নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,
(৬)
আজ মিঃ হাওলাদারকে ব'লেই ফেললো,আঙ্কেল আপনাকে তো কখনো বাড়ি যেতে দেখলাম না?
-কখনো বউ মেয়ের সাথে কথা বলতে দেখলাম না?
- সবাই যার যার মতো চলে গেছে আর রিক্ত শূন্য আমি!আমার কোথায় যাওয়ার নেই!এই কাজের জায়গাটাতেই পড়ে থাকি।
- কি বলেন,আপনার সাথে যোগাযোগ না রাখার কারণ কি?
- সেটা তো আমি নিজেও জানিনা,জীবনে কিছু হৃদয়স্পর্শী দূর্ঘটনা অকারণেই ঘটে।দায়টা কার সেটা রয়ে যায় অগোচরে।
- তাহলে সারাদিন ও সারারাত কোথায় থাকেন?
- মনটাকে হালকা করতে আড্ডা,খেলা দেখা এগুলো করতে যাই।
- সে কি!কোথায় যান?
-আজ আপনার সাথে যাবো।
- যেতে চাইলে,চলো।
আঙ্কেলের সাথে টাউন সেন্টারের একটি ঘরে ঢুকলো।সেখানের দেয়ালে একটার সাথে আরেকটা ডিসপ্লে টিভি।কুকুরের দৌড়,ঘোড়ার দৌড়,ফুটবল,টেনিস,দাবা সহ বিভিন্ন খেলা হচ্ছে।কেউ কেউ বাজীতে জিতে গিয়ে অট্টহাসি দিতেছে আর কেউ কেউ হেরে গিয়ে মাথার চুল ছিঁড়ে ফেলতেছে।দেখতে যেমন নেশায় আচ্ছন্ন স্নায়বিক উ্ওেজনা না জানি খেলায় অংশগ্রহণ করলে কেমন অনুভূতি হয়!
মিঃ হাওলাদার বললেন,
- কোন ঘোড়াটা এই দৌড়ে জিতবে বলে তোমার মনে হয়?
- আমার মনে হয় সাদা রঙের ঘোড়াটা জিতবে আর সাদা রং হলো সু-ভাগ্যের লক্ষণ।
- এই বিশ টাকা তাহলে তোমার কথা মতো সাদা ঘোড়াটাতে ধরলাম।
বিশ টাকায় দুইশত বিশ টাকা পেয়ে মিঃ হাওলাদার আবারো বললেন কোন কুকুরটা শক্তিশালী মনে হয়?
- মজনুর কথামত বাজী ধরে,আবারে জয়!
প্রথম দিনে প্রায় হাজার পাউন্ড জিতে বেশ ফুরফুরে মেজাজে মিঃ হাওলাদার বললেন তুমি আসলেই সবকিছুতে দক্ষ।এভাবে মিঃ হাওলাদারের প্রতিদিনের খেলার সঙ্গী ও উপদেষ্টা হয়ে গেলো। মজনু যা টাকা পয়সা রোজগার করে সব চলে যায় জুয়ার নেশায়।সে আগের মতো বাড়ির কোন খোঁজ খবর নেয়া হয় না।বাবা- মাকে ফোন করলে দু একমিনিট কথা বলে।কোন একসময় ফ্রি হলে কথা বলবে বলে মা-বাবার ফোনের লাইন কেটে দেয়।কখনো বাড়ির ফোনে মজনুর ফেরত কল করা হয় না!
