নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,
ইউ আর এ পাকি বয়
*******************
২০০৯ সালের ঘটনা, একদিন রাত আনুমানিক সাড়ে সাতটা বা আটটার দিকে কেন্টের চ্যাটাম (Chatham)এলাকা থেকে লন্ডন যাচ্ছি। চ্যাটাম থেকে লন্ডন গাড়িতে আসতে পয়তাল্লিশ মিনিট বা একঘন্টা এই রকম সময় লাগে। যাইহোক রওয়ানা দেওয়ার প্রায় পনের মিনিট পর আবাসিক( Residential) এলাকায় ঢুকার ফলে সেখানে স্টিট লাইট থাকলেও সরু রাস্তার দু পাশে গাড়ি পাকিং থাকায় ভালো করে চারিদিকে দেখা যাচ্ছিলো না।তাই স্পিড লিমিট ত্রিশ হলেও অন্ধকারের জন্যএকটু সতর্ক হয়ে ড্রাইভিং করছিলাম।হঠাৎ বিপরীতমুখী একটি গাড়ি মনে হয় চল্লিশ মাইল স্পিডে এসে আমার ড্রাইভার সাইডের আয়নার (Drier side mirror) সাথে টাং শব্দ লেগে সাইডের আয়না চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে ঝরঝর করে চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে গেলো।খেয়াল করে দেখলাম একটা পিচ্চি মেয়ে ড্রাইভ করছে। আমি হাত তুলে গাড়ি থামাতে বললাম এবং নিজেও বাম পাশে গাড়ি দাঁড় করালাম। মেয়েটা গাড়ি না থামিয়ে কিছুদুরে একটা ঘরের সামনে গ্যারেজে গাড়িটি পার্ক করে দিলো। আমি ভাবলাম মেয়েটা হিট এন্ড রান করছে তো পুলিশ কল করে বিষয়টা জানাই। যখন পুলিশ কল করবো এমন সময় ঐ মেয়েটা আরেকজন মহিলা কে নিয়ে হাজির।আমি কিছু বলার আগেই মহিলাটা বললো,"ইউ আর এ পাকি বয়" ( উল্লেখ পাকি একটা গালি সাধারণত এশিয়ানদেরকে পাকিস্তানের মানুষ বলে গালি দেওয়া) আমার মেয়েকে হিট করেছিস।তোর লাইসেন্স আছে নাকি! পাহাড়ি মহিলার মতো যা বকা শুরু করলো তা শুনে রীতিমতো নিয়ন্ত্রণ হারানোর কথা।
আমি বিনয়ের সহিত বললাম,তুমি ড্রাইভার নাকি তোমার মেয়ে? এত অভদ্রতা করছো কেন? অযথা কেন গালাগালি করছো?
আমি পুলিশ কল করতেছি তখন দেখা যাবে কে সঠিক। কথা শেষ করার আগেই দেখি দু'গাড়ি পুলিশ এসে হাজির। তার এসেই আমার লাইসেন্স চেক, বডি চেক,যতপ্রকার চেক ছিলো সব শেষ করে বলে আসলে এটা উইন উইন সিচুয়েশন( Win-win situation) কে দোষ করছে তা সঠিক বলা যাচ্ছে না কারণ দুজনের ড্রাইভার সাইডের আয়না ভেঙে গেছে। আমি বললাম তা ঠিক আছে কিন্তু সে তো আইন অনুযায়ী গাড়িটি না থামিয়ে বাড়ি চলে গেলো আর তার মা এসে আমাকে গালাগালি করলো। এটা কোন কথা। যে পুলিশ আমাকে চেক করছিলো সে মনে হয় মুসলিম ছিলো। কারণ তার কথাবার্তা ও দাড়ি দেখে তাই মনে হয়েছিল। সে আমাকে বললো তোমার কি এদেশে জন্ম? আমি বললাম না।আমি মেইড ইন বাংলাদেশ। প্রোডাক্ট অব বাংলাদেশ। সে হাসি দিয়ে বললো তোমার কথা বলার ধরনটা খুব ভালো। তার সাথে কথা বলা অবস্থায় দেখি আরো দু'গাড়ি পুলিশ এসে হাজির। তাকে বললাম কি অবস্থা আরো পুলিশ কেনো এলো? সে জানালো উনি সুপারিন্টেন্ডেন্ট অব মিডওয়ে পুলিশ আর যে এক্সিডেন করেছে সে তার মেয়ে যে কিনা কিছুদিন আগে ড্রাইভিং পাশ করেছে।
মেয়ের বাবা দৈত্য মার্কা চেহারা নিয়ে এসে বললো তুমি কি চাও এখন? ইনসুরেন্সে ক্লেইম করবে নাকি নিজেদের মধ্যে শেষ করে ফেলবে? আয়না লাগানোতে আর বেশি খরচ হবে না! আমি বললাম এত ছোটখাটো বিষয়ে আমি ইনসুরেন্সে ক্লেইম করবো না।
