নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !
আমরা এবারে সমাধান নিয়ে ভাববো। প্রথম পর্ব মন দিয়ে পড়ে থাকলে খেয়াল করবেন যে, সমাধান সম্পর্কে ওখানেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। সমস্যার মূল জানা গেলেই সমাধানটি করতে পারা যায়। যখন আপনি জানেন যে, আগুন ছুঁলে হাত পোড়ে, আগুন ছোঁবেন না, হাতও পুড়বে না ব্যস হয়ে গেল প্রতিকার।
একবার কেউ আপনার গায়ে হাত দিল, আপনি ভয় পেলেন বা লজ্জা পেলেন, আপনার সঙ্গে বন্ধু আছে বা বাবা আছেন, অর্থাৎ এমন কেউ আছেন যে, তাঁর সামনে এরকম একটা ন্যাক্কারজনক ব্যাপার প্রকাশ পেলে আপনার মাথা হেঁট হয়ে যাবে ভেবে আপনি কিছু বললেন না, ফলে ওই অসভ্য লোকটা এক ধরনের সমর্থন বা আপনার মৌন সম্মতি ধরে নিল ব্যাপারটাকে এবং দিগুণ উৎসাহে আপনার গায়ে হাত বোলাতে লাগলো। আপনি সঙ্কোচে চুপ থাকতে লাগলেন এবং আরো দশজনের ক্ষতি করতে লাগলেন।
আপনি যখন চুপ আছেন তখন লম্পটটার মনে হতে পারে যে, আপনিও তার মতো এই অবৈধ আনন্দকে উপভোগ করছেন বা আপনিও ব্যাপারটাতে ইচ্ছুক। লম্পটটার মধ্যে এই ধারনা তৈরি হওয়াও অমূলক নয় যে, মেয়েরাও গায়ে হাত দিলে ভেতরে ভেতরে এক্সাইটেড হয় বা খুশি হয়। ফলে, গোটা ব্যাপারটাই তার কাছে উত্তরোত্তর উৎসাহের হয়ে ওঠে।
অথচ বাস্তবতা তো এটা নয়, সকল পুরুষকে বলি, শরীরে অনাকাঙ্ক্ষিত কারো স্পর্শ যে কতটা অস্বস্তি আর যন্ত্রণাদায়ক সেটা নারীমাত্রেই জানেন শুধু। গায়ে এসিড ঢেলে দিলে যে যন্ত্রণা হয়, আপন শরীরে অনাকাঙ্ক্ষিত কারো ঘৃণ্য স্পর্শের যন্ত্রণা নিঃসন্দেহে তারচেয়েও বেশি প্রদাহময়।
যাইহোক, তাহলে প্রথম ও প্রধান সমাধান হলো প্রতিবাদ। যারা এই ঘৃণ্য কাজগুলো করে তারা তো অপরাধী, এবং অপরাধীর কোন মনোবল থাকে না। তারা অত্যন্ত ভীরু হয়, তারা মিনমিন করে, তারা জোরগলায় প্রতিবাদও করতে পারে না।
কারো স্পর্শ টের পাচ্ছেন, তো খপ করে হাতটা ধরে ফেলুন, দেখুন হারামিটা কেমন শামুকের মতো গুটিয়ে যায়! এরপরে আওয়াজ তুলুন ও যথাসম্ভব শব্দ করে একটি থাপ্পড় লাগান। আপনার কাজ শেষ। বাকিটা আপনার চারপাশের অন্য ভাইগুলো চালিয়ে নেবে।
সমসময় মনে রাখবেন, ভীড়ের মধ্যে সবাই লম্পট নয়, এবং একজন পুরুষের কোরআন ছুঁয়ে বলা কথার চেয়ে একজন নারীর কেবল মুখের কথাকেই এরকম পরিস্থিতিতে সমাজ বেশি বিশ্বাস ও সমর্থন করে। এরকম লম্পটকে ধরে আপনি একটা চড় দেবেন, তো দেখবেন আরো একশো চড় সাথে সাথেই পড়তে শুরু করবে চারপাশ থেকে। আপনাকে শুধু এই কাজটুকুই করতে পারতে হবে। আপনার তখন আর কোন ভয় নেই, অসংখ্য মানুষ দেখবেন আপনাকে সাপোর্ট করছে।
আপনার বন্ধু বা সহচারী কিংবা এতগুলো মানুষের কাছে আপনি লজ্জা পাবেন ভাবছেন?
