নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !
দৃশ্যপট ১.
মেলা বা লঞ্চঘাটের গেইট। অসংখ্য মানুষ দাঁড়িয়ে, যেন সবাই খুব ব্যগ্র ভেতরে ঢোকার জন্যে, সবারই খুব তাড়াহুড়া, অথচ ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে মানুষগুলো ওখানেই ঘুরঘুর করছে। এরা ঢুকবেও না, বেরও হবে না; কেবল যখনই এক বা একাধিক মেয়ে বা মহিলা (বয়স যাই হোক, গায়ে তুলতুলে বা ধরার মতো মাংস থাকলেই হলো) সে গেইট দিয়ে ঢুকতে বা বের হতে যায়, তখনই সেখানকার ইতস্তত ঘুরতে থাকা মানুষগুলোর মধ্যে ব্যস্ততা জাগে, তারা ধাক্কাধাক্কি আরম্ভ করে এবং তার সুবাদে গমনোদ্যত মেয়ে বা মহিলাগুলোকে যে যেভাবে পারে, যেখানে পারে একটু হলেও স্পর্শ বা মর্দনের প্রাণপণ কর্মটি করে।
দৃশ্যপট ২.
বাস স্টপ। গেইটের মতোই অবস্থা। এখানেও কোট টাই পরা, ঝকঝকে, ফিটফাট শিক্ষিত ছাত্র, চাকুরে যুবক হতে মাঝবয়েসী মুরুব্বি; আবার নোংরা, ঘামে ভেজা স্যাঁতস্যাতে জামার হলদে দেঁতো পুরুষও গলা উঁচিয়ে বাসের অভাবে করুণ, হতাশ ও বিপদে পড়া চেহারা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এরমধ্যে অর্ধশত বাস আর একশোরও বেশি বিভিন্ন বয়স, আকৃতি ও রঙের মেয়েলোক চোখের সামনে দিয়ে আঙুলের খামচি বা স্পর্শ নিয়ে পার হয়ে (পেয়ে) যায়!
এসব দৃশ্য আমরা নিত্যই দেখি। চোখ এড়িয়ে যাই বা যায়।
ভীড়ের মধ্যে কী কী হওয়া সম্ভব তা আমরা নারী পুরুষ উভয়েই কমবেশি জানি।
তবে আমি আপনাদের বলব তীক্ষ্ন আঁচড়দার কিছু দৃশ্যের কথা, যার সঙ্গে পরিচয় আপনাদের সম্ভবত এখনও ঘটেনি।
পিতা তাঁর কন্যার হাত মুঠো করে ধরে ভীড় পার হচ্ছিলেন। পেছন থেকে যে মেয়ের শরীরে ঠোকরাঠুকরি চলছে সেটা বাপ ও মেয়ে উভয়েই টের পাচ্ছে। দুজনেরই মাথা হেঁট। এখানেই শেষ নয়, ভীড়ের ব্যস্ত ভদ্রলোকগুলো ঠেলাঠেলির একপর্যায়ে একদম চোখে চোখ রেখে, সামান্য চক্ষুলজ্জারও দোহাই না মেনে বাপের হাত থেকে মেয়ের হাত ছাড়িয়ে নিয়ে হারিয়ে গেল লুটোপুটিতে। অসহায় বাপ যে ক্ষুব্ধ গর্জনটি ছাড়লেন তাকে আর্তনাদও বলা চলে না, তা নিতান্ত অসহায় গোঙ্গানি।
মা ও মেয়ে ভীড়ের মধ্যে হাঁটার সময় মেয়ের সামনে মায়ের গায়ে হাত! কী যে নিদারুণ অভিশাপ তখন ভেতরে ভেতরে উচ্চারিত হয় তা যদি লোকগুলো বুঝত!
এক মেয়ের বইমেলাতে গিয়ে ভীড়ের কবলে পড়ে অর্ধবিবস্ত্র হবার মতো ঘটনাও এদেশে ঘটেছে!
ভদ্র রুচিবান পুরুষগুলোর হাতে পিষ্ট হয়ে ওড়না হারিয়ে ফেলার ঘটনাও একটি দুটি নয় এবং নতুনও নয়!
