নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,
পর্ব -০৩
-------------
একটি জিনিস সহজেই বলা যায় এই ব্রিটিশ সমজে সবকিছুর পাশাপাশি শোবার ঘরের যথাযথ ব্যবহার করা হয়। কেউ সরকারের হাউজিং সোসাইটির কোন ঘর পেলে সেখানে কোনভাবে নিজে কষ্ট করে অন্য কাউকে রুম, ডাইনিং রুম এগুলো ভাড়া দিয়ে দেয় যার উদ্দেশ্য হলো কয়েকটি পাউন্ড এক্সট্রা পাওয়া যায়। অনেকই সরকার থেকে দু'বেড বা তিন বেডের ঘর পেয়ে থাকলে ছেলে মেয়ে বড় হয়ে ঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে গেলে মা বাবা রুম ভাড়া দিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে ভাড়া মার্কেট রেট থেকে কিছুটা কম হয়ে থাকে। গত ছয় মাস ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে কাজের দরুন থাকা খাওয়ার কোন ঝামেলা পোহাতে হয়নি। কোন খরচপাতি ছাড়া সাপ্তাহের শেষ দেড়শো পাউন্ড রোজগারের পুরোটাই হাতে জমা থাকতো। এবার অবৈধ তকমা লাগার ফলে রেস্টুরেন্ট মালিক ইমিগ্রেশনের ধরপাকড় ও জরিমানা গুনার ভয়ে কাজে রাখতে চায়না। লন্ডনের বাহিরের দুরের কোন জায়গায় যে দু একজন আবার কাজে রাখতে চায় তারা বেতন অর্ধেক যা সত্তর কি আশি পাউন্ড দিতে চায়। এখন অবস্থা বেগতিক বুঝে সাধের লন্ডন ছেড়ে আপততঃ খুব দূরের কোন রেস্টুরেন্ট কম বেতনে কাজে যোগ দিবো এমনটাই ভাবছিলাম । কিন্তু আচমকাই ভাগ্য দেবী কৃপা করলেন মনে হয়। পরিচিত এক মুরব্বি চাচার মাধ্যমে একটি অফ লাইসেন্সের দোকান কাজ পেয়ে গেলাম। প্রথম এক সপ্তাহ ট্রেনিং সকাল সাতটা থেকে বিকাল পাঁচটা, আর পরবর্তীতে রাত আটটা থেকে সকাল আট ঘটিকা পর্যন্ত ডিউটি।বেতন আগের কাজ থেকে বিশ পাউন্ড বেশি অর্থাৎ একশত সত্তর পাউন্ড। কিন্তু থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্হা নিজেকে করতে হবে তাতে মাসে প্রায় একশো বিশ থেকে একশো পঞ্চাশ খরচ হতে পারে৷ তবুও তৃপ্তি পেলাম কারণ লন্ডন ছেড়ে যেতে হচ্ছে না। কাজের ব্যবস্হা হলো এবার থাকার জন্য একটা নিরাপদ আশ্রয় পেয়ে গেলে হাঁফ ছেড়ে বাঁচা যায়।
পর্ব ৪
-------
প্রথম এক সপ্তাহ প্রতিদিন দশ পাউনড দিয়ে রাত্রি যাপন করা যায় এমন 'চিত এন্ড কাত' হোটেলে একটি রুমে উপরিপুর বেডে আরো দশ বারো জনের সাথে থাকলাম। এরিমধ্যৈ অফ লাইসেন্সের মালিকের সহায়তায় একজন বাঙালি মহীয়সী নারী পেয়ে গেলাম। তিনি সম্মত হলেন তার কাউন্সিলের বাসায় যৎসামান্য ভাড়ায় থাকতে পারবো। ভদ্রমহিলার নাম বানেছা বিবি ৷ তার স্বামী মারা গেছেন ছয় মাস আগে। বানেছা বিবি হলেন তার স্বামীর দ্বিতীয় স্ত্রী। প্রথম স্ত্রীর সাথে বনিবনা না হওয়াতে তার চেয়ে পঁচিশ- এিশ বছরের বড় জমশেদ মিয়া তাকে বিয়ে করেন। বিয়ের সময় বানেছা বিবির বয়স বারো কি তেরো ছিলো আর এখন আমার সববয়সী তার বড় ছেলে সে হিসাবে বানেছা বিবির বয়স চল্লিশের কাছাকাছি হবে