নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অতি বড় সুন্দরী না পায় বর..... উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত জনসাধারণের রাজকুমারী ডায়ানা স্পেনসার !
উইলিয়াম এবং হ্যারির সাথের শেষের ছবিটা আমার সবচেয়ে পছন্দের ।
আমার গত " সারা বিশ্বের বিস্ময় " পোষ্টে ইতিহাস সৃষ্টিকারি বৃটিশ রানী এলিজাবেথ দ্বিতীয় এর উল্লেখ আছে।
তার সাবালক পুত্র রাজকীয় আচার অনুষ্ঠান পালন করে সজ্ঞানে বিয়ে করলো ডায়ানা স্পেনসার কে , যার মুখাবয়ব কেবল সুন্দর এবং নিষ্পাপ ছিল তা নয়, বর্তমান অন্তর্জালের অবদানে ডায়ানার চাহনি, প্রকাশভঙ্গি, ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন পদক্ষেপ এবং বাচন ভঙ্গি অপূর্ব এবং অসাধারণ মনে হয়ছে । সেই বিয়ের অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করা হয় টিভিতে এবং ছোট বেলায় মুগ্ধ হয়ে দেখা সেটি এখনও মনে আছে। তারপর ১৯৯৭ সনে সড়ক দুর্ঘটনায় ডায়ানার মৃত্যু টিভির পর্দা জুড়ে।
বিবাহ বিচ্ছেদের পর দুই সন্তানকে রাজ পরিবারে রেখে আসতে হয়েছিল ছেড়ে আসা রাজকীয় বস্তুগত সুখ উপাদানের সাথে।বিভিন্ন সময়ের মানবিক নানান ভূমিকায় যে ডায়ানার দেখা মেলে এবং সন্তানদের তৈরী করতে তাঁর ভূমিকা যেমনটি জানা যায় তার পরিপ্রেক্ষিতে ডায়ানার মানসিক অবস্থা অনুমেয়।
অথচ এ সব ঝড়ের পূর্বাভাস অনেক আগেই ছিল রাজ পরিবারের কাছে; কারন চার্লস ক্যামেলা পার্কারকে জীবন সঙ্গী করতে চেয়েছিল এবং সম্পর্ক বজায় রেখেছিল; রানী এলিজাবেথ তখন অবুঝ বাঙালী মায়েদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেন ! জেনে বুঝে ছেলেকে বিশ্ব আলোড়িত করে কনে ঠিক করে বিয়ে দিলেন; প্রিন্স চার্লস অতি নিম্নমানের চলচিত্রের নায়কের মত হাসিমুখে বিয়ের পিড়িতে বসল ( চার্চে গিয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করলো ডায়ানা কে)।
উইলিয়াম এবং হ্যারির মাতৃহারা দীর্ঘ যন্ত্রণা সহজে অনুমেয় এবং ইদানিং হ্যারি এবং মেগানের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত-জীবন যাত্রা অনেক কিছু পরিষ্কার করে দিচ্ছে আমাদের চোখের সামনে।
চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি সুখী দম্পতি চার্লস এবং ক্যামেলা পার্কারকে; তবে যত বার চোখের সামনে আসে সরিয়ে নেই ।
আর পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়া ডায়ানা বৃটিশ জনগনের হৃদয় এর মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছে; তার পরিচয় জ্ঞাপন করতে অক্সফোর্ড অভিধানে যুক্ত হয়েছে " পিপলস প্রিন্সেস" শব্দ দ্বয় ।
সাধারন বাঙালীর চোখ আমার, হলিউড বা পাশ্চাত্যের সৌন্দর্য তেমন দাগ কাটে না মনে, তবে ডায়ানার অপার্থিব সৌন্দর্য ফিরে ফিরে দেখবার মত ।
রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ইতিহাসে ঠাই করে নিয়েছেন বিভিন্ন বিষয় পার করেছেন বলে; ডায়ানার নাম ইতিহাস হতে দেবে না মানুষ । তাকে, তাদের " People's Princess" কে ভালবেসে অনুভবে বাঁচিয়ে রাখবে বিশেষ করে বৃটিশ জনগন।
সেই কবে কে যেন বলে গিয়েছেন " অতি বড় সুন্দরী না পায় বর, অতি বড় ঘরণী না পায় ঘর " ! বুদ্ধিমান ছিলেন বক্তা নিসন্দেহে।
কদিন ধরে একটু সময় পেয়ে লিখে ফেললাম নিজের কিছু অনুভূতি!
