নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পেস-টাইম

there is no problem in the heavens and earth ;) problem lies in three places... beneath, between and within the hells.

গোলাম দস্তগীর লিসানি

বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।

গোলাম দস্তগীর লিসানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামাতিদের হিন্দুনিধন উৎসব

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

অপকর্মের সময় যে রেফারেন্স দেয়া হয় সেই ঘটনার শুরু মহানবী দ.'রও আগে থেকে। তরুণ ইব্রাহিম আ. ছুটে এলেন পিতা তারখের মৃততুর পর যাঁকে পিতা ডাকতেন সেই চাচা আযরের মূর্তিগুলোর সামনে। আযর ছিলেন ব্যাবিলনিয়ার ভাষ্কর। তাদের সভ্যতায় তখন যে আইডলের পূজা বেশি করা হত তার নাম ছিল শস্যদেব স্যাটান, শাইত্বোয়ান।

আব্রাহাম আ. নিজের বাসায় মূর্তি ভাঙলেন।



রাসূল দ. আদম আ. ও ইব্রাহিম আ.-ইসমাঈল আ. নির্মিত-সংস্কারকৃত ক্বাবা ঘরের ৩৬০ মূর্তি ধ্বসালেন।



এই বিষয়টা রেফারেন্স হয়ে গেল।

যে, ইসলামে পরধর্মের মূর্তি ভাঙা, পরধর্মের উপাসনালয় ভাঙা অত্যন্ত পূণ্যের কাজ।

রেফারেন্স হিসাবে গৃহীত হল মিলিট্যান্ট মুসলিমদের কাছে এবং ইসলামোফোবিকদের কাছে।



কিন্তু অর্ধসত্য যে মিথ্যারচেও ভয়ানক! ফিতনা যে ক্বতল থেকেও ভয়ানক!



আজকের মুসলিম শিক্ষিত সমাজ মুখ লুকিয়ে চলে। তারা মনে করে, তাদের নবীরা এমন কিছু কাজ করেছেন, যা মুখ ফুটে বলা যায় না। আসলে যে এটা আমাদের জানার অভাব, এই কারণেই একদিন আমরা নিজেরাও ধর্ম সম্পর্কে আরো উদাস হয়ে পড়ব সে কথা কি আর ভাবি?



আমরা পরিবারে নিজের বাবা-চাচার উপর জোর খাটাই। যদি দেখি বাবা-চাচা ধূমপান করছেন, আমরা তাদের মুখ থেকে সিগারেট কেড়ে নেয়ার অধিকার রাখি।



কিন্তু রাস্তায় চলা একটা মানুষের মুখ থেকে নয়।

ক্লিয়ার কনসেপ্ট। আর এই ক্লিয়ার কনসেপ্ট আমাদের মত নামে 'মুসলমানরা' বুঝতেও পারছেন না, মিলিট্যান্ট মুসলিমদেরও জবাব দিতে পারছেন না, ইসলামোফোবিকদেরও জবাব দিতে পারছেন না।



ইব্রাহিম আ. বা নবী দ. যেখানে সেখানে মূর্তি ভেঙেছেন?

তাঁদের সুযোগ ছিল যেখানে সেখানে মূর্তি ভাঙার। ইতিহাস বলে। ভেঙেছেন? নাকি শুধু নিজের বাড়ির ভিতরে?



যেখানে পরধর্ম নিয়ে বিন্দুমাত্র কটাক্ষ করতে বুখারি-মুসলিম-আবু দাঊদ থেকে শুরু করে সব গ্রন্থে এমনকি কুরআনেও এইসব কথা আছে, যার যার ধর্ম তার তার। তোমরা সহনশীলতার সাথে মানুষের কাছে এগিয়ে যাও। তোমরা শুধু আমন্ত্রণ জানাও। তোমরা কক্ষনো কটাক্ষটা পর্যন্ত করো না পরধর্মের দেবদেবীদের বিষয়ে, সেখানে...



