নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,
পর্ব -১০
মানব সভ্যতা ও পারিবারিক বন্ধনের ধারাবাহিকতায় পুরুষ ও নারীর বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত শুরুতেই নড়বড়ে হয়ে গেলে তার প্রভাব ভবিষ্যতে কতটা ভয়াবহ হবে তা সবেমাত্র আঁচ করতে লাগলাম। মায়ের মলিন মুখ আর রাজ্যের সমস্ত বিষাদ নিয়ে চুপ হয়ে থাকা বাবার চেহারা আমাকে ভিষণ অপরাধী করে দিলো। নিজেকে মনে মনে ধিক্কার দিলাম এতগুলো বছর কিভাবে নষ্ট করলাম? এতটা উন্মাদ ও দায়িত্বহীনতাকে আমি দুরভিসন্ধিত্বের প্রতীক হিসাবে ভাবতে লাগলাম। মানুষের বোধহয় মজ্জাগত বিষয় হলো, বিদেশের মাটিতে আবেগের সাগর ফুলে ফেঁপে উঠে আর তা থেকে সাঁতার কাটতে কাটতে তীরে উঠে আসার জন্য সুচিন্তিত পরিকল্পনা প্রয়োজন যাতে করে অযাচিত আশা ও দুরাশার দোলাচলে দুলতে থাকা কঠিন হৃদয় অনুরাগে সিক্ত হয়ে যায়। সুবিবেচক লোকই পারে সুবিধাজনক অবস্থান তৈরি করতে আর আমার মতো অবিবেচক সারাজীবন আহাম্মক থেকেই যায়। আমি যে কতবড় সর্বনাশ করেছি তা এবার বুঝতে পারলাম। পরিবারের লোকজনের মতের বাইরে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া আর পথভ্রষ্ট হওয়া সমান মনে হলো। কিন্তু আমি যতদুর পথ পাড়ি দিয়েছি তা থেকে ফিরে আসার আর কোন পন্থা নেই। আমার মা অনেক ইশারা ও ইঙ্গিতে আমাকে আবারও চিন্তা করতে বললেন কিন্তু আমিতো নাছোড়বান্দা। আমার বাঁধনকে চাই-ই চাই । মাকে খুব গোপনে বললাম, দেখ মা, বিদেশের মাটিতে এতদিন বানেছা বিবির ঘরে একসাথে থাকি যার জন্য আমাকে কোন টাকাকড়ি দিতে হয়নি তার উপর আমার আসার টিকেটের অর্ধেক বাকিতে করে আসি যা বানেছা বিবি পরিশোধ করবেন। একজন লোক আমার জন্য এতকিছু করলো আর আমি ভিসা পেয়ে বদলে যাবো তা কি হয় ? তুমি যেকোনোভাবে বাবাকে এ বিয়েতে সম্মত করো। মা' চোখের পানি মুছতে মুছতে বললেন তুই যা চাস তাই হবে, তোর সুখই আমাদের সুখ।
মায়ের একান্ত চেষ্টায় অনেক কাঠগড় পুড়িয়ে অবশেষে বাবা আমার বিয়েতে সম্মতি দিলেন। সাথে তাও বললেন সামাজিক দিক বিবেচনা করে যদিও আমি রাজী কিন্তু আমার মন কোন অবস্থায় তৃপ্ত নয়। যাহোক চৌদ্দই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস যেন আমার আকাশ জুড়ে ভালোবাসার উজ্জ্বল তাঁরারা জ্বলে উঠলো। অবশেষে আমি বাদশা ভেলেন্টাইনস বহুল প্রতীক্ষিত কাঙ্ক্ষিত রাণীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। আনন্দের পসরা সাজিয়ে বসে হৃদয়ে জমানো যত দীর্ঘনিশ্বাস।
বহু প্রতিক্ষার পর শ্রাবণ বৃষ্টি এলে যেভাবে ভিজিয়ে দেয় মৃত্তিকা। খাঁ খাঁ মরুভূমি যেভাবে গ্রোগাসে গিলে নেয় একফোঁটা জলকে আমিও তেপান্তরে পথ বেয়ে তের জনমের তৃষ্ণা মেটাতে সঙ্গম সুখে অকুন্ঠ নিমজ্জিত হলাম৷
বাঁধন আমার বুকে তার উঞ্চ ঠোঁট চেপে কাঁপা গলায় প্রতিজ্ঞা করতে বললো -
এ জীবনে আমিই তার প্রথম পুরুষ আমি যেন শেষ পুরুষ হয়ে থাকি !