কথাটা বলার পর লোকটার দৈত্য চেহারায় মানুষের হাসি দেখলাম। দাড়িওয়ালা পুলিশ বললো তাহলে তো এখানেই শেষ যার যার মতো করে চলে যাও। (এদেশে একবার ইনসুরেন্সে ক্লেইম করলে নতুন ড্রাইভারদের প্রিমিয়াম বেড়ে যায় অনেক সময় পরবর্তীতে ইনসুরেন্সে পাওয়া যায় না। তাই নতুন ড্রাইভার এক্সিডেন্টের কবলে পড়লে বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েন)
আমি বললাম না শেষ না ইনসুরেন্সে ক্লেইম না করি কিন্তু রেসিজম কেইস করবো।এই মহিলা আমাকে কেন 'পাকি'বলে গালি দিলো কারণ আমি তো পাকিস্তানি না, কিংবা সে তো ড্রাইভার না।আর ঘরের পাশে থাকায় আমাকে এসে গালি দিতে পারছে যদি দূরে কোথাও হতো তবে কি গালি দিতে পারতো।পুলিশ হেসে বলে রেসিজম প্রমাণ করা যায় না। আমি বেশ ভঙ্গি করে বললাম সেটা কোর্টে দেখা যাবে, তবে মেয়ের মা আমাকে সরি বললে আমি মাফ করে দিতে পারি। সবাই আমার মুখের দিকে হ্যাঁ করে তাকায়। শেষমেশ সুপারিন্টেনডেন্ট হেন্ডশ্যাক করে স'রি বললো। তারপর ভাঙা আয়না তবুও সজীব প্রাণে বিজয়ীর হাসি হেসে চলে আসলাম।
নোট--
১) পশ্চিমাা বিশ্বে যতই গলা ফেটে সাম্যবাদের ফাঁকা বুলি দেয়,আসলে দেশে দেশে সমাজে সমাজে রেসিজম Racisms বা বর্ণবাদ বিদ্যমান যা কোন অবস্থায় নির্মূল হবে বলে মনে হয় না।
২) কবিতা, গল্প,উপন্যাসের মতো বাস্তবেও যে যত সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারে ততই ভালো ফলাফল উপভোগ করতে পারে। উপস্থাপনা গুণের জন্য অনেক সময় বড় বিপত্তি ছাড়াই সমস্যা উত্তরণ সম্ভব।
৩) বেয়াদব নারীর জন্য তার আশেপাশের মানুষকে অনেক সময় খাটো বা বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়।
(প্রথম অভিজ্ঞতার লেখাটিতে সব গুণীজনদের মন্তব্য ও লাইকের অনুপ্রেরণা থেকে লেখাটা কন্টিনিউ করার চিন্তা)
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২০
ল বলেছেন: দাদা, আপনার আন্তরিকতায় বার বার মুগ্ধ হই।
বিজি শেষ করে পড়বেন।
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:০২
সোহানী বলেছেন: রেসিজম অবশ্যই আছে কম বা বেশী কিন্তু কেন জানি আমার এ জীবনে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ভালো আচরন পাইনি। আমার কাছে বার বারই মনে হয়েছে এরা চরম উদ্ধত। দেশে থাকতে এক সময় আমার ব্রিটিশ বস ছিল, এখানে এসেও একবার এক ব্রিটিশ বস ছিল। দু'জনকেই মনে হয়েছে রেসিস্ট।
ভালো লাগলো প্রবাসী জীবনগাথাঁ।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫০
ল বলেছেন: আমার ইনটেলিজেন্ট সোহানী আপুর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আসলেই রেসিজম সব জায়গায় কম বেশ আছে যেমন জিম্বাবুয়ের রবার্ট মুগাবে বলেছিলেন, রেসিজম ততদিন থাকবে যতদিন আমরা সাদা রং কে সৌভাগ্যের প্রতিক ও কালো কে অশুভ প্রতিক হিসাবে বিবেচিত করবো।
জার্মান, আইরিশ, ও ব্রিটিশরা আসলেই রেসিস্ট জাতি কিন্তু ব্রিটেনের আইন অনেক ভালো ও স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকাতে রেসিজম তেমন একটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে না। যেমন কিছুদিন আগে ব্রিটেন ফাস্ট নামক একটি উগ্রবাদী সংগঠনের নেতাদের জেল হয়েছে এই রেসিজমের কারণে।
