নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পেস-টাইম

there is no problem in the heavens and earth ;) problem lies in three places... beneath, between and within the hells.

গোলাম দস্তগীর লিসানি

বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।

গোলাম দস্তগীর লিসানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন দেখি কী বিশ্বাস করতে হবে নিজের সম্পর্কে

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০





১. প্রত্যেক মানুষ প্রায় অসীম শারীরিক-মানসিক সক্ষমতা নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাই মস্তিষ্কের মাত্র দশভাগ, তথা শরীরিক শক্তির ১০% ব্যবহার করলেই বদলে দিতে পারে পুরো পৃথিবীর ইতিহাস।



২. মস্তিষ্ক/স্মৃতি/নার্ভের একক- নিউরন সৃষ্টির পর মুহূর্ত থেকে আমার জীবনের শেষ বিন্দু পর্যন্ত আমার পঞ্চ ইন্দ্রিয় চোখ কান নাক জিহ্বা ও ত্বক যত তথ্য পেয়েছে, তার সবই অবিকৃত সংরক্ষিত আছে আমার ভিতরে- অর্থাৎ, আমি সবই মনে রাখি। শুধু খুঁজে নিতে হয়। স্মৃতিভ্রষ্টতা, মুখস্ত করা ও অভ্যস্ত হওয়ার অভিশাপ থেকে আমি মুক্ত।



৩. আমার শরীরের প্রতিটা কণা আমার আদেশে সাড়া দেয়। হৃদপিন্ড অসাড় (অনিয়ন্ত্রণযোগ্য) নয়, তেমনি পাকস্থলীর পেপটিক জু্স, লালাগ্রন্থির লালা থেকে শুরু করে বোনম্যারোর অণুচক্রিকা পর্যন্ত শরীরের প্রতিটা অঙ্গের, প্রতিটা তরলের নির্গমন এমনকি উৎপাদন আমারই নির্দেশনার অধীন। তাই আমি চাইলে পাকস্থলীতে সিক্রেশন হবে, না চাইলে নয়। বাত-রক্তশূণ্যতা-হাইপারটেনশন-গ্যাস্ট্রিক থেকে শুরু করে প্রতিটা অঙ্গ ও তরলনির্ভর অসামঞ্জস্য তাই প্রত্যক্ষভাবে আমি নিজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।



৪. আমার শরীর ত্রিমাত্রিক, কিন্তু কোন একভাবে মন চতুর্মাত্রিক। এ কারণেই, ভবিষ্যতে ঘটবে এমন কিছু ঘটনা আমি অতীতে জেনে বসে আছি। প্রত্যেকে, জীবনের কোন না কোন সময়ে, যার কোন ব্যাখ্যা নেই।



৫. শব্দের/তথ্যের/প্রণোদনার শক্তি অসীম। যে শব্দের আলোড়ন আমার ভিতরে বেশি পড়ে, আমার মন সেভাবেই গড়ে ওঠে।



৬. চারপাশ আমার ভিতরে যে বাস্তবতা ও বিশ্বাস পুঁতে দিয়েছে, তা চারপাশের অবদান। আমি নিজে বেছে নিতে পারি, কোন শব্দ ও অনুভূতি আমার কাছে বেশি আসবে। এভাবে নিজের বাস্তবতা ও বিশ্বাস আমি নিজেই বদলে নিতে পারি।



৭. নিউট্রিনো নন-রিঅ্যাক্টিভ, তাই সর্বভেদী। ইউরেনিয়াম সুপার রিঅ্যাক্টিভ, তাই আত্মধ্বংসী। আমার মানসিক ও শারীরিক প্রো-অ্যাক্টিভিটি নির্ধারণ করবে আমার ভবিষ্যত অগ্রগতিকে ও অগ্রগতির হারকে।



৮. আমার অবচেতন মন ও অচেতন মন আমার চালক। সামান্য প্রচেষ্টায় বিগত জীবনের সম্পূর্ণ অবচেতন ও অচেতন মনের গঠনতন্ত্রকে বদলে দিতে পারি আমূলভাবে।



৯. আমি কী পারি না, সেটা খুঁজে বের করা আমার পক্ষে অসম্ভব, কী পারি, তাও।



১০. আমি প্রচলিত যে কোন ধর্মবিশ্বাসী হয়ে থাকলে, অসীম মানসিক ও আত্মিক শক্তিরও অধিকারী। কারণ মুসলিম-খ্রিস্টান-ইহুদি-হিন্দু-বৌদ্ধ হয়ে থাকলে আমি তাঁর ফুঁৎকার ও প্রতিনিধি। প্রতিনিধির অধিকার থাকে প্রভুর রাজত্বজুড়ে। মহান স্রষ্টার প্রভুত্ব যতদূর বিস্তৃত, আমার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ততদূর ছড়ানো।



১১. আমি যতদিন খুশি ততদিন বাঁচতে পারি, যতটুকু চাই ততটুকু সুস্থ থাকতে পারি, যতটা খুশি ততটা কাজ করতে পারি- পরিবর্তিত করতে পারি যা খুশি- এটাই আমার, মানুষের পরিচয়।



মন্তব্য ৮১ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৮১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

লেখোয়াড় বলেছেন:
দারুন!!

++++++++++++

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ লেখোয়াড় ভাই!

২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: :)

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা করবো জয়!

৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

মৃন্ময় বলেছেন: +++

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
এটাই আমার মানুষের পরিচয় । ++
অমানুষদের নিয়েও একটা দিয়েন পোষ্ট B-)

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অমানুষত্ব নিয়ে পোস্ট দিতে দিতে ক্লান্ত হয়েইতো এবার মনুষ্যত্ব নিয়ে একটা পোস্ট দিলাম।

চলবে... ;)

৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন: +++++++

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অ্যাত্তোগুলো।

৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমার আমিকে চিনে
আজ এসো করি চিৎকার
উল্লাসে ব্যাথায় হর্ষে বেদনায়
এসো জাগি হু হুংকারে....

সকল শুভ আত্মার জাগরন হোক-
শক্তিশালী হোক, প্রত্যয়ে, প্রেরণায়
সাফল্যে বিজয়ে
আলোর অন্তহীন প্রজ্বলনে।।

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনন্তরূপ সৃষ্টি করলেন সাঁই,
শুনি মানবের উত্তম কেহই নাই,
দেবদেবতাগণ, করে আরাধন-
জন্ম নিতে মানবে...

মন যা কর ত্বরায় কর এই ভবে,
এমন মানব জনম আর কি হবে???

৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

সহীদুল হক মানিক বলেছেন: +++

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনার প্রোপিক তো সব সময় হাসতেই আছে। হাউ হোয়াট?

৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

সুমন আহমাদ স্বাধীন বলেছেন: দারুন!!

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা সবাই আল্টিমেটলি দাস এবং স্বাধীন- আজব না ভাই?
ভাল থাকুন সবসময়।

৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

আমিনুর রহমান বলেছেন: চমৎকার +++

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

আফিফা মারজানা বলেছেন: লিসানী ভাই
এই ভিতরগত ব্যাপারটা আসলে অদ্ভুত ও ভয়ংকর লাগে আমার কাছে ।দুটি পরস্পর বিরোধী প্রচন্ড শক্তিকে নিজের কবজায় এনে সঠিক ভাবে পরিচালনা . . . . . . . . . আমার মাথার মধ্যে জট পাকিয়ে যায় . . . . . . . . . .

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই শক্তিটা অদ্ভুত নয়, ভয়ংকরও নয়। শুধুই ম্যানেজমেন্টটুকু জেনে নিতে হবে। ব্যস।

দুটি পরস্পরবিরোধী প্রচন্ড শক্তি- আপাত দৃষ্টিতে পরস্পরবিরোধী শক্তি। কিন্তু যখনি আমরা এই দিকে মনোনিবেশ করব, তখন শক্তিদুটা যে শুধু পরস্পরের বিরোধী থাকবে না তাই নয়, বরং তারা পরস্পরের সহযোগী হবে।

যেমন, একটা কম্পিউটারে আগে থেকে থাকা এক জিবি রামের সাথে আরো এক জিবি ইনক্লুড করলেন...

এই তথ্যগুলোর চর্চায় থাকুন, দেখবেন, এইসব বিষয় সবাই ম্যানেজ করার চেষ্টা কেন করে না তা ভেবে মাথায় কষ্ট হবে, কিন্তু মরার আগ পর্যন্ত কোন বিষয়ই জট পাকাতে পারবে না।


অনেক অনেক ভাল থাকুন আফিফা আপু।

১১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০

রাসেল ভাই বলেছেন: ১. প্রত্যেক মানুষ প্রায় অসীম শারীরিক-মানসিক সক্ষমতা নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাই মস্তিষ্কের মাত্র দশভাগ, তথা শরীরিক শক্তির ১০% ব্যবহার করলেই বদলে দিতে পারে পুরো পৃথিবীর ইতিহাস।

কানের পাশ দিয়ে গেলো, ইতিহাস কিভাবে বদলাবে হয়তো নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করতে পারে । বুঝাইয়া বললে খুশি হমু ।


ভিন্নধর্মি পোষ্ট । ভাল লেগেছে ।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যেমন, থমাস আলভা এডিসনের আগ পর্যন্ত মানুষ জানতো, সবভাবে আলো জ্বালানো যায়, কিন্তু তার জন্য আগুন জ্বালার প্রয়োজন পড়ে। এডিসনই প্রথম প্রমাণ করলেন, আগুন না জ্বেলেও আলো জ্বেলে দেয়া যায়।

ব্যস, বদলে গেল মানব ইতিহাসের অতীত সমীকরণ।


কিন্তু এজন্য এডিসনকে মাত্র ১০ হাজার বার ব্যর্থ হতে হয়েছে।

১২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

কালীদাস বলেছেন: লিমিটলেস মুভিটা দেইখেন। মজা পাইবেন :)

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই এটা আমার অলটাইম ফেভারিট হলমার্কে আছে! আই সিম্পলি লাভ ইট। আসলে আমরা সবাই লিমিটলেস, শুধু জানি না।

১৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: দারুণ!!

