নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পেস-টাইম

there is no problem in the heavens and earth ;) problem lies in three places... beneath, between and within the hells.

গোলাম দস্তগীর লিসানি

বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।

গোলাম দস্তগীর লিসানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামাত শিবিরের সর্বশেষ কৌশল, পরগাছার পরবর্তী "গাছ" এবং প্রাসঙ্গিক অন্যান্য কথা

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬



আমি তিন-চারজনের সাথে কথায় ছিলাম। কথাপ্রসঙ্গে কেউ বলল, আহসানউল্লাহ্ মাস্টারকে যে মেরে ফেলল, এটার কারণ কী? এই লোক কী করছিল?
একজন ক্ষেপে বলল, আপনি কি আহসানউল্লাহ্ মাস্টারকে মুসলমান মনে করছেন?
শ্রোতার চক্ষু তো চড়কগাছ, উনি মুসলমান না?
নাহ্! মুশরিক। যে আল্লাহর আইন ছাড়া কোনও সংবিধান, রাষ্ট্র, আইন মানে সে-ই মুশরিক। আল্লাহর হুকুমে শিরক করা মানে আল্লাহর সাথে শিরক করা।

যে ছবিটা দিয়েছি, এগুলো হল ভিকটিমাইজেশনের ছবি।
এভাবেই হয় ভিকটিমাইজেশন।
এভাবেই কোন প্রকার প্রমাণ, উদ্ধৃতি, উল্লেখ ছাড়া সাদা কথায় বছর বছর আগেই মঞ্চ সাজানো থাকে, তারপর একসময় এই লেখাগুলো হয়ে যায় রেফারেন্স।

"এটা ইসলাম, আল্লাহ ও আমাদের প্রিয় রাসূল(স.) বিরোধী লেখা।"
কোন্-টা?
http://www.bdfirst.net/blog/blogdetail/detail/3990/Agamirboy/11215#.VjwSILcrLIU

শুনলাম উন্মাদের আহসান হাবীবকেও হুমকি দেয়া হয়েছে।
এই ব্যাটার মত আমিও "ইসলাম, আল্লাহ ও আমাদের প্রিয় রাসূল(স.) বিরোধী লেখা" লিখে ফেলেছি, তাদের কাছে-

তাদের কাছে মওদুদী'র জামাতি ইসলাম হল ইসলাম,
তাদের কাছে মওদুদীবাদ বিরোধী কথা মানেই আল্লাহ্ বিরোধী কথা
তাদের কাছে মওদুদীবাদ বিরোধী কথা মানেই রাসূল দ. বিরোধী কথা।

আহসান হাবীব জীবনভর রাজাকার আল বদর আল শামসদের বিরুদ্ধে লিখে গেছেন। এঁকে গেছেন। লিখিয়ে গেছেন। আঁকিয়ে গেছেন। ইনিও "ইসলাম বিরোধী" সাব্যস্ত হবেন বিনা বিবেচনায়।

