নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
ছবি: এই জাবাল আন নূর বা আলোর পাহাড়ের হেরা গুহার দিকে তাকিয়ে যদি কিছু আমরা উপলব্ধি করতে পারি...
গুহাশ্রয়ী
পৃথিবীতে সব ধর্ম, সব ভাষা, সব মতবাদ পাশাপাশি অবস্থান করে। এতেই সৌন্দর্য। এতেই সাম্য। আমাদের প্রিয় মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া আসহাবিহি ওয়াসাল্লাম দেখলেন, কালোর উপর সাদা অত্যাচার করছে। পারসিক সাম্রাজ্য রোমান সাম্রাজ্যের উপর যুদ্ধ চালাচ্ছে শত শত বছর ধরে। আবার উভয়ে অত্যাচার করছে আরবদের উপর। বেদুঈন অত্যাচার করছে নগরবাসীর উপর। ধনী দরিদ্রের উপর। পুরুষ নারীর উপর। ধর্মের নামে খ্রিস্টান, ইহুদি ও আরব পৌত্তলিকদের পারস্পরিক বর্বরতা তিনি দেখলেন। আরব মুওয়াহিদদের নিশ্চুপতা দেখলেন। চিন্তাক্লিষ্ট মনে দীর্ঘ পনের বছর মানবজাতির মুক্তির জন্য সাধনা করলেন নিজের বাড়ি থেকে কয়েক মাইল দূরের হেরা গুহায়- কীভাবে এই মানবজাতিকে মুক্তি দেয়া যায়?
শান্তি ও সমর্পণই ইসলাম
সেই রাসূল দ.'র ইসলাম এলো। ইসলাম এলো তীব্র আলো নিয়ে। যে কোন মানুষ যে কোন ধর্ম নিজের ইচ্ছামত পালন করতে পারবে। এটাই ইসলাম। নারীর অনুমতি ব্যতীত তাকে কারো হাতে তুলে দেয়া যাবে না, এটাই ইসলাম। এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহর মহত্তের কথা প্রচার করতেই থাক, যে পর্যন্ত মানুষ বুঝতে না পারে- তাই ইসলাম।
সহাবস্থান ও সমর্মীতাই ইসলাম
রাসূল দ.'র যুগেও নাস্তিক ছিল। কুরআনের আয়াতেই তা স্পষ্ট। তারা আল্লাহ ও পরকাল সহ কর্মফলকে পুরোপুরি রিজেক্ট করে। কুরআনে তাদের নিজের নাফসের উপর যুলমকারী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। ইসলাম বলছে, আশপাশের চল্লিশ ঘর পর্যন্ত প্রতিবেশী। প্রতিবেশী কেউ না খেয়ে থাকলে হবে না- প্রতিবেশীতে মুসলিম অমুসলিম যুক্ত করা হয়নি।
ইসলাম সেই ধর্ম, যেখানে একজন ইহুদি আর একজন মুসলিম এলেন রাসূল দ.'র কাছে বিচার নিয়ে। তিনি ইহুদিকে পার্থিব বিষয়ে ন্যায়ের পক্ষে দেখে তার দিকেই রায় দিলেন। খ্রিস্টান রাজা তাঁর কাছে হন সম্মানিত। এমনকি তাঁর সাথে এতটাই সৌহার্দ্য যে, তাঁর সাহাবী রা. গণ খ্রিস্টান রাজার মেহমান হয়ে হিজরত করেন। খ্রিস্টানগণ মসজিদে নববীতে এসে প্রার্থনার জন্য বেরুতে চাইলে তিনি বলেন, এই স্থান কি তোমাদের কাছে যথেষ্ট পবিত্র লাগছে না? তাঁর পথের উপর কাঁটা বিছানোর কথা কে না জানে!
তিনি নিজে শুধু উঠে দাঁড়াননি যে কোন মানুষের লাশ দেখে, শিক্ষা দিয়েছেন। সেই শিক্ষা তাঁর সাহাবীরা বাস্তব জীবনে প্রতিফলিত করেছেন।
এই মহামহিম মুহাম্মাদ দ. তাঁর যুগের সবচে বড় ন্যায়বিচারক ছিলেন প্রথাগত ইসলামের আগেই। তাঁর ঘোরতর শত্রুরাও তাঁদে আল-আমীন, বিশ্বাসী বলতো। এমনকি তাঁকে হত্যার জন্য যারা রাতের আঁধারে যুক্তবাহিনী প্রেরণ করে, স্বয়ং তাদের সম্পদ ছিল এই রাসূলের দ. ঘরে। গচ্ছিত, আমানাহ। তিনি এই আমানাহ হাদ্বরাত আলী রা.'র কাছে বুঝিয়ে দিতে কুন্ঠা করেন না।
তাঁকে তিন বছর পরিবার সহ নির্বাসন দেয়া হল মক্কার পাহাড়ে। হায়রে কষ্ট! হায়রে কষ্ট! খাবার নেই, পানি নেই। গাছের পাতা খায় যেজন সারা পৃথিবীর ব্যথার ব্যথী! উটের চামড়া কোনমতে সামান্য পানিতে সিদ্ধ করে খায় মানবতা ও পারস্পরিক সহাবস্থানের কান্ডারী। গাছের পাতা খায় মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ দ.। কিন্তু একবারের জন্য বলেননি, আল্লাহ, তুমি এদের ধ্বংস করে দাও।
আজকের কিছু 'নাস্তিকের' মত সেদিনও তাঁর বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করেছিলেন লোককবি হাসসান বিন সাবিত। সেই হাসসান বিন সাবিত রা. পরবর্তীতে উল্টো হয়ে গেলেন নবীর কবি, বললেন,
ইয়া রাসূল আল্লাহ! আপনাকে প্রভু তৈরি করেছেন কুল্লি আয়েব ছাড়া (সকল দোষত্রুটি মুক্ত করে)!