দিন যায় বছর যায় মজনু বাড়ির কোন খোঁজ খবর নেয় না।বাবার এ্যাজমার ঔষধের জন্য অনেক টাকা খরচ করতে হয় তা মজনু বেশ ভালো করে জানা সত্ত্বেও কানাকড়ি বাড়িতে পাঠায় না।বাড়ির কাজ শুরে করার কয়েকবছর হয়ে গেলেও এখনো অর্ধেক কাজ বাকী।বর্তমানে তাদের বাড়িতে কোন ছাদ নেই।পুরাতন টিন দিয়ে কোনভাবে বেড়া দিয়ে টিকে আছে এরচেয়ে বরং আগের পুরাতন একচাল টিনের ঘর অনেক ভালো ছিলো।বোনের বিবাহের টাকার জন্য কত অনুনয় করে তাকে বলা হলো।এই দিচ্ছি,এই পাঠাইতেছি এসব করে করে একটা টাকা না দেওয়াতে বড় ভাই মুদি দোকানটা বিক্রি করে বোনের বিবাহ সম্পন্ন করে।জায়গাজমি যা ছিলো সব বিক্রি করে বড় ভাই এখন অন্যের কাজ করে সংসারের ঘানি টানছে।
এদিক রোগে,শোকে,অনাহারে,অদ্রাহারে অতিশীপর বৃদ্ধ পুত্রশোকো কাতর হয়ে গেলেন। জীবন সায়াহ্নে এসে জানতে পারলেন তার গর্বের ধন সর্বনাশা জুয়ার নেশায় আসক্ত হয়ে প্রিয়জনকে ভুলে গেছে।কঠিন পৃথিবীর পাথুরে বাস্তবতায় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন।দুঃখ-কষ্ট,হতাশা ও যন্ত্রণা পোহাতে পোহাতে স্বাভাবিক স্বপ্ন ধীরে ধীরে মলিনও ঝাপসা হতে থাকে। আদরের সন্তান যে ছিলে বাবার আর্দশের প্রতিক তাকে আজ মরণ ছোবল নেশায় পেয়েছে এরজন্য কাঁদতে কাঁদতে ছানিপড়া চোখ প্রায় অন্ধ হয়ে গেছে।এমনি করেই কোন একদিন কাঁশতে কাঁশতে চোখ-মুখ ও নাক দিয়ে রক্তের স্রোত শীতল মাটিতে ঝরতে থাকে।মাটি এ অভিশাপের ভার সইতে না পেরে আপন করে বুকে টেনে নিলো এক সময়ের মাটি কাটরা কন্টাকটার মোজাম্মেল সাহেবকে।এক কপালপোড়া বাবা চিরদিনের জন্য মাটির বুকে শুয়ে পড়লেন।মেঘের ছায়ায় অন্ধকারে ঢেকে গেলো আলোকোজ্জ্বল দিন।এক শুভ সোমবারে পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন বড় দুঃখী এক বাবা।
বাবা– যে সন্তানকে ঘিরে হাজারো সুন্দরের জাল বুনে,যে অন্ধকারের মধ্যে আলোর দীপ্তি।সে বাবার জীবনধারণের উপায়কে ছিনিয়ে জীবনের আলো নিভিয়ে দেওয়ার ভূমিকায় ছিলো মজনুর মতো শিক্ষিত ছেলে।
বাবার মৃত্যুর পর,পঁচাশামুকে আটকে পড়া জীবনের খোলস থেকে মজনু বের হয়ে আসতে চায়।যেমন করে হোক হতাশা আর অস্থিরতা ঝেরে ফেলতে চায়।ভুল স্রোতে তলিয়ে যাওয়া সম্ভবনাকে টেনে তুলতে চায়।একটা অপরাধবোধ ও পরাজয়ের গ্লানি থেকে বহুদিনের চেনা ও সুযোগ সুবিধা ছেড়ে পাড়ি দিলো দুরের শহরে সোয়ানসি (Swansea) নামক স্থানে।লন্ডন থেকে আড়াইশো মাইল দুরে বাল্যবন্ধু শাহীন নতুন একটা রেষ্টুরেন্টে প্রতিষ্ঠিত করেছে।রেষ্টুরেন্টটি সমুদ্রের কাছাকাছি যেখান সমুদ্রের সাথে বলবে দুঃখের কথা।বাবাকে মানসিকভাবে ভীষণ কষ্ট দিয়েছে।এবার নিজের কর্তব্যপরায়ণতা থেকে অন্তত মায়ের যাতে কোন অসুবিধা না হয় সেজন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবার পণ।আবার নতুন করে তার পথচলা শুরু ------ (চলবে)
১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২৭
ল বলেছেন: সময় করে পড়ে নিবেন...
তবিয়ত কেমন আছে?
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৪
হাবিব বলেছেন: বুঝলাম না.....
১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
ল বলেছেন: আপনি কেমন আছেন এটাই বলছিলাম।
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: এক হাজার পাউন্ডে বাংলাদেশে কত টাকা?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪১
ল বলেছেন: এক লাখ এগার হাজার আজকের রেইট
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন।
হ্যাঁ, নতুন করে পথচলা শুরু হোক মজনুর। মজনুর মত সৌভাগ্যের সন্ধানে ছুটে ছুটে পথ হারিয়ে ফেলা সকলের।
কেমন কেটে যাচ্ছে আপনার প্রবাসের কর্মময় সময়গুলো? শুভকামনা সবসময়।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২৩
ল বলেছেন: প্রিয় নকিব ভাই,
আপনার আন্তরিকতায় মুগ্ধ হলাম। আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি.
আশাকরি আপনি ও পরিবারবর্গসহ সকলেই ভালো আছেন।
আপনার পোস্টগুলি সত্যি অনেক পরিশ্রমি ও শিক্ষণীয়।
সৌভাগ্যের সন্ধানে ছুটে চলতে কখনো কখনো মানুষ তার মৌলিকত্ব হারিয়ে ফেলে আর তাতেই বিরহী রাতগুলো দীর্ঘ হয়।
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মজনুরা বড় দেরী করে ফেলে। মজনুর আগামী জীবন চলা হউক সুন্দর। গল্পের সাথেই আছি।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২৫
ল বলেছেন: অনেকেই বড় অবেলায় এসে চাওয়া পাওয়ার হিসাব করে।
পাঠে ও মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৯
জুন বলেছেন: বলেন কি মজনুকে একদিনেই হাওলাদার সাহেব জুয়াড়ি বানিয়ে ফেল্লো! ভুয়া মফিজ তো ঠিকই আন্দাজ করেছে! আমি আরো ভাবলাম মজনুকেই মানুষ ঠকাবে। এখন দেখছি মজনুই ক্রিমিনাল।
আচ্ছা লেখতে থাকেন। আপনার সাথে সাথে সপরিবারে সোয়ানসি তে হাজির হোলাম ল
লেখায় ভালোলাগা।
+
১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩০
ল বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে জানাই ধন্যবাদ।
আপনার আইডিয়ার সাথে মজনু চরিত্র মিলে নাই কিন্তু মফিজ ভায়ার সাথে মিলে গেলো এখন বুঝতে হবে কাহিনির নির্মম সত্যটা।
কেমন?
একদিনেই জুয়ারী বানিয়ে ফেললো --- সঙ্গ গুণে লোহাও নাকি জলে ভাসে --;
মজনুকে মানুষ ঠকাবে কিভাবে সে তো শিক্ষক মানুষ ---হা হা।
পাঠে ও সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৬
আরোগ্য বলেছেন: সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে।
মজনুর এই অধঃপতন দেখে কষ্ট পেলাম।
শুরু হোক নতুনকরে পথচলা।
চলুক.....
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১৫
ল বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আলোড়ন সৃষ্টিকারী অধরা চরিত্রের গল্পকার
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এটা পড়া পড়া মতো লাগছে কেন বলুন দেখি? এটা কি রি পোস্ট? কয়েকদিন আগে কি পোস্ট করেছিলেন এটা? যাইহোক চলতে থাকুক...
কিছু ঘটনা কপারফিল্ডের জীবনী প্রসঙ্গে আগের পোস্টে বলেছেন আবার এখানেও চলে এসছে দেখছি।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১৬
ল বলেছেন: জ্বী, আপনি ঠিক বলেছেন এটা পোস্ট দেওয়ার পর দেখলাম বেশ লম্বা হয়ে গেছে তাই পর্ব আকারে দিলাম।
ধন্যবাদ প্রিয় দাদা।
৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:২৩
মুক্তা নীল বলেছেন:
জীবনে কিছু হৃদয়স্পর্শী দূর্ঘটনা ঘটার দায় অগোচরে ঘটে না, অনেকে ইচ্ছে করেও ঘটায়। একমাত্র উপরওয়ালা লীলা খেলা
টা-ই বুঝতে পারি না।
আমি আগেই বলেছিলাম, মজনু কোন বিপদ বা বেপরোয়া জীবনে জড়াবে। ভালো মানুষের সাথে জীবন এমনই খেলা করে। একদিকে ভালো-ই হয়তো হয়েছে, এতে মজনু নিজেকে শোধ'রে নেবে।
ভালো লাগছে গল্প, দেখা যাক অবশেষে কি হয়। জুয়ার নেশা খারাপ, কিন্তু মজনু চরিত্রটা খারাপ মনে হচ্ছে না।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:৩৭
ল বলেছেন: অনিঃশেষ ধন্যবাদ -
আপনি এত সুন্দর মন্তব্য করেন কিভাবে?
দূর্ঘটনা ঘটার কিছুটা দায় নিজের কাছে থেকে যায় এাটই নিয়ম!!!
