নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,
নরকের কীটের সাথে সহবাস
(বয়োবৃদ্ধ ও বয়োকনিষ্ঠদের পোস্টটি এড়িয়ে যাবার অনুরোধ )
(গল্প)
পর্ব -০১
নাটকের শেষ দৃশ্য...... জীবনে কতই না অপেক্ষা,টানটান উত্তেজনা, বিরক্তি, আসক্তি, উম্মাদনা আর কতইনা খিস্তিখেউর করেছি নাটকের শেষ দৃশ্য দেখবো বলে। সেই আলিফ লায়লা,সিন্দাবাদ, ম্যাকগাইভার, বাকের ভাই কত্ত কিছু আর বাস্তব জীবনে যখন নিজের জীবন নাটকের শেষ দৃশ্য আর শুরুর শেষ নিজেকে উপভোগ আর উপহাসের সম্মুখীন হতে হয় তখন হয়তো কেউ জানে না। নিজের জীবন নাটকের অনেক ঘটনাই ক্ষত সৃষ্টি করে হৃদয়ে অনেকটা ভোরের শিশির বিন্দুর মতো ফোঁটা ফোঁটা রক্ত কণিকা গলিয়ে পড়ে হৃদয় থেকে অবিরাম কেউ দেখে না। কেউ জানে না।
ঠিক এমনি একটি রক্তস্নাত অধ্যায় আমার জীবন নাটকে প্রদর্শিত হয়েছিল যা কেউ ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি। কাউকে জানতে দেইনি কতটা ভয়াবহ ছিলো সেই মুহূর্ত। দুলোক- ভূলোক কি যাতনাকে লঘুচিত্তে বহন করেছি কেউ শুনে নি। আর সেই যাতনার কারিগর যখন সেই রূপবান যাকে তিলে তিলে সঞ্চিত করে রেখেছিলাম হৃদবন্দরে, যাকে দিয়েছিলাম যৌবনের তেরটি বছরের নিস্পাপ ভালোবাসার ষোলকলা।বিংশ শতাব্দীর শেষে যখন বূহ্যভেদ আশায় বিদেশে পাড়ি জমাই ঠিক তখন আমার ছিলো বয়সী বিশের রসালো যৌবন। কাউকে ভালোবাসা আর ভালোলাগা কি সে বয়সে যতটা বুঝতাম তা ছিলো ঠিক আম,জাম,ডুমুর ফলের গাছের দিকে ফল তাকিয়ে দেখার মতো। কখনো হাত বাড়িয়ে বা কখনো গাছের ডালে চড়ে বোটা থেকে জোটা হতো না। সেটা হয়তো বয়ঃসন্ধিতে নিজের তেমনি গড়ে উঠা আত্মা যা ছিলো সফেদ আর নিখাঁদ। কিন্তু কে জানে সেই খাঁটি অন্তরীক্ষে কোন বাজীকর দিয়ে দিবে দাবার চাল যা বুঝতে পেরে ওটা সম্ভব হয়নি এই সরলমনে। ২০০০ সালে লন্ডন আসার পর অনেক মেয়ের সাথে পরিচয় হলো। আমার সবুজ মনটাকে অনেকেই অবুঝ ভেবে নাড়া দিতে থাকলো। তাদের কেউ হাত বাড়িয়ে নয় বরং বুক বাড়িয়ে জড়িয়ে নিতে চাইতো। আর আমি তো নাদান ষষ্ঠী মধুর অপেক্ষায় থাকা ঋষি হয়েই থাকতে চাইলাম।
পর্ব -০২
সময় কখনো চোরাবালিতে আটকায় না। সে চলে যায় বহতা নদীর মতো কলকল- ছলছল নৃত্যের কলতানে। কখন যে দিন চলে গিয়ে রাত আসে আর কিভাবে যে ফুরিয়ে যায় প্রভাতরাগ কিংবা সন্ধ্যা মালতীর সুর তাতো কেবলি অধরাই কিংবা বেখেয়ালি থেকে যায়। মাঝেমধ্যে সময়ের এই গতিরেখা কি সবজায়গায় একি সমানতালে সরলরেখায় চলে নাকি বক্ররেখায় আঁকা বাঁকা চলে তা নিয়ে বিশদভাবে জানতে ইচ্ছে করে! তবে বিদেশে বিভূঁইয়ে এসে জানতে পারলাম সময় কতনা বিদ্যুৎতিক বেগে চলে যায়। দেশে থাকতে সময় যেন বাঁশের সাঁকোর মতো পরিপাটি ও জড়োসড়ো হয়ে আটকে থাকতো। সামনে আগাতে অনেক বেগ পেতে হয় কতনা অলস দুপুর হাই ভলিয়মে ক্যাসেট প্লেয়ারে হিন্দি গান আজা নাচলে, মাহিরে কিংবা বাংলার হারানো দিনের গানের মধ্যে চলতো সতীনাথ থেকে মান্না দে, শ্রীকান্ত কিংবা হাসনরাজা থেকে রথীন্দ্র নাথ শুনে শুনে তবুও যেন দুপুর গড়িয়ে রাত আসতো না। আর নিশুতি রাতের আকাশের পানে চেয়ে চেয়ে কখনোবা কাঁথা মুড়িয়ে জীবনানন্দ থেকে মাসুদ রানা কিংবা কাশেম বীন আবুবকরের ইসলামি রীতিগত সুড়সুড়ি দেয়া গল্প পড়তে পড়তে। তবুও সময় যেন দেশের কাদামাটির মতো কর্দমাক্ত ও পিচ্চিল হয়ে চলেতো। কখন হোঁচট খেলাম কখন আঘাত পেলাম তা ক্ষণে ক্ষণে মনে জেগে থাকতো।
-আর এই বিদেশের মাটিতে সময় যেন সহস্র মাইল বেগে চলে যায় কখন যে ছয় মাসের ভিজিট ভিসার সময় কেটে গিয়ে অবৈধ অভিবাসীর তকমা গায়ে লাগিয়ে গেলো তা কোনভাবেই টেরই পেলাম না।
- হায় ঈশ্বর মানুষ আমি হয়ে গেলাম নৈসর্গের বুকে এক আজব, জটিল, অবৈধ নাগরিক।
দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে সবার ছোট্ট হওয়াতে পরিবারের বৈরীভাব কখনো আঁচ করতে পারিনি। বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা হওয়াতে হয়তো অন্যরকম বাবা বলে আমার কাছে মনে হতো। বাবার কাছে দেশ,মানুষ ও পরিবারের প্রতি দায়বদ্ধ আমাকে মুগ্ধ করতো আর তাই ছেলে হিসাবে যখন যা চাইতাম তাই সাধ্যমত এনে দিতেন ৷সিলেট শহরের সুরমা নদীর কুল ঘেষা দক্ষিণ সুরমায় আমাদের পারিবারিক বাসস্থান। শহরে আসতে মাঝে মধ্যে বেগ পেতে হতো। ঝামেলার অন্যতম কারণ ছিলো এই সুরমা নদী। নদী পারাপারের জন্য ব্রিজ যাকে বলে কীন ব্রিজ তা পারাপারে রিক্সার সাথে আরেকজন সহযোগী লাগতো রিক্সার পিছনে ঠেলে দেওয়ার জন্য। এমতাবস্থায় বাবাকে আবদার করতেই একটা সুযোকি হোন্ডা আমাকে কিনে দিলেন। হোন্ডা পেয়ে মনের আনন্দে সকাল- বিকাল সবসময় শহরমুখী হতাম। আড্ডা আর হৈ-হুল্লোড়ের কেটে যেতে মধুর সময়৷ কখনো বৈষম্য চোখে পড়তো না। কখনো আজেবাজে কাজে নিজেকে জড়াতাম না ৷মাঝে মধ্যে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও সংগঠনে যুক্ত হতাম। টুকটাক গান বাজনা, শারীরিক কসরতের জন্য কুংফু এগুলো শিখতে লাগলাম। মেয়েদের সাথে মিশেলও একটা দুরত্ব বজায় রাখতাম। নিজেকে কোন বৈধ কিংবা অবৈধ, বা অনৈতিক সম্পর্কে জড়াতাম না। সবসময় নিজেকে ভার্জিন রাখার মানষে নৈতিকতাকে সবকিছুর উর্ধে রাখতাম। বৈধ আর অবৈধ সম্পর্ক কি তা ঠিকই বুঝতাম তবে বিদেশে এসে এই বৈধ আর অবৈধের বৈষম্য মারাত্মকভাবে বুঝতে পারলাম। আদম সন্তান মানুষও যে অবৈধ হয় তা কখনো বুঝতাম না। এবার বিদেশে এসে হাড়ে হাড়ে টের পেলাম অবৈধ কি আর কেনইবা বলা হয় নিজগৃহে একবেলা খেয়ে বাঁচা শতগুণ ভালো এই নিদারুণ নিষ্ঠুর পরবাস থেকে।
দেশে আমাদের পাঁচ বেডরুমের ঘর। অনেকদিন নিজের ঘরের এক রুমে থেকে আরেকটি রুমে যাওয়া হয়না। অযত্নে থেকে যায় ঘর, আসবাবপত্র, রুম আর বিদেশে একটু মাথা গুঁজে থাকার জন্য কত কক্ষপথ অতিক্রম করতে হয় কত আসীম পেরিয়ে পাওয়া যায় সসীমের দেখা তা কেবল ভুক্তভোগী ছাড়া কেউ জানবে না। অবৈধ হওয়ার পর থেকে নিজের মাথা গুঁজার ঠাঁই, কাজের ব্যবস্হা, বৈধ হওয়ার সাধনা এগুলো নিয়ে তছবিহ জপতে থাকলাম।
(চলবে নাকি)
১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৫
ল বলেছেন: আপনি তো এরজন্য গুরুর আসনে।।।
ভালো হোক মন্দ হোক উৎসাহের আতুড়ঘর আর বাতিঘর দু'টোই।।।
নীল আকাশে ভাইয়ের ভালোবাসার মরণের পর গল্প পোস্ট দিতে হিমশিম খেতে হয়।।।
আচ্ছা তবু চলুক,,,
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখা কোণ দিকে যাবে বুঝতে পারছি না। চলতে থাকুক---
লেখায় আবেগ আছে।
১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৬
ল বলেছেন: ব্লগিং রাজপুত্র রাজীব নূরকে এরজন্য এত পছন্দ।।।
সবসময় পাশাপাশি।।।
ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা রইলো।।।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সুন্দরী ষোড়শী ববিতা তার মেহেদি পড়া ফর্সা সুন্দর মোলায়েম হাতে পাশের বাড়ীর জালালকে অদৃশ্যভাবে গলা টিপে ধরে জালালের সেই অদৃশ্য গলাটিপুনিতে নিঃশ্বাস থেমে আসে, সে নিঃশব্দে কাঁদে, তাঁর বুকে চিনচিনে ব্যাথা করে !!! আমরা জালালের কান্না দেখি বুকের ব্যাথা দেখিনা - একটু হয়তো আফসোস ও করি “আহারে ছেলেটির চোখে কি কোনো সমস্যা” !!! জালাল জ্বলে, তাঁর চোখ জ্বলে, বুক জ্বলে - এই জ্বালা এটি শোকের মাতম এই শোক বোঝার শক্তি আমাদের নেই।।
গুরু, চলছে চলুক ঘড়ির কাটার সময়টা আপনার আমার গল্পটা - - - - -
১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫১
ল বলেছেন: বাহে!! বাহে!!