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ!

১৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

নােয়ফ চৌধুরী বলেছেন: অনেক ভালো লাগল ।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৪

রবিন মিলফোর্ড বলেছেন:
++++++++ :)

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও এত্তোগুলো প্লাস।

১৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৩

স্বপনবাজ বলেছেন: ++++++++

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯

শের শায়রী বলেছেন: ফেবুতে শেয়ার দিলাম ভাই।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কৃতজ্ঞ বোধ করছি। প্লিজ চালিয়ে যান কিয়ামাতের আলোচনাটা।

১৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

একজনা বলেছেন: চমৎকার কিছু কথা। ভালো লাগল।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই পর্যায়ে যাঁরা যান, তাঁরাই অমর হন, তাঁরাই বলেন,

আমি আপনারে আজ চিনিয়াছি মোর খুলিয়া গিয়াছে সব বাঁধ।

১৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

হাসি .. বলেছেন: অনেক গুলো ++

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পৃথিবীতে প্রত্যেক যুগে, প্রত্যেক জনপদে, প্রতিটা ভাষা ও জনগোষ্ঠীতে এমন উপলব্ধিতে মানুষ সব সময়েই উপনীত হয়েছেন, হচ্ছেন, মানবজাতি যতদিন থাকবে ততদিন পর্যন্ত হতেই থাকবেন।

কারণ এটাই মানুষের বেসিক ইন্সটিঙ্কট।

২০| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

মিজান আফতাব বলেছেন: চমৎকার কিছু কথা।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এবং প্রতিটাই অক্ষরে অক্ষরে সত্যি। অগুণতি শুভেচ্ছা ভাই।

২১| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

ছোট গ্রাম বলেছেন: +

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: :)

২২| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

মেলবোর্ন বলেছেন:
৪. আমার শরীর ত্রিমাত্রিক, কিন্তু কোন একভাবে মন চতুর্মাত্রিক। এ কারণেই, ভবিষ্যতে ঘটবে এমন কিছু ঘটনা আমি অতীতে জেনে বসে আছি। প্রত্যেকে, জীবনের কোন না কোন সময়ে, যার কোন ব্যাখ্যা নেই।--

এটা তো আমার সাথে প্রায়ই হয় তখন মনে করতাম অবচেতন মনের ভুল এখন দেখি ঘটনা সত্য মানে আমি একা নই আর মানুষের মনের পাওয়ারের ফলে আমি কোন ঘটনা বা স্থান আগেই ভেবে ফেলেছি বাস্তবে দেখা বা সেখানে যাওয়ার আগে। -- ব্যপারটা নিয়ে আরো স্টাডি করার ইচ্ছা জাগছে দেখি গুগুল মামা কি বলে। আর আপনি আরো জানলে আলাদা পোস্টে দিবেন কি? বিশাদ জানার ইচ্ছা আছে ।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই বিশাল আলোচনা করব, যেটুকু জানি তার সবটুকু।
কারণ আপনার আমার উপর অধিকার আছে। ভাল যা বলবেন, তা করতেই হবে।

২৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫০

কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
ভালো লাগলো । শুভেচ্ছা সতত ।


আমি এক অনন্য মানুষ
আমার আত্বিক ক্ষমতা অসীম
সারা পৃথিবী আমার
যেখানে দরকার সেখানে যাব
যা প্রয়োজন তাই নেব
যা চাই তাই পাবো ।





১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে মানুষের কল্যাণ করবো।

২৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একাদশতম ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম :)

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কিছু কথা বলতে পারিনি, ডাউট তৈরি হতে পারে, এজন্য। ভাল আছেন তো?

২৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এটা আপনার মৌলিক লেখা? নাকি কোন বিদেশী লেখা থেকে অনুপ্রানিত?

১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই মৌলিক বলতে যদি বোঝান লেখাগুলো কারো কাছ থেকে নিয়েছি কিনা, কোথাও থেকে কোন লাইন কপি পেস্ট বা হুবহু তুলেছি কিনা, বা কোন দেশি বা বিদেশি একক বা দশটা আর্টিকেল থেকে নিয়েছি কিনা-

সে হিসাবে লেখাটা মৌলিক।

তবে এইসব কথা তো আর আমার মাথা থেকে বেরোয়নি। বহু বছর ধরে এসব পড়ি, নানা ধরনের কোর্স করতে করতে আরকী...

২৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৯

রাইসুল নয়ন বলেছেন: চরম লিখেছেন ভাই ...

