নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,
হ্যান্ডশেকের ইতিহাস ও জয়-পরাজয় - ০১
------------------------------------
আজ ভুলে যা তোর দুস্ত-দুশমন হাত মেলাও হাতে...কিংবা শত্রুুর সঙ্গে হাত মেলানো বা গোপনে প্রতিপক্ষের সাথে হাত মেলানো। এই রকম হাত মেলানো নিয়ে নিত্য নতুন অনেক কাহিনি শুনা যায়। মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম কারণ হলো যুক্তির বিকাশ, প্রগাঢ় অনুভব, প্রজ্ঞায় স্বকীয়তা ও স্বীয় আচার আচরণে মহানুভবতা। বলা যায় মানুষের শান্তি, সৌহার্দ ও মানবিক বোধের এক অনন্য জীবন দর্শন হলো হ্যান্ডশেক বা করমর্দন।
সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে মানুষ বন্য মনোভাব ও হিংস্রতা পরিহার করে যে শিষ্টাচার বিধিগুলো আয়ত্ব করেছে তাদের অন্যতম একটি হলো হেন্ডশেক বা করমর্দন। কবে থেকে এই হ্যান্ডশেক চালু হলো তার কোন নিদিষ্ট প্রমাণ নেই। খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ ও পঞ্চম শতকে গ্রিক কবরগুলোর এপিটাফে খোদাই করা ছবিতে করমর্দনরত মানুষের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। প্রাচীন রোমান মুদ্রাতেও বন্ধুত্ব এবং আনুগত্যের নিদর্শনস্বরূপ করমর্দনের কথা উল্লেখ আছে। মহাকবি হোমারের বিখ্যাত মহাকাব্য ইলিয়াড ও ওডিসিতে বিভিন্নভাবে শপথ এবং অঙ্গীকার করতে হ্যান্ডশেকের ব্যবহার উল্লেখ করেছেন। প্রাচীনকালে ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে করমর্দনের থাকলেও খ্রিষ্টপূর্ব নবম শতকে আজকের ইরাকে সম্রাট তৃতীয় শালমানেসেরের শাসনকালের একটি শিলাখণ্ড থেকে গবেষকেরা করমর্দনের প্রমাণ পেয়েছেন। যেখানে দেখা যায়, সম্রাট একজন ব্যাবিলনীয় শাসকের সঙ্গে করমর্দন করছেন।
রাজনৈতিক ও সামাজিক শুভেচ্ছা বিনিময়ে এই হেন্ডশেকে আবার অনেক প্রকারভেদ পাওয়া যায়,যেমন - ডেড ফিস বা সফট, বোন ব্রোকেন বা হার্ড, সোয়েটিং, ভিক্টোরিয়ান, পলিটিক্যাল কিংবা গোল্ডেন হ্যান্ডশেক।
করমর্দনের ইতিহাসবিদ ব্রায়ান চালর্স বার্কের মতানুসারে অনেক আগে থেকেই করমর্দনের প্রচলন হলেও মূলত ঊনিশ শতকের দিকেই এটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। প্রাচীনকালে কোন মানুষ শুধু মৌখিক কথার উপর বিশ্বাস না করে তা পাকাপোক্ত করার জন্য পরস্পরের হাতে হাত মেলাত। বর্তমান ভোগবাদী সমাজে মানুষের কাছে আদর্শ, ন্যায় ও নীতির বদলে হ্যান্ডশেক এখন লোভ-লালসা, চাতুরতায় বিকিয়ে দেয়ার প্রবণতায় মিশে গেছে। মানবজীবনে এই হ্যান্ডশেককে নিয়ে তৈরি হয়েছে আনন্দ-বেদনা, শোক ও বিয়োগান্তক ঘটনা ও রটনা। গত কিছুদিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৃটেন রাণীর সাথে দেখা করার সময় সতর্ক থাকতে বলা হয়েছিল যে রাণী যদি নিজ থেকে অতিথির দিকে হাত বাড়িয়ে দেন কেবল তখনিই তার সাথে করমর্দন করতে পারেবেন। যদিও ট্রাম্প সুযোগে রাণী পিঠ চাপড়ে দিয়েছেন। আবার সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট নববর্ষের এক অনুষ্ঠানে ৮ হাজার ৫১৩ জন ব্যক্তির সাথে হ্যান্ডশেক করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন।