আকুল করা গল্পের ভাষা - বলে যায় অনে না বলা কথা, অনেক গোপন ব্যাথা।।
এত সুন্দর করে আপনি গল্প, মিটিং, সেট করেন ভালোলাগা ছাড়া কিছু বলার নাই।।।
লাইনগুলো কি মারাত্মক!!! অপেক্ষায় রইলুম আপনার ছোট গপ্পোর।।।
৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১২
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: প্রথম আর দ্বিতীয় পর্বতো ভালোই লেগেছে। অবশ্যই চলতে থাকুক। পরবর্তী পর্বগুলোর অপেক্ষায় থাকলাম। পোস্টে +
১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:০৭
ল বলেছেন: অর্থনীতিবিদ ভাই,
অনেকদিন পর ব্লগে এলেন।।। আশাকরি ভালো আছেন
লেখাটি পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
প্লাসে সাধুবাদ জানাই।।।
ঠিক আছে হবে চলুক।।। সাথে থাকুন
৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৫৬
নীল আকাশ বলেছেন: মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম একেক জনের একেক রকম। আমি সব সময় চেস্টা করি সবচেয়ে সহজ ভাষায় মনের ভাবপ্রকাশ করতে। এর মূল কারন হলো আমি আমি জন্মগত কিংবা পারিবারিক ভাবে লেখক নই। আমি যতটুকু লিখে যাই সেটা নিজের চেস্টায় শেখা। আমার সাথে আপনার অনেক পার্থক্য লেখার ধরন কিংবা গুনগত প্রকাশে। আপনি যত গুলি উপমা দিয়েছেন আমি মনে হয় নিজেও এতগুলি জানি না। আমার সাথে তুলনা করে আমাকে লজ্জায় আর ফেলবেন না!
আপনার লেখাটা নিজের ডায়েরী বা বয়স্কবেলা টাইপের মতো মনে হলো। এই ধরনের লেখা সর্ম্পুন ইউনিক টাইপের হয় কারন একেকজনের জীবনপ্রবাহ একেক রকমের হয়। এক্ষেত্রে আপনাকে শুধুই অনুরোধ করব পাঠকের কথা ভেবে পর্বের সংখ্যা এবং প্রতি পর্বের সাইজ নির্ধারণ করবেন।
আমি এখানে ছোট গল্প লেখার জন্য কিছু টিপস দিয়েছি। একবার দেখে আসতে পারেন। ছোট গল্প লেখার কিছু টিপস, ২ নাম্বার মন্তব্যে-
এই লেখার সাথেই আছি। মনে রাখবেন মানুষের জীবনের সাথে সমুদ্রের অনেক মিল থাকে। সমুদ্রে যেমন জোয়ার ভাটা থাকে ঠিক তেমনি প্রতিটা মানুষের জীবনেও জোয়ার ভাটা থাকবেই!
শুভ কামনা রইল অনন্তর সুপ্রিয় লতিফ ভাই।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:০৬
ল বলেছেন: নীল আকাশের মূল্যবান টিপস--
১। লাইন আর প্যারাগ্রাফ ফরম্যাট নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে। আলাদা আলাদা প্যারার মধ্যে নূন্যতম এক লাইন গ্যাপ দিবেন।
২। পারলে প্রতিটা কথপোকথন আলাদা আলাদ লাইনে সামনে - হাইফেন দিয়ে লেখার চেস্টা করবেন। এতে প্রেজেন্টেশন ভাল হয়।
৩। বানান ভুল গুলি শুধরানোর জন্য পোস্ট দেয়ার আগে প্রিভিউতে একবার মনোযোগ দিতে পড়ে নিবেন।
৪। শেষে এসে আলাদা করে শেষ/চলবে বলার দরকার নেই। পাঠক পড়ার পরেই নিজেই বুঝে নেবে লেখা শেষ নাকি চলবে।
৫। পর্ব ভিত্তিক লেখা দিলে প্রথম পর্ব, দ্বিতীয় পর্ব () এর মধ্য দিয়ে গল্পের হেডিং এর পর দিয়ে দেবেন। তবে প্রতিটা পর্বের শেষে একটা দুর্দান্ত ট্যুইস্ট দিয়ে রাখবেন যেন পরের পড়ার জন্য সবার আগ্রহ থাকে। আর পর্ব হলে খুব তাড়াতাড়ি পোস্ট দিয়ে দিবেন। পরের পর্বের শুরুতেই আগের পর্বেই লিং দিয়ে রাখবেন যেন কেউ চাইলেই পড়ে আসতে পারে।
৬। গল্পের থীম, স্টার্ট আর ফিনিস কেমন হবে সেটা আগেই ঠিক করে নিবেন। ফিনিস অবশ্যই ড্যাসিং হতে হবে।
৭। যেহেতু নতুন লিখছেন, ভাষা একদম নিজেরটা স্বাভাবিক ভাবে ব্যবহার করুন। কৃত্রিম কোন ভাষা ভালোভাবে আপনি বেশিক্ষন লিখতে পারবেন না। টেনে শুধু গল্প বড় করতে যাবেন না। পাঠক বিরক্ত হয়ে যাবে।
৮। স্থান, সময় কিংবা প্রেক্ষাপট চেঞ্জ হলে সম্পূর্ন আলাদা ভাবে প্যারাগ্রাফ ব্যবহার করুন, যেন পাঠক বুঝতে পারে এটার সাব টপিক ভিন্ন। গোলমাল যেন না পাঁকিয়ে যায়! পারলে সময়ের ক্রমানুসার হিসেবে লিখবেন।
৯। একটানা কারও চারটা বা বেশি লাইন কথোপকথন পর পর লাইনে না দিয়ে মাঝখানে ব্রেক দিয়ে অপর জনের এক্সপ্রেশন কিছু একটা দেখান। দেখতে ভাল লাগবে।
১০। ফাইনাল পোষ্ট দেবার আগে অবশ্যই প্রিভিউ ভাল করে দেখে নিবেন। যেন কথোপকথন সুন্দর ভাবে দেখা যায় আর বুঝা
যায়। ফরম্যাট এই সময় দেখে নিন ভেঙগে নষ্ট হয়ে গেছে নাকি!!