তবে মনে হয় যদি সুযোগ পেতাম পিএইচডি করতাম; দুই দুটো পিএইচডি -- লেখক বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় এবং গায়ক তালাত মাহমুদ হোত বিষয়। এই দু'জন অতি প্রিয় আমার ।
নীচের ছবিতে বিভূতিভূষণ (বসে আছেন বা পাশ হতে ৬ষ্ঠ),ওনার ডান পাশে লেখক তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়, তারাশঙ্করের ডানে মনোজ বসু, স্যুট টাই পরা নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায় কে দেখা যাচ্ছে আরো অনেকের সাথে ১৯৪৭ সনে মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মদিনে যশোরে এই সমাবেশ।(ছবি কৃতজ্ঞতা: ত্রিনাঙ্কুর ব্যানার্জি, বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় এর পৌত্র)
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত " বিশ্ব মানবতার দলিল" উপাধিতে ভূষিত " পথের পাঁচালী " ছাড়া আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত "অশনি সংকেত" এবং "অপরাজিত" ও "অপুর সংসার" সত্যজিত রায়ের পরিচালনায় অসাধারণ সব চলচিত্র নির্মিত হয়েছে বিভূতিভূষণের উপন্যাস অবলম্বন করে ।
আমার নিছের সবচেয়ে পছন্দের বই এর ভেতর অন্যতম একটি হোল বিভূতিভূষণের " চাঁদের পাহাড়" যেটা নিয়ে কোলকাতা এবং মুম্বই এ চলচিত্র নির্মিত হয়েছে এবং প্রশংসিত হয়েছে। আফ্রিকা না গিয়ে আমাজন প্রত্যক্ষ ভাবে না দেখে এমন একটা উপন্যাস লেখা সম্ভব সেটা অনেকেই বিশ্বাস করতে পারে না !
এবার আসি শাহান শায়ে গজল, ভারতীয় চলচিত্রে দীর্ঘ দিনের সব জনপ্রিয় গানের গায়ক তালাত মাহমুদের প্রসঙ্গে ।
প্রথম ছবিতে স্ত্রী নাসরিন মাহমুদ, পুত্র খালিদ মাহমুদ এবং কন্যা সাবিনা মাহমুদের সাথে তালাত মাহমুদ । দ্বিতীয় ছবি হোল ভারত সরকার তার স্মরনে ২০১৬ সনে ডাকটিকিট প্রকাশ করে সেটিতে তালাত মাহমুদ । দিলীপ কুমার এবং আরো অনেকে তাঁর প্রসঙ্গে কথা হলে বলতেন " Talat Mahmood is a perfect gentleman" ! কোলকাতার খ্রিষ্টান বাঙালি লতিকা মল্লিক কে ( ধর্মান্তরিত হয়ে নাসরিন মল্লিক) বিয়ে করে আমৃত্যু সুখে পারিবারিক জীবন কাটিয়েছেন পরিশীলিত মার্জিত তালাত মাহমুদ যিনি ছিলেন ভারতীয় চলচিত্রে অসংখ্য হিট গানের গায়ক এবং আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত কণ্ঠ শিল্পী ।
নিজের মত করে ডক্টরেট করে নিয়েছি এই দু'জনের ওপর।
প্রিয় দুই ব্যক্তিত্ব এবং পছন্দের ডায়ানার কথা লেখা থাক্, যেন খুঁজে পাই।
সারা বিশ্বের বিস্ময় এর লিঙ্ক Click This Link
২| ২০ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১:৫২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সম্ভবতো প্রথম পাতায় দেখা যায়নি।
২০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:০৯
মেহবুবা বলেছেন: সেটাই তো জানতে চাইছিলাম কেন এল না প্রথম পাতায়? আমি তো প্রথম পাতায় প্রকাশিত হবে অপশন okay কলেছিলাম।
৩| ২০ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৬:৫৯
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: অসাধারন পোস্ট।
অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
২০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৩৯
মেহবুবা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।
কিছু ভাবনা এবং অনুভূতি গুছিয়ে রাখবার প্রয়াস।
৪| ২০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পিপলস প্রিন্সেস নিয়ে নেটফ্লিক্স এ ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম, সাথে আপনার লেখা! সত্যি ই অনন্যা ছিলেন। আর তালাত মাহমুদ কে নিয়ে কিছু ই জানতাম না। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
২০ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:০১
মেহবুবা বলেছেন: তালাত মাহমুদের সব গান আমার পছন্দের । কালজয়ী হিন্দি গান আছে শুনে দেখো ভাল লাগবে।
এখানে একটা
https://m.youtube.com/watch?v=p9cbFNYe5P4&feature=share
২০ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:০১
মেহবুবা বলেছেন: Click This Link
৫| ২০ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:০৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু সুন্দর খুব গান টা, ভালো লেগেছে।
আপনাকে সাজি আপুর লেখায় ফেরার কথা বলেছিলাম , ফেসবুকে লিখছেন আজকাল। ব্লগে অনেকদিন আসেন না। উনার ব্লগ লিঙ্ক.