ইউরোপে একদল বিকৃত বখাটে ছিল যাদের কাজ হতো ভীড়ের মধ্যে মেয়েদের শরীরে ব্লেড দিয়ে পোচ দেওয়া, কিংবা জ্বলন্ত সিগারেট ঠেসে দিয়ে পালিয়ে যাওয়া! শোকরিয়া যে আমাদের দেশে এখনও অতটা পৈচাশিকতার প্রাদুর্ভাব ঘটেনি।
সমস্যাগুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম। এবারে আসুন ভাবি, এর প্রতিকার কী?
প্রতিকার খুঁজতে হলে আমাদের এর মূলে দৃষ্টিপাত করতে হবে, ভেবে দেখতে হবে, যারা এই গর্হিত কাজে অংশ নেয় তারা আসলে কারা? তারা কেন করে এমন? কী তাদের মনস্তত্ত্ব?
ভীড়ের মধ্যে মেয়েদের লাঞ্ছিত করার এই দলের মধ্যে প্রথম শ্রেণীস্বরূপ যাদের কথা বলা যায়, তারা বখাটে ছাত্রের একটি অংশ। এরা সাধারণত পোশাক পরিচ্ছদে এবং চোখের দৃষ্টিতে উচ্ছৃঙ্খল হয়ে থাকে। কৈশোর চেতনার যৌনতা ও নারী শরীরের প্রতি কৌতূহল তাদের মধ্যে বাসা বাঁধলে তারা ভীড়ের মধ্যে শরীর চাখার এই সুযোগটি নিতে চায়। প্রথম দুয়েকবার সফলভাবে কারো গায়ে হাত দিতে পারলে পরবর্তীতে এটা তাদের কাছে এক ধরনের এডভেঞ্চারে পরিণত হয় এবং তারা সাহস পেয়ে দ্বিগুণ উৎসাহে এই অভিযানে অংশ নিতে থাকে। কিশোর বখাটেদের দল বেঁধে কেবল এই উদ্দেশ্যে মেলা বা অন্যান্য জনসমাগমে বিপুল উৎসাহে আগমন করতে দেখা যায়। এবং তারা একজন আরেকজনের আদর্শের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। কে ক'টাকে হাত লাগাতে পারল তার লোলুপ বর্ণনা দিয়ে অন্যদের মাঝে উদ্দীপনা সঞ্চার করে। পরস্পরের মধ্যে একটা স্কোরিংয়ের বা পাল্লা দেওয়ার চেতনা কাজ করে।
অতএব খেয়াল করুন, দুয়েকবার হাত দিয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে এদের সাহস বাড়তে থাকে এবং পরবর্তী সময়ে এরাই চাকুরী জীবনে প্রবেশ করেও পুরনো অভ্যাস ও সাহসবশতঃ এই নিপীড়নের কাজটি সুচতুরভাবে করে যেতে থাকে। এরাই হয়ে ওঠে ভীড়ের মধ্যে বা ব্যক্তিজীবনের অন্তরালে যৌন নিপীড়নকারী শিক্ষিত চাকুরীজীবী দ্বিতীয় শ্রেণী!
তাই প্রাথমিক পর্যায়ের ওই কিশোরটিকে থামিয়ে দিতে পারলে, একটা সমুচিত শিক্ষা দিতে পারলে সে হয়ত আগামীতে আর এই পথে এগোবে না।
ভীড়ের মধ্যে এভাবে গা ছোঁয়ার ব্যাপারটি দুইভাবে একজন যুবক বা পুরুষের চেতনায় প্রবিষ্ট হতে পারে।
১. অন্যকে দেখে উৎসাহিত হয়ে,
২. অসতর্ক মুহূর্তে একবার কারো গায়ে হাত লাগার পরে অপরপক্ষের কোনরূপ প্রতিক্রিয়াহীনতা বা নির্লিপ্ত ভাব যা তার মনে আরেকবার হাত দিয়ে দেখার সাহস যুগিয়ে দেয়।
আপনারা কি প্রতিকারের অভাসটা পাচ্ছেন?
