নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগে ঘুরতে আসায় আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি । আশা করছি আমার লেখালেখি, ফটোগ্রাফি আপনার ভালো লাগবে । ফেসবুকে আমার সাথে যুক্ত হতে পারেন— https://www.facebook.com/SA.Sabbir666

সাব্বির আহমেদ সাকিল

আমাকে যাচাই করার পূর্বে নিজেকে যাচাই করুন ।

সাব্বির আহমেদ সাকিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জুমার নামাজে এক অভূতপূর্ব ঘটনা

১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০



মসজিদের ভেতর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় বাহিরে বিছিয়ে দেয়া চটে বসে আছি । রোদের প্রখরতা বেশ কড়া । গা ঘেমে ভিজে ওঠার অবস্থা । মুয়াজ্জিন ইকামাত দিলেন, নামাজ শুরু হলো । ইমাম সাহেব মোটামুটি দীর্ঘ একটি সূরা দিয়ে নামাজ চালিয়ে যাচ্ছেন । ওদিকে প্রখর রোদের ভেতর আমরা সবাই দাঁড়িয়ে আছি ।

ইমাম সাহেব রুকুতে যাওয়ার ন্যানো সেকেন্ড আগেই রোদ পড়ে গেলো । মুহূর্তের মধ্যে যেন শান্তির সুবাতাস বয়ে গেলো । প্রথম রাকাতের রুকু থেকে সালাম ফেরানো পর্যন্ত রোদের তাপ থেকে আল্লাহ্ তাঁর রহমতের চাদর দিয়ে আমাদের স্বস্তিতে নামাজ শেষ করালেন ।

কি অসীম মহিমা সেই রবের । যিনি কখন রোদ প্রয়োজন, কখন বৃষ্টি প্রয়োজন সব সিস্টেম করে দেন । বান্দাদের প্রতি তিনি কতইনা দয়ালু । লাখো-কোটি কৃতজ্ঞতা সেই মহান রবের প্রতি । যিনি আমার সৃষ্টিকর্তা, রিজিকদাতা, পালনকর্তা । আলহামদুলিল্লাহ্।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৬

কামাল১৮ বলেছেন: রহমতের চাদর দিয়ে নয়,বলেন মেঘ সূর্যকে ডেকে দিয়ে ছিলো।এটা অহরহ হয়।আকাশে মেঘ থাকলেই রোদ ছায়ার খেলা চলতেই থাকে।মেঘের আকারের উপর নির্ভর করে ছায়া কতক্ষন থাকবে।

২| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ কামাল১৮ , পুরো বিষয়টাই বিশ্বাসের । এই বিশ্বাষে শান্তি আছে । আপনি বিশ্বাস স্থাপন করে দেখুন , শান্তি পাবেন ।

৩| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৩

নতুন বলেছেন: কি অসীম মহিমা সেই রবের । যিনি কখন রোদ প্রয়োজন, কখন বৃষ্টি প্রয়োজন সব সিস্টেম করে দেন । বান্দাদের প্রতি তিনি কতইনা দয়ালু । লাখো-কোটি কৃতজ্ঞতা সেই মহান রবের প্রতি । যিনি আমার সৃষ্টিকর্তা, রিজিকদাতা, পালনকর্তা । আলহামদুলিল্লাহ্।

সামনে হজ্জের মৌসুম। প্রায় ২০ লক্ষ মানুষ হজ্জ করবে। কত বৃদ্ধ, কত বাচ্চা, কত নেক বান্দা সৌদি হজ্জে যাবে।

কিন্তু আজব বিষয় হইলো ঐখানে কিন্তু ছোট্ট একটুকরা মেঘ দিয়ে সৃস্টিকর্তা ঢেকে রাখার ব্যবস্থা করেন না। বরং কিছুদিন আগে সেখানে ক্রেন ভেঙ্গে মানুষ মারা গেছে। হিট স্টোকেও প্রতি হজ্জে অনেক মানুষ মারা যায়।

