্থা করেনি!!!

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আমি আরও ভাবলাম এই নীরস লেখা কেউ পড়বেই না!

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:

‘হুদাই’ শব্দটার কথা ধরা যাক—“কিছু-কিছু পাবলিক এখন ‘হুদাই’ লাইক মারে।” মানে,‘হুদাই’ বলতে এখন আমরা বুঝাচ্ছি খামোখা, এমনি, অকারণ ইত্যাদি।


আপনি কি সেই কুখ্যাত ব্লগার জনম দাসী? জনম দাসীও একবার এই লাইনটা সামু ব্লগবাসীকে শিখেছিলেন। যদিও লাইনটার সঠিক রেফারেন্স দিতে পারছি না, কারণ তার পোষ্ট সব হাইড করা। শুধুমাত্র মাথায় ছিল। একারণে আপনাকে অভিযুক্তও করছি না ,শুধুমাত্র প্রশ্ন করছি, যে আপনি সে কিনা। !:#P

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ভাই, আপনি বাদশা বলেই কি আমাকে দাসী হিসেবে সন্দেহ করছেন? না ভাই, জনম দাসীর নাম আমি জন্মেও শুনি নি। আমি জনম দাসী নই—এ ব্যাপারে আমি হান্ড্রেড পার্সেন্ট নিশ্চিত। অতএব, আপনিও আশঙ্কামুক্ত থাকুন।

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

বানেসা পরী বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন।
কিছু কথা বা শব্দ সময়ের সাথে সাথে নিজস্বতা হারায়। মনের অজান্তে আমরাও সেগুলো প্রয়োগ শুরু করি। তবে সাবধানতা অবশ্যই প্রয়োজন। বিশেষভাবে আমি বলব ফেইসবুকের বহুল প্রচলিত মুরাদ টাকলা'র ব্যবহৃত ভাষার কথা। বর্তমানের ইয়ং জেনারেশনের ছেলে-মেয়েরা যেভাবে এগুলো ব্যবহার করছে আমি সত্যিই দু:শ্চিন্তা করি কত দ্রুত না জানি আমাদের এই সুন্দর বাংলা ভাষার বিপর্যয় ঘটে যায়!


০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ভালো কথা মনে করেছেন। "খাইসি","পাইসি","চাইসি"—এগুলো দেখতে-দেখতে মেজাজ খারাপ!

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমার অঞ্চলে হুদা শব্দ এখনও ব্যবহৃত হয়, তবে অভিধান শুধু বেহুদ আছে। যদিও হুদা আসল শব্দ, বে হলো অ প্রত্যয়ের মত। এটা আরবি।

যেমন বেকার। আকার।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: "বে" হলো ফারসি উপসর্গ।আপনি ঠিক বলেছেন—বে হলো অ প্রত্যয়ের মত।উদাহরণ আমি লেখাতেই দিয়েছি—"আমাদের ‘বোধ’ কতটা ‘বেবোধ’ হলে এমন করা সম্ভব?"
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
পাশে থাকুন।

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩

দিগন্তের আভা বলেছেন: সময়ের সাথে পরিবর্তন না হলে হয়ত এক সময় সব হারিয়ে যায়। সময়ের চাহিদার জন্য ভাষা পরিবর্তিত হচ্ছে এবং হবে।
সুন্দর লেগেছে। উদাহরণ দেয়াতে বিষয়টা সহজে অনুধাবনযোগ্য হয়েছে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ধন্যবাদ,মতামত দেওয়ার জন্য।

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টের প্রচ্ছদ ছবিটা সুন্দর হয়েছে ।
বাক্যে সঠিক অর্থবোধক প্রাসঙ্গিক শব্দের প্রয়োগ ভাষাকে সমৃদ্ধ করে ।
এর অন্যথা হলে ভাষার বিপর্যয় ঘটে ।
ধন্যবাদ বাংলা ভাষা নিয়ে সুন্দর ভাবনার জন্য ।

শুভেচ্ছা রইল

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আপনার ইতিবাচক চিন্তাভাবনা সবসময় আমাকে অনুপ্রাণিত করে।নিরন্তর শুভেচ্ছা।

৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি আঞ্চলিকতা চর্চা করে জেনেছি। বাংলায় একাধিক নিয়ম, ব্যাকরণ। শব্দ অপশব্দ হয়েছে। স কখনো হ, র এমনকি ক পর্যন্ত হয়। অনেকে শব্দ অভিধানে নেই। কবে যে আমরা সত্যাসত্য জেনে বাস্তবিক হব?