যদিও আওয়ামীলীগ বলছে এবং আওয়ামীলীগের কোন কথাই আমাদের সাধারণ মানুষের পছন্দ হচ্ছে না, তবু তাদের একটা কথায় যুক্তি পাই।
এখন এইসবের পিছনে জামাত-শিবিরের কথা কিন্তু কেউ তোলে না। জামাত-শিবির-রাজাকার কিন্তু বিরাট বড় বোর্ডিঙ পাস পেয়ে গেছে। এখন জামাত-শিবির হল পর্দার ওপাড়ে আর এপাড়ে হল জঙ্গিবাদ।
আচ্ছা, একটা বিষয় কি লক্ষ্য করেছি আমরা, যে,
জামাত শিবির রাজাকার ধীরে ধীরে সালাফিজমের ভিতরে ডিজলভড হয়ে গেছে ইতোমধ্যে?
দা-রু-ণ ক্যামোফ্লেজ। আমরা তো ছেলেবেলা থেকেই বলতাম, জামাত শিবির হল মারফতি ওহাবী ( একটু বেতাল সালাফি/আহলে হাদীস)। মারফতি কথাটা আমরা বলতাম এই কারণে, যে, সূফিপন্থীরা যেমন "মারফতি" লোকজনের বিদিক কাজকর্মে দিশাহারা হয়ে থাকে কিন্তু আদর্শগত মৌলিক দিকে কিছু দূরত্ব থাকলেও একেবারে পর করে দিতে পারে না, তেমনি জামাতি-শিবির এগুলো'র তিড়িং বিড়িং কিছু বিষয় খোদ্ আহলে হাদীস/সালাফিরাও সহ্য করতে পারতো না।
আমি পঁচানব্বইতে জামালপুরে এক আপুর সাথে পরিচিত হয়েছিলাম ইসলামী ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রামে। ওই আপুদের ফ্যামিলি ছিল আহলে হাদীস। জামাতি নয়। কিন্তু তাঁদের ফ্যামিলির স্থির ভোট ছিল জামাতের। পরের বিশ বছরে আমি সেই ঘটনার পৌণ:পৌণিকতা পাই।
একটা সময়ে লক্ষ্য করি, ঘরে ঘরে শিবিরের কর্মীরা "ইসলামী গবেষক" হয়ে যাচ্ছে। তাদের কোনও দলীয় পরিচয়, সংঘগত পরিচয় থাকছে না। সাঈদী হঠাৎ করে এমন একটা টিভি পেয়ে যায়, যেখানে কোন নারী কাজ করেন না। সেই টিভিতে কোন নারী নাই। পৃথিবীর একমাত্র টিভি। পিস টিভি।
সাঈদীর চামুন্ডারা হঠাৎ করে একটা ব্যক্তিত্ব্য পেয়ে যায়, যে এই পৃথিবীর ইসলাম উদ্ধার করতে এসেছে। পৃথিবীর ইসলামকে সে উদ্ধার করবে এজিদকে জান্নাতী এবং রাদ্বিআল্লাহু আনহু বলার মাধ্যমে।
হঠাৎ লক্ষ্য করি, জামাতিরা এখন আর নাভীতে হাত বাঁধে না। তারা এখন পা ফাঁকা করে দাঁড়ায়। রাফউল ইয়াদাইন করে। সুন্নত তারা আগেও পড়তো না, মুনাজাত তারা আগেও কম নিত, এখন একেবারেই পড়ে না, এখন একেবারেই মুনাজাত নেয় না।
তারপর শুনতে পাই চন্দ্রবাসী'র বজ্রনির্ঘোষ, আমার নামাজ "অমুক" শুদ্ধ করে দিয়েছেন... আমিতো ভুলের ভিতরে ছিলাম...
সাঈদী ইসলাম (জামাতি) প্রচার করতে করতে তাফসির করতে করতে বুইড়া হয়ে গিয়ে এতদিনে তার নাভীতে হাত বাঁধার "অশুদ্ধতার" কথা জানতে পারল? আর জানার সাথে সাথে তা গ্রহণ করল? তা প্রচার করল?

