নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেমন চলছে আপনার রোজা? =
‘রোজা’ ফারসি শব্দ, যার আরবি প্রতিশব্দ হলো ‘সাউম’ বা ‘সাওম’, যার অর্থ, সংযম। অর্থাৎ, আপনার দৈনন্দিন কার্যকলাপে সংযম চর্চায় সফল হলে তবেই আপনার রোজা অর্থপূর্ণ হবে, অন্যথায় নয়।
সংযম সাধনা যথাযথ হচ্ছে কিনা তার তদারকি আপনি নিজেই করতে পারেন। সে লক্ষ্যে আপনি নিজেকে এ প্রশ্নগুলো করুন।
- আমি কি কামুক চোখে কোন নারী, বা, (নারীর ক্ষেত্রে) পুরুষের দিকে তাকিয়েছি?
- আমি কি কোন যৌন সুড়সুড়িমূলক মুভি, মুভির কাটপিস, বা নাচগান দেখেছি?
- আমি কি কাউকে ঠকিয়ে, কারো কাজ/ফাইল আটকে রেখে, বা এমনতরো অবৈধ পন্থায় অর্থ উপার্জন করেছি?
- আমি কি কোনপ্রকার ভূমি দস্যুতায় জড়িয়েছি?
- আমি কি হীনউদ্দেশ্যে মিথ্যা কথা বলেছি, বা সত্য গোপন করেছি?
- আমি কি এর কথা ওকে, ওর কথা একে বলে ফায়দা লুটার চেষ্টা করেছি?
- আমি কি মজুতদারী করে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়িয়েছি?
- আমি কি ঈদ বকশিশের নামে অহেতুক মানুষকে হয়রানি করেছি?
- আমি কি লোভ-লালসা হতে নিজেকে মুক্ত রেখেছি?
- আমি কি গরিবের অর্থ বিদেশে পাচার করেছি?
প্রশ্নগুলোর উত্তর পর্যালোচনা করলে আপনার রোজা ঠিকমতো পালিত হয়েছে কিনা তা নিজেই আঁচ করতে পারবেন।
সূর্যোদয় হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত দুই-নম্বরি কর্মকান্ডে জড়িত থেকে কেবল তারাবি বা তাহাজ্জুতের নামাজের সময় কান্নাকাটি করে বুক ভাসালে কোন ফায়দা হবে না হে মুসলমান। আল্লাহর চোখ ফাঁকি দেয়া অসম্ভব।
শুভকামনা।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথায় মনে হচ্ছে রমজান ছাড়া অন্যান্য সময় নারীদের দিকে কামুকভাব তাকানো যাবে এবং যৌন সুড়সুড়ির মুভি দেখা যাবে। আপনি যা উল্লেখ করেছেন তার প্রত্যেকটাই সব মাসের জন্যই হারাম।
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:৩৭
বিটপি বলেছেন: রোজা রেখে সব ধরণের আকাম কুকাম করলেও (যৌন সঙ্গম ব্যতীত) রোজা আদায় হয়ে যাবে। সেইসব আকাম কুকামের শাস্তি আলাদাভাবে হবে। কিন্তু রোজার সওয়াব পাওয়া যাবে কিনা, সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। তবে রোজা না রাখাজনিত গুনাহ থেকে তো বেঁচে গেলেন! সওয়াবও পেতে পারেন, আল্লাহর একটা আদেশ আপনি পালন করলেন - আল্লাহ খুশি হবেন না?
৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: বিরক্তিকর পোস্ট।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৭
কাবিল বলেছেন:
বেশিরভাগ মানুষ আল্লাহ্র চেয়ে মানুষকেই ভয় করে বেশি।