ধন্যবাদ প্রিয়। ভালো থাকুন।
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
সুন্দর করে তুলে ধরেছেন বাস্তব জীবনের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা। শেষের নোটের পয়েন্টগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভালো লেগেছে। সহমত। আপনার পয়েন্টগুলোতে একটু কথা বলি-
১। ওয়েস্টার্ন কান্ট্রিগুলোতে যতই তারা গলা ফাটিয়ে নিজেদের ধোয়া তুলসি পাতা বলে জাহির করতে চান, মুখোশের আড়ালে অধিকাংশ শ্বেতাঙ্গদেরই ভিন্ন চেহারা। রেসিজম ওদের রক্তে মাংসে মিশে আছে। একটু বাজিয়ে দেখলেই আসল চেহারা বেরিয়ে আসে।
২। উপস্থাপনার কারণে অনেক অসাধ্য সাধন করা সম্ভব। এ কারণেই উপস্থাপনা নিয়ে কুরআন হাদিসে বিস্তর নির্দেশনা এসেছে। যেমন, আল কুরআনে এসেছে- 'আপনার রবের দিকে আহবানে হিকমত তথা কৌশল অবলম্বন করুন এবং উত্তম নসিহতপূর্ণ কথা দ্বারা তাদের ডাকুন।'
আয়াতে 'হিকমত' তথা কৌশল অবলম্বনের পাশাপাশি উত্তম নসিহতপূর্ণ কথা বলার নির্দেশ দেয়ার পেছনে এই উপস্থাপনার গুরুত্ব অনুধাবন করা যায়।
হাদিসেও এ বিষয়ে বিস্তর আলোচনা রয়েছে। এক হাদিসে এসেছে। আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- 'দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী অঙ্গ এবং দুই পায়ের মধ্যবর্তী অঙ্গ হেফাজতের দায়িত্ব যে নিতে পারবে, আমি তার জান্নাতের দায়িত্ব গ্রহন করবো।'
এখানেও জিহবার গুরুত্ব উপলব্ধি করা যায়। বাচনভঙ্গির সৌন্দর্য্যের কারণে দূরের অচেনা অজানা মানুষও আপন হয়ে যায়। হৃদয়ের কাছেরজন হয়ে যায়। আবার বাচনভঙ্গির অসংলগ্নতার কারণেই হাজারো বিভেদ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়।
৩। কিছু সংখ্যক নারীর ব্যাপারে আপনার মূল্যায়ন সঠিক। এরা অনর্থক ঝগড়া-বিবাদ উস্কে দেয়। সামান্যতেই এদের উচ্ছৃঙ্খল আচরণ মর্মাহত করে। তবে যেহেতু নারীরা মায়ের জাতি। তারা সম্মানের পাত্র। তাদের প্রতি আমাদের আজীবনের ঋণ। কিন্তু কটুভাষী কিছু নারী সবদেশে সবকালেই থাকে। এসব নারীর কারণে অনেক সময় অনাকাঙ্খিত, অপ্রয়োজনীয় কিছু সমস্যা তৈরি হয়।
অনেক ভালো থাকবেন।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ল বলেছেন: আপনার এত সুন্দর জ্ঞানগর্ব মন্তব্য পোস্টের মর্যদা বাড়িয়ে দিলো।
আপনার কথাগুলো অনেকবার পড়লাম। আসলেই সত্যি কথাগুলো খুব সুন্দর করে বলেছেন।
আপনি যেভাবে কুরআন ও হাদিসের আলোক প্রায় প্রতিটি জিনিস লিখেন ও বিশ্লেষণ করেন তাতে আপনাকে ইসলামের একজন বিদগ্ধ পন্ডিত হিসাবে মনে হয়।
আপনার প্রতি রইলো অফুরন্ত শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
ভালো থাকুন।
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৬
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: চমৎকার লাগলো লেখাটি, আপনাকে কবি হিসেবে জানতাম, আপনি সমসাময়িক নিয়ে লিখলে আরো অনেক ভালো করবেন!