১১। আলাদা আলাদা ব্যাক্তির সাথে কথা বলার সময় আলাদা প্যারাগ্রাফ ব্যবহার করুন।
১২। অনুরাগের বা ভাবের কথা লেখার সময় সহজ ভাষায় ছোট ছোট করে কথোপকথন দিবেন। পড়তে ভালো লাগবে।
১৩। পড়ুন, বেশি করে পড়ুন। গল্পের থীম ফাইনাল করার পর, কাছাকাছি বিষয়ের যেকোন লেখকের কোন লেখা পড়ে আসুন। কিছুটা ধারনা পাবেন।
অবশ্য মনে রাখবেনঃ -
১। ফিনিসটা ভালো করে দিতেই হবে। ট্যুইস্টও যদি দিতে চান ভালো করে দিবেন। চমক রাখবেন। কারন পাঠকের ফিনিসটাই দিন শেষে মনে থাকে!
২। নামকরন নিয়ে ভাল ভাবে কাজ করবেন। পাঠক কিন্তু সারাগল্পেই আপনার গল্পের নামকরনের সার্থকতা খুজে বেড়াবে।
৩। ছবি যেন মানাসই হয়।
৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:০৩
নীল আকাশ বলেছেন: ছবি জোস হয়েছে। আপনাকে একবার ছবি নিয়ে কিছু টিপস দিয়েছিলাম এর পর থেকে এই ক্ষেত্রে আপনার ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আমি মুগ্ধ!
নামকরন পছন্দ হয়নি। স্ট্যাইল অনেকটা ফেসবুকীয় বা টুইটার টাইপের হয়ে গেছে। বাংলা যখন লিখছেন নামকরন বাংলায় হোক-
নরকের কীটের সাথে সহবাস (পর্ব এক)
আপনি আমার খুব পছন্দের একজন প্রিয় লেখক এবং বন্ধু। তাই সাহস করেই আমার চোখে লাগা ভুলটা ধরিয়ে দিলাম। আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে ব্যাপারটা দেখবেন। ধন্যবাদ।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:১৪
ল বলেছেন: হ্যাটস অফ!! গ্রীক দেবতা।।
কিছু কিছু মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জন্ম নেয় এভাবেই।
আমি আপনাকে বলার সাথে সাথে রাজ্যের কাজ ফেলে আমাকে মূল্যবান সময় দেওয়ার প্রতিদান দেওয়া কোনভাবেই সম্ভব নয়
নাহ এ ভালোবাসা যে প্রাইসলেস ।।।
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
ভালো থাকুন, দোয়ায় থাকুন।
শুভ রাত্রি।।।
৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:২৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
প্রথমেই মনোযোগ গেল গ্রীকদেবীর পানে। এতো সুন্দরী! আর আপনার প্রফাইল পিক তো মোঘল বাদশার মতো লাগছে। কবি নিশ্চিত কারো প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন। এখন লেখা প্রসঙ্গে আসি। আপনার এই টইপের লেখাগুলো ইউনিক। লেখায় নিজস্বতা আছে। এভাবেই লিখুন। এগুলো নিজের অভিজ্ঞতা কোন কিংবা সমাজ থেকে নেওয়া হোক। নীলাকাশ ভাই বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক আলোকপাত করেছেন এগুলো থেকে নিশ্চয়ই উপকৃত হবে।
লেখা চলবে...........
