নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পেস-টাইম

there is no problem in the heavens and earth ;) problem lies in three places... beneath, between and within the hells.

গোলাম দস্তগীর লিসানি

বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।

গোলাম দস্তগীর লিসানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকায় যেখানে খাই :D যেথা খেতে চাই, 8-| /:) যেখানে খাইতে মন করে আঁইঢাঁই :P - চটপটি আর কাবাব

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১

খাইবার বিষয়ে অধিক কী বকিবার আছে?

চামচ বা হস্তদ্বারা উঠাইয়া রঙতামাশা (আবশ্যকভাবেই শুধুমাত্র খাবারাদির) দেখিতে দেখিতে চক্ষুদ্বয় রুদ্ধ করিয়া মুখে পুরিয়া জিহ্বার শত শহস্র লক্ষ স্বাদকুঁড়ির সৃষ্টি হইবার উদ্দেশ্য সার্থক করিবার নামই ভুঁড়িভোজ- তাহা নিদেনপক্ষে পাঞ্জাবীর নিচে চুড়িদার পায়জামা পরিহিত ভূঁড়িদার ভোজনরসিক ছাড়া কেই বা বুঝিতে পারে?



ভাই-বহিনরা, পুষ্ট বড় হৈলে কি সমেস্যা আছে?

জ্বে? কী কইলেন? খাওনের কথা রসায়া না কইলে... কী কইলেন? অ!

আইচ্ছা তাইলে। কথাবার্তা ইট্টু বেসামাল হইল সমেস্যা আছে?

অ! আইচ্ছা!

তাইলে, সামনে খাওন থাকতে কথা কী?



হাল্কাপল্কা দিয়াই শুরু হউক? চ ট প টি তো বাংলাদেশে আমার হিসাবে মাত্র একজনই বানায়। হুঁ হুঁ। মাত্র একজন। নিরবের সামনে যাবেন। নিরবে নিভৃতে অভিমানে বলবেন, মামা, ইন্টারনেটে তো আপনের সুনাম গেছেগা! অখন ফুচকা কত? (ধরেন বিশ টাকা) মামা তিরিশ টাকার একটা বানান।

* সাবধানতা: এরপর অবশ্যই চটপটি খাবেন। অবশ্যই এই দুটা খাবার খাওয়ার আগে ক্লোজআপ মাউথওয়াস সমৃদ্ধ ইয়ে দিয়ে ব্রাশ করে আসবেন। এবং মনে ফুরফুরা শর্ষিণা ভাব নিয়ে আসবেন। আর দয়া করে এই মাম্মা যদি দাম না দেয়, আমার বা তার উপর রাগ করবেন না। এই মাম্মার কাছ থিকা অধম ১২ বছর ধইরা চটপটি খায়, বছরে একবার হইলেও। পিঁয়াজ-টমেটো-টকদই-মসল্লা সবই পাইছে, মাগার দামটা পায়নাইক্কা।

* কমপ্লিমেন্ট: এক বন্ধু কৈল, জীবনে এরাম কোন জিন্স আমার জিহ্বায় লাগাই নাই (পোড়া জিহ্বা :) )



আর এরপরও যদি চটপটি ফুচকা খাইবারলাই তর্পান, তাহলে সেকেন্ড গ্রেডের কিছু হয়ে যাক। ওয়াইজঘাট/বুড়িগঙ্গা সেতুর ওপারে একজন চটপটি ফুচকা বিক্রি করে দোতলা বাড়ি করেছে। তারটা আমার কাছে মনে হল, মাল দেয়ার প্রতি বেশি টান, ফাইন টিউন নয়। ঠিক একই রকম পেয়েছি তারা মসজিদের সামনের লিজেন্ডারি ফুচকা/চটপটি/চপ এর দোকানে। তারা মসজিদেরটা মাঝে মাঝে খুবই ভালো লাগে। সন্ধ্যার পর কম্পিউটার সিটির পাশের গল্লিতে মাত্র একটা দোকানে ভাল চটপটি-ফুচকা মেলে। মোহাম্মদপুর জয়েণ্টকোয়ার্টার কমিশনারের বাসার কাছাকাছি সজীব চটপটি হল আমার খাওয়া সেকেন্ড বেস্ট। বহুবার খেয়েছি। বিষয়টা এমন, আমি চিনি গো চিনি তোমারে (এখানে চটপটি গো চটপটি তোমারে হবে...)।



প্লিজ, আল্লার ওয়াস্তে কা বা বে র কথা কৈয়েন না!

আমি ছিলিম হইবার চাই ( হা হা হা হা হা সুন্দরম্ ! কাবাব না খেয়ে তুই কুতায় যাবি?)

না! কাবাব আমাকে মোটা বানাতে পারবে, ডাইবিটিস বানাতে পারবে, জানে মারতে পারবে না। (উ হু হা হা হা সুন্দরম্! আমি তো ওটাই চাই!)।



নিজেই নিজেরে জিগাই, কবেত্থিকা কাবাব খাই?

যেইদিনকা প্রথম মানুষ একটা কিছু ধইরা ছিইল্লা গাছের ডালে ব্যাজায়া তলে আগুন জ্বালায় দিসিল সেইদিন থিকা।

হাত কচলায়া দুনিয়ার সেরা কাবাব, তালিপড়ে, কোনঠা?

স্বভাব লুচ্চাকে জিগ্যেস করেন, দুনিয়ার সেরা সুন্দরী কোনটা? বলতে পারবে না। :)

আমি কোন্ কাবাব খাই?

নিজেই নিজেরে বলি, পশ্ন হইল গিয়া, কোন্ কাবাব খাই না?

কোন্ কাবাব পছন্দ?

এইটা কিন্তু এসপষ্ট। :D মাংসের কাবাব।B-) :P

কীসের মাংসের কাবাব?

এই বেক্কল! অফ যা!



কথা হৈল, এস্টার কাবাবে যাবেন কাবাব খেতে, সাথে ফাস্টফুড লাস্টফুড সব খাবেন তা কিন্তু হবে না। নৈবেদ্যদানের মত করে কাবাব খেতে গেলে শুধু কাবাব ও তার সাথে রুটিমুটি সালাদমালাদ খেতে হবে। টেস্টবাডের ব্যালান্সের একটা বিষয় তো আছে!



আল বাইক এবং আল বা-ক এর ডোনার কাবাব ছাইড়েন না কিন্তু! পারলে বিফ ডোনারটা নিয়েন।



দূর, কথা জমতাসে না। আহেন, কাবাবিং জোন এ যাই।



জোন-১: মিরপুর।



* মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের পাশদিয়া বেড়িবাধের দিকে যাবার পথে রাস্তার সাথে লাগানো ছোট্ট একটা দোকান আছে খান চার পাঁচ টেবিল সহ। দুহাতে অনেকগুলো আঙটি নিয়ে ক্যাশে একটা লোক বসা থাকে। তাকে দেখেই চোখটা উল্টে উপরদিকে চেয়ে মুখে মৃদুমন্দ স্মিতহাস্য দিয়ে বলবেন, ভাই, মালিকের দয়ায় আপনার দোকানটা পেলাম! চাপ খাব।

এই কথায় জাদু আছে। দ্যাখেন না কী হয়!



* দশ নম্বর ফায়ার সার্ভিসের অপজিটে গ্যালাক্সি হাসপাতালের সামনে স্ট্রিট কাবাব চেখে দেখতে পারেন। চাপ টাপ টাইপের গুলা।



* পল্লবী যাবার রাস্তাটায় দশ নম্বর থেকে সামান্য ভিতরে উৎসব ভাল লাগবে। এ+ গ্রেড। চাপ। সেইসাথে একটা ব্রেইন চপ নিতে ভুলবেন না।



* একই রাস্তায় কী একটা নামি ফাস্টফুডের বিগম্যাক বার্গারটা কাবাবের মধ্যেই পড়ে। স্বাদু, স্বাদু। তবে তাদের যত্নের অভাব আছে।



* আসেন বেনারসী পল্লীতে। (পিলিজ, এইখানে কেউ আমারে মাইরালান, নাইলে এইখানে এইটা অইটা খাইতে খাইতে মইরা যামু!) বেনারসী পল্লীতে ঢালের পাশে একটা মসজিদ আছে না? ওটার আগে আগে বিখ্যাত বিহারী কাবাব ঘর। চাপ, বটি, ব্রেন যা পাওয়া যায়। চিকেন কাবাব কিন্তু খুব বেশি ভাল বানানো যায় না। তারপর মসজিদের দিকে এগিয়েই শরবতের দোকান থেকে সরবত আর পানের দোকান থেকে মসল্লা পান। তারা মনে হয় বাংলাদেশে সবচে বেশি পান বিক্রি করে পার ডে। তারপর গভীরে যান, বিহারী পল্লির নানা অখ্যাত অলিগলিতে যান। আজব আলুর দমের প্রিপারেশন। আজব পানিপুরি। আর রুচি যদি বেশি নাক উঁচা না হয়, তাহলে ছাপড়া ছোপড়া কাবাবের ঘরগুলিতে ঢুঁ মারেন। মাংসের কাবাব তো এইসব দোকানে অতি এক্সেপশনাল হয়ই, যদি খিরি গুর্দা বট খেতে আপত্তি না থাকে, তো এমন বটের দেখাও পাননি কোথাও। একটা ওয়াইল্ড, পলিশড ভাব আছে সবখানেই।



জোন-২: মোহাম্মদপুর।



পিলিজ। এইখানে কেউ খাইয়েন না। লাস্ট ভাল পরিচ্ছন্ন কাবাব খেয়েছি আট বছর আগে। গত আট বছর যা খেয়েছি তা ধোঁকা। ধোঁকা। অতি বাজে হয়ে গেছে। ক্যাম্পের বাজার এখন ইতিহাস, অতীত। ঢাকায় কি কাবাবের দোকানের অভাব পড়েছে?



জোন-৩: চকবাজার।



দরকার নাই। মাত্র একটা দোকানে সত্যিকার ভাল কাবাব বানায়। মসজিদে যাইতে একটু বাকি থাকতে অপজিটে। আল্লার ওয়াস্তে রমজানে চক থেকে কিছু কিনেন না। রমজানে মজার খাবার খাবেন তো একটা নক দিয়েন ব্লগে। নিরবের নিচতলার শিকও খারাপ না। একটু এগিয়ে চানখারপুলের কাবাবের দোকানগুলোয় ঢোকার দরকার নাই।



জোন-৪: পুরান ঢাকা।



কিলমি অর ইটমি- খাইতে দে নাইলে মাইরালা! রয়্যালের যাবতীয় কাবাব। পেস্তার শরবত খেতে ভুলবেন না। রমজানে রয়্যালের আস্ত খাসীর লেগ-টিকিয়া। রয়্যাল এ না গেলেও পারেন। লালবাগ কেল্লার গা লাগানো চৌরাস্তায় কেল্লার দিকে যাবার অপজিট দিয়েই তো রয়্যালে যায়? মোড় থেকে একটু এগিয়ে নামহীন ছোট্ট একটা দোকান। দুই বয়েসি চাচা নিজহাতে হাতপাখার বাতাস করে চিকেন কাবাব বানায়। সবসময় মান কিন্তু হুবহু এক হবে না। এজন্য আপনার অ্যাফোর্ট/ইমপ্রেশন জরুরি। ছোট্ট ছোট্ট শিক কাবাব বানায়। আন্ডারকাটের মাংস দিয়ে। এটাও হেব্বি।

নাজিরা বাজারের বিসমিল্লার কাবাবে গিয়ে গলা উচিয়ে ডাকবেন, রহমান ভাই! রহমান ভাই কিন্তু তেমন দাম দিবে না। কিন্তু খাবেন আপনি, তাকে মানাতে হবে আপনাকেই! খালি বলবেন, আপনি আপনার মত করে ভেজে এনে দেন, আমি অয়েটিং। সময় লাগলে অসুবিধা নাই। একবার যদি স্বয়ং রহমান ভাইয়ের হাত দিয়ে ভাজিয়ে নিয়ে তারই হাত দিয়ে প্রিমিয়াম সার্ভ নিয়ে খেতে পারেন... চাপ, বটি- এ দুটার কোনটা বাদ নয়। আর যদি খান তো খিরি, গুর্দা, গিলা-কলিজাও অসাম অসাম বানায়। চিকেন আইটেমটা চলে, দৌড়ায় না। চিকেনের কাবাব নাইন্টি পার্সেন্ট জায়গায় বানাতে পারে না।

রায়সা বাজার বা ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠাতা তোহফাতুল মুওয়াহিদীনের রায়সাহেব এর বাজারের আগে যে মহাব্যস্ত মোড়টা, সেখান থেকে বাজারের দিকে এগিয়ে বাজারের অপজিটে একটা সরু গলি গেছে। সেই গলিতে এককালে শাহী কাবাব তৈয়ার হইত। তাহা খাইয়া শাহানশা আকবর মোটা হইয়া গিয়াছিলেন। পঞ্চম জর্জও উহা খাইতে আসিয়াছিলেন। কিন্তু আজকাল তারা ওই লিজেন্ডারি মসলাটা দেয়া বন্ধ করে দিয়েছে বটি আর চাপে। এত কষ্ট হয়! এত কষ্ট হয়! ওই নাম না জানা শাহানশাহী মসল্লার স্বাদ এই মধ্যবিত্ত জিভ কোথাও কোনদিন কোন খাবারে পায়নাই। তবে তাদের কাবাব এখন চলে আরকী।

একদিক দিয়ে সোনারু-বেনিয়ানদের দোকান। অন্যপ্রান্তে গিয়ে বেরুলে ইসলামপুর- পাটুয়াটুলি। পুরো অঞ্চলটা সনাতনধর্মাবলম্বীদের। সেখানে মাঝখানে একটা ছোট্ট চত্ত্বরমত মোড় আছে। ছোট্ট একটা আইসোলেটেড মন্দির আছে। মন্দিরের পাশে সনাতন এক কাবাবের দোকানে খাসির কাবাব হয়। গুলদাস্তাঁ, গুলিস্তাঁ, বাহিস্তঁ।