স্বয়ং রাসূল দ. রাষ্ট্রেরও নায়ক ছিলেন এক পর্যায়ে। কই, তাঁর রাষ্ট্রে তো অগ্নিপূজারী নিজের আরাধনা করেছে। নক্ষত্রপূজারী নিজের আরাধনা তো করেছে। প্রতিমাপূজারীও। করেছে ইহুদিও। খ্রিস্টান তো মসজিদে নববীর ভিতরেই তাঁর অনুরোধে প্রার্থনা করেছে।



অর্ধসত্য মিথ্যার চেয়েও ভয়ানক। বিভ্রান্তি হত্যার চেয়েও ভয়ানক।

ইসলামকে রক্ষা করতে হলে অপভ্রংশ ইসলামের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

বাকাট্টা বলেছেন: জামাত খারাপ তার হাজার কারণ আছে তাতে আমি একমত। তাই বলে ইসলাম নিয়ে পানি ঘোলা করেন কেন?

হযরত ইব্রাহিম(আঃ) নিজ বাসার মূর্তি ভাঙছেন। তাতে তাকে আগুনে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয় মুশরিকরা। সেটা যে আল্লাহ রক্ষা করেন তা আপনি মানেন?

কাবা ঘরই তৈরি হয়েছিল আল্লাহর একত্ববাদ ও তার কোন শরীক নাই এই ভিত্তিতেই। পরে মানুষ বিপথে গিয়ে সেখানে মূর্তি নিয়ে আসে যদিও আল্লাহ তাতে বাধা দেননি। কারণ একদিন তার প্রিয় বন্ধু মুহাম্মাদ(সাঃ) এই মূর্তি গুলো তারই নির্দেশে উচ্ছেদ করবেন সেটা তিনি জানতেন। কাবা ঘর কারো ব্যাক্তিগত সম্পত্তি নয় বরং এটা আল্লাহর ঘর।

কিন্তু উপরোক্ত ঘটনার মানে এই নয় যে ইসলাম ঢালাও ভাবে অন্যের ধর্মে হস্তক্ষেপ অথবা মুশরিকদের মূর্তি ভাঙতে সমর্থন করে। ইসলামের বিধান স্পষ্ট

ধর্মে কোন জোর জবরদস্তি নাই । সত্য, মিথ্যা থেকে সুস্পষ্টরূপে পৃথক হয়েছে। যে কেউ মন্দকে ত্যাগ করবে এবং আল্লাহতে ঈমান আনবে, সে এমন এক মজবুত হাতল ধরবে যা কখনও ভাঙ্গবে না এবং আল্লাহ্ সকল কিছুই শোনেন এবং জানেন।(সুরা বাকারা, আয়াত ২৫৬)

আপনি হয়ত জানেন না যে রাসুল(সাঃ) চাচা ও বন্ধু আবু তালিব ছিলেন মুশরিক। কাই তাকে বা তার ধর্ম পালনে কোন বাধা দেন নাই। ইসলাম সমন্ধে আরো ভাল জেনে তবেই কোন সমালোচনা করুন।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বাকাট্টা ভাই,

জামাত খারাপ তার হাজারটা কারণ আছে এবং এই হাজারটা কারণের মধে ইসলামের অপব্যাখ্যা একটা কারণ।

এই বিষয়ে আমি আপনি একমত।

ইব্রাহিম আলাইহিস সালামকে আল্লাহ রক্ষা করেছেন। এটা যে কোন মুসলিমেরই ঈমানের অংশ। তাই না?


আপনার তৃতীয় প্যারার প্রতি একমত। তিনি সেই ঘরে মূর্তি ভেঙেছেন, কারণ সেই ঘর ছিল তাঁরই পূর্বপুরুষের বানানো, তাঁরই পূর্বপুরুষের রক্ষণাবেক্ষণকৃত এবং তাঁরই নিকট পূর্বপুরুষের সরাসরি তত্ত্বাবধানে।

আপনার পরবর্তী দুটা প্যারাতেও সহমত।

শেষ প্যারা।
আপনি ভুল জানেন। রাসূল দ.'র এই চাচা মুশরিক ছিলেন এমন প্রমাণ পেলে আমার জ্ঞান আরো বাড়ত। তিনি ইব্রাহিম আ.'র ইসলামে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন এবং সেই দ্বীনেই ঈমান রেখে মৃততুবরণ করেছেন।


২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

এ জাফর বলেছেন: আপনার হেডিং এর সাথে লেখার মিল নেই।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমি যে উদ্দেশ্যে পোস্ট শুরু করেছিলাম গরম মাথার জন্য সেই উদ্দেশ্য পর্যন্ত না গিয়েই পোস্ট করে দিয়েছি।

তবে মিল আপনি পাবেন। তবুও মিলটা রয়ে গেছে।

৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: রাসূল দ. আদম আ. ও ইব্রাহিম আ.-ইসমাঈল আ. নির্মিত-সংস্কারকৃত ক্বাবা ঘরের ৩৬০ মূর্তি ধ্বসালেন।

এই বিষয়টা রেফারেন্স হয়ে গেল।
যে, ইসলামে পরধর্মের মূর্তি ভাঙা, পরধর্মের উপাসনালয় ভাঙা অত্যন্ত পূণ্যের কাজ।
রেফারেন্স হিসাবে গৃহীত হল মিলিট্যান্ট মুসলিমদের কাছে এবং ইসলামোফোবিকদের কাছে।


ইসলাম ধর্মে স্পষ্ট বলা আছে উপাসনালয়ে ভায়োলেন্স করা যাবে না। আর হ্যাঁ ইব্রাহিম (আঃ) এর প্রেক্ষাপটের সাথে এখনের প্রেক্ষাপটের কি মিল?

ইসলাম এসেছে ইব্রাহিম(আঃ)এর আরো অনেক পরে। আর মহানবী(সাঃ) আমাদের কি নির্দেশ দিয়ে গেছে সেটাই মুখ্য। তার(সাঃ) এর সময়ে তো পৌত্তলিকরা ভয় তো না মুর্তিপুজা করতে! তাহলে তার অনুসারী(!)দের কেন ভয় পায়?

সোজা কথা হলো একটি পক্ষ সারা জীবন ধর্মকে বেঁচে খেয়েছে এবং ভায়োলেন্সের নীতি অনুসরণ করেছে। সেই পক্ষ কখনই মহানবী(সাঃ) প্রদত্ত শিক্ষার অনুসারী হতে পারে না।
পোস্টে প্লাস।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন। আপনার মন্তব্যর ওই দৃষ্টিভঙ্গিটা ভাল, কিন্তু এমনভাবে বলাতে স্যাটিসফায়িং আনসার আমরা করতে পারিনি।

মূলত তাঁরা দুজনেই যা করেছেন তা হল, নিজের পরিবারের ভিতরে বল প্রয়োগ। এটা পারস্পরিক অধিকারের প্রশ্ন, ধর্মের খুব সামান্যই।

মন্তব্যটা খুব ভাল লেগেছে।

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

স্বপ্নের লেখক বলেছেন: আরো বিস্তারিত লিখলে ভাল হত লিসানী ভাই।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই ক্ষিপ্ত মাথায় পাঁচ মিনিটে লিখেই পোস্ট করে দিয়েছি। মানবতার অবমাননা আর ভাল লাগে না। বিস্তারিত হলে ভাল হত... ভাল থাকবেন ভাই।

৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২২

সৃজনশীলপ্রয়াস বলেছেন: যারা তাঁদের ধর্মের মূল আকিদা বিকৃত করে তাদের প্রথপ্রদর্শকের মুর্তি তৈরীকরে ভিন্নআকিদা তৈরীর মাধ্যমে মেয়েশিশুকে মাটিচাঁপা দিয়ে হত্যা করেছে। নারীদের সম্ব্রমহাণী করেছে প্রতিবেশির সম্পদ লুন্ঠন করেছে। স্বামীর মৃতুর সাথে স্ত্রীকে জলন্ত আগুনে নিক্ষেপ করেছে সেই মুর্তিপুজারীদেরকে তাদের প্রথপ্রদর্শক লাত, মানাত, ঈব্রাহীম ও মুসার সঠিক আকিদায় ফিরিয়ে আনার পরেই ভাঙ্গাহয়েছে। রক্তপাতহীন মক্কা বিজয়ের পর মুর্তিগুলো ভাঙ্গাহয়। আরবের মুশরিকরা আল্লাহকে বিশ্বাস করতো। কিন্তু একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করেত অশ্বীকার করতো কুরআনূল করিমে ৭০ এরও বেশি জায়গাতে একথা বলা হয়েছে। তাদের প্রধান ইবাদত ছিল দুয়া। দেখুন সুরা (৬) আনয়াম:১৩৬ সুরা (৮) আনফাল:৩২, বুখারী, আস-সহীহ ৪/১৭০৪-১৭০৫} তাঁরা আল্লাহর কাছে দুয়া করার পাশাপাশি তাদের অন্যান্য উপাসকের কাছেও দুয়া করতো সারণত দুয়ি কবুল হওয়ার আশায় তাঁরা দুয়ার পূর্বে মানত, উৎসর্গ, কুরবানী ইত্যাদি পেশ করতো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ছাটোখাট বিপদ-আপদে তাঁরা আল্লাহকে ডাকতো না তাদের উপাসকের কছে চাইতো আর বড় বিপদে পড়লে আল্লাহকে ডাকতো । দেখুন সুরা (৬) আনয়াম:৪০-৪১ সকল প্রায় সকল সমাজতাত্বিকগন বলেন এটা ছিল জাহেলীজুগের সংস্সকারের সময় উপযোগী সঠিকশিদ্ধান্ত ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই দৃষ্টিভঙ্গিটাকে গ্রহণযোগ্য মনে হলেও সার্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা কখনো পায় না।
আর নবী আ. গণ কখনো এমন কাজ করতে পারেন না, যা তাঁদের মৌলিক শিক্ষার পরিপন্থী।

আপনি যে যুক্তি দিলেন এই যুক্তির আওতায় যদি কোন মিলিট্যান্ট দল বাংলাদেশে ক্ষমতায় আসে তাহলে জয় করার কারণে তারাও বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের সমস্ত মূর্তি ভেঙে দিতে পারে- অকল্পনীয় একটা ব্যাপার।

এই খোঁড়া যুক্তি দিয়েই আফগানিস্তানের পাহাড়ের মূর্তি ধ্বংস করেছিল তালিবানরা।
আঘাতটা অমুসলিমদের কোথায় গিয়ে লাগে, এবং তারা ইসলাম থেকে কীভাবে মুখ ফিরিয়ে নেয়, সেটা উপলব্ধির বিষয়।

৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

সৃজনশীলপ্রয়াস বলেছেন: আযর ছিলেন ঈব্রহীমের (আঃ) পিতা দেখুন সুরা (৬) আনয়াম:৭৪ কিন্তু বাইবেলে বলা হয়েছে 'তেরহ' দেখুন বাইবেল আদিপুস্তক ১১/২৪-৩২

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাল লাগল আপনার আলোচনা। জানার পরিধি বাড়ল আমারো।

কিন্তু আমি জানি,
তিনি যাকে বাবা বলে সম্বোধন করতেন সেই কথাটা তুলে আনা হয়েছে কুরআন শরীফে। জন্মদাতা পিতা নয়, সম্বোধিত পিতা।
প্রকৃতপক্ষে আযর ছিলেন তাঁর চাচা।

প্লিজ বিস্তারিত আলোচনা করুন। আমরা সমৃদ্ধ হব বিস্তারিত আলোচনায়।

৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

কালো ঘোড়ার আরোহী বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটা।

বাকাট্টা'র কমেন্টটা কাকে উদ্দেশ্য করে করা, সেটা ঠিক বুঝতে পারলাম না।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি যেমন পোস্ট লেখার সময় রেগে ছিলাম, তেমনি তিনিও হয়ত পোস্টে কমেন্ট করার সময় রেগে ছিলেন। তাই আমি যেমন অপ্রাসঙ্গিক শব্দ ব্যবহার করেছি তিনিও হয়ত পুরো খেয়াল না করেই লিখেছেন।

অথচ আমরা দুজনে একই কথা বলেছি। ধন্যবাদ ভাই।

৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

বোকামন বলেছেন:












সম্মানিত লেখক,

“ইন্নামাল আমালু বিন নিয়্যাত”

উদ্দেশ্য যদি অসাধু হয় তবে কর্ম তো আরো বেশী ঘৃণ্য হবে .......