জয়ের ঘটনা- সুইডেনে বসবাসকারী মুসলিম তরুণী ফারাহ আলহাজেহ। ২০১৮ সালে একটি সুইডিশ প্রতিষ্ঠানে অনুবাদক হিসাবে আবেদন করে ইন্টারভিউয়ের ডাক পান। ইন্টারভিউ বোর্ড কর্তৃপক্ষকে ধর্মীয় কারণ দেখিয়ে হ্যান্ডশেক করতে অপারগতা প্রকাশ করেন। কিন্তু বুকে হাত রেখে তাদের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন ও বিনয়ী আচরণ করেন। তবে হ্যান্ডশেক না করায় কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আড়চোখে দেখে ইন্টারভিউ বাতিল ঘোষণা করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ফারাহ দেশটির শ্রম আদালতে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পাঁচ বিচারকের মধ্যে তিন জন ফারাহর অধিকারের পক্ষে অবস্থান নিয়ে ধর্মীয় বৈষম্যমূলক আচরণ নিন্দা করেন। সাথে অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানটিকে ৪ হাজার ৩৫০ ডলার জরিমানা গুনতে হয়। জয়ী হয় ফারাহ, জিতে যায় অধিকার ও মানবাধিকার।
পরাজয়ের ঘটনা- ২০০৬ সালে গাজী সালাউদ্দিন এক বছরের ওয়াকিং হলিডে মেকার ভিসা নিয়ে যুক্তরাজ্য আসে। সকাল থেকে সন্ধ্যা নামার আগেই এক বছর শেষ হলে গাজী সাহেব একজন ওভারস্টেয়ার বা অবৈধ অভিবাসী হিসাবে বৃটেনে থেকে যান। বাংলাদেশ থেকে বি,এ পাস করা গাজী ইংল্যান্ডের একটি রেস্টুরেন্টে ওয়েটারের কাজ করেন। দীর্ঘ দিন কাজের সুবাদে অনেকের সাথে পরিচয় হয়ে ওঠে। তেমনি এক সাদা চামড়ার মেয়ে ক্যাটরিনার সাথে পরিচয়। প্রায়ই সে টেইক-ওয়ে নিতে আসে। মাঝে মাঝে গোটা পরিবার নিয়ে রাতের খাবার খেতে আসে। মিঃ গাজী অনেক সময় খাতির করে কমপ্লিমেন্টারি ডিংকস দেয়। তাকেও তারা টিপস দেয়। বেশ ভালো কাস্টমার সার্ভিস হলে যা হয় তেমনি অবস্থা । একদিন দুপুর বেলা গাজী সাহেব টাউন সেন্টার থেকে আসার সময় বাস স্টেশনে মিস ক্যাটরিনার সাথে দেখা। আবেগী গাজী সাহেব হাই বলে হাত বাড়িয়ে অনেকটা বেষ্ট কাস্টমারের দাবি নিয়ে মেয়েটির সাথে হেন্ডশেক করেন। বিকেলে কাজে নামার কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে তাকে থানায় নিয়ে যায়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ হলো জোর করে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেছেন। মিঃ গাজীর আকাশে দূর্যোগের ঘনঘটা নেমে এলো। আদালত তাকে অবৈধ অভিবাসী এবং শ্লীলতাহানি দুটি অপরাধে তিন বছরের সাজা দেয় এবং সাজা শেষ হওয়ার পর নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেয়। হেরে যায় গাজী, হেরে যায় আবেগ ও বিবেক।
নোট-
১) অতি সহজেই কাউকে বন্ধু কিংবা শত্রুু কোনটাই ভাবা উচিৎ নয়।
২) পর-নারীকে বিশ্বাসের প্রতীক হিসাবে বিবেচনা করা বোকামি ছাড়া কিছুই নয়।
৩) স্বাভাবিক নিয়মের বাইরে কখনো কোন কিছুতে বেশি কৌতুহলী মনোভাব ভালো নয়।
০৯ ই জুন, ২০১৯ রাত ১:৫৮
ল বলেছেন: প্রিয় আপু,
পোস্টটি পড়েছেন জেনে ভালো লাগলো।
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।
ভালো থাকুন।।
২| ০৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:১১
মা.হাসান বলেছেন: পড়ে খুব ভালো লাগলো। কয়েকটি নতুন জিনিস জানলাম। কোর্ট কেসের ঘটনাগুলো অজানা ছিল।
মুসলমানদের জন্য মুস্তাহাব হলো হাত মিলানোর সময় পড়া ইয়াগফিরুল্লাহ লানা ওয়ালাকুম । অর্থাত আল্লাহ আমার এবং আপনাদের গুনাহ মাফ করুন। এতে হাত আলাদা হওয়ার আগেই আল্লাহ তা'আলা সগিরা গুনাহ মাফ করে দেন।
