নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
অতি পুরনো এবং অতি সম্প্রচারিত একটা পত্রিকা। জন্ম নিয়েছিল কাট্টা রাজাকারের হাত ধরে। জমিয়াতুল মুদার্রেসিন (মাদ্রাসা শিক্ষকদের দল) নামে একটা সংগঠনের সাধারণ চাঁদাদাতাদের হাত থেকে চাঁদা নিয়ে নিয়ে যে পত্রিকার জন্ম, সেইটারই মালিক বনে গিয়ে আমরণ সম্পাদনা করে গেল একাত্তরের ওই বুদ্ধিজীবি হত্যাকারী রাজাকার।
জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভাল, এটা কমই হয়। গোবরে পদ্মফুল কোনদিন কেউ দেখেছে বলে শুনিনি। পত্রিকাটাই রাজাকারের বাচ্চা। এই রাজাকারের বাচ্চা সারা দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে গণমানুষের মতিগতি নির্ধারণ ও তৈরি করবে। আমরা চেয়ে চেয়ে দেখব। বগলে কিছু থাকলে চুপ করে থাকব। না থাকলে বাজাবো। চাঁদাবাজির মাধ্যমে জন্ম যে পত্রিকার, সেইটা এখন গণজাগরণকে চাঁদাবাজির উপকরণ হিসাবে উপস্থাপন করছে।
চাঁদার টাকা সারাদেশ থেকে, সারাবিশ্ব থেকে এসেছে। এই টাকা নিয়ে তা দিবে, এতটা নৈতিকতা সাধারণ মানুষের আছে বলে তো মনে হয় না। মেরে খাবে, চাপে পরলে ফেরৎ দিবে। হয়ত কিছুটা সততাও ধারণ করবে। কিন্তু এটাই কি গণজাগরণের পরিচয়?
এখানে মাত্র দু/তিনবার বলা হয়েছে গণজাগরণের উদ্দেশ্য। দুই কলাম জুড়ে বিশাল রিপোর্টে মাত্র দু লাইন। এবং সেটাও বায়াসড। এ জাগরণ শুধুই কাদের মোল্লার ফাঁসির জন্য ছিল।
আজকের শিরোনামে তৃতীয় লাইন থেকেই 'চাঁদাবাজি' শব্দটা বারবার উচ্চারিত করা হয়েছে।
দ্বিতীয় প্যারাতেই 'নারী কেলেঙ্কারী', এবং 'নানা গুঞ্জন' শব্দ।
বারবার 'চাঁদাবাজি', 'চাঁদা আদায়', 'চাঁদা না দিলে যুদ্ধাপরাধীর প্রতিষ্ঠান হিসাবে তালিকাভুক্ত করার হুমকি' শব্দগুলোর পুনরুচ্চারণ।
'রাতভর বেলেল্লাপনা' নিয়ে উপশিরোনাম। দিনরাত জেগে থাকতো সারাদেশ থেকে আসা মানুষেরা। কীভাবে? এই রাজাকারের বাচ্চা বের করেছে, ইয়াবা খেয়ে রাতভর জেগে থাকত সারাদেশ থেকে আসা মানুষ। রাজাকারের বাচ্চা আবিষ্কার করেছে, ইয়াবার সাথে ফ্রি মিলত ফেনসিডিল আর নারীসঙ্গ। পার্কে জলত্যাগের সুযোগ পায়নি মানুষ গিয়ে, রাজাকারের বাচ্চা জেনেছে, সেখানে গাছের তলায় তলায় রিপ্রোডাকশন চলছিল।
যে গাছের তলা খালি, সেই গাছের তলায় রাজাকারের পরবর্তী প্রজন্ম রোধ করতে কনডম পড়ে ছিল।
এমনকি মটরসাইকেল চালাতে গিয়েও শাহবাগ থানার সামনে মানুষ মরতে মরতে বেঁচে যায়, কনডমের কারণে।
দুইদিন বয়সি হলুদ পত্রিকা এ ধরনের কাভার স্টোরি করতে পারে, বাংলাদেশে অনেক সময়েই শীর্ষে থাকা পত্রিকা নয়। বারবার ঘুরেফিরে শীর্ষে আসা পত্রিকা নয়। দেশের সাধারণ মানুষটা এই পত্রিকা পড়ে। তার মনে এই পত্রিকার উপর আস্থা এসেছে একটু একটু করে। দশকের পর দশক ধরে।