বলে অনুমান করলাম ৷ কিন্তু রঙিন শাড়ির ভাঁজ দিয়ে ফর্সা ও মেদহীন শরীর দেখে মনে হয় যেন বানেছা বিবির বয়স আড়ি দিয়ে সুদূরে চলে গেছে। আমার কাছে তার বয়স কোন অবস্থাতেই পঁচিশের বেশি মনে হলো না । মনে মনে ভাবলাম একসময় দেখতাম স্বামী মারা গেলে স্ত্রীরা রঙিন কাপড় ছেড়ে সাদা কাপড় পড়ে সাদাসিধা জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হয়ে যায়। আর এখন দেখি বানেছা বিবির মতো রমণীরা অতি সহজেই স্বামী হারানোর ব্যাথা ভুলে যায়। তাদের দেখা যায় অনেকটা শোকহীন ও অনুতাপহীন। মেয়েদের তাহলে স্বামী হিসাবে কাউকে গ্রহন করার জন্য কতটা বয়সের ব্যবধান হওয়া প্রয়োজন! বৃদ্ধ চাচারা কেমন করে দেশ থেকে সুন্দরী যুবতীদের নিয়ে এসে অসময়ে মরে গিয়ে এইসব মেয়েদের জীবন বিনাশ করে এসব নিয়ে অযথাই ভাবতে থাকলাম। বানেছা বিবিকে আমি খালা বলে সম্বোধন করি আর উনি আমার নাম ধরে ডাকতে লাগলেন। বানেছা বিবির চার ছেলেমেয়ের মধ্যে বড় দুই ছেলে বাংলাদেশ থেকে মা-বাবার রাইটে যেমন মা বারা বৃটিশ হলে ছেলেমেয়ের অধিকার জন্মায় এমন আইনে ইংল্যান্ডে এসেছে বছর তিনেক আগে। আর বাকী এক ছেলে এক মেয়ে দেশে আছে। ইমিগ্রেশন জটিলতায় পড়ে ওদের বয়স আটার বছরের বেশি হওয়াতে ভিসা পায়নি কিন্তু আপিলে আছে যে কোনো সময় ভিসা পেয়ে চলে আসবে। বানেছা বেগমের বড় ছেলে বিয়ে করে অন্য জায়গায় চলে গেছে। তার তিন বেডরুমের ঘরে একরুমে তিনি, একটিতে মেজ ছেলে,আর অন্য রুমে বাঙালি এক ছেলের সাথে আমার শেয়ার রুম হলো। যাক মাথা গুঁজার একটা ব্যবস্হা ও সাথে কাজের সংস্থান হলো। ভাগ্য বিধাতা কাউকে তাহলে নিরাশ করেন না। মনে মনে খুশি হয়ে অবৈধ থাকার ব্যাথা ভুলতে যেতে লাগলাম।
আমি বুঝতে পারলাম প্রথম দিন থেকেই বানেছা বিবি আমাকে পছন্দ করা শুরু করলেন। তার বাসায় আসার পরের সপ্তাহ থেকে একসাথে পরিবারের লোকের মতো খাওয়া-দাওয়া করি। আমি মাঝে মাঝে মাছ, মাংস ও তরকারির নিয়ে আসি কিন্তু খাবারের জন্য কোন বাড়তি টাকা নেন না। আমি সেক্ষেত্রে ভাগ্যবানই বলতে হয়। আর বানেছা বিবির হাতের রান্না অতটা সুস্বাদু যে একবার খেলে কেউ ভুলতে পারবে না।
কিছুদিনের মাথায় বানেছা বিবি আমাকে গোপনে ডেকে তার বেডরুমে নিয়ে গেলেন। আমি কিছুটা অস্বস্তিতে ভুগতে লাগলাম। তিনি বললেন,আমি তোমাকে সচরাচর ছেলেদের থেকে অনেকটা ভিন্ন রকম দেখলাম। তোমার কোন আজেবাজে অভ্যাস নেই। কোন লোভ, হিংসে নেই আজকাল এমন ছেলে লাখে একটাও নেই। তাই আমি অনেক ভেবেচিন্তে তোমাকে একটি প্রস্তাব দিতে চাই। আমি চোখ তুলে বানেছা বিবির দিকে তাকালাম। তিনি স্বাভাবিক ও ভাবলেশহীন আছেন কিন্ত আমার হাত পা কেমন জানি কাঁপছে। মনে হয় জীবনে এই প্রথম কোন নারীর কাছে এতটা গোপনে কথা বলছি তাই আমার ভীরু হৃদপিণ্ড কেঁপে লোমশ শরীরের সবগুলো লোম যেন উঁকি দিয়ে আছে। আমি ঘেমে ভিজে যাচ্ছি......