স্বাভাবিক নিয়মের বাহিরে কোন কিছুতে বেশি কৌতুহল দেখানো ভালো নয় -এটা শুধু হ্যান্ড শেকের জন্য না, যে কোন ক্ষেত্রেই একটা খুব বড় উপদেশ।
ঈদের শুভেচ্ছা। জয় ঈদ।
০৯ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৬:০৫
ল বলেছেন: শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক,
আপনি শুধু ফিজিক্স নয় সমসাময়িক সব বিষয়ে আলোকিত জ্ঞান রাখেন।
হেন্ডশেকের এই দোয়া আসলে আমি নিজেও জানি না --- কত কিছু শেখার ও জানার আছে।। ধন্যবাদ দোয়াটি জানিয়ে দেওয়ার জন্য।।
আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।।
আপনাকেও জানাই ঈদের শুভেচ্ছা।।। । ভালো থাকুন।।
৩| ০৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: গত বছর ঈদে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির 50 হাজার ব্যক্তির সাথে করমর্দন করিয়াছিলেন।
০৯ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৬:০৬
ল বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার,
ধন্যবাদ বিষয়টি জানানোর জন্য।।।
আপনার কাছ থেকে মালয়েশিয়ার অনেক কিছু জানতে পারি।।
সময় করে যদি পারেন লিংকটা দিয়ে দিবেন।।
ভালো থাকুন।।
৪| ০৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চাকরি যাওয়ার কথা এই প্রথম শুনলাম। কোর্ট কেসেরটাও।
নারীর মন বোঝা দায়
পোস্টে ভালোলাগা....
০৯ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৬:০৮
ল বলেছেন: নারীর মন বুঝা দায় -- হা হা
কয় মনে ডুব দাও হে ডুবুরি!!!
কয় মনে বাস বাঁধা!!!
সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।।।
ভালো থাকুন।।
৫| ০৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩
মুক্তা নীল বলেছেন:
মুসলিম তরুণী ফারাহ এর ঘটনা শুনে আমি অভিভূত। আমারও কেন জানি না হ্যান্ডশেক বিষয়টা বিরক্তিকর লাগে।
পরাজয়ের (চাকরী) ঘটনা সম্পর্কে জানলাম ।
নোট (২) বিষয়ে বলি, শুধু পরনারী বলছেন কেন, সেই সাথে যে কোন পুরুষদের বিশ্বাস করা চির বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।
১০ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:৪২
ল বলেছেন: হা হা হা --
একজন নারীর জীবনে পুরুষদের তো কোন না কোনভাবে বিশ্বাস করতে হয়।।। এটাই নিয়তি বলুন আর নিয়ম বলুন।।।
বরাবরের মতো গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।।।
ভালো থাকুন।।
৬| ০৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: বর্তমান সমাজে একজন মুসলিম নারী অন্য ধর্মের কোন পুরুুষের সাথে হ্যান্ডস্যাক করবে এটা আমাদের ধর্মে যায় না। পুরোপুরিভাবে নাজায়েয। ফারাহ এর ঘটনা শুনে অভিভূত হলাম। শুভেচ্ছা জানিবেন।
১০ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:৪৩
ল বলেছেন: প্রিয় চিরকুটওয়ালা,
শুভ কামনা নিরন্তর।।।
ইসলামি বিধান মেনে চললে জীবন সুন্দর হতো।।।
কে শুনে কার কথা।।
সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।।
ভালো থাকুন।।
৭| ০৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ২/১টা ব্যতিক্রমকে ইউনিভার্সেল হিসেবে ধরে নিয়ে পোষ্ট লিখেছেন ও সিদ্ধান্ত টেনেছেন, ভালো হয়নি!