আপনি জেনে অবাক হবেন, অনেক বৃদ্ধ ও যুবক এই জুয়ার নেশায় জীবটা শেষ করে দিতেছে তাদের অনেকেই বাঙালী ও বাংলাভাষাভাষী।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:১৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আগের পর্বগুলো পড়া হয়নি, তবে এটা সুন্দর সাবলীল লেখা।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৪
ল বলেছেন: এই পর্বটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
শুভ কামনা।
ভালো থাকুন।
১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এক লাখ এগার হাজার আজকের রেইট
খাইছে আমারে!!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৮
ল বলেছেন: ভালোর মাঝে মন্দ থাকে আর মন্দের মধ্যে ও ভালো।
১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৪০
হাবিব বলেছেন: আল্লাহ ভালো রাখছেন, তবে খুবই ব্যস্ততার মাঝে আছি। দোয়া করবেন। আশা করি আপনি ভালো আছেন।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৩
ল বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ
ভালো থাকুন, আলোয় থাকুন।
১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পড়েছি, জানান দিয়েছি আগেই......মন্তব্যে একটু দেরী হয়ে গেল।
এখানে আসলে এতো সহজে জুয়া খেলা যায় যে, যে কোনও মানুষের এর খপ্পরে পড়তে সময় লাগে না একেবারেই। তাছাড়া, মজনু যখন শুরুতেই দেখলো কতো সহজে টাকা আসে....তখন ওর মাথা খারাপ হওয়াটা শুধু সময়ের ব্যাপার ছিল।
আসলে যে কোনও নেশাই খারাপ। যে কোনও নেশাই ব্যক্তিজীবন তো বটেই, আস্তে আস্তে পারিবারিক আর সামাজিক জীবনও ধ্বংস করে দেয়। মজনুকে আপনি রিকোভার করার সুযোগ দিচ্ছেন....ভালো।
সামনে দেখি, আপনার দেয়া এই সুযোগকে সে কতোটা ভালোভাবে কাজে লাগায়!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২১
ল বলেছেন: যে কোনও নেশাই ব্যক্তিজীবন তো বটেই, আস্তে আস্তে পারিবারিক আর সামাজিক জীবনও ধ্বংস করে দেয় -- এটা ছিলো গল্পের মূল মেসেজ আপনি স্নিগ্ধ স্নাত ভাবে বলে দিয়েছেন।
রিকোভার করার সুযোগ দিচ্ছেন সে কতোটা ভালোভাবে কাজে লাগায়! --- --আপনি আসলেই একজন জিনিয়াস মফিজ।।
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা ভায়া।
১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৮
করুণাধারা বলেছেন: প্রথম পর্ব পড়ার সময় থেকেই সাথে আছি। কাহিনীর নতুন মোড় ভালো লাগছে। অবাক লাগছে এটা ভেবে, এত ভাল এক ছাত্র কিভাবে নেশার কবলে পড়ে গেল!!! নেশা এমন করেই হয়তো হয়। একবার হলে বের হয়ে আসা মুশকিল হয়.........
আপনি যেভাবে খুঁটিনাটি বর্ণনা দিয়েছেন, মজনুর গ্রামের বাড়ি, বাবার অসুস্থতা ইত্যাদি, খুবই ভালো লেগেছে, সাথে থাকলাম।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২৬
ল বলেছেন: আপু,
আপনার মতো গুণী মানুষ প্রথম থেকে সাথে আছেন এটা একটা বিরাট পাওয়া।
নেশা কতটা মারাত্মক ক্ষতি করে সমাজ থেকে রাষ্ট্রে এটাই লেখার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় দেখি কতটুকু তুলে ধরতে পারে।
আপনার সুপরামর্শ কামনা করছি।
ভালো থাকুন সবসময়।
১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭
অন্তরা রহমান বলেছেন: এই জুয়া এখন আইপিএল-বিপিএল এর হাত ধরে বাংলাদেশের চায়ের দোকানে, রিকশার গ্যারাজে, সর্বত্র। মজনু ভালো পথে ফিরে আসুক। সাথেই আছি, পড়ছি।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২৪
ল বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।
আপনি তো একজন বইপোকা বোদ্ধা পাঠক ও লেখক আপনার সাজেশনটুকু উপকারে আসবে।
অপেক্ষায় রইলুম আপনার সাজেশনের জন্য।
১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ল,
আগের পর্বেই বুঝেছিলুম মজনু রেসের নেশায় আটকে যাবে। হলোও তাই।
এবারে দেখি নতুন পথ ধরে কোথায় যায় সে..............
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৩
ল বলেছেন: এই পৃথিবীতে সবাই কোন কোন দিক থেকে অপূর্ণ,
কোন না কোন দিক থেকে অসুখী,
পড়ার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো এই পর্বটা ।
শুভকামনা
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:২৪
ল বলেছেন: ভালোলাগায় অনুপ্রেরণা সহ লেখার স্বার্থকতা পেলাম
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২০
হাবিব বলেছেন: আপনার আগের পর্বটি পড়া হয়নি!