জামাত-শিবিরের সালাফি-ওয়াহাবী-আহলে হাদীসে ডিজলভ হওয়ার যৌক্তি কারণ এগুলো-

১. তাদের ইমেজ। রাজাকারি ইমেজ তারা কিছুতেই ধুতে পারছিল না। মানুষের কাছে কিছুতেই গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছিল না।
২. আরব বলয়ের সমর্থনের পরিবর্তন। প্রথমদিকে মৌলিক ওয়াহাবী মতবাদ ছিল অত্যন্ত দুর্বল। এর দ্বারা প্রভাবিত যে কোন মতবাদকেই তারা তাই তখন সহায়তা করতো। প্রথমদিকে আরব বলয় বিনা দ্বিধায় কওমীদের পর্যন্ত আর্থিক সাহায্য করতো। পরে তারা সেই সহায়তা শুরু করে শুধু জামাতিদের এবং জামাতিদের চ্যানেলে আসা অন্যদের।
পরবর্তীতে রেডিকালাইজেশন, হজ্ব ও যিয়ারতে যাওয়া প্রচুর মানুষের মনোভাবের বছরের পর বছর ধরে পরিবর্তন, পেট্রোডলারের উচ্ছ্বাস, পশ্চিমা দেশগুলোতে অবস্থান ও জঙ্গী কর্মকান্ডের প্রতি সমর্থনের কারণে মেইনস্ট্রিম সালাফি/আহলে হাদীস মতপন্থীদের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বাড়ে। যখন একেবারে মেইনস্ট্রিম সালাফি/আহলে হাদীস মতবাদ উত্থিত হয়, তখন আর তাদের দূরের জ্ঞাতিভাই কওমী বা কাছের মারফতি ভাই জামাতিদের বিন্দুমাত্র প্রয়োজন নাই। তখন তারা নিজেদের সুসংহত মতবাদ প্রচারের গ্রাউন্ড তৈরি করেছে। দেশে দেশে টিভি চ্যানেল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, পত্রিকা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, জাতীয় এমনকি বিভাগীয় জেলা ও থানা পর্যায় পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কার্যালয়। বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দেশের থানা পর্যায় পর্যন্ত মেইনস্ট্রিম সালাফিজমের মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা হয়েছে ও হচ্ছে... শক্তির এই পর্যায়ে জামাত ও কওমীকে সমর্থন দেয়ার তো কোন প্রশ্নই ওঠে না। যে জামাত ও কওমী সমাজকে তারা বছরের পর বছর প্রতিপালন করেছে পেট্রোডলারে, সেই জামাত ও কওমীর বিরুদ্ধে এবার ফতোয়া দিয়ে বেড়ায় তাদের "মাদানী" নাম বিকৃতকারী মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ফেরত শার্দুলরা।
৩. কর্মকান্ডের দায় কারো উপর চাপানো যায় না। কারণ, মৌলিক ক্ষেত্রে আহলে হাদীস কোনও সংগঠন বা সংস্থা নয়, বরং একটা মতবাদ যার অধীনে অসংখ্য সংগঠন সংস্থা আছে ও থাকতে পারে। যে কোনও শিবির সমর্থকের যে কোনও অকারেন্সের জন্য শিবির-জামাতকে দুষ্ট করা যায়, এ কাজ কিন্তু আহলে হাদীস/সালাফি মতবাদের ক্ষেত্রে করা যায় না।
৪. ক্ষমতায় আরোহণ। জামাত যে বলয় নিয়ে এবং যে সমর্থন নিয়ে কাজ করেছে, তাতে শিক্ষিত তরুণ সমাজ তাদের সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুতে ছিল। এখন ঘটবে উল্টো। তারা জামাত নাম নিয়ে আসবে না। শিক্ষিত তরুণ সমাজ সালাফিজমে এম্নিতেই উদ্বুদ্ধ যে কাজটা পিস টিভি করে দিয়ে গেছে। যারা তাদের বিপরীত শক্তি ছিল এবং ভোটের শত্রু ছিল, তারাই পরিণত হবে ভোটারে।