১০ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:৪৬
ল বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ব্লগার,
সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।।
আমি কখনো ইউনি ভার্সল সত্য বলছি না। যা ঘটেছে তার কিংয়দাংশ তুলে ধরলাম।
আসলে আপনার মতো পোস্ট কখনো লেখতে পারবো না অতটা সময় সাধনা বা জ্ঞান নেই। সবসময় মধ্য সারির ছাত্র ছিলাম সেই হিসাবে মধ্য মানের আা নিম্ন মানের পোস্ট দিতে পারবো। এরবেশি সামর্থ্য নেই।।
ভালো থাকুন।।
৮| ০৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
করমর্দনের উৎপত্তি রহস্য বা একাল-সেকাল, করমর্দনের প্রকারভেদ, উনিশ শতক থেকে এর জনপ্রিয়তা, প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট এর ইতিহাস সৃষ্টি করা প্রভৃতি ঘটনা গুলো জেনো অভিভূত হলাম। করমর্দনের জয়-পরাজয়ের ঘটনা থেকেও ভালো লাগা এবং মন্দ লাগা দুটি অনুভূতিই রেখে গেলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১০ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:৪৭
ল বলেছেন: কষ করে ব্লগে এসে মন্তব্য করার জন্য কৃতজ্ঞতা।।
আপনার হলিডে চমৎকার কাটুক এই কামবা রইলো।।
ভালো থাকুন।।
৯| ০৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ! যেটা উল্লেখ করতে ভুলে গেছি। এমন একটা জায়গায় আছি যেখানে নেট কানেকশন একেবারেই নেই বললেই চলে। সারাদিন তীর্থের কাকের মত বসে থেকে এখন একটু পেলাম তবে ভীষণ স্লো। আর এ কারণেই মন্তব্য করতে দেরি হওয়া। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এত বিরক্তির মধ্যে ব্লগিং করতে ভালো না লাগায় নিজের পোস্টে প্রতিমন্তব্য বোধহয় আজ আর সম্ভব হবে না।
১০ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:৪৮
ল বলেছেন: আনন্দে কাটুক আপনার সময়গুলো।।
১০| ০৯ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি ভালো লাগলো।
১০ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:৪৯
ল বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় রাজীব নূর ভাই।।
আপনি আমার একজন প্রিয় মানুষ।।
ভালোবাসা অবিরাম।।
১১| ০৯ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:৫২
সুমন কর বলেছেন: জয়-পরাজয়ের কাহিনীই পোস্টকে সুন্দর করেছে। +।
১০ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:৫০
ল বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা।।
সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।
ভালো লাগলো আপনার উপস্থিতি।।
শুভ কামনা।।
১২| ১০ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৩
করুণাধারা বলেছেন: করমর্দন বিষয়ে লিখতে গিয়ে আপনি যে ঘটনা গুলোর বর্ণনা দিয়েছেন, তা পড়ে ভালো লাগলো। জীবনে কত কিছুই যে ঘটে!! আপনার এই সিরিজে তা চমৎকারভাবে উপস্থাপন করছেন, পড়তে খুবই ভালো লাগে। রমজান মাসে তেমন পড়া হয়নি, আশা করছি এখন পড়ে নিব।
১১ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৬:২৯
ল বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় আপু,
আপনার ব্যস্ততা কমে আসুক এই কামনা রলো।
তেমন কিছু না সাধারণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোকপাত করার বৃথা চেষ্টা।।
সনয় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।।
ভালো থাকুন।।
১৩| ১২ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:৩৬
আরোগ্য বলেছেন: পর্যাপ্ত সময়ের অভাবে আপনার পোস্টেে আসতে দেরি হল।
পোস্টে ভালোলাগা রইলো বড় ভাই।
১২ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:০৬
ল বলেছেন: ময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভায়া।।
১৪| ১২ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: ল,
হ্যান্ডশেককে জয় পরাজয় দিয়ে পুরোদস্তুর শেকড করে দিয়েছেন।
নোটের ১ ও ৩ সঠিক।
১২ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৩৫
ল বলেছেন: হা হা হা ---
পোস্টটি পড়েছেন জেনে ভালো লাগলো।
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।
১৫| ১২ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম পরিস্থিতি অনুযায়ী কোথাকার পানি যে কোথায় যায় !!
আপনার ফুটনোট ও ভালো লাগলো।
১৩ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:৫৫
ল বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।
ভালো লাগলো আপনার উপস্থিতি।।
শুভ কামনা।।
১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:০৩
ইসিয়াক বলেছেন: আজকের নোটবুকের নোট তিনটি আমাকে ভাবনায় ফেলে দিয়েছে !!!!!!!!!!!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১০
ল বলেছেন: এটা আমার কথা।।
আপনার জন্য ভিন্ন হতে পারে।।
জীবন সুন্দর হোক।।।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:২০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ্যন্ডশেকের জন্য চাকুরীও চলে যায় বাব্বা
সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া