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ফোকাস করলে আরো এত্তো এত্তো থলের বিড়াল বের হয়ে আসবে। অনেক শুভেচ্ছা নিন ভাই।

২৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

নস্টালজিক বলেছেন: চারপাশ আমার ভিতরে যে বাস্তবতা ও বিশ্বাস পুঁতে দিয়েছে, তা চারপাশের অবদান। আমি নিজে বেছে নিতে পারি, কোন শব্দ ও অনুভূতি আমার কাছে বেশি আসবে। এভাবে নিজের বাস্তবতা ও বিশ্বাস আমি নিজেই বদলে নিতে পারি।



খুব ভালো লাগছিলো পড়তে!


শুভেছা, লিসানি!


ভালো থাকুন নিরন্তর!

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনিও ভাল থাকুন কবি! কবিকে কখনো কবি ছাড়া আর কিছু সম্বোধন করতে ভাল লাগে না ভাই। অনেক অনেক ভাল থাকুন।

২৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

আমি সাজিদ বলেছেন: অটো সাজেশনের মতোন অনেকটা। খুবই ভালো লাগলো।

কিন্তু আমি যা নিজেকে বলছি মানে নিজের অবচেতন মন কে যেসব পজেটিভ কথা বলছি তা বাস্তবের পৃথিবীতে আসলে অনেকটা মিলে না ।

এতে আমার হতাশা বাড়ে।

এটার উত্তর কি?

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অটোসাজেশন ব্যবহার করতে পারছি না আমরা।

ধরুন, আমি একজন সার্জন। হাতে একটা ছুরি আছে। কিন্তু অপারেশন ভালভাবে করতে পারছি না।

এর মূল কারণ কিন্তু ছুরি নয়, মূল কারণ হল, ছুরি ব্যবহারের যে আর্ট সেটা পুরো রপ্ত হয়নি। তাতে কী সাজিদ ভাই? হবে। হবেই।

২৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

আমি সাজিদ বলেছেন: অনেকবার এটা পড়েছি যে নিজের মস্তিষ্ক কে ১০% ব্যবহার করলে যে কেউ তার চারপাশ পাল্টে দিতে পারে।কিন্তু কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?উপায় টা নিয়ে ডিটেইলস বলবেন কি?

সেটা কি ধ্যান? বা মেডিটেশন?

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সঠিকভাবে মেডিটেশন করতে পারা হল ১০% ব্যবহার করতে পারার প্রথম সিঁড়ি।

ধ্যানই সিঁড়ি, এ ছাড়া তো হবে না।

কিন্তু প্রথম সিঁড়ি। এরপর আরো বিশাল কিছু পড়ে আছে।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধ্যান একটা উপলক্ষ্য, সে নিজে কোন লক্ষ্য নয়।
যেমন, নামাজ একটা উপলক্ষ্য (পড়তেই হবে, মুসলিম হিসাবে কোন মাফ নেই), কিন্তু আল্লাহ হলেন লক্ষ্য।

কারো কারো কাছে নামাজটাই লক্ষ্য হয়ে যায়, তখন মূল লক্ষ্যের মূল শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ে। যেমন জামাত শিবির। তাদের বিন্দুমাত্র ন্যায়বিচারে বিশ্বাস নেই, বিন্দুমাত্র পরকালে বিশ্বাস নেই, বিন্দুমাত্র আল্লাহর অসীম ক্ষমতায় বিশ্বাস নেই- যদি থাকত, তাহলে এই কাজগুলো করতে পারত না। তাদের বিশ্বাস শুধু নিজেদের নেতাদের প্রতি সমর্পিত। তাদের সিজদার লক্ষ্যস্থল পাল্টে গেছে।

তেমনি, ধ্যানও কারো কারো লক্ষ্য হয়ে ওঠে, তখন তিনি বিচুত হয়ে পড়েন। তিনি শুধু ধ্যানই করতে থাকেন এবং শুধু ধ্যানের রসই পান, ১০% ব্যবহার করে পৃথিবী বদলানো? তা আর হয়ে ওঠে না।

কারো কারো লক্ষ্য হয়ে পড়ে অলৌকিকতা/ কারামাত/ সুপার পাওয়ার, যা এই সিঁড়ির পরবর্তীতে আসা অবভিয়াস একটা লেভেল, তখন তিনিও লক্ষ্যচুত হয়ে পড়েন।

কারো কারো লক্ষ্য হয়ে ওঠে খ্যাতি/সম্পদ/ক্ষমতা। ব্যস, সরে আসা।

তাহলে ১০% ব্যবহারের পদ্ধতি কী? কোন না কোনভাবে ধ্যান করতেই হবে,

-নামাজ একটা ধ্যান।
-মোরাকাবা, মুশাহিদা, কনটেমপ্লেশন তো ধ্যানই।
-কাজে সর্বৈব মনোযোগ আনতে কেউ কেউ দারুণ সব পদ্ধতির আশ্রয় নেন, তাও ধ্যান।

