নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/nabiloins1

নাবিলঅয়েন্স

SEO Expert

নাবিলঅয়েন্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুরগী ছাড়া রাসায়নিক ডিম এখনবাংলাদেশে

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২০

মুরগী ছাড়া ডিম! ভাবছেন

এতা কি করে সম্ভব? হা সম্ভব, চীনের

ক্ষতিকারক রাসায়নিক ডিম এখন

বাংলাদেশের বাজারে সয়লাব

করেছে। অতএব ডিম কেনার আগে ভাল

করে যাচাই করে কিনুন।

চীনের অত্যন্ত ক্ষতিকারক রাসায়নিক

ডিম এখন আমাদের বাংলাদেশে।বেশ

বহুদিন আগে আমি নিজে ডিম

ভাজতে গিয়ে দেখি আশ্চর্য

ভাবে ডিমটি পুরোপুরি শক্ত

হয়ে আটকে গেল ঠিক প্লাস্টিক এর মত।

এটা খেতেও ভিন্ন রকম ছিলো।

তখনতো আর জানতে পারিনি যে এই

অত্যন্ত ক্ষতিকারক রাসায়নিক ডিম

কৃত্তিমভাবে তৈরি।

ব্যবসায়ী ভাইয়েরা আমাদের অন্তত

সুস্থ ভাবে বাঁচতে দিন।

অনেকে এটাকে মিথ্যাবলে উড়িয়ে দিচ্ছেন।

কিন্তু মায়ানমারের রাষ্ট্রীয়

টেলিভিশন ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট

মর্নিং নিউজ এজেন্সি সহ বেশ

কয়েকটি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে এ

বিষয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন

প্রকাশ করে।

এতে বলা হয়, ইয়াঙ্গুনসহ দেশটির

বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের

চোরাপথে চীন থেকে কৃত্রিম ডিম

পাচার হয়ে আসছে। যা দেখতে অবিকল

হাঁস-মুরগির ডিমের মতো। ‘২০০৪ সাল

থেকেই তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম ডিম।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞান

সাময়িকী ‘দ্য ইন্টারনেট জার্নাল অফ

টক্সোকোলজি’তে কৃত্রিম ডিম

সম্পর্কে বিশ্লেষণধর্মী তথ্য প্রকাশ

হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃত্রিম

ডিমে কোনো খাদ্যগুন ও প্রোটিন নেই।

বরং তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর।

কিভাবে তৈরি হয় কৃত্রিম ডিম

ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত

প্রস্তুতপ্রনালীতে দেখা যায়, কুসুম ও

সাদা অংশের সমন্বয়ে কৃত্রিম ডিম

তৈরি করতে প্লাস্টিকের ছাঁচ ব্যবহৃত

হয়। তবে তার আগে কুসুম তৈরি করা হয়

বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে।

সরাসরি ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড ও

কালারিং ডাই দিয়ে লাল বা গাঢ় হলুদ

রংয়ের কুসুম তৈরি করা হয়। তার ওপর

অতি পাতলা স্বচ্ছ রাসায়নিকের আবরণ

তৈরি করা হয়। যাতে কুসুম ও

সাদা অংশ এক না হয়ে যায়।

সাদা অংশ তৈরিতে ব্যবহার হয়

ক্যালসিয়াম

কার্বনেট, স্টার্চ, রিজিন জিলাটিন ও

এলাম। প্লাস্টিকের ছাঁচ ডিমের

সাদা অংশ তৈরি করে তার

মাঝখানে ডিমের কুসুম তৈরি করা হয়।

শেষ ধাপে ডিমের উপরের শক্ত খোলস

তৈরিতে করা হয়। এর জন্য ব্যবহার

করা হয় ওয়াক্স এর

মিশনখানে ব্যবহার করা হয়

প্যারাফিন, বেনজয়িক

এসিড, বেকিং পাউডার, ক্যালসিয়াম

কার্বাইড। সাদা অংশকে ওয়াক্সের

দ্রবণে কিছুক্ষণ নাড়ানো চাড়ানো হয়।

বাইরে থেকে স্বল্প তাপ প্রয়োগ

করা হয়। এতেই তৈরি হয়ে যায় হুবহু

ডিমের মতো দেখতে একটি বস্তু।

আসল ডিম থেকে নকল ডিম

আলাদা করার উপায়ঃ

- কৃত্রিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। অল্প

চাপে ভেঙ্গে যায়।

- এ ডিম সিদ্ধ করলে এর কুসুম বর্ণহীন

হয়ে যায়। ভাঙ্গার পর আসল ডিমের

মতো কুসুম এক জায়গায়

না থেকে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে।

-কৃত্রিম ডিম আকারে আসল ডিমের

তুলনায় সামান্য বড় এবং এর খোলস

মসৃণ।

ইন্টারনেট-এর বিভিন্ন সাইট

থেকে আরো জানা যায়চীনে তৈরী হওয়া এসব

কৃত্রিম বা নকল ডিম এক কথায়

বিষাক্ত। কৃত্রিম ডিম তৈরিতে ব্যবহৃত

রাসায়নিক উপাদান ক্যালসিয়াম

কার্বনেট, স্টার্চ, রেসিন, জিলেটিন

মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

দীর্ঘদিন এ ধরনের ডিম

খেলে স্নায়ুতন্ত্র ও

কিডনিতে সমস্যা হতে পারে।

ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের

ক্যান্সারসহ জটিল রোগের কারণ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.