নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
চাঁদে ব্যক্তির ছবি দেখা যাওয়া নিয়ে অনেক বেশি বিনোদন হয়ে গেছে। অথচ ব্ষিয়টা এত খাটো করে দেখার যো নেই।
আসলেই চাঁদে ব্যক্তির ছবি দেখা যাবে। এতে অসম্ভব কিছু নেই। একটু এগিয়ে যাই-
ক. বিজ্ঞান: অবচেতন মন, রড ও কোন, আলো-আঁধারির খেলা
কসমিক বডি বা হ্যাভেনলি বডির মধ্যে আকাশে তাকালে মাত্র দুটা জিনিস সবচে বড়। কল্পবৈজ্ঞানিক আর্থার সি ক্লার্ক বলেছিলেন, চাঁদ এবং সূর্য এই দুইটা মাত্র আকাশের বস্তুকে আমরা সবচে বড় দেখি। অবাক ব্যাপার হল, চাঁদ আর সূর্য দুইটাকেই আমরা সমআকৃতির দেখি।
কিন্তু চাঁদ সাইকোলজিক্যাল দিক দিয়ে এগিয়ে। কারণ হল, সূর্যের দিকে তাকানো যায় না। আর অন্ধকার রাতে চাঁদকে মনে হয় সঙ্গী, কিন্তু দিনের বেলায় সূর্যকে তা মনে হয় না, কারণ সূর্য এম্নিতেই সব আলোকিত করে রাখে, তাই তার প্রয়োজনীয়তা অপাঙক্তেয়।
আর চাঁদের প্রতি মানুষের আকর্ষণ তিনটা স্তরে-
১. গভীর জেনেটিক লেভেলে মানুষের পূর্বপুরুষের তথ্য লুকায়িত থাকে। এটা আমরা সবাই জানি। এই কারণেও, চারদিক কৃত্রিম ইলেক্ট্রিক আলোতে ভরপুর থাকলেও আমরা সন্ধ্যার পরপরই অস্থির হয়ে উঠি। প্রাচীণ গুহাবাসী মানব, যারা অত্যন্ত বুদ্ধিমান কিন্তু শারীরিক দিক দিয়ে দুর্বল ছিল জীবজন্তু থেকে, তারা সন্ধ্যার পরপরই অস্থির হয়ে যেত- সেই জেনেটিক ইনফরমেশন আমরা এখনো বয়ে বেড়াই।
এই একই কারণে চাঁদ আমাদের প্রিয়। আমাদের লক্ষ বছরের পূর্বপুরুষ চাঁদকে আকাশের সঙ্গী হিসাবে পেয়েছেন। একটু আলো। আর তাতেই বাঁচার অনেকটা আশা। তাঁদের তথ্য আমরা এখনো বয়ে বেড়াচ্ছি।
২. নিজ নিজ জীবনের শুরুতে। হ্যা। প্রতিটা মানুষ নিজ নিজ জীবনের শুরুতেও চাঁদের কাছে ঋণী। প্রত্যেককেই অন্ধকারের মুখোমুখি হতে হয় এবং চাঁদ সেখানে বিশাল আশা এবং বিরাট বড় একটা সঙ্গী রূপে আবির্ভূত হয়। এই কারণেই অবচেতন মনে চাঁদকে সঙ্গী হিসাবে ভাবার প্রবণতা এবং সঠিক পথপ্রদর্শক হিসাবে ভাবার প্রবণতা মনে গেঁথে যায়। তাই সত্য/ আলো/ পথপ্রদর্শক/ বন্ধু বলতে বারবার তার অবচেতন মন এবং সচেতন মন সংযোগ স্থাপন করে চাঁদের সাথে।
৩. চোখের গাঠনিক লেভেলে। মানুষের চোখ যেহেতু লক্ষ লক্ষ বছর ধরে আগুন জ্বালানোয় অভ্যস্ত, তাই আর সব বন্য জন্তুর মত আমাদের চোখ রাতে জ্বলে না। আমাদের রড ও কোন বেশিরভাগ পার্থিব প্রাণিরচেয়ে অনেক কম সংবেদনশীল। ফলে, আমরা অন্ধকার এর মধ্যে চাঁদকে অনেক বেশি প্রাধান্য দিবই। কোন উপায় নেই।
রড ও কোন এই তিন বিষয়ের উপর নির্ভর করে চাঁদে আমাকে সাঈদীকে দেখাবে, যদি আমি সাঈদী নিয়ে খুব বেশি পজিটিভ হয়ে থাকি-
১. ছবিটা কিন্তু কল্পনার, বাস্তবের নয়। কিন্তু মানুষের মন অন্ধকারে ছবি কল্পনা করতে পারে না। এই ক্ষেত্রে অক্ষম। কারণ মন তাই পারে, যা সে বিশ্বাস করে। মন বিশ্বাস করে, ছবি শুধু আলোতে দেখা যায়। মন পারে শুধু আলোকিত জায়গায় ছবিটুকু কল্পনা করতে।
