নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,
পর্ব - ৫
চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে সোহেল রব বলেতে লাগলো,
-তুমি আজ সময় করে একবার হেন্নার মাকে ফোন করে উনার খবরা-খবর নিও।
- 'ধন্যবাদ' দায়িত্ববোধ থেকে কথাটা বলার জন্য-
--সেটা আমারও মনে আছে,আসলে কাল আসার পর পরই ভাবছিলাম ফোন দিবো কিন্ত মনটা খারাপ হওয়াতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম তা জানি না। সেজন্য উনাকে ফোনটা করা হয় নাই,তবে একটু পরে ফোন দিবো।
'এই শোন'-আরেকটি কথা--
-- কি? বলো
আমাদের পাশের খোলা মার্কেটে আমার পরিচিত নাইজেরিয়ান এক লোক আছে। আমি প্রায়ই ওর দোকান থেকে ভেরাইটিজ শপিং করি। বেশ ভালো লোক।
----দেখি আমি কাল ওর দোকানে গিয়ে তার সাথে কথা বলবো -
----যদি সে সম্মত হয়ে পুরাতন মালামাল কিনে নেয় তবে হেন্নার মায়ের রুম পরিস্কার করে একটু শান্তিতে উনার ঘুমানোর সুযোগ করে দেয়া যাবে।
- 'প্লিজ'একটু এখনই গিয়ে জেনে এসো না-
- তোমাকে কোন কিছু বললে আর ধৈর্য থাকে না -সকাল নয়টার আগে কি দোকান খুলবে!
- আমি আজই যাবো, "ওকে"
- এবার খুশি তো--
- নাহ খুশি নয় এবার বলো কি সুসংবাদ দিতে চেয়েছিলে --
--অহ, হা"
তোমাকে তো আসল কথাটা বলা হয় নাই ;
-- আমাদের ছোট্ট জমিদার আগামী সপ্তাহে লন্ডন আসছে।সে এক বছরের জন্যে কিংস কলেজে লন্ডনে Teaching English to Speakers of Other Languages (TESOL)কোর্সে ইংলিশ টিচিং কোর্সের উপর মাষ্টার্স করতে এদেশে আসছে।
- আমার খুব খুশি লাগতেছে।
- ছোট জমিদার মানে তোমার মামাতো ভাই সুজনের কথা বলছো?
- আমার তো একটাই ভাই সুজন মল্লিক আর কি কেউ অাছে! --
--"নাহ" তাই তো"--
-- তাহলে তো সুজন ভাইয়ের জন্যে শপিং করে আনতে হবে--
--- তোামর স্টাডি রুমে একটা শোবার বেড আনতে হবে ---
তুমি তো দেখি এখনিই রাজ্যের সব চিন্তা শুরু করে দিলে!!
--- তোমার তো এখন হাত বেশ শক্তিশালী হয়ে গেলো। সুজনকে সাথে করে নিয়ে গিয়ে হেন্নার মায়ের ঘর পরিস্কার করে দিয়ে আসতে পারে। আমার যেহেতু কাজ থাকে নতুবা আমিই যেতাম।
- ঠিক আছে, আমি একাই পারবো।
-সুজন ভাই নতুন লোক এদেশে আসবে তাকে কি করে বলবো চলো অপরিচিত একজনের ঘর পরিস্কার করে আসি?
'কি যে বলো!