এই হল ইসলাম। এই হলেন ইসলামের নবী।
তাঁকে নিয়ে বাণিজ্যের পসরা আজ
অথচ আজকে তাঁকে নিয়ে বিচিত্র বাণিজ্যের পসরা। তাঁর নামে ভোট চাইলে ভোট পাওয়া যায়। তাঁকে ব্যঙ্গ করে পোস্ট করলে হিট পাওয়া যায়। যে ব্যক্তি, ধর্মবেত্তা মুহাম্মাদ দ.'র বিষয়ে সমকালীন বিরোধী আরবরাও কাজ, চরিত্র, নীতির দিক দিয়ে তাঁকে সরাসরি মানতো, সেই রাসূল দ.'র বিরোধিতা করে শুধু নয়, তাঁর চরিত্রের উপর কালি লেপনের চেষ্টা করা হচ্ছে অনেকদিন থেকে। নাস্তিকতা আর সব ব্যক্তিগত স্ট্যান্ডের মতই একটা পজিশন। এই পজিশন তখনি প্রশ্নবিদ্ধ হবে যখন ব্যক্তি বা ধর্মবেত্তা রাসূল দ. কে প্রশ্নবিদ্ধ করা হবে এবং এ নিয়ে প্রতিবাদ করলে ঘোষণা দিয়ে হাসাহাসি করার ব্যানার ঝুলিয়ে রাখা হবে। আর এই অতি আগে থেকে চলে আসা নগ্ন কাজের জন্য আজকে বাংলাদেশের মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, আস্তিক, নাস্তিক, বাঙালি, অবাঙালি নির্বিশেষে বাংলাদেশীদের জাতীয় দাবি, মুক্তিযুদ্ধে দলীয় সিদ্ধান্তে অকল্পনীয় অপরাধকারী জামাতে ইসলামের অপসারণ ও রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনীর নেতৃত্বদানকারী ব্যক্তি গোলাম আযম, কাদের মোল্লা, আলী আহসান মুজাহিদ, মতিউর রহমান নিজামী সহ নেতাদের গণহত্যায় নেতৃত্বের দায়ে, দেড় কোটি বাঙালিকে দেশছাড়া করার দায়ে, পদ্মা মেঘনা যমুনা ব্রহ্মপুত্রকে লক্ষ লক্ষ লাশের আস্তাকুড় করার দায়ে, দুই মতান্তরে চার লক্ষ নারীকে শিয়াল কুকুরের মুখে ছেড়ে দেয়ার দায়ে, মা মাতৃভূমি মাতৃভাষার সাথে বেঈমানী করার দায়ে প্রাপ্য সর্ব্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা যাচ্ছে।
তবে হা হতোস্মির বিষয় হলো, এই অনলাইন প্রচারণা মূলত শুরু হয়েছিল জামাত যখন ক্ষমতায়, সেই সময়টাতে। তারা তখন কোন আইনি ব্যবস্থা নেয়নি। কোন সরকারি ব্যবস্থা নেয়নি। অথচ আজকে এত বছর পর, সেই পুরনো কাসুন্দি ঘেটে সমস্ত ব্লগারদের বানানো হল নাস্তিক। এই পুরনো কাসুন্দিতে রাসূল দ.'র অবমাননা নেই। কারণ, সেটা অনেক আগেই হয়ে গেছে। বরং দলীয় নেতাদের অবমাননা ঠেকাতে তারা উদ্বুদ্ধ করল বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে। সাধারণ মুসলমান ও কিছু উগ্রপন্থী ভাবধারাকে। সাথে নিল বিভিন্ন নিষিদ্ধ সংগঠন।
এবং তাদের মুখের বাণী কী বলছে?
একাত্তরে যেমন বলেছিল, পূর্ব পাকিস্তানকে হিন্দু মুক্ত করতে হবে, ঠিক তেমনি সুর। তথাকথিত হিন্দু মুক্ত করা তো রাসূল দ.'র ধর্ম নয়। তাঁর রাষ্ট্রে ইহুদি, খ্রিস্টান, মূর্তি পূজারী, নক্ষত্রপূজারী এমনকি অগ্নি উপাসকরা অতি স্বাভাবিকভাবেই ধর্ম পালন করে গেছে। ধর্ম পালন করে গেছে সাইয়্যিদুনা সিদ্দিকে আকবর রা.'র সময়, ফারুকে আযম রা.'র সময়, যুন নূরাইন রা.'র সময়, আসাদুল্লাহিল গালিব রা.'রও সময়।
অবাক লাগে, ফারুকে আজম রা.'র সময়কালে একজন বিধর্মীর প্রদেয় ট্যাক্সের পরিমাণ ছিল একজন মুসলিমের প্রদেয় ট্যাক্স থেকে অনেক অনেক কম।
একাত্তর সালের মত করে ব্লগার বা নাস্তিক যিকির ধরে আবারো বাংলাদেশের মানুষ নিধনের পথে নেমেছে তারা। এই ব্লগারদের মধ্যেও নব্বইভাগ মুসলিম। জাতির পতাকা খামচে ধরেছে সেই পুরনো শকুন। যে ইসলামকে সামনে আনা হচ্ছে, যে ইসলামের কথা বলা হচ্ছে, তা শুধুই প্রতিশোধের একটা বাহ্যিক খোলস। ইসলাম কখনো নয়। পতাকা টেনে হিঁচড়ে মাটিতে নামানো মানে বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষকে টুকরা টুকরা করে মাটিতে নামানো। শহীদ মিনার ধ্বংস করা মানে বাংলাদেশের অস্তিত্বকে গুঁড়ো করে দেয়া। এই কষ্ট বাংলাদেশের মানুষ রাখবে কোথায়?