পৃথিবিতে প্রতিটি জিনিস চলছে প্রকৃতির নিয়মে। পানি চক্র যেটা চলছে সেই ভাবেই সব কিছু চলছে চলবে। মেঘ ঐ পানি চক্রের নিয়মেই আপনার নামাজের সময় পার হয়েছে।

বিশ্বাস করলে মনের শান্তি পাবেন। কিন্তু বাস্তবতা একটু আলাদা।

৪| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৩

এস.এম.সাগর বলেছেন: সামনে হজ্জের মৌসুম। প্রায় ২০ লক্ষ মানুষ হজ্জ করবে। কত বৃদ্ধ, কত বাচ্চা, কত নেক বান্দা সৌদি হজ্জে যাবে।

কিন্তু আজব বিষয় হইলো ঐখানে কিন্তু ছোট্ট একটুকরা মেঘ দিয়ে সৃস্টিকর্তা ঢেকে রাখার ব্যবস্থা করেন না। বরং কিছুদিন আগে সেখানে ক্রেন ভেঙ্গে মানুষ মারা গেছে। হিট স্টোকেও প্রতি হজ্জে অনেক মানুষ মারা যায়।

পৃথিবিতে প্রতিটি জিনিস চলছে প্রকৃতির নিয়মে। পানি চক্র যেটা চলছে সেই ভাবেই সব কিছু চলছে চলবে। মেঘ ঐ পানি চক্রের নিয়মেই আপনার নামাজের সময় পার হয়েছে।

বিশ্বাস করলে মনের শান্তি পাবেন। কিন্তু বাস্তবতা একটু আলাদা।[/sb

আপনার এই প্রকৃতি কে ভাই?

৫| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫

এস.এম.সাগর বলেছেন: পৃথিবিতে প্রতিটি জিনিস চলছে প্রকৃতির নিয়মে। পানি চক্র যেটা চলছে সেই ভাবেই সব কিছু চলছে চলবে। মেঘ ঐ পানি চক্রের নিয়মেই আপনার নামাজের সময় পার হয়েছে।[/sb

ভাই এই প্রকৃতি কে ?

৬| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩৩

এস.এম.সাগর বলেছেন: এই বিষয়টি একমাত্র মুসলিমরাই অনুধাবন করতে পারবেন।

৭| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩৫

কামাল১৮ বলেছেন: @সাগর,আপনার চার পাশে যা কিছু আছে যেটা মানব সৃষ্ট নয় তাই প্রকৃতি।

৮| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৪৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, অনেক কিছু জানা হলো।

৯| ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:০৩

কামাল১৮ বলেছেন: @ঢাবিয়ান,বিশ্বাস করে একবার রোজা রেখেছিলাম।দুপুরের পরে খিদের জ্বালায় মন অশান্ত হয়ে গেছে। শান্তির ভান করে,বেহেস্ত যাওয়ার লোভে।

১০| ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২২

রাােসল বলেছেন: আমার মনে হয়, এই ঘটনার ব্যাখ্যা এরকম হতে পারে- ভাল এবং খারাপ সবই সর্বশক্তিমান থেকে আসে এবং আমাদের সব দিক থেকে সন্তুষ্ট হওয়া উচিত।

ব্লগার এস.এম.সাগর মিস্টার খুব ভালো প্রশ্ন করেছেন- ভাই এই প্রকৃতি কে ? এই প্রশ্নের উত্তর অনুসন্ধান সর্বশক্তিমানকে জানতে সাহায্য করতে পারে।

১১| ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: আল্লাহ যখন প্রয়োজন মনে করবেন, তখনি শান্তির সুবাতাসের ব্যবস্থা করবেন। আপনি ফাঁসিতে ঝুলে যাবার পরে যদি তিনি মনে করেন যে আপনি নির্দোষ - সেটা প্রমাণ করার দরকার, তাহলে তার মধ্যেই আপনার কল্যাণ রয়েছে জানবেন।

১২| ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

নতুন বলেছেন: এস.এম.সাগর ভাই আপনি বিশ্বাস করছেন যে এইসব একজন সৃস্টিকর্তা বানিয়েছেন। এর পক্ষে কোন প্রমান নাই। কোন যুক্তি নাই। শুুধুই বিশ্বাসের উপরে ভিক্তি করে বলছেন প্রকৃতি কে?