চলবে....
১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:১১
ল বলেছেন: শুভ কামনা।।।
ভালো থাকুন।।।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:১৯
আনমোনা বলেছেন: কাহিনী গতি পেয়েছে মাত্র। হার্ডব্রেক করে থামিয়ে দিবেননা।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:১১
ল বলেছেন: হা হা -
সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
ওকে দেখি কতটা সফল হতে পারি।।
আপনার মন্তব্যে আরাম পেলাম।।।
ভালো থাকুন।।।
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:০১
রাজীব নুর বলেছেন: চিত এন্ড কাত হোটেল!!!
বানেছা বিবি নামটা সুন্দর।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:১৩
ল বলেছেন: এই রকম একটা ব্যবসা কি করার প্লান আছে রাজীব ভাই।।
করলে সাথে রাইখেন।।।
অনেকেই বলতে শুনি রাজীব নূর পোস্ট না পড়ে মন্তব্য করেন কই জীবনে তো এমনটা পাইনি।। বুঝলাম সবিই অপবাদ।।।
ভালো থাকুন।।।
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯
নজসু বলেছেন:
চলুক প্রিয় লতিফ ভাই।
সময় করে এসে অবশ্যই যোগ দিবো।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:১৫
ল বলেছেন: ছোট ভাই,
তোমার বিজি সিডিউল কবে শেষ হবে!!!
উপস্থিতি জানানোর জন্য ধন্যবাদ।।।
ভালো থেকো।।।
৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বানেছা বিবির উদার মনের পরিচয় পেয়ে ভালো লাগলো। স্বামীর মৃত্যুর পর বিদেশ বিভুঁইয়ে যেভাবে শক্ত হাতে হাল ধরে টিকে আছেন তা প্রশংসার যোগ্য। অবশ্যই চলবে। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:১৮
ল বলেছেন: প্রিয় ভাই,
কথা রাখার জন্য ধন্যবাদ।।
এমন অনেক নারী, তাদের জীবন, সংগ্রাম, বিরহ,লোভ, কামনা এসবই কথা অজানাই থেকে যায়।
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন।।।
৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রতি পর্বেই 'চলবে কি' জিজ্ঞেস করেন কেন? একবার তো বললাম, চলবে। শেষ না হওয়া পর্যন্ত চলতেই থাকবে।
'বানেছা বিবি' নামটা মনে হয় জ্বীনদের বেশী থাকে। মানুষের নাম এই প্রথম শুনলাম।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:২০
ল বলেছেন: হা হা -- ঠিক আছে স্যার,,
নামটা কি রহস্য মনে হয়।।। হা হা।।
দেখি বানেছা কি নেশা লাগায় তবে।।।
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা রলো।।
ভালো লাগলো খুউব।।।
৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫
মুক্তা নীল বলেছেন:
ল 'ভাই ,
অনেকটা যুদ্ধ ও সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে , অবশেষে বানেসা বিবির পাল্লায় ।গল্পটা এগিয়ে নিচ্ছেন মানানসই ভাবেই । তবে একটা কথা বলতে হয় আপনি , এই ধরনের গল্প খুব মজা করে লিখেন। আর আমার মনে হচ্ছে ,আল্লাহর কি কুদরত ,
ঘরের ভিতরে শরবত (হা হা হা )....