ধ্যানের পর যেটা সবচে গুরুত্বপূর্ণ, তা হল, গাইডেন্স। একমাত্র নবীগণ ছাড়া আর কেউ ব্যক্তিগত গাইডেন্স ব্যতীত এতটা উপরে যেতে পারেননি।

এখন, আপনার ধ্যান করার পদ্ধতি যদি পারফেক্ট হয় এবং আপনার গাইড যদি পারফেক্ট হন, তখন বাকি থাকে মাত্র একটা বিষয়, তা হল, আপনি চেষ্টা করবেন কিনা।

যদি করেন, ১০% ব্যবহার থেকে আপনাকে কেউ সরাতে পারবে না।

৩০| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি একজন সিলভা গ্রাজুয়েট।কিন্তু এখন করি না চর্চা।এদের লং রিলাক্সজেসনটা ভালো লাগতো।

বেশ কয়েকটা রিভিউতে পড়লাম সব সময় আলফা সার্কেলে থাকা ভালো না।কিন্তু আলফা লেভেলে থাকার সাজেশন এরা দেয় ।

বিটাতে যখন যাবে কেউ তখন তালগোল পাকিয়ে ফেলবে।এটা নিয়ে কিছু বলেন। আর কিভাবে বুঝবো আমি সঠিক ভাবে ধ্যান করতে পারতেছি?

ইচ্ছা করলে আমি এখন রিফ্রেশ কোর্স করতে পারি।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: গ্রাজুয়েশন লেভেল পর্যন্ত সিলভাতে থাকুন ভাই। তাদের সবগুলো সহায়ক কোর্সে অংশ নিন। অসাধারণ শিক্ষা দেয় তারা। সিলভা হল পৃথিবী বদলানো একটা মাইলফলক।

আলফার সাথে বিটার তালগোল পাকানোর সমস্যা অন্য কোথাও।
সঠিকভাবে চর্চার অভাব, অথবা অকারণে অপ্রযোজ্য বেশি বেশি মেডিটেশন করে ফেলা।

আলফা-বিটা-থিটা-ডেলটার সমীকরণ মানুষের জন্য একটা পর্যায় পর্যন্ত আলাদা। সেই পর্যায় পেরিয়ে আসলে সবই এক। এটাই তো সেই মজার স্টেট, যেখানে আমরা যেতে চাই।

৩১| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

আমি সাজিদ বলেছেন: সঠিকভাবে চর্চার অভাব, অথবা অকারণে অপ্রযোজ্য বেশি বেশি মেডিটেশন করে ফেলা।

অকারণে অপ্রযোজ্য

মানেটা ব্যাখ্যা করে বলবেন?

আর এইটা জানি শিশুরা আলফা স্টেজে থাকে।বয়স বেশী হবার সাথে সাথে বিটাতে মানুষের আনাগোনা বাড়তে থাকে।

প্রথম ধাপ যদি মেডিটেশন হয় তবে মস্তিষ্ককে কার্যকরভাবে ব্যবহার করার পরের স্টেপ গুলো কি?বল্বেন দয়া করে?

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সাজিদ ভাই আমরা পৃথিবীতে যা-ই করি, তার কোনটাই কিন্তু ভাল না এবং কোনটাই মন্দ না।

সবকিছুতেই একটা মধ্যবর্তী মাত্রা আছে, সেটাই আসল জায়গা।

যেমন, খাওয়াদাওয়া, সাইয়্যিদুনা রাসূল দ. খাওয়া নিয়ে যা বলেছেন, সেই একই কথা বলেছেন মহামতি গৌতম বুদ্ধ। পাকস্থলীর তিনভাগের একভাগ খাদ্য দিয়ে ভর্তি করা।

এরচে কম খেলে খারাপ, বেশি খেলেও খারাপ।
ঠিক তেমনি, ধ্যান ব্যক্তিবিশেষে নির্ভর করে। কেউ যদি নাফসে কামিলা লেভেলে পৌছাতে চান, তাঁর জন্য এক নাগাড়ে, নন স্টপ ৪০ দিনের অনড় ধ্যান একটা মোটামুটি আবশ্যিক বিষয়।

কিন্তু আমরা যারা পার্থিবকে সাথে নিয়ে চলতে চাই, আমাদের জন্য ২১ মিনিটের ঊর্দ্ধের ধ্যান (প্রাচীণ ভারতীয় শাস্ত্রে তাকেই ধ্যান বলা হয়, যে ধ্যানটা ২১ মিনিটের উর্দ্ধে যায়। এরচে নিচেরটাকে বলা হয় অন্যকিছু, আর ৪০ দিনেরটাও ধ্যান, কিন্তু তাকে বলা হচ্ছে সমাধি, আবার কেউ কেউ ২ মিনিটের জন্যও সমাধিতে যেতে পারেন...) দিনে ২ বারের বেশি প্রয়োজন নেই।