সামান্য কয়েকজন জাতিগত হত্যাকারীকে রক্ষা করার জন্য গৃহযুদ্ধের ঘোষণা। সামান্য কয়েকজন গণধর্ষণনেতার জন্য প্রতিদিন হাজার কোটি টাকার কাজ আটকে হরতাল।
আহা, এই জিঘাংসা, এই তীব্র অপপ্রচার- হেরা হতে হেলে দুলে আসতে থাকা আমাদের নূর নবী হাদ্বরাতের কথা তাদের একবারও মনে পড়ে না! ধর্মঅবিশ্বাসী যারা তাঁর বিষয়ে অপপ্রচার চালিয়েছিল, তাদের দাঁড়াতে হবে আয়নার সামনে। নিজ বিবেকের আরশী নগরের সামনে। আর যারা স্বয়ং বাংলাদেশ ও তার পতাকা-মিনারকে ধূলিস্মাৎ করল, তাদের এই রাসূল দ.'র সামনেই দাঁড়াতে হবে কিয়ামতের সময়টাতে।
তাঁর অধিকার হরণ হচ্ছে। বাংলাদেশটাকে অবশেষে পরিণত করা হচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ফিলিস্তিন, ইরাক এর মত হাজার যুদ্ধ আর বোমা হামলার দেশে। হায় সেলুকাস! আর তা করছে তারাই, যারা তাঁকে সামান্য দোষে গুণে ভরা মানুষ হিসাবে উল্লেখ করে। নিজামীর মত বর্বর ব্যক্তিকে যারা তাঁর সাথে তুলনা করে। তাঁর সেই সহাবস্থান ও মৌলিক প্রত্যাশার বুকে ইসলামের নামে যারা ছুরি চালিয়ে দিল, ওদের জবাব দিতে হবে।
আর সময় থাকতে বাংলাদেশের মানুষকে উপলব্ধি করতে হবে, বাংলা হবে আফগান যারা বলেছিল, তারা কোন আফগান উপহার দেয়ার ক্ষমতা রাখে? পাকিস্তান আবার পুন:প্রতিষ্ঠিত হবে যারা এখনো আশা করে তারা কোন পাকিস্তানের মত বাংলাদেশ গড়তে চায়?
অসহনশীল মানুষ কখনো পাশাপাশি বাস করতে পারে না। অসহনশীল সব মতবাদই ক্ষতিকর।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: না-না ভাই, এখানে তাদের ফির্কাবাজির কথাটাই উল্লেখ আনা হয়েছে। আর স্বয়ং ইসলাম ধর্মকে অপবাদ দেয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ওহ, দালিলিক পোস্ট। ভাল লেগেছে। প্লাস সহ প্রিয়তে রইল।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩২
গ্যাম্বলার বলেছেন:
বিদ্বেষ ছড়ানোর দায়ে বাংলার বাল-ঠাকরে মাহমুদুর রহমান কে আইনের আওতায় আনা দরকার।
ধন্যবাদ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ইতিহাস সব সময় অন্যায়ের পক্ষাবলম্বীকে আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করেছে। প্রকৃতি বা আল্লাহ এই ব্যাপারে বড়ই স্থির, অটল।
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৮
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন আর সময়োপযোগী পোস্ট । পোস্টে ভালো লাগা ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই। এখন পথে দেখলাম অতি সাধারণ মানুষ বলছে, আন্দোলনটা আসলে কীসের? ধর্ম নষ্ট করার বিপক্ষে, নাকি কী? এই কথাটা জানাবে কে? আমরা নিশ্চই।
৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
মেহেদী সুমন বলেছেন: আলহামদুল্লিাহ । বিশ্লেষণ ধর্মি সময়োপযোগী পোস্ট । পোস্টে ভালো লাগা
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ মেহেদী ভাই। এখন পথে দেখলাম অতি সাধারণ মানুষ বলছে, আন্দোলনটা আসলে কীসের? ধর্ম নষ্ট করার বিপক্ষে, নাকি কী? এই কথাটা জানাবে কে? আমরা নিশ্চই।
৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
রুদ্র মানব বলেছেন: +
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৮
দূর্যোধন বলেছেন: অসহনশীল মানুষ কখনো পাশাপাশি বাস করতে পারে না। অসহনশীল সব মতবাদই ক্ষতিকর।
একমত ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্যোদা। এই মানুষগুলো কখনো বুঝতে পারে না যে, হাসিমুখে পাশাপাশি থাকাটাই পৃথিবীর নিয়ম।
৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
মুহম্মদ রেজাউর রহমান বলেছেন: ভাল লাগল আপনার বিশ্লেষণগুলো। প্রিয়তে রেখে দিলাম।
আপনি কেমন আছেন লিসানী ভাই ? আমাকে একটা মেইল/কল করার কথা ছিল, ভূলে গেছেন নাকি ভাই?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কক্ষনো না। ভুলিনি ভাই। আপনাকে তো প্রশ্নই ওঠে না। মেইল করব, কালকেই।
৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
মুহম্মদ রেজাউর রহমান বলেছেন: আপনার কমেন্ট ব্যান মুড ঠিক হয়েছে কি ?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা ভাই, কমেন্ট ব্যানও উঠে গেছে। পুরোপুরি সেইফ মোড।
কী করব, কীভাবে বলব বুঝি না। অবাক চোখে দেখি, বাংলাদেশের বিষয়টাকে কিছু মানুষ জাদুমন্ত্রের মত ধর্মের উপর আঘাত আকারে দেখিয়ে দিল।
৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
