নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতি ওয়াক্ত নামাজে আমরা সূরা ফাতিহা পড়ি যেখানে নিচের কথাগুলো আছে:
"ইহদিনাস সিরাতাল মুসতাকিম, সিরাতাল্লা যিনা আনআমতা আলাইহিম গাইরিল মাগদুবি আলাইহিম ওয়ালাদ্দল্লিন"
এর অর্থ:
"আমাদের সরল পথ দেখাও,
সে সমস্ত লোকের পথ যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ,
তাদের পথ নয় যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে"
সরল পথ অবশ্যই সেই পথ যেই পথে মিথ্যা, দুর্নীতি বা প্রতারণার স্থান নেই।
- কয় শতাংশ নামাজী মানুষ বাস্তব জীবনে প্রকৃতই সরল পথের সন্ধান করেন বলুন তো?
উত্তর: খুবই নগন্য অংশ।
তার মানে, প্রতি ওয়াক্ত নামাজে আমরা সরল পথ দেখাতে আল্লাহতায়ালাকে অনুরোধ করি, অথচ, সজ্ঞানে-স্বেচ্ছায় বাঁকা পথেই চলি। বাঁকা পথই যেন আমাদের সরল পথ!
কথা আর কাজে বিস্তর ফারাক, মানে, আমাদের স্ববিরোধী এ প্রার্থনা আল্লাহতায়ালা আদৌ গ্রহণ করবেন কি?
কেউ কেউ হয়তো বলবেন, আল্লাহ কি করবেন না করবেন তা তিনিই ভালো জানেন; তিনি মহান।
- আপনার কি মনে হয়?
ফেইসবুক: https://www.facebook.com/moh.l.gani/
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি নিজে সরল ও সঠিক পথে আছেন কিনা? আপনি থাকলে বাকীরা নিশ্চয় আছে
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩
অপু তানভীর বলেছেন: কাওরান বাজারের সিএ ভবনের পাশে একটা মসজিদ আছে । যোহর আর আসরের সময় যেদি যেখানে যান দেখবেন লোকজন একেবারে ভর্তি হয়ে গেছে । আশে পাশে কয়েকটি সরকারি ভবনের লোকজন দিয়ে ভর্তি । কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে সরকারি যে সব অফিসে সব থেকে বেশি দুর্নীতি হয় সেগুলোর একটা এখানেই অবস্থিত । সেই অফিসের অনেকেই এখানে নিয়মিত নামাজ পরে, অনেকের আবার কপালে দাগও পড়ে গেছে ।
আমাদের দেশের ধার্মিকদের কথায় এবং কাজে বিস্তর ফারাক !
৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
ক্লোন রাফা বলেছেন: আমাদের দুর্ভাগ্য যে যাদের দায়িত্ব ছিলো কোরানের অন্তর্নিহিত অর্থ প্রকাশ করে পালন করার কথা বলা তারা এটা বেচে খাওয়ার জন্য কিছুই ব্যাখ্যা করেনা। বাঙালী অতি সম্প্রতি অর্থ জানতে শুরু করেছে মাত্র । মানতে যে কত বছর লাগবে একমাত্র আল্লাহ্ জানে!!
ধন্যবাদ,এমএলজি।
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৯
নতুন বলেছেন: যারা নিজের লাভের সময় ধর্ম মানেনা কিন্তু মুখে ধর্মের কথা বলে তারা ভন্ড।
দেশে অনেক ভন্ড আছে।
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৫৩
ফারহানা শারমিন বলেছেন: ভালো বলেছেন। বেশিরভাগই নাম কা ওয়াস্তে নামায পড়ে।
৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সারাদিন মুখে বুলি আউরালেই ভালো মানুষ হওয়া যায় না, যারা বেশি বেশি বুলি পাঠ করে তারা মোটেও ভালো না।
৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৬
নিমো বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যে ব্যক্তি নামাজি কিন্তু অপরাধী সে কিছু সময়ের জন্য হয়তো জাহান্নামে যাবে তারপরে বেহেশত পাবে।
আপনার এই অপূর্ব যুক্তি অনুযায়ী হাজি সেলিম, শামীম ওসমান সহ তারেক হারামজাদা সবাই কিছু সময়ের জন্য হয়তো জাহান্নামে যাবে তারপরে বেহেশত পাবে, যদিও তারা বহুত আকাম-কুকাম করেছে, কিন্তু মুসলিমের ঘরে জন্মেছে, নামাজ পড়েছে, হাজ্জ্ব করেছে, এবং অন্য ধর্ম মতের লোক নয়, কারণ কোরআন, হাদিস তাই বলে। ভালো! হাসি থামাতে পারছি না।
৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: বাঁকা পথ সহজ দুটাই মানুষের তৈরি করা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যারা নামাজ পড়ে না তারা তো আগে থেকেই বক্র পথে আছে। কারণ এই দুনিয়াই শেষ না। আল্লাহর সাথে কুফরি করা হল সব চেয়ে বড় অপরাধ। তারা তাই করছে। যে ব্যক্তি নামাজি কিন্তু অপরাধী সে কিছু সময়ের জন্য হয়তো জাহান্নামে যাবে তারপরে বেহেশত পাবে। আর যারা নামাজ পড়ে না তারা ইসলামেই নাই। ইসলাম হল সঠিক পথ। অন্য ধর্ম মতের লোক জাহান্নামে যাবে। কোরআন, হাদিস তাই বলে। আপনি কি মনে করেন?