এই আলাপ করে জাতীয়, পুরনো, তৃণমূলে ছড়ানো পত্রিকা! কাভার স্টোরিতে ওয়েস্টার্ন নুডিস্ট বিচ আর নাইটক্লাবের কাহিনি।
এমন গণমাধ্যমের উপর সবেগে জলত্যাগ করি।
আমরা হারবও না, হারাবও না। গণজাগরণ এক মহান উপলব্ধি আর বোধের অণ্বয় ছিল। প্রজন্মান্তরে আমরা ব্যক্তিগতভাবে হলেও সেই উপলব্ধি আর বোধ ছড়িয়ে দিব।
কিন্তু তৃণমূলে এইভাবে হারিয়ে যাবে ইতিহাস। এইভাবে মানুষ পরিণত হবে পত্রিকার সন্তানে, রাজাকারের দৌহিত্রে, সভ্যতার ও গণমাধ্যমের অপভ্রুণে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এইটা কি কোন মন্তব্য হল? এইটাই তথ্য আর এইটাই শক্তি?
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
মদন বলেছেন: শেখ হাসিনার সরকারে প্রথমবারে ইনকিলাব শেখহাসিনার সাথে ছিলো। তখন কি এরা মুক্তিযুদ্ধা ছিলো?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, বাংলাদেশের সব মানুষ তো ব্যক্তি শেখ হাসিনা আর দল আওয়ামীলীগ এর অনুসারী না।
এই পত্রিকা দেখে দেখে বড় হয়েছি, এইটা ভাবতেই বিবমিষা লাগে।
যে একবার মুক্তিযোদ্ধা সে সব সময়েই মুক্তিযোদ্ধা। যে একবার রাজাকার সে সব সময়েই রাজাকার।
একাত্তর চলে গেছে। একাত্তরে যে রাজাকার হওয়ার হয়ে গেছে, যে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার হয়ে গেছে।
এখন শুধু রাজাকারের বাচ্চা বা মুক্তিযোদ্ধার পরবর্তী চেতনাবাহী হওয়ার সুযোগ আছে।
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
জাহিদ ২০১০ বলেছেন: আজকে বেশ কয়েকটা পত্রিকায় ফলোআপ করে আমগো গান্জা মঞ্চের কাহিনী তুইল্যা ধরছে। আমার হাতেই এখন আছে বণিকবার্তা যেই খানে কোটি টাকার চানদা বাজির কথা সাবলীল ভাবে ফুইট্যা উঠছে।
জনগণ এখন আর কোন কাচঁকলা খায় না। যে ধুনফুন দিয়া নিজেগেও ধোয়া তুলসী পাতা সাব্যস্ত করবেন। চানদার টাকা ঠিকমতো ভাগবাটোয়ারা হয় নাই বইলাই আজকে গান্জা মঞ্চ পুলিশের ধোলাই খায়। আর কত ভেলকি দেখাইবেন।
মনে রাখবেন
লেঞ্জা ইস সো কঠিন টু হাইড। সো দেইক্কা
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: লেঞ্জা হোগা রাজাকার আউর রাজাকারকি বাচ্চাকা।
মানুষের লেঞ্জা নাই, যে লুকাইবে।
সময়ের চাকা ঘুরবে, ঘোরে, এইজন্য পুলিশের ধোলাই খায়। সময় নিজের চাকা ঘুরাতেই থাকে। এইটাই সিস্টেম।
আর টাকা খাওয়াখাওয়ি, ভাগাভাগি দেখি নাই। হয়ে থাকলেও আশ্চর্য হব না।
ইহুদি ব্যাঙ্কের সুদে মোটা হওয়া সৌদি টাকায় বাংলাদেশে রাজাকার পরিপুষ্ট হতে হতে পাইথনে পরিণত হতে পারে, আর রাজাকার লটকানোর জন্য মানুষের কাছে সাহায্য চাওয়া যাবে না?