বাংলাবাজারে ক্যাফে কর্নারে খাসির ক্রামচপ। এটা খাবার আগেও সমস্ত খাবারের স্বাদ মুখ থেকে বের করে নিতে হবে। মনটা প্রশান্ত করে বসতে হবে। পাঁউরুটিটা ঝলসে দিতে বলতে হবে। সালাদ আর চপের উপর প্রচুর গুঁড়ামসলা, ভিনিগার আর বিট ছড়িয়ে নিন।

সাতরওজার আনন্দ বেকারির সুতি কাবাব এর টেস্ট অ্যাকোয়ার করতে পারতে হয়। প্রথমবার মজা না লাগলে গাইল্লায়েন না। আস্তে আস্তে স্বাদটা অ্যাকোয়ার হইবনে। এ প্লাস মাল।

ফুলবাড়িয়ার ওয়ান স্টারের চিকেন টিকিয়া ভাল বানায়। চিকেন কাবাব খায়া মজা আছে।



খাওনের কথা বেশিক্ষণ কইতে পারি না। বেরেনে চাপ পড়ে, পেটে চাপ পড়ে, সবচে বড় চাপটা পড়ে জিহ্বায়। এই কয়টা হজম কইরা লই, তারপর আবার হইবনে ভাই বেরাদাররা।

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: মিনা! রাস্তার খাওন ভালা না! খাইলে পেটে অসুখ হয়। (না খাইলে দুনিয়ায় আয়া লাভটা কী... :P বন্দেগী করনের পাবলিক তো আমি না, খায়া লই!)

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: খাওয়ার জন্যই দুনিয়ায় আসা =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই খাওয়া বাদ দিলে আমি মরেই যাব। ইন ফ্যাক্ট, বিজ্ঞানীরা বলছেন, সবাই নাকি মরে যাবে। বিষয়টাই বুঝলাম না। বিজ্ঞানীগো কথা তো ফালায় দিতেও পারি না। B-)

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

দখিনা বাতাস বলেছেন: না খাইলে দুনিয়ায় আয়া লাভটা কি -- এক্কেরে মনের কথাটা কইছেন ভাই।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: না খাইলে মানুষ নাকি একমাসও বাঁচে না। রিস্ক লয়া লাভ কী? :| মাঝে মাঝে খাওনের উপ্রে রাগ হয়। তারপরই ভাবি, হায়হায়, কার উপ্রে রাগ কর্তাসি! X((

থ্যাঙ্কু ভাই!

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

মামুন রশিদ বলেছেন: আহা হা হা.. বেচইন পোস্ট! কাবাব,কাবাব,কাবাব..

নাজিমউদ্দিন রোডের নীরব রেস্টুরেন্ট তো! নব্বই সাল থাইক্যা পিরিত আছিল, ইদানিং তারা বদলায়া গেছে । ঐতিহ্য ছাইড়া ব্যাবসায় মন দিছে!

হাছাই তো, না খাইলে দুনিয়ায় আয়া লাভটা কি!

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নীরবের ব্যাপারে অনেকেই নেগেটিভ বলছে। আমি বহুদিন খাইনি। একবার নিতান্তই দুপুরের খাবার খেতে যাওয়া। তবে আতিথেয়তা পাইনি।টেস্ট খারাপ ছিল না।

কন কী! হগ্গলে ব্যবসা করলে খাওয়াইবো কেঠা? চকবাজারের ইফতারি চেখের সামনে ছাই হয়া গেল। ক্যাম্পের বাজারের কাবাব চোখের সামনে ভষ্ম হয়া গেল। এখন যদি নীরবও যায়...

আর খাওয়া?
এই বিষয় নিয়া কবি কয়েছেন,

ম্যায় কাহা যাউ,
হোতা নেহি ইয়ে ফ্যায়সলা...
ইক তারাফ উসকা ঘর-
ইক তারাফ ম্যায়কাদা!

৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

ঘাসফুল বলেছেন: দা-বটি শান দিতাছি... দেখি কোনো স্পন্সর পাই কিনা B-)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাইরে, খানাদানা যেমুন একখান আর্ট, খানাদানার কোণাকুঞ্চি যেমুন একখান আর্ট, এই খানাদানার স্পন্সর জোগারটাও একটা দিগদারীর আর্টগো!

৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

এম মশিউর বলেছেন: সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: মিনা! রাস্তার খাওন ভালা না! খাইলে পেটে অসুখ হয়। =p~ =p~ =p~

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আর না খাইলে মারা যায়! কী কইতাম ভাই, খিদা খিদা লাগে দিনে তিনবার... :)

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

জেনো বলেছেন: দেশের অস্হিরতা কমুক, ঢাকায় তো কিছুই চিনিনা, দুই ভাই একসাথে, একটাও মিস হবেনা।ইনশাল্লাহ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভা-ই! কোনও কথা নাই। দুনিয়ার সেরা সেরা খাবার পিক করে করে খাওয়াব। কথা দিলাম! এই লিস্টিতে তো কিছুই আসেনি... কমপক্ষে ত্রিশদিন খেতে হবে।

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
আমি খুব অলস !এত কষ্ট করে গিয়ে খাইতে ইচ্ছা করে নাহ /:)

কেউ যদি খাবারগুলা মুখের সামনে এনে তুলে ধরত :!> :P :#>

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এক কাজ করি ভাই, আপনার নিয়্যতে আমিই খেয়ে ফেলি। :-B

আর যদি নিতান্তই বলেন তো... কিছু একটা তো ব্যবস্থা করা দরকার... :)

৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: শুধু খাইতে ইচ্ছে করে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: রমজান মাসে দুপুরবেলা জ্যামে বসে থেকে রিকশায় ঘামতে ঘামতে রোদে বারোটা বাজা অবস্থায় রোজা রেখে বিশাল বিলবোর্ডের অনিন্দ্য মডেলের দিকে চেয়ে দেখবেন, কোনই আকর্ষণ নাই।

কিন্তু যদি কোনক্রমে কোথাও থেকে সামান্য মুড়িভাজার ঘ্রাণও আসে...

তাই বলি, দুনিয়ায় ঘুরে বেড়ানোর একটা প্রধান লক্ষ্য হতে পারে খাবার।

৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০০

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ লাগল বর্ণনা! খাবারের কথা শুনলে আর কিছু ভাবতুমনা। এখন এসব খাওয়াটা নিষিদ্ধের পর্যায়ে। পড়ে আর শুনেই আনন্দ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আর কদিন? দেখতে দেখতে এই ফ্যান্টাসির সূর্য ডুবে যাবে। নিয়ন্ত্রণের সূর্য উদিত হবে। ভোরবেলা দৌড়াব কোন না কোন পার্কে। সবই কপাল ভাই, সবই কপাল। :(

১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: খাবার নিয়ে আমার এত ফ্যান্টাসি নাই। প্রয়োজন আছে বলেই খাই। সেজন্ত এ পোস্ট এই অধমের কাজে নাও লাগতে পারে। লেখার ঢং ভাল্লাগলো।

(তাই বইলা ভাইবেন না আমি চিকন চাকন মানূষ /:) )

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ব্যাপারনা ভাই। কয়দিন পর আমিও প্রয়োজনে খাওয়া শুরু করব। অনেক বেশি অত্যাচার হয়ে গেছে সবকিছুর উপর।

(আপনি চিকন চাকন না হয়ে পারলেন কীভাবে... কোন একটা কিন্তু তো আছে!)

১১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: উপস্থাপনাটা বেশ উপাদেয় হইছে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কু শরৎদা। বিশেষ আইটেমগুলো সম্ভব হলে চেখে দেখবেন কিন্তু (যেগুলো চাখা হয়নি)

১২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ইহা কি করিলেন! ইহা কি করিলেন!!! অবরোধ তো রাজপথে, আমার পেটে নয়। আমি একজন নিতান্তই ভোজনরস সমৃদ্ধ রসিক মানুষ, আমার যে রসে টান পড়ে যাচ্ছে!!!

মোহাম্মদপুরের ক্যাম্পের বাজারের কাবাব খাওয়া আর *** খাওয়া এখন একই কথা! সেই তুলনার তাজমহল রোডে একটা দোকান আছে , ঢুকার মুখেই পড়ে, সেলিমের কাবাব!! সেটা বেশ অস্থির একটা দোকান!! আর সামনেই রয়েছে ক্রমাগতভাবে মান করতে থাকা একটি অসাধারন সুপের দোকান!!!

তারা মসজিদের সামনে চটপটি দোকানে খেয়ে বাসায় আসতে খুব কষ্ট হয়েছে। আহা! আলুপটি, চটপটিম, ডিমপটি মধু মধু!!!

পুরানো ঢাকায় কম বেশি খেয়েছি!! সবগুলোই ভালো লেগেছে। তবে মিরপুর কালসীতে একটা দোকানে গরুর বট কাবাব খেয়েছিলাম!!! এত চমৎকার জিনিস বহুকাল খাইনি।

পোষ্টে চারটা মাইনাস দিসি, অবরোধের দিনে এমন বিপদজনক পোষ্ট দেয়ার জন্য। আমি এখন যদি খাবারের লোভে অবরোধ ভাইংগা রাস্তায় নামি আর ককটেল খাইয়া মরি, তাইলে দায় কিন্তু আফনার!! :P :P :P :P

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ওরে ভাইরে! অবশেষে এক প্রকৃত, আদি, অকৃত্রিম রসিক খাদ্যপানীয়পিয়াসীর সন্ধান পেলাম!
আপনিও ভাই নিশ্চিত বেড়াতে বেড়াতে খান।

এই ঠিকানাগুলার জন্য একগুচ্ছ লেটুস পাতা। (রজনীগন্ধা তো আর কাজে আসে না। লেটুস পাতা যদি না নেন তো আমার কাছেই থেকে যাক। যে কোন খাবারে সালাদ হিসাবে সুপ্পার।)

'মোহাম্মদপুরের ক্যাম্পের বাজারের কাবাব খাওয়া আর *** খাওয়া এখন একই কথা!' ... বেশক! বেশক!