যাইহোক, তার আগে মধ্যবয়সী লম্পটগুলোর কথাও একটু বলি। সাধারণত এই লোকগুলোর ঘরে গেলে দেখা যাবে বৌয়ের শরীর বিধ্বস্ত। বুড়িয়ে যাওয়া বা ভেঙে যাওয়া ভাজ পড়া চামড়ার বৌ তাদের। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পয়েন্ট। এ বিষয়ে বিস্তারিত বলব যখন দাম্পত্য সম্পর্ক ও কৌশল শীর্ষক প্রবন্ধটি পেশ করব তখন। আপাতত বুঝলে বুঝুন, না বুঝলে চুপ থাকুন, পরের প্রবন্ধের অপেক্ষা করুন।
খেয়াল করে দেখবেন, মধ্যবয়সী লম্পটগুলোর বৌদের বেলায় আমি "সাধারণত" বিশেষণটি ব্যবহার করেছি। অর্থাৎ তাদের সবার বৌই যে বিধ্বস্ত অসুন্দর তা মোটেই নয়। মাঝবয়সী এই লম্পটগুলোর মধ্যে অনেক টকটকে সুদর্শন অফিসার টাইপ ব্যক্তিকেও দেখা যায়, শরীর স্বাস্থ্যে এটাও অনুমান করা যায় যে তার ঘরের স্ত্রীর অবস্থাও তথৈবচ সুগঠিত সুন্দর। দেখা যাবে, তার নিজেরও টকটকে সুন্দরী যুবতী মেয়ে আছে! এই লোকগুলোর দৃষ্টিভঙ্গী বা মনস্তত্ব এতই ঘৃণ্য যে তা আর বলতে ইচ্ছে হয় না। অবশ্যই এদের পকেটে টাকা ছিল এবং সারাটা জীবন তারা টাকার কারিশমায় রাতকে রাত নারীর শরীর চেখেছে এবং একটা পর্যায়ে বাদ যাবে না একটি মেয়েও টাইপ একটি মনোভাব নিয়ে যাকে পায় তাকেই অন্তত একটু ছুঁয়ে টেইস্ট (Taste) করার চেষ্টাটি হলেও করে!
মনস্তত্ত্ব ও প্রকরণ নিয়ে যথেষ্ট বলা হলো। এবারে তবে প্রতিকার নিয়ে বলা যাক। কিন্তু এ পোস্টে আর পাচ্ছেন না তা। স্পেইস শেষ। অপেক্ষা করুন পরবর্তী পোস্টের!
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:১৪
পথ হারা নাবিক বলেছেন: থাকলাম অপেক্ষায়!!
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:২০
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: দ্বিতীয় খণ্ড ফেইসবুকে পোস্ট হয়ে গেছে । সকালে দেব ভাবছি ।
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৫৩
আমিনুর রহমান বলেছেন:
প্রতিকারের অপেক্ষায় রইলাম !
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:০৯
কাঠ পাতা বলেছেন: ভালো লিখেছেন।শিক্ষিত মানুষ গুলোই এই কাজ গুলো বেশি করে। এর প্রতিকার কিভাবে সম্ভব ?
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৫৯
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: আমি নিজ চোখেই এই নোংরা কাজটি করতে দেখেছি বাসে। এত বাজে মানুষের চিন্তা ধারা হতে পারে তা কল্পনাও করা যায়না। নিজেকে ছেলে ভাবে কি করে এরা। একটা মেয়েতো কখনো এমন করবার ইচ্ছেও করেনা বুঝি।
আমরা পুরুষেরা ভাল হলেই সমাজের ৮০ শতাংশ ভাল হয়ে যাই।
একটু খোলামেলা হলেও লেখক লেখাটি তুলে ধরেছেন খুব ভাল ভাবে। দন্যবাদ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১২
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ!
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:৪৯
জাতির বোঝা বলেছেন:
++++++++++++++++++++
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:০৫
ডার্ক ম্যান বলেছেন: এই সব কাজ করার আগে আমাদের মত পুরুষদের একটা কথা সবসময় মনে রাখা উচিত। আর তা হল;;;
"' যদিও আমি আজ আরেকজনের মা-বোন-স্ত্রী-কন্যার গাঁয়ে হাত দিচ্ছি, কাল কি অন্য কেউ আমার মা-বোন-স্ত্রী-কন্যার গাঁয়ে হাত দিবে না""।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১২
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ঠিক!
