নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একাদশ শ্রেণীতে পড়া এক বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান তরুনের সাথে কথা হচ্ছিলো গতকাল। তার সাথে আমার আলাপের চুম্বকাংশ তুলে দিলাম।
তুমি কি বাংলাদেশে গেছো কখনো? - আমি জানতে চাইলাম।
- গেছি, দুইবার। খুব ছোটবেলায় একবার, যা আমার মনে নেই। আরেকবার গেছি প্রায় পাঁচ বছর আগে।
- বাংলাদেশ সম্পর্কে তুমি কি জানো আমাকে একটু বলবে?
প্রশ্নটা শুনে কয়েক সেকেন্ড ভেবে সে বললো, 'বাংলাদেশী একজন নোবেল বিজয়ী আছে, প্রফেসর ইউনুস। তাঁর কথা মনে পড়ছে।'
- ঠিক বলেছো, উনি একজন অসাধারন মানুষ। - -
এই তরুনের কথা শুনে মনে প্রশ্ন জাগলো, বাংলাদেশের তরুণরা এই মহামূল্যবান মানুষটি সম্পর্কে ঠিকভাবে জানে তো? তাঁকে নতুন প্রজন্মের কাছে যথাযথ পরিচয় করিয়ে দেবার দায়িত্ব আমরা পালন করছি তো?
নোবেল বিজয়ী ইউনূসের পরিচিতি ও কর্মকান্ড নিয়ে উচ্চবিদ্যালয় পর্যায়ের কোন বইয়ে একটা চ্যাপ্টার বা অধ্যায় সংযোজন করার কথা বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ভাবতে পারে।
অন্যথায়, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এমন একজন বিশ্ববরেণ্য মানুষকে না চিনে তাঁর চেয়েও বেশি চিনবে, সানি লিওনি বা পরিমনির মতো মেয়েদের।
এম এল গনি
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি তাকে বাংলাদেশ সম্পর্কে বুঝিয়ে বলতে পারতেন।
০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৮
এমএলজি বলেছেন: আমি কি আর তাকে বলতে পারি, নিজেদের হীনস্বার্থে বিদেশিদের হাত-পা ধরে কান্নাকাটি করা বাঙালির আজকের অভ্যাস নয়?
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৩০
জগতারন বলেছেন: নোবেল বিজয়ী ইউনূসের পরিচিতি ও কর্মকান্ড নিয়ে উচ্চবিদ্যালয় পর্যায়ের কোন বইয়ে একটা চ্যাপ্টার বা অধ্যায় সংযোজন করার কথা বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ভাবতে পারে।
হ্যাঁ, এই লোকই এক সময়ে নিজের স্বার্থে বাংলাদেশের উন্নতির ধারেকে থামিয়ে দিয়েছিল তার পশ্চিমা বাবাদের পা চেটে দিয়ে।