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ল বলেছেন: হা হা হা - আমি আর কবি তা কি করে সম্ভব -- যা দু চার লাইন মনে আসে তা গুছিয়ে লেখতে চেষ্টা করি।
লেখাটি আপনার ভালো লাগায় প্রীত হলাম।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন সবসময়।
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পাকিদের উপর ক্ষোভ থাকা স্বাভাবিক।
লন্ডন তো এখন জঙ্গি সমর্থক পাকিদের আস্তানা হয়ে গেছে।
মেয়র পাকি। অনেক সাংসদ, এমনকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও পাকি। আরো আসছে ...
উদার ইমিগ্রেশন আইন, উদার ভোটাধিকার মানবধিকারের সুযোগে গ্লোবাল ফ্যাসিষ্ট জামাতিরা দিন দিন উইপোকার মত কঠিন আস্তানা গেড়ে বসেছে। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত যুধাপরাধী, বঙ্গবন্ধু হত্যাকারিরা আশ্রয় পেয়ে শক্তি সঞ্চয় করছে।
লন্ডনের বাজার ফুটপাথ রাস্তা ঘাটে বিভৎস কালো বস্তায় ছেয়ে গেছে। মনে হবে পেশোয়ারের কোন স্থান।
পাকিদের উপর ক্ষিপ্ত কিন্তু মাঝখানে বাংলাদেশীরা এখন বিপদে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০৭
ল বলেছেন: হাসান ভাই,
আপনার মতো অভিজ্ঞ মানুষের কাছে আমার অভিজ্ঞতা নিতান্তই তুচ্ছ। সব জায়গাতেই পাকিস্তানি লোকদের দৌরাত্ম দেখা যায়। যেমন হোম অফিসে অনেক পাকিস্তানি কাজ করে। এমনকি আগামীতে জনাব সাজিদ জাভেদ টোরি পার্টির লিডার হওয়ার কথা শুনা যাচ্ছে।
কিছুদিন আগে একটা খবর দেখলাম বিশ্বের নামকরা সব সন্ত্রাসীরা ব্রিটেনে পাড়ি জমাচ্ছে কতটা ভয়াবহ ভবিষ্যৎ তা সহজেই বলা যায়।
এদেশে প্রতিদিন নাইফ ক্রাইম, হিরোইন, গাড়ি চুরি, কার্ড, ব্যাংক ডাকাতি একাজ পাকিস্তানি, বাংলাদেশী, কালোরা ছাড়াও সাদারা করছে। অপরাধ সব সমাজে শ্রেনীভেদ বিবেচনা ছাড়া হচ্ছে। এদেরকে সহজ কথায় অপরাধী বলা যায় কোন দেশ বা জাতির সন্তান না বলে।
ভালো থাকুন।
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০০
নীল আকাশ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
ভালোই বিব্রতকর অভিজ্ঞতা। রেসিজম শুধুই ওখানে কেন সারা বিশ্বের আছে। শুনেছি জার্মানীতে আরও ভয়াবহ। কথাই বলে না। ট্রেনে পাশেই বসে না।
এই সিরিজটা কনটিনিউ করেন। বেশ ভালো লাগছে পড়তে।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১০
ল বলেছেন: আপনার মৃল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
রেসিজমের বাজে অভিজ্ঞতা আমার পিছু ছাড়ছে না - তাই আমি মনে করি ইদানীং নতুন আরেকটা রেসিজম যুক্ত হচ্ছে তা হলো - Institutional Racism...