এমন বিশ্বাস করে পৃথিবিতে ১০০০০ এর উপরে ধর্ম তৌরি হয়েছে...

ধর্মের ঘোরের থেকে বের হওয়া সহজ না। ধর্মের ফাকিবাজী বুঝতে হলে যেই পরিমান ভাবনা চিন্তা করতে হয়, যেটুকু যৌক্তিক ভাবনা প্রসেসকরতে হয় তা সবার থাকেনা।

১৩| ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: মন্তব্য গুলা পড়ছি । দেখি সামনে আরো কে কি বলে । পোস্ট ও পড়েছি !!

১৪| ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১০

বিষাদ সময় বলেছেন: দেরি করে নামাজ পড়তে গেছেন দেখে আপনাকে চটের উপর নামাজ পড়তে হয়ছে এটা ঈমানদারের লক্ষণ না।

@ এস, এম, সাগর- প্রশ্ন করতেই ভূল করে ফেলেছেন। " প্রকৃতি কে?'" নয় বলুন "প্রকৃতি কি?" তাহলেই অনেক কিছুর উত্তর পাবেন।

১৫| ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

এম ডি মুসা বলেছেন: আমিও আইছি মন্তব্য পড়তে, উড়ে বক মরে ফকিরের কেরামতি এটাকি নিদিষ্ট করে বলা ভুল হবে। আপনার আমার কথা মত আল্লাহ পৃথিবী চালায় না, তার ইচ্ছা মত চালাচ্ছে..... । আল্লাহ কাছে তার সকল সৃষ্টি সমান , যার যার কর্মফল অবশ্যই আখেরাতে দিবে। শেষ নবীর (স) পরে নবী আসবে না, এমন কোনো পীরও নাই যে আল্লাহ সাথে কথা বলার। তাই দয়া করে সাধারণ হয়ে যান, অতিরিক্ত বিশ্বাস আর অতিরিক্ত সবকিছু অন্ধ করে দেয়। সৃষ্টি কর্তা আছেন, সেটা তার একান্ত হিসেব, তার রহমত কাকে দেবেন? বর্তমানে কৌশলৈ রহমত আদায় করে বলে আল্লাহ দিয়েছে, মানুষকে ঠকিয়ে বলে , আল্লাহ দিয়েছে। আপনি আশা করি আল্লাহ কে খারাপ ভালো দায়ী করবেন না, সেটা আপনার কর্মফল। যেটা আপনার হাতে নেই ক্ষমতা সেটা প্রকৃতি সেটা আল্লাহ করে।

১৬| ১১ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২

বাউন্ডেলে বলেছেন: মহাজগতের প্রতিটি বস্তু,বস্তুকনা,প্রান,প্রানকনা,শুন্যতা,শুন্যকনা সবকিছুর ভিতরেই কম বা বেশীে এক প্রকার স্বয়ংক্রিয় শক্তি বিরাজিত। যা সারভাইভ করার পাশাপাশী নিজ শক্তি বৃদ্ধিতে তৎপর। “অতিপ্রানশক্তি” শক্তি থেকে আধ্যাত্মিক শক্তির সুচনা। আত্মা, পরমাত্মা,মহাত্মা সমুহ ব্রম্মাত্তার সাথে বা মহাজাগতিক আত্মার সাথে সংযোগে সক্ষমতা অর্জন করে। মহাজাগতিক আত্মার অবস্থান সর্বত্র বিধায় মানব চিন্তার উর্ধে।