ভালো থাকুন সবসময় । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:২৪
ল বলেছেন: মুক্ত নীল,
জীবন মানেই অযাচিত দুঃখ, কষ্ট আর অজস্র রহস্যের সঙ্গে নিত্য সহবাস।।
কি যে বলেন -- আপনি , এই ধরনের গল্প খুব মজা করে লিখেন --- তাহলে কি বুজার প্রাইজ পেতে পারি!!! জোকস অব দ্য ওয়ার্ল্ড।।
আপনার মতো শুভাকাঙ্ক্ষী আছেন বলেই দু চার লাইন ভুল হলেও লিখি।।।
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
সুখ কামনায়।।।
৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রতি পর্বেই 'চলবে কি' জিজ্ঞেস করেন কেন? একবার তো বললাম, চলবে। শেষ না হওয়া পর্যন্ত চলতেই থাকবে।
'বানেছা বিবি' নামটা মনে হয় জ্বীনদের বেশী থাকে। মানুষের নাম এই প্রথম শুনলাম।
আপনার কথা শুনে নব্বই দশকের একটা বাংলা সিনেমার কথা মনে পড়ে গেলো - রহিম বাদশা বানেছা পরী। আবার কিছুদিন আগে দেখলাম, গহর বাদশা ও বানেছা পরী নামে একটা মঞ্চ নাটক মঞ্চস্থ হতে যাচ্ছে। তাতে মনে হয় বানেছা পরীদের নামও হয়।
ল ভাইয়ের উল্লিখিত বানেছা বিনি শেষ পর্যন্ত ইনসান থেকে জ্বীন বা পরীতে রূপান্তরিত হলে মন্দ হতো না।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৩০
ল বলেছেন: আবারো আসার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় অর্থনীতিবিদ ভাই,
গওহর বাদশা ও বানেছা পরী জানা ছিলো না। আপনার মাধ্যমে জানলাম।।
আমার গল্পটি জীবন্ত কোন জ্বীন-ভূত ও পরীদের ছায়া নেই -- হা হা তবে রহস্য আছে,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
সুস্থ থাকুন। ভালো থাকুন।
৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:১৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্প জমে উঠেছে তারি সাথে আবার না জানি কোন অন্ধকারের হাতছানি বুছে উঠতে পারছি না। বানেছা বিবিতো মহয়সী রূপে আবির্ভাব হল পরে কি হবে কে জানে। তবে কাহিনী জানার জন্য সাথেই থাকা চাই।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৩৩
ল বলেছেন: জীবনের অলিগলি এইরকম কত অজানায় বাঁক নেয়, কত কূল হারা হয়, কতটা অজানা পথ খুঁজতে খুজতে পথভুলাৃ পথিক হয় দিকভ্রান্ত তা ভাগ্য বিধাতা ছাড়া কেউ জানে না।।
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
ভালো থাকুন সবসময়।।। অনুপ্রেরণা হয়ে থাকুন।।।
১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮
নীল আকাশ বলেছেন: এত ভয় পাবার কোনই কারন নেই! উনি আপনাকে উনার মেয়ের সাম্ভাব্য জামাই ভেবে ডেকে কথা বলতে চেয়েছেন।
লেখা চলুক। সাথেই আছি!
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৩৫
ল বলেছেন: সামুতে যদি বেস্ট গল্পকারের কোন কিছু থাকতো তা আপনি পেতেন।।।
বস ম্যান।।।। সেলুট।।।
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা ও লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।।।
১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:০১
মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: প্রবাস জীবনের বাস্তবতার রুপ উঠে এসেছে লেখকের সুন্দর লেখায়। আপনার প্রবাস জীবন হোক সুন্দর সহজ ও ঝামেলাহীন। শুভ কামনা রইলো।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৩৬
ল বলেছেন: আপনার শুভ কামনা হোক আমার পাথেয়।।
আপনার লেখাটি পড়েছি তবে সময়ের অভাবে মন্তব্য করতে পারি নাই বলে দুঃখিত।।।
ভালো থাকুন।।।
১২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১০
আরোগ্য বলেছেন: বানেছা বিবি, নামের মত চরিত্রও রহস্যময়
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৩৮
ল বলেছেন: আরোগ্য কামনা করছি এই সমস্ত সমুহ রহস্যময় মানবী থেকে।।।
ভালোবাসা রইলো প্রিয় অনুজ।।।
সুস্থ থাকুন। ভালো থাকুন।
১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৮
এমজেডএফ বলেছেন: বানেছা বিবির সেই প্রস্তাব জানার অপেক্ষায় রইলাম।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৪০
ল বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্য পেয়ে আহ্লাদিত হলাম।।।
আপবার অতি মূল্যবান সময় নিয়ে লেখাটি পড়ে অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