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: এমন গণমাধ্যমের উপর সবেগে জলত্যাগ করি।
হায় ইনকি লাভ! গরীব মাদ্রাসা শিক্ষক জীবনমান বদলে দেয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে সেই টাকায় ইন কি লাভ! রাজাকার মান্নান স্বৈরাচারি আমলে মন্ত্রীও হয়েছিল ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমরা শিরদাঁড়া কখনো উচু করতে পারিনি। কখনো না। শুধু একাত্তরে। সেই স্মৃতিই আমাদের সম্বল। আর আরেকটা সম্বল রইল, গণজাগরণে মানুষের নৈতিকতার পরিচয়।
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: apnara sob paren bolte. jemon kader siddik me rajakar
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কাদের সিদ্দিকী কি একাত্তরে রাজাকারি করেছিলেন?
করেননি।
তাহলে তিনি রাজাকার হবেন কী করে?
তিনি একজন বীর উত্তম। এখন ষোল কোটি বাঙালি একত্র হলেও তার সমান বীরত্ব দেখাতে পারবে না।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
মুদ্দাকির বলেছেন: গণজাগরণ বিশাল এক নাটক ছাড়া কিছুই ছিলনা !!! আফসোস, অনেকেরই বুঝতে অনেক সময় লেগেছে .........।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এটাকে আমরা শুধু মানুষের ভিতর সত্য ও ন্যায়বিচারের ভাবনার উন্মেষ হিসাবে দেখছি।
যার যা সুবিধা নেয়ার সে তা নিয়েছে, নিবে।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: akhon keno take rajakar bolachche?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই এখন তাকে রাজাকার বলছে, কারণ মুখে লাগাম নাই।
যারা বলছে, তাদের মুখে লাগাম নাই, আর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমের মত মহান ব্যক্তির মুখেও এখন লাগাম চলছে না।
তিনি অনেকটাই নীতি বিসর্জন দিয়েছেন।
তাই বলে তিনি রাজাকার হয়ে যান না। একাত্তরে রাজাকারি করেননি যিনি, তিনি চল্লিশ বছর পর এসে নতুন করে কুফরি কালাম পড়ে রাজাকার হতে পারেন না।
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
কাফের বলেছেন: মানুষকে ভিভ্রান্ত করতে রাজাকারদের জুরি নাই!
তার উপরে আমাদের দেশের যে মানুষ, এরা যুক্তি বুদ্ধি বিশ্লেষণী মন নিয়া পত্রিকা পরবে এত টাইম তাদের নাই! এরা রসাত্মক খবর চায় আর এই রাজাকারী পত্রিকা গুলা এগুলা দেয় সাথে মিশায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধীতা ও সাম্প্রদায়ীতার বিষ!
খেয়াল করে দেখেন সব সময় এই রাজাকারের বাচ্চাদের সামনেই গণজাগরণের মানুষেরা ইয়াবা খায় ফেন্সিডিল খায় মাইয়া পোলা মিলে কন্ডম নষ্ট করে!! আর এরা তা চাইয়া চাইয়া দ্যাখে এবং সম্ভবত খ্যাচে!! (স্যারি) আর লাখ লাখ সাধারন মানুষ চোখে দ্যাখে না তাদের মোবাইলের ক্যামেরা নষ্ট! এত এত মিডিয়ার কারো কাছেই কিছু ধরা পরে না! বা সবাই-ই আওয়ামীলীগ!!!