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
অকপট পোলা বলেছেন: ভাই, এই নোংরা জিনিসগুলোর জন্যই দেশ আর ভালো লাগে না। মানুষকে শোধরানোর চেয়ে নিজ ফ্যামিলিকে সরিয়ে নেয়াই/রাখাই বড়ো সমাধান মনে হয়।
১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
অকুল পাথার বলেছেন: আমি মনে করি সবচেয়ে খারাপ হল মাঝ বয়সী পুরুষ গুলো। কারন মেয়েরা যুবকদের চেয়ে ওদের বেশি বিশ্বাস করে আর এই বিশ্বাসের সুযোগটা ওরা নেয়। ধিক এই জাতির জন্য।
প্রতিকারের জন্য আমি বলব মেয়েদেরই বেশি সতর্ক হতে হবে এবং মেয়েদেরকেই প্রতিবাদী হতে হবে। কোন ছাড় দেয়া যাবে না। আর আমরা যারা পুরুষ তাদের কর্তব্য হল যখন দেখব কোন মেয়ে প্রতিবাদ করছে তখন ঐ মেয়েকে সাপোর্ট দিতে হবে এবং কুলাঙ্গার গুলাকে ধোলাই দিতে হবে। এক্ষেত্রে ধোলাইয়ের কোন বিকল্প নাই।
লেখককে ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় তুলে ধরার জন্য।
১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: দুনিয়াতে সবচাইতে দুশ্চরিত্র লম্পট দুর্ণীতিবাজ মানুষ বাস করে বাংলাদেশে! মাছের পঁচন শুরু হয় মাথা থেকে! সমাজের পঁচনটাও মাথার লোকজন দিয়েই শুরু!
১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০০
এ.এস লেটেস্ট শাহজালাল বলেছেন: আসলে সবাই লক্ষ্য করলেও বিষয়টা সবাই এড়িয়ে যায় ।
আবার অনেকেই আছেন এসব দেখে যারা মনে মনে তৃপ্তি পায় ।
আসলে আমাদের সবারই উচিত এর প্রতিবাদ বা প্রতিকারের চিন্তা ভাবনা করা বা চেষ্টা করা । তাছাড়া তো আমাদেরই মা-বোন বাড়ির বাইরে যেতে সাহস পাবে না ।
ধন্যবাদ এভাবে খোলাসা ভাবে লেখার জন্য...
১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৬
আহমেদ আলিফ বলেছেন:
অকুল পাথার বলেছেন-
"প্রতিকারের জন্য আমি বলব মেয়েদেরই বেশি সতর্ক হতে হবে এবং মেয়েদেরকেই প্রতিবাদী হতে হবে। কোন ছাড় দেয়া যাবে না। আর আমরা যারা পুরুষ তাদের কর্তব্য হল যখন দেখব কোন মেয়ে প্রতিবাদ করছে তখন ঐ মেয়েকে সাপোর্ট দিতে হবে এবং কুলাঙ্গার গুলাকে ধোলাই দিতে হবে। এক্ষেত্রে ধোলাইয়ের কোন বিকল্প নাই।
লেখককে ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় তুলে ধরার জন্য।"
সহমত!