বোকামন বলেছেন:
এমন একটা দলের বিরুদ্ধে আন্দোলন যে দলটি ৪০ বছরে অত্যন্ত পাকাপক্তভাবে গড়ে উঠা । সেই সাথে তাদের পরিচিতি একটি ইসলামী দল হিসেবে । আমরা শহরের শিক্ষিত নাগরিকেরা কেীশলী ধর্ম ব্যবসায়টি বুঝলেও গ্রাম-বাংলার সাধারণ জনতার পক্ষে এই বিষয়টির স্পষ্ট ধারনা থাকে না । এই সুযোগেই ধর্ম ব্যবসায়ীরা তাদের পুরনো সেই মোক্ষম হাতিয়ার ব্যবহার করে দেশকে অস্থিতিশীল করছে । তাই এই আন্দোলনের চেতনা গ্রাম-বাংলার প্রত্যেক স্তরে পৌছে দেওয়াটা আবশ্যিক । আর একটা বিষয় কোন খারাপ আদর্শ কে অন্য একটি খারাপ আদর্শ দিয়ে নির্মূল করা যায় না । সেই খারাপ আদর্শ টিকে চিরতরে মুছে দিতে হলে একটি ভালো আদর্শের জায়গা তৈরী করাটা একান্ত প্রয়োজন । ইসলাম নিয়ে যারা ধর্ম ব্যবসায় করে তাদের প্রতিহত করতে হলে প্রতিহত-কারীদেরও সঠিক ইসলামী জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে ।
ইসলামী মূল্যবোধ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরী করাটা আমাদের অন্যতম কর্মসূচী হওয়া উচিত ।
আস সালামু আলাইকুম
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ওয়ালাইকুম সালাম ভাই। অগুণতি ধন্যবাদ। সত্য কথা বলেছেন, সাপ্রেসর নীতি দিয়ে সাপ্রেশন সাপ্রেস করা গেলেও ফাইনালি তা কোন ফলাফল আনবে না। আনতে পারে না।
কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভিতরে ৪০ বছর ধরে যা দানা বেঁধেছে, প্রজ্ঞাই পারে তার অন্ধকার দূর করতে। ইনফরমেশন কখনো হৃদয়ে প্রবেশ করবে না যদি একটুখানিও প্রজ্ঞার ছোঁয়া না থাকে।
আমরা ব্লগাররা কিন্তু জানি, জেনেশুনেবুঝে যে যার মতবাদ প্রচার করে যাচ্ছে এবং অন্যকে ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তা বোঝে না।
আজকে আপনি বাংলাদেশের অর্ধলক্ষ গ্রামে যান, তারা প্রকৃতপক্ষে কিছুই জানে না।
অথচ সংবাদপত্রগুলোর প্রথম পাতা কিন্তু পারে সত্যিকার একটা ইম্প্যাক্ট ফেলতে, টিভি নিউজগুলো পারছে ভাল করতে, সংবাদপত্রগুলোও। টোটাল যোগফল কী? শুধুই আন্দোলনের ছবি আর লেখা? সেটা কতটা ইম্প্যাক্ট ফেলতে পারে? প্রকৃত পরিস্থিতি বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ বুঝবে মসজিদে গিয়ে-
কিন্তু তা আর প্রকৃত পরিস্থিতি থাকবে না, অপ্রকৃত পরিস্থিতি, শ্রদ্ধাভাজন কিছু ইমাম বা ছদ্মবেশী রাজনৈতিক পক্ষের প্রচারণায় পরিণত হবে।
১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০২
মেলবোর্ন বলেছেন: খুব ভাল লিখা লিসানী ভাই। আল্লাহ সবাইকে বুঝ দান করুন ,সবাইকে হুজিগে বা পৈত্রৃক মুসলিম না হয়ে বুঝে অন্তরে অনুভব করে ও কাজে প্রকাশ করে মুসলিম হওয়ার তৈফিক দিন।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাঁর তো দয়ার শেষ নাই। তিনি আমাদের মুক্তি দিন। ইসলাম বললেই যদি আমি বিক্রি হয়ে যাই, তাহলে আমি কিন্তু একটা দুর্বলতা, আমি একটা পণ্য, যাকে ইসলাম শব্দটা উচ্চারণ করেই কিনে ফেলা যায়। তেমনি প্রগতি বা দেশকে পণ্য করা হয়।
আসলে প্রজ্ঞার উন্মেষ অন্তরের শুদ্ধতা থেকে হয়। আল্লাহ আমাকে আপনাকে প্রজ্ঞাবানদের ভিতরে কবুল করুন। অনুসন্ধানীদের ভিতরে গ্রহণ করুন।
১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১২
দূর্যোধন বলেছেন: গতকালই ফেসবুকে বলেছিলাম, ধর্ম ব্যবসায়ী দুই রকম । একটি হলো ধর্মান্ধ মোল্লা এবং আরেকটি হলো ধর্মবিদ্বেষী নাস্তিক । দুইটাই ধর্মকে ব্যবহার করে ফায়দা লোটার জন্য । দুইটাই পরিত্যাজ্য ।
ভালো থাকুন লিসানি ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা তো দূর্যোদা শুধু মোহের পিছনে পড়ে আছি। নিজের উপলব্ধি নাই। সেজন্য দূর থেকে মোহ সাপ্লাই হতে হয়, স্বপ্ন সাপ্লাই হতে হয়।
শুধু ভাবছি একটা কথা, বাংলাদেশের তৃণমূলে কখনো পৌছাবে না আমাদের ব্লগের আস্ফালন।
তারা অজানা অভিমানে অনেকদিন পর্যন্ত ঠোট ফুলিয়ে রাখবে।
আরেকটা খবর পেলাম, আমার অতি প্রিয় বিদ্যাপীঠ মিসরের আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়, হাজার বছরের পুরনো, সেখানে নাকি ইসলাম বিদ্বেষ বাংলাদেশে এবং সেটার প্রতিবাদ করার হচ্ছে!!!
আল আযহার বিক্রি হয়নি। তাদের ঘোল খাওয়ানো হয়েছে। সত্য ঢাকা হয়েছে মিথ্যার হাজারমাইল লম্বা চাদরে।
১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৯
মিজান আফতাব বলেছেন: আপনাকে কমেন্ট ব্যান তুলে দিয়ে সেফ করে দেয়ার কারন কি জানেন মিস্টার লিসানী !!!