- তুমি তাহলে সুজন সমন্ধে কিছুই জানো না। যদি জানতে তাহলে এমনটা বলতে না।
- আমি তো বিয়ের পর একবার দেখলাম ওকে আমার মনে হলো বয়সের তুলনায় যথেষ্ট মেচিউরড সুজন ভাই -
-- এটা অবশ্য তোমার খুব ভাল ধারণা,সুজন যদিও আমার চেয়ে ছয়-সাত বছরের ছোট তবুও তার কথাবার্তা,আচার আচরণ আমাকে মাঝে মাঝে অবাক করে দেয়।
-মনে হয় যেন যেন সে আমাদের চৌদ্দ গোষ্ঠীর মধ্যে একটাই রত্ন।
- এক কাজ করো,সুজন যেহেতু এদেশে আসবে তাই ওকে আর ফেরৎ যেতে দিবো না।
-নিজের একটা ভাই কাছে থাকলে বিপদ আপদে কাজে আসবে।
- তুমি তার জন্য একটা বৃটিশ পাত্রী দেখার ব্যবস্থা করো, আমিও নিজেও পরিচিত সবাইকে বলবো।
হা হা, এখনি ভাই কে বিয়ে করে সংসারি করানোর সব আয়োজন।
-- আমি কি ঘটক নাকি!! হুম
-- এদিক হেন্নার মা আমাকে বললেন তার মেয়ের জন্য পাত্র দেখতে।
-- আহ এই তো বেশ! তুমি তাহলে হেন্নাকে প্রপোজ করতে পারে আমার সুজনের জন্যে!
- যদিও মেয়েটা এখন কিছুটা এলোমেলো তবে আশাকরি তোমার মতো বিয়ের পর সব ঠিক হয়ে যাবে।
- কি আবোল তাবোল বলছে, সুজন ভাইয়ের সাথে হেন্নাকে কি মানাবে?
- এই মেয়েকে তো আমি চিনি তাছাড়া বয়সের একটা ব্যাপার তো আছে! সুজন ভাই কম করে হলেও তার পাঁচ বছরের ছোট হবে।
-- হা হা বয়সের ফারাক ইসলাম ধর্মে কোন সমস্যা নাই। রাসুল (সাঃ) পঁচিশ বছর বয়সে চল্লিশ বছরের বিধবা খাদিজা (রা) কে বিয়ে করেছেন।
- কিছু মনে করো না, আগের দিনের মানুষের মতো তুমিও নিজের স্বার্থের সময় ইসলামকে টেনে আনার অভ্যাসটা বাদ দেও।
- রাসুলুল্লাহ (সাঃ)প্রতিটি বিয়ের পিছনে বিশদ কারণ ছিলো সেটা নিশ্চয়ই জানো!
-- ওকে" সরি - বাদ দাও ইসলামের কথা!!
---তুমিও তো আমার দু বছরের বড়! কোথায় কোন সমস্যা!
-দেখ কথা বলে,যতদূর মনে হয় সে তো তোমার কথা শুনে।
- জানিনা কি বলবে,সে তো দেশের কোন ছেলে পছন্দ করে না।
- সুজন দেশের ছেলে হলে কি হবে,আরেকটা কথা তোমার হয়তো জানা নেই!
- সুজন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যাল থেকে এই বৎসর ইংলিশ সাহিত্যে অনার্স সম্পন্ন করেছে সেই সাথে সে যথেষ্ট প্রগতিশীল একটা যুবক যে এই বয়সেই রোটারিয়ান ক্লাব,ব্লাড ডোনার,চ্যারিটি অর্গেনাইজার,দক্ষ ডিবেটার সহ অনেক সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত।
--বাহ,বেশ কাজের ছেলে তো!!
"হুম" জানো--
- আমার মামা বাড়ির জমিদার প্রথা ধ্বংস হয়েছিল শুধু ক্ষমতার অপব্যবহার,মানুষের সাথে জুলুম আর নীতি বিবর্জিত সব অপকর্ম করার জন্য।
- আর সুজন হলো স্রোতের বিপরীতে চলা এক সাহসী মানুষ,এক অনুকরণীয় যুবক।
- সুজন ভাইয়ের কথা যেভাবে বললে!
তাহলে সে কি হেন্নাকে মেনে নিবে! তার ও তো মতামত দরকার!!