১২ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৫:০৫
ল বলেছেন: পরপর দুই দক্ষ গল্পকারদের আগমনে কিঞ্চিত ইতস্তত বোধ জন্ম নিলো -
ইউনিক স্টাইল এমন ইউনিকোড পেয়ে যন্ত্রণা বেড়ে গেলো হে! "
কবি বলিয়া এই রহিম বাদশাকে তুচ্ছ করিবেন এমন তো কথা নহে আর প্রেম তো মশাই রাজকীয় আভিজাত্য নিয়ে সবসময় আছে তোমাতে আমাতে।।।
পড়ার নিমন্ত্রণ রইলো কিন্তু,,,,,,,,
৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:১৭
এমজেডএফ বলেছেন: শিরোনাম এবং ছবি দেখে মনে করেছিলাম গ্রিক পুরাণের কোন কাল্পনিক উপকথা নিয়ে লিখেছেন! তাই সময়ের অভাবে ঢু মারিনি। নিশিরাতে সময় নিয়ে বসে যখন পড়লাম - এতো দেখি একেবারে একজন প্রিয় লেখকের রূঢ় বাস্তবতা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, ইদানিং নতুন প্রজন্ম যেসব গল্প কাহিনী লিখে এগুলো দৈনন্দিন ভাষার প্যাঁচাল সেখানে সাহিত্যের স'ও নেই। অনেকদিন পর সত্য কাহিনী অবলম্বনে সাহিত্যের মানদন্ডে উত্তীর্ণ আপনার আত্মজীবনী পড়ে খুবই ভালো লাগলো। নিঃসঙ্কোচে চালিয়ে যান, ল ভাই আমরা 'আপনার 'দ্যা_হিপোক্রেসি- নরকের কীটের সাথে সহবাস' - ২য় পর্বের জন্য চাতক পাখীর ন্যায় চেয়ে রইলাম।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:১১
ল বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম,
এজেডএফ নাম শুনলে কেমন যেম বিশিষ্ট শিল্পপতি মনে হয় নামে আর আসলে একজন বিশিষ্ট সাহিত্যবোদ্ধা। লেখাটা উওম পুরুষে লেখা কাহিনির বাস্তবতা বুঝানোর চেষ্টা এটা কোন আত্মজীবনী নয় দাদা তবে হয়তো কারো জীবনের ছায়া আছে গল্পে, আছে অজানা কিছু হতাশা,লোভ, অনিয়ম ....
দ্যা হিপোক্রেসি - এই শিরোনামে কয়েকটি গল্পের প্লট মাথায় আছে এদের একটি সময় করে পড়লে খুশি হবো।।।।
---
দ্যা হিপোক্রেসি - ঠেলা ধাক্কার সংসার।।।
আপনি আমাকে প্রিয় লেখক বলাতে লজ্জায় লালশাক হয়ে গেলাম।।।
অকৃত্রিম, অকৃপণ ভালোবাসা রইলো।।।
৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৫৮
আনমোনা বলেছেন: ভুমিকা ভালো হয়েছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:১২
ল বলেছেন: বাহে!!!
অনেকদিন পর আপনার মন্তব্য পেলাম....
ঠিক আছে তবে সাথে থাকুন।।।।
বেশ করে ধইন্যাবাদ।।।
১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উররত দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৮
ল বলেছেন: আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।।।
শুভ শুক্রবারের শুভেচ্ছা রইলো।।।
ভালো থাকুন।।
১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইরে! আমি এত পিছিয়ে পড়লাম!
আপাতত পোস্টে লাইক। সময় নিয়ে আবার আসছি।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২২
ল বলেছেন: আহ!!
আপনার এই আন্তরিকতা এই ভালোবাসা আকাশের মতো বিশাল।।।
ভালোবাসা অবিরাম।।
১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:০৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগার রাজীব নুরের কোন একটা পোষ্টে ফাকিবাজী সাবধানবাণী ছিল অনেকটা এমন, ''ভূতের গল্প। দূর্বলচিত্তের কেউ এটা পড়বেন না।'' পোষ্টের শুরুতে আপনার সাবধানবাণী দেখে সেটা মনে পরে গেল।
ব্লগে এমন সাবধানবাণী ঠিক মানানসই না।
বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা হওয়াতে যখন যা চাইতাম তাই সাধ্যমত এনে দিতেন। লাইনটা যেন কেমন! মনে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক; যেসকল বাবা মুক্তিযোদ্ধা না, উনারা কি সন্তানের জন্য সাধ্যমতো করেন না?
বানান, বাক্যগঠনে সমস্যা হলে অনেক সুন্দর লেখাও তার স্বাভাবিক গতি হারিয়ে ফেলে। আপনি ভালো লিখেন, এ'ব্যাপারগুলোতে যত্নবান হলে আরো ভালো হবে, নিঃসন্দেহে। সম্ভবতঃ আগেও এমন কথা আপনাকে বলেছি, মনে করতে পারছি না। যদি বলে থাকি, তাহলে আবার বলার জন্য দুঃখিত।
আপনার লেখাটা খুব আগ্রহ নিয়ে পড়লাম। পরের পর্বের জন্যও অপেক্ষা করছি। বৈধভাবে এসে অবৈধ হয়ে যাওয়া, পুনরায় অবৈধ থেকে বৈধ হওয়া; এর মধ্যবর্তী সময়ের যে মানসিক অবস্থা তথা পুরোটা চালচিত্র জানার ব্যাপারে আমার প্রচন্ড আগ্রহ। সবাইকে তো জিজ্ঞেস করা যায় না.....ঘনিষ্ঠ এমন দু-একজনের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, কেন জানি বলতে চায় না, তাই আর চাপাচাপি করি নাই। আপনি নিজের থেকেই বলছেন যেহেতু, আশাকরি আমার আগ্রহটা এবার পরিপূর্ণভাবে মিটবে।
মন্তব্য বেশী বড় হয়ে গেল!!!
১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৬
ল বলেছেন: ঝাক্কাস মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।।
ঠিকই ব্যাপারটা আপনার নজরে পড়েছে এরজন্য জুনাপু না আর্কিপটেরিক্স কে যেন বলেছিলো মফিজ ভাইয়ের চোখে কোন ছোট জিনিসও বাদ পরে না। বাবা মুক্তিযোদ্ধা এই লাইনে আসলে প্রিভিলেজটা ঠিক বুঝাতে পারি না। এবার হলো কি!!
আরো ছোট বড় জিনিসগুলো চোখে পড়লে জানাবেন বুঝেনইতো বাংলা চর্চা মুটামুটি একটা চ্যালেঞ্জে পরে যায় আমরা যারা প্রবাসে থাকি তাদের জন্য।
লেখাটির সাথে থাকার জন্য লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।।।
১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
এই জন্যই বোধহয় বহুদিন আগে মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখে গেছিলেন, বিখ্যাত 'বঙ্গভাষা" নামক কবিতাটি।
" হে বঙ্গ! ভান্ডারে তব বিবিধ রতন,
তা সবে অবোধ, আমি অবহেলা করি।
পর-ধন-লোভে মত্ত করিনু ভ্রমণ,
পরদেশে ভিক্ষাবৃত্তি কুক্ষণে আচরি,
কাটাইনু বহু দিন সুখ পরিহরি.........." (বিরাম চিহ্নগুলি যথাযথভাবে দিতে পারেনি।)
কিশোর বা যৌবন বয়সে বিদেশের প্রতি আমাদের একটা দুর্নিবার আকর্ষণ থাকে। দেশে থেকে আমরা অনেক সময় হাঁপিয়ে উঠি। অবশেষে বাবার জমি জায়গা , মায়ের সোনা দানা গয়না গাটি বিক্রি করে বিদেশে গিয়ে সম্মুখীন হতে হয় নির্মম বাস্তবতার। স্বপ্নগুলো প্রহেলিকা হয়ে চোখের সামনে ভাসতে থাকে। তাদের অট্টহাসি কর্ণকুহর এর মধ্য দিয়ে হৃদয়ের অন্তঃস্থলে সেল বিদ্ধ করতে থাকে। জীবন হয়ে ওঠে তখন চূড়ান্ত দুর্বিষহ।
জীবন কথনে জীবনের এক রূঢ় বাস্তবতা উঠে এসেছে। গল্পের বিদেশ(মূলত ব্রিটেন) বিভুঁইয়ে কত শত স্বপ্ন এভাবেই তলিয়ে যায় টেমস নদীর অতল গহবরে। বেহিসাবি জীবন মানুষকে অতলান্তিক গহবরে টেনে নিয়ে যায়। কখনো বা গহবর এসে তাকে আবদ্ধ করে ফেলে। আপনার কথার সূত্র ধরেই বলবো প্রবাহমান নদী কখনোই বেলাভূমিতে মুখ থুবড়ে পড়ে না ।সে চলে আপন গতিতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে। গল্পটা যদি জীবনের রং দিয়ে লেখা হয়ে থাকে তাহলে আশা করবো গল্পকার পরিবর্তিত পরিস্থিতিরকে সামলিয়ে যথাযথভাবে নিজেকে চূড়ান্ত পরিণতির দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হবেন। যা পাঠক ও আগামীর স্বপ্নদ্রষ্টা বিদেশ যাত্রীদের কাছে উপযুক্ত অনুকরণীয় পোস্ট হয়ে উঠবে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫২
ল বলেছেন: এত সুন্দর মন্তব্যে নাহ কথা নয় নজরুলের কবিতার কয়েকটি লাইন হবো -
কোন অয়েল নয় খাঁটি বাটার --হা হা
---------------------------------------
উদাস দুপুর কখন গেছে এখন বিকেল যায়,
ঘুম জড়ানো ঘুমতী নদীর ঘুমুর পরা পায়!
শঙ্খ বাজে মন্দিরে,
সন্ধ্যা আসে বন ঘিরে,
ঝাউ-এর শাখায় ভেজা আঁধার কে পিঁজেছে হায়!
মাঠের বাঁশী বন্-উদাসী ভীম্পলাশী গায়অ
বাউল আজি বাউল হ’ল আমরা তফাতে!
আম-মুকুলের গুঁজি-কাঠি দাও কি খোঁপাতে?
ডাবের শীতল জল দিয়ে
মুখ মাজ’কি আর প্রিয়ে?
প্রজাপতির ডাক-ঝরা সোনার টোপাতে
ভাঙা ভুর” দাও কি জোড়া রাতুল শোভাতে?
বউল ঝ’রে ফ’লেছ আজ থোলো থোলো আম,
রসের পীড়ায় টস্টসে বুক ঝুরছে গোপাবজাম!
কামরাঙারা রাঙল ফের
পীড়ন পেতে ঐ মুখের,
স্মরণ ক’রে চিবুক তোমার, বুকের তোমার ঠাম-
জামর”লে রস ফেটে পড়ে, হায়, কে দেবে দাম!
ক’রেছিলাম চাউনি চয়ন নয়ন হ’তে তোর,
ভেবেছিলুম গাঁথ্ব মালা পাইনে খুঁজে ডোর!
সেই চাহনি নীল-কমল
ভ’রল আমার মানস-জল,
কমল-কাঁটার ঘা লেগেছে মর্মমূলে মোর!
বক্ষে আমার দুলে আঁখির সাতনরী-হার লোর!
তরী আমার কোন্ কিনারায় পাইনে খুঁজে কুল,
স্মরণ-পারের গন্ধ পাঠায় কমলা নেবুর ফুল!
