নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বহুল আলোচিত চিকুনগুনিয়া প্রবল রুপ ধারনে যন্ত্রনায় ভুগছেন বহু লোক ।চিকুনগুনিয়া থেকে রেহাই বা মুক্তি পেতে হলে সরকারের সাস্থ মন্ত্রলায় এবং দেশের সর্বস্তরের জন সাধরনের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং এ রোগ থেকে বাঁচার তাগিতে সর্বস্তরের
জনগণদের একে অপরের পাশে এগিয়ে আসতে হবে ।চিকুনগুনিয়া হচ্ছে চিকুনগুনিয়া ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট এক ধরনের সংক্রমণ। এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশের দুই থেকে চার দিনের মধ্যে আকস্মিক জ্বর শুরু হয় এবং একই সাথে অস্থিসন্ধিতে ব্যথা থাকে যা কয়েক সপ্তাহ মাস বা বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এই রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতি দশ হাজারে এক জন বা এর চেয়েও কম তবে বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই রোগের জটিলতা তুলনামূলক বেশি হয়।এই ভাইরাসটি মশার কামড়ের মাধ্যমমে মানব শরীরে প্রবেশ করে। এডিস Aedes গণের দুটি প্রজাতি এডিস ইজিপ্টি ও এডিস অ্যালবপ্টিকাস এই ভাইরাসের বাহক হিসেবে পরিচিত।মানুষ ছাড়াও বানর, পাখি, তীক্ষ্ণ দন্ত প্রাণী যেমন ইঁদুরের শরীরেও এই ভাইরাসের জীবনচক্র বিদ্যমান।এখানেই ডেঙ্গু ভাইরাসের সাথে এর পার্থক্য কারণ ডেঙ্গু ভাইরাস শুধু স্তন্যপায়ীর আক্রান্ত হয়।এই রোগ প্রতিরোধের প্রধান উপায় হলো মশা নিয়ন্ত্রণ এবং ঘুমানোর আগে অবশ্যয় মশারি টাঙানো।এই ভাইরাসের সুপ্তিকাল ২ থেকে ১২ দিন তবে বেশিভাগ ক্ষেত্রে তা তিন থেকে সাত দিন হয়।অনেক সময় এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও কোনো উপসর্গ প্রকাশ পায় না। সাধারণত ৭২-৯৭% ক্ষেত্রে উপসর্গ দেখা দেয়। রোগটি সাধারণত আকস্মিক উচ্চমাত্রার জ্বর, জয়েন্টে ব্যথা এবং ফুসকুড়ি নিয়ে শুরু হয়। ফুসকুড়ি রোগের শুরুতেই দেখা দিতে পারে তবে অনেক সময় রোগ শুরু হওয়ার দুই থেকে তিন দিন পর জ্বর কমতে শুরু করলে ফুসকুড়ির আবির্ভাব হয়।তাছাড়াও অন্যান্য উপসর্গের মধ্যে রয়েছে মাথাব্যথা, ক্লান্তি, পেটব্যথা, ফটোফোবিয়া বা আলোর দিকে তাকাতে সমস্যা, কনজাংটিভাইটিস। বড়দের আর্থ্রাইটিস বা জয়েন্টে প্রদাহ হতে পারে।চিকুনগুনিয়া ভাইরাস টোগাভাইরিডি পরিবারের আলফাভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত একটি RNA ভাইরাস।এটি সেমলিকি ফরেস্ট ভাইরাস কমপ্লেক্স এর সদস্য এবং রস রিভার ভাইরাস, ওনিয়ংনিয়ং ভাইরাস ও সেমলিকি ফরেস্ট ভাইরাসের সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত। যেহেতু এটা আর্থ্রোপড যেমন মশার মাধ্যমে ছড়ায় তাই একে আর্বোভাইরাসও বলে।
চিকুনগুনিয়া কি ভাবে শনাক্তকরণ করা হয়েছে ?
