নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
পড়ালেখা করেছিলাম জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিঙ ও বায়োটেকনোলজিতে। ভালবেসে। পুষ্টি এবং শক্তির প্রবাহ সম্পর্কে ভাল ধারণা পড়ালেখার দিক থেকেই একটু অন্যভাবে এসেছে। তার বাইরে সূফিত্ব বা ধ্যানবিদ্যার দিকে ঝোঁক থাকায় শরীর মনের প্রাকৃতিক ভারসাম্য নিয়ে ভাবতে হয় ঘাঁটতে হয়।
গাজরের কেজি পনের-বিশ টাকা মানেই স্বাস্থ্য উৎসব চলছে। সারা বছরে আমার সবচে এক্সাইটিং খাবার হল গাজর, কাঁঠাল আর তরমুজ। এই তিনটার যখনি সিজন আসে তখনি মনে হয় মাইক লাগিয়ে মার্কেটিং করি। গাজর তো আর হরলিক্স কোম্পানি তৈরি করেনি, বা ইউনিলিভারের প্রোডাক্ট নয় ওটা, যে চিল্লিয়ে কেউ আমাদের খাওয়াবে।
এক কথায়, প্রকৃতির বেস্ট সেইফ পাওয়ারহাউস কী? গাজর ও তরমুজ।
কোন্ খাবারটা মেশিনের মত শক্তি দিবে? গাজর।
কোন্ খাবারটা খেয়ে ওজন কমাতে নিয়ে দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা নেই? এটাই।
গাজর দৃষ্টিশক্তি বাড়াবে।
কমাবে ক্যান্সারের সম্ভাবনা।
বয়স বাড়ার হার কমিয়ে তরুণ রাখবে এবং অনেকটা তরুণ করেও তুলবে। পেশির প্রাকৃতিক ক্ষয় কমাবে।
ত্বক করবে সতেজ, সুন্দর, সুস্বাস্থ্যময়। ভিতর থেকে এবং বাইরে থেকে।
ইনফেকশনের সম্ভাবনা কমাবে।
কমাবে আধুনিক গণরোগ, হৃদরোগ।
রক্তচাপ কমাবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবো।
শরীরকে ভিতর থেকে কোষ-কলা-প্রত্যঙ্গ লেভেলে বিষমুক্ত করবে।
দাঁত-মাড়ি করবে সুস্থ।
স্ট্রোক থেকে বাঁচাবে।
ডায়াবেটিস, আরেক আধুনিক রোগ, আধুনিক মানুষ এ রোগ থেকেও দূরে চলে যাবে অনেকটা।
হজমে এমন সহায়তা করবে এবং পাকস্থলি ও এর আশপাশের অঙ্গের এমন সুবিধা করবে যে, তার ফলে শুধু কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমে যাবে ২৪%।
গাজরের অ্যান্টি-সেপটিক গুণাগুণও উল্লেখ্য। তবে তা শরীরের ভিতরেও ব্যবহার করতে কোন মানা নেই। কোনও ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি তো বানাচ্ছে না!
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট মানে গাজর, গাজর মানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। ক্যান্সার সরায় এমনকি সারায় এই উপাদানগুলো। শরীরের ক্ষয়রোধ এমনকি পূরণ করে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। বয়স বাড়া বন্ধ করে। তারুণ্য তৈরি করে। স্বাস্থ্য-সচেতন মানুষের কাছে এন্টি-অক্সিডেন্ট হল আলাদীনের চেরাগের মত। বিটা ক্যারোটিন হল বিখ্যাত এন্টি-অক্সিডেন্ট। গাজর হচ্ছে বিটা ক্যারোটিনের আস্তানা। শুধু বিটা কেরোটিন কেন? ক্যারোটিনেরই আস্তানা। ক্যারোটিন শব্দাটা এসেছেই ক্যারোট থেকে। বিটা ক্যারোটিন, আলফা ক্যারোটিন বা ক্যারোটিন এ, লিউটেইন জিয়াজ্যানথিন ভরপুর। হাইড্রোক্সিসিনামিক এসিড তথা ক্যাফেয়িক, কমারিক, ফেরোলিক এসিড ও সায়ানিডিন-মালভিডিন সমৃদ্ধ।
গাজরের ২% অ্যানার্জি আমাদের ছোটাবে, ৭% কার্বোহাইড্রেড ভাত-রুটির বিকল্প হবে, ১.৫% প্রোটিন মাছ-মাংসের চাপ কমাবে, ১% চর্বি শুধু প্রয়োজনটুকু মেটাবে, ৭% ডায়েটারি ফাইবার ঝাঁট চালিয়ে পরিষ্কার করবে শরীরের ভিতরটা ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের মত।
গাজর মানে ভিটামিন, ভিটামিন মানে গাজর। ৫৫৭% ভিটামিন এ, ১১% ভিটামিন কে, ১০% করে ভিটামিন সি ও পাইরিডক্সিন, থায়ামিন, নিয়াসিন ও প্যান্টোথেনিক এসিড ৬% করে, ফলেট ও রাইবোফ্ল্যাবিন ৫% করে।
গাজরের খনিজ উপাদানও চমকে দেয়ার মত। সোডিয়াম ও পটাসিয়াম মিলে প্রায় ১০%। ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য পূরণ করবে অসাধারণভাবে। ৬% ম্যাঙ্গানিজ, ৫% করে কপার ও ফসফরাস, আয়রন ৪%, ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ও জিঙ্ক প্রায় ৩% করে।
গাজরের এত্তো গুণ কীভাবে?