- "আরে" আমিই ওর গার্ডিয়ান,যা বলবো তাই মেনে নেবে তুমি প্রপোজ করো।
--"ঠিক আছে "তুমি যেহেতু নাছোড়বান্দা আর এত করে বলছো তবে চেষ্টা করবো।
-- "ধন্যবাদ" তাই করো।
" " " রোজী লক্ষ্য করলে কথাগুলো বলার সময় তার স্বামীর চোখো মুখে এক তৃপ্তি আর গর্বের ছাপ। যা তার খুব ভালো লাগলো। কাল সে দেখলো এমন এক সমাজ যখন মেয়েরা তাদের নিজ মা-বাবা কে সম্মান করে না দেখাশোনা করে না সেখানে মামাতো ভাইয়ের জন্যে এমন ভালোবাসা এমন বুকভরা গর্ব করার জন্য তার নিজের স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় গতকালের শোক পুরোপুরি কেটে গেলো। এমন নিঃস্বার্থ ভালোবাসা তার সহজ সরল মনে সজীবতার কোমল পরশ মেখে দিলো। সাথে সাথে সুজন নামক এই সুপারহিরো কে খুব কাছে থেকে দেখার জন্যে উদগ্রীব হয়ে উঠলো।
" " " পরের সপ্তাহের শুক্রবারে সুজনের লন্ডন আসার দিন।
দুপুরের খাবারের পর সোহেল রব ও পুরো পরিবার লন্ডনের হিথ্রো এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্য রওয়ানা দিলো-
'রোজী বললো' আজ আমিই ড্রাইভ করবো!!
- তুমি কেন ড্রাইভিং করবে?
-কেন! মনে নেই তুমি এদেশ প্রথম আসার সময় তোমাকে যদি ড্রাইভিং করে নিয়ে আসতে পারি তবে কেন তোমার ছোট ভাইকে নিয়ে আসতে পারবো না!!
আমি ডাইভিং করলে তুমি বরং তোমার ভাইয়ের সাথে গল্প করে করে আসতে পারবে--
--হা হা তা অবশ্য ঠিক ---'ধন্যবাদ'
" " " সোহেল আনমনে হয়ে ভাবে, সে যেদিন প্রথম লন্ডন আসে তখন রোজী তাকে এভাবে গাড়ি করে বাড়ি নিয়ে এসেছিল,
-আসার সময় রাস্তায় তাকে বলেছিল তোমার পছন্দের একটা গান গাও, আর তখন সে যে গান বলেছিল তা শুনে রোজীর কি মন খারাপ।
-সে সেদিন বলেছিলো এটা কি ভাষায় গান শুনালে! এটা কি রুচি তোমার? তখন নিজের কাছে নিজেকে অসহায় মনে হয়েছিল।
---মনে হয়েছিল তার সারা জীবনের শিক্ষা কেবলই বৃথা!!
'কি শিখলো' দু লাইন গান বলতে পারলো না তাও বাংলায়!
" " " রোজী তাকে সেদিন বলেছিল হাসন রাজা,আবদুল করিমের কত সুন্দর গান-- মায়া লাগাইছে, পিরীতি শিখাইছে এই রকম কত গান।
আর তুমি কি ভাষার গান করলে দু একটা শব্দ ছাড়া কিছু বুঝলাম না।
" " " ইঠাৎ মিউজিকের সুরে সোহেলের ইন্দ্রিয় সজাগ হলো -- এইত সেই চেনা সুর যা সে এদেশে আসার সময় রোজীকে শুনিয়েছিলো।
আর যে মেয়ে এই গানটি শুনে তাকে তিরস্কার করেছিলো সেই আজ সেই গান তার গাড়ির সিডিতে শুনছে! --
--তার নিজেকে বিশ্বাস হলো না--
বাহিরের দিকে চেয়ে দেখলো রাস্তার চারিদিকে সবুজ প্রকৃতির মাঝে গাছগুলো হাসছে আর যান-চলাচলের শব্দগুলো যেন নৃত্যর সুরে তাল মিলাচ্ছে।
-- না তাহলে এখনো মানসিক অবস্থা ঠিক আছে।
রোজীই মৌনতা ভেঙে বললো,
'মনে পড়ে এই গানের কথা'
-- আমি আসলে খুব অনুতপ্ত,
--তোমাকে না বুঝে সেদিন এমন কঠিন কথা বলা ঠিক হয়নি!
আমি এখন বুঝতে পারছি কতটা বোকা ছিলাম তখন।
- তোমার গাওয়া গানটি আমি বেশ কিছুদিন আগে অনুবাদ করে শুনার পর এত ভালো লেগেছিল যে এমন একটা সুযোগের অপেক্ষায় ছিলাম তোমার কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্যে।
-- আশাকরি তুমি কিছু মনে করো নাই!
-- সোহেল পরিতৃপ্তির হাসি হেসে খোদাকে ধন্যবাদ দেয়। তার স্ত্রীর এমন পরিবর্তন তাকে সাগর থকে নুড়ি খুঁজে পাওয়ার আনন্দে ভাসিয়ে দেয়।
" " " সোহেল রিমিক্স গানের মাঝে চোখ বন্ধ করে যেন শীতল জলের পরশ তার কোমলপ্রাণ মনে প্রবাহিত হলো --- গান চললো---
আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে
দেখতে তোমায় পাইনি ওগো ----
বাহির-পানে চোখ মেলেছি,
আমার হৃদয়-পানে চাই নি ॥
You were hidden inside my heart
I did not see you baby
I looked at outside of me
I did not look inside my heart
আমার সকল ভালোবাসায়,সকল আঘাত সকল আশায়তুমি ছিলে আমার কাছে,তোমার কাছে যাই নি ॥
In all my love
In all my pain and hope too
You were with me
But I did not go to you ,,,,
তুমি মোর আনন্দ হয়ে ছিলে আমার খেলায়--
আনন্দে তাই ভুলেছিলেম,কেটেছে দিন হেলায়।
By becoming my joy
You were in my truth
I forgot due to joy
How to spend my youth
গোপন রহি গভীর প্রাণে,আমার দুঃখসুখের গানে
সুর দিয়েছ তুমি,আমি তোমার গান তো গাই নি ॥
By staying deep in my heart
You gave music to my songs
But I did not sing your songs----
" " " এভাবে মন ভুলানো হৃদয়ের গানে স্মৃতি রোমাঞ্চ করে নষ্টালজিক সোহেল ভাবে--
-জীবনে সংসার এক আলো আঁধারীর খেলা। মাঝে মাঝে রুদ্ধ হয়ে য়ায় কল্পনার চোখ।
এই দূর পরবাসে কখনো কখনো প্রিয় সংস্কৃতি, প্রিয় সুর,প্রিয় সংগীত জাগিয়ে তোলে বুক-পকেটে জমানো শত সহস্র বিবর্ণ কষ্টমাখা এক খণ্ড বিরহী প্রেম।
" " আর এভাবেই যখন সোহেলদের গাড়িটি থেমে যাওয়ার সাথে সাথে গানটি বন্ধ হলো। তখন সোহেল ঝাপসা চোখটি খুলে দেখলো তারা এয়ারপোর্টে এসে পৌঁছে গেছে।
(চলবে)
(হেন্না কি তার বিয়ের জন্য মেনে নেবে রোজীর পস্তাব?জানতে সাথে থাকুন আগামী রবিবার।)
পাদটীকাঃ--- সোহেলের মামাতো ভাই জুয়েলের নাম আকীকা ছাড়া বদল করে 'সুজন' রাখলাম। আমার গল্পের নায়কের মতো প্রগতিশীল আমার প্রিয় অনূজ "সুজনের" নামানুসারে।@নজসু
নাহ কোন উৎসর্গ নয়!! আজীবনের জন্যে গল্পের বুকপকেটের ভেতরে রেখে দিলাম প্রিয় ভাই টিকে।ভালোবাসা বেঁচে থাক।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭
ল বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগ গুরু
আপনার এমন উৎসাহ মূলক মন্তব্যে উপকৃত হলাম।
শুভ সকাল -- আপনার দিনটি কাটুক মহাসুখে।
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০১
নজসু বলেছেন:
আস সালামু আলাইকুম।
২য় হাজিরা।
রৌপ্য পদকের দাবীদার হলাম।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
ল বলেছেন: আলাইকুম সালাম --
গোল্ড পদক টা দিয়ে দিলাম হাত বাড়িয়ে নিয়ে নিও।
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৪
নজসু বলেছেন:
এ বিরল সন্মান কোথায় রাখি?
পোষ্টের মাঝখানে সুজন নামটা দেখে কিছু একটা কমেন্ট করবো করবো করে ভেবে পাদটীকায় এসে চোখ
আটকে এলো।
এতো ভালোবাসা ধরে রাখার মতো আমার অতো বড় হৃদয় নেই যে আমার।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪
ল বলেছেন:
এই ছোট্ট জীবনে এসো মিলে গড়ি সুন্দর আগামী।
হৃদয় যত বড় নয় ভালোবাসা তার চেয়ে ঢের বেশি।
ধন্যবাদ।
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৬
নজসু বলেছেন:
প্রিয় হাবিব স্যার আশেপাশে আছেন নাকি?
প্রথম কমেন্টদাতা না হলেও প্রথম লাইদাতা ও প্রিয় পোষ্ট ধারক হয়েছি।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫
ল বলেছেন: প্রিয় হাবিব স্যার এখন সংসার নিয়েই বিজি --
সময় করে আসবেন এটাই আশাকরি।
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফভাই,
রবিবার প্রচুর কাজ। শুরুতে বেশ কিছুটা পড়লাম, লাইকও দিলাম ; সঙ্গে উপস্থিতি জানান দিলাম । পরে সময় নিয়ে আবার আসছি ....
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
ল বলেছেন: রবিবার আমদের বন্ধের দিন -- সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
এমনিতেই আপনি অনেক সময় করে সবাইকে মন্তব্য, উৎসাহ দিয়ে যান তার জন্য নতুন করপ কিছু বলার নেই --- শুধু বলি
আপনার তুলনা আপনিই।
অপেক্ষায় রইলুম।
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল ভাই,
<বানান ঠিক করুন। নায়কের নামই কয়েক জায়গায় চেন্জ হয়ে গেছে। হঠাৎ কয়েক জায়গায় টাইপিং মিসটেক হয়েছে।
<কথোপকথোনের সময় সামনে ডাবল নয় সিংগেল হাইফেন ব্যবহার করুন। এই বারের লেখার প্রেজেনটেশন অনেক অনেক ভালো লেগেছে। আপনার ধৈর্য্য আছে। পুরো গল্পই তো কথোপকথোনে লিখে ফেললেন। দারুন। পড়তে খুব সাবলীল লেগেছে।
<কোন লাইন কে আলাদা করে প্রিফারেন্স দিতে লিখতে চাইলে ইটালিক বা বোল্ড করে দেখুন। "" "" লেখার মাঝে হুট করে আসলে কেমন জানি লাগে। " " সাধারনত অন্য কারো বক্তব্য দেয়ার জন্য এটা ব্যবহার করা হয়। আমি ইটালিক দিয়ে লিখি। একবার ট্রাই করে দেখতে পারেন।
গল্পটা অনেক জমে উঠেছে। আমার আবার কষ্ট করে আগের পর্ব দেখে আসতে হয় ভালো ভাবে বুঝার জন্য। লেখা শেষ হলে দারুন একটা উপন্যাস হবে..........
সাথেই আছি, চলুক......
শুভ কামনা রইল!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩
ল বলেছেন: ভাই আমার, রিয়েল হিরো --- কি দারুণ দেখতে
বানানগুলো ঠিক করে নিবো।
দেখতে যেমন সুন্দর মন্তব্যটা ঠিক সেই রকম সুন্দর।
সাধারনত অন্য কারো বক্তব্য দেয়ার জন্য এটা ব্যবহার করা হয়---- অন্য কারো বলতে কাকে বুঝালেন!!! একটু ক্লিয়ার করলে সুবিধা হবে।
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮
মাহের ইসলাম বলেছেন: ভাল লেগেছে।
আরেকটু লম্বা গল্প হলেও খারাপ লাগত না।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
ল বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম,
ইসলাম ভাই এটা ধারাবাহিক লেখা, আগের পর্ব গুলো সময় করে পড়ে মন্তব্য দিবেন।
আমি একসময় লিংক এড করে দিবো।
৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: পর্বগুলো ভালো লাগছে ...... তবে কিছু পর্ব পড়া হয়নি, সময় করে পড়ে নিবো।
ভালো লিখে চলেছেন...