মোটেই না! আপনার সম্মান এতে আরো বাড়বে। বাড়বে একারণে যে, আপনার সহচারী বা অন্য মানুষগুলো বুঝতে পারবে যে, এই ভদ্রমহিলা তার অধিকার ও সম্মান সম্পর্কে সচেতন। তারা আরো বুঝতে পারবে যে, এই ভদ্রমহিলা তার যৌনাচারে সতী ও নিষ্ঠাবতী, এই ভদ্রমহিলা এমন নরম বা মেরুদণ্ডহীন ভীতু (লুতুপুতু) কেউ নয় যে, যে কেউ তার শরীরকে স্পর্শ করতে পারবে!
আপনার এই একটি প্রতিবাদ আরো দশজনের মনোবল বাড়িয়ে দেবে, আর যদি প্রতিবাদ করতে না পারেন, তবে এভাবেই নির্যাতিত হতে থাকবেন, আপনি নিজেও এবং আপনার কারণে অন্যেও।
আপনার একটি আওয়াজই থামিয়ে দিতে পারে সব। একটাকে গণপিটুনি দিতে পারলেই একশোজনের শিক্ষা হয়ে যাবে। আর আপনি আজ চুপ করে থাকবেন, তো আরো একশোটা লম্পট উৎসাহ পাবে। আরো একশো লম্পট সৃষ্টি হবে।
আবার অনেকসময় কিছু হারামি দেখা যায়, এরা নির্যাতিতাকে বলে ওঠে, এত মেয়ে থাকলে আপনার গায়ে কেন হাত দিল?
কিংবা বলে, আপনি যে পোশাক পড়েছেন তাতে ওদের তো মাথা খারাপ হবেই!
এদেরকেও আগে একটা চড় দেবেন এবং উত্তর দেবেন পরে। সোজা বলবেন যে, তারমানে ভীড়ের মধ্যে তুইও হাত দিস? তোরা একই গ্রুপের লোক?
দেখবেন যে যুধিষ্ঠির বাবা কেমন লেজ তুলে পালায়!
ফোন বের করে ওদের শুনিয়ে সোজা ডায়াল করবেন পুলিশ স্টেশানে। ওরা তাতেই প্রস্রাব করে দেবে ভয়ে।
এখানে আমার পুরুষ পাঠকদের মধ্যেও অনেকে আছেন ওই যুধিষ্ঠিরের দলে। এঁরাও ভাবেন যে, এত মেয়ে থাকতে ওই মেয়েটার গায়ে কেন হাত দিল? নিশ্চয়ই মেয়েটারও দোষ আছে!
বলি, বাবা, কোন মেয়েই লম্পটদেরকে গায়ে হাত দিতে ডেকে আনে না। ওই মেয়েটার গায়ে হাত দিয়েছে কারণ, লম্পটটা ওই মেয়েটাকেই হাতের নাগালে পেয়েছে। এখানে পোশাক কোন বিষয় নয়, ওরা হাতের কাছে যাকে পায় তাকেই ধরতে চেষ্টা করে। যদি তোমার পরিবারের কাউকে হাতের নাগালে পেত, তবে তাকেও একইভাবে নির্যাতন করত।
এইসব যুধিষ্ঠিরেরা, এখনও সময় আছে, দৃষ্টিভঙ্গি পালটাও!
