নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !
তুমিহীনা মিরপুরের রাস্তা কি ভাবা যায় ?
সমস্ত ঢাকা তখন অপ্রকৃতিস্থ অবাস্তব নগরীর মতো,
মানুষগুলো অনার্য— বর্গী-মারাঠাদের মতোই অপরিচিত পর ।
হরতালের রাস্তার মতো শূন্য সব,
ইঞ্জিনের গর্জনে কাঁপতে থাকা
গাড়ি, ঝিম ধরে দাঁড়িয়ে থাকা
রংহীন, বিশেষত্বহীন স্তব্ধ বাড়ি—
বন্ধ গার্মেন্টসগুলোর মতোন অশোভন;
যেখানে কেউ নেই, কোন উদ্দেশ্য নেই
সেখানে হাঁটার মূল্য কি বলো,
টেকনিক্যাল হতে মিরপুর সাড়ে বারোর মতো অত দূর ?
সেখানকার সীসাঘন গরম বাতাসে ঘাম মেটে না রেণু,
সে বাতাস কপালের চিকন কোণে,
কুন্তলে সূঁচের মতো হুল ফুটিয়ে যায়;
বাঁ হাতের উল্টোপিঠে ঘাম মুছে ঝেড়ে ফেলি কয়েকটি ছোট্ট দীর্ঘশ্বাস ।
এ শহর আমার নয় ।
২| ১২ ই জুন, ২০১৪ ভোর ৪:৫০
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: বেপরোয়া বেদুঈন বলেছেন: নগরের যান্ত্রিক অবসন্নতার ছায়া পুরো কবিতাজুড়ে । +++
৩| ১৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: মন্তব্য করতে পারছি না, লগইনই হচ্ছে না । কোনমতে লগইন করলেও নতুন পোস্ট করতে পারছি না । মন্তব্য লিখতে গেলেই নিয়ে যায় সংকলিত পোস্টে !
কেউ কি এর সমাধান বলতে পারবেন ?
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৫৭
বেপরোয়া বেদুঈন বলেছেন: নগরের যান্ত্রিক অবসন্নতার ছায়া পুরো কবিতাজুড়ে । +++