নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উত্তর আমেরিকার প্রেক্ষাপটে নিচের কথাগুলো বলছি। বাংলাদেশের প্রাইভেট চাকুরীতে এ পরামর্শ কতটা প্রযোজ্য জানিনা, তবে, সরকারি চাকুরীতে হয়তোবা একদমই না।
ধরুন, আপনাকে আপনার টিম লিডার (বস) একটা কাজ দিয়ে জানতে চাইলেন সে কাজে আপনার কত ঘন্টা ব্যয় হবে। আপনি তাঁকে ১০০ ঘন্টা লাগবে বলে জানালেন। পরে দেখা গেলো কাজটি শেষ করতে আপনি ১২০ ঘন্টা ব্যয় করেছেন। [The company has lost money!]
এমন ঘটনা কয়েকবার ঘটলে আপনি কিন্তু চাকুরী হারানোর ঝুঁকিতে পড়ে গেলেন।
এমন ক্ষেত্রে আপনাকে কেউ বকাঝকা দেবে না, বা আপনার সাথে অপেশাদারী আচরণও করবে না। কেবল, সুযোগ এলেই আপনাকে আপনার প্রাপ্য দিয়ে বেরুবার দরজা দেখিয়ে দেয়া হবে।
এক্ষেত্রে আপনি যা করতে পারতেন তা হলো, ওই কাজে যতটা সময় লাগতে পারে ধারণা করেছেন, তার সাথে আরো কিছু ঘন্টা যোগ করে দিয়ে আপনার দেয়া সময়সীমার আগেই কাজটা বসকে বুঝিয়ে দিতে পারতেন।
কথা দিলে আপনাকে কথা রাখতেই হবে যদি না বড়ধরণের কোন কারন থাকে। এটাই এখানকার (নর্থ আমেরিকা) টিম লিডার, বস বা নিয়োগকর্তাদের প্রত্যাশা।
২| ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:২৯
অপু তানভীর বলেছেন: এই সব আমাদের দেশীয় কালচারে অচল ।
৩| ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৮
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: সবচেয়ে বড় বিষয় হলো দায়িত্ববোধ আর আন্তরিকতা। আন্তরিকতার সাথে যে দায়িত্ব পালন করা হয় তাতে ঠকার সম্ভাবনা খুবই কম।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:০৮
নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর।