নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ, আমি বাঙালি। আমার মানবিকতা, আমার সংস্কৃতির উপর আঘাত হানতে চাওয়া, ক্ষতিগ্রস্ত করতে চাওয়া প্রাণী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ। আমার সংস্কৃতির উপর আঘাত হানতে চাওয়া প্রাণীদের পালনকারী, প্রশ্রয়দানকারী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ, রাক্ষস। হোক সে যে কোনো সাম্প্রদায়িক কিংবা ঢেঁড়স চাষ পরামর্শক।
ঘাতক যুদ্ধাপরাধীদের আইনজীবী এবং সাবেক শিবির নেতা তাজুল ইসলাম এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর।
যারা স্লোগান দিয়েছিলো ‘তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার’, তারা নিজেরাই তাদের জাত চিনিয়ে দিচ্ছে।
আমি শুধু বলবো রাজাকার নিপাত যাক।
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৬
এম ডি মুসা বলেছেন: এই ঠ্যালাঠেলি প্রতিহিংসা চরিতার্থ যারাই করে যে দল করে তাদের আমি অপছন্দ করি।
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১০
এক্সম্যান বলেছেন: বিম্পির পর লীগও রাজাকারের গাড়ীতে জাতীয় পতাকা দিয়েছিল। তাজুল রাজাকার ছিলনা।
অন্যের শরীরে ঘা দেখে নাক সিটকানোর আগে ভালো করে দেখুন আপনার শরীরটায় পচন ধরে অনেকটা পচেই গেছে।
৭১ এর রাজাকার নিপাত যাক।
যারা ২৪ এ ছাত্র-জনতা হত্যায় সমর্থন দিয়েছে তারাও নিপাত যাক।
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: যুদ্ধের সময়ে এর কি জন্ম হয়েছিল?
যে যা-ই হোক স্বাধীনতাত্তোর প্রজন্মকে বাংলাদেশী হিসেবে ভাবতে সমস্যা কি?
৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩
এম ডি মুসা বলেছেন: দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিশ্বাস করলেই হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিশ্বাস করলে হবে। পিতার দোষেই সন্তান দায়ী নয়।
৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: সরকার শিবিরের মতাদর্শের প্রতিনিধিত্ব করে।
৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৫
কাকভেজা সকাল বলেছেন: শিবির কর্মী তাহলে দাড়ি কই
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫১
মেঘনা বলেছেন: হত্যা-গণহত্যায় অভিযুক্ত রাজাকারদের কৌঁসুলির হাতেই এ বার রাজাকারদের খুঁজে বার করে বিচারের ভার দিল মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। জামায়াতে ইসলামীর প্রভাব ইউনূস সরকারের উপরে কতটা, এই ঘটনায় ফের তা সামনে এল।
তাজুল যে শুধু জামায়াত ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিত তাই নয়, যে সমস্ত রাজাকারকে এ পর্যন্ত এই আদালতে বিচার করা হয়েছে, প্রায় সকলেরই আইনজীবী ছিলেন তিনি। শুনানির পরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথাও বলতেন তাজুলই। নির্বাচন কমিশন জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করার পরে এই দলের কিছু নেতা এবি (আমার বাংলাদেশ) পার্টি নামেএকটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন। তাজুল ছিলেন এই দলের যুগ্ম আহ্বায়ক। চিফ প্রসিকিউটর হওয়ার পরে তিনি এই পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। তাঁর নিয়োগে যুদ্ধাপরাধ আদালত নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। সুপ্রিম কোর্টের অনেক আইনজীবীর বক্তব্য— রাজাকারদের অন্যতম প্রধান আইনজীবীকেই রাজাকার খুঁজে বার করার দায়িত্ব দিলেন ইউনূস সরকার! এর চেয়ে হাস্যকরকী হতে পারে?
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আরো কত কিছু দেখবেন, কত ছাগল দিয়ে হালচাষ করার চেষ্টা হবে।