আপনি এবার চাঁদের দিকে তাকান, দেখবেন, পুরো আকাশ অন্ধকার এবং যেটুকু অংশ আলোকিত হয়ে আছে, সেখানে তারই ছবি দেখা যাচ্ছে যাকে নিয়ে আপনি অনেক বেশি ভাবিত এবং ইতোমধ্যে প্রভাবিত হয়ে আছেন। আর আলোকিত অংশটুকু হল স্বয়ং চাঁদ।
খ. মনোবিজ্ঞান: মাস সাইকোজেনিক ইলনেস
মানুষের মন অসম্ভব ক্ষমতাধর। সে মরিয়া হয়ে তাই বিশ্বাস করতে চায়, যা তার মন বিশ্বাস করতে প্রস্তুত + তার প্রিয়জন যা বিশ্বাস করাতে চায় + তার বিশ্বাসভাজন যা বিশ্বাস করাতে চায়।
অন্য কোন কথা মানুষ কখনো বিশ্বাস করবে না। হাজার যুক্তিতে না, লাখো প্রমাণে না।
মাস সাইকোজেনিক ইলনেস বা এমএসআই এর স্ট্যাটিস্টিক্স দেখুন। অবাক হয়ে যাবেন। অন্যের প্রভাবে-
মাথাব্যথায় আক্রান্ত হয় ৬৭% মানুষ
ঘোর এ আক্রান্ত হয় ৪৬% মানুষ
বিবমিষা ভাব বা বমি বমি ভাবে আক্রান্ত হয় ৪১% মানুষ
পেটব্যথায় আক্রান্ত হয় ৩৯% মানুষ
যদি এই ভয়ানক শারীরিক সিম্পটম এসে যায় অন্যের কথায়, তাহলে আলোকিত বিন্দুতে চেহারা কল্পনা তো কিছুই নয়।
আমরা জানি, বাংলাদেশের একটা মেয়েদের স্কুলে একই সাথে ৮০% এর বেশি মেয়ে একই দিনে অজ্ঞান হওয়া শুরু করে। চাঁদে কাউকে দেখা কি এরচে কঠিন? মোটেও নয়। তবে, বুঝতে হবে, এটা একটা গণ অসুস্থতা।
গ. গণবিকার: বিশ্বাসভঙ্গের দ্বারপ্রান্ত, চাপ ও নতিস্বীকারের আরেক রূপ
মানুষ তার অবচেতন ও কিছু ক্ষেত্রে অচেতন মনকেও তৈরি করে সচেতন বাহ্যিক কাজকর্ম দিয়ে।
আর আমাদের অবচেতন মন আমাদের চালিত করে ওই কাজের দিকেই।
অবচেতন বা সাবকনশাস মাইন্ড হল একটা সেল্ফ জেনারেটেড এক্সিলারেটর। আমরা যদি তাকে বারবার খবর পাঠাই, আমি দেবতা... তখন যদি কোনওক্রমে আমার মন কোনও ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বাস করতে শুরু করে যে, আমি দেবতা নই, তখনি মন হ্যালুসিলেশনের আশ্রয় নিবে।
কারণ, যদিও অবচেতন মনকে আমি দীক্ষা দিয়েছি, যে আমি দেবতা, কিন্তু আমি নিজে সেই বিশ্বাস থেকে একটু সরতে নিলে সে কিন্তু স্টেপ নিবে। আমাকে টালমাটাল করিয়ে দিবে।
ঠিক তাই হচ্ছে। জনবিশ্বাস পাল্টে যাচ্ছে। যাকে এতদিন ফেরেস্তা জানতাম, যাকে এতদিন আল্লাহর বাণী পৌছানোর প্রধান মানুষ জানতাম, তার বিষয়ে যে অপরাধগুলো দেখছি সেগুলো তো অস্বীকার করতে পারি না। এমনকি সেই অপরাধগুলো যদি অস্বীকার করিও, তার দলটা যে কাজ করছে, সেটা তো অস্বীকার করতে পারছি না।
একাত্তরে এই দলের বিরুদ্ধে যা যা অভিযোগ উঠেছিল তার প্রতিটাই তো এবার তারা রিপিট করল। মসজিদ পোড়ানো, তালা মেরে দিয়ে পুলিশ পোড়ানো, মন্দির ভাঙা, সনাতনদের উপর আক্রমণ, বারবার পতাকা ছেঁড়া ও পোড়ানো, প্রতিদিন নতুন নতুন শহীদ মিনার ভাঙা, ছয়মাস ধরে পুলিশ আহত করা, ভাল ও ধার্মিক মুসলমানদেরকে নাস্তিক/হিন্দু/ভারতের দালাল/ আওয়ামীলীগ/ নেশাসক্ত/ বেশ্যা আখ্যা দেয়া... তাহলে কি সেই দলের প্রধান একজন হওয়াতে সাঈদী সাহেবও তেমন মানুষ?