সাজি আপু
২০ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৫
মেহবুবা বলেছেন: সাজির ব্লগবাড়ী ঘুরে এসেছি।
তুমি ইউটিউব এ অনেক সুন্দর সুন্দর গান পাবে তালাত মাহমুদের, ভাল লাগবে শুনে।
ঈদ মুবারক ।
৬| ২০ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৪৬
অর্ক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপু।
শেষে তালাত মাহমুদ পড়তে পড়তে, একটি গান মনে পড়ে গেল। বাবা ক্যাসেট প্লেয়ারে খুব শুনতেন (আমরাও শুনতাম)। গানটা প্রায় প্রবাদপ্রবচনের মতো লোকমুখে প্রচলিত, প্রসিদ্ধ হয়ে আসছে। সুরকার রবিন ঘোষ। অসাধারণ গান। শুনলেই ভালোলাগায় আচ্ছন্ন হয়ে ওঠে প্রাণ। বিশেষ করে সেখানে হুমম.. উহু হু হু... অংশটা। দারুণ প্রতিভাবান শিল্পী ছিলেন। বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয়ও করেছেন। নিচে বিখ্যাত সেই গানটি।
https://youtu.be/eQQKocfriuI
শুভেচ্ছা রইলো।
২২ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৪
মেহবুবা বলেছেন: আমার কান যখন থেকে গান শুনেছে তখন থেকেই তালাত মাহমুদ , মোহাম্মদ রফি ছিল।
হ্যাঁ উনি কিছু ছবিতে অভিনয় করেছিলেন, তবে ওনার আসল জায়গা গানের জগৎ । কিছু হিন্দি গান আছে unparalleled.
৭| ২০ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
অর্ক বলেছেন: সরি মন্তব্যে কাজ করছে না। এখানে।
২৪ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৩৭
মেহবুবা বলেছেন: পেরেছি, ধন্যবাদ ।
৮| ২২ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: তোমারে লেগেছে এত যে ভাল, আধোরাতে যদি ঘুম ভেঙ্গে যায়,রুপের ওই প্রদীপ জ্বেলে কি হবে
যে হাসিতে এত হাসি লুকানো( আহা হা), তুমি সুন্দর যদি নাই হও-
এমন আরো কত চরম জনপ্রিয় অমর গানের স্রষ্টা তালাত মাহমুদকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।
২৪ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫২
মেহবুবা বলেছেন: তালাত মাহমুদের গানে আপনার অনেকটা বিচরণ।
আমি অনেক করে খুঁজেছি তালাত মাহমুদের কোন গান যা আমার একদম ভাল লাগবে না, পাই নি।
দুটো হিন্দি গান কতবার শুনি, অনেঈ পছন্দের ।
" মেরে ইয়াদ মে....."
" জ্বালতে হ্যায় ছিসকে লিয়ে . . "
কত আগের গান !