জানতে হয় আদম সফির আদ্যকথা ।
না দেখে আজাজিল সেরুপ
কি রুপ আদম গঠলেন সেথা ।।

আনিয়ে জেদ্দার মাটি
গঠলেন বোরখা পরিপাটি
কোন চিজে তাঁর গড়ে আত্মা।।
সেই যে আদমের ধরে
অনন্ত কুঠরি গড়ে
মাঝখানে হাতনে কল জুড়ে
কীর্তিকর্মা বসলেন সেথা ।।
আদমি হলে আদম চেনে
ঠিক নামায় সে দেল কোরানে
লালন কয় সিরাজ সাঁই'র গুণে
আদম অধর ধরার সূতা ।।
--মহাত্মা ফকির লালন সাঁই।।

১৭| ১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪

এস.এম.সাগর বলেছেন: নতুন বলেছেন: এস.এম.সাগর ভাই আপনি বিশ্বাস করছেন যে এইসব একজন সৃস্টিকর্তা বানিয়েছেন। এর পক্ষে কোন প্রমান নাই। কোন যুক্তি নাই। শুুধুই বিশ্বাসের উপরে ভিক্তি করে বলছেন প্রকৃতি কে?[/sb


অবশ্যই প্রমান আছে, অবশ্যই স্বক্ষ্য আছে এবং যুক্তি আছে। আপনি যদি প্রমান চান তাহলে আপনাকে প্রমান দিবো ভাই।

১৮| ১৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬

নতুন বলেছেন: এস.এম.সাগর বলেছেন: নতুন বলেছেন: এস.এম.সাগর ভাই আপনি বিশ্বাস করছেন যে এইসব একজন সৃস্টিকর্তা বানিয়েছেন। এর পক্ষে কোন প্রমান নাই। কোন যুক্তি নাই। শুুধুই বিশ্বাসের উপরে ভিক্তি করে বলছেন প্রকৃতি কে?[/sb


অবশ্যই প্রমান আছে, অবশ্যই স্বক্ষ্য আছে এবং যুক্তি আছে। আপনি যদি প্রমান চা

ভাই প্লিজ সৃস্টিকর্তার প্রমান নিয়ে লিখুন। এটা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় প্রশ্নগুলির মধ্যে একটা। আপনার কাছে তার জবাব আছে সেটা তো বিরাট জিনিস।

১৯| ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:১০

এস.এম.সাগর বলেছেন: প্রমানটা কাকে দিবো ভাই? কিছু সংখ্যক ইসলামের সামালোচনা কারীকে?

২০| ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২০

এস.এম.সাগর বলেছেন: নতুন বলেছেন ভাই প্লিজ সৃস্টিকর্তার প্রমান নিয়ে লিখুন। এটা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় প্রশ্নগুলির মধ্যে একটা। আপনার কাছে তার জবাব আছে সেটা তো বিরাট জিনিস।

সৃষ্টি কর্তা যে, আছেন এই প্রমানটা কে নিবে, কিভাবে নিতে চান বলুন?
প্রমান তিন ভাবে করা যায়-
ক) প্রত্যক্ষ প্রমান।
খ) পরোক্ষ প্রমান।
গ) স্বাক্ষ্য প্রমান।
কিভাবে নিতে চান বলুন?

২১| ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৮

নতুন বলেছেন:
সৃষ্টি কর্তা যে, আছেন এই প্রমানটা কে নিবে, কিভাবে নিতে চান বলুন?
প্রমান তিন ভাবে করা যায়-
ক) প্রত্যক্ষ প্রমান।
খ) পরোক্ষ প্রমান।
গ) স্বাক্ষ্য প্রমান।
কিভাবে নিতে চান বলুন?


ভাই আপনার কাছে এতো প্রমান আছে। সেই গুলি নিয়ে ব্লগ লিখুন।
এতো সব প্রমান দেবার পরে দুনিয়াতে আর অবিশ্বাসী থাকবেনা আসা করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.