নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা সরিয়েছেন এস আলম । মার্কা নয় চোরদের চিনুন ঘেন্না করুণ ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭

( আমার ভাগ'টা কিন্তু ঠিক মতো পাঠাইয়া দিবা, এই নাও শুভেচ্ছা । ) এমন ছবিগুলো ছিলো এস আলম, সামিতের হাতিয়ার । পাপ বাপকেও ছাড়ে না । শেখ মুজিবের কি ভাগ্য এক নাতনীকে বিয়ে করেছিল রাজাকার পুত্র , অন্য নাতি বিয়ে করেছে দুনীতিবাজের মাইয়া । শেখ সাহেব শুধু জনগনের টাকায় চুরুটই খেয়ে গেলেন । মায়ের চরিত্র ভালা না হইলে পোলাপান ভালো হবে কি করে । কেউ ডা্ ওয়াজেদ মিয়ার চরিত্র পায়নি । দু:খ হয় ওনার জন্য ।

প্রথম আলো আজ নিউজ করেছে , ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা সরিয়েছেন এস আলম । গত দব বছরে সামিত গ্রুপ ও এস আলম,বেক্সিমকোসহ নানা নামে বেনামে দেশের অর্থ পাচারের রাজত্ব চালিয়েছে । এবং প্রতিটি পাচারেরই সহায়তা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক । দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলো আজ ধুকছে । বিশ হাজার টাও চেকের বিপরীতে দিতে পারছে না । কত মানুষ নিজের ভবিষ্যতের জন্য , সন্তানের লেখা পড়া বিয়ে সাদির জন্য এইসব ব্যাংকগুলোতে অর্থ রেখে এই সব মাফিয়াদের জন্য আজ সর্বস্বান্ত । এবং প্রতিটি অর্থ পাচার ও লোপাটে কোন না কোন ভাবে সহায়তা করে বাংলাদেশ ব্যাংক এনবিআরসব নানা সরকারী প্রতিষ্ঠান । তা না হলে শুধু মাত্র এস আলম কি করে সাতটি ব্যাংকের মালিক হয় । মানি লন্ডারিং , ছয় নয় সব আইন কানুন শুধু মাত্র জনগণের সঞ্চয় কেড়ে নিয়ে অর্থ পাচারে জন্যই করা হয়েছে । তাই যেসব আমলা এসবের সাথে জড়িত তারা সকলে চিন্হিত একটু খোজ নিলেও ধরা সম্ভব তাদের দেশের স্বার্থে গ্রেফতার করা হোক ।

যেখানে প্রবাসীর নেওয়া মাত্র বারো লাখ টাকা পরিশোধ করার পরেও সুদের পাওনার জন্য পুরো পরিবারকে ধরে এনে পিটিয়ে আহত করে একটি ব্যাংক সেখানে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করলেও এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক । রিজার্ভ চুরি থেকে অর্থ পাচার প্রতিটি ঘটনার সাথে শেখ হাসিনা,শেখ রেহানা ও ও অটেষ্টিক জয়,পুতুল ও ছেবরা পলকসহ সকল মন্ত্রী ও আমলা জড়িত । তাদের নির্দেশেই প্রতিটি লুট পাটের ঘটনা ঘটেছে । বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর থেকে নিয়োগ ই করা হতো অর্থ পাচারে সহায়তা করার জন্য । হাসিনা ও তার মন্ত্রীরা পালিয়ে গেলেও আমলারা কিন্তু এখনো রয়ে গেছে । দ্রুত তাদের গ্রেফতার শুরু না হলে ইউনুস সাহেব কিছুই পরিবর্তন করতে পারবেন না । উল্টো মান ইজ্জত যা আছে তা সব হারাবেন ।

অশ্চর্য্যের বিষয় লুট করে দেশের মানুষকে কাঙ্গাল করে ফেললেও কিছু আবাল এখনো এইসব চোরদের জন্য মায়াকান্না করে । আমি অনেক ভেবে দেখেছি এরা আসলে মূর্খ ছাড়া আর কিছুই না । কারণে এদের নান অর্থনৈতিক জ্ঞান না আছে রাজনৈতিক জ্ঞান এরা শুধুই মার্কা চেনে ।