আগামতে চেষ্টা করবো এগুলো তুলে ধরার।
আপনার জন্য দোয়া রইলো।
ভালো থাকুন।
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষের জীবনের সঞ্চয় হলো অভিজ্ঞতা।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১২
ল বলেছেন: বড় দামী কথা বললেন,
অভিজ্ঞতা থেকেই শিক্ষা লাভ করি।
আমার এগুলো লেখার পেছনের অন্যতম কারিগরি আপনিও।
আপনাকে অনুসরণ করে লিখা দেখি কেমন হয়।
সবসময় পাশে থেকে মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন।।
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২২
ঢাবিয়ান বলেছেন: আসলে উচ্চশিক্ষিত , উদারপন্থী মানুষেরা রেসিস্ট নয়। সবাই রেসিস্ট হলেতো আর মাইগ্রেশনের আওতায় অনুন্নত দেশগুলো থেকে মানুষ উন্নত দেশে যেতে সক্ষম হত না। রেসিস্ট আচরন করে মুলত অল্পশিক্ষিত মানূষেরা। ভদ্রতা , সভ্যতার প্রপার নলেজ না থাকার কারনে এরা অনুন্নত দেশ থেকে আসা নাগরিকদের তাদের থেকে নীচু বলে মনে করে এবং বিদেশীরা তাদের চাকুরি কেড়ে নিচ্ছে বলে মনে করে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৭
ল বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই,
আশাকরি ভালো আছেন। আপনার মন্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত হতে পারলাম না।
ক) উচ্চ শিক্ষিত আর উদারপন্থী দুটি ভিন্ন জিনিস।পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে উদারচিন্তার মানুষ বছেন যারা তেমন উচ্চ শিক্ষিত নয়।
খ) মাইগ্রেশনের ব্যাপারটা যতটা না উদারনীতি তার চেয়ে অর্থনৈতিক স্বার্থ জড়িয়ে আছে। যেমন বৃটেনে কৃষিকাজ, কনস্ট্রাকশন ও রেস্টুরেন্ট কাজের জন্য গরীব দেশের মানুষ নিয়ে আসে। আবার দেখা যায় আইটি ও নার্স সংকট নিরসনের জন্য ইন্ডিয়া ও ফিলিপাইনের লোক নিয়ে আসে। সেখানে পিওর অর্থনৈতিক নিষয় জড়িত।
গ) সভ্যতার যথেষ্ট জ্ঞান থাকা অবস্থায় বিনা কারণে টাওয়ার হ্যামলেটপর বাঙালি মেয়র কে অপসারণ করা হয়েছিলো কারণ হিসাবে ছিলো ইনস্টিটিউশনাল রেসিজম।
ঘ) চাকুরী কেড়ে নেওয়ায় বিষয়টা মামুলি কারণ বেশিরভাগ বেনিফিট সুবিধা হাতছাড়া হওয়ার আশংকা করে থাকে যেমন ইতালি ও পাশ্ববর্তী ইউরোপের নাগরিক এ সুবিধা নেয় বলে তাদের মাথা গরম হয়ে যায়।
অনেক কথা বলে ফেললাম আশাকরি মাইন্ড করবেন না।
ভালো থাকুন।
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পশ্চিমাা বিশ্বে যতই গলা ফেটে সাম্যবাদের ফাঁকা বুলি দেয়,আসলে দেশে দেশে সমাজে সমাজে রেসিজম Racisms বা বর্ণবাদ বিদ্যমান যা কোন অবস্থায় নির্মূল হবে বলে মনে হয় না।
আজ বিশ্বে যত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে এর বেশীরভাগের উৎপত্তিস্থল হচ্ছে পশ্চিমা। মুখোশের আড়ালো প্রতিটি মানুষ যেমন সম্পূর্ণ ভিন্ন একজন মানুষ তেমনি মিডিয়ার সামনে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কথা বললেও বিশ্বের অন্যান্য দেশে এরা নিজেরাই
সবসময় সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করে বেড়ায়।
বেয়াদব নারীর জন্য তার আশেপাশের মানুষকে অনেক সময় খাটো বা বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়।