আপনাদের অনেক সাহসের কথা শোনালাম, তবে মনে রাখবেন, কারো প্রতি অবিচার যেন না হয়ে যায়। যেহেতু ভীড়ের মধ্যে আপনি কাউকে অপবাদ দিলে জনসাধারণ আপনাকেই সমর্থন করবে সেহেতু অযথা কাউকে এরকম শাস্তি দিতে যাবেন না দয়া করে।
উদ্দেশ্যমূলকভাবে একটি ছেলেকে গণপিটুনি খাওয়ানোর নজীরও আমার জানা আছে। এটা বললাম মুদ্রার অপর পিঠ। আপনার কারণে যেন অযথা কারো জীবন নষ্ট না হয়।
ভীড়ের মধ্যে গায়ে লাগা সব হাতই যে লম্পট, এরকম ধারণা নিয়ে যদি চলেন, তবে আপনিও ভুল করবেন। নিঃসন্দেহে কোন হাতটি অনিচ্ছাকৃত আর কোন হাতটি উদ্দেশ্যমূলক তা আপনাদের না বোঝার কথা নয়। গায়ে সামান্য হাত লাগলেই চড় দেবেন বা চেঁচামেচি জুড়ে দেবেন সেটাও প্রথমে উচিত নয়। আগে নিশ্চিত হোন, এবং সব কথার বড়ো কথা, সিন ক্রিয়েইট (আড়ম্বর) না করেও যদি ব্যাপারটা সমাধান করা যায় তবে আর শোরগোল কেন?
ভীড়ের লম্পটগুলো গায়ে হাত দেয় একটু একটু করে। প্রথমে অনিচ্ছাকৃত ভঙ্গিতে হাত ছোঁয়ায়, এরপরে চুপচাপ দেখলে বা মৌন সমর্থন পেলে তবেই হাতকে ক্রমান্বয়ে দৃঢ় করে। তাই, গায়ে কারো হাতের অস্তিত্ব পাওয়া মাত্রই সেদিকে ফিরুন, কটমট করে তাকান, হাত যারই হোক, সে পিছিয়ে যাবে। এটুকু করা নিশ্চয়ই দুঃসাহসিক বা অসাধ্য কিছু নয়।
নারীর পোশাক নিয়ে লিখব ভেবেছিলাম। তবে সেটা আলাদা প্রবন্ধে লিখব ।
ভীড়ের মধ্যে এমন কাপড় না পরা উচিত যাতে আপনি জনগণের সমর্থন থেকে বঞ্চিত হন।
ভীড়ে চলতে জিন্স পরাকে আমি সমর্থন করি। কেননা, জিন্স শক্ত বলে শরীরের কোমলতা জিন্সের ওপর দিয়ে অনুভব করা যায় না। তাই জিন্স পরা মেয়েদের গায়ে লম্পটেরা হাত দেয় না খুব একটা। আর জিন্স পরুয়াদের ওরা ভয় পায়।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:১৯
তানভীরএফওয়ান বলেছেন: আপনাদের কিছু কারনেই আপনারা লাঞ্ছিত লজ্জিত হচ্ছেন!!!!!!!!!!!---------------minus -
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৪১
সামাদ হোসেন বলেছেন: একমত। কিন্তু, আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ভীড়ে চলার সময় অনিচ্ছাকৃত ভাবে হাত লেগে যাওয়ায় যদি থাপ্পড় মারে তখন কি হবে? অন্যদিকে, সেই মেয়েটি তো মার খাওয়াতে শুরু করতে পারবে, শেষ করতে পারবে কি?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: সুবিধার অপব্যবহার যাতে না হয় সেজন্য ব্যপারটিকে আমি সচেতনভাবেই তুলে ধরেছি ।
এরপরেও ব্যাপারটিকে ফলাও করে আলোচনায় আনতে গেলে মূল লেখাটি অবজ্ঞা আর অযথা তর্কই করা হবে কেবল ।
ধন্যবাদ । :-)
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫৩
জহীরুল ইসলাম বলেছেন: নারীদের প্রতিবাদি হলেই এ ধরনের ঘটনা অনেক কমে যাবে
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: দুএকটা নির্দোষী মার খেতে পারে ক্ষতি নেই তবু এসব জঘন্য অভ্যাস বন্ধ হোক।
৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
সোহানী বলেছেন: অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ লিখাটির জন্য।
মেয়েরা অবশ্যই বুঝতে পারে কোন হাতটা অনাকাংখিত । সত্যই, এরকম দু'চারটা চড় থাপ্পর খেলে বাকিগুলা্ও সোজা হয়ে যাবে কনফার্ম।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ভালো বলেছেন, ঢাকাবাসী ।
