নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

নানী-নাতির প্রেম ( ১৮+)

১৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৪৬


প্রেম ও ভালবাসা প্রায় কাছাকাছি অর্থ প্রকাশ করলেও এদের মধ্যে সুস্পষ্ট পার্থক্য আছে বাংলা ভাষায়। সাধারণত আমরা প্রেম শব্দটি ব্যবহার করি সবচেয়ে বেশি যখন কোনো সম্পর্কের মধ্যে জৈবিক চাহিদা অন্তর্ভুক্ত থাকে। ভালবাসা শব্দটি আমরা জৈবিক এবং আত্নিক দুই ক্ষেত্রেই ব্যবহার করি। মা-ছেলের ভালোবাসা, বাবা-মেয়ের ভালবাসা বলতে ও শুনতে আমরা যতটা কমফোর্টেবল ফিল করি মা-ছেলের প্রেম, বাবা-মেয়ের প্রেম বলতে এবং শুনতে ততোটা কমফোর্ট ফিল করি না। গল্পের শিরোনাম দেখেই নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে কি ধরণের সম্পর্ক নিয়ে লিখতে চলেছি। ইহা আমার জীবনের এক বিস্ময়কর অভিজ্ঞতা ছিলো !

সাল ২০১৮; ঢাকার মিরপুরে তখন আমাদের নিজেদের জমি ছিলো। স্থানীয় এমপির সাথে জমি সংক্রান্ত ঝামেলা হওয়ায় পাকা দালান করতে পারছিলাম না আমরা। তাই টিনশেড বাড়ি করে সেখানে রুম ভাড়া দিয়ে রাখতাম। আমাদের জমি যে এলাকায় ছিলো তা শ্রমিক অধ্যুষিত এলাকা। গার্মেন্টস শ্রমিক, পরিবহন শ্রমিক, হোটেল শ্রমিক সহ অন্যান্য শ্রমজীবী মানুষের পদচারণায় মুখর থাকতো আমাদের এলাকা। আমাদের জায়গা থেকে কিছুটা দূরে এক আবাসিক এলাকায় আমরা নিজেরা ভাড়া থাকতাম। সবসময় আমাদের যাওয়া-আসা ছিলো নিজেদের বাড়িতে। আমাদের ভাড়া রুমের সবচাইতে বেশি চাহিদা ছিলো কারণ আমরা এক রুমে ছোট ফ্যামিলি ছাড়া কাউকে ভাড়া দিতাম না। যাদের পরিবার বড়ো তাদেরকে একের অধিক রুমে ভাড়া নিতে হতো বাসা খালি থাকা সাপেক্ষে। যে সব শ্রমিক নেশা-পানি করতো, মদ-জুয়ায় আসক্ত ছিলো তাদের রুম ভাড়া দিতাম না। নিজেদের সোর্স কাজে লাগিয়ে খোজ নিতাম তাদের ব্যাপারে। ভাড়াটিয়া নিবন্ধন ফরম এর যথাযথ ব্যবহার করতাম আমরা। এত কেয়ারফুল থাকার পরও আমাদের এমন সব ভাড়াটিয়ার মুখোমুখি হতে হয়েছে যা ভাবলে গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠে।

একবার আমাদের বাসায় রুম ভাড়া নিতে আসে এক পঞ্চাশোর্ধ নারী। রুম ভাড়ার টু-লেটে আমার নাম্বার দেয়া ছিলো। বাড়ির অন্যান্য ভাড়াটিয়া সে নারীকে আমার নাম্বারে ফোন দিতে বলে। ফোনে আমি রুম ভাড়া নিয়ে কে কে থাকবে তা জানতে চেয়েছিলাম। ফোনের অপর পাশ থেকে উত্তর আসে নাতি এবং নানী থাকবে বাসায়। নানী হোটেলে রান্নার কাজ করে এবং নাতি সেলুনের দোকানে কাজ করে। আমার সাদা মনে যেহেতু কাদা নেই তাই ভিন্ন কিছু না ভেবেই তাদের বাড়ি ভাড়া দিতে রাজি হয়েছিলাম। সময় করে আমাদের বাড়িতে গিয়ে সরাসরি সাক্ষাৎ করেছি নানীর সাথে। নাতিকে দেখতে চাইলে নানী বলে, রাতে দেখা করে কিছু টাকা এডভান্স করে যাবে। পরবর্তীতে নাতির সাথে আমার সরাসরি সাক্ষাৎ হয়। তাদের কাছে রুমভাড়া দিয়ে দিলাম।