শুভ কামনা রইলো।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
ল বলেছেন: প্রিয় কবি।
আপনার নতুন কবিতা কোথায়!!!
পড়েছেন যেনে ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অবশ্যই কি হলো জানতে সাথে থাকবো।
বিয়ে কি হবে ? দাওয়াত কি পাব ?
++++++++
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮
ল বলেছেন: আমাদের সরকার ভাই,
সব দেশের সব সরকারের সমস্যা আছে -- এমন একটি সরকারের নাম বলুন শুধু ভালোবাসায় ভরপুর???
তিনি সবার মাইদুল সরকার ভাই +++
এত সুন্দর মন্তব্য প্রীত হলাম।
১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১
নীলপরি বলেছেন: দারুণ লিখেছেন এই পর্ব ।নায়কের মতো গল্পের ভাবনাটাও খুবই প্রগতিশীল । তবে আমি আগের পর্ব মিস করে গেছি মনে হচ্ছে ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
ল বলেছেন:
আপনি সময় করে পড়েছেন জেনে আসলেই খুশি হলাম।
সবগুলো পর্বে আপনার সাজেশন দিলে কৃতজ্ঞ হবো।
১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
নজসু বলেছেন:
সময় স্বল্পতার কারণে এখনও পর্বটা পাঠ করা হয়ে ওঠেনি।
সময়মতো আবার আসবো।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
ল বলেছেন:
সে রকম ফিলিংস আমার ও মনে হলো।
লেখাটা বড় হয়ে ওঠে।
পরীক্ষার হলে সবসময় লুজ পেপার নিতাম সেটাই অভ্যাস লেখায়-- চাইলেই ছোট করতে পারি না। হাহা
সময় করে এসো একদিন -----
১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
নজসু বলেছেন:
আসতে তো হবেই প্রিয় লতিফ ভাই।
উপরে নীলপরী আপার কমেন্টের (১০) জবাবটা ছাড়া পরে গেছে মনে হয়।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৯
ল বলেছেন:
ধন্যবাদ রইলো।
১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
হাবিব বলেছেন: আজকে কোথাও প্রথম হতে পারলাম না.......
আমার জন্য সমবেধনা প্রকাশ করার মতো কেউ আছে কি?
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪০
ল বলেছেন: হা হা হাবিব ভাই,,
সব ভালো যার শেষ ভালো তার --- ভালোয় কাটুক আপনার সারাদিন।
সমবেদনা নয় সম্মান রইলো।
১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
এই পর্বটি ভীষণ সুন্দর হয়েছে। একেবারে বাস্তব বলে মনে হল। পোস্টে প্লাস++++
প্রিয় সুজনভাইকে অভিনন্দন । ব্লগের এই মিথস্ক্রিয়া চলতে থাকুক .....
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা ও ভালবাসা জানবেন।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪২
ল বলেছেন: প্রিয় লেখকের এতগুলো প্লাস!!!
মনে হয় লেখাটা তাহলে গতিপথ অনুসরণ করছে।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
১৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৩
আরোগ্য বলেছেন: পোস্টে নজসু ভাইয়ের মানে সুজনের চরিত্রটি বেশ ভালো লাগলো। দেখা যাক লন্ডনের হাওয়ায় আবার ঋতু পরিবর্তন হয় নাকি।
হেন্না রাজী হবে নাকি এটা আসলেই ভাবনার বিষয়। রবিবারের অপেক্ষায় রইলাম।
বড় ভাই আমিও কিন্তু ইংলিশে অনার্স
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৫
ল বলেছেন: আমার ছোট্ট ভাইটার মন্তব্যের জন্য সবসময় অপেক্ষা করি।
সুজনের চরিত্র টি মনে হয় আমাদের নজসু র মতো খাপে খাপে ---- ভীষণ প্রগতিশীল সুজন কি আসলেই বিয়ে করতে যাচ্ছে!!!