আর আপনার এখানে পুরা এক পাল দেখতেছি!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এখন তাদের ণৈতিক জোর বেশি। সাধারণত যাদের রাজণৈতিক জোর বেশি থাকে, তাদের প্রতিপক্ষেরই নৈতিক জোরটা ঠাস করে বেড়ে যায়।
আর পুরা মন্তব্যের সাথে সহমত। মাঝেমধ্যে হাজারে একটা বেলাইন হলেই বা কি।
৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫
জাহিদ ২০১০ বলেছেন: মানুষের লেঞ্জা না থাকলেও ডাঃ ইম্রান আর ওর রোগী থুক্কু মুরিদ গুলান লেঞ্জা যে ঠিকই আছে তা এই কয়েকদিনে মেংগো পিপল রা জাইন্না গেছে। সো এই ব্যাপারে আর লাদাইয়েন্না।
লেখক বলেছেন: লেঞ্জা হোগা রাজাকার আউর রাজাকারকি বাচ্চাকা।
বাহ খুব চুন্দর হিন্দী ভাছা। উই আল ইমপ্লেচড।
কাদের সিদ্দকীর নামে কি কইছেন আর না কইছেন তা এখন অস্বীকার কইরা ছাগলের ৩য় স্থানীয় বাচ্চার পরিছয় না দিয়ে বাধিত থাকবেন।
আর টাকা খাওয়াখাওয়ি, ভাগাভাগি দেখি নাই। হয়ে থাকলেও আশ্চর্য হব না।
যাক অন্তত স্বীকার তো কল্লেন। যাক দেশবাসী এখন ডাঃ ইম্রান আর তার মুরিদদের গর্বে গর্ভবতী হইতে পারব। জয় বাবা চাদরের, জয় বাবা ইম্রানের।
আর্শীবাদ করি তুমি ধীর্গযিভী হও।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাইয়া, এইটা হিন্দি না, উর্দু। তারা আবার উর্দু ভাষা ভাল বোঝেন কিনা, সেজন্য। এইখানে তারা বলতে রাজাকার ও রাজাকার প্রজন্ম।
কাদের সিদ্দিকীর নামে কী কইছি না কইছি আমার ব্লগটা দেখেন। নাকি লিংক দিব? যখন তারে নিয়া কথা হচ্ছিল ঠিক সেই সময়ের পোস্ট দেখেন।
কী স্বীকার করলাম?
টাকা মারতেই পারে, কারণ মহাসাধু দেবতা তো না। কিন্তু মেরেছে, সেই কথা শুনেছি সব রাজনৈতিক মানুষদের কাছ থেকে, আপনাদের কাছ থেকে। আর আপনাদের জবান যে কত পবিত্র, সেটাতো ইয়াবা-ফেন্সিডিল-পার্কের রিপ্রোডাকশন প্রসেসেই স্পষ্ট।
আপনাদের জবান বিশ্বাস করতে হলে তো ওগুলোই বিশ্বাস করতে হয়।
আমি নিজে ছিলাম সেখানে, পার্কে, চত্ত্বরে। আমি নিজে দেখেছি। আপনার চোখে নয়। আর আপনাদের চোখে রঙিন চশমা নয়, ঠুলি পরানো।
সেই চোখ যখন কিছু বলবে, সত্য কিনা, তা ভাবার অবকাশও নাই।
১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১
অেসন বলেছেন: @কাফেরের সাথে একমত।
৯৬ এর ১৫ই ফেব্রুয়ারীর নির্বাচনের পর ১৫ দিন সরকার টিকে নাই। আর
২০০৭ এর ২২ই জানুয়ারীর নির্বাচন তো করতেই পারে নাই। অথচ একইভাবে আওয়ামী লীগ ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচন করে বহাল তবিয়তে
দেশ চালাচ্ছে। এর কারন হচ্ছে, আওয়ামী বিরোধীরা নিজেরা ঘরে বসে
গনজাগরন মঙ্চে কি খায়, কোথায় ঘুমায় এসব সংবাদ কতিপয় চটি পত্রিকায় পড়ে আনন্দ পায়।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার সাথেও একমত। আসলেই, গণজাগরণ নয়, পারলে আওয়ামীলীগ নিয়ে ল্যাদাক। অনেক যৌক্তিক পয়েণ্ট পাবে, তা না, পড়ে আছে গণজাগরণ নিয়ে। অথচ অ-জামাতির জন্য গণজাগরণের সমালোচনা যে লজ্জাজনক, তা আর অনুভবে প্রবেশ করে না।