নাতি বয়সে খুবই তরুণ মিড টোয়েন্টিজ হতে পারে। দেখতে খুবই সুন্দর মাশাল্লাহ ! নানী-নাতি কে ভাড়া দেয়ার পর অন্যান্য ভাড়াটিয়ার বউ ও মেয়েরা শুধু ছেলেটার সাথে কথা বলতে চাইতো। কিন্তু নানী সেটা ভালো চোখে দেখতেন না। মেয়েরা কটাক্ষ করে বলতো বুড়ি তুই তোর নাতির কাছে বিয়ে বস! আমাদের তো তোর নাতিরে দিবি না। নানী খুবই রেগে যেত। বাসার ভিতরে মালিকপক্ষের(আমরা) খোচর ছিলো। বাসায় কি হয় না হয় তার আপডেট খবর আমরা পেয়ে যেতাম। বিনিময়ে খোচর মিয়া থেকে কিছু টাকা কম নিতাম মুল ভাড়া থেকে।

সবকিছু মোটামুটি ভালোই চলছিলো। কোনো এক শুক্রবারে সকালে আমাদের বাড়িতে গেলাম ভাড়াটিয়াদের হালচাল দেখতে। অনেকের বন্ধের দিন হওয়ায় সকালে সবাই রান্নাঘরে এবং কেউ কেউ বাথরুমে গোসল নিচ্ছিলো। আমাদের খোচর মিয়ার বাসায় বসে কার কি অভিযোগ, কে নিয়ম ভাঙলো, কারা ঝগড়া করেছে চুলা নিয়ে, বাথরুম নিয়ে সেসব খবর শুনতাম। কারো মধ্যে ঝামেলা হলে সমাধানের চেষ্টা করতাম। হটাৎ কানের মধ্যে ভেসে আসে একজন ভাড়াটিয়া(নারী) বলছে, "কিগো নানী ! প্রতিদিন সকালে তোমার এত বিয়াইত্তা বেডিগো লাহান গোসল করা লাগে কেন ? তুমি হোটেলে কাম শেষ কইরা আইসা আবারও গোসল করো "। আমি তেমন পাত্তা দেই নাই এসব প্রাপ্তবয়স্ক কথাবার্তায়। ভাড়াটিয়াদের নিজেদের মধ্যে ঠাট্টা হচ্ছে আমার সেখানে কি বলার থাকতে পারে ? যেহেতু আমাদের পানির মিটারে বিল বেশি আসতো সেজন্য ভাড়াটিয়াদের পানি ব্যবহারে সতর্ক থাকতে বলা হতো। পানি তোলা হতো মটর দিয়ে তাই বিদ্যুৎ বিল বেশি আসতো বেশি মটর চালালে। এভাবে ছয়মাস কেটে গেল।

নানীর নাতির প্রতি ছিলো বেসম্ভব টান। নাতি কার সাথে কথা বললো, কোথায় গেলে সব খোজ খবর রাখতো বুড়ি। সেলুনের পাশেই হোটেল ছিলো। হোটেলে ভালো মন্দ খাবার যেটুকু নানীর ভাগে পড়তো তা নিজে না খেয়ে নাতির জন্য আনতো। বুড়ি হোটেল থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস চুরি করে বাড়ির অন্যান্য ভাড়াটিয়ার কাছে কমে বিক্রি করতো। বাড়িভাড়া একেবারে ঠিকঠাক সময়ে দিতো নানী। নাতির টাকা দেয়ার কোনো চাপ ছিলো না। স্বভাবতই সবাই নানীকে ধরতো তার নাতির সাথে তাদের পরিবারের মেয়ের সম্পর্ক করাতে। কিন্তু বুড়ি সবসময় তা এড়িয়ে যেত।