তবে যদি ৫-১০ মিনিটের ধ্যান হয়, সেটা দিনে পাঁচবারও হতে পারে।

তাই আমরা যারা পার্থিবকে আগামী কয়েক বছরের জন্য সম্পূর্ণ দূরে সরাতে চাই না, তাদের আবশ্যক হল, দিনে দুবারের বেশি ধ্যান না করা।

দিনে দুবারের বেশি ধ্যান করা একটা নেশা। এটা তখনি খারাপ, যখন আমি পাশাপাশি পার্থিবকেও রাখব। তখনি ভাল, যখন আমি শুধু আত্মিকতা ও আধ্যাত্মিকতায় চলছি।

তাই দেখা গেছে, যারা দুবারের বেশি ধ্যান করেন, তারা সাধারণত বাহ্যিক জগতে চলাফেরার সময় একটু তালগোল পাকিয়ে ফেলেন।

পরের স্টেপগুলো ওইযে, পারফেক্ট গাইডেন্সে পারফেক্টভাবে আগানো, ধ্যানতো পাশে আছেই, কিন্তু ধ্যান স্বয়ং তা অর্জন করে দিবে না। সহায়তা করবে মাত্র।

৩২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

আমি সাজিদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধ্যান একটা উপলক্ষ্য, সে নিজে কোন লক্ষ্য নয়।
যেমন, নামাজ একটা উপলক্ষ্য (পড়তেই হবে, মুসলিম হিসাবে কোন মাফ নেই), কিন্তু আল্লাহ হলেন লক্ষ্য।

কারো কারো কাছে নামাজটাই লক্ষ্য হয়ে যায়, তখন মূল লক্ষ্যের মূল শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ে। যেমন জামাত শিবির। তাদের বিন্দুমাত্র ন্যায়বিচারে বিশ্বাস নেই, বিন্দুমাত্র পরকালে বিশ্বাস নেই, বিন্দুমাত্র আল্লাহর অসীম ক্ষমতায় বিশ্বাস নেই- যদি থাকত, তাহলে এই কাজগুলো করতে পারত না। তাদের বিশ্বাস শুধু নিজেদের নেতাদের প্রতি সমর্পিত। তাদের সিজদার লক্ষ্যস্থল পাল্টে গেছে।

তেমনি, ধ্যানও কারো কারো লক্ষ্য হয়ে ওঠে, তখন তিনি বিচুত হয়ে পড়েন। তিনি শুধু ধ্যানই করতে থাকেন এবং শুধু ধ্যানের রসই পান, ১০% ব্যবহার করে পৃথিবী বদলানো? তা আর হয়ে ওঠে না।

কারো কারো লক্ষ্য হয়ে পড়ে অলৌকিকতা/ কারামাত/ সুপার পাওয়ার, যা এই সিঁড়ির পরবর্তীতে আসা অবভিয়াস একটা লেভেল, তখন তিনিও লক্ষ্যচুত হয়ে পড়েন।

কারো কারো লক্ষ্য হয়ে ওঠে খ্যাতি/সম্পদ/ক্ষমতা। ব্যস, সরে আসা।

তাহলে ১০% ব্যবহারের পদ্ধতি কী? কোন না কোনভাবে ধ্যান করতেই হবে,

-নামাজ একটা ধ্যান।
-মোরাকাবা, মুশাহিদা, কনটেমপ্লেশন তো ধ্যানই।
-কাজে সর্বৈব মনোযোগ আনতে কেউ কেউ দারুণ সব পদ্ধতির আশ্রয় নেন, তাও ধ্যান।

ধ্যানের পর যেটা সবচে গুরুত্বপূর্ণ, তা হল, গাইডেন্স। একমাত্র নবীগণ ছাড়া আর কেউ ব্যক্তিগত গাইডেন্স ব্যতীত এতটা উপরে যেতে পারেননি।

এখন, আপনার ধ্যান করার পদ্ধতি যদি পারফেক্ট হয় এবং আপনার গাইড যদি পারফেক্ট হন, তখন বাকি থাকে মাত্র একটা বিষয়, তা হল, আপনি চেষ্টা করবেন কিনা।

যদি করেন, ১০% ব্যবহার থেকে আপনাকে কেউ সরাতে পারবে না।


অসাধারণ বলেছেন লিসানি ভাই ।

কিন্তু আমার গাইডের ব্যাপারটা কি হবে?সিলভা কে কি গাইড ধরতে পারি?

আর ১০% মস্তিস্ককে ব্যবহার করার উদ্দেশে ধ্যানের লক্ষ্য কি হওয়া উচিত?

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সিলভা আমাদের সর্ব্বোচ্চে নিয়ে যেতে পারে। কিন্তু সিলভার প্রতিষ্ঠাতা হোসে সিলভাকে দেখতে হবে, যদি সিলভা মেথডকে বিবেচনায় আনতে যাই। এজন্য সিলভা গ্রাজুয়েট লেভেলে পারফেক্ট। মোর দ্যান পারফেক্ট। তারপর ট্র্যাক চেইঞ্জ করতে হবে। আমি এখনো সিলভার প্রাথমিক শিক্ষাগুলোর মোহে পড়ে আছি, বারো বছর হয়ে গেল।

মেইলটা তো আর করা হল না। আজকে করব আশা রাখি।

এইজন্য ধ্যানের লক্ষ্য দিনে দুবারই যথেষ্ট। আর ধ্যানটা ধীরে ধীরে আপনার গাইডের দ্বারা পরিবর্তিত হবে। এমনভাবে পরিবর্তিত হবে যে, পরে গিয়ে আগের ধ্যানগুলোকে হাস্যকর খেলনা মনে হবে।

৩৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনার সাথে ব্যাক্তিগত পর্যায়ে যোগাযোগ থাকলে ভালো হত।

আমার ফেসবুক আইডি-

ফাহিম আহসান আল রশিদ

একটা মেসেজ দিলে আমি অ্যাড পাঠাবো ভাই।:)

১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সাজিদ ভাই আমার আইডি তো এখন বন্ধ আছে। ইনশাআল্লাহ ব্যক্তিগত যোগাযোগ হবে। ফেসবুকেও হবে। মেইল পাঠিয়ে দিয়েছি।

৩৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লাগলো কথাগুলো
+++++

১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অগুণতি ধন্যবাদ ভাই।

৩৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "যদি করেন, ১০% ব্যবহার থেকে আপনাকে কেউ সরাতে পারবে না।"

একটু খটকা লাগছে - এই প্রকৃয়ায় আল্লাহর অনুমোদনের বিষয়টি মনে হয় বাদ পরেগেছে। আমরা যে যত নিখুত ভাবে যত দীর্ঘ দিন চেস্টা করি না কেন আল্লাহ অনুমোদন না করলে ঐরকম উন্নত লেভেলে কোনদিনই যেতে পারব না। আর আল্লাহ চাইলে তার যেকোন বান্দাকে যেকোন সময় যেকোন লেভেলে নিয়ে যেতে পারেন। আমাদের চেস্টাগুলি শুধুই উসিলা বা উপলক্ষ মাত্র - এ'গুলিই চুড়ান্ত নিয়ামক নয়। - আমাদের বিশ্বাসটা এ'রকমই হওয়া উচতি - কি বলেন??

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার কথায় পূর্ণ সহমত। তাঁর অনুমোদন ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়।
যেমন, আমি ১০% ব্যবহার শুরুর পথে হাঁটা শুরু করলাম এবং মারা গেলাম। তাহলে তো আর কিছুই হবে না। অথবা পা হারালাম অথবা স্মৃতিভ্রষ্ট হলাম। আসলে আল্লাহর অনুমোদনের বিষয়ে দ্বিমত করার সুযোগ ধার্মিকদের জন্য নেই।

কয়েকদিন ধরে ভাবছিলাম ফেইট বা আল্লাহ নির্ধারিত ভাগ্য ও কর্মফল বা আপন হাতে পরিবর্তিত ভাগ্য নিয়ে একটা পোস্ট করব। কিন্তু সমস্যা হল, লেখাটাকে এক পোস্টে আনা সম্ভব নয়। হয়ত তিন পোস্টের সিরিজ করতে হবে।

এই নিয়ে ইসলামে অলরেডি দুটা ফের্কা আছে। এক ফের্কা বলছে যা করে শুধু আল্লাহ করে, আরেক ফের্কা বলছে,যা করার শুধু আমরা করি, আল্লাহ কিছু করে না। অথচ এই দুইয়ের মধ্যবর্তী বিশ্বাসটাই আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত ভাগ্যে বিশ্বাস।

অনেক অনেক দিন পর আপনার দেখা পেলাম ভাই। ভাল থাকুন অনেক অনেক।

আল্টিমেটলি তিনি আমাদের প্রতিনিধি করেই তো পাঠিয়েছেন, মানবমাত্রই তাঁর প্রতিনিধি।

৩৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: হ্যা, এ্যাকাউন্টে ঢোকা হয় না অনেক দিন।
সামুতে এখন আর পড়ারমত লেখা খুব একটা পাই না, তাই মাঝে মধ্যে বাইরে থেকে দেখেই চলে যাই।

যাই হোক, আপনার ভাগ্য বিষয়ক বিস্তারিত লেখার অপেক্ষায় থাকলাম। বিষয়টা আসলেও একটু গোলমেলে। আশা করি আপনি যথেস্ট সহজ করে লিখতে পারবেন।

আমরা আল্লাহর প্রতিনিধীতো বটেই, আর 'প্রতিনিধী' নিজে সিদ্ধান্ত গ্রনহকারী নয়, বরং মুল মালিকের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নকারী মাত্র। তাই আপনি যেসকল বিষয়ে বিশ্বাসের কথা বলেছেন তার মধ্যে এটাও অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন মনে করছি। তা না হলে আপনার বর্ণনামতে কিছু মানুষের কাছে নামাজ যেমন লক্ষ্য হয়ে যায়, ধ্যান যেমন লক্ষ্য হয়ে যায় তেমনি মস্তিষ্ক/নিজের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা - এ'গুলিও লক্ষ হয়ে যেতে পারে - আর সেটা নিশ্চই বিভ্রান্তি, কি বলেন?

