নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
এই বছরের জন্য ব্লগ-ফেবু থেকে বিদায় নিয়ে বসে ছিলাম। বাট আই কুডন্ট রেজিস্ট-এখনি ঝোঁক চাপল ঈদ মুবারক জানানোর। অবশ্য ড্রাফটে দেড়শতাধিক অনাগত পোস্ট আছে... কম্পিউটারে আরো শ তিনেক... আগামী বছরের জন্য।
ঈদ পোস্ট, ঈদের স্বরে ও সুরে।
১. আপনার মোবাইল ফোনের, এবং সেলফোন জাতীয় সব বস্তুর 'মিডিয়া' বিষয়ক কর্মকান্ড তথা অডিও ভিডিও এবং ডাটা ট্রান্সফার চালু বা বন্ধ করার সামর্থ্য 'তারা' রাখে... যদি তা অ্যান্ড্রয়েড যুগের হয়ে থাকে... হোক না এমনকি কালোজাম- ব্ল্যাকবেরি।
২. আমরা প্রত্যেকে আজ পর্যন্ত যত কল, এসএমএস, এমএমএস, কন্টেন্ট ট্রান্সফার করেছি, তার প্রতিটা বিট/বাইট পর্যন্ত সেইভ করা আছে যা ব্যবহার করতে পারবে কমপক্ষে দুই/তিনটা বেসরকারি সংস্থা এবং কমপক্ষে আরো ছয়টা দেশ প্লাস আপনার দেশ... যদি নিজ দেশ ডিজি টাল হয়ে থাকে। এবং দ্বিতীয় স্তরে তা ব্যবহার করতে পারবে কমপক্ষে আরো ত্রিশটা দেশ। চিয়ার্স। ভাষা অসুবিধা নেই, উচ্চারণ অসুবিধা নেই, জগতের সকল ভাষা মেশিন ট্রান্সক্রাইব ও ট্রান্সলেট হয়। শব্দানুযায়ী সর্টআউট হয়। ক্যাটাগরাইজড হয়। প্রতিনিয়ত প্রতিদিন প্রতিপলে অন্যান্য তথ্যের সাথে সম্পৃক্ত হয়। তারপর... মুহাহা।
৩. সবার মা তো আর সাইকো-অ্যানালাইসিসে এক্সপার্ট না। মায়েরা যতটা, তারচে অনেক বেশি এক্সপার্ট একজন মনোবিদ্যার পুরনো ঝানু প্রফেসর। সেই প্রফেসররা যা করেন, তা হল, ডাটাকে সর্টআউট করে বিভিন্ন খাতে প্রবাহিত করেন। অর্থাৎ, ডিজিটালাইজ করেন নিজ মস্তিষ্কে। তাই সেই প্রফেসরদের চেয়ে বেশি দক্ষ একটা প্রোগ্রাম কোড করা কোন বিষয় না। বছরের পর বছর কাজ ও ওইসব দেশের তুলনায় নস্যি ফান্ডিং চাই। তাই, নিশ্চিন্তে, যে কাউকে সে নিজে বা তার মা যতটুকু চেনে, 'তারা' চেনে তারচে অন্তত একশো গুণ বেশি। এবং এক কণা মানব অ্যাফোর্ট পার পারসন না দিয়েই।
হ্যা। আপনার প্রতিটা সার্চ, প্রতিটা ই-মেইল, প্রতিটা তথাকথিত ইনবক্স, টুইট, শেয়ার, লগইন... হোক না টর ব্রাউজার থেকে... গ্যাছে। আপনার পনেরোতম বা একশো পনেরোতম পছন্দের রঙ আপনি জানেন না, তারা জানে। আর কি বলতে হবে?
