নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ, আমি বাঙালি। আমার মানবিকতা, আমার সংস্কৃতির উপর আঘাত হানতে চাওয়া, ক্ষতিগ্রস্ত করতে চাওয়া প্রাণী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ। আমার সংস্কৃতির উপর আঘাত হানতে চাওয়া প্রাণীদের পালনকারী, প্রশ্রয়দানকারী মাত্রই আমার কাছে পিশাচ, রাক্ষস। হোক সে যে কোনো সাম্প্রদায়িক কিংবা ঢেঁড়স চাষ পরামর্শক।
আগামী ১৪ই এপ্রিল থেকে ২২ শে এপ্রিল টানা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বা দাবদাহ থাকবে দেশে।
প্রচুর লিকুইড খান। তবে ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলা ভালো। তরমুজ, বাঙ্গী, আনারস এসব রসযুক্ত ফল খেতে পারেন।
খু্ব হালকা মশলাযুক্ত খাবার, পাতলা মাছের ঝোল, চালকুমড়া, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, পটলের তরকারী খেতে পারেন। শাক সাথে লেবু। (প্রকৃতি আবহাওয়ার সাথে মিলিয়েই এইসময় সবজি দেয়। সে খেজুর বা খোরমা উৎপাদন করে না বা দুম্বার মাংসও না। চাইলেও আপনি অ্যারাবিক ব্লুব্লাড হইতