নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
= ভালোবাসার আনন্দ! =
এক ভদ্রমহিলা তাঁর প্রতিবেশীর দরজায় টোকা দিয়ে জানতে চাইলেন তাঁদের কাছে রান্নার লবন আছে কিনা।
প্রতিবেশী সানন্দে একটা বাটিতে করে তাঁকে কিছু লবন দিলেন।
লবন নিয়ে বাসায় ঢুকতেই ভদ্রমহিলার কিশোর ছেলের চোখে পড়লো বাটি আর লবন। বুঝতে দেরি হলো না তার মা প্রতিবেশী হতে এ লবন চেয়ে এনেছেন।
তাৎক্ষণিক সে তার মা'কে বললো: 'মা, কাল না আমরা বাজারে গেছি! তুমি কি ভুলে গেছো আমরা দু'কেজি লবনের একটা প্যাকেট কিনেছি?'
মা বললেন, 'ভুলবো কেন রে পাগল? তুই কি জানিস না আমাদের প্রতিবেশীর চাকুরী নেই এখন?'
- শুনেছি তোমার কাছে, কিন্তু, তুমি তাদের কাছে লবন চাইতে গেলে কেন?
- আমি যদি তাঁদের কাছে কিছু না চাই, তাহলে ওদের কিছু দরকার হলে আমাদের কাছে চাইতে লজ্জা পেতে পারে; আমি সে পথই খুলে দিলাম।
মায়ের কথা শুনে ছেলে আবেগাপ্লুত হয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরলো। ...
আপনার প্রতিবেশীকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে না করে তাঁদের বরং ভালোবাসা দিন। ভিন্নরকম এক আনন্দ পাবেন: ভালোবাসার নির্মল আনন্দ।
২| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দারুন তো
আর আমরা প্রতিবেশীর খবরই রাখি না
৩| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: দারুন আইডিয়া।
৪| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: প্রতিবেশিদের মাঝে এই দেয়া নেয়ার চলটা একসময় খুবই চালু ছিল। আর এখন মানুষ তাদের প্রতিবেশীদের চেনেই না।
৫| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: বেশ বেশ -একাকী অভাবে পড়া আর স্ত্রী সন্তান নিয়ে অভাবে পরার মধ্যে ফারাক ব্যাপক!
৬| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গল্পটা ভালো। তবে আমার তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। আমার নিজের যেখানে চলতে কষ্ট হয়, সেখানে আমার চেয়ে ভালো অবস্থানে থাকা পরিবার প্রায়ই এটাসেটা নিতে আসে। আর ফেরত দেওয়ার নামগন্ধ নেই। সঙ্কোচে বলতে পারি না চড়া বাজারের দিনে অল্প উপার্জনে চলা কঠিন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৭
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: বাহ, দারুণ, শিক্ষাগুলো এমনই হওয়া উচিত।