যেমন, আপনি কোন্ কোন্ ভাষায় কী কী শব্দ জানেন এবং তা কত বেশি ব্যবহার করেন তা নিজেরই জানা নেই। কিন্তু সেই শব্দ ব্যবহার দেখে তারা মুহূর্তে অন্য ডাটাবেইসে সংরক্ষণ করছে, এই লোকটা শেক্সপিয়র পড়েছে। অথবা ফ্রয়েড/মার্ক্স অথবা হুমায়ূন আহমেদ। মুভি দেখেছে আয়রনম্যান অথবা শাটার আইল্যান্ড। তার পছন্দের ব্যান্ড ওটা... অথবা, কোন্ মুহূর্তে, কার সাথে আপনার বিহেভিয়ার কেমন হয় এবং আপনার কখন কী ইচ্ছা করে, কেন করে।
ব্যাপারটা এরকম, আপনি পাসওয়ার্ড বানাবেন? মেশিন জিবারিশ না বানিয়ে যাই বানান না কেন, আপনার আগেই 'তারা' জানে, আপনার সম্ভাব্য ১০ হাজার পাসওয়ার্ড কী কী হতে পারে... শুরুতে কী কী থাকতে পারে।
৪. ফোনে সিম না থাকলেও আপনি ট্র্যাকড। ব্যাটারি না থাকলেও ট্র্যাকড।
৫. ছবি তুলেছেন ডিজি টাল ক্যামেরায়? মাইক্রোফোনে রেকর্ড? বা ভিডিও? জগতের যে-ই যেখান থেকেই আপনার ক্যামেরায় তোলা ছবি ব্যবহার করুক না কেন, সেটা যে কার, সেই তথ্য গ্যাছে। ছবির ওইসব তথ্য ইরেজ করার অতি গোপন সফট আছে।
৬. প্রিন্ট/স্ক্যান/ব্লুটুথিং এমনকি সিডি বার্ন করেছেন? অতি সংক্ষিপ্তাকারে গ্যাছে। না গিয়ে থাকলেও জমা আছে, যাবে।
৭. ম্যাক না পিসি? রেজিস্টার্ড কেনা? ব্যাকডোর। যে তথ্য যেভাবে খুশি গ্যাছে। পিসির সাথে জড়িত সকল স্টোরেজ ডিভাইসের কোথায় কী আছে... পাঁচ টেরাবাইটের পোর্টে হাড্ডিতে অথবা দশ মেগাবাইটের মোবাইল মেমোরিতে...
রেজিস্টার্ড কেনা না? ক্র্যাক ভার্শন? তাদের আপনার প্রতি কোন আইনি দায়বদ্ধতা এবার আর নেই। বেশি করে গ্যাছে।
কখন কী করলেন, সবই।
৮. চালু হিসাবে প্রক্সি/টর/টরেন্ট/লিনাক্স ব্যবহার করেন? তাও গ্যাছে।
৯. জগতের যত ডিভাইসে যত ফ্রি সফট অ্যাপ ব্যবহার করি, সেই সমস্তর মাধ্যমে আমাদের সমস্ত তথ্য এবার বড় বড় অগুণতি কর্পোরেটেও গেছে। ফ্রি তো ফ্রি, বিজয়ের মত পেইড সফটেও একই ব্যবস্থা।
১০. যদি ডিজিটাল কিছু কাভার করতে বাকি না থেকে থাকে উপরের নয় পয়েন্টে, তাও গ্যাছে।
১১. এবার আসুন ব্যক্তি পর্যায়ে। একজন মানুষ, ডজন ডজন ফুট সীসার নিচে না থেকে থাকলে... অর্থাৎ মাটির তলার সাত তলা পর্যন্ত নিচে থাকলেও সে কী কথা বলছে, তা পর্যন্ত ট্রান্সক্রাইব করতে পারবে... যদি তাকে ট্র্যাক করে থাকে বা তার দিকে কোন কারণে ফেরানো থাকে স্যাটেলাইট।
এগারো নাম্বার পয়েন্টটা ধাঁধাঁময় থাকলে শুধু এই ধাঁধা সলভ করা যাক, নিউট্রিনো জগতের এখন পর্যন্ত জানা সবচে কম রিঅ্যাক্টিভ কণিকা।
অর্থাৎ, পৃথিবী এফোঁড় ওফোঁড় করে প্রতি মুহূর্তে বিলিয়ন বিলিয়ন নিউট্রিনো আসাযাওয়া করে।
এই নিউট্রিনোর ইমেজ রিসিভ করার ক্ষমতা মানুষের হাতে এখন। তাই, মাটির বহু নিচে থেকেও যদি আমরা কথা বলি, সেই কথার সময় আমাদের ভঙ্গির ওঠানামাকে নিউট্রিনো ইমেজে স্পষ্ট দেখা যায়। তারপর, সেই ভঙ্গিকে সিমুলেটরে দিয়ে আমার ল্যাঙ্গুয়েজে শব্দ আনা এবং সেই শব্দকে লিখিত আকারে যে কোন ভাষায় ট্রান্সক্রাইব করার প্রযুক্তি তো আরো পনেরো বছরের পুরনো, যদি না বিশ বছরের হয়ে থাকে। পুরো কাজটা মাত্র একটা সফটওয়্যার করবে।
জগতে ঈশ্বরপক্ষীয় চোখ ছাড়া মাত্র একটা চোখ আছে, যা সব দেখতে পায়।
একটা অটো সাজেশন ডেভলপ করেছিলাম, বছর তিনেক আগে। পরে আর সেটা চর্চা করা হতো না, এখনি মনে পড়ল... আমি সর্ব্বোচ্চ নন-রিঅ্যাক্টিভ, কোনকিছুই যাত্রাপথে আমাকে অ্যানগেজড করতে পারবে না। আলোর সবচে তীক্ষ্ণ রূপ- আমি নিউট্রিনো। সর্বভেদী। লক্ষ্যকে আলোর গতিতে ভেদ করে যাই, এবং পরবর্তী লক্ষ্যে উপনীত হই বিনা বিশ্রামে।
হায়! কথা কাজে পরিণত হবার দরকার নেই, শুধু কথাটাই যদি ধরে রাখতাম!
তাহলে বারো নাম্বার পয়েন্ট হয়েই যাক? আমার পূর্বপুরুষ কারা, তাদের আত্মীয় কারা, তাদের কাদের কাদের সাথে কাদের কাদের আত্মীয়তা আছে, এর একটা রাফ চার্টও আছে তাদের কাছে। বিষয়টা এমন, আমার একশতম পূর্বপুরুষের অথবা দশম, এক বংশধর ও আমার নিজের আত্মীয়তার সবগুলো সূত্র তাদের জানা থাকার তাত্ত্বিক সম্ভাবনা আছে। কারণ, হিউম্যান জিনোম প্রজেক্ট শেষ করার পর হিউম্যান ডাইভার্সিটি প্রজেক্ট শেষ হয়ে গেছে তাও সেই দশ বছর আগে... অবশ্য এটা এখনো নিশ্চিত জানতে পারিনি যে, 'তাদের' কাছে পৃথিবীর কমবেশি সব মানুষের পূর্ণ জিন আছে কিনা... 'তারা' টিকাদান কর্মসূচি থেকে আসলেই জিন কালেক্ট করে কিনা। অবভিয়াসলি! 'তারা' মানুষ।। আর হিউম্যান ডাইভার্সিটি প্রজেক্ট থেকে জানা গেছে, জগতের ৮% মানুষ চেঙ্গিস খানের সাথে, সম্পর্কিত।
ঈদ মুবারাক!
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এইতো, মজা মজা করে লেখা আরকী... কেমন আছেন ভাই? ঈদ মুবারক।
২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি ,
বেশ গুছিয়ে তথ্য ও ত্ত্ত্বগুলো লিখেছেন আলাপচারিতার ঢংয়ে ।
কিন্তু এই "তারা" হলো "কাহারা " ? বলেন নি ।
তাত্ত্বিক সম্ভাবনায় ধরে নিতে পারি আমার এই মন্তব্যটিও ঐ "কাহারা" মনিটর করছে , ডাটাকে সর্টআউট করছে, নিজেদের বোধগম্য ভাষায়
( ইলেক্ট্রনিক ল্যাংগোয়েজ ) পরিবর্তন করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করছে ।
করবে কি ?
নাকি মগজের বিলিয়ন বিলিয়ন নিউরোনের মতো আমলেই নেবেনা , যেমোনটা আমাদের মগজ করে থাকে ।
খুব কাজের এই লেখাটি ।
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রিয় চিত্রকর,
আন্তরিক শুভেচ্ছা ভাই।
হ্যা, প্রয়োজনীয় বা অপ্রয়োজনীয় সবকিছুর ইঙ্গিতই তাদের কাছে ইলেক্ট্রনিকভাবে যুক্ত থাকে। এর মধ্যে কিছু বিষয় আছে, কিছু শব্দ আছে, যে শব্দগুলো যে কোন ভাষায় যে কোনভাবে লেখা হলে তা সম্পর্কিত সবকিছুই তাদের নজরে পড়ে।
নজরে পড়ে মানে এই না, যে তারা চর্মচক্ষুতে দেখে। চর্মচক্ষুতে তো দেখে শুধু তাদেরটা, যাদের বিষয়ে বারবার অ্যালার্ট আসে। আর আমাদেরটা প্রায়োরিটির লেভেল অনুযায়ী জমা হতে থাকে। যদি আমরা উপর্যুপরি অ্যালার্ম বাজাতে পারি, হয়ত আমাদের ডাটাবেইসেও 'তারা' দয়া করে চর্মচক্ষু দান করবে... হাহাহা।
তারা মানে তো, যারা পৃথিবীর মাত্র তিনটা 'অনুন্নত... পশ্চাদপদ, গেঁয়ো' দেশের সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ছাড়া আর সমস্ত ব্যাঙ্কের মালিক।
তারা, যারা খাদ্য পিরামিডের চূড়ায় বসে আছে, প্রতিটা বিষয় পরিকল্পনা করছে, এক্সিকিউশন করছে, সমন্বয় করছে... এরা তারাই, যারা কোন একটা স্টেপের কথা পাঁচ হাজার বছর আগে ঠিক করে রেখেছিল তো কোনটার কথা এক হাজার বছর আগে তো কোনটা একশ বছর আগে তো কোনটা পঞ্চাশ বছর আগে। আমার ব্যক্তিগত ধারণা, বিশ্বকে চালিত করার এমন কোন সিদ্ধান্ত নেই, যা তারা ইতোমধ্যে পঞ্চাশ বছর আগেই নিয়ে রাখেনি।
তারা, বহু ভাষার হতে পারে, বহু দেশের হতে পারে, বাহ্যিক দৃষ্টিতে বহু ধর্মের হতে পারে, বাহ্যিকভাবে বহু সংস্থার হতে পারে, হয়ত কেউ রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী-রাজা তো কেউ সাহিত্যিক-গায়ক-কবি-পরিচালক তো অনেকেই সামরিক বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা বা অসংখ্য অগুণতি কর্পোরেটের চালিকা শক্তি বা ব্যবসায়ী... কিন্তু অভ্যন্তরীণভাবে মাত্র একটা সুস্পষ্ট চাদরে ঢাকা। কিন্তু সেই চাদরটাই ঢাকা।
... না, মগজের বিলিয়ন বিলিয়ন নিউরনের মতই আমাদের বিষয়টা তাদের কাছে... ডাটা সর্টআউট থাকবে, কখনো তাকাবে না, যদি তাকায়, তো বুঝতে হবে মগজের ওই স্থানে বারবার নক করা হয়েছে।
ছবি আঁকুন ভাই, একদিন দেখব, নীল আর সবুজের বেশি বেশি রঙ ঢালা একটা ছবি জোর করে গিফট নিয়ে নিব।
৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
স্বপ্নীল শুভ্র বলেছেন: চিন্তায় পরে গেলাম !
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ব্যাপার না ভাই, জীবন তো এমনি। ঈদের শুভেচ্ছা।
৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
ডি মুন বলেছেন: স্তব্ধ, নির্বাক।
অসাধারণ পোস্ট।
আপনাকেও ঈদ মোবারক
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:১৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই। আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। ঈদ হোক খুব আনন্দের।
৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: এই জন্যই সেই কোন আমলে আমাদের পূর্বপুরুষরা ভবিষ্যৎবাণী করে গিয়েছিলো একটি অমূল্য প্রবাদবাক্যের আদলে...
দেওয়ালেরও চোখ আছে/ কান আছে....
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তা দিনে দিনে সত্যিতে পরিণত হচ্ছে।
শুভেচ্ছা অবিরত।
৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩
লেখোয়াড় বলেছেন:
অপসরা কইছে........
দেওয়ালেরও চোখ আছে/ কান আছে....
তয় হের চোখ কান নাই।
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কেমন আছেন ভাই? অনেক ভাল আশা করি।
প্রকৃত 'হের' চোখ কান নাই। অন্তত বস্তুতান্ত্রিক চোখ কান নাই।
কিন্তু হের চ্যালাচামুন্ডাদের চোখ কান আছে, তারা সেইটাকে আরো বিস্তৃত করছে...
৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ছোট মির্জা বলেছেন: জানলে জানুক, জমা করলে করুক, হার্ডডিস্কের জায়গা 'তাঁর' ফুল হবে, আমার কী !
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এইটাই হল আসল অ্যাটিচুট। দারুণ। অবশ্য বহুবচন হবে...
৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:৪২
সাফকাত আজিজ বলেছেন: এই "সকল জ্ঞাত জীবনের" বাইরে আমরা কেউ নাহ ! এবং এমন একটা অবস্থা এসে গ্যাছে যে এর থেকে বের হওয়ার কোনো উপায় ও নাই ! যদি এর থেকে বের হয়ে আসতে চাই তবে হয় হতে হবে "ঋষি" আর নইলে "আনকালচার ব্যাকডেট" ব্যক্তি, বরং একটা জিনিস করা যায় সেটা হলো সমান তালে তাদের প্রযুক্তির সাথে টেক্কা দেয়া এবং নিজস্য "ডাটা স্টোরেজ" এর ব্যাবস্থা করা.....
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সাফকাত ভাই, আপনার মন্তব্যটা হল কনক্লুসিভ মন্তব্য। ব্রাভো।
আসলে সহাবস্থান ছাড়া গতি নাই। আর আত্মউন্নয়নই বিশ্ব উন্নয়ন।
৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট +
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই শুভেচ্ছা। আশা করি অনেক অনেক ভাল আছেন।
১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: .. আমি সর্ব্বোচ্চ নন-রিঅ্যাক্টিভ, কোনকিছুই যাত্রাপথে আমাকে অ্যানগেজড করতে পারবে না। আলোর সবচে তীক্ষ্ণ রূপ- আমি নিউট্রিনো। সর্বভেদী। লক্ষ্যকে আলোর গতিতে ভেদ করে যাই, এবং পরবর্তী লক্ষ্যে উপনীত হই বিনা বিশ্রামে। ...
দারুন। চর্চা ছাড়লেন কেন?
ইশ্বরকণা নিয়ে একদিন আলাপ করেছিলাম.. ..তিনি হেসে বলেছিলেন- সাধূরা হাজার বছর আগেই এই পথ পারি দিয়ে এসেছে।!!!!
তবে একটাই সমস্যা- তা পুস্তকে বা লিখিত ফরম্যাটে চর্চা কমই হচ্ছে।
সিনা-বা সিনা জ্ঞান চর্চার ফলেই তা উন্মৃক্ত আকারে নেই।
তবে নূরুন আলা নূরে মিশতে হলেতো ঐ স্তরের যোগ্যতো হতেই হবে। আর একবার হতে পারলে কুল কায়েনাম ভ্রমন সে- এক মজার এবং আল্লাহর শ্রেষ্ঠ নেয়ামততো বটেই।
ঈদ মোবারক।
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই সালাম। চর্চা ছাড়লাম আলসামিতে। 'আমি জগতের আইলসাসমূহের অন্যতম' বললে তো আবার অটো সাজেশন হয়ে যাবে, কীই বা করি?
ভাই, মাছ বাঁচে পানিতে। তা যেমন মাটিতে রাখা যায় না... এই অন্তর্জ্ঞান, ঈশ্বরকণার জ্ঞান তো হৃদয় থেকে হৃদয়েই উৎসরিত হয়, পরিবাহিত হয়, পরিচালিত হয়, পরিণত হয়, উদগত হয়।
একে হাজারো চেষ্টা করেও জীবিতাবস্থায় কাগজে রাখা যাবে না, বড়জোর শুঁটকি রাখা যেতে পারে... তিনি তো সেই কথাই বলেছেন।
তাঁর কাছে কায়মনোবাক্যে আমার কথাটা একবার বলবেন, দয়া-দোয়া কামনা করি।
আলোর উপর আলোতে মিশ্রিত হতে হলে আলোর গুরুত্ব উপলব্ধির এবং তাতে মনোযোগী হবার কোন বিকল্প নেই। আলোতে তো শুধু আলোই স্থান নিতে পারে।
হে রব! তুমি আমার হৃদয়ে আলো দাও, চোখে দাও, জিহ্বায় দাও, সামনে দাও, পেছনে, ডানে দাও, বামে, উপরে দাও, নিচে... হে রব! তুমি আমাকে আলোয় আলোকিত করে আলোয় পরিণত করে দাও।
বুখারী শরীফে উদ্ধৃত রাসূল দ.'র এই প্রার্থনার পরও আমরা বুঝি না। কবে বুঝব ভৃগুভাই?
ঈদ সাঈদ!
১১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: ঈদ শুভেচ্ছা লিসানি ভাই ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঈদ শুভেচ্ছা মামুন ভাই। এত এত ভাল থাকার প্রার্থনা রইল তার কাছে।
১২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
হাসান রাজু বলেছেন: ভাই, আমি কেডা ?
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনি হন রাজু।
হাহাহা। আশা করি অনেক অনেক ভাল আছেন ভাই। তারা জানে, আমরা তো আর জানি না... আমাদের জানতে হলে চেষ্টা করতে হয় আরকি।
১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: নাইটমেয়ার ফুয়েল দিয়ে দিলেন।
অরওয়েলের '১৯৮৪' উপন্যাসের কথা মনে পড়ে। বিগ ব্রাদার। ডাইস্টোপিয়া। ভয়। কন্ট্রোল, অ্যাবসলিউট কন্ট্রোল। স্বাধীনতার ছলনায় ভুলিয়ে রাখা মানুষ।
শিরশিরিয়ে উঠল গা।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এত বেশি সায়েন্স ফিকশন পড়েছি, এটা কেন পড়িনি ও দেখিনি বলতে পারি না। কিন্তু বিষয়টা সম্পর্কে ভাল ধারণা আছে। ক্লিপ দেখেছি অনেক অনেক।
আমার ধারণা, অরওয়েল কী আসছে তা জেনেশুনে লিখেছিলেন। কেউ শুধু সায়েন্টিফিক প্রেডিকশনে এত আগাতে পারে না।
এই অরওয়েলে পৃথিবী কার্যকর হওয়া শুরু হয়েছে তার প্রেডিকশন থেকে মাত্র ছয় বছর পর। ১৯৯০ থেকে। বিজ্ঞান তার পরের চব্বিশ বছরে যত এগিয়েছে, পুলিশিং গ্লোবাল কান্ট্রি তত বেশি শক্ত হয়ে চেপে বসেছে আমাদের উপর।
এই নাইটমেয়ারকে এখন মেনে নিয়ে এগুতে হবে আমাদের।
১৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৩
মেলবোর্ন বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাই,
তথ্য প্রযুক্তির যুগে আমরা হইলাম স্বচ্ছ গ্লাস এপার ওপার সবই দেখাযায় যতই ইনপ্রইভেট ব্রউজিং বা প্রইভেসি সেটিং চেন্জ করিনা কেন ওদের কাছে সবই এক্সেসেবল এই খবর শুনে যারা ভয় পেয়েছেন তারা জেনে নিন আপনি যাই করুন না কেন ভাল খারাপ সামনে ও গোপনে তাদের চেয়েও হাজার গুন সম্পন্ন সুপার কম্পিউটার নিয়ে সব রেকড করছেন আমাদের সৃস্টির্কতা সেই বিযয়টা আমরা দিব্বি ভুলে যাই সমস্যা নাই সব রিপ্লে দেখবেন জাজমেন্ট ডে তে,
ভাল থাকবেন সবাই ঈদের শুভেচ্ছা।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাই!