এই বিশ্বাস যখন টলতে শুরু করে, তখন মানুষের অবচেতন মনই প্রথমে মরণ কামড় দেয়।
অবচেতন মন বলে, না, তুমি এতদিন যা বিশ্বাস করে এসেছ সেটাই ঠিক। বরং দেখ, তুমি বিশ্বাস করতে পারো এমন একটা অলৌকিক ঘটনা দেখিয়ে দিই।
ঘ. ধর্মতত্ত্বে
অনেক কিছু বলার ছিল। কিন্তু হঠাৎ টের পাই, এ পোস্ট হয়ত বেশি লম্বা হয়ে যাবে। এক বাক্যে শেষ করে দেই, ধর্মতত্ত্বে চাঁদে মানুষের ছবি দেখা খুবই কমন একটা বিষয়। কিন্তু এটা তাদের বিষয়, যারা আধ্যাত্ম্যবাদে বিশ্বাসী, অলৌকিকে বিশ্বাসী, অতিমানবিক চেতনা ও মহামানবিক ত্রুটিহীনতায় বিশ্বাসী।
অবাক লাগল এই ভেবে যে, জামাতের মত একটা সম্পূর্ণ অলৌকিকে অবিশ্বাসী দল কী করে চাঁদে সাঈদীকে দেখে?
ঙ. প্রোপাগান্ডার ইতিহাস: অলৌকিক শেষ আশ্রয়
পরাজিত হতে থাকা শক্তি সব সময় প্রোপাগান্ডায় অলৌকিককে শেষ আশ্রয় হিসাবে গ্রহণ করে। যখন হিটলারের পতন হয়ে যাচ্ছিল, সেই সময়টায় নিজের দলের মনোবল রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়েছিল নাজিদের। তারা ঘোষণা করতে শুরু করে, ভারতবর্ষ ও আলকেমিস্টের দলদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তারা মহাজাগতিক শক্তিকে ডেকে আনছে। নরকের দ্বার খুলে যাচ্ছে। আর শুরু থেকেই নিজেদের চুজেন রেইস হিসাবে দেখানোও ছিল হাস্যকর প্রোপাগান্ডা।
উত্তর কোরিয়ায় নেতাদের ঠিক এভাবে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখানো হত। তাদের ঈশ্বর পাঠানো নেতা হিসাবে দেখানো হয় মাত্র একটা কারণে, আর সব বাহ্যিক কারণ উবে গেছে যেজন্য মানুষ তাদের সাপোর্ট করবে। তারা অলরেডি টের পেয়ে গেছে, পতন সম্মুখে।
নেপালে এই কদিন আগেও রাজার পতনের আগ দিয়ে রাজাকে সূর্যের সন্তান, দেবতার সন্তান হিসাবে দেখানো হত।
মিশরে সম্রাটদেরকে যুদ্ধের আগে বেশি করে বলা হত, তারা আমন রা, সূর্যের সন্তান।
ইরাক ও লিবিয়ায় পতনটাকে আমি খুব খারাপ চোখে দেখি। কষ্ট পাই। সুখী দেশগুলোকে ইঙ্গ-মার্কিনরা ধ্বসিয়ে দিল। কিন্তু তাদের নেতাদেরও শেষ পর্যায়ে আর দেশের ক্ষমতার উপর নির্ভর না করে অলৌকিক মহান ব্যক্তিত্ব্য হিসাবে জাহির করা হয়েছিল এবং তাদেরও পতন হয়েছিল ।
ঠিক তেমনি এখন চাঁদের বুকে সাঈদী দেখা যাচ্ছে, মিছিলরত জ্বিন ও ফেরেস্তা দেখা যাচ্ছে।
এর বাহ্যিক অর্থ মাত্র একটা। আমাদের টাকা, আন্তর্জাতিক যোগাযোগ, রাজনৈতিক শক্তি, জঙ্গিদের মনোবল, দলীয় স্ট্রাকচার এত বেশি ভেঙে পড়েছে যে, এখন আল্লাহ স্বয়ং সহায়তা করা শুরু করেছেন। আমাদের দিয়ে আর হচ্ছে না, চাঁদের বুকে তাঁকে দেখানো হচ্ছে। আমাদের দিয়ে আর কুলাচ্ছে না, জ্বিন ও ফেরেস্তারা আমাদের পক্ষে যুদ্ধ করছে।
দ্যাটস ইট।
আর যাদের এই কথা মসজিদের মাইকে ঘোষণা করে ক্ষ্যাপানো যায়, তারা কোন্ স্তরের মানুষ, সেটা কি আলোচনার অপেক্ষা রাখে?
