নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একটি পথ, আপনি চাইলে হেঁটে দেখতে পারেন....

জীয়ন আমাঞ্জা

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !

জীয়ন আমাঞ্জা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি ক্রাশ খাওয়া কবিতা

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩



ভ্রমরের নীল রং

মেখে দুই চোখে তার

তীব্র চাহনি সে যে

হেনেছে এ দুচোখে ।



আড়চোখে চাওয়া আর

কামনার ঝঙ্কার

তরলিত মোম করে

পাষাণের বেদীকে ॥



গোলাপের লাল আভা

মেখে শাদা ঠোঁটে তার

হাসেনি মোটেও তবু

ঝর্ণারা ঝরেছে ।



অচেনা সে তরুণীর

নির্বাক শীৎকার

ক্ষণিকের তরে বুঝি

এই মন কেড়েছে ॥





ණ পুনশ্চ →

¯¯¯¯¯¯¯¯¯¯

পুরনো ফাইলপত্র ঘাটতে গিয়ে কয়েকটি কবিতার আবিষ্কার হয়েছে । মনে পড়ল, এটি আমার প্রথম যৌবনের লেখা কবিতার একটি ছিল । তাই এখানে সিগমুন্ড ফ্রয়েড আনাগোনা করেছে ।



যাইহোক, কবিতার ব্যাখ্যা দিতে যাব না । পুনশ্চ টেনেছি শুধু এই কথা বলতে যে, এটি আসলে কারো প্রতি ক্রাশিত হয়ে লেখা কবিতা নয় । আজন্ম অহঙ্কার দোষে আমার কখনও ক্রাশ খাওয়া হয়নি । তবে আমার জানামতে আমায় নিয়ে ক্রাশ খেয়েছে অনেকেই । অবশ্য সেক্ষেত্রে আমার আহামরি কোন বীরত্ব-কৃতিত্ব নেই । বরং একটি ঘটনায় কিঞ্চিত অপরাধবোধ আছে । একদিন নাহয় সেই গল্প হবে ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬

বৃষ্টিধারা বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.