১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
পোস্টে +++++++++++++
১৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
আরজু পনি বলেছেন:
প্রতিকারের কথা হচ্ছে ভীড়ের মধ্যে দিয়ে যদি যেতেই হয় হাত দু'টোকে শক্ত করে ধাক্কিয়ে চলতে হবে, এই মনোভাব নিয়ে কোন একটা স্পর্শ পড়লেই ধড়াম করে ঘুষি মারতে হবে ।
যাদের একটু সাহস বেশি তারা ওইসব পুরুষের মাইনক্যা চিপায় কষে হাঁটু দিয়ে মারতে পারলে সমুচিত শিক্ষা পেয়ে যাবে ।
সাথে সাথেই আঘাত করতে পারলে এধরনের অন্যায় কমতে পারে ।
পরিবার থেকেও এসব ব্যাপারে অভিভাবকদের এবং স্ত্রীদের সচেতন হওয়া উচিত ।
এক মুরুব্বীকে জানি যিনি হজ্জ করে এসেও কাজের মহিলার সাথে ভেজাল করে আর তার স্ত্রী স্বামীকে বশে আনতে হুজুরের পানি পড়া, তাবিজের পেছনে ছুটে । তারই ছেলে উচ্চশিক্ষিত, সমাজের প্রতিষ্ঠিত ঘরে সুন্দরী বউ রেখেও বাইরের মেয়েদের চেখে বেড়ানোর ধান্ধায় থাকে সারাক্ষণ ।
এইসব ব্যাপারে সচেতনতা, প্রতিরোধ এবং প্রচার বেশি হওয়া জরুরী ।
১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
আরজু পনি বলেছেন:
লিখতে থাকুন...এসব প্রসঙ্গ সামনে জোরে সোরে আসা জরুরী ।
ভাবনায় সাধুবাদ রইল, পেছনের আপনি পুরুষ বা নারী যেই হোন ।
১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: তৌফিক, প্রতিবাদ করা আপনার দায়িত্ব ছিল ।
১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: আরজুপনি, প্রতিকার নির্দেশক দ্বিতীয় পর্ব কাল পোস্ট করা হয়েছে ফেইসবুকে । রাতে এখানে পোস্ট করব ।
১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: চমৎকার। চলতে থাকুক। এ বিষয়ে আমার একটা ছোট গল্প আছে। পড়ে দেখতে পারেন।
যৌনমন কিংবা অলিগলি-অন্ধকার!!! - ৫
২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
"চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য, উচ্চ সেথা শির" বলেছেন: বেশিদিন আগের নয় গত বাণিজ্য মেলার কথা। গেইট দিয়ে ঢোকার সময় দেখলাম ৮/১০টি ভদ্র আকৃতির উশৃঙ্খল ছেলে একটা মেয়েকে টার্গেট করছে। ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও কিছু বলতে পারলাম না। যেখানে মেয়ের সামনে পিতা অসহায় সেখানে আমি কোন ছাড়??????
২১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: বাবা যেটা সঙ্কোচবশতঃ পারেন না আপনি আমি কিন্তু সেটা অনায়াসে পারি ।
তরুণরাই যদি সচেতন হয়ে না এগোয় তবে বুড়োদের আর ভরসা কোথায় ?
২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: অলয়েজ ড্রিম, গল্প অত্যন্ত ভালো হয়েছে । আমি প্রত্যেকটি খণ্ডই পড়তে চাই ।
২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রতিকারের পথ কি দেখান- তার অপেক্ষায়!!
+++++++++++
২৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
আবদুল মান্নান রাসেল বলেছেন: ভাল লিখেছেন, চালিয়ে যান।
২৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
নীল জোসনা বলেছেন: পোষ্টে প্লাস । প্রতিকার জানার অপেক্ষায় !
২৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৩১
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: দ্বিতীয় খণ্ড দেওয়া হয়েছে । আগ্রহীগণ পড়ে নেবেন ।
২৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৪৪
মরদেহ বলেছেন: সমস্যাটাও সবাই জানেন, প্রতিকারও জানেন। অভাব শুধু এগিয়ে এসে প্রতিরোধ করার মানসিকতার।
২৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৫০
আমি অপদার্থ বলেছেন: মরদেহ বলেছেন: সমস্যাটাও সবাই জানেন, প্রতিকারও জানেন। অভাব শুধু এগিয়ে এসে প্রতিরোধ করার মানসিকতার।-সহমত
২৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১২
সোহানী বলেছেন: এতো প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে লিখার জন্য ধন্যবাদ। চমৎকার আর সঠিক বিশ্লেষন করেছেন বিষয়টি নিয়ে....................
৩০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: চমৎকার!!
আমাদেরকে সব্বাইকে সচেতন হতে হবে। নইলে রক্ষা নাই। ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।
৩১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: আমি এখনও ব্লগের কৌশল ও পরিচালনা পদ্ধতি ভালো বুঝি না ।
৩২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০০
কাজী মাসুক বলেছেন: প্রতিবাদ করে না কেউ,কাল আমাদেরই কোন আপনজনের বেলায়এ রকম ঘটনা ঘটতে পারে-আমি এ ২ টি ঘটনার প্রতিবাদ করেছি ও একশেন নিয়েছি
৩৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:০০
অগ্নিপাখি বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম। ভালো থাকবেন।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৪
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:১২
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: ভালো পোস্ট।