নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ, আমি বাঙালি। আমার মানবিকতা, আমার সংস্কৃতির উপর আঘাত হানতে চাওয়া, ক্ষতিগ্রস্ত করতে চাওয়া প্রাণী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ। আমার সংস্কৃতির উপর আঘাত হানতে চাওয়া প্রাণীদের পালনকারী, প্রশ্রয়দানকারী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ, রাক্ষস। হোক সে যে কোনো সাম্প্রদায়িক কিংবা ঢেঁড়স চাষ পরামর্শক।
নারীর প্রতি হিংস্রতা যেভাবে বাড়ছে তাতে দিনে দিনে নারী তার নিজেস্ব স্বকিয়তা ও স্বাধীনতা হারিয়ে ফেলছে। সমাজে কিছু অসভ্য পুরুষ জাতির সৃষ্টি হচ্ছে। তাই ছেলের মায়েদের বলছি যাদের বয়স পাঁচ পেরিয়েছে—
১)এখন থেকেই ছেলেকে বাড়িতে জামা পরানো অভ্যাস করুন। তা সে যতই গরম লাগুক খালি গায়ে ঘুরতে দেবেন না। অন্তত একটা স্যান্ডো গেঞ্জি হলেও পরতে হবে।
২) রাস্তায় যত্রতত্র প্যান্টের চেইন খুলে টয়লেট করতে এলাও করবেন না। এইটা লজ্জার সেটা জানান।
৩) যখন-তখন প্যান্টের ভিতর হাত ঢুকিয়ে প্রাইভেট পার্ট নিয়ে খেলতে দেবেন না। চুলকানি অস্বস্তি কিছু হলে সেটা বাথরুমে গিয়ে চেক করতে বলুন। প্রয়োজনে আপনিও যান সাথে।
৪) নিজেকে আপাদমস্তক শাড়ি বা নাইটিতে না ঢেকে রেখে পারলে চেষ্টা করুন ঘরে আপনিও টি-শার্ট আর শর্টস পরতে। আপনার ছেলের চোখে এই পোশাকটা গা সওয়া হয়ে যাবে। বড় হয়ে রাস্তাঘাটে এরম পোশাক দেখলে নতুন করে আর উত্তেজনা তৈরি হবে না।
৫) ছেলের দশ বছর বয়স হলে মেয়েদের পিরিয়ডস এর ব্যাপারটা তাকে জানান। পিরিয়ড হওয়ার কারণ কি? হলে কি কি কষ্ট হয়, না হলে কি কি কষ্ট হয় সবটা বিজ্ঞানসম্মত ভাবে বোঝান। সময় বিশেষে কখনো তাকে ওষুধের দোকানে পাঠান প্যাড কিনে আনার জন্য। পরে এইটা নিয়ে কোন আলাদা স্টিগমা কাজ করবে না।
৬) আপনার রোজকার ঘরের কাজে তাকে সহযোগিতা করতে বলুন। এটা ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে সকলেরই শেখা উচিত।
৭) অন্তর্বাস কেন পরেন সেটা ছেলেকে জানান এবং সাথে এটাও বলে রাখুন ব্রা ট্র্যাপ বেরিয়ে গেলে যেন সে ঠিক করে দেয়।
৮) কোন ঘটনায় ছেলে ইমোশনাল হয়ে পড়লে তাকে কাঁদতে দিন। একটু বেশি কাঁদলে কেউ মেয়ে হয়ে যায় না, আর মেয়েরা কম কাঁদলে ছেলে হয়ে যায় না।
আসলে ছেলের চোখে মা তো তার প্রথম নারী। তাই সেই নারীর সাথে জীবনযাত্রা যত সরল হবে ভবিষ্যৎ জীবনে অন্য নারীর প্রতি সম্মান ততটাই থাকবে। আমি চেষ্টা করছি আপনাদেরও পারতে হবে তবেই একটা সুস্থ সমাজ দিতে পারবো। এত মোমবাতি আর লাগবে না তখন।
-সংগ্রীহিত
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
কিরকুট বলেছেন: আপনার সাথে আমি সম্পুর্ন একমত।
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪১
পুরানমানব বলেছেন: আপনি মনে হইতেছে কলকাতার মা ছেলের চটি কাহিনীগুলোর লেখক।
আপনার মা আপনার সামনে শর্টস পরে থাকে নিশ্চয় , তবে তাহা সরাসরি প্রকাশ করে ফেলুন।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
কিরকুট বলেছেন: নিজের ঘরে একজন মানুষ কি পরবে উহা একান্ত তার ব্যক্তিগত বিষয়। কে শর্টস পরে কে পরে না এটা জানার বিষয় আমার না। আমার উক্তি ছিলো আপনার ছেলে কে অন্য নারীর প্রতি সহনীয় হতে শেখান।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