১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: একজন প্রতিনিধি যদি শেষ পর্যন্ত উপলব্ধি করতে না পারে যে সে প্রতিনিধি, তাহলে তো কিছু্ই বাকি থাকে না।

কিন্তু এই ছত্রে ওই কথাটা খাটে না। কারণ লেখাটা প্রস্তুত করছিলাম আত্মবিশ্বাস ও মুক্তির মন্ত্র হিসাবে, সেখানে দাসত্ব বা বন্ধন যায় না। কিন্তু দাস তো অবশ্যই। এবং সেটাই চরম সত্যি।

সাবমিশনে পৌছতে না পারলে যাত্রা পূর্ণ হয় না। সেক্ষেত্রে তাও বিভ্রান্তি। অবশ্য অবশ্যই। আপাত এই দুইটা বিপরীত জিনিসকে ধারণ করতে না পারলে তো পূর্ণতা কখনো সম্ভব নয়।

৩৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৫

জেনো বলেছেন: কাঙ্গাল মুরশিদ ভাই কে অনেকদিন পর পেলাম।
এ বিষয়টা নিয়ে আগেও মন্তব্যে আলোচনা করেছিলেন, এবার পোস্ট
দিয়ে ফেলুন, মধ্যম পন্থা তো অবশ্যই প্রয়োজন।
প্রতিনিধি ব্যাপারটাও আলোচনার দাবি রাখে।
....

অটোসাজেশনগুলো বেশ সুন্দর হয়েছে।
একটা স্তরের পর এ সব কিছুই অর্থহীন হয়ে যায়।
জুনায়েদ ও মনসুর হাল্লাজ এর কথা মনে পরছে।

কেমন আছেন?

'চিত্রকর তুমি চিলেকোঠায় বসে ছবি আঁকো.....'
ভাই আমার চিলেকোঠাও নেই তাই চিত্রকরও হয়ে ওঠা হয়নি।

মায়ার জগতে জড়িয়ে পরছি দিনকে দিন।

কে কার জগতে আছি.................

সময় করে একদিন অনেক কথা হবে, শব্দ-বাক্যের ঝামেলায় না গিয়ে, আল্লাহ চাইলে।

আল্লাহ আমাদেরকে হিকমত দান করুন।

ধন্যবাদ।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তিনি অনেক ডিটেইলসে যান যে কোন আলোচনার, এটা ভাগ্যের বিষয় এমন একজন সহব্লগার পাওয়া। মত যার যার।

তাকদীর নিয়ে যেটুকু বোঝার চেষ্টা করি সেটা তো জটিল হয়ে ওঠে। কিন্তু প্রয়োজন পড়ে যায় নানা পরিপ্রেক্ষিতে।

প্রতিনিধির বিষয়টা খুবই ফেভারিট একটা বিষয়। মহাকালের তুলনায় 'নগণ্য' মানুষ হয়ে জন্মেছি তো, তাই কোন একটা মহত্ত্বের চাদর দিয়ে মানবতাকে ঢাকতেই হবে।

অটোসাজেশন তো বলাই চলে এক ক্ষেত্রে। কিন্তু এটা ঠিক অটোসাজেশন হয়তো না।

আ-হ্! একটা স্তরের পর সবকিছু অর্থহীন হয়ে পড়ে। পরম শূণ্যতা। নির্বাণ। ক্বালবুস সালিম। নাফসে ক্বামিলা। ফানাফিল্লাহ। কবে সাধুর চরণধূলা মোর লাগিবে গায়?

আলহামদুলিল্লাহ! কেমন আছি, এই কথাটার জবাব ব্লগে দেয়া যায় না। সর্বদা সবচে ভাল আছি।

চিলেকোঠার অধিকারী প্রতি চিত্রকর! আপনার চিলেকোঠা আছে, কেন লুকাচ্ছেন?

মায়ার জগত আর দায়িত্বের জগত খুব খুব খারাপ।

শব্দ-বাক্যের ঝামেলায় না গিয়ে... তিনি যেন চান। আপনার কমেন্ট তীব্র প্রশান্তিদায়ক।

হিকমত দান করুন। সর্বতো। সার্বিক। সর্বব্যাপী। আমিন।

৩৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০১

বুদ্ধিমান বলেছেন: ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও অন্তবিহীন শুভেচ্ছা ভাই।

৩৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসাধারণ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রিয় ডক্টর এক্স ভাই, আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। আপনার মনস্তাত্ত্বিক লেখাগুলো অসাধারণ লাগে।

৪০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০

ইলি বিডি বলেছেন: +++

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শুভেচ্ছা প্রতিনিয়ত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.