ভাইরাস পৃথকীকরণ, RT-PCR, সেরোলজির মাধ্যমে পরীক্ষাগারে ভাইরাস শনাক্ত করা হয়।
এই রোগের বিরুদ্ধে কার্যকরী হবে সেরকম কোনো টিকা এখনো বাজার জাত হয় নাই বা পাওয়া যায়না। তবে এ রোগ থেকে দূরে থাকতে হলে মশা নিয়ন্ত্রন এবং ঘুমানোর সময় মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে। লম্বা হাতলযুক্ত জামা এবং ট্রাউজার পরে থাকা।একই সাথে বাড়ির আশেপাশে পানি জমতে না দেওয়া ইত্যাদি প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।
শুধু স্ত্রী মশা দিনের বেলা কামড়ায়। এরা একবারে একের অধিক ব্যক্তিকে কামড়াতে পছন্দ করে। একবার রক্ত খাওয়া শেষে ডিম পাড়ার পূর্বে তিন দিনের বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।এদের ডিমগুলো পানিতে এক বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে।অল্প পরিমাণ জমে থাকা পানিও ডিম পরিস্ফুটনের জন্য যথেষ্ট।এডিস মশা স্থির পানিতে ডিম পাড়ে তাই বালতি, ফুলের টব, গাড়ির টায়ার প্রভৃতি স্থানে যেন পানি জমতে না পারে সেদিকে সকলের খেয়াল রাখতে হবে।
আমরা একটু লক্ষ দেখতে পাই সাধারন জরিপে গত কয়েকদিন আগেও এই রোগের নাম তেমন প্রচলিত ছিল না।নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জ পঞ্চাশ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের পরামর্শদাতা ডাঃ কামরুল হাসান (বিসিএস স্বাস্থ্য) বলেছেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চিকুনগুনিয়া ভাইরাস নিশ্চিতভাবে সনাক্ত করার স্থান হল রাজধানীর মহাখালিতে অবস্থিত রোগ তত্ত্ব নিয়ন্ত্রণ এবং গবেষণা ইনস্টিটিউট আইইডিসিআর। এই গবেষণা কেন্দ্রে সেলোরজি পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিতভাবে চিকুনগুনিয়ার ভাইরাস সনাক্ত করা সম্ভব।তিনি আরও জানান ভাইরাসটি এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়। চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিকে কামড়ানো মশাটি সুস্থ কাউকে কামড়ালে তার শরীরেও চিকুনগুনিয়ার সংক্রমণ ঘটবে বা ঘটে থাকে।রোগের লক্ষণ সম্পর্কে এই চিকিৎসক বলেন চিকুনগুনিয়া জ্বরের লক্ষণগুলো অন্যান্য সকল ভাইরাল জ্বরের মতই হয়ে থাকে। হাড়ের জোড়ায় তীব্র ব্যথাই এই রোগের একমাত্র স্বতন্ত্র উপসর্গ। সঙ্গে মাথাব্যথা চোখ জ্বালাপোড়া, বমিভাব, শারীরিক দুর্বলতা, সর্দিকাশি, ইত্যাদি তো আছেই।বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তিন থেকে চার দিনের মধ্যে জ্বর সেরে যায়। তবে হাড়ের জোড়ের ব্যথা নাছোড়বান্দায় রূপ নেয়। ব্যথার তীব্রতাও প্রচণ্ড। ফলে রোগীর স্বাভাবিক হাঁটাচলা, হাত দিয়ে কিছু ধরা এমনকি হাত মুঠ করতেও বেশ কষ্ট হয়। আর শরীর প্রচণ্ড দুর্বল হয়ে পড়েও বলে বললেন ডাঃ কামরুল হাসান।
চিকুনগুনিয়া ভাইরাস কী? চিকুনগুনিয়া ভাইরাস টোগা ভাইরাস গোত্রের ভাইরাস। মশাবাহিত হওয়ার কারণে একে আরবো ভাইরাসও বলে। ডেঙ্গু ও জিকা ভাইরাস ও একই মশার মাধ্যমে ছড়ায় এবং প্রায় একই রকম রোগের লক্ষণ দেখা যায়।
রোগের লক্ষণ সমূহ
১) হঠাৎ জ্বর আসা সঙ্গে প্রচণ্ড গিঁটে গিঁটে ব্যথা। অন্যান্য লক্ষণ সমুহের মধ্যে
২) প্রচণ্ড মাথাব্যথা
৩) শরীরে ঠাণ্ডা অনুভূতি (Chill)
৪) বমি বমি ভাব অথবা বমি
৫) চামড়ায় লালচে দানা (Skin Rash)
৬) মাংসপেশিতে ব্যথা (Muscle Pain)