নাইমেন না ভাই! টেরেন উল্টায়া যায়, আমরা তো সামান্য খাদ্যরসিক মোটাসোটা মানুষ!

১৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া B-) B-) :(( :(( :((

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আহারে, অনেকদিন পর জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিঙের কথা মনে করায় দিলেন। আমিও একটু কাইন্দা লই। :( :( :( :((

১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

সায়েম মুন বলেছেন: খাওয়ার জন্যই তো জীবন। ভাইঙ্গা চুইড়া খাইতে হবে। B-))

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কখনো পুড়ায়া তো কখনো, ডুবাতেলে... কখনো অল্প আঁচে তো কখনো ভর্তা কইরা। তয় ভিনেগার-টকদৈ-তেতুল-কাঁচাপেঁপে বাটা দিয়া ঘন্টা আষ্টেক সিজন করলে তো কথাই নাই। :#>

১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২২

দংশিত বিবেক বলেছেন: দুপুরের খাওনডা খায়া পারলাম না, আফনের পুষ্ট পইরা বিবাগী হয়া গেলাম। অহন আমারে খাওয়াইয়ালান নয়তো খায়ালান... খিল মি অর ইট মি =p~ =p~ =p~ =p~

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আই উড লাইক টু ইট ইউ- আপনারে খাওয়াইতেই আমার বেশি মনপছন্দ।
আই ডোন্ট লাইক টু কিল ইউ- আপনারে খুন করতে আমার ভালা লাগে না।

দুনিয়ার পেটুক! এক হও খাওয়াদাওয়া কর!
খানাখাদ্যের সংগ্রামই তো সবচে আদিম লডাই!

১৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

ডিজে আরিফ রক্স বলেছেন: খায়া খায়া তো বিশাল শরীর বানানো শুরু কইরা দিছি ! ;) আর কতো খাওয়ার লোভ দেখাইবেন !

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাওতো আপনে ডিজেগিরি কইরা শরীরটা এট্টু টাইটফিট রাক্তে পারেন! আমি বাসা থিকা বাইরই তো খাওয়ার লিগা! আই অ্যাম আ ডেড ম্যান ওয়াকিং।

আমার কী হপে এইটা একটু বলেন ভাই।

১৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি দেখছি বেশ ভোজনরসিক। ভোজনের সময় রসিকতা করেন। আমি হৈলাম গিয়া ভোজনগম্ভীর। কামলাদের মত মুখে ঠাইসে খাবার দিতে থাকি, কথা বলা বা রসিকতার সময় নাই :-<

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হামাভাই আপনার রসিকতার প্রমাণ কিন্তু পুরনো পুরনো পোস্টে ভরপুর! এখন একটু গম্ভীর হলেই যে সব চলে যাবে তা কিন্তু না...

আসলেই আমি খাওয়ার সময় প্রচন্ড প্যাচাল পাড়ি এবং বাইরে কখনোই একা খেতে পারি না। আর আমি জায়গা চিনি কোন জাগায় কোনটা পাওয়া যায় সেই হিসাবে।

আসলে তিন হিসাবে, ১. মসজিদ-মন্দির-গির্জা কোথায় কোনটা আছে, ২. মাজার কোথায় কোনটা আছে, ৩. খাবারের দোকান কোথায় কোনটা আছে... এই তিন নম্বরটা ভয়ানক।

১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১

নস্টালজিক বলেছেন: পুরানো ঢাকার খাবার!

তারা মসজিদের সামনের ঘিয়ে ভাজা ফুচকা থেকে শুরু করে জেলগেটের ঢাল এর পাশে কোলকাতার কাচ্চি!


একদম লা জওয়াব!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জেলগেটের ঢালের পাশের কোলকাতার কাচ্চি চিনি না! ওরে অধম, নে এবার তুইই তোর হাতে কষে মাইনাস নে!