আমি শঙ্কিত; এদের ভীরে অন্যকোন মুখোশ-ধারীরা যাতে ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের চক্রান্ত সফল করতে মাঠে না নেমে যায় অথবা নেমে পড়েছে .....

খারাপ ভালো চেনা যায় কিন্তু মুখোশ-ধারী !
এদের রুখতে ইসলামী জ্ঞানের প্রায়োগিক ব্যবহার প্রয়োজন ।

আল্লাহ আমাদের সহায় হোক ।

আস সালামু আলাইকুম

(আপনা লেখায় বিশেষ একটি বাক্য আমাকে পীড়া দিয়েছে, এই ধরনের বাক্য না ব্যবহার করাই ভালো )

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি ক্ষমাপ্রার্থী। মুসলিম জাতির প্রতি বাক্যটা ছিল না। মুসলিম নামধারী কিছু মানুষ যারা আসলে ধর্ম সম্পর্কে গভীরতা রাখে না এবং ফলশ্রুতিতে ইসলামকে আঘাত করলে তারা মুখ নিচু করে বলে,

কথাটা তো ঠিকই...

অথচ কথাটা ভুল, তাদের প্রতি শ্লেষ এসে পড়েছিল।

আলহামদুলিল্লাহ, ইন্নামাল আ'মালু বিন নিয়্যাত- অন্তরের মূল উদ্দেশ্যই কারণে ফুটে ওঠে।
উদ্দেশ্য ছিল সৎ।
সংশোধিত করার কারণে অগুণতি ধন্যবাদ।

৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

মেলবোর্ন বলেছেন: লিসানী ভাই এই বাক্যের একটু মডারেশন প্রয়োজন:
আর এই ক্লিয়ার কনসেপ্ট শালার 'মুসলমানরা' বুঝতেও পারছেন না, মিলিট্যান্ট মুসলিমদেরও জবাব দিতে পারছেন না, ইসলামোফোবিকদেরও জবাব দিতে পারছেন না।

আমি বুঝতে পারছি আপনি ক্ষোভ নিয়ে কথাটা বলেছেন তাইবলে সাধারন মুসলিম কে এভাবে বলা কি ঠিক? অনেকে বুঝতে পারছেনা কারন তার/তাদের সেই বিষয়ে জানা নেই, ইতিহাস সঠিক জানেনা তাই সঠিক ইতিহাস বা বিষয়ে পরিস্কার ধারনাই পারে তাদের সঠিক পথে আনতে বা জবাব দেয়ার জন্য প্রস্তুত হতে। আমি এখানে শুধু সাধারন মুসলিমদের বলছি মিলিট্যান্ফ বা ফোবিক দের নয়।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। আপনি আমাকে সংশোধিত করেছেন। এই কারণেই কখনো মাথা গরম করতে হয় না। আসলে এমন খারাপ লাগছিল... হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি যে বিদ্বেষ প্রকাশ পেল সেটা সারা পৃথিবীতে মুসলিমদের মুখ আরো কালো করে দিবে।

হ্যা, শব্দটা একেবারেই অপ্রযোজ্য এবং একেবারেই বেমানান ছিল।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমি যে উদ্দেশ্যে পোস্ট শুরু করেছিলাম গরম মাথার জন্য সেই উদ্দেশ্য পর্যন্ত না গিয়েই পোস্ট করে দিয়েছি।

১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মৃদুল সাংহাই বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটা।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাই। এখনো কি সাংহাইতে থাকেন?

১১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৩

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: হুবহু বলতে পারছি না !

যখন পবিত্র কাবা শরীফ হতে মুর্তিগুলোকে সরানো হচ্ছিলো তখন সাহাবাগনকে প্রিয় নবিজী হুকুম করেছিলেন , যাতে মুর্তি গুলোকে তুচ্ছ ত্যাচ্ছিল্যভাবে সরানো না হয় ।


এবার আসি উক্ত আদেশ প্রদানের ব্যাখ্যায় ! নবিজী নিজেই বলেছেন , যেহেতু তখন পর্জন্ত মক্কার সকলে ইসলামের শুশীতল ছায়ায় আশ্রয় নেয় নাই (কিছু লোক তখনও মনে প্রানে মুর্তিগুলোকে প্রভু হিসাবে মানতো ) তারা মনে মনে মুর্তির প্রতি ত্যাচ্ছিল্যতাকে হিংসাত্বকভাবে গ্রহন করতে পারে , এবং এতে সাহাবা গনের প্রভু , মহান আল্লাহ তায়ালার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ গড়ে ওঠায় আরও বিলম্ব সৃষ্টি হতে পারে ।