আজ থেকে আরও কয়েকশ বছর আগে নারীরা অনেক ভালো ছিলো ভালো ছিলো পুরুষরাও।কিন্তু আধুনিকতার ছোয়া আজ নারী পুরুষ উভয়কেই ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে।আমাকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় পৃথিবীর সব চেয়ে বেশী অশ্লীল কাজে কারা নিয়জিত আছে বর্তমানে? আমি বলবো নারীবাদ।নারীবাদ নারীদের জন্যই একটা গালী।নারীরা আজ ধর্মকে বন্দী দশা মনে করে সেখান থেকে বেরিয়ে আসছে যা মোটেও শুভ লক্ষন নয়।মহান আল্লাহ্ পবিত্র কোরআন সূরা আল বাকারায় ১৯৫ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ্ বলেন,তোমরা নিজেদের ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিও না।এই বিশ্বে আজ নারীদের যত দুর্দশা সে জন্য নারী নিজেরই দায়ী,দায়বদ্ধতা পুরুষদেরও যারা ধর্মকে বন্দীদশা মনে করে বেহায়ার মতো করে নিজ কন্যা সন্তান ও স্ত্রীদের বেপর্দায় পরিচালিত করছে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫২
ল বলেছেন: অন্যতম সেরা মন্তব্য পেলাম। এই রকম মন্তব্য তো পোস্টের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবে নিঃসন্দেহে।
আপনি একজন তুখোড় লেখক হিসাবে ভবিষ্যৎতে অভিভূত হবেন একথা বলতে পারি।
আমি কিন্তু আপনার একজন খাঁটি ভক্ত।
একটা পরিসংখ্যান বলেছে, শ্বেতাঙ্গরা যত মানুষ হত্যা করেছে তার চেয়ে বেশি কেউ হত্যা করেনি। এবার বুঝেন এদের মধ্যে কি রকম রেসিজম কাজ করে।
ভালো থাকুন।।
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে খুই ভালো লাগলো। পৃথিবী মনে হয়না পুরোপুরি বদলাবে। জাতি ভেদ প্রথাও যাবে না।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০২
ল বলেছেন: প্রিয় ভাই,
আপনার মতো সুচিন্তিত লেখকের মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।
পৃথিবীটা প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে আর হারিয়ে যাচ্ছে মানবিকতা। মানুষগুলো হচ্ছে যন্ত্রবানব।
ভালো থাকুন সবসময়।
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বাজে অভিজ্ঞতা তা বলতেই হয়।
আসলে অনেক আগে থেকেই রেসিজমের বীজ লালিত হয়ে আসছে। জাতিতে জাতিতে ভেদাভেদ রয়েই গেছে।
তবে আপনার থেকে দৈনন্দিন কড়চা জাতীয় পোস্ট ও চাই
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১০
ল বলেছেন: বাজে অভিজ্ঞতা তো বটেই!!
জাতিগত বৈষম্যের শিকার হয়ে কতপরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে সেটা আমাদের অজানা নয়।
দৈনন্দিন কড়চা -- সেটা রাজীব ভাই ছাড়া কেউ এত সহজ সরলভাবে বলতে পারবে বলে মন হয় না। আগে আপনি শুরু করেন তারপর আমি চেষ্টা করবো --
১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ১) আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, ভারতীয় উপমহাদেশের মতো রেসিজম বিশ্বের আর কোথাও বর্তমানে নাই। পশ্চিমা বিশ্বে রেসিস্টদের উপযুক্ত শাস্তির বিধান আছে, শাস্তি হয়ও; আর এই উপমহাদেশে তাও নাই।
২) ভালো উপস্থাপনা একটা বিরাট গুন অবশ্যই.....তবে পরিস্থিতি অনুযায়ী আপনার সিচ্যুয়েশান হ্যান্ডেল করা চমৎকার হয়েছে। এর চেয়ে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা কম।
৩) কথাটা বেয়াদব 'নারী' এবং 'পুরুষ' উভয়ের জন্য প্রযোজ্য।
বানানে যত্নবান হলে আর যতিচিহ্নের (দাড়ি, কমা) পর একটা স্পেস দিলে ভালো হয়।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৭
ল বলেছেন: মফিজ ভাইয়ের মন্তব্য সবসময় একসেপ্শনাল।
১) পশ্চিমাা বিশ্বে বিচার বিভাগের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আছে ব'লেই এখনো ওরা সভ্য বলে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে। তবে মাঝে মাঝে বিচারটা দীর্ঘ ও জটিল হয়ে যায়। যেমন টাওয়ার হ্যামলেট মেয়র লিতফুর রহমান বিচার পেতে পেতে আম ছালা সব শেষ হয়ে গেছে।
২) সিচুয়েশন থেকে উদ্ধার হওয়ার উপায়টা ভালো লাগায় প্রীত।
৩) বেয়াদব নারী বললাম কারণ পুরুষদের মধ্যে আবার বেয়াদব, বেইজ্জত, বেহায়া, বদমায়েশ, বদমেজাজি, বা** পাকনা কত কিছু আছে --; হা হা।।
ভালো থাকুন।
১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফভাই,