সবশেষে, যারা চাঁদের বুকে সাঈদী দেখতে রাজি আছে, কিন্তু একাত্তরের গণহত্যা ও সাঈদীদের পাপ দেখতে রাজি নেই-
করুণা রইল। জানি না, এই গণ মানসিক অসামঞ্জস্য থেকে সুস্থ হবে কিনা। কারণ, তোমাদের কর্মকান্ড ও বিশ্বাসই এই শাস্তি নাজিল করেছে। সর্বশক্তিমান আল্লাহকে করাতে হয়নি।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই সত্য বললে যদি বাঁশ দেয়া হয় তো তাই হোক। এম্নিতেই বাঁশের কেল্লা বাঁশ সংকটে ভুগছে। সেটাকে আরো বড় এবং দৃঢ় করতে গেলে নতুন বাঁশের যোগান দেয়া ছাড়া উপায় নেই।
তবে আমি কিন্তু বাঁশ দিতে চাইনি। স্রেফ সত্যটাকে নাঙা করে উপস্থাপন করেছি।
আসলেই নেট স্লো হয়ে গেছে।
আমিও বেশি ঘুরতে পারছি না।
এতটা কষ্ট করায় অনেক ধন্যবাদ।
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
শের শায়রী বলেছেন: করুণা রইল। জানি না, এই গণ মানসিক অসামঞ্জস্য থেকে সুস্থ হবে কিনা। কারণ, তোমাদের কর্মকান্ড ও বিশ্বাসই এই শাস্তি নাজিল করেছে। সর্বশক্তিমান আল্লাহকে করাতে হয়নি।
আমারো করুনা রইল। আর একটা ব্যাপার এই ধরনের অলৌকিক ব্যাপার কিন্তু খুব বেশী বার করা যায়না। এরপর কি করবে জামাত?
চমৎকার সময়োপযোগী লেখা।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই তাসের ঘর ভেঙে পড়ছে পড়ছে। এটা তারই লক্ষণ। নেতৃবৃন্দ আরো নানা চেষ্টা করবে। উপায় যেহেতু এক হাজারটা বের করেছে, আরো হাজার দুয়েক বের করবে। কিন্তু এটুকুই।
সত্য নিজেই নিজের পথ করে নেয়, আসলেই কি তাই নয়?
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
+++++++++++
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই এগিয়ে যান। আপনার পোস্টগুলোও দুর্দান্ত হচ্ছে। মর্মমূলে পৌছে যায় এমন শব্দ বাছতে হবে।
৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ++++++++++
অন্ধকারে ভূত দেখাটা যেমন অস্বাভাবিক নয় তেমনি চাঁদে সাইদীকে দেখাটাও অস্বাভাবিক নয়! তার মধ্যে হুজুগে বাংগালী অনেক মানুষ একসাথে দেখবে এটাই স্বাভাবিক!!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অন্ধকারে ভূত দেখাটা যেমন অস্বাভাবিক নয় তেমনি চাঁদে সাইদীকে দেখাটাও অস্বাভাবিক নয়!