পুরানমানব বলেছেন: নিজের ঘরে একজন মানুষ কি পরবে উহা একান্ত তার ব্যক্তিগত বিষয়। কে শর্টস পরে কে পরে না এটা জানার বিষয় আমার না। আমার উক্তি ছিলো আপনার ছেলে কে অন্য নারীর প্রতি সহনীয় হতে শেখান।
আপনার উক্তি ভালো তবে পয়েন্টগুলো বাস্তব সম্মত নয়। এসব লেখা পড়িয়া শতকরা ৯০ ভাগ মা ই আপনাকে সানন্দে থুতু দিবে মুখে। আপনার নিজের মাকেও লেখাটা পড়াইবেন।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩
কিরকুট বলেছেন: হ্যা থু থু দিতেই পারে। আপনি যেমন মায়ের পেটে জন্ম নিয়েছেন সেই সকল মায়েরা তো অবশ্যই থু থু দেবে ৷ বাকিদের কথা আমি জানি না।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: গরমে বাচ্ছারা,ছেলেরা বা যুবকরা সেই সাথে বয়স্করা পাবলিক প্লেসে খালিগায়ে থাকলে সমস্যা কি?পেন্ট পরা থাকলেই হলো।উন্নত বিশ্বে মেয়েরাও গরমে ছোট পেন্ট এবং ব্রা পরে ঘুরে।কেউ খারাপ দৃষ্টিতে তাকায় না।আমাদের দেশে বোরকা পরে থাকলেও খারাপ দৃষ্টিতে তাকায়।এটা আমাদের মানষিক সমস্যা।
৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬
কিরকুট বলেছেন: মানুষিক সমস্যার চিকিৎসা আছে । যতো তারাতারি সম্ভব সেই চিকিৎসা করা উচিৎ ।
৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১
ধুলো মেঘ বলেছেন: রাস্তায় বেরিয়ে শর্টস পরা মেয়ে দেখে যদি উত্তেজিতই না হয়, তাহলে তো সমস্যা। মেয়েদের শরীর দেখে ছেলেদের দাঁড়িয়ে যাবে - এটা স্বাভাবিক। এটাকে সহজীকরণ করা ভালো কথা নয়।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭
কিরকুট বলেছেন: হ্যা অবশ্যই !! আপনার জন্য তেতুল হুজুরের বানী যতার্থ !!! গলায় ভিভ বা গামছা ঝুলিয়ে রাস্তায় নামবেন । জামা কাপড় ভিজে যাবে নতুবা ।
৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৪
জটিল ভাই বলেছেন:
নিজের ছেলের ব্যাপারে সচেতন আছেনতো?
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫
কিরকুট বলেছেন: কি মনে হয় ?
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি কি আপনার পরিবারে এই চর্চা করছেন বা করবেন?
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬
কিরকুট বলেছেন: চলমান !!! আমার পরিবারের কেউই তাল পাতার ঠুলি পরা অন্ধ না ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:০০
নতুন বলেছেন: এখন ইন্টানেট সবার হাতেই আছে।
এই বিষয়ে সচেতনতা স্কুল থেকেই করা যেতে পারে। সরকার উদ্দোগ নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে।
আমাদের মিডিয়া তারকাদের সাহাজ্যে তথ্য গুলি সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে।
* এই বিষয়গুলি নিয়ে কনটেন্ট তৌরি। করে ইউটিউবে ভিডিও এবং ওয়েবসাইটে রাখা।
* স্কুলে ছেলে মেয়েদের তার লিংক দেওয়া এবং তার উপরে ছোট কুইজ রাখা যাতে বোঝা যায় তারা শিখেছে।
বিষয়গুলি যখন বিজ্ঞান সম্মত ভাবে শিখবে তখন সেটা যৌন শুড়শুড়ী মুলক হবেনা। মোল্লারা চুক্কুর পাড়তে পারে কিন্তু সেটা ইগনর করা উচিত।
নতুবা ছেলে মেয়েরা যখন যৌন জ্ঞান রসময় গুপ্ত বা পর্ণসাইট থেকে শেখে সেটা তাদের জন্য ভালো হয় না।