আসলে মাটির তলার যে জিনিসগুলোকে আমরা সবজি বলি সেগুলো আদতে পরিবর্তিত বা রূপান্তরিত মূল। গাজর মাটি থেকে বিপুল শক্তি সঞ্চয় করে রাখে। যোগানের মত করে। প্রস্তুত অবস্থায়। এই শক্তিটাই উপরের পুরো গাছে যোগান দেয়।
খাবার বেলায়:
আমাদের সাধারণ মানুষের কাছে কুইজিন হল ঐশী একটা বিষয়ের মত। যেন বেহেস্ত থেকে ঠিক হয়ে এসেছে কীভাবে কোন্টা খেতে হবে এবং কোনটার সাথে কী খেতে হবে । কোনটা কীভাবে রাঁধতে হবে। এইসব মেইনটেইন করার কিছু নেই।
শুরতে বা কম খেলে কাঁচাই খান। ছিলে, মাথাটা ফেলে। ইচ্ছা হলে জুস করে। শুধু শুধু গাজর খাবার নাম করে ইন্ডাস্ট্রিয়াল চিনি লবণ তেল ঝোল মসলা মেশানোর কোন দরকার নাই। চিবিয়ে বেশি খাওয়া যায় না, ছোট টুকরা করে খান বা জুস করে খান। সালাদে কাঁচা বা তরকারিতে সিদ্ধ করে। যে কোন সবজি, শাক, খিচুড়ির ভিতর দিয়ে দিন গাজর। এমনকি মাছ মাংসের তরকারিতেও দিতে নেই মানা। ডালে দিলেই বা কে কী বলবে? সুবিধা এক্সট্রিমলি নিবেন? ভাত ফোটার আগে সেখানে অনেকটা গাজর টুকরো করে দিয়ে দিলে কেউ আপানকে মারতে আসবে না। বড়জোর না বুঝে হাসতে পারে, অজ্ঞতার হাসিকে উপেক্ষা করুন। যতদিন সিজন আছে, অরুচি না এলে প্রতি বেলা প্রতি খবারের তিন ভাগের একভাগ এমনকি অর্ধেকও গাজর রাখতে পারেন নানা ফর্মে। গাজরের হালুয়ার তো তুলনা নাই। তবে এতে তেল ঘি মসলা চিনি এড়ানো উচিত।
শুধু কাঁচা বা শুধু সেদ্ধ খাওয়ার কোন দরকার নেই। তেমনি শুধু আস্ত চিবানো বা শুধু জুস করারও দরকার নেই। খাবারের একেকটা অবস্থানের একেকটা শরীরবৃত্তীয় সুবিধা আছে। সুবিধা নিতে গেলে যেহেতু আমরা অনেকটাই খাবো, বিভিন্নভাবে খাওয়াই ভাল। রান্না বা সেদ্ধ করার বেলায় মাথায়র রাখতে হবে, পুষ্টি নষ্ট তো সবই নষ্ট। অতিসেদ্ধ না করে আধাসেদ্ধ করতে হবে। সেক্ষেত্রে যে আইটেমের সাথে রান্না হচ্ছে সে আইটেম চুলা থেকে নামানোর কয়েক মিনিট আগে শাক সবজি ও মূল দেয়া উচিত।
আধসেদ্ধ গাজর বা আরো নানা শাকসব্জির অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বেড়ে যায়। সেদ্ধ করার কারণে এর পুষ্টিগুণ ব্যবহারের সম্ভাবনাও বেড়ে যায় শরীরে।
দুটা সতর্কতা:
এ সতর্কতা সবকিছুতেই। কীটনাশক ও সার। গাজরের উপরটা কেটে ফেলাই ভাল। অনেকটা ছিলে ফেলার মত। আর গাজরটা ছিলে নিলেও ভাল। মানুষজন অকারণে কীটনাশক ব্যবহার করে। মাটির তলায় থাকে বলে এতে কীটনাশক থাকার সম্ভাবনা যে কোন শাক সব্জি ও ফল থেকে কম। আর ছিলে নিলে মাটির বাড়তি সারটুকু কিছুটা এড়ানো যায়। গাজর সিজনেরটা সিজনে খাওয়াই ভাল। তাতে প্রিজার্ভেটিভের ভয় নাই।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: "গান আমার ইশকের কাযা (নামাজের/সমর্পণের বাকী),
গাইলে হয় রুহু তাজা
না গাইলে পায় সাজা
বাঁচেনা প্রাণ"
এই সূফি গানটাকে ভাইব্রাদার গেয়ে ফেলে,
গান আমার ইশকের "গাঁজা"...
এখনো শুধরে দেইনি। যতবার শুনি হয়রান হই। হাহাহা। আমিও পোস্ট করার পর পড়তে গিয়ে মনে হল গাঁজা বলা আছে। ভাই আশা করি অনেক অনেক অনেক ভাল আছেন।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: জানতাম গাজর ভাল তবে আপনার কাছ থেকে জানলুম ওটা আরো কত ভাল।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমার মনে হয় কী, যেমন কোনও ছাত্র প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা সেমিস্টার ফ্রি পেল, তেমনি গাজর আর তরমুজের সিজনটা হ স্বাস্থ্যের জন্য ফ্রি সেমিস্টার।