"ইসলাম বিরোধীতা"র তলোয়ার যখন একবার চলা শুরু হয়েছে, এটা গিয়ে থামবে ব্যক্তিগত আনুগত্যের দরজায়।
সোজা কথায়,
তারা প্রথমে মারবে ইসলাম বিদ্বেষীদের।
এরপর মারবে নাস্তিকদের, তারা ইসলাম বিদ্বেষী হোক বা না হোক।
এরপর মারবে জামাত শিবির রাজাকার বিরোধীদের। তারা নাস্তিক হোক বা না হোক।
এরপর শিয়া মারবে, সুন্নি মারবে, সূফি মারবে, হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধ মারবে।
এরপর মারবে "বেদাতী" দের। এই বেদাতী'র তালিকা এতই দীর্ঘ হবে, যে আনুগত্য ও জোট না করলে তার ভিতরে কওমী-দেওবন্দীরাও শতভাগ নিশ্চিত, ঢুকে পড়বে।
এরপর মারবে মোশরেক কাফের দের। এই কাফের দের তালিকা অতি ধীর্ঘ। যে যে সরকারি কর্মচারী, যার যার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আছে, যার যার জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট আছে, যে যে ভোট দিয়েছে ও দেয়... অতি দীর্ঘ।
এরপর, সবশেষে মারবে নিজ মতবাদের অন্যান্য গ্রুপকে। একটা দুইটা না, শত শত অন্যান্য গ্রুপকে। কারণ কী? কারণ, তারা "সত্য অথরিটির" তথা তাদের নেতার আনুগত্য করেনি। কাউকে পুড়িয়ে মারবে, কাউকে রশিতে ঝুলিয়ে মারবে, কাউকে কাঠের শূলে চড়িয়ে মারবে, কাউকে জবাই করে তো কাউকে কুপিয়ে তো সংখ্যা বেশি হলে বেঁধে ডুবিয়ে অথবা লাইন ধরে মাথায় গুলি করে...

খেলা কিন্তু শেষ হয়নি, বাংলাদেশ নামক ভাগাড়ের উপর তখন ড্রোনেরা খেলা করবে।
জমিনের বুকে খেলা করবে বিভিন্ন দেশের সেনা, মেরিন ও স্পেশাল ফোর্সেস। যারা তখনো ধর্ষিত হয়নি, বা ধর্ষিত হয়েছে কিন্তু মারা যায়নি তারা মারা যাবে। যারা আত্মহত্যা করেনি তারা আত্মহত্যা করবে। আরব সাগরের বুকে ভাসতে ভাসতে তীরে আসা বাঙালি শিশুর লাশ নিয়ে কোনও এক দেশের কোনও এক উইডখোর আলুথালু চুলের শিল্পী গার্লফ্রেন্ডকে জাগিয়ে উইডে টান দিতে দিতে সেই শিশুর ছবি এঁকে রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে যাবে।

বিল পাশ হবে, বাঙালি শরণার্থীদের আশ্রয় দাও।
বিল পাশ হতে বছর লেগে যাবে।

কোন একটা সময়ে ড্রোনেরা চলে যাবে। আমরা এই পর্যায় পর্যন্ত থাকবো না। তবে চিলেরা থাকবে। যারা এখন এই উন্মত্ততায় আনন্দিত, তাদের কাবাব হওয়া চোখ ও মগজ খাবার জন্য শকুনেরা বংশবৃদ্ধি করবে।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

দরবেশমুসাফির বলেছেন: তারা প্রথমে মারবে ইসলাম বিদ্বেষীদের।
এরপর মারবে নাস্তিকদের, তারা ইসলাম বিদ্বেষী হোক বা না হোক।
এরপর মারবে জামাত শিবির রাজাকার বিরোধীদের। তারা নাস্তিক হোক বা না হোক।
এরপর শিয়া মারবে, সুন্নি মারবে, সূফি মারবে, হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধ মারবে।
এরপর মারবে "বেদাতী" দের। এই বেদাতী'র তালিকা এতই দীর্ঘ হবে, যে আনুগত্য ও জোট না করলে তার ভিতরে কওমী-দেওবন্দীরাও শতভাগ নিশ্চিত, ঢুকে পড়বে।
এরপর মারবে মোশরেক কাফের দের। এই কাফের দের তালিকা অতি ধীর্ঘ। যে যে সরকারি কর্মচারী, যার যার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আছে, যার যার জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট আছে, যে যে ভোট দিয়েছে ও দেয়... অতি দীর্ঘ।
এরপর, সবশেষে মারবে নিজ মতবাদের অন্যান্য গ্রুপকে। একটা দুইটা না, শত শত অন্যান্য গ্রুপকে। কারণ কী? কারণ, তারা "সত্য অথরিটির" তথা তাদের নেতার আনুগত্য করেনি। কাউকে পুড়িয়ে মারবে, কাউকে রশিতে ঝুলিয়ে মারবে, কাউকে কাঠের শূলে চড়িয়ে মারবে, কাউকে জবাই করে তো কাউকে কুপিয়ে তো সংখ্যা বেশি হলে বেঁধে ডুবিয়ে অথবা লাইন ধরে মাথায় গুলি করে..