- জীবনের সোনালি দিনগুলো তোমার অপেক্ষায় ছিলাম, শ্রাবণের দিনগুলোতে তোমার পাশে থাকবো। আর ফাগুন রাঙাবো আমাদের হৃদয়ে।
আমিও জীবনের অলিতে-গলিতে হাঁকিয়ে ছুটে অনেক প্রস্তাব সানন্দে ফিরিয়ে দিয়েছি তোমার জন্য।
- তুমি যেভাবে ঝড়ে - বৃষ্টিতে ছায়া হয়ে ছিলো তেমনি থেকো ৷
অপেক্ষার প্রহরের পর্বতশৃঙ্গ বেয়ে শীতল ঝর্ণার সাথে মিলিত হলো দুটি হৃদয়। ফুলের সুবাসিত সৌরভের সাথে হলো মন মহুয়ার সহবাস।
সিলেটের উপশহরে বাঁধনদের দুতলা বাসা। উপরের তলায় বাঁধন ও তার ভাই বাবু থাকে আর নীচতলায় থাকে ভাড়াটিয়া পরিবার। বাঁধনদের ঘরের চিত্র,দামী দামী আসবাবপত্র ও তাদের ভাইবোনের সাজুগুজু, পোশাক পরিচ্ছেদ, দু'হাতে টাকা খরচ এসব দেখলে মনে হয় তারাই প্রকৃত লন্ডনী। তাদের তুলনায় নিজেকে নেহাতই ছোট মনে হলো। বিয়ের রেওয়াজ অনুযায়ী দু'দিন পরই বাঁধনকে নিয়ে শশুড়ালয়ে আসি। আমাদের শহরতলীর বাড়ি ছেড়ে তাদের বাসায় আসার পর বাঁধন আর আমাদের বাড়িতে যেতে চায় না। যদিও শহুরে জীবনের সকল সুযোগ সুবিধা আমাদের ছিলো তবুও বাঁধন আমাকে বলে সে তাদের বাসায় থাকতেই পছন্দ করে। আমি কি বলবো তার তোয়াক্কা না করে সে তার ফাইনাল সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়। পরবর্তীতে আমি মা - বাবাকে বলি বাঁধন যেহেতু শহরের মেয়ে তাই তার কাছে আমাদের গ্রামীণ পরিবেশ ভালো লাগছে না তাই সে তাদের বাসায় থেকে যাবে। যা বুঝতে পারলাম অবশ্য তাতে কোন সন্দেহ ছিলো না যে মা-বাবা মনোক্ষুণ্ণ হবেন তাই হলো মা -বাবা তার ছেলের বৌকে তাদের বাসায় থাকার ব্যাপারটি একদম ভালোভাবে নেনেনি। আমি অপারগ হয়ে মা বাবাকে খুশি রাখতে মাঝে মাঝে দিনে মায়ের কাছে এসে দেখা করে যেতাম। আর প্রতি রাতে স্ত্রীর কাছে ছুটে যেতাম। এভাবেই চলছিল বিবাহ পরবর্তী জীবন। আমার মা আমাকে কাছে না পাওয়ায ভালোমতো রান্না করে না খাওয়ানোর জ্বালায় বেশ অতৃপ্ত ছিলেন। যদিও তিনি তা মুখ ফুটে কোনদিন বলেন নি। কিন্তু ছেলে হিসাবে আমি ঠিকই বুঝাতে পারতাম।
ছুটির তিন সপ্তাহ শেষ হয়ে লন্ডনে ফিরে আসার সময় এলো। এবার আমার স্ত্রীকে কোথায় রেখে আসবো ? আমাদের পূর্ব পুরুষের পারিবারিক ঐতিহ্য ও রেওয়াজ অনুযায়ী যেখানে স্ত্রীকে বিয়ের পর স্বামীর ঘরে রাখা উচিৎ আমি তা আগেই অমান্য করে ফেলেছি এবার বিবাহিত স্ত্রীকে শশুড়ালয়ে রাখলে আমার মা-বাবার মুখে চুনকালি পরে যাবে। পাড়াপ্রতিবেশি এই সুযোগে মা- বাবাকে বাঁকা কথা বলবে। এদিকে আমার স্ত্রী বাঁধনেকে এসব বললে সে যদি উল্টো বেঁকে বসে এমতাবস্থায় আমি কি করতে পারি সে চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়লাম!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৫
ল বলেছেন: হা হা --
আপনি আসলেই জিনিয়াস সাথে রসের হাঁড়ি।।। দেখা যাক কি হয়।।।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:১৭
ইসিয়াক বলেছেন: আমিও অস্থির হয়ে আছি দেখা যাক কি হয় । সুন্দর পারিবারিক টানাপোড়েন যাকে বলে জমজমাট।
অনেক অনেক শুভকামনা.........।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৮
ল বলেছেন: ধন্যবাদ "ভোরের পাখি"
পাঠে ও মন্তব্য করার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।।।
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৮
ইসিয়াক বলেছেন: ++++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৯
ল বলেছেন: ভালোবাসা সতত,
আপনার এমন ভালোবাসায় ভরে যায় তনুমন।।।
ভালো থাকুন।।
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: আহারে বিয়ের পরে মেয়েদেরকে পরাধীন হতেই হবে .......