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
রাজ বিদ বলেছেন: গাজর এত গুণে মানে ভরপুর ছিল না জানা।। জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই। প্রাকৃতিক খাবার চলবে। আশা করি খুবই ভাল আছেন।
৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
হাসান নাঈম বলেছেন: প্রিন্ট করে নিলাম, বাসায় দেখাতে হবে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দরকার। দরকার। আশা করি খুবই ভাল আছেন। প্রাকৃতিক খাবার মানে দীর্ঘ সুস্থ জীবন।
৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১
ইয়াশফিশামসইকবাল বলেছেন: গাজর খেলে গ্যাস হয়..
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: টাইমিঙটা গুরুত্বপূর্ণ। প্রিপারেশনটা। সেইসাথে গুরুত্বপূর্ণ মানসিক প্রস্তুতি।
আমি ভাইদের একটা কথা বলি। "গ্যাস" সম্পূর্ণ মানসিক বিষয়। এটা শুনলে প্রথমদিকে তাঁরা তেড়ে আসেন। পরে ঠিক হয়ে যায়।
গ্যাসের সমস্যা সম্পূর্ণ অবচেতন মন ও অস্বাস্থ্যকর গ্রহণ- এই দুইয়ের উপর নির্ভর করে।
যখন আপনার অবচেতন মন প্রস্তুত, তখন দুই চারবার অস্বাস্থ্যকর গ্রহণ হলেও গ্যাস হবে না। এজন্য প্রস্তুতির বিষয় আছে। খুবই সরল।
আমার ছোটভাই ছয় বছর ধরে প্রতিদিন গ্যাসের অষুধ খেতো। প্রস্তুতিপর্বের দ্বিতীয়দিনে সে গ্যাসের অষুধ ছাড়ে এবং আমার জানামতে পরের চার বছরে মাত্র দুবার গ্যাসের অষুধ খেয়েছে।
আমার আরেক ঘনিষ্ঠ বন্ধু প্রতিদিন তিন বেলা গ্যাসের তরল অষুধ খেতো। তার সাথে গ্যাস্ট্রিক নিয়ে কথা হয় এক পূর্ণ দিন। এরপর ছয় মাস ধরে তার গ্যাস্ট্রিক কমতে থাকে এবং অবশেষে বছর দুয়েক পর তাকে বলি, দোস্ত, তোমার স্বাস্থ্য তো সাঙ্ঘাতিক হয়ে গেছে। ও বলে, তুই যে গ্যাস্ট্রিকের বিষয়ে "থেরাপি" দিলি না, তারপর ছয়মাসে অষুধ ছেড়েছি। এরপর গত দেড় বছরে দুই চারবার সর্বমোট লাগলো। এখন গ্যাস্ট্রিক নাই। স্বাস্থ্য ফিরল।
৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮
কল্লোল পথিক বলেছেন: আমি প্রথমে ভাবসিলাম গাঁজার উৎসব ।ধন্যবাদ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমারো মনে হয়েছিল নিজের লেখার শিরোনাম পড়ার সময়।
৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৬
সুমন কর বলেছেন: গাজর কাঁচা খেতেই পছন্দ করি। উপকারগুলো আগেই জানা ছিল। বিস্তারিত জানাবার জন্য ধন্যবাদ।
+।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কাঁচা খেতে আমিও পছন্দ করি। কিন্তু বেশি খেলে সেদ্ধটাও খাওয়া ভাল। তাতে পুষ্টি কাজে লাগে। হজমে সহায়ক হয়। শরীরের উপর প্রেশার কম পড়ে কিন্তু সুবিধাটা নেয়া হয়ে যায়।
৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৬
