নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেখ হাসিনার অফিসে একবার জাফর নামের এক লোক গিয়েছিলেন পাজামা, পাঞ্জাবি আর মুজিবকোট পরে, কিন্তু পায়ে জুতো ছিল না।
হাসিনা অবাক হয়ে জানতে চাইলেন কেন তিনি এভাবে খালি পায়ে এসেছেন?
জাফর জবাব দিলেন: "যে মাটিতে বঙ্গবন্ধুর রক্ত মিশে আছে সে মাটির উপরে কী করে জুতা পায়ে হাঁটি?"
লোকটির ধারণা ছিল না শেখ হাসিনা কতটা বদের বদ, বা বাটপারেরও বাটপার। এর আগে হাসিনা জাফরকে বহুবার জুতোপায়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ঘোরাফেরা করতে দেখেছেন। তাই, তিনি মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করলেন, "মাটির উপর জুতা পরেন না ভালো কথা; তো, আপনি মলত্যাগ করেন কিসের উপর?"
তাঁবেদার জাফর এমন কঠিন প্রশ্ন আশা করেননি; তাই উত্তরের জন্য প্রস্তুতও ছিলেন না। সে অবস্থায় কেবল ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে হাসিনার দিকে বেকুবের মতো তাকিয়ে রইলেন।
[অনুগল্প/এম এল গনি]
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:৩৭
রাসেল বলেছেন: বাটপার তোষামোদকারীর উত্তম দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:৪৯
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: মনে হচ্ছে আপনি বাকি কাহিনী শুনেন নাই।
ঐ ব্যক্তি হাগতেন উনার দলের অধীনস্ত একজন ক্যাডারের মুখে, সেই ক্যাডার উনার গু সযত্নে খেয়ে ফেলতে যেন গু-গুলো মাটিতে না পড়ে। এখন প্রশ্ন করতে পারেন তাহলে ঐ ক্যাডার কোথায় হাগতো? সেই ক্যাডার আবার হাগতো আরেকজন তার চাইতেও অধীনস্ত আরেকজন ক্যাডারের মুখে। এভাবে চেইন রিয়েকশনের মত চেইন পদ্ধতিতে হাগতেন আওয়ামী নেতা কর্মীরা। তারা এই পদ্ধতিতে হাগার দলীয় সংস্কৃতি শুরু করেন লাস্ট ইলেকশনের কয়েকমাস পরেই। এ মলত্যাগের সংস্কৃতিকে আওয়ামী মহলে বলা হতো "চেতন-পুরীষ", কারণ এখানে গু বা পুরীষ কে "মুক্তিযুদ্ধের চেতনা"র রূপক হিসেবে ধরা হয় এবং তারা একজন আরেকজনের এই "মুক্তিযুদ্ধের চেতনা"কে ডাইরেক্ট মুখ "হা" করে ধারণ করতেন।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: অমন হাস্যরসের অনেক কাহিনী আছে
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: আমি হলে উত্তর দিতাম - বঙ্গবন্ধুর মূর্তির মুখের উপর।
৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩
করুণাধারা বলেছেন: আওয়ামী সুবিধাভোগী একজন ব্লগার কানাডায় বসে কেবল মিথ্যাচার করছেন। ভালো লাগলো দেখে, কানাডায় বসেও আপনি চমৎকার পোস্ট দিচ্ছেন। ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৩২
কামাল১৮ বলেছেন: কানাডায় থেকে আফগানদের মতো গল্প করছেন।