নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে নক্ষত্রের নিচে
আমাদের মা-বাবারা যখন ছাত্র ছিলেন তখন অধিকাংশের কাছেই হয়ত বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল টাকা পয়সার অভাব। আমাদের মধ্যবিত্ত বাবারা তাই শত কষ্টের মাঝেও আমাদের শিক্ষার জন্য অর্থ ব্যয় করতে সাত-পাঁচ ভাবেন না। যে অতীত তারা পার করে এসেছেন তাতে এই বোধ জন্মানো অমূলক না যে আরেকটু টাকাপয়সা দিতে পারলে হয়ত সন্তানের পরীক্ষার ফলাফল হয়ত আরেকটু বাড়বে৷
অদূর ভবিষ্যতে কি হবে তা বলা যায় না, তবে যেহেতু দুনিয়ার কোনো কিছুই নিঁখুত না সেহেতু আমাদের সন্তানরাও আমাদের মতো অভিযোগ করে যাবে। সেই অভিযোগ কি নিয়ে তা বলা যাচ্ছে না যদিও।
আর আমরা যেখানে আছি সেখানে অর্থের চেয়েও অনেক কিছু গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে বোধ হয়। টক্সিসিটি, ওভারথিংকিং, ডিপ্রেশনের মারপ্যাঁচে আমাদের মাথায় স্ট্রেসের পুরু স্তর জমে৷ সব থেকে বড় কথা আমরা ফেঁসে আছি এক আদিম র্যাট রেসে।
আমরা যারা র্যাট রেসে দৌড়াতে চাই না কিংবা আমরা যারা ভ্যান গঁগের মত ব্যর্থ, মাঝরাতে তারা হঠাৎ হঠাৎ জানালার বাইরে তাকাই। ভেজা চোখে দেখি স্ট্যারি নাইটস আর মুখে আওড়াই জীবনানন্দ দাশ, " জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা অন্য সবাই বহন করে করুক, আমি প্রয়োজনবোধ করি না। আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ, হয়ত এই নতুন শতাব্দীতে নক্ষত্রের নিচে "
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:২৩
রানার ব্লগ বলেছেন: একান্ত ভাবনার ভেতর খানিক রঙ রস আনুন কেবলি হতাশা গুলে যে সরবত আপনি পান করতে চাইছেন তা আর্সিনিকের ন্যায় ক্ষতিকর।
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: বর্তমান প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা অনেক ভাগ্যবান আমাদের তুলনায় নিশ্চিতভাবে! আমাদের বাবারা কখনোই এত কাছের মানুষ ছিলেন না।
সমাজে থাকতে হলে ইদুর দৌড়ে যোগ দিতে হবে ভ্রাতা- না হলে সন্ন্যাস নিয়ে কোন বন-জঙ্গল কিংবা পাহাড়ে ডেরা বাঁধেন। অনেকেই ভাবেন এমনটা কিন্তু শেষমেষ হেরে যান।
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: এযুগের ছেলেমেয়েরা ভাগ্যবান। অতীতের ছেলেমেয়েরা অনেক কষ্ট করেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঝেড়ে ফেলুন যাবতীয় কষ্ট হতাশা, নতুন করে জেগে উঠুন, আপনি পারবেন সবকিছু জয় করতে।