আজমান আন্দালিব বলেছেন: আমি কাঁচাই খেতে ভালোবাসি। কচকচ করে চিবিয়ে খাই। আগে প্রচুর খেতাম। এখন অলসতায় খাওয়া হয় না। একটা খেলেই দাঁত ধরে যায়। তবে তরকারি বা অন্যকিছুতে খেতে ভালো লাগে না। আপনার পোস্ট পড়ে আবার উৎসাহিত হলাম। নতুন মিশন নিয়ে নামতে হবে.।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সারা বছরের মিশন। সারা বছর প্রতিটা সময় কিছু না কিছু প্রায় ফ্রিতে পাওয়া যায়। শুধু টাকাটা বিষয় না, সিজনের গুরুত্ব আছে। যা দানবীয় সুবিধা দেয় মানুষকে।
আমরা তো চাল বা আটার উপর এঁটে আছি। একটু ঘুরিয়ে নিলেই দীর্ঘ সুস্থ সুখী জীবন।
কাঁচা বেশি তো খাওয়া যাবে না। এজন্য ঘুরিয়ে। সেদ্ধ খেতে না পারলে জুস করে।
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৪
অন্তু নীল বলেছেন: যোগ দিয়েদিলাম আপনার উৎসবে।
হারে রে রে রে রে.....এবার গাজর খাব রে রে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সুপ্পার শিরোনাম। প্রাকৃতিকতার উৎসব চলছে চলবে।
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমরা গাজর খাই অনেক।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দারুণ। এগিয়ে আছেন তাহলে নি:সন্দেহে।
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৪
নিঃসঙ্গ অভিযাত্রিক বলেছেন: ভাইজানের সাথে আমার একটা জায়গায় মিল আছে, ভালোবেসে একই বিষয় বাছাই করা। আপনি কি ঢাবির ছিলেন???
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: খাইসে। হাত মিলান ভাই। যারা ভালবেসে এই ধরনের অ্যাডভেঞ্চারাস দিক বেছে নেয় তাদের সাধুবাদ। বাঁটে পড়ে যারা নেয় তাদের নিন্দাবাদ তো না। তবে যারা ভালবেসে নেয় তারা সাহসী।
না ভাই। প্রাইভেটে।
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: সালাদে প্রতিদিনই গাজর খাই, নানাভাবে খাওয়ার পরিমাণ আরো বাড়াতে প্রিন্ট করে নিলাম, বাসায় দেখাতে হবে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দারুণ ভাই। প্রিন্ট করে নিয়েছেন, এটা বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা। প্রকৃতির দিকে এগিয়ে যেতে হবে আমাদের ভালভাবে টিকে থাকতে হলে।
১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৮
ভ্লাদিমির পুতন বলেছেন: ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমরা গাজর খাই অনেক।
কঠিনভাবে সহমত
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনিও এগিয়ে আছেন নি:সন্দেহে। যখন যেটার সিজন তখন সেটা সুস্থতার জন্য প্রয়োজন। সব কাঁচা না খেয়ে জুস করে ও আধসেদ্ধ করে খেয়ে দেখতে পারেন। হজমের জন্য সুবিধা হবে।
১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৮
এস কাজী বলেছেন: হাহাহাহা হামা ভাইয়ের মত আমিও প্রথমে ভেবেছিলাম গাঁজার উৎসব।
যাইহোক গাজরের এত গুণ সম্পর্কে আমিও ওয়াকিবহাল ছিলাম না। না, এবার থেকে এটা ট্রাই করতে হবে।
ইনফরমেটিভ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়া ও ইন্টারাকশনের জন্য। গাঁজা স্বাস্থ্যর জন্য অতিকর। মানে অতি ক্ষতিকর।
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২১
ভ্লাদিমির পুতন বলেছেন: শুধু গাজরই না, খালি পেটে রসুনও খাওয়া হয় প্রতিদিন সকালে