৯| ২৪ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫৬
মেহবুবা বলেছেন: https://youtu.be/blidi7DvqOw
এখানে " মেরে ইয়াদ মে....." গানের লিঙ্ক ।
১০| ২৪ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫৯
মেহবুবা বলেছেন: https://youtu.be/gNa7tmKojKg
নিজের জন্য এবং কারো ইচ্ছে হলে শুনতে পারবে।
১১| ২৪ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডিয়ানাকে যারা সামনা সামনি দেখেছেন তারা জানেন ডিয়ানা কি পরিমান সুন্দরী ছিলেন। তাঁর চুলের কাট শুধুমাত্র তাঁর জন্যই মানানসই ছিলো। তাঁর প্রতি থাকবে অনন্ত ভালোবাসা ও চিরোশান্তির জন্য দোয়া প্রার্থনা।
২৪ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০৮
মেহবুবা বলেছেন: ডায়ানার তুলনা সে নিজে।
তাকে নিয়ে চলচিত্র তৈরী হোল, কিন্তু তার চরিত্রে যে অভিনয় করেছে তাকে ডায়ানার তুলনায় সাধারন লেগেছে। আর চুলের কাট এবং ছাট কেবল তার জন্য মানানসই ।
কিছুদিন সময় পেয়ে ডায়ানার কিছু ভিডিও দেখেছি, সবচেয়ে আকর্ষণীয় তার চাহনি! অপূর্ব!
১২| ২৪ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:২১
আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন: চার্লসকেও দোষ দেয়া ঠিক না। রানী আর প্রিন্স ফিলিপ ছোট থেকেই চার্লসকে নিজের ইচ্ছামতো চালানোর চেষ্টা করেছে। আর চার্লস নরম স্বভাবের মানুষ।
ব্রিটিশ রাজপরিবার বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী এবং অসহায় একটা পরিবার। তারা চাইলেও অনেক সময় নিজেদের ইচ্ছামতো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। পরিবারের বিষয়েও চার্চ এবং পার্লামেন্ট নাক গলায়। প্রিন্সেস মার্গারেট এর জীবন নরক বানাইছে এই পার্লামেন্ট আর চার্চ।
যাই হোক, যদিও ব্রিটিশ রাজতন্ত্রে আমার এলার্জি আছে, তবে ডায়ানাকে আমারও ভীষন ভালো লাগতো।
২৪ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯
মেহবুবা বলেছেন: ডায়ানার বিষয় সামনে আসবার পর মনে হয়েছে রাজকীয় ব্যাপারে, প্রাসাদের আভিজাত্যে করুন দুর্বিসহ যন্ত্রণা থাকে।
১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লেডি ডায়নার বিয়ের কথার আমারও মনে পড়ে। তখন ছোট ছিলাম। কয়েক গজ দীর্ঘ বিয়ের পোশাক মাটিতে গড়াগড়ি যাচ্ছিল। প্রিন্স চার্লসের চোখে জল দেখা গিয়েছিলো। তবে ডায়না কিন্তু শুধু শারীরিকভাবে সুন্দরি ছিলেন না। ওনার একটা সুন্দর মন ও ব্যক্তিত্ব ছিল। যার কারণে তিনি জনগনের রাজকন্যা হতে পেড়েছিলেন।
বিভূতিভূষণের লেখা আমার খুব প্রিয়। ওনার অনেক লেখা বারবার পড়ি। বিভূতিভূষণের বই পড়লে মনে হয় আমি নিজের চোখে বর্ণনাগুলি দেখতে পাচ্ছি। তালাত মাহমুদকে ভালো লাগে এই কারণে যে, ঐ যুগেও উনি প্রায়ই স্যুট পড়ে ছবি তুলতেন। খুব স্মার্ট দেখাতো ওনাকে। আমার এক ভাই শুধু স্যুট পড়ার কারণে ওনাকে পছন্দ করেন।
আপনার লেখা থেকে অনেক কিছু জানলাম। আপনার অনুভুতি সহ।
২৪ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৬
মেহবুবা বলেছেন: সেই লম্বা গাউন আমারো মনে আছে।
সুন্দর মন এবং ব্যক্তিত্ব ডায়ানার আসল অলংকার, শান্ত স্নিগ্ধ অপরূপা ।
কেউ বিভূতিভূষণ কে পছন্দ করলে হিংসা হয় আমার !!!
যদি পারতাম ওনার ওপরে ডক্টরেট করে ফেলতাম।
বিভূতিভূষণ এবং তালাত মাহমুদ আমার কাছে অনন্য তাঁদের জীবন আচরনের জন্যেও বটে !