ভালোবাসা অবিরাম।।।
১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: ল ,
একটা হিপোক্রেসিই করলেন! গল্পটাকে এমন এক জায়গায় ব্রেক করে গারাজ করলেন যে, কখন আবার ষ্টার্ট দেবেন সে লোভে ঠায় দাঁড় করিয়ে রাখলেন পাঠকদের।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৪৩
ল বলেছেন: আহ হা হা।।
আমার এমন কাঙ্ক্ষিত মানুষের আগমনী বার্তায় ধণ্য হলাম।।
খুব দ্রুত আবারো হাই রোডে হাই স্পিডে চলবে।।।
পড়ার জন্য অফুরন্ত শ্রদ্ধা।।।।
ভালো লাগলো আপনার মতো বিদগ্ধ পন্ডিতের আগমনে।।।
১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
বরাবরের মতই সুন্দর লিখেছেন। পোস্টে কতগুলো বিষয় উঠে এসেছে।
১-ভাগ্যান্বেষণে কত শত যুবক এভাবেই ইমিগ্রেশনের যাঁতাকলে বিদেশ বিভুঁইয়ে হারিয়ে যায় তার কোন ইয়াত্তা থাকে না।
২-বাঁচার তাগিদে যখন তোদের কাছে প্রহেলিকা হিসেবে দেখা দেয় তখনই জড়িয়ে পরে আরেকটা নতুন ফাঁদে। কিছুটা উপর ওয়ালার ভরসা। ভাগ্য ভালো থাকলে সেখান থেকে বার হতে পারে। আর না পারলে নরকের কীটে বাকি জীবনটা ধুঁকতে ধুঁকতে অতিবাহিত করে। আশা করব গল্পের নায়ক আসন্ন সংকট থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারবে।
৩-দরিদ্র পীড়িত দেশে বানেসা বিবিদের মত শত শত নারী দুবেলা দুমুঠো খাবারের আশায় দুই থেকে তিনগুণ বয়স্ক পুরুষের হাত ধরে বিদেশে পাড়ি জমাতে বাধ্য হয়। বয়স্ক স্বামীর বর্তমানে বা অবর্তমানেই যৌবনের তাড়না তাদেরকে ব্যভিচারের জীবনের দিকে ঠেলে দেয়। আর তারা সমাজের চোখে নরকের কীটের সমান পায়।
৪-বহুবিবাহ ব্যাপারটি আমার একেবারেই অপছন্দ। লন্ডনের মত জায়গাতেও পয়সাওয়ালাদের বহুবিবাহের ব্যাপারটি গল্পে উঠে আসাতে গল্পের নামকরণের যথার্থতা বহন করছে।
।
কমেন্টের দ্বিতীয় পার্ট:- মেদহীন চাবুকাকারের দেবী মূর্তির শরীরের মধ্যে উঁকি দেওয়া ভরা যৌবনের মানবীর সামনে লেখকের গোপন কথার অপেক্ষায় 24 ঘন্টা দাঁড়িয়ে রইলাম। হা হা হা হা.....
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৪৭
ল বলেছেন: দাদা,
কিয়েক্টাবস্হা!!!
এত সময় নিয়ে এত আন্তরিক মন্তব্য তার উপর এত এত বিশ্লেষণ এমন মন্তব্যকে কেউ আবার বাটার বা তৈলাক্ত বললে লজ্জায় হেট হয়ে যাই।।
যে চারটি পয়েন্ট দিলেন।।।
বিদেশে পাড়ি জমাতে চায় এমন তরুণ তরুণী ও পরিবার পরিজনের জন্য তা একজন শিক্ষকের সর্তকবাণী বললেই যাথার্থ্য হবে।।।
আপনার জন্য শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অবিরাম।।।
কারো কোন মন্তব্যে কষ্ট পপয়ে থাকলে দুঃখী আপনার মতো আমরাও।।।। ভালো থাকুন তবুও।।।
১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:১০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই রকম একটা ব্যবসা কি করার প্লান আছে রাজীব ভাই।।
করলে সাথে রাইখেন।।।
অনেকেই বলতে শুনি রাজীব নূর পোস্ট না পড়ে মন্তব্য করেন কই জীবনে তো এমনটা পাইনি।। বুঝলাম সবিই অপবাদ।।।
ভালো থাকুন।।।
ব্যবসা করার মতোন টাকা নাই রে ভাই। দরিদ্র পরিবারের সন্তান আমি।
পোষ্ট পড়েই মন্তব্য করি। পড়তে আমি ভালোবাসি। আমি প্রচুর পড়ি।
যারা বলে আমি না পড়েই মন্তব্য করি তারা ভুল বলে।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:০৫
ল বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই,
আপনি আবারো এসে মন্তব্যের উওর দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
ভালোবাসা রইলো।।।
১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লেখার পরের টুকু দিয়ে দেন
এখন্ই দেখে যাব ,
সবক্ষেত্রে বিলম্ব কি সয়
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৪৩
ল বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।।।।
শুভ কামনা নিরন্তর।।
১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা তো কবিতা নয়। কবিতা পড়তে এসে দেখি গল্প। সুন্দর ।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৪৪
ল বলেছেন: কবিতা এখন আর তেৃন করে আসে না।।।।
এবার গল্প লেখাতে মনোযোগ দিলাম।।।
১৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অ ভাই! ইডা কি?