অতএব যদি অপর ধর্মের প্রতি সনমান প্রদর্শন করা হয় (যদিও সেটা আমার ধর্ম হতে অধিক উত্তম নহে ) তবে সেই ধর্মের অনুসারীও আপ্নার ধর্মকে সনমান করার জন্য বাধ্য হয়ে যায় । যদি তারপরও সে আপ্নার ধর্মকে সনমান না করে তবে বুঝে নিতে হবে সে আসলে নিজের ধর্মকেও সনমান করে না ।

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দা-রুণ!

ভাই কেমন আছেন? খুব খুব খুব ভাল নিশ্চই!

১২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৩২

শের শায়রী বলেছেন: কাল কে যখন লেখা পড়ছিলাম বুজতে পারছিলা ভাই র মাথাটা একটু গরম হয়ে আছে। যা পরে বিভিন্ন মন্তব্যে আলোচিত হয়েছে B-) মন্তব্য র সাহস পাই নাই। আশা করি এখন মাথা ঠান্ডা আছে। :)

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মাথা এখন পুরাই ঠান্ডা। আসলে খুব খারাপ লাগছিল।

:)

১৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০৪

বাকাট্টা বলেছেন: ভাই, আবু তালিব মূর্তি পূজারী ছিলেন

৫৬। এ কথা সত্য যে, তুমি যাদের ভালোবাস তাদের প্রত্যেককে তুমি সুপথে চালিত করতে সক্ষম হবে না ৩৩৮৮। কিন্তু আল্লাহ্‌ যাকে ইচ্ছা করেন সুপথ প্রদর্শন করতে পারেন। কে সুপথ লাভ করবে তিনি তা উত্তম রূপে জানেন।(সুরা কাসাস)

৩৩৮৮। হযরত মুহম্মদের [সা ] চাচা আবু তালেবের মৃত্যুর পরে আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। হযরত [সা ] এই চাচাকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন এবং তিনিও হযরতকে [ সা ] বিপদে সাহায্যে এগিয়ে আসতেন এবং প্রতিটি আচরণে হযরতের [সা ] সাথে বন্ধুসুলভ আচরণ করতেন। স্বাভাবিকভাবেই হযরত [সা ] অত্যন্ত উদ্বিগ্ন ছিলেন যে তাঁর চাচা যেনো সত্য ধর্মে অর্থাৎ ইসলামে প্রতিষ্ঠিত অবস্থায় দেহত্যাগ করেন। কিন্তু তাঁর চাচা পিতৃপুরুষদের ধর্মে অনড়ভাবে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। সুতারাং তাঁর মৃত্যুর পরে ,তার পরিণতির কথা চিন্তা করে স্বাভাবিকভাবে হযরত [সা] দুঃখে অভিভূত হয়ে পড়েন। এই ছিলো আয়াতটি অবতীর্ণ হওয়ার প্রেক্ষাপট। এরূপ ঘটনা সকলের জীবনেই ঘটতে পারে। এরূপ ক্ষেত্রে আমাদের দুঃখ করতে নিষেধ করা হয়েছে। যাদের আমরা ভালোবাসি, তারা সব সময়ে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গী বা মতামত বা বিশ্বাস গ্রহণ নাও করতে পারে। আমরা তাদের বিচার করতে পারি না। আল্লাহ্‌ যাকে যে ভাবে খুশী পরিচালনা করার ক্ষমতা রাখেন। একমাত্র আল্লাহ্‌-ই সকল অদৃশ্য খবরের মালিক। মানুষের অন্তরের খবরও আল্লাহ্‌ জ্ঞাত।