কি বলে মন্তব্য শুরু করব ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা । আমার কমেন্টের শিরোনাম বরং 'ভয়ংকর সুন্দর'।
আমি নিশ্চিত আপনি আজ জীবনের একটা কদর্য দিক তুলে ধরেছেন। কিন্তু আজকের পর্বের মধ্যেও একটা মধুরতা আছে; আছে একটা সুন্দর পরিসমাপ্তি। বলার কৌশলটিও অত্যন্ত ঝরঝরে সাবলীল। একজন বা দুইজন ব্যাক্তিকে দিয়ে কখনোই গোটা জাতিকে পরিমাপ করা যায় না। ব্যক্তিগত দুএকজন কে দিয়ে গোটা জাতিকে চিহ্নিত করাটা দূরদর্শিতার পরিচয় নয় বলে আমার অভিমত । এখানে যেমন উপস্থিত পুলিশ অফিসারদের মধ্যেও এক ভব্যতা চোখে পরলো। আগামী দুদিন হয়তো এ রকম কোন পোস্ট পাব যেখানে উপমহাদেশের একটি ছেলেকে কিভাবে প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়েছে - তার পরিচয় মিলবে। এই পর্বকে আমি নাম দেবো 'ঝড়ের অন্তরীপ'
তৃতীয় দিন থেকে শুরু হবে নতুন পর্ব। যখন আমরা পরিচয় পাবো ইউরোপের কিছু সুসভ্য মানুষের। যেখানে থাকবে নানা রকম সুন্দর অভিজ্ঞতার পরিচয়। কোন খারাপ অভিজ্ঞতা কখনোই চিরস্থায়ী হতে পারে না। আমরা অপেক্ষায় রইলাম উত্তমাশা অন্তরীপের।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২০
ল বলেছেন: আহারে দাদা,,,, এত এত সুন্দর মন্তব্য করেন কিভাবে ''
মনে হয় আগাম সবকিছু আপনি জানেন!! হা হা
উত্তমাশা অন্তরীপ দারুণ লাগলো তো কথাটা -- শিখলাম।
পর্ব উপস্থাপনা সাবলীল বলাতে সাহস বেড়ে গেলো।
ভালোবাসা রইলো।
১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি আপনার পোষ্ট পরেই আপনার মন মানসিকতা বুঝতে চেষ্টা করি।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২২
ল বলেছেন: আপনি তো এরজন্য একজন পাক্কা জ্ঞানী মানুষ।
একজন রাজীব নূরকে সবাই দলমত নির্বিশেষে ভালোবাসে তার সহজ সরল স্বভাবের জন্য।
আমাদের প্রিয় ভাই ভালো থাকুন।
শুভ কামনা।
১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪২
তারেক ফাহিম বলেছেন: শুভ কামনা আপনার জন্য।
নোট গুলো অনেক ভালো হয়।
আজকের নোটও অনেক অর্থবহ।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৩
ল বলেছেন: আমার চির সবুজ ভাইকে এবারো পেলাম।
আপনার শুভ কামনা হৃদয় ভরে নিলাম।
আপনার মতো মানুষ থাকুক আমাদের চারপাশ মুখরিত করে।
ভালোবাসা অবিরাম।।।
১৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০৬
মুক্তা নীল বলেছেন: অভিজ্ঞতা ভালো লাগছে, সবার মন্তব্য পড়েও ভালো লাগছে
আপনি লিখে যান। সফলতা কামনা করে সাথেই আছি।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ২:০২
ল বলেছেন: আপনার মন্তব্য না পাওয়ার আগ পযর্ন্ত শান্তি পাই না।
সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ভালোবাসা রইলো।
১৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার সাথে একমত। পশ্চিমারা যতই সাম্যবাদের বুলি আওড়াক, বর্ণবাদ ওদের মজ্জাগত।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ২:০৪
ল বলেছেন: আমি, তুমি, আমরা সবাই মিলে এ পৃথিবী।
সেলুট নিবেন প্রিয় ভাই।
ওদের মজ্জাগত কথাটা বড্ড কঠিন লাগলো তবে সত্য।
সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।।
ভালো থাকুন।
১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১৮
নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার উপস্থাপণা ।
শুভকামনা
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ২:০৫
ল বলেছেন: অনিঃশেষ ধন্যবাদ প্রিয় কবি।।
ভালো থাকুন।
১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিধি
মানুষ হতে মানুষের আর লাগবে কতকাল
মানুষের মতো মানুষ সহজ সরল! !!!!