যদি আমরা সুযোগ দেই তবেই মারবে। মুসলিম হিসেবে আমাদের কর্তব্য এদের প্রতিরধ করা। অন্যায় মুখ বুজে মেনে নেওয়া মুসলমানের বৈশিষ্ট নয়।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যদি আমরা সুযোগ দেই তবেই মারবে। মুসলিম হিসেবে আমাদের কর্তব্য এদের প্রতিরধ করা। অন্যায় মুখ বুজে মেনে নেওয়া মুসলমানের বৈশিষ্ট নয়।

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মা গো ভাত দাও বলেছেন: যা লিখেছেন তা যদি কুরআন হাদীসের আলোকে লেখা হতো তা হলে গ্রহণযোগ্য হতো । যেহেতু আমি সচেতন মুসলিম । তাই এই লেখায় বিন্দু মাত্র কুরআন হাদীসের কোন দলিল নেই সেহেতু এটা গ্রহনযোগ্য হতে পারে না। সুতরাং নিজের ইচ্ছা করল বলে ফেললাম আর সেটা ইসলামের দলিল হয়ে গেল সেটা ভাবার কোন কারণ নেই। ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আপনার মত লেখকদের কারনেই জামাত শুযোগ পায়।ওদের মতোই আপনিও যদি না যেনে বিশাল একটা লেখা লিখে ফেলেন,তাহলে আপনিও হাসির পাত্র হবেন।হুমকি আহসান হাবীবকে নয়,সাংবাদিক আহসান কবিরকে দেয়া হয়েছিলো।তিনিও জিডি করেছেন।আর আহসান হাবীবকে নিয়ে বিশাল গল্প ফেঁদে, পুরো লেখাটাই আবর্জনা বানিয়েছেন।

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: খিচুড়ি খেতে ভালো, পড়তে ভালো না।

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২

রাফা বলেছেন: ধর্মকে ব্যাবহার করে কিছু মানুষকে সাময়িক দলে টেনে সাফল্য পেলেও বাংলার মাটিতে তাদের স্থান হবেনা কখনই।
৭১-এ পারে নাই পুরো একটা দেশের সামরিক শক্তি নিয়ে নিরস্র আমাদের উপর ঝাপিয়ে পড়েও।আর ২০১৫ সালে আমরাই পুরো সামরিক শক্তির অধিকারি এবার তাদের শেকড় শুদ্ধ উপড়ে ফেলার মিশনে নামতে হবে।আশা করি ৭১-এর পুনরাবৃত্তি আর হবেনা।

এবার তাদের সামাধির উপর দাড়াবে আমাদের আগামি দিনের সোনার বাংলা।সত্যিকারের সোনার বাংলা।আমাদের জনগোষ্ঠির অর্ধেক শক্তি নারীরাই তাদের রুখে দিতে সক্ষম এখন।হতাশার কিছু নাই ভাইজান-মনোবল শক্ত করুন।

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: ইসলাম কি আসলেই গেল গেল?
চারিদিকে এত রব, এত ফিসফাঁস, ব্যাপার কি??

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: তুখোড় বিশ্লেষন, আপনার অন্তঃদৃষ্টির প্রশংসা করতেই হয়। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন, সকল ফিতনা থেকে।

৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ষড়যন্ত্রকারীরা এভাবেই ছক আঁকে।!

দূরভীসন্ধি ঢেকে রাখৈ ভাল কথার আড়ালে্ তারপর সুযোগ বুঝে কোপ বসিয়ে দেয়!

একেবারে আগু জ্বালীয়ে দিয়েছেন দেখি! ওহাবী সালাফী আর জামাতীদের কলজে পোড়া গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে ;) :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.