ধন্যবাদ।

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তিনি রাসূল দ. ‘র অধীনে ফর্মাল ইসলাম গ্রহণ করেননি এ কথাটা সত্যি। কিন্তু ইব্রাহিম আ ‘র অধীনে ইসলামে ছিলেন। আর তার সরাসরি পূর্বপুরুষদের সবাই ছিলেন মুওয়াহিদ/হানিফ/ মিল্লাতে ইব্রাহিমি। আবার সেই বংশে অনেকে মূর্তিপূজারীও ছিলেন। দুটা িভন্ন। আমি একটা পোস্টের লিংক দিচ্ছি ভাই।



কিন্তু উপরের আলোচনায় তাঁকে মূর্তি পূজারী বলা যায় না।

১৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

বাকাট্টা বলেছেন: দুঃখিত লিংকটা দিতে ভুলে গেছি

Click This Link

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: Click This Link
এই পোস্টের আলোচনায়।

আর রেফারেন্সটা ভালভাবে দেখব ইনশাআল্লাহ। কথাও হবে।

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪০

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: বাকাট্টার জ্ঞান নিয়া আমার প্রশ্ন থাকলেও আরেকটা টপিকে প্রশ্ন ছিল । অল রেডি ২বার পেলাম মুহাম্মদ (স) এর চাচা আবু তালিব কে নিয়ে । আমি যেটা জানতাম এত দিন সেটা হচ্ছে তার মৃত্যু পরবর্তি পরিনতী নিয়ে নবী (স) চিন্তিত থাকতেন । কিন্তু আপনার মতে তিনি ইসলাম ধর্মের অনুসারি ছিলেন । একটু ডিটেল বুঝাবেন কি ?
আর পোষ্ট বিষয়ক কমেন্ট করব আগামী কাল PC থেকে ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রিয় হিমুভাই,
আপনি এত বেশি কষ্ট করেছেন দেখে কৃতজ্ঞ লাগে রে ভাই। আমার ডেস্কটপ কালকে রাত্রে ক্র্যাশ করেছে। কতবার সবাই বলল, ইউপিএস নাও... ঝড়ে বক মরে, আর আমার ডেস্কটপ মরে। গুরুত্বপূর্ণ একটা জায়গার পাসওয়ার্ড শেষ। হাড্ডিতে ছিল। তবে রিকভারির আশা হয়ত আছে।

নবী দ.'র সম্মানিত চাচা বিষয়ে ৪ মত পাওয়া যায়,

১. তিনি ফর্মাল মুসলিম ছিলেন। এটা দুর্বল মত বলা হয়।
২. তিনি মুসলিম ছিলেন, তবে ইব্রাহিম আ.'র সময় থেকে প্রচলিত ইসলামে।
৩. তিনি কোন ধর্মেরই তেমন অনুসারী ছিলেন না। একেবারে অকেজো একটা কথা।
৪. তিনি মূর্তিপূজারী ছিলেন (এক বিন্দু প্রমাণ নাই ইতিহাসে)।।

আমরা জানি, তাঁর মহান এই চাচা সম্পর্কে একটা হাদিসের কথা বলা হয়-

তিনি ইসলাম গ্রহণ না করায় (!) পায়ের নিচে আগুনের জুতা পরানো হয়েছে, সেই জুতার তাপে মাথার মগজ টগবগ করে। অমুসলিমের জন্য এটাই সর্বনিম্ন শাস্তি। আর রাসূলের জন্য ভালবাসা থাকাতে এই সর্বনিম্ন শাস্তি তিনি পাবেন। (!)। এইনি রাসূল দ.'র প্রতি ভালবাসা দেখানোর পুরস্কারের নমুনা?

আমি জানি না এই হাদিস আসলেই হাদিস, নাকি বাণ।
আমি শুধু এইটুক জানি, যারা এই 'হাদিস' বর্তমানে বর্ণনা করে, তাদের আরো হাজারটা কাজেই প্রমাণিত যে তাদের ঈমানে মোটামুটি কয়েকশ ধরনের ত্রুটি আছে।

এটাও আমরা জানি যে,
খারিজাইট, শিয়াইট, মুনাফিকুন ও ইয়াহুদা- এই সুস্পষ্ট চারটা পক্ষ (আলাদা আলাদা পক্ষ এবং একে অন্যের বিরোধী) অসংখ্য হাদিস জাল করেছেন।