কেতা দুরস্ত বলতে যা বুঝায় সেটা সর্বাঙ্গীন সত্য তালাত মাহমুদের ক্ষেত্রে ।
১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
প্রাসাদের আভিজাত্যে করুন দুর্বিসহ যন্ত্রণা থাকে। - আপনি লক্ষ্য করবেন অনেক নায়ক নায়িকা সোনালী রুপালী জগতের আলোর ছটা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেন - কারণ আভিজাত্যে কখনো কখনো বিঁষাক্ত হয়ে উঠে।
২৬ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৭:৫৫
মেহবুবা বলেছেন: মানুষ বড় অবুঝ! আলোর ঝলকানি এবং আভিজাত্য যে একটা মোহ বুঝতে পারে না।
১৫| ২৪ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
২৬ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৭:৫৬
মেহবুবা বলেছেন: ডায়ানার সৌন্দর্য অপার্থিব!
১৬| ২৫ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১২:০৯
মাওয়ি বলেছেন: ডায়ানাকে ভালো লাগতো। কেট মিডলটন বা মেগান মার্কে কেউই সে রকম ভাবে মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পারেনি। মেগান তো স্টান্টবাজি করতে গিয়ে আরো মানুষের বিরক্তির কারন হয়ে গেছে।
তালাত মাহমুদ এর ভক্ত না, তবে তার কয়েকটা গান শুনেছি। ভালোই লাগে।
২৬ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:০২
মেহবুবা বলেছেন: মেগানের খারাপ কিছু আমার জানা নেই।
শৈশবে হ্যারি যেভাবে মাতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত হোল চার্লস ডায়ানার বিবাহ বিচ্ছেদের কারনে সেটা কষ্টের কারন ছিল; তারপর তার মায়ের দুঃখ জনক মৃত্যু যা ওর জীবনকে যন্ত্রণা বিদ্ধ করেছে। এই অবস্থায় মেগান যদি হ্যারিকে সুখী স্বাভাবিক জীবন যাপনে supportive ভূমিকা রাখে তো মেগান প্রশংসার দাবীদার।
১৭| ২৬ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:২১
সোহানী বলেছেন: এতো বিষয় এক সাথে এনেছেন এবং প্রতিটিই দীর্ঘ আলোচনার দাবী রাখে। তবে প্রথমেই ডায়না যেহেতু তাকে দিয়েই শুরু করি।
ডায়নাকে নিয়ে আমি বেশ ক'টা লিখা লিখেছিলাম বিভিন্ন সময়। কারন আমি তাকে অন্ধের মতো পছন্দ করি। তাই যত নিউজ ফিডে তাকে নিয়ে লিখা আসে সবই পড়ি। আর কানাডা থাকার কারনে আরো বেশী পড়ি। কারন কানাডিয়ানরা ডায়নাকে অসম্ভব পছন্দ করে। আপনি নিশ্চয় জানেন কানাডা এখনো ব্রিটিশ রাণীর অধীন।
যা বলছিলাম, প্রথম বাক্যেই একটু দ্বিমত পোষন করি। কারন ডায়না চার্লসকে বিয়ে করার জন্য রীতিমত উঠে পড়ে লেগেছিল। নিজের বোনের সাথে সম্পর্ক তার কারনেই ভেঙ্গে যায়। সে হিসেবে তার ভাগ্যটা সে নিজেই গড়তে চেয়েছিল। আরো ক্যামেলাকে দূরে সরিয়ে ডায়নার সাথে বিয়ের সব কলকাঠি নাড়ছিল ফিলিপস, রাণীর বর। এবং ডায়নার মৃত্যুর পিছনেরও তার হাত আছে বলেই অনেকের ধারনা।
আর হ্যারী ম্যাগান যা করছে তা যদি আমার সন্তান করতো আমি গর্ববোধ করতাম। হ্যারি সিম্পল তার মায়ের অপমানের প্রতিশোধ নিয়ে চলছে। যা উইলিয়াম করার সাহস দেখায়নি কারন সে ভবিষ্যতের রাজা হবে।
আর শাকচুন্নী ক্যামেলা হলো আরেক ষড়যন্ত্রী। এখনতো চার্লসও সেরকম আচরন করছে। তবে ফিলিপস্ মারা যাওয়ার কারনে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে একটু ভাটা পড়ছে। নতুন কে তার জায়গা দখল করছে তা এখনো জানি না।