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ধন্যবাদ, সোহানী
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার একটি লিখার জন্য।
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ২য় খণ্ডও চমৎকার। এদেশের মেয়েরা এখনও বলা চলে - বুক ফাটে তবু মুখ ফোটে না। সংখ্যায় খুবই নগণ্য মেয়েই লম্পটের গালে থাপ্পড় মারার মতো স্মার্ট হতে পেরেছে। এবং অধিকাংশ মেয়েই লাম্পট্যের শাস্তি ফ্যান্টাসিতে দিয়ে থাকে। আসলে ছেলে হোক মেয়ে হোক দুর্বলের অবলম্বন মূলত ফ্যান্টাসিই।
তাহলে সমাধান কী? সমাধান সেই একটাই - গায়ের জোরে থাবড়া দেওয়ার সাহস অর্জন।
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: জিন্স সম্পর্কে এবারও বিস্তারিত বলা গেল না । আগের মন্তব্যটাই আবার তুলে দিচ্ছি ।
//জিন্সকে কেন সেইফ বলেছি সেটা বোধয় মেয়েরাই একমাত্র ভালো বুঝবে । পুরুষের এটা বোঝার কথা নয় ।
তবুও ব্যাখ্যা করি, নারী কোমলতার প্রতীক । নরম কোমল কাপড়ে নারীকে যতটা আকর্ষণীয় (বুঝে নেবেন) লাগে জিন্সের মত রুক্ষ কাপড়ে ততটা কখনই লাগে না ।
ভীড়ের মধ্যে গায়ে হাত আসা, পুরুষের সুযোগসন্ধানী অসভ্য স্পর্শের কুড়ে খাওয়া অভিজ্ঞতা প্রায় সব মেয়েরই কমবেশী আছে ।
জিন্স পরলে প্রথমত ওভারস্মার্ট মেয়ে মনে করে কেউ হাত দিতে সাহস করবে না, দ্বিতীয়ত রুক্ষ কাপড় পরার কারণে কোমল ছোঁয়া অনুভবের সুযোগ নেই বলে বখাটেরা খুব একটা হাত বাড়াবে না ।
ধন্যবাদ ।//
প্রথম প্রকাশের লিংক এখানে Click This Link
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
নীল জোসনা বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ , এরকম সাহসী লেখার জন্য ।
১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৯
তাসজিদ বলেছেন: অধিকাংশ মেয়েরা ভয় পেয়ে যায় এ ধরণের ক্ষেত্রে। কুকড়ে যায়। পরবর্তীতে নরক যন্ত্রণা ভোগ করে।
তবে প্রতিবাদ ই একমাত্র হাতিয়ার এ অনাচার বন্ধ করার জন্য।
এ লেখা অনেকের কাছে মশাল হয়ে থাকবে আশা করি।
তবে যেহেতু আমাদের দেশে পাবলিক যানবাহনে ভীড় অনেক বেশি তাই অনেক সময় অনিচ্ছা শর্তেও ধাক্কা লেগে যায়। সে ব্যাপার টিও মাথায় রাখা উচিৎ।
১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হুম
১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১
খোলা বাতাস বলেছেন: ভালো বলেছেন হক কথা ।......++++++++
১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬
অগ্নিপাখি বলেছেন: "কারো স্পর্শ টের পাচ্ছেন, তো খপ করে হাতটা ধরে ফেলুন, দেখুন হারামিটা কেমন শামুকের মতো গুটিয়ে যায়! এরপরে আওয়াজ তুলুন ও যথাসম্ভব শব্দ করে একটি থাপ্পড় লাগান। আপনার কাজ শেষ। বাকিটা আপনার চারপাশের অন্য ভাইগুলো চালিয়ে নেবে "
// সহমত
১৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২১
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: দুঃখিত, যাদের উত্তর করতে পারিনি। আমি এতদিন অনলাইনে ছিলাম না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৫৩
মরদেহ বলেছেন: ভালো বলেছেন। +++
কিন্তু এরকম পরিস্থিতির শিকার মেয়েরা প্রথমত হকচকিয়ে যায়, তখন কি করা উচিত বুঝতে না পেরে চুপ করে যায়। আর কিছু নারী তাদের স্বভাবসুলভ লজ্জাবোধ বা কোমলতার কারনে দাঁত চেপে সহ্য করে যান।