সাধারণত রোগটি এমনি এমনিই সেরে যায়, তবে কখনও কখনও গিঁটের ব্যথা কয়েক মাস এমনকি কয়েক বছরের বেশি সময়ও থাকতে পারে।একটানা তিন দিন জ্বর এবং হাড়ের জোড়ে প্রচণ্ড ব্যথা থাকলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। এই রোগের বিশেষ কোনো ওষুধ বা টিকা নেই। প্রতিদিন ছয় ঘণ্টা পর কিংবা তিনবেলা প্যারাসিটামল খেতে পারেন। তবে কোনো ওষুধই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া চলবে না।অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে কোনো উপকার নেই। বরং অ্যান্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দীর্ঘমেয়াদে সমস্যা তৈরি করতে পারে।তাছাড়াও প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার পাশাপাশি ডাবের পানি, স্যালাইন, লেবুর সরবত ইত্যাদি খাওয়া যাবে।তাছাড়াও রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং গবেষণা ইনস্টিটিউট,আইআডিসিআর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, তাদের ওয়েবসাইটে চিকুগুনিয়া নিয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছেন।চিকুনগুনিয়া একটি ভাইরাস জনিত জ্বর যা আক্রান্ত মশার কামড়ের মাধ্যমে মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়। এই রোগ ডেঙ্গু, ও জিকার মতোই এডিস প্রজাতির মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। রোগটি প্রথম ১৯৫২ সালে আফ্রিকাতে দেখা যায়। পরবর্তীতে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ যেমন, ভারত, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, মায়ানমার এবং ইন্দোনেশিয়াতে এর বিস্তার দেখা যায়।বাংলাদেশে প্রথম ২০০৮ সালে রাজশাহী এবং চাঁপাই নবাবগঞ্জে প্রথম এর ভাইরাসের প্রার্দুভাব দেখা যায়। পরবর্তীতে ২০১১ সালে ঢাকার দোহার উপজেলায় এই রোগ দেখা যায়। তবে এর পরে বিচ্ছিন্ন দুএকটি রোগী ছাড়া এই রোগের বড় ধরনের কোনো বিস্তার আর বাংলাদেশে লক্ষ করা যায়নি।বর্ষার পর পর যখন মশার উপদ্রব বেশি হয় তখন এ রোগের বিস্তার বেশি দেখা যায়।
এডিস ইজিপ্টি Ades aegypti এবং এডিস এলবোপিকটাস Ades albopictus মশার মাধ্যমেই এই রোগ ছড়ায়। মশাগুলোর শরীরের ও পায়ের সাদা কালো ডোরাকাটা দাগ দেখেই এদেরকে সহজেই চেনা যায়।এই মশাগুলো সাধারণত পরিষ্কার বদ্ধ পানিতে জন্মায় এবং যাদের আশপাশে এ রকম মশা বৃদ্ধির জায়গা আছে, সে সব মানুষেরা বেশি ঝুঁকির মধ্যে আছেন এবং তাদের চিকুনগুনিয়া হওয়ার বেশি সম্ভবনা আছে।চিকুনগুনিয়া ভাইরাসে আক্রান্ত এডিস ইজিপ্টাই অথবা এডিস অ্যালবুপিক্টাস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এ ধরনের মশা সাধারণত দিনের বেলা ভোর বেলা অথবা সন্ধ্যার সময় কামড়ায়। তাছাড়াও চিকুনগুনিয়া ভাইরাস আক্রান্ত রক্তদাতার রক্ত গ্রহণ করলে এবং ল্যাবরেটরীতে নমুনা পরীক্ষার সময়ে অসাবধানতায় এই রোগ ছড়াতে পারে।
আমাদের সবসময় খেয়াল রাখতে হবে আমাদের ব্যক্তিগত সচেতনতাই চিকুনগুনিয়া ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধের প্রধান উপায়।মশার কামড় থেকে সুরক্ষাই চিকুনগুনিয়া থেকে বাঁচার সবচেয়ে ভালো উপায়। আর তাই শরীরের বেশির ভাগ অংশ ঢেকে রাখতে হবে,যেমনঃ ফুল হাতা শার্ট এবং ফুল প্যান্ট পরা, জানালায় নেট লাগানো, প্রয়োজন ছাড়া দরজা জানালা খোলা না রাখা, ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করা, শরীরে মশা প্রতিরোধক ক্রিম ব্যবহার করার মাধ্যমে মশার কামড় থেকে বাঁচা যায়।শিশু, অসুস্থ রোগী এবং বয়স্কদের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।