আপনার মত শক্তিশালী ইসলামী কলমযোদ্ধা সামুতে কতজন তা বের করা মুশকিল। আপনার সেভ মুডটিকে দায়িত্ব মনে করবেন, জামায়াত যে ইসলামের কিছুই না তা আপনাকে প্রমান করতে হবে। ইসলামের ক্ষতিতে তাদের ভুমিকা যে মূখ্য তা আপনাকে শুধু বুঝিয়ে নয় প্রমান করে দিতে হবে।
আপনি পারবেন সেটা আমি জানি। শুভকামনা।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মিজান ভাই ধন্যবাদ। ব্লগিঙ তো ছেড়েই দিয়েছিলাম। সপ্তাহখানেক ধরে সেফ হয়ে ভাল লাগছে। কৃতজ্ঞ লাগছে এত এত মানুষের প্রতি যে বলে শেষ করা যাবে না।
ভাই ইসলাম ডিফেন্ডের নূ্নতম এখনো শিখিনি। তবে যেটুকু সত্য পাই তা উপস্থাপন করার চেষ্টা তো করতে হবে নিজের দায়িত্বের অংশ থেকে।
জামাত ইসলামের থেকে অনেক দূরে তা বলতে পারি। তবে ক্বালিমা পড়ে ইসলামি আচরণ অনেকটাই পালন করাতে তাদের ঠিক অমুসলিম বলতে পারি না, বরং চরম ভ্রান্ত ও ভুল বিশ্লেষণের শিকার একটা জনগোষ্ঠী বলতে পারি।
শুভকামনা আপনার জন্যও ভাই।
১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৬
ফরটি ইজ দা নিউ থারটি বলেছেন: ভাই
চমৎকার লিখেছেন, আপনার লেখার হাত খুবই ভাল
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। বিষয়টা হয়ত ফিল করেছি, তাই লেখাটা একটু ভালর দিকে গেছে। জানাতে হবে, জানতে দিতে হবে।
'আর তারা আল্লাহর নূরকে ফুৎকার দিয়ে নিভিয়ে দিতে চায়...'
প্রকৃত সত্য কি আল্লাহর নূর নয়???
একাত্তরের গণহত্যা কি প্রকৃত সত্য নয়???
স্বয়ং রাসূল দ. যদি সত্যের পক্ষে থেকে নিজ অনুসারীকে শাস্তি দিতে পারেন তাহলে আমাদের কুণ্ঠা কোথায়???
১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৭
তানভীরসজিব বলেছেন: দারুন লিখেছেন....একবার একটা পোস্টে আপনার নামটা্র প্রসংসা করেছিলাম...আজ লিখার করলাম। +++
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তানভীর ভাই। জানাতে হবে। ব্লগ মানেই অগুণতি পোস্টে সত্য ঢাকা পড়া নয়।
১৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪
সেয়ানা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ।পোস্টে ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অগুণতি ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন দেশটাকে নিয়ে, নিজের বিশ্বাস নিয়ে।
১৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫১
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: পরে কমেন্ট করতেছি ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অক্কে! কেমন চলছে ফাইটিং?
১৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৫
নাইট রিডার বলেছেন: দুটো কারণে খুব খুশী লাগছে।
প্রথমত আপনি সেফ এই জন্য।
দ্বিতীয় টি সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য, এই ধরনের একটি লেখা এই মুহুর্তে খুব প্রয়োজন ছিল, জানিনা যাদের এটা পড়া উচিত তারা পড়বে কিনা এবং পড়ে নিজের কাছে জিজ্ঞেস করবে কিনা "আমরা কোন ধরনের মুসলমান হব, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবন অনুসারণকারী মুসলমান নাকি সাম্প্রদায়িক, দাঙ্গাবাজ, গোষ্ঠীস্বার্থে ইসলামকে অপব্যবহারকারী মুসলমান"
পোষ্টে প্লাস।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমারোতো দুটা কারণে ভাল লাগছে,
প্রথমত আপনি পড়েছেন এবং দ্বিতীয়ত আপনার আমাকে দেখে ভাল লাগছে।
ভাই,
মানুষ কি আলটিমেটলি এক ধরনের ম্যাকাও পাখি না?
১৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: অসহনশীল মানুষ কখনো পাশাপাশি বাস করতে পারে না। অসহনশীল সব মতবাদই ক্ষতিকর।
+++
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ হাবিব ভাই।
১৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১০
সুইট টর্চার বলেছেন: গোষ্ঠি মারি জামাত শিবির! কিন্ত যারা আমার নবিজীকে অপমান করল/করছে যারা আমার ধর্মকে অপমান করছে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো কি আমি একজন মুসলীম হিসেবে আমার কর্তব্য নয়? কাল হাশরের মাঠে আমি কি জবাব দেব আল্লাহ'র কাছে?
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই বিষয়টাতো এখানেই। দ্বন্দ্বের বীজ যখন আদর্শের ভিতর লুকানো থাকে তখন দ্বন্দ্ব আর নিবার্য থাকে না, অনিবার্য হয়ে পড়ে।
যে রুখে দাঁড়ানোর কথাটা বলছেন, সেটা আপনার আমার সব সময়ের কর্তব্য ছিল। সব সময় যদি আপনি আমি ইন প্র্যাকটিস, রুখে দাড়িয়ে থাকি তবেই হাশরের ময়দানে জবাব দিতে পারব।
তবে, যদি সব সময় রুখে না দাঁড়িয়ে সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক সময়কালে দাঁড়াই তাহলে আর জবাব দিতে পারব না। তখন বিষয়টা হয়ে যাবে পক্ষ নেয়া। নাস্তিকতার বিরোধীতার আড়ালে, সেই একাত্তরের ঈমানী দায়িত্ব ভারত বিরোধীতার আড়ালের মতই মূলত বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ, পতাকা, শহীদ মিনার, জাতীয় সংগীত, নজরুল ইসলাম, ত্রিশ লক্ষ শহীদ, চার লাখ মুক্তিযোদ্ধা আর শত শত ভাষা সৈনিকের বিরুদ্ধে চলে যাওয়া হবে।
আশা করি আপনি আমার কথাটা বুঝেছেন ভাই।
আপনার অতীত অ্যাক্টিভিটিজ যদি প্রমাণ করে যে আপনি সব সময় দ্বান্দ্বিক নাস্তিকতার বিরুদ্ধে সম-খড়গহস্ত ছিলেন তাহলেই আপনি নিজেকে আল্লাহর কাছে সৎ হিসাবে প্রমাণ করতে পারবেন। আশা করি আমি সেটা পারব।
২০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
সুইট টর্চার বলেছেন: যে সব ব্লগাররা রাসুল( সাঃ) কে অপমান করেছে, ইসলামকে অপমান করেছে অন্তত তাদেরকে শাহবাগের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হোক। কিন্ত তা না করে সরকার ও শাহবাগের নেতারা তাদের পক্ষ নিচ্ছেন কেন? তারা কি পারেন না ইসলামের স্বার্থে মুসলমান হিসেবে ঐসব ব্লগারদের ঘৃণা করতে?