ধন্যবাদ অশেষ।
ইংলিশ সাহিত্যে তাহলে তুমি ও আর একাকী জীবন ---!!! দেখি কোন কিছু করতে পারি কি না?
১৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৩
আরোগ্য বলেছেন: পোস্টে নজসু ভাইয়ের মানে সুজনের চরিত্রটি বেশ ভালো লাগলো। দেখা যাক লন্ডনের হাওয়ায় আবার ঋতু পরিবর্তন হয় নাকি।
হেন্না রাজী হবে নাকি এটা আসলেই ভাবনার বিষয়। রবিবারের অপেক্ষায় রইলাম।
বড় ভাই আমিও কিন্তু ইংলিশে অনার্স
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৬
ল বলেছেন:
রবিবারের আগেও আমাদের কথা হবে ---
মন্তব্যে আপ্লুত।
১৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পটি যে এখানে নিজের গুনে দুষ্ট তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। আগের পর্ব পড়া নেই বরে মূল গল্পে মিশতে পারিনি। পর্ব ভাবনা যথেষ্ট উচ্চমানের। সাথেই আছি।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৭
ল বলেছেন: প্রিয় ভাই,
সময় করে পড়ার অনুরোধ রইলো সেই থাকে সাজেশন কামনা করছি।
১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৭
নজসু বলেছেন:
আস সালামু আলাইকুম।
শুভ সকাল।
আমার হৃদয়ের সম্পূর্ণ অংশ জুড়ে থাকা প্রিয় লতিফ ভাই আশা করি ভালো আছেন।
নিন্দার নরকে পর্ব ৫ আজীবন আমার মনে স্মৃতি হয়ে থাকবে।
ভালোবাসার ঋণগুলো আমি শোধ করতে চাইনা।
ভালোবাসায় ঋণী থাকতে চাই আজীবন।
নিন্দার নরকের ঘটনা প্রবাহ যতো এগিয়ে যাচ্ছে চমক আরও ততো বাড়ছে।
মরিচীকা আর নিন্দার নরকে এই দুটো সিরিজের পরবর্তী পর্বের জন্য আমি উদগ্রীব হয়ে থাকি।
সোহেল রবের মতো আদর্শ স্বামী হতে পারলে সংসার ভালোবাসায় কানায় কানায় ভরে থাকবে।
অবশ্য উপযুক্ত ঘরণীও থাকতে হবে।
কথায় বলে-
'সংসার সুখী হয় রমণীর গুণে
গুণবান পতি যদি থাকে তার সনে'।
সোহেলের মতো ছেলের সাথে যদি হেন্নার মতো মেয়ের বিয়ে হতো তাহলে সংসার জীবনটা কেমন হতো?
এই ভাবনাটা আমি আগে ভাবতাম।
আজকে সুজনের আগমনে ভাবনার নতুন মোড় নিয়েছে।
রোববারের পর্বের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রইলাম।
ভালো থাকবেন প্রিয়জন।
........................ অসতর্কতা........................
♣ আমি যেহেতু কাজ থাকে নতুবা আমিই যেতাম।
♦ আমার যেহেতু কাজ থাকে নতুবা আমিই যেতাম।
অথবা, আমি যেহেতু কাজে থাকি নতুবা আমিই যেতাম।
♣ ঘঠক-ঘটক।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫
ল বলেছেন: আলাইকুম সালাম প্রিয় ভাই,
আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আমাদের এখানে বড়দিনের ছুটি তাই একটু রিলাক্স আছি।
আর তোমার ভাতিজা, ভাতিজিকে সময় দিতেছি।
ভালোবাসার ঋণ নয় -- ভালোবাসার উপাদানসমৃদ্ধ হোক এটাই কাম্য।
এই গল্পটা তোমার জন্য ভালো করে লেখার চেষ্টা করি, পর পর দু পর্ব যেভাবে আমাকে পুশ করেছো তাতে বেশ উৎসাহিত হয়ে পোস্ট করি।
এটাই নীরব ভালোবাসা -- এমনিই থাকো আজীবন।
১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮
নজসু বলেছেন:
প্রিয় হাবিব স্যারের জন্য-
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯
ল বলেছেন: বলা যায় না হাবিব স্যার আবার কি কবিতা নিয়ে আসে
২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আমাদের প্রত্যাহিক জীবন নিন্দার নরকে বসত
তবুও ভালবাসা খুঁজি, ভালবেসে যাই শতত।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
ল বলেছেন: অনুভবের অনুকবিতা --
আসলেই তাই -- বৃথা ভালোবাসা খুঁজি।
২১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭
আরোগ্য বলেছেন: বড় ভাই ইশতেহার দিবেন না?