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: "বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধানে" বহু আঞ্চলিক শব্দ পাবেন।আঞ্চলিকতার কথা বললে তো বলতে হয়— অবস্থা আরও খারাপ।"চুর","বালো" আরও কতো-কী যে লেখে!

৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আরেকটা যথেষ্ট ফালতু শব্দ "প্যারা" । এটা শুনলে খুবই বিরক্ত লাগে। উপরের গুলা তো আছেই। X((

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: জি ভাই।এই "প্যারা" নিয়ে বাঙালি বহুত প্যারায় আছে!

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি আসলে ভাগ্যবান। আমার জন্ম লাউতলি বাড়িতে হয়েছে। অন্যরা বিশ্বাস না করলেও আমি জেনেছি, আমি খাঁটি বাংলা শিখেছিলাম শিশুকালে। এখন কী হয়েছে আমি জানিনা বা জানতেও চাই না। কারণ, বাংলা ভাষার অবস্থ কাহিল! মানে এক্কেবারে মারাত্মক আহাল।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: লাউতলি কোন জেলায়?
আপনি কি এখন দেশের বাইরে থাকেন?

১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি ভাই, ১৯৮৬ এ লন্ডন এসেছিলাম। লাউতলা হলো জগন্নাথপুর থানা, আগে সিলেট জেলা ছিল এখন সুনামগঞ্জ। লামারসূলপুর বাজার।

১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

ইসমাইলহোসেন০০৭ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। ধন্যবাদ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: পোস্টটা যে এত গুরুত্ব পাবে,সত্যিই আগে বুঝিনি।ধন্যবাদ,গুরুত্ব প্রদানের জন্য।

১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: আসল অর্থের পরিবর্তে ভিন্নার্থে শব্দের ব্যবহারের উদাহরণ সহ লেখাটা খুব ভাল হয়েছে।
সব ভাষাতেই এইরকম হয়। আমেরিকাতে এইরকম শব্দগুলির জন্য একটা অভিধানই আছে। নাম Urban Dictionary .
ভাষার বিবর্তন এবং ভিন্নার্থে শব্দের ব্যবহার সবসময়ই হচ্ছে। এটা নতুন না।
একটা উদাহরণ দেই --
এক মুহূর্ত
বর্তমান কালে অর্থ = অল্প সময়, স্বল্প সময় বোঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। "এক মুহূর্ত অপেক্ষা কর।"
আসল অর্থ = ২৪ মিনিট, এটা একটা সময় গণনার একক হিসাবে ব্যবহৃত হতো। যেমন-৬০ সেকেন্ডে ১ মিনিট, ২৪ মিনিটে ১ মুহূর্ত।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: একদম সত্যি কথা।এই কারণে তো আমি শেষে যে-দিকে পাল্লা ভারি সে-দিকেই ঝুঁঁকে পড়তে চেয়েছি!

১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

যূথচ্যুত বলেছেন: কঠিন লেখা! =p~

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: যা! "কঠিন" শব্দের এই প্রয়োগটাও তো লেখায় আনার দরকার ছিল!

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

যূথচ্যুত বলেছেন: সে জন্যই দেওয়া! এডিট করে নিন। ;)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ;)

১৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার লেখাটা ‘অস্থির’ লাগছে | আবার মনে করবেন না 'হুদাই’ লেখাটা লাইকের কথা বলছি | মামা! এটা কোনো বেহুদা কথা না মোটেই | চমৎকার (এটা সবসময়ই একই আছে তাই আমার থেকে বললাম এটা )| ধন্যবাদ |

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১১

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ‘অস্থির’ কমেন্ট !