তাই শুধু মার্কা নয় চোরদের চিনুন ঘেন্না করুণ সামনে পেলে জুতা খুলে পেটান । তা না হলে আপনি নিজেও নিজের অজান্তে এইসব চোরদের দলে সামিল হবেন ।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩

আমি সাজিদ বলেছেন: এক দিনের মাথায় নাকি এস আলম ও তার পরিবারের পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেঞ্জ করা হয়েছে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সামিত ও আলমকে প্রস্তুতই করা হয়েছিলো , হাসিনা , রেহানা পুতুল ও জয়ের হয়ে অর্থ পাচারের জন্য । নামে এরা অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকলেও আসলে এই সব অর্থের মালিক জয় ,রেহানা ,হাসিনা ও পুতুল । এবং এসব অর্থ এখন দেশের বিরুদ্ধেই ব্যবহার করা হবে । তাই এরা ছিলো আইনের উর্ধ্বে ।

২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দলকানাদের এসব বলে লাভ নেই। সত্য স্বীকার করবে না এরা। চোরদের সঙ্গ এরা ত্যাগ করবে না।

৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪১

প্রহররাজা বলেছেন: প্রমান কই? নাকি ইউনুচ মিডিয়ার আবিষ্কার। ইউনুচ তো ভয়ে ৬০০ কোটি চুরির মামলা লড়লো না।

৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪২

শিশির খান ১৪ বলেছেন: নূরানী চেহারা ,কপালে কালো দাগ দেখে মনে হবে খুব ধার্মিক পরহেজগার মানুষ বাস্তবে এরা ব্যাংক ডাকাত। এরা এখন পর্যন্ত কতো টাকা আত্মসাৎ করছে সেটার সঠিক হিসাব কেউ দিতে পারছে না । আমার ধারণা শুধু এস আলম গ্রূপ একাই আত্মসাৎ করেছে তিন থেকে চার লক্ষ কোটি টাকা। এখন প্রশ্ন হলো এই টাকার ভাগ কে কে পাইছে ? খুব সম্ভব ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা ,প্রাক্তন ভারতীয় ডিপ্লোম্যাটরা ,ভারতের থিঙ্ক ট্যাংক ও স্ট্রেটেজিক প্রতিষ্ঠান ,গদি মিডিয়ার মালিক , বিজেপি ও কংগ্রেসের উপরের সারির নেতারা সবাই এই টাকার ভাগ পেয়েছে না হলে এমন মার্কা মারা স্বৈরাচার কে ক্ষমতায় রাখার জন্য কংগ্রেস বিজেপি এক হওয়ার কথা না। দুঃখের বিষয় শেষ পর্যন্ত এদের কিছুই হবে না ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের বিএনপি নেতারা এস আলম পরিবারের সম্পত্তি পাহারা দেওয়ার কাজ শুরু করে দিয়েছে। আমাদের কপালটাই খারাপ

৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সামিট এবং এস আলমের পাচার করা টাকার ৫০% যেত হাসিনা, রেহানা, পুতুল ও জয়ের কাছে। এটা একেবারে প্রমানিত।


হাসিনা তো বলেই দিয়েছিল তাদের নেতাকর্মীদের যে, তোমরা দুহাতে টাকা বানাও। এই ভিডিওতে দেখতে পারেন।

৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৪

শাহ আজিজ বলেছেন: এই আলাপের মধ্যেই ছিচকে চোরটা রাতেই ঢাকা ফিরছে ।

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এদিকে আরেক ভালো মানুষের আবির্ভাব, ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই ৩০ দিনে বাড়ি-গাড়ির মালিক।

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫২

জুল ভার্ন বলেছেন: যেখানে যত টাকা লোপাট হয়েছে তার ৬০% গিয়েছে শেখ হাসিনা পরিবারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.