পাহাড়তলীর শালবনায়
বিষের মত নীল ঘনায়!
সাঁঝ প’রেছে ঐ দ্বিতীয়ার-চাঁদ-ইহুদী-দুল!
হায় গো, আমার ভিন্ গাঁয়ে আজ পথ হ’য়েছে ভুল!
১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭
আখেনাটেন বলেছেন: 'চলবে মানে ফাটিয়ে দিয়েছেন মামু'- সরি, আনন্দে চিতকালাইছি। দেখি, সুরমার জল কোথায় গড়ায়।
সাথে ভুয়া'র 'আসল' কথাগুলোর দিকেও একটু নজর দিবেন।
'ল'র সাথে 'আ' হয়ে না হয় পরের পর্বেও থাকলুম। চালিয়ে যান।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
ল বলেছেন: মআমমা --কি চমৎকার এক্কেবারে ফাকফকা -- মনে আছে কি সেই এডভারটের কথা!!!
মন্তব্যে সেইরম বলতে হয় --নূরু ভাই কি চমৎকার সব ফকফকা,,, এক্কেবারে পাক্কা খেলোয়াড়।।।।
এত ভালোলাগায় মনে হলো যেন "বুকার পুরস্কার" পেয়ে গেলাম ....
ভালো থাকুন।।
১৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১২
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কি মন্তব্য করবো বুঝতে পারছি না তবে পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।দেখি কি হয়................
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:১৫
ল বলেছেন: আপনার এত বিজি সিডিউলে পোস্টটি পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
ধন্যবাদ রইলো।।।
১৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩
করুণাধারা বলেছেন: অনুরোধ রক্ষা করতে পারলাম না, ঢুকে পড়লাম পোস্টে। দুঃখিত।
বয়ঃ বৃদ্ধ আর বয়ঃ কনিষ্ঠদের পড়ার উপযোগী নয় এমন কিছু তো পেলাম না!! কি কারনে এই সাবধান বাণী বুঝতে পারছি না! তবে লেখা ভালো হচ্ছে, আমি সাথেই থাকলাম।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:১৭
ল বলেছেন: হা হা হা - আপু কি যে বলেন!!
আপনি তো মনের দিক থেকে এভারগ্রীণ আর আপনি থাকাতে প্রাণ পেলো পোস্টটি।।।
উ্ওম নিশ্চিতে চলে অধমের সাথে
তিনিই মধ্যম যনি চলেন তফাতে --- বুঝতে পারলে আওয়াজ দিয়েন।। হা হা না
১৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: @করুনাধারা আপু হা হা হা হা হা হা....বয়:বৃদ্ধ আর বয়: কনিষ্ঠদের পড়ার উপযোগী নয়। বুঝতে পারলেন না তো?
হাহাহাহাহা এ সাবধান বাণী সবার জন্য নয়। কাজেই আপনার অবাধ প্রবেশাধিকার। উনি আমার মত গুটি কয়েকের জন্য লিখেছিলেন। তবে এই শ্রেণীর মধ্যে আমিই একমাত্র এখানে চলে এসেছি। হাহাহাহাহা....
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:১৮
ল বলেছেন: কমেন্ট উওর করা থেকে বিরত রইলুম।।। হা হা হা
১৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪
আরোগ্য বলেছেন: বয়োকনিষ্ঠের নোট অগ্রাহ্য করেই পোস্টে চলে এলুম বড় ভাই। ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
অবশ্যই চলবে।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:২০
ল বলেছেন: আমার ছোডভাই,,
কি যে কছ না রে ভায়া!!
আয় ভাই আয় একসাথে যুদ্ধে যাবো
একসাথে নদী, সাগর সাঁতার দিমু।।। হা হা
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।।।
১৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৮
সোহানী বলেছেন: করুণাধারা আপুর মতো আমিও বলি, বয়ঃ বৃদ্ধ বা বয়ঃ কনিষ্ঠদের ক্যাটাগরিতে পরেও ঢুকলাম। তারপর ভয়ে ভয়ে এগুতে থাকলাম, এই না জনি কি পড়বো। তারপর টুপ করে শেষ হবার পর টের পেলাম, ধ্যাৎ শুধুই শাপের ভয়।
আবেগ তাড়িত লেখায় ভালোলাগা। আর হাঁ, অবৈধ শব্দটির সত্যিকারের সংজ্ঞা একমাত্র ভুক্তভোগীই জানে।
ভালো থাকুন ল।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:২১
ল বলেছেন: সেলেব্রিটি ব্লগারের উপস্থিতি তো পোস্টের মান একশো বিশ গুণ বাড়িয়ে দিলো।
আপনার আগমন বাড়তি পাওয়া, ভালো করার তাগদা।।
ধন্যবাদ রইলো বড় করে।।।
২০| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৪০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: শিরোনামের কোনটাই আটকাটে পারেনি তাইতো পড়েই ফেললাম। জীবন কখনো সরল রেখায় অতিক্রান্ত হয়না যে তাই বাস্তবতার আবছায় আমরা যখন একটু থমকে দাঁড়াই তখনি অজানা শংকার ভীড় করে প্রতিনিয়ত। জীবন বহমান নদীর মতোই বয়ে চলে তাইতো জীবনবোধের গল্পটি চলতে থাকুক। স্মৃতিকে যতই কষ্ট থাকুক বর্তমানে ভালো থাকুন কামনা রবে নিকট।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:২২
ল বলেছেন: সুজন ভাই,
আমার প্রিয় ভাই,
আপনার আগমনে ভালোলাগা। কারণ আপনি গল্প পড়েন একদম ভেতরে ডুব দিয়ে। তুলে আনেন গল্পের জিস্ট।।
ভালোবাসা অবিরাম।।।
২১| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩২
মুক্তা নীল বলেছেন:
ল ' ভাই ,
আসসালামু আলাইকুম । জুম্মা মোবারক। কেমন আছেন ?