১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই হল দশা! আপনার লিখাটি চমৎকার লাগলো।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: সুজনে সুযশ গায়—প্রবাদটা আজকে আরও ভালোভাবে বুঝলাম!

১৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৭

শিখণ্ডী বলেছেন: আপনি যে শব্দগুলোর উদাহরণ এনেছেন এগুলো একটা বিশেষে শ্রেণির মধ্যে সীমাবদ্ধ। এমন শব্দ কিছু দিন পর পরই আসে, আবার তা এক সময় হারিয়ে যায়। এসব উদ্ভট শব্দের ব্যবাহার শুনলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। এগুলো কখনও জাতে উঠবে না, অভিধানে যুক্ত হতে হলে যে পরিমাণ দীর্ঘ সময় লোকমুখে শব্দকে ব্যবহৃত হতে হয়, এদের সেই সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। ভাল একটি বিষয় তুলে ধরায় অনেক ধন্যবাদ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১১

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আমার কিন্তু মনে হয়, এদের কেউ-কেউ ঠিকই জাতে উঠে যাবে।সময়ই বলে দেবে, কী হবে।

১৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১০

প্রামানিক বলেছেন: ভাষার বিকৃত উচ্চারণ নিয়ে চমৎকার পোষ্ট।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: পানিপড়া দিয়ে এইগুলো সারানো যায় কি না দেখতে হবে!

১৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা ,



জঘন্য রকমের মুগ্ধতাময় লেখা ।
আসলে আধুনিকতার বাঁধুনি হলো "বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেঁড়ো" । সহব্লগার শিখণ্ডী ও তাই বলেছেন ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: মাথার উপর দিয়ে গেল, ভাইজান! "বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেঁরো" দিয়ে কী বুঝালেন বুঝলাম না তো!

২০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা ,



এটা একটা বাগ্‌ধারা । অর্থ হলো , যতো শক্ত করেই বাঁধোনা কেন , গিট্টু খুলে যাবেই !

আসলে আধুনিকতার বাঁধুনিও হলো তেমনি , থাকবেনা বেশিদিন । যতোই জট্টিল করে শব্দ গাঁথুন না কেন খুলে খুলে যাবেই, মানে হারিয়ে যাবেই । বেহুদা কাম .........................

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪২

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: বাগধারার মানে জানতুম।কিন্তু প্রয়োগ বুঝতে পারি নি।এখন জলবৎ তরলং...

২১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৭

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: আপনার-আমার কাছে এটা ঠিক বলে মনে হলেও তরুণ-প্রজন্ম এটাকে “জবরদস্তি” বলে ভাবতে পারে।

২২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মানুষের মুখে মুখে ভাষা বদলে যায়।

১০০০ বছর পূর্বে যেমন বাংলা ভাষা এমন ছিলনা আবার ঠিক ১০০০ বছর পরেও এমন রবেনা।

ভাষা বদলে যাবেই।

আপনার লেখা ও উদাহরন দারুণ হয়েছে।

অভিনন্দন।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: অভিনন্দিত হয়ে স্পন্দিত হলাম।

২৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫২

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ভিন্ন স্বাদের লেখা। ভাবনা চিন্তার উদ্রেক করে।
টিকে থাকুক যা কিছু সুন্দর!

০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: শুভকামনার জন্য অভিবাদন রইল।

২৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৫

অ্যাপল ফ্যানবয় বলেছেন: পোস্ট-টা "জোস" হয়েছে ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২১

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: :)

২৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হাহাহা। পোস্ট জটিল হইছে B-)

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: :P

২৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেঁরো

-এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হচ্ছে- জুতোর ফিতে বাঁধা।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা বলেছেন: ওগো ভাই জুলিয়ান, ওগো সিদ্দিকী
কথাখান একেবারে বলেছ গো ঠিকই!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.