০৫ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৩২
মেহবুবা বলেছেন: তোমার কাছে অনেক তথ্য আছে দেখছি।
চার্লস যা করেছে তার ফল সে পাক।
১৮| ২৬ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:২৪
সোহানী বলেছেন: প্রিয় লেখক আর প্রিয় গায়ক নিয়ে লিখেছেন। এ দু'জন ছিল বাবার প্রিয়। তাই বিভূতিভুষনের বই যেমন ঘর ভর্তি ছিল তেমনি তালাত মাহমুদের রেকর্ড ও পরে ক্যাসেট আব্বুর কালেকশানে ছিল। যার কারনে দু'জনের সাথেই জন্ম থেকে পরিচয়।
০৫ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৩৩
মেহবুবা বলেছেন: আমার প্রিয় দুজনকে তোমারও এমনি করে চেনা ভাল লাগছে ভাবতে।
১৯| ২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১২:১৩
মাওয়ি বলেছেন: মেগান মার্কেল প্রচুর মিথ্যে কথা বলে।
সে নিজেকে "হোয়াইট" বলে পরিচয় দিতো, কিন্তু হ্যারীর সঙ্গে বিয়ের পরে নিজেকে প্রাউড ব্লাক বলে পরিচয় দেয়।
নিজেকে ফেমিনিস্ট হিসেবে পরিচয় দিতেও মিথ্যে কথা বলেছে, সে বলেছে তার কলেজ টিউশন ফি সে নিজে বহন করেছে, আদতে তার কলেজ টিউশন ফি তার বাবা পে করেছে।
সে নিজেকে বুলিং এর বিপক্ষে বলে প্রচার করলেও কলেজে তার বুলিং এর কারনে দুটো মেয়ে কলেজের একটি সংঘ থেকে সরে যায়।
তার আগের এক কলিগ (বস) মেগান এর কিছু ইমেইল ফাস করেছিলো, যেখানে সে সহকর্মীদের হুমকি ও বাজে ভাষায় মেইল করেছিলো।
সে বলেছিলো রয়েল ফ্যামিলি নিয়ে তার কোন ধারনাই নাই, এমনকি সে জানতোই না যে হ্যারী একজন প্রিন্স। এটাও মিথ্যে। সে রয়েল ফ্যামিলি নিয়ে ব্লগ লিখতো, তার স্যোশ্যাল মিডিয়াতেই রয়েল ফ্যামিলি নিয়ে বই পড়ার ছবি ছিলো। তার ক্যারিয়ারের খারাপ সময়ে তার এজেন্ট তাকে পরামর্শ দেয় খুব ফেমাস কারো সাথে ডেটিং করতে। এরপরই কাকতালীয়ভাবে হ্যারীর সাথে তার পরিচয় হয়। এমনকি তার ক্লোজ ফ্রেন্ডরাও বলেছে সে হ্যারীকে টার্গেট করেই এগিয়েছিলো।
মেগান ল্যাভিস লাইফস্টাইলে থাকতে চায়
মেগান মার্কেল ভ্যাকেশনে যাওয়ার জন্য প্রাইভেট জেট এর আবদার করে, এবং প্রাইভেট জেটে করে ভ্যাকেশনে যায়। যেখানে একই সময়ে উইলিয়াম ও তার ফ্যামিলী কমার্শিয়াল এয়ারলাইনে করে ভ্যাকেশনে গিয়েছিলো।
উইম্বলডনে সে প্রটোকল বিরোধী পোশাক পরে ম্যাচ দেখতে গিয়েছিলো, রয়েল বক্সে বসে খেলা না দেখে পাবলিক স্পেসে বসে খেলা দেখেছে কিন্তু প্রাইভেসীর দোহাই দিয়ে তার আমেরিকান সিকিউরিটি টিম জার্নালিষ্ট/সাংবাদিকদের ছবি তুলতে দেয়নি এবং সাধারন মানুষকে কাছে ভীড়তে দেয়নি। যেটা প্রথাবিরুদ্ধ। ব্রিটিশ রয়েল ফ্যামিলি জনগনের সাথে কখনো এমন আচরন করে না, তাই পুরো ব্রিটেনে এটা নিয়ে বিতর্ক জন্ম দিয়েছিলো
সে প্রথম স্বামীকেও ইউজ করেছে তার ফেম পাওয়ার জন্য, হ্যারীকেও ইউজ করেছে, এবং করছে। ডিজনির সিইওর কাছে হ্যারীকে পাঠিয়ে ভয়েস আর্টিস্টের রোল পাওয়ার জন্য সুপারিশ করিয়েছে।