বাঁধনরা কি আর এই সব বন্ধনে নিজেদেরকে বেঁধে রাখতে দিতে চাইবে!!!
সেই দিনগুলো মনে হয় আর নেই ......
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩১
ল বলেছেন: রাজকন্যার আগমন - শুভেচ্ছা স্বাগতম।।।
বাঁধনরা এখন আগের মতো সেই জলের মতো স্বচ্ছ নেই এখন এক একটা আগুণের গোলা --
ভালো থাকুন।।
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার বাড়ি কি সিলেট??
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯
ল বলেছেন: না,,
বাংলাদেশে।।।
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
প্রত্যাশামতোই মা-বাবার প্রাথমিক বাঁধা কাটিয়ে যে বাঁধনের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছেন সেটা আজকের পোস্টে পরিষ্কার হল। পাশাপাশি বাঁধন যে শ্বশুর বাড়ির সমস্ত নিয়মকানুন অমান্য করবে, বাবা-মায়ের প্রবল আপত্তিতে তার পূর্বভাস আমরা ইতিপূর্বে পেয়েছি। আপাতত বাঁধন বাপের বাড়ি, বক্তা চললেন বিদেশে আর বয়স্ক বাবা-মা গ্রামের বাড়িতে থাকাকালীন পর্বের পরিসমাপ্তি। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম....
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০২
ল বলেছেন: দারুণ বিশ্লেষণের জন্য অশেষ ধন্যবাদ দাদা।
আপনি সাথে আছেন বলেই আরাম পাই, আশ্বস্ত হই।।।
ভালোথাকুন।।
৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রবাসি জীবনের নানা টানপোড়ন। কষ্টক্লেশে জীবন নরকের মতন।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৬
ল বলেছেন: মন্তব্য য় জেনো কবির কোন কাব্যের কোন লাইন, যা বিশাল অর্থ বহন করে।।
ভালো থাকুন সবসময়।।
৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৩
এমজেডএফ বলেছেন:
গল্প সুন্দরভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আপনার গল্পের প্রতিটি পর্বে ঘটনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টার্নিং পয়েন্ট থাকে - এটি গল্পকে যেমন গতিশীল করে তেমনি পাঠকের আগ্রহকেও বাড়িয়ে তোলে। সুতরাং সেভাবেই এগিয়ে যান।
বিয়ের তারিখ '১৪ ফেব্রুয়ারি' ঠিক আছে, '১৯১৩ সাল' না লিখলেও পারতেন। এ ধরনের গল্পগুলো কোনো একটি সমাজের পারিবারিক জীবনের মত-আদর্শ, দ্বিধা-দ্বন্ধ ও টানাপোড়নের প্রতিচ্ছবি যা অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যত সব সময়ের জন্য প্রযোজ্য।
আরেকটি কথা, গল্পটির লেখক যেহেতু নায়ক নিজেই, তাই কোনো একটি সিদ্ধান্ত ও কার্যকলাপের ব্যাপারে নায়কের চিন্তাধারা, যুক্তি ও জীবনদর্শনকে প্রাধান্য দেবেন। তার দর্শনের সাথে অনেকের অমিল হতেই পারে সেটি দেখার ব্যাপার নয়। যেমন: বিয়ের পরে কোনো কারণ ছাড়াই স্ত্রী বাপের বাড়ীতে থাকা কারো কাছে নারী স্বাধীনতার বিষয় হলেও আপনার নায়কের কাছে এটি তাদের পারিবারিক ও সামাজিক প্রথা বা ঐতিহ্যের পরিপন্থি।
ভালো থাকুন।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২
ল বলেছেন: ফারুক ভাই,
আপনার মন্তব্যের জন্য অপেক্ষা করি কারণ আপনার অবজারভেশনে তুলে ধরেন যত ভুলগুলো।। এতে আমার কতটা লাভ হয় তা আমি ছাড়া কেউ অনুধাবন করতে পারবে না।
সালটা এডিট করে নিলাম- এটাও একটা শিক্ষা।।। ধন্যবাদ দিয়ে তার কোন মূল্যায়ন হয় না শুধু হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা রইলো।।।
সাথে থাকার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।।। ভালো থাকুন।।
৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২
নীল আকাশ বলেছেন: সময়ে না কাটলে বাশ, শেষে হয় ঠাস ঠাস।
ব্লগের পাহারাদার আবার না আপনার গল্পপে পর্ণ সাহিত্য খুজে পায়। আকুন্ট নয় হবে অকুন্ঠ। কোন জায়গায় সেটা ভালভাবেই জানেন আপনি।
সিলিটে মেয়েদের নামে নাকি এই কমপ্লেইন আছে! সত্য নাকি?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫
ল বলেছেন: হা হা-
লোকটার আমি কিন্তু ভক্ত হয়ে গেছি -
সমালোচনায় আমাদের শুধরে নিতে সাহায্য করে - উনি একটু কট্টর সমালোচনা এই আরকি তবে লোকটার ধৈর্য ও ডেডিকেশন আমাকে ভাবায়।
সময় নিয়ে পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।।। ভালো থাকুন।।
১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: না,,
বাংলাদেশে।।।
ও আচ্ছা।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:০৬
ল বলেছেন: আমি এ বঙ্গ মাতার সন্তান - এটাই হোক আমার আসল পরিচয়।।।
ভালো থাকুন
।
১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
চমৎকার প্রাণবন্ত। +++
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:০৭
ল বলেছেন: উপস্থিতি জানানোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।।।
ভালো থাকুন সবসময়।।
১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৭
আনমোনা বলেছেন: শায়মা আপুরই প্রতিধ্বনি করি, .........বিয়ের পর মেয়েদের পরাধীন হতেই হয়?
বাঁধন স্বামীর সাথে কিছুদিন শশুরবাড়িতে থাকতে পারত। তা থাকলনা, এখন একা একা থাকবে? সম্ভব মনে হয়না।
বাঁধনের প্রতি প্রেম খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। সাথে এ বাঁধন যে সুখের নয়, তাও মনে হচ্ছে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:০৯
ল বলেছেন: আবারও সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।।।
সময়ের সাথে বদলে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় নারী-রা তাদের স্বতন্ত্র অবস্থান তৈরি করে নিতে চলছে - এটাই মনে হয় যুগের প্রাপ্তি।।
ভালো থাকুন।।।
ধন্যবাদ প্রিয় মেডাম।।
১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কাঙ্ক্ষিত মানুষটার সাথে বিয়েটা হয়েছে। বিষয়টা ভালো লেগেছে।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:১০
ল বলেছেন: কোন ঘাটের জল কোথায় গিয়ে মিলিত হয় সেটাই দেখার বিষয়।।
অশেষ ধন্যবাদ ভাই আমার।।।
১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৯
আরোগ্য বলেছেন: এ তো কঠিন জ্বালা। কিভাবে সিদ্ধান্ত নিবে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা বড় ভাই।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:১১
ল বলেছেন: ছোট ভাই মনে হয় ইদানিং বেশ ব্যস্ত??
তারপরও সময় করে পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।।
ভালোবাসা রইলো।।
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মহুয়া নেশায় মাতাল করা সঙ্গমে এত দ্রুতই তাল কেটে দিল বাঁধন!!!!!
তবে কি নরক যাত্রার মেঘ জমতে শুরু করেছে ঈষানে!
অপেক্ষায় রইলাম সে যাত্রার - -
+++
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৩
ল বলেছেন: কৃতজ্ঞতা আর কৃতজ্ঞতা।।।
আপনি আছেন বলেই আরাম পাই।।।
সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবা৷।।।।
ভালো থাকুন।।
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:১০
মাহের ইসলাম বলেছেন: সুন্দর করে এগিয়ে নিয়েছেন, কাহিনীকে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১৩
ল বলেছেন: আপনার ধৈর্যের প্রশংসা করতেই হয়।
১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৪৮
মুক্তা নীল বলেছেন:
ল'ভাই ,
আপনার সিরিজ গুলো আমি মনোযোগ দিয়ে পড়ি। এটাও আগে পড়ে ফেলেছিলাম কিন্তু মন্তব্য করা হয়নি কারন আমি খুব ঝামেলায় ছিলাম । দেরিতে আসার জন্য মন থেকে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী।
বুঝতেই পারছি গল্প পড়ে বাধনের সাথে বুলবুলের সংসারের
বাঁধনে আর বাধা হচ্ছে না , বিরাটি গ্যাপ।
পরবর্তী পর্বে যাচ্ছি।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৫৩
ল বলেছেন: আপনার এত কিসের ঝামেলা --- কাজে বেশি চাপ বুঝি???
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সময় বড় শিক্ষক, ২০১৩-২০১৯ দেখি সময় কি শিক্ষা দিয়েছে!!!