ওদের কাছে সবই এক্সেসেবল এই খবর শুনে যারা ভয় পেয়েছেন তারা জেনে নিন আপনি যাই করুন না কেন ভাল খারাপ সামনে ও গোপনে তাদের চেয়েও হাজার গুন সম্পন্ন সুপার কম্পিউটার নিয়ে সব রেকড করছেন আমাদের সৃস্টির্কতা সেই বিযয়টা আমরা দিব্বি ভুলে যাই
আহ্, এটারই নাম সরল বিশ্বাস, এটারই নাম সরল ধর্ম। সিরাতুল মুস্তাকিম, এই সহজে যে বিশ্বাস রাখতে পারে সব সময় অটল, তার না আছে কোন ভয় না আছে কোন চিন্তা।
১৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
আবু শাকিল বলেছেন: প্রিয়তে ...।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই, আশা করি অনেক অনেক ভাল আছেন।
১৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৫৮
নিয়েল হিমু বলেছেন: নিউট্রিনো সম্পর্কে যা বললেন তার সব কি সঠিক তথ্য ?!! যদি সঠিক হয় তাহলে রেফারেন্স দেন নাইলে কয়েকটা প্রশ্নর উত্তর দেন, প্রশ্ন করব উত্তর লাগবে পোষ্ট পড়ার পড়ে এই প্রশ্নগুলার উত্তর জানা ফরজ হয়া গেছে
০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সঠিক হিসাবেই জানি। এখন আরেকটু নেট ঘাঁটতে হবে।
১৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২২
নিয়েল হিমু বলেছেন: অপেক্ষায় আছি কিন্তু
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: Click This Link এই পেইজের তৃতীয় প্রবন্ধটায় সরাসরি বলা হয়েছে যে স্পাইয়িঙের কাজে নিউট্রিনো ডিটেক্টর কাজে লাগানো যায়। অবশ্যই, নিউট্রিনো ডিটেক্টর অনেক আগেই তৈরি হয়ে গেছে। আর যা তৈরি হবার খবর আমরা পাই, সেই খবর পাবার আগেই কিছু দেশ সেসব জিনিস স্পাইয়িঙের কাজে ব্যবহার করে।
১৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
খাটাস বলেছেন: পড়ে মজা পাইছি, কিন্তু কিছুই বুঝি নি। কিন্তু প্রযুক্তি এত উন্নত ভাবতেই অবাক লাগে। পুইরা কল্প কাহিনীর মত। একটু আইডিয়া দিলে পড়ে দেখতাম।
আপনাকে বাসি ঈদের টাটকা শুভেচ্ছা লিসানি ভাই।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঈদের টাটকা শুভেচ্ছা প্রিয় ভাই আপনাকেও। আশা করি অনেক অনেক ভাল আছেন।
প্রতিটা বিষয়ের রেফারেন্স বের করতে তো একটু সময় লেগে যাবে... কোন এক জায়গা থেকে নিয়ে লিখিনি তো...
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মাথার উপর দিয়ে গেল।