ভাই ট্রাইতে যাব অতি শীঘ্রই।

১৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: কত কথা তারে ছিল বলিতে !!
+++++++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কু ভাই। কিছু বললে ভালই লাগত। তাও বলা কম হল না।

২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪০

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: পড়া শুরু করেছিলাম, কিন্তু দেখলাম এই মাঝরাত্রে খালি পেটে খানি দানি পোস্ট পইড়া নফসকে আর কষ্ট দেয়া উচিৎ না। তাই এখানেই ক্ষান্ত দিলাম। ইন্সিউরেন্স হিসেবে প্রিয়তে নিয়া যাচ্ছি। ঠিকানাগুলো কাজে লাগবে ;)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঠিকানা ভালমত দিব, দাঁড়ান। এই পোস্ট যুক্ত করে একটা অভিন্ন পোস্ট দিব। যেখানে ঠিকানাগুলা এক্সাক্ট হবে। সেটা কাজে লাগবে আশা রাখি।

আশা করি খুব ভাল আছেন ভাই আমার। নফসকে মেরে ফেলতে না পারলে তার থেকে একটু সুবিধা আদায় করতে অসুবিধা কী! :)

এই সুবিধাই আদায় করছি ধরে নেন না।

২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১২

১৯৭১স্বাধীনতা বলেছেন: ইশশশশশশ----লোভ লাগিতেছে--লোল পরিবার উপক্রম হইয়াছে

মাঝরাইতে কাবাব-----আপ্নেরে মাইনাস--পোস্টে পিলাস

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাইলে ভাই আপনেরে পেলাস, মন্তব্যরে ডবল পেলাস।

কাবাব এর জন্য যার লোল পড়িবে না, বিলকুল সে কাবাব মে হাড্ডি।

থ্যাঙ্কু, থ্যাঙ্কু।

২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩০

নিয়েল হিমু বলেছেন: পোষ্ট পড়ে মনে হচ্ছে আপনার কাজ খালি জায়গায় জায়গায় গিয়ে গিয়ে খাওয়া আর ঠিকানা ডিটেল মনেরাখা সময় হলে নোট করে ফেলা হাহাহাহা ।

এত ভোজনরসিক না ভাই । আসলে খাওয়ার পিছনে ব্যয় করা অতিরিক্ত সময়টা আমার কাছে অপচয় বলে মনে হয় :(
আচ্ছা "বট" জিনিসটা ভুড়ি না ? ইয়াক ।

খুব খেতে ইচ্ছা করলে বিরানি চালাই নাইলে রোষ্টের সাথে পোলাউ ভাত । আর আখনি (বিরানির মত একটা আইটেম) সল্প ঝামেলায় প্রয়জন শ্যাষ ।

অহ পান ? ঢাকায় গিয়ে শখ করে বাহারি পান কিনে মুখে দিছি ঠোটে ফিল্টার করে উপরের রংবেরং এর মসলা পাতি সব বাইরে পরে গেছে সেই ঘুরে ফিরে ছাগলের পাতাই চাবাইলাম কতক্ষণ :P

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: একটা ঠিকানাও নোট করিনাইরে ভাই। সব স্মৃতি থেকে, সব স্মৃতি থেকে। আমি জায়গা চিনি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আর খাবারের দোকান দিয়ে। অন্য কিছু দিয়ে নয়। বইয়ের দোকানও অবশ্য।

খাওয়ার পিছনে আমি ব্যাপক, অত্যন্ত সময় দিই। আপনার ভাবী যতবার বলে, বেড়াতে নিয়ে যাওনা কেন? ততবার সোজা রিক্সায় করে খাবারের দোকান, খাবারের দোকান থেকে রিক্সায় করে বাসায়। সে দেখে আর হাসে। বাচ্চারাও অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে বাইরে খেয়ে।

বট মানে ভূরি। আমি আম্মুর বানানো কুরবানীর বট দু এক টুকরা ছাড়া কখনো কোনটা খেতে পারি না। খাবার ব্যাপারে কিন্তু আমি ভয়ংকর চুজি। কোথাও দাওয়াতে গেলে মানুষজন হয়রান হয়ে যায় খাবারের নকশা দেখে। (মানে আমারও রুচি আছে কইলাম আরকী... হা হা হা)

ছাগলপাতা কইয়েননা, হার্টে বিট মারে।

২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৫২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

খাওনের পোষ্ট দেইখা একটা ফিট বিস্কিট হাতে লইয়া বইছি। পোষ্টের চাপ কন্ট্রোল করা লাগবো ভাইবা। ;)

বিস্কিট শেষ পোষ্ট পড়াও শেষ।
কমেন্ট শেষ করে লাস্ট বিস্কুট মুখে পুরে দিব। ;)


পোষ্টে ++++++++++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শোভন ভাই হলেন দ্য পার্ফেক্ট। অসাধারণ। একেই বলে সাবধানে কাজ করা। একেই বলে যষ্মিনদেশী যদাচার।

চাপ তো আপনি পুরাই কন্ট্রোল করলেন, আমি বরং ফেইল মারলাম। বেশিক্ষণ লিখতে পারলাম না পোস্ট।