১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছোটবোয় এই পত্রিকাটা রাখা হতো বাসায়। এরা "বেলেল্লাপনা"র ঘোর বিরোধী, কিন্তু দুইদিন পর পর আবাসিক এলাকায় দেহ ব্যবসার খবর প্রচারের নামে গরম ছবি আর তথ্য দিয়ে এর প্রসারই করতো। আমার দেশ পত্রিকার বাপ এইটা।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমার দেশ পত্রিকার বাপ এইটা।
সত্যি কথা।
আর অশ্লীলতা থেকে অশ্লীলতার রসাত্মক সুড়সুড়ি যে খুব বেশি দূরত্বে অবস্থান করে না, তা এই পত্রিকার যুগ-যুগান্তরের রিপোর্ট দেখলে টের পাওয়া যাবে।
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
মেলবোর্ন বলেছেন: ইমরান টাকা মাইরা খাইসে ভালো কথা লীগে আর বাম মামার মারি করছে ভালো কথা , তয় খারাপ কথা হইলো গন জাগরন শুধু শাহবাগে হয়নাই মানুষের মনেও হইসে, রাস্তার মন্চে লীগ, বাম , আম জনতা ছিল সবাই যে ধৌয়া তুলসী পাতা না সেইটা জানি তবে দেশের জন্য যাদের মায়া ছিলো তাদের সেইটা এখনো আছে , রাজাকারের প্রতি ঘৃনা এতটুকুও কমে নাই ওরা টাকা মাইরা খাইছে তাই বইলা কি রাজাকার গুলা ভালো হইয়া গেছে?? যত্তসব , যতই ল্যদাও বাবারা রাজাকার সীল ইজ নেভার গনা হাইড।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমি এই কথাটা বলতে চাইছিলাম।
পারিনি, আপনি মাত্র এক প্যারায় বলে দিয়েছেন।
আর শাহবাগ-পার্ক নিয়ে যে বিশ্রি সমালোচনা তারা করে, আল্লাহর কাছে জবাব দিবে কীভাবে?
কেউ যদি ব্যভিচারের সাক্ষ্য দেয়, তাকে চারজন সাক্ষী এমনভাবে আনতে হবে যেমনভাবে তারা দেখেছে কলম-দোয়াত।
আর আনতে না পারলে তাদের উপর আপতিত হবে কুৎসা ও কলঙ্কদানের ভয়ানক দায়।
কিন্তু তাদের তো কুরআন হাদীস পড়ার সময় নেই। রাজাকার বাচানোর জন্য যে কোন ভয়ানক কাজ করতে তারা রাজি।
যে কাফির না তাকে কাফির বলতে রাজি, যে নাস্তিক না তাকে নাস্তিক বলতে, যে জিনাকারী না, তাকে জিনাকারী বলতে এবং যে নেশাগ্রস্ত না তাকে নেশাগ্রস্ত বলতে।
এই পাপ বাপকেও ছাড়বে না, যদি সত্যি তারা আল্লাহতে বিশ্বাসী হয়ে থাকে।
১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: যে একবার মুক্তিযোদ্ধা সে সব সময়েই মুক্তিযোদ্ধা। যে একবার রাজাকার সে সব সময়েই রাজাকার।
ঠিক আছে, কিন্তু আমরা তো মুক্তিযোদ্ধাও না, রাজাকারও না, আমরা কোন গ্রুপে ভাই ?? তৃতীয় একটা ভাগ রাখলে ভাল হত।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা রাজাকারের চেতনাবাহী অথবা মুক্তিযোদ্ধার চেতনাবাহী পরবর্তী প্রজন্ম। অথবা আমরা চেতনাহীন। আর চেতনাহীন মানে তো অজ্ঞান।
এই পুরো বিষয়টাই দেশকেন্দ্রীক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
তথ্য অধিকার বলেছেন:
View this link