আবাসস্থল এবং এর আশপাশে মশার প্রজনন ক্ষেত্র ধ্বংস করতে হবে। বাসার আশপাশে ফেলে রাখা মাটির পাত্র, কলসী, বালতি, ড্রাম, ডাবের খোলা ইত্যাদি যেসব জায়গায় পানি জমতে পারে, সেখানে এডিস মশা প্রজনন করতে পারে। এসব স্থানে যেন পানি জমতে না পারে সে ব্যাপারে লক্ষ রাখা এবং নিয়মিত বাড়ির আশপাশে পরিষ্কার করা। সরকারের মশা নিধন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা।যেহেতু এ মশা আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত থেকে জীবাণু নিয়ে অন্য মানুষকে আক্রান্ত করে, কাজেই আক্রান্ত ব্যক্তিকে যাতে মশা কামড়াতে না পারে সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট বিভিন্ন সাস্থ সম্পর্কিত ওয়েব সাইট থেকে নেওয়া ।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
মামুন ইসলাম বলেছেন: দুটোই মারাক্ত আকার রূপ ধারন করছে ।
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪২
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অনেক তথ্যযুক্ত পোস্ট ।
০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৪৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: খুব ভাল এবং সচেতনতা মূলক শেয়ার।।
আমার তিনজন আপনজন, আক্রান্ত এই রোগে।।
০৯ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:২৪
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । আমারো আপনার মতই অবস্থা । তবে সব থেকে বেশি কষ্ট পেয়েছি,দুজনের অবস্থা
দেখে । কি মারাক্তক এক জ্বর ।
৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৩৩
নাইম রাজ বলেছেন: একটি ভাল এবং সচেতনতা মূলক পোস্ট ।শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।
০৯ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:২৫
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ নাইম রাজ ভাই।
৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:২৫
লেখা পাগলা বলেছেন: সময় উপযোগী পোস্ট ।
০৯ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:২৫
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩৬
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: এখন বর্তমান চারোদিকে শুধু এই রোগেই সকলে আক্রান্ত হচ্ছে ।ভালো করেছেন একটি সচেতনমূলক পোস্ট দিয়ে ।
০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১১
মামুন ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও চমৎকার মন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ ।
৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:১৮
blogermassud বলেছেন: খুব ভালো কাজ করেছেন মামুন ভাই এই তথয মূলক শেয়ারটি করে ।
০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১২
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫
নিউ সিস্টেম বলেছেন: সুন্দর শেয়ার ।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩০
নতুন বিচারক বলেছেন: অনেকদিন পরে ব্লগে এসেই ভালো একটা পোস্ট পড়লাম ।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫১
আহা রুবন বলেছেন: চিকুনগুনিয়ার প্রকোপ নাকি কমার দিকে, বাড়ছে ডেঙ্গু।