সবচেয়ে বড় বিতর্ক যেটা, সেটা হচ্ছে রাজপরিবার থেকে বেরিয়ে যাওয়া। রাজপরিবারের সিনিয়র রয়েল থাকলে তারা বাইরে কোন কাজ করতে পারবে না। মেগান ও হ্যারী এই জন্য "ফাইন্যান্সিয়ালী ইন্ডিপেন্ডেন্ট" হওয়ার কথা বলে সিনিয়র রয়েল পদ ত্যাগ করে রাজপরিবার থেকে বের হয়ে যায়। কিন্তু যখন রাজ পরিবারের সিনিয়র রয়েল এর সুযোগ সুবিধা ও সম্মানী তাদের দেয়া বন্ধ করে দেয়া হয়, তখন আবার এটা নিয়ে অভিযোগ করেছে।
অপ্রাহ উইনফ্রেহ এর ইন্টারভিউটা দেখবেন। মেগান রাজপরিবারের বিরুদ্ধে এত্ত এত্ত অভিযোগ করেছেন। তার ভাষ্য শুনলে মনে হবে পৃথিবীর সবাই খারাপ, সবাই তার সাথে খারাপ আচরন করে। কিন্তু তার কোন দোষ নাই।
একজন সাধারন মানুষ আর ব্রিটিশ রয়েল এর ভেতর প্রচুর পার্থক্য আছে। তাদের অনেক অনেক প্রটোকল ও রীতি নীতি মেনে চলতে হয়। ভালো লাগুক বা খারাপ, এইটা আপনি আমি বা তারা চাইলেও চেঞ্জ করতে পারবো না। এই প্রটোকল তাদের রাষ্ট্র, সংবিধান চার্চ ও পার্লামেন্ট এর দ্বারা তৈরী। এই প্রটোকল ও রীতিনীতির কারনেই কিং এডওয়ার্ডকে সিংহাসন ও ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছে, এই রীতিনীতির কারনেই ডায়ানাকে বলি হতে হয়েছে।
মেগান এই প্রটোকল ও রীতিগুলো মানতে চায়নাই বলেই রাজপরিবারের সদস্যরা তাকে পছন্দ করে না।
আবার সাধারন ব্রিটিশদের পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে চিন্তা করেন, কেউ প্রতিনিয়ত আপনার কালচার আর হিস্টোরি নিয়ে অবজ্ঞাসূচক এবং আপনার দেশের সংস্কৃতিকে ছোট করে মন্তব্য করছে, কেমন লাগবে? মেগান এই কাজটা বেশ কয়েকবার করেছে।
১১ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩২
মেহবুবা বলেছেন: আপনি অনেক কিছু জানেন, আমি মেগানের সম্পর্কে তেমন বেশী জানিনা ।
তবে আপনার বর্ননা যেটুকু জেনেছি সেটার জন্য মেগানকে বাহবা দেব, ব্যক্তিগত অভিপ্রায় ।
উইলিয়াম এবং হ্যারির কষ্টের জায়গায় নিজেকে নিয়ে বুঝতে পারি। চার্লস এবং রাজপরিবারে ঝামেলা বাধাবার মতো কিছু যদি হয় মেগানকে দিয়ে ওদের বোঝা উচিৎ ওদের নাড়া দিতে কেউ পারে।
২০| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ডায়নাকে নিয়ে আমার কোনো কালেই আগ্রহ ছিল না। ওনার মৃত্যু মর্মান্তিক দুঃখজনক।
বিভূতি ভূষণের লেখা ভালো লাগে। কিন্তু ঘাটশিলার জঙ্গলে যে পরিবেশে উনি লিখতেন সেখানে সশরীরে উপস্থিত হয়ে বুঝেছিলাম আজো ভারতবর্ষের একটা অনুন্নত রাজ্য বা মোরাম বিছানো রাস্তার শহরে উনি যখন যেতেন কি প্রতিকুল পরিবেশটাই না ছিল। কিন্তু সব ফুৎকারে উড়িয়ে স্থানটিকে আপন করে লিখে গেছেন অনন্য সব গল্প সম্ভার।ঘাটশিলায় ওনার মিউজিয়ামটি অবশ্য বর্তমান ঝাড়খণ্ড সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ভালো ভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
তালাত মাহমুদ আমার অন্যতম প্রিয় শিল্পী।ওনার ঐ কাঁপা কাঁপা গলাকে ছোট থেকেই মনে হতো জলের ঢেউ খেলানো গলা।আমি আবিষ্ট হয়ে ওনার গান শুনতাম।
তবে আপু আপনার ডক্টরেট থিথিস বড্ড ছোট হয়ে গেছে।হোম ইউনিভার্সিটিতে পার পেয়ে গেলেও আন্তর্জাতিক স্কলারের কাছে নতুন করে এডিট না করলে আটকে যাবেন।অন্তত তালাত মাহমুদের গান না শুনলে উনি আপনাকে ছাড়বেননা বলেই দিলুম হেহেহে...