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: খাইসে ভাই! রীতিমত সাত্তিক ব্যাপারস্যাপার। আমি থিওরিতে রেখেছি, খাবো। এখনো শুরু করিনি।
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২২
অগ্নি কল্লোল বলেছেন: শুভ কামনা।।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক অনেক ভাই। মানুষের কোন শুভতাই বৃথা যায় না।
১৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
হাবীব কাইউম বলেছেন: কিনে ফ্রিজে রাখি। খেতে মনে থাকে না। প্রতি দিনই ভাবি আজ থেকে প্রতি দিন একটা করে গাজর খাবো। সপ্তাহ শেষে দেখি তিনট গাজরের দুটো এখনো রয়ে গেছে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দিনে একটা করে কেন! খাবার আগে একটা, পরে একটা। ঘুম থেকে উঠে একটা, ঘুমাতে যাবার আগে একটা। বাসায় ঢুকে একটা, বাসা থেকে বেরিয়ে একটা। থাকবেই। মনে না থেকে উপায় নেই।
তা যে শুধু গাজর হতে হবে এমন কথা নাই। লবণ ছাড়া বাদাম কমদামে কিনে ভেজে রাখা যায়। কেশর আলু/শাগালু। ঘুরেফিরে অনেক কিছু হতে পারে।
১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১২
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নুডুলস, সালাদ, হালুয়া হিসেবে খেতে ভালো লাগে, তারচেয়েও বেশি কাঁচা খেতেই টেস্ট পাই
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নুডলসে গাজর তো আলাদা ইমেজ নিয়ে আসে। ভাজাভুজি অবশ্য যত কম তত ভালো। বাসায় কাঁচা গাজর থাকা মানে টাইমপাস চিবানো।
১৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: গাজর দেখতে ভালো , খেতেও ভালো , শরীরের জন্যও ভালো। অনেক উপকারী পোস্ট । ধন্যবাদ।
২০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
প্রামানিক বলেছেন: গাজরের এত গুণ অথচ আমি বেশি খেতে পারি না। এখানেই আমার দুঃখ। ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।
২১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
আমি ইহতিব বলেছেন: খুব ভালো লাগে গাজর। আমিতো গাজরের পায়েশ করে খাই। পায়েশ করে খেলে পুষ্টিগুন থাকে? মাঝে মাঝে সালাদে খাওয়া হয়। নুডুলস আর পোলাউ এ দিলে দেখতে ও খেতে ভালো লাগে।
অনেক কিছু জানলাম আপনার পোস্টে এসে, ধন্যবাদ ভাইয়া।
২২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
গোধুলী রঙ বলেছেন: তরমুজের কথা বইলেন না, গাজর মাটির নিচে হয় এবং এর চাহিদা আম বা তরমুজের মত নয়, তাই কুলাঙ্গার বাঙাল এইটাতে কিছু করতে পারে না, তবে আম তরমুজের ক্ষেত্রে চাষী স্বয়ং এই দুইটা জিনিস খায় না, কারন সে জানে এইটা কি দিয়া চাষ করছে। তাই তরমুজ ফ্রি সেমিস্টার হইলেও, নেওয়া যায় না।
আর গাজর ভালো পাই, কাচাই চিবাইতে আর চাইনিজ সবজির মতন আধা সিদ্ধ খাইতে মজা পাই।
২৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো উপকারী সবজী গাজরকে নিয়ে লেখাটি।
+
২৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গাজর খাচ্ছি এখন
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি প্রথমে ভাবসিলাম গাঁজার উৎসব
গাজরের এত গুণ জানা ছিলো না। এটা আমার প্রিয় খাবারের তালিকায় নেই, তবে গাজরের হালুয়া খুব ভালো লাগে।