কোনো এক বিকেলে আমাদের খোচর সাহেব ফোনে তাড়াতাড়ি বাড়ি আসতে বলে। আমি বাড়ি গিয়ে দেখি এলাহী কান্ড ! কয়েকটা ছেলে এসেছে নাতির খোজ করতে। আমি তাদের কাছে বিস্তারিত ঘটনা শুনে একেবারে হতভম্ব হয়ে গেলাম। নাতি অনেক আগেই বিয়ে করেছে। কিন্তু সে বউয়ের কাছে থাকে না। কথিত নানীর সাথে থাকে। নাতির স্ত্রী অন্য এলাকায় থাকতো দেখে কিছুই জানতো না। কিন্তু সে এলাকার একজন আমাদের এলাকায় একদিন নাতিকে দেখতে পায়। সে আরো জানতে পারে নাতি আমাদের বাসায় এক বুড়িকে নিয়ে থাকে। অথচ তার জলজ্যান্ত তরুণী স্ত্রী আছে। ছেলেগুলোর সাথে আমার কথোপকথনের সময় নাতির বউ আমাদের বাসায় আসে। এবার তার মুখে আরো বিস্তারিত জানতে পারলাম নাতি-নানীর ব্যাপারে। নাতি যখন স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা বাসায় থাকতো তখনও নানী তাদের সাথে থাকতো। বিভিন্ন অজুহাতে বুড়ি নাতি এবং তার স্ত্রীকে একসাথে থাকতে দিতো না। নাতির বউ তার বাপের বাড়ি গিয়েছিল একবার। সকালের দিকে গ্রাম থেকে নিজের বাড়িতে এসে সে খুব অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করে। বুড়ি সকালে গোসল করছে। নাতিও সকালে গোসল সারছে। তাদের যে পেশা সকালে গোসল করে তেমন ফায়দা নেই। বুড়ি নাতির প্রতি অত্যধিক স্নেহ যেন নাতি ও নাত বঊয়ের মধ্যে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। নাতবউ তাদের সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তোলে । এর কিছুদিন পর বুড়ি তাদের বাসা থেকে চলে যায়।

আমাদের বাড়ির ভিতর ভাড়াটিয়াদের মধ্যে চলছে তখন নানা কানাঘুষা ! অনেকেই নানী-নাতির সম্পর্ক নিয়ে তাদের সন্দেহ যে সঠিক তা নিয়ে কথা বলছে। বুড়ির বাসায় তালা মারা ! আমরা তালা ভেঙে তাদের বাসায় ঢুকি। আমি খুবই ভয়ে ভয়ে ছিলাম আমার বাসায় জানাজানি হলে কি পচা কথা না জানি শুনতে হয়। নাত বউ এবং তার এলাকার পোলাপান চলে যায়। আমি কিছুটা আশস্ত ছিলাম কারণ বড়ো কিছু ঘটার আগেই কথিত নানী-নাতি নিজেরাই আত্নগোপনে চলে গেছে। হয়তো কোথাও আবার তারা আসল পরিচয় গোপন করে নানী-নাতির সংসার পাতবে !



মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪২

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আমার নিজের দেখা কিছু ঘটনা মনে পড়ে গেল। আরএমজি সেক্টরে কাজ করার কারণে আমাদের নানা রকম পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। বিশেষ করে শ্রমিক ও নিম্ন আয়ের নারী-পুরুষদের মধ্যে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক, পরকীয়া বা লিভটুগেদারের মতো ঘটনা প্রায়ই চোখে পড়ে। যেমন, কোনো নারী এক ফ্যাক্টরিতে বিবাহিত অবস্থায় কাজ করার পর কিছুদিন বাদেই অন্য ফ্যাক্টরিতে অবিবাহিত পরিচয় দিয়ে চাকরি নিয়ে নতুন পুরুষের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলা—এমন উদাহরণও কম নয়। অবশ্য, খারাপ মানুষ যেমন আছে, ভালো মানুষও আছে—এবং সত্যি বলতে, ভালো মানুষের সংখ্যাই বেশি।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এর কারণ অভাবের মাঝে বেড়ে উঠা। এক রুমে স্বামী-স্ত্রী ও বাচ্চারা থাকলে নেতিবাচক প্রভাব পড়বেই।

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৫৮

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: দারিদ্র্য অবশ্যই একটি বড় কারণ, তবে শুধু অর্থনৈতিক অভাবই একমাত্র বিষয় নয়। আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন, বেশিরভাগ ওয়ার্কার তাদের সন্তানদের গ্রামে রেখে আসেন বা মাদ্রাসায় ভর্তি করে দেন—প্রধানত কাজের সুবিধার জন্য। কিন্তু সমস্যা হলো, একজন শ্রমিক যখন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ফ্যাক্টরিতে কাজ করেন, তখন রাতে বাসায় ফিরে সন্তানদের সময় দেওয়ার মতো শক্তি বা সুযোগ খুব কমই থাকে।

এখানে কিছু কঠিন বাস্তবতার কথা বলতে চাই—আমি নিজেও এমন অনেক ঘটনা দেখেছি, যেখানে স্বামী-স্ত্রী একসাথে ফ্যাক্টরিতে কাজ করেন এবং রুম ভাড়া করে থাকেন। কিন্তু কিছুদিন পর দেখা যায়, ওই নারী আসলে অন্য কারও সাথে সম্পর্ক গড়েছেন, আর হঠাৎ করেই তার প্রকৃত স্বামী গ্রাম থেকে এসে হাজির হন। এরপর শুরু হয় ঝগড়া-বিবাদ, এমনকি মাঝেমধ্যে বিচার-সালিশ পর্যন্ত গড়ায়।

এই ধরনের সামাজিক অবক্ষয়ের পেছনে দারিদ্র্য যেমন দায়ী, তেমনি শিক্ষা ও সচেতনতার অভাবও বড় ভূমিকা রাখে। অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন ধরে পরিবার থেকে দূরে থাকা, একাকীত্ব এবং সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ও এই পরিস্থিতিকে বাড়িয়ে তোলে।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:০৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ঢাকা শহরের প্রতিটি বাড়ি, ফ্ল্যাট, ঝুপড়িতে রহস্য আছে। আজব শহর ঢাকা!