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অবশ্যই বিতর্কিত মানুষগুলো, যারা সহনশীলতা বোঝে না এবং আমাদের মত মুসলমানদের এবং হিন্দুদের এবং অন্য সব মানুষদের যে কারো ম্যাস-পপুলেশনের ইমোশন আক্রান্ত করে,তাদের আর যাই হোক, শুভ কাজের নেতৃত্বে রাখার প্রশ্নই ওঠে না।
আর ওই সব ব্যক্তি তো সব সময়েই সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের দ্বারা রিজেক্টেড। তারা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিতে পারার কথা তো ওঠে না, তবে আন্দোলনে যুক্ত থাকতে পারে বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে।
২১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: কি অদ্ভুত সুন্দর করে খুব প্রয়োজনীয় কথা গুলো যে লিখেছেন !!
লাখো কোটিবার ভালো লাগা জানালাম।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই পারস্পরিক আমাদের কথা যে অনুভূতিতে স্পর্শ করেছে এই একটাই সাফল্য।
বেশিরভাগ আলাপ আর ঝগড়াই সরাসরি ইগোকে স্পর্শ করে, বিবেককে নয়।
২২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: এই আন্দোলন নিয়ে ব্লগে প্রথমবার কোন মন্তব্য করলাম। নিঃসন্দেহে আপনার লেখাটি দারুন প্রশংসার দাবি রাখে। আহা পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ যদি আপনার মত এমন করে বুঝত
ভয় পাচ্ছি -মুষ্টিমেয় কিছু কুচক্রীর কুটচালের কাছে পরাজিত হয়ে আমরা কি তবে গৃহযুদ্ধের দিকে যাচ্ছি?
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বাংলাদেশ গৃহযুদ্ধের দিকে যাবে না। যেতে পারে না। বাংলাদেশের মানুষ সব সময়েই সুখের হিসাবে পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ। পারস্পরিক সহনশীলতার হিসাবে পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ। সারা পৃথিবীর সব জাতির রক্ত এক হয়ে বাঙালিকে করেছে পূর্ণ।
না, গৃহযুদ্ধ হবে না। বড়জোর শুদ্ধতার যুদ্ধ বাঁধতে পারে- সেটা থেকে খুব দ্রুত উত্তরণও হবে।
২৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
নাক বলেছেন: অসহনশীল মানুষ কখনো পাশাপাশি বাস করতে পারে না। অসহনশীল সব মতবাদই ক্ষতিকর।
যাজা
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও উত্তম ঝাঝা ভাই।
তবে বাংলাদেশ অনেক উদার, এই দেশ পাকিস্তান বা আফগানিস্তানের মত দীর্ঘ অসুবিধা ভোগ করতে পারে না।
২৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
বুড়িগঙ্গার পাড়ে বলেছেন:
অথচ আজকে তাঁকে নিয়ে বিচিত্র বাণিজ্যের পসরা। তাঁর নামে ভোট চাইলে ভোট পাওয়া যায়। তাঁকে ব্যঙ্গ করে পোস্ট করলে হিট পাওয়া যায়।
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।
নবীজীর (স) শিক্ষা হল শান্তি। নিজের আহার থেকে উনি বিলিয়ে দিতেন। অথচ যারা তাকে নিয়ে বাণিজ্য করছেন তাদের জীবন ব্যবস্থা দেখুন। কি আরাম আয়েশেই না দিন যাপন করছেন। সঠিক হিসেব করে যাকাত দিচ্ছেন না। সরকারের ট্যাক্স ফাকি দিচ্ছেন। সেই সাথে অশান্তি সৃষ্টিতে উস্কানি দিচ্ছেন। কারন অশান্তি হলে তাদের লুটপাতের সুবিধা হয়।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, বোখারী শরীফে শুধু শুধু তো আর বলেনি যে, ইসলাম ইসলামই থাকবে, কুরআন অবিকৃত থাকবে, তোমরা পড়াতে থাকবে তোমাদের বংশধরদের যেভাবে আমি শিখিয়ে যাচ্ছি- তার পরও এর অভ্যন্তরীণ শিক্ষাটা যাবে হারিয়ে।
আজকে কুরআনের অভ্যন্তরীণ শিক্ষা গেছে হারিয়ে।
সামান্য কিছু মানুষ সেটাকে লালন করতে পারে, ধারণ করতে পারে, তারা তথাকথিত মেইনস্ট্রিমের মাস পপুলেশনের নয়। এই হল কষ্টের বিষয়।
২৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
আমি সাজিদ বলেছেন: আমি আশা করি এই পোস্ট পড়লে অনেকের চোখ খুলে যাবে।অসাধারণ পোস্ট লিসানি ভাই।বরাবরের মতো।
আপনার সাথে একমত-চরমপন্থী মুসলিম ও চরমপন্থী নাস্তিক উভয়ে মানবজাতির পারস্পরিক সহাবস্থানের জন্য ঝুঁকি।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।ভালো থাকা হউক।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সাজিদ ভাই আমরা যেন আমাদের দেশে আমাদের ভাষা আর আমাদের সংস্কৃতি সহ নিজের নিজের ধর্ম নিয়ে পাশাপাশি হাসিমুখে বসবাস করতে পারি অতীতের হাজার বছরের মত ভবিষ্যতের হাজার বছরও।
২৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
নায়করাজ বলেছেন: ইসলামের সেবক বলে দাবীদার জামায়াত শিবিরের নেতা মওদুদীর ভ্রান্ত আকিদা সম্পর্কে বলেছেন বিভিন্ন আলেম উলামাগণ। সরাসরি নিচের লিংকে চলে যান :
Click This Link
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই কয়েকদিনে আপনার মত সার্ভিস খুব কম মানুষ দিয়েছে। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা নিন ভাই।
২৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
শয়ন কুমার বলেছেন: নিম্নের লিংকের পোষ্টটারে শাহবাগের নেতৃবৃন্দের এখনই কাজের পোষ্টে রুপান্তরিত করা উচিৎ । Click This Link
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই পোস্টটায় মন্তব্য করে আসলাম। চেতনাটা খুব ভাল লাগল।
২৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: চমৎকার বলেছেন++++
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সিলেটে কেমন চলছে ভাই? আশা করি খুব ভাল।
২৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
শের শায়রী বলেছেন: শুরু থেকে আপনি আমার অনুসারিত। ইসলাম কে এত সুন্দরভাবে আর কেউ উপস্থাপনা করতে পারেনা আপনার মত এই ব্লগে। ভাল থাকুন। ধর্মের সৌন্দর্য্য উদ্ভাসিত হোক আপনার লেখায়। সালামালাইকুম।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আপনি কিন্তু আমার লিঙ্কস এ আসছেন। আপনার লেখা যে কী, সেটা বুঝেছি ব্লগ ছাড়ার পর। শুভেচ্ছা শুভেচ্ছা অগণন। সালাম রইল সারা জীবনের জন্য।
৩০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
চলতি নিয়ম বলেছেন: ভালো লাগলো। পোস্টে +
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৩১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
আফিফা মারজানা বলেছেন: আজ আমার কিছু বলার নাই ।আমি জামাতের চাল ও নেতৃত্বের ভুল পরিকল্পনায় হতাশ ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আফিফা আপু অনেকদিন পর আপনার কমেন্ট পেয়ে ভাল লাগছে। অতি প্রিয় কিছু ব্লগারের কমেন্ট না পেলে মনে হয় লেখাটা অপূর্ণ রয়ে গেল।
জামাতের নেতৃত্ব সব সময় ইতিহাস সৃষ্টির মুহূর্তে ভুল পদক্ষেপই নেয়। দেশভাগের সময় মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্রের বিরু্দ্ধে দাড়িয়েছিল, তারপর একাত্তরে আবার বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দাড়িয়েছিল, তারপর তখনকার অপরাধীদের পক্ষে দাড়িয়েছে, সবশেষে কী করল তাতো দেখতেই পাচ্ছি।
নীতি সঠিক হলে কাজ সঠিক হবে। নীতি ভুল হলে কাজও ভুল হবে। প্রতিপদে।
৩২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
লুব্ধক০১ বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম। ভালো থাকবেন ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনিও ভাল থাকুন ভাই। নোবডি ইজ পারফেক্ট
৩৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
নক্ষত্রচারী বলেছেন: ধর্মের দোহাইপনায় এই ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ দ্বারা তারা কোন ধর্ম পালন করছে ? ভাবতেই কষ্ট হয় !
সেই একাত্তরেও একদল ধর্মান্ধ চেষ্টা করেছিলো ধর্মকে কলুষিত করে মাতৃভূমিকে বিকিয়ে দেওয়ার, পারেনি । কারণ সেদিনও তরুণ প্রজন্ম গর্জে উঠেছিল; আজকের মত ।
শুধু মন্তব্যটা করতেই লগিন করলাম । খুব সুন্দর বলেছেন কথাগুলো ।
স্যালুট
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই সূর্য পূর্ব দিগন্তে উঠবেই।
আর রক্ত সব সময় লাল।
এই জনসমুদ্রের জোয়ারকে যারা বুঝতে ভুল করবে তাদের ক্ষমা পাওয়াটা কষ্টকর।
৩৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: ভাই গত রাতে ভাবাছলাম এই অসাধারন পোষ্টে একটা সুন্দর কমেন্ট করব । কিন্তু এখন আর কিছুই মাথায় আসতেছে না । উত্তেজনায় আছি । শহিদমিনার যা দেখে আসলাম । সাহস নিয়ে আসছি সাথে করে । স্বাধীনতার পক্ষে এত এত এত মানুষ । লাল সবুজে ছেয়ে গেছে ।
যাই হোক আপনার পোষ্টে ++++++++++++++++
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার এই কমেন্ট পেয়ে ঘাবড়ে গিয়েছিলাম ভাই। ভাল থাকবেন। সব সময়।
৩৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০১
রেজোওয়ানা বলেছেন: সব ধরনের অসহিষ্ণু লোক সব সময়েই মানব জাতির জন্য ক্ষতিকর ছিল, আছে এবং থাকবে।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঠিক তাই রেজোওয়ানা আপু। আপনাকে দ্বিগুন ধন্যবাদ।
৩৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
আমিনুর রহমান বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
অসহনশীল মানুষ কখনো পাশাপাশি বাস করতে পারে না। অসহনশীল সব মতবাদই ক্ষতিকর।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এই কথাটা নানাভাবে ছড়িয়ে দিতে হবে। বারবার, নানা ভাষায় উল্লেখ করতে হবে।
৩৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার। অতিরিক্ত কোন কিছুই খারাপ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ফর দ্য কান্ট্রি, ফর দ্য পিপল।
৩৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম...