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫০
ল বলেছেন: হা হা, ভাইরে
তুমি আমি নির্বাচন নিয়ে যত কম কথা, যত কম চিন্তা করবো
ততই মঙ্গল।
২২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
মুক্তা নীল বলেছেন: দুঃখিত দেরীতে আসার জন্য। আপনার গল্পটা পড়ছিলাম আর মনে হচ্ছে আমি যেনো ২য় লন্ডনের কোন গল্পই শুনছি। একেবারেই বাস্তব জীবন!!! ধন্যবাদ আপনার এই গল্পে আর পরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায় আছি। (দেকি কিতা অয়, বালা থাকবা) ।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২৫
ল বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।।।
আপনার মন্তব্যটি শুনার জন্যে উদগ্রীব ছিলাম।
ওকে অফনেও ভালা থাকবা।
একটা পোস্ট ও নেই কেন! আপনার কি অন্য কোন আই ডি আছে??
এত সুন্দর করে আফনে মন্তব্য করইন যে ভালা লাগে।
২৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২
হাবিব বলেছেন: @ সুজন ভাই, আমার সাথে সমবেদনা প্রকাশ করার পুরস্কার স্বরূপ কি চান বলেন? ......
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২৬
ল বলেছেন: সুজন তো নিতে চায় না শুধু দিতে চায়!!
আপনি কি চান সেটা বলেন কবি!!
২৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
নজসু বলেছেন:
প্রিয় হাবিব স্যার,
আপনার কাছে শুধু ভালোবাসা চাই।
আর এই ভালোবাসা পাবার জন্য প্রায় সবার পোস্টেই ১ম হলে কমেন্ট করে আপনাকে খুঁজি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২২
ল বলেছেন: হাবিব স্যার ভালোবাসা অকাতরে বিলিয়ে দিতে উদগ্রীব।
২৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯
নজসু বলেছেন:
পরের পর্ব কবে আসছে প্রিয় ভাই?
কি ঘটে জানার জন্য অস্থির হয়ে আছি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২২
ল বলেছেন: নির্বাচনে গেছে গল্পের নায়ক
হা হা।
২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো লাগছে গল্পের গতি প্রকৃতি !
খুব প্রিয় একটা গান এনেছেন; ধন্যবাদ !
শুভ কামনা! পরবর্তী পর্বের সাথে আছি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩
ল বলেছেন: প্রিয় কবি,
আপনি সময় করে পড়েছেন জেনে খুশি হলাম।
শুভ নববর্ষ।
২৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২১
হাবিব বলেছেন: আমি সুজন আর আপনার সাক্ষাত চাই..........
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩
ল বলেছেন: সাথে আপনাকেও চাই!!
২৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৩
নজসু বলেছেন:
মনের মিল অটুট থাকলে দেখা হবেই একদিন।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৮
ল বলেছেন: ইনশাআল্লাহ।।।
ইনশাআল্লাহ।।
ইনশাআল্লাহ।।
তুয়াক কালতু আল্লাহ!! আল্লাহতপ ভরসা
২৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৩
নজসু বলেছেন:
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৯
ল বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার।
যাজাকাললাহ খাইর।
৩০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: খুব সুন্দর।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪২
ল বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
শুভকামনা সতত!!
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: চরিত্র গুলো এখন পরিচিত হচ্ছে- রোজী, হেন্না, সোহেল, সুজন
চলুক।