কিন্তু আমি জানি না এই হাদীসের বর্ণনাক্রম বা রাবীদের বিষয়ে।



কেউ যদি সমস্ত নবী ও রাসূল আ. গণকে মানেন এবং একমেবাদ্বিতীয়ম্ আল্লাহ্ কে যে কোন নামে মানেন (আল্লাহ্/প্রকৃতি/ঈশ্বর/গড) এবং তারপর তিনি যদি যে কোন ধর্মে বিশ্বাসী থাকেন তবে তাঁর কোন চিন্তাই নেই।

Click This Link

এটা হল কুরআনের অনুসিদ্ধান্ত। কুরআনের এই অনুসিদ্ধান্ত অনুযায়ী হজরত আবু তালিব রা. যদি অগ্নিপূজারী বা নক্ষত্রপূজারীও হয়ে থাকতেন, তাহলেও তাঁর কোন চিন্তা নেই। সেখানে তিনি কোন ধরনের পূজারী নন, তাঁকে আল্লাহ জাহান্নামে দিবেন?

এটাকে কি আল্লাহর ন্যায়বিচারের সাথে যুক্ত করা যায়? না।

এই হল প্রকৃত ব্যাখ্যা। সাইয়্যিদুনা আবু তালিব রাদ্বিআল্লাহু আনহু ছিলেন আজীবন নবী দ.'র সমর্থক। প্রতিটা কাজের সমর্থক। প্রকাশ্যেই। শুধু তিনি কৌশলের জন্য প্রকাশ্যে মুসলিম হওয়ার কথা বলেননি। এবং প্রকাশ্য মুখে আব্রাহাম আ.'র কথা বলেছেন। আব্রাহাম আ.'র ধর্মে থাকলে এবং রাসূল দ.'র প্রতি ধর্মীয় শত্রুতা না রাখলে তিনি নি:সন্দেহে মুমিন এবং জান্নাতী যেহেতু তাঁর গোত্র ছিল স্বয়ং আব্রাহাম আ.'র অনুসারী।

উপরের কমেন্টেও একটা লিংক ছিল। ওটা কিন্তু দেখতে হবে আরো একটু ডিটেলের জন্য।

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৮

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:


জামাতিদের নিতী

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এক্সাক্টলি! এই কষ্টের কথা কারে বলি? ওই জামাতি তো আর সব কু ক্ল্যাক্স ক্ল্যান বা বজরং দল বা শিবসেনা বা আল কায়েদা বা তালেবানের মতই হুবহু একই রকম।

ওরা কেউ খ্রিস্টান-হিন্দু বা মুসলিম নয়, সবাই পারভার্ট পশু যাদের একমাত্র কাজ গণহত্যা জাতিগত বিদ্বেষ। কেমন আছেন হিমুভাই?

১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪১

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: কাকে জানি ঐদিন বলছিলাম খুউব ভাল আছি তার পর রাত ১২টায় খাইছিলাম আইসক্রিম বাছ আর কে পায় কাশি-জরে কাইত । তাই খুব বলে বিপদ ঘাড়ে আনতে চাইনা :P

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নানা, বলেন হিমুভাই, খুব খুব খুবই ভাল আছি। বলতে থাকেন। আমার অবস্থা দেখেন, ডেস্কটপ ক্রাশ করেছে। তারপর থেকে কোন ফেবুতে ঢুকতে পারছি না।

১৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

েরজা১৩েহপী বলেছেন: রাসূল দ.'র এই চাচা মুশরিক ছিলেন এমন প্রমাণ পেলে আমার জ্ঞান আরো বাড়ত। তিনি ইব্রাহিম আ.'র ইসলামে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন এবং সেই দ্বীনেই ঈমান রেখে মৃততুবরণ করেছেন।




এই বিষয়টি আমি আসলেই জানতাম না লিসানী ভাই। একটি বিস্তারিত পোস্ট দিয়েন সময় করতে পারলে।

আপনাকে আমার লিংকে এ্যাড করলাম।

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমি কৃতজ্ঞ ভাই। ইনশাআল্লাহ। অবশ্য একটা পোস্টে এই নিয়ে খুব সুন্দর কমেন্ট ছিল। আমি আপনার ব্লগে লিংক দিয়ে আসবে খুজে পেলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.