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। বাংলাদেশের মানুষকে জানাতে হবে। কীভাবে আমরা পৌছাতে পারি প্রত্যন্ত বাংলায়, যেখানে গত শুক্রবারেই প্রথম ব্লগার নামের এক ভিণগ্রহের প্রাণীদের খবর পেল সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষটা? অর্ধশিক্ষিত চাকুরে বা অনেকটা শিক্ষিত প্রাইমারি টিচার-মসজিদের ইমামের কাছে কীভাবে প্রকৃত চিত্র তুলে ধরতে পারি?
৩৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২
s r jony বলেছেন:
পুরাই সহমত।
এই রকম পোস্টই দরকার ছিল। ফেবুতে শেয়ার করলাম ভাই।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই এখন ভাবতে হবে প্রকৃত চিত্র কীভাবে তুলে ধরব আমরা?
অগুণতি ধন্যবাদ রইল।
৪০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ২০ তম ++++
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মামুন ভাই ভাল থাকুন। মিস করেছি আপনাকে বহুদিন।
৪১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: নাস্তিকতা কিংবা আস্তিকতা দুটোই আপনার ব্যক্তিগত দর্শন । আপনি কি বিশ্বাস করবেন বা করবেন না সেটা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যপার।
কিন্তু এর মানে এই নয় অন্যলোক যে জিনিস বিশ্বাস করে, আপনি সেটাকে নিয়ে ব্যঙ্গ করবেন । গঠনমূলক সমালোচনা করতে পারেন, পৃথিবীর সব বিষয়েই সমালোচনা হয় । কিন্তু সমালোচনা করতে গিয়ে সীমা লঙ্গন করাটা কখনই উচিত নয় ।আপনি সেটা করতে পারেন না ।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। বাংলাদেশের মানুষকে জানাতে হবে। কীভাবে আমরা পৌছাতে পারি প্রত্যন্ত বাংলায়, যেখানে গত শুক্রবারেই প্রথম ব্লগার নামের এক ভিণগ্রহের প্রাণীদের খবর পেল সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষটা? অর্ধশিক্ষিত চাকুরে বা অনেকটা শিক্ষিত প্রাইমারি টিচার-মসজিদের ইমামের কাছে কীভাবে প্রকৃত চিত্র তুলে ধরতে পারি?
৪২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
পোস্ট ষ্টিকি করা হোক
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। বাংলাদেশের মানুষকে জানাতে হবে। কীভাবে আমরা পৌছাতে পারি প্রত্যন্ত বাংলায়, যেখানে গত শুক্রবারেই প্রথম ব্লগার নামের এক ভিণগ্রহের প্রাণীদের খবর পেল সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষটা? অর্ধশিক্ষিত চাকুরে বা অনেকটা শিক্ষিত প্রাইমারি টিচার-মসজিদের ইমামের কাছে কীভাবে প্রকৃত চিত্র তুলে ধরতে পারি?
৪৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমত্কার পোস্ট। জামাতীদের আসল চেহারা সকলের সামনে তুলে ধরতে হবে
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এখানে তো তাদের চেহারা কিছুই আসেনি, শুধু প্রকৃত ইসলামের হালকা ছোয়া এসেছে। ভাল থাকবেন।
৪৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
নস্টালজিক বলেছেন: অসহনশীল মানুষ কখনো পাশাপাশি বাস করতে পারে না। অসহনশীল সব মতবাদই ক্ষতিকর।
চমৎকার পোস্ট লিসানি!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অগুণতি ধন্যবাদ রইল। ভাল আছেন আশা করি।
৪৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
একজনা বলেছেন: এমন বিশ্লেষণধর্মী একটা লেখা লিখবার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ইসলামের মূল কথাগুলোর অন্যতম একটি হল দীন। যা অত্যন্ত চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন।
এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহর মহত্বের কথা প্রচার করতেই থাক, যতক্ষণ পর্যন্ত মানুষ স্বয়ং তা উপলব্ধি করতে না পারে- তাই ইসলাম। সত্যিই তো তাই। যুগে যুগে আল্লাহ তাঁর বাণী দ্বারা নবী রাসুলগণের মাধ্যমে তাই বলে গিয়েছেন।
আজকের কিছু 'নাস্তিকের' মত সেদিনও তাঁর বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করেছিলেন লোককবি হাসসান বিন সাবিত। সেই হাসসান বিন সাবিত রা. পরবর্তীতে উল্টো হয়ে গেলেন নবীর কবি। তিনি বললেন: 'ইয়া রাসূল আল্লাহ! আপনাকে প্রভু তৈরি করেছেন কুল্লি আয়েব ছাড়া (সকল দোষত্রুটি মুক্ত করে)!'
এই হল ইসলাম। এই হলেন ইসলামের নবী। নবীজী (স) এর শিক্ষা হল শান্তি।
আফসোস, ধর্মান্ধ মুসলিমরা তা কখনই বুঝেনা।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আজকে ইসলাম একটা বিশাল যুদ্ধের উপকরণ হতে যাচ্ছে। এর প্রকৃত রূপটি তুলে ধরতে হবেই। আমাদের বারবার তুলে ধরতে হবে। নানাভাবে তুলে ধরতে হবে।
নাহলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না। ইতিহাস কাউকে ছাড় দিয়ে বলেনি, বলবেও না।
৪৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৩
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন!
+++++++++
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ দানা ভাই। খুব কষ্ট করছেন এই সময়টায়।
৪৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
ডাক্তার সাব বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন!
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অগুণতি ধন্যবাদ ভাই।
ভাল থাকবেন নিরন্তর।
৪৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
রইসউদ্দিন গায়েন বলেছেন: ধন্যবাদ লেখককে!সময়োপযোগী পোস্ট।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭
ডাঃ মারুফ বলেছেন: এর পরেও কি বলবেন জামাত-শিবির মুসলমান ? তাইলে জাশির কারনে ইসলাম উনাকে দোষারোপ কেন ?