অহংকার মানূূষকে ধ্বংস করলো! জাত্যাভিমানের, অর্থের, ক্ষমতার, দম্ভের!
অথচ দিনশেষে কে্উবা ধূলি, কেউবা ছাই।
কেউ বক্সে মাটির নীচে, কেউ মাটির বিছানায় মাটির নীচে।
হায়! যদি বুঝতো সবাই!!!
দারুন সাবলীল বয়ানে মুগ্ধ পাঠ।
এভাবেই বিজয়ীর হাসি থাকুক অমলিন চিরদিন।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ল বলেছেন: কেউ বক্সে মাটির নীচে, কেউ মাটির বিছানায় মাটির নীচে।
হায়! যদি বুঝতো সবাই!!! ---মানুষের জীবন এমনি।
ভালোলাগায় অনুপ্রেরণা সহ লেখার স্বার্থকতা পেলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো কবি।
২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০৬
করুণাধারা বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা দিয়ে চমৎকারভাবে আপনি অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন!
এমন লেখা আরো চাই।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১১
ল বলেছেন: প্রিয় আপু,
আপনি সময় করে এসে আমার লেখাটি পড়েছেন জেনে আপ্লুত হলাম।
লেখাটি আপনার ভালোলাগায় সার্থকতা খুঁজে পেলাম।
ভালো থাকুন।।
২১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২৩
সুমন কর বলেছেন: রেসিজম থাকবেই !! আপনার অভিজ্ঞতাগুলো পড়ে আসলেই ভালো লাগছে। যাক শেষ পর্যন্ত, জয়ী হয়ে এসেছেন।
+।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৭
ল বলেছেন:
ধন্যবাদ কবি প্রেরণা জাগানোর জন্য।
আপনাদের ভালো লাগার কাছে ঋণী ও ধন্য।
রেসিজম থাকবেই !!
ভগবান, তুমি যুগে যুগে দূত,পাঠায়েছ বারে বারে. দয়াহীন সংসারে,.
তারা বলে গেল "ক্ষমা করো সবে', বলে গেল "ভালোবাসো--.অন্তর হতে বিদ্বেষবিষ ...
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু,নিভাইছে তব আলো,. তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো।
২২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৫
আরোগ্য বলেছেন: দেরিতে আগমনের জন্য দুঃখিত বড় ভাই।
পড়তে ভালো লাগছে। সিরিজ চলুক.....
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫৫
ল বলেছেন: হা হা ,,,,
কিঞ্চিৎ দেরি হলেও গতি সঞ্চারের এ কমপ্লিমেন্টস পেয়ে তৃপ্তি পেলাম।
ধন্যবাদ
২৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৩
ইসিয়াক বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। এরকম বাস্তব অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে আরো লিখুন ।
শুভকামনা রইলো।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৪
ল বলেছেন: বর্ণবাদকে ও" বৈষম্যকে না বলুন-----------------------------
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতত হাজিরা দিয়ে গেলাম।