ভাই আপনি খালি কোট করার মত বাণী ছাড়েন! ব্রাভো। আমাদের বাংলা মায়ের জন্য কিছু করতে হবে। সেটা কীভাবে করা যায়? ত্রিশ লাখের ঋণ কাধের উপর, আন্তর্জাতিক ও দেশের তৃণমূল পর্যায়ে পৌছতে হবে।
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
আব্দুর রহ্মান বলেছেন: ভাই আপনারা কেউ কেউ এমন লেখা দেন যে নিজে যাই লেখি সেটা পোস্ট করার ইচ্ছা হয় না। চরম ভাল লাগা রইল।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিকতা ছুঁয়ে গেল ভাই। অবশ্যই নিজের লেখাটাও পোস্ট করবেন। আর বিনা দ্বিধায় কপিপেস্ট অথবা এডিট করুন।
৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
ইলুসন বলেছেন: অসাধারণ বিশ্লেষণধর্মী একটা পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম। সবাই ব্যাপারটা নিয়ে হাসাহাসি করেছে এভাবে ব্যাখ্যা করে কেউ বলেনি।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই হাসাহাসি করে এই তীব্র যুদ্ধের সময় সময় নষ্ট করা যাবে না।
আল জাজিরায় গোলামপুত্র ইউনাইটেড পাকিস্তানের সাফাই গাইছে। ভূমিপুত্ররা হাসাহাসি করে সময় নষ্ট করলে চলবে না।
আপনারা অনেক কষ্ট করছেন। স্যালুট।
৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
খাটাস বলেছেন: : ++++++++++
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এতগুলো প্লাস পেয়ে অনেক ভাল লাগল। ধন্যবাদ ভাই।
৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
কালীদাস বলেছেন: চাঁদে পানি আছে কিনা এরকম একটা ফানপুস্টে নিচের ছবিটা পাইছিলাম।
চলুক বিনুদন
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: চাঁদে এখন শুধু পানি না, আরো বহু বিষয়াদি পাওয়া যাবে।
বিনোদন খারাপ লাগেনি। কিন্তু মনে হল আমরা বিনোদন অনেক বেশি করে ফেলছি।
কেমন আছেন ভাই? আপনাকে হুটহাট পেলে খুব বেশি ভাল লাগে।
৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ লেখা। গণমনস্তাত্ত্বিক অসুস্থতার কথা এর আগে পড়েছিলাম কাগজে। বেশ কয়েকটা জায়গায় স্কুলের বাচ্চারা সবাই একসাথে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছিলো। আরে নাহ, ঐগুলা আসলে জ্বীনের আছর। ঠিকই আছে। সাঈদীকে চাঁদে দেখতেই পারে ঝাঁকে ঝাঁকে মানুষ। মানুষের অসীম নির্বুদ্ধিতাকে নির্বোধ প্ল্যান দিয়ে পরিচালিত করে শেষতক একটা চতুর চাল হিসেবেই পরিগণিত হল তা। আফসোস!
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঐগুলা আসলে জ্বীনের আছর। ঠিকই আছে।
সাধারণ ধর্মভীরু মানুষ অতি স্বাভাবিক মনোবৈজ্ঞানিক বিষয়ের উপর জ্বীন পরি আছর করিয়ে দেয়।
চতুর চাল, কিন্তু তাদের বেইসমেন্টের পরিচয় দিল আরকী!
হামাভাই ভাল থাকুন সব সময়।
১০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
শাহেদ চট্রগ্রাম বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ++++++++++
অন্ধকারে ভূত দেখাটা যেমন অস্বাভাবিক নয় তেমনি চাঁদে সাইদীকে দেখাটাও অস্বাভাবিক নয়! তার মধ্যে হুজুগে বাংগালী অনেক মানুষ একসাথে দেখবে এটাই স্বাভাবিক!!
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শাহেদ ভাই, যতবার আপনার প্রোপিক দেখি, ততবার আমার অন্তরে অতল প্রশান্তি ভর করে। ব্যক্তিগতভাবে আপনি আমাকে শান্তি দিয়েছেন, চোখে কোমলতা এনে দিয়েছেন, আপনার কল্যাণ হোক অনন্তকাল।
১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯
আমি-টর্নেডো বলেছেন: এর লাইগা আই লাইক ইউ ব্রো ++++++++
কমেন্ট দিয়া দিলাম
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ব্রো! ইউ ডিড কমেন্ট ইনডিড!
