নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিবেশী দেশের সিক্রেট এজেন্টরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদস্যবৃন্দকে ফাঁদে ফেলে (যেমন, ঘুষ প্রদান) বিতর্কিত করার চেষ্টায় নেমেছে বলে গুঞ্জন রয়েছে।
তেমন দুচারটি প্রমান দাঁড় করাতে পারলে ছাত্রজনতার আন্দোলনের মুলে মারাত্মক আঘাত লাগবে, এবং তার সুযোগ পুরোদমে নেবে পতিত স্বৈরাচার।
এ প্রেক্ষাপটে সরকারের উপদেষ্টাবৃন্দের উচিত হবে তাঁদের এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অর্থসম্পদের হিসেব প্রকাশ করে এখন থেকেই স্বচ্ছ অবস্থান তৈরির উদ্যোগ নেয়া। নিজেদের বিতর্কমুক্ত রাখতে এর বিকল্প নেই।
বহু মানুষের রক্তে অর্জিত এ নতুন স্বাধীনতা যেন কোনভাবেই ভেস্তে না যায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
প্রহররাজা বলেছেন: এটা হবে না, দেশের মুদির দোকানদার থেকে শুরু করে সচিব প্রায় সবাই চোর এবং খুবই হিংস্র, কিছু মানুষ সাহস ও সুযোগের অভাবে সৎ আছে। ইউনুস বাহিনি বেশ ভালো ধরিবাজ। ভাংচুর হত্যাকান্ড চলাকালিন সময়ে ক্ষমতা দখল করে নিলো। নিজেরাই নিজেদের মামলা গুলা তুলে নিচ্ছে। আসিফ চোরা ২৬ লাখ ভারতীয়ের হিসাব দিতে পারছে না। বাকি সুশীলগুলা ইউনুসের মন জুগিয়ে চলছে। মিডিয়ার সাহস নাই সরকারের বিরুদ্ধে একটা টু শব্দ করে। ৫ই অগাষ্টের পরের হত্যাকান্ড গুলার কোন বিচার হবে না, সেনাবাহিনী উপস্হিত থাকা সত্তেও ৫০০+ থানায় হামলা করে পুলিশবাহিনীকে প্রায় ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।