গল্পের কাহিনী খুব আগ্রহ বাড়িয়ে তুলছে । সাহিত্যের ভাষা দিয়ে বাস্তব আকারে খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন যা প্রশংসার যোগ্য। যা লিখেছেন একেবারে মনের ভেতর থেকে কথা এসেছে তাই বেশি ভালো লেগেছে । তবে প্রথম পর্বের শেষের লাইন গুলো পড়ে ভীষণ হাসলাম, ইহা কি সত্যি হয় এই জাতির বেলায়
(গল্পে অথবা বাস্তবে ) ? চলছে চলুক সাথেই আছি।
ভালো থাকুন সবসময়।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:২৪
ল বলেছেন: আলাইকুম সালাম ও রহমাতুল্লাহি ও বারাকাতিহি।।
জুমার ফজিলত বর্ষিত হোক।।।
এতদিন পর বুঝি পড়লো মনে তাই তুমি নিতে এলে বমার খবর!!!
আপনি না এলে, আপনার মন্তব্য না পেলে মনটা খুঁতখুঁত করে।।।
বাস্তবে নাই কিন্তু গপ্পো কবিতায় এমন সুপুরুষ আছেন।। -- হা হা হা।।।
এত বাস্তববাদী হলে হয়!!
ভালো থাকুন।।।
২২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৫৬
সেতুর বন্ধন বলেছেন: গল্প পাঠে মনে হল আপনি অনেক সুন্দর লিখেন। সাথেই আছি।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৫
ল বলেছেন: পলা ভাই,
আপনার মন্তব্যটি লেখাটিকে সুন্দর করে তুললো।।।
ভালো থাকুন।।। ভালোবাসা অবিরাম।।
২৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পড়তাছি কিন্তু দ্বিতীয়তে যাবো
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৬
ল বলেছেন: ঠিক আছে দেশি আপু,,,
২৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:১৩
মাহের ইসলাম বলেছেন: আমার পোস্টে করা আপনার মন্তব্য ভালো লেগেছে। তাই, আপনার পুরনো লেখা দেখতে দেখতে এগোচ্ছিলাম।
চমৎকার লেখার গাঁথুনি।
আপনি এম সি কলেজের?
আমার এক সিলেটি বন্ধুর ভাষার দখল ভালো। আপনার দখল দেখে তার কথা মনে পড়ে গেল।
সবচেয়ে ভালো লেগেছে, মন্তব্যগুলো।
বিশেষ করে নীল আকাশ ভাইয়ের টিপস শেয়ার করার জন্যে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।
ঈদ মোবারক।
১১ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:১৬
ল বলেছেন: মাহের ভাই,
এ-ই ভালোবাসার দায় কি করপ মেটাল বলুন। সময় করো পুরানো পোস্টে এসে আলোকিত করে গেলেন।
ভাষার দখল ভালো - কি যেন বলেন,, লজ্জায় পুতুপুতু করি, আপনার মতো বিদগ্ধজনের এমন ভালোবাসা বুকের মধ্যে সুখ ঢেলে দেয়।।
কৃতজ্ঞতা রইলো।। আপনাকে ঈদের শুভেচ্ছা।
২৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: গল্পের গাথুনি বেশ মজবুত হয়েছে ।
পরের পর্ব দেখতে চললাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৯
ল বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা রইলো।।
ভালো থাকুন।।
ভালোবাসা অবিরাম।।
২৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১০
ইসিয়াক বলেছেন: অনেক ভালো লাগা । আপনার ব্লগ বাড়িটি ঘুরেঘুরে দেখছি।
ধন্যবাদ
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৯
ল বলেছেন: কৃতজ্ঞতা রইলো।।
২৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৪
ইসিয়াক বলেছেন: লেখক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা রইলো।।
ধন্যবাদ
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৩০
ল বলেছেন: চির ঋণী করে ফেললেন।।।
এতে ভালোবাসা ধরে রাখার ক্ষমতা যেন প্রভু দান করে।।।
২৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: ল,
জীবনটা নাটকের চেয়েও নাটকীয় আর গল্প-উপন্যাসের চেয়েও রূপকথার মতো অজস্র আটুনীতে বাঁধা।
"সুজুকি" একটা মটরসাইকেলের ব্রান্ড। "হোন্ডা" ও তেমনি একটি ব্রান্ড। অবশ্য জীবনটাও এক মোটর সাইকেল, তার চাকা ঘুরছে তো ঘুরছেই- এপথে সেপথে।
তা যখন মোটর সাইকেলেই চড়ে বসেছেন সুরমা নদী পার হতে তখন আর "চলবে কিনা"র কি কি দরকার? চালিয়ে যান যেথায় খুশি শুধু গর্তে না পড়লেই হয় ...............
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৩২
ল বলেছেন: জীবন মোটর সাইকেল নাকি রেলগাড়ী সেটা বড় কথা নেয় এক একটা জীবন এক একটা গল্প এক একটা উপাখ্যান।।।
আপনার মন্তব্য ভালোলাগার, শেখার, ভাবার, জানার - সাথে থাকার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।।।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চলছে চলবে