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:১৯

Sulaiman hossain বলেছেন: এই ধরনের ঘটনাগুলো আসলেই দুঃখজনক।এসবের প্রতিকার কি হতে পারে আমার মনে হয়না কেয়ামতের আগে এর প্রতিকার হবে

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দারিদ্র্য দূর ও নৈতিকতার শিক্ষা কাজে দিবে। বিয়ে করলে বয়সের ব্যবধান থাকলেও সমস্যা ছিলো না।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


মানুষের জীবন অনেক অদ্ভুত।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১:০৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মানিক বন্দোপাধ্যায় স্টাইলে প্রেম চলছে !

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



অশিক্ষা, কুশিক্ষা, ধর্মীয় অনুশাসনের অভাব ইত্যাদি কারণে নৈতিকতা বিবর্জিত কাজকর্ম বৃদ্ধি পাচ্ছে।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সঠিক বলেছেন।

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:২১

রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত দুঃখজনক।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কু-জীবন যাপনের প্রভাব।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

নতুন বলেছেন: Life is always going to be stranger than fiction

আমি মানুষের সাথে চ্যাট করি। না নান রকমের মানুষের কাহিনি শুনি। ভাই বোন, চাচী ভাতিজা, দেবর ভাবীর গল্প শুনেছি এবং কয়েকজনের সাথে চ্যাট করে মনে হয়েছে তারা সত্যিই বলছে। :|

বর্তমানে বিবাহবর্হিভুত সম্পর্ক নতুন নতুন নাম পাচ্ছে। যদিও এটা প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে। এখন খবরগুলি দ্রুত ছড়াচ্ছে আগে মানুষ কম জানতো।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: প্রেমের মরা জলে ডুবে না ! :#)

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩১

কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের নবী এর উত্কৃষ্ট উদাহরণ।তিনি ২৫ বছর বয়সে চল্লিশ বছরের নরীকে বিয়ে করেন আবার বায়ান্ন বছর বয়সে ছয় বছরের বালিকাকে বিবাহ করেন।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার কাছে কেবল নবীর কথাই মনে আসে৷ অথচ হাজার হাজার বছর ধরে এমন সম্পর্ক সমাজে দেখা গিয়েছে। নবী মনে হয় সৃষ্টির শুরুর মানব ছিলো ?

ধর্ম নিয়ে চুলকানি আপনার গেলো না।

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৪৫

কামাল১৮ বলেছেন: সত্যি কথা বলার নাম চুলকানি।আগে জানতাম না।এমন চুলকানি থাকা ভালো।সত্য প্রকাশ আমার কাজ।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:১৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই লেখার সাথে নবীর কোনো যোগসাজশ নেই। পশ্চিমা বিশ্বে এমন ঘটনা হরহামেশা ঘটে। আপনি পুরোপুরি সত্যবাদী কিনা সন্দেহ আছে।

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৫৪

কামাল১৮ বলেছেন: ইসলামের দৃষ্টিতে নবী সৃষ্টির সেরা মানব।তাক কথা ও কাজ প্রকাশ করা প্রতিটা মুসলমানের পবিত্র দিয়িত্ব।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:২২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তারা মুসলমান ছিলো কোথায় লিখেছি ? ;) আমি তাদের ধর্ম উল্লেখ করি নাই।

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৭:২১

কামাল১৮ বলেছেন: আপনার এই গরুর রচনা আমি পড়িনি।আমি কেবল শিরনাম পড়ে মন্তব্য করেছি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:১২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হা! হা! ধন্যবাদ।

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩

মুজাহিদুর রহমান বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: আপনার এই গরুর রচনা আমি পড়িনি।আমি কেবল শিরনাম পড়ে মন্তব্য করেছি

সহজ-সরল স্বীকারোক্তি! :#)

২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধরা খেয়েছেন তিনি। গোরুর রচনা হলেও ইহা সত্য ঘটনা। লেখার অপরিপক্কতার কারণে হয়তো গুরুত্ব হারিয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.