পর্ব ১ পাই ৩ পাই ৫ পাই...
দুই , চার গেলো কনে????... নাকি ইটা নুতুন ইশটাইল
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৭
ল বলেছেন: হা হা -
কবিভাই
এটা গুপ্তধন।। বা মেলায় হারিয়ে যাওয়া পর্ব।।। হা হা।।
২০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বাপরে ভয়ানক পরিস্থিতি হাহাহাহাহা
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৮
ল বলেছেন: না একদম স্বাভাবিক।।।
২১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৩১
তারেক ফাহিম বলেছেন: পর্ব ০৩-০৪ এক সাথে
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৮
ল বলেছেন: হা হা
এমনিতেই নাতিদীর্ঘ হয়ে যায় তাই অতি পর্ব আকারে দিতে হলো।।
২২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @তারেক ফাহিম! ধন্যবাদ ভায়া
না ভায়া চইলবে না! অতলা ছুডু প্যারারে পর্ব কইলে চইলবে কেনু ?
হা হা হা
আসলে পড়ার টানে প্যারর নাম্বারকে আর পর্ব বলে ভাবিনি!!
অকে অকে
লেখকের স্বাধীনতা সর্বোচ্চ
চালিয়ে যান ভায়া - -
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৯
ল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।।
২৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:২১
মাহের ইসলাম বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
এক নিস্বাসে পড়ে ফেলছি।
১১ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:১৮
ল বলেছেন: টুপি খোলা অভিবাদন গ্রহণ করুন।
২৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:০৫
মাহের ইসলাম বলেছেন: ভাই, এবার টুপিটা পড়ে আমার সাথে হাত মিলাবেন , প্লীজ?
এতোক্ষন ধরে হাত বাড়িয়ে রেখেছি।
অথচ, হাতে টুপি ধরে মাথা ঝুকিয়েই রয়েছেন।
১১ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭
ল বলেছেন: মজা পেলাম প্রচুর।।।
আবারও ফিরে আসায় একরাশ শুভেচ্ছা।।।
২৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এ পর্ব ভালই লেগেছে , পরের পর্ব দেখতে গেলাম ।
শুভেচ্ছা রইল
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
ল বলেছেন: একরাশ শুভেচ্ছ.................
২৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৭
ইসিয়াক বলেছেন: বলতে ই হবে আমি এই পর্বটা এর আগে পড়িনি । আসল কথা দাড়ায় দ্যা হিপোক্রেসি- নরকের কীটের সাথে সহবাস লেখাটি আমি যথেস্ট অবহেলা নিয়েই পড়েছি । গল্পটি আমি আবার প্রথম থেকে পড়া শুরু করলাম ।ভালো লেখনী ,এই পর্বে দারুণ সাসপেন্স .....অনিচ্ছাকৃত কিছু বানান বুল আছে । এমনিতে ঝরঝরে লেখা । ভালো লাগছে.....। নীল আকাশ আর পদাতিকদাদার কমেন্ট ভালো লেগেছে ।
সবাইকে ধন্যবাদ
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০
ল বলেছেন: অবহেলা নিয়ে পড়া কি সেটা তো জানতাম না -- নাকি চোখ বুলিয়ে ছিলেন....
২৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
ইসিয়াক বলেছেন: অবহেলা নিয়ে পড়া কি সেটা তো জানতাম না -- নাকি চোখ বুলিয়ে ছিলেন....
মনের থেকে পড়িনি। পড়ায় ফাঁকি ছিলো।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৯
ল বলেছেন: মন থেকে না পড়াটা লেখকের সাথে প্রতারণার শামিল এটা আহমেদ জি এসের কথা।।।।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় লতিফ ভাই,
আপাতত হাজিরা দিলাম। সময় নিয়ে পড়াশোনা করে আবার আসছি।