শুভেচ্ছা জানবেন আপু।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:২৪
মেহবুবা বলেছেন: ঘাটশিলা আপনি গিয়েছেন ভেবে পুলকিত হচ্ছি।
ঘাটশিলায় বাড়ী কিনে থাকা এবং লেখার আগেও কোলকাতা, বনগাঁ , বারাকপুর, পুরুলিয়ায় বসেও অনেক লেখা লিখেছেন বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় ।
ঘাটশিলা ওনার মন কেড়েছিল, সেই সময়ের ঘাটশিলা, সুবর্ণ নদী।
২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৪৭
শায়মা বলেছেন: আপু
প্রথম পাতায় দিতে হবে.......
১। এই লেখা কপি করো
২। নতুন লেখা দিনে যাও
৩। সেখানে আবার নতুন করে পেস্ট করো।
৪। শিরোনাম লেখো
৫। আবার পোস্ট
দেখো প্রথম পাতায় এসে গেছে। নয়ত এই লেখা ১৭ই জুলাই শুরু করেছিলে তারপর আর লেখোনি। বাকিটা আজ লিখে পোস্ট করতেই সেই পুরোনো পাতায় চলে গেলো।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:২৬
মেহবুবা বলেছেন: অনেকটা অসুস্থ ছিলাম তখন, অনেক যুদ্ধ করে এই লেখা আর তার প্রকাশ। তাই তো কত কি গোলমাল ।
২২| ০৬ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:২৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: 'পিপলস প্রিন্সেস' লেডী ডায়ানা'র সৌন্দর্য সম্পর্কে আপনি এক কথাতেই সব বলে দিয়েছেনঃ ডায়ানার সৌন্দর্য অপার্থিব! আর তার এই অপার্থিব সৌন্দর্যের উৎস ছিল তার কোমল, নিরহংকার মন।
ডায়ানা ছাড়াও, বিভূতি ভূষণ এবং তালাত মাহমুদ সম্পর্কে অজানা তথ্য এবং অদেখা ছবি শেয়ার করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। পোস্টে এবং মন্তব্যে আসা গানগুলোও একে একে শুনবো।
পোস্টে ভাললাগা + +।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:২৭
মেহবুবা বলেছেন: আজকের পোষ্টে উল্লেখ করেছি আমার সেই সময়ের অবস্থা । ভনে হচ্ছিল লিখে ফেলি মনে জমে থাকা এসব।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
২৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৪১
রোবোট বলেছেন: পোস্ট ঠিকমতো পড়ি নাই। ডায়ানার মৃত্যু দুর্ভাগ্য জনক। বিয়েটাও তাই। তবে ওভাররেটেড। রাণী এলিজাবেথ আর তার স্বামীকে নিয়ে বাংলাদেশে আর এ্যামেরিকায় বেশী মাতামাতি করে। এদের ভালো পাইনা।
০৮ ই মে, ২০২২ রাত ৮:১৬
মেহবুবা বলেছেন: ডায়ানা কেমন সরল নিষ্পাপ সুন্দর দেখতে সেটা বললে না!
২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:৪২
অধীতি বলেছেন: পিপল প্রিন্সেস সম্পর্কে জানলাম। হৃদয়বিদারক।
০৮ ই মে, ২০২২ রাত ৮:১৭
মেহবুবা বলেছেন: আসলেই। ভাল থাকবেন।
২৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
০৮ ই মে, ২০২২ রাত ৮:১৭
মেহবুবা বলেছেন: চেষ্টা করেছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:২৬
মেহবুবা বলেছেন: এই পোষ্ট কি দেখা যাচ্ছে? আমি প্রথম পাতায় খুঁজে পাচ্ছি না।