অগণণ শুভেচ্ছা রইল ভাই।

২৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

গ্রীনলাভার বলেছেন: ইসসেরে। মাসের শেষে এমুন এক পোষ্ট দিলেন... :( কইসসা মাইনাচ ;) :D :D

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নিশ্চই মাসের শেষে আসিবে নতুন মাস, আর পকেটে কড়কড়ে নোট, সেই নোট হইতে কিছু এইসকল দোকানে স্থানান্তরিত হইবে এই প্রত্যাশায় শুভেচ্ছা জানাইতেছি... (আরে খাওয়াদাওয়ার লগে ট্যাকার সম্পর্ক কী? খালি নিয়্যত লাগে। নিয়্যতে বরকত। নিয়্যতে স্পন্সর ;) )

২৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
আমার এক বন্ধু আছে, ঢাকা শহরের যেকোনো প্রান্তের ভাল খাবার দাবারের সন্ধান তার জানা আছে! :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দারুণ। তার হেল্প নিয়ে একটা পোস্ট করলে অস্থির উপকার হতো।

২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৬

নিয়েল হিমু বলেছেন: ভাবী যতবার বলে, বেড়াতে নিয়ে যাওনা কেন? ততবার সোজা রিক্সায় করে খাবারের দোকান, খাবারের দোকান থেকে রিক্সায় করে বাসায়। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ হাস্তেইছি হাস্তেইছি

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হাসেন, হাসেন। বকাতো কম খাই না এসব নিয়ে! হাসেন ভাই। দাঁড়ান, সিলেট যাবনে, বেড়িয়ে আসব।

২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০৬

সাইলেন্স বলেছেন: ধুর আপনি বুদ্ধের পুরি খান নাই মনে হইতাছে , পুরনো ঢাকার সুত্রাপুরের ডালপট্টির মোড়ে গিয়া জিগাইবেন বুদ্ধের হোটেল কোনটা, কানা একটা গলি দেখাইয়া দিব, পুরি খাইবেন ঠিকাছে তয় টিকিট কাটন লাগব কইলাম, স্বাদটা কেমন, বুইঝা লন।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনেরে বিশাল একখান কোলাকুলি।


যাইতাছি খাড়ান। এক সপ্তার মধ্যে।

২৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: খিল মি অর ইট মি........ :(

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাইলে তো খাওয়নোই ভাল। ব্যবস্থা নিচ্ছি দাঁড়ান...

২৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৭

নিয়েল হিমু বলেছেন: ভাবি, বাচ্চা কাচ্চা থাকবে সাথে তাই দেশটা একটু শান্ত হলে বের হন ?

আমি অপার হয়ে বসে আছি । অহে দযাময় আমারে লয়ে যাও....
লালনের ভাষায় বলি যে আমি অপার হয়ে অপেক্ষায় আছি :)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি কিন্তু আপনার ভাবীকে নিয়ে অবরোধের মধ্যেও বেরিয়েছি। বড়বাবুকে নিতে পারিনি দেখে মন খারাপ করে খাইনাই। ই ই ই।

আসেন ভাই, দয়াল যদি ভবপাড়ে নিতেই পারে, তাহলে আমরা দুজনে মিলে তার দয়ায় একটু দোকানপাড়েও যেতে পারি। :)

৩০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার তো এক্ষনি অস্থির লাগছে ...
কবে যাব পাহারে ।। আহা রে রে অবস্থা


পোস্ট ভাল পাইছি পিলাচ লন :)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বোন। খানাদানা হয়ে যাক, অবরোধ মিটলেই আশা করি জব্বর খানাদানা হবে।

৩১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

মৈত্রী বলেছেন:
ভাই, পোস্ট পড়ে চোখে পানি এসে গেল... :((

মোহাম্মাদপুর একটা বিরাট এলাকা, এর মধ্যে শ্যামলী আছে, লালমাটিয়া আছে, টাউন হল আছে...

আপনে মনে হয় শুধু মোহাম্মাদপুর গভঃ স্কুলের সামনে বিহারী ক্যাম্পের কথাই বলছেন..

চিকেনের কাবাব নাইন্টি পার্সেন্ট জায়গায় বানাতে পারে না। এইটা সত্যি কথা বলেছেন.. সময় পাইলে লালমাটিয়া গার্লস কলেজের আশে-পাশে আইসা একটা কল দিয়েন, আপনেরে আমজাদ হোটেলের চিকেন চাপ খাওয়ামু... :D

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি ভাই মূলত ক্যাম্প বাজারের কথাই বলেছি। আসলে বলার ধরনে গলদ ছিল। আহারে আমজাদের চিকেন চাপ তো আর মিস করা যায় না।

ইনশাআল্লাহ। ইনশাআল্লাহ। এই জিন্স মিস করা যাবে না।

আশা করি অনেক অনেক ভাল আছেন ভাই। বহুদিন পর কথা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.