আপনাদের কমেন্ট না পাইলে মনে হয় দূর, আর কত ব্লগিং করুম? এইবার একটু সংসারের দিকে মনোযোগ দেই।
১২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৫৬
শামীম আরা সনি বলেছেন: সবশেষে, যারা চাঁদের বুকে সাঈদী দেখতে রাজি আছে, কিন্তু একাত্তরের গণহত্যা ও সাঈদীদের পাপ দেখতে রাজি নেই-
করুণা রইল। জানি না, এই গণ মানসিক অসামঞ্জস্য থেকে সুস্থ হবে কিনা। কারণ, তোমাদের কর্মকান্ড ও বিশ্বাসই এই শাস্তি নাজিল করেছে। সর্বশক্তিমান আল্লাহকে করাতে হয়নি।
ভালো লাগলো। অসাধারন +++
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সনি আপু, কিবোর্ড লোড হচ্ছে না। বহু কায়দা করে তাই জবাব দিতে হচ্ছে।
ভাল থাকুন, এগিয়ে যান। হার মানবেন না। মুখোশ করুন উন্মোচিত।
বাংলাদেশে আর যাই হোক, গৃহযুদ্ধ হতে দেয়া যাবে না। অপনীতির মূল উৎপাটন করতে হবে।
১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৭
ডাক্তার সাব বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ++++++++++
অন্ধকারে ভূত দেখাটা যেমন অস্বাভাবিক নয় তেমনি চাঁদে সাইদীকে দেখাটাও অস্বাভাবিক নয়! তার মধ্যে হুজুগে বাংগালী অনেক মানুষ একসাথে দেখবে এটাই স্বাভাবিক!!
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এক্কেবারে কোট করার মত কথা। মামুনভাই যেসব মন্তব্য করেন সেগুলো উচ্চ পর্যায়ের হয়ে যায়।
আশা করি ভাল আছেন অনেক অনেক।
১৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
অনন্ত আরেফিন বলেছেন: অবাক লাগল এই ভেবে যে, জামাতের মত একটা সম্পূর্ণ অলৌকিকে অবিশ্বাসী দল কী করে চাঁদে সাঈদীকে দেখে?
আমিও বেশ অবাক হয়েছিলাম এই কথাটা শুনে। আপনার ব্যাখ্যাটাই মনে হয় আসল কারণ। দুই কূলে আকড়ে ধরার মত কিছু না পেয়ে জামাত এখন গাঁজার আশ্রয় নিয়েছে।
ভালো থাকবেন।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কিছু গাঁজা ফিজিক্যাল, কিছু গাঁজা মেন্টাল। ওগুলো না খেলেও মাথায় চড়ে যায়।
আপনিও ভাল থাকুন অনেক অনেক।
১৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
আফিফা মারজানা বলেছেন: আমি তো চাঁদে আমার ছেলে মেয়েকে দেখতে পাই লিসানী ভাই !
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভালবাসা চাঁদে ফুটে ওঠে। ওদের তো দেখবেনই। আর আমি চাঁদে কাউকে দেখতে পাই না। চাঁদটাকে বিশ্রাম দিয়েছি। নিজের ভিতরে কাউকে দেখা যায় কিনা সেই চেষ্টা চলছে অবিরত।
১৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
লেখোয়াড় বলেছেন:
অসাধারণ!
+ + + + + + + + + +
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অগুণতি শুভেচ্ছা রইল ভাই, নিক আর প্রোপিকে তীব্র শক্তিমত্তার ছোঁয়া।
১৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
রাফা বলেছেন: এরপর কি অপেক্ষা করছে আল্লাহই জানে।এর পর হয়তো বলবে জিবরাঈল ফেরেস্তা নেমে এসেছে রাজাকারের জন্য।
অসাধারন পোস্ট+++
জয় বাংলা।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই কথাটা বলতে তাদের এক সেকেন্ডও দেরি হবে না। বুক আর পিঠ বলে একটা জিনিস আছে, ওটা না থাকলে কিছুই থাকে না রাফাভাই।
জয় বাংলা!
১৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
নতুন বলেছেন: চমতকার লেখা.... +++
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শুকরান, ইয়া হাবিবি!
১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
ডক্টর এক্স বলেছেন: অসাধারণ পোস্টে +++
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকে পেয়ে অনেক ভাল লাগল এক্স ভাই। অনেক ভাল লাগল। দেখি আপনার পোস্ট সব সময়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: নেটের অবস্থা আমার খুবই খারাপ হয়ে গেসে হঠাৎ করে। কিন্তু তবুও আপনার পোস্টটা পড়লাম। আর মন্তব্য দেওয়ার জন্যে লগ ইন করলাম বিশাল ধৈর্য পরীক্ষা দিয়ে।
খুব ভালো লিখেছেন ভাই। ভালোই বাঁশ দিলেন। আপনার পোস্টটাই ভদ্র ভাষায় জাশিকে দেওয়া সর্বোত্তম বাঁশ।
এমন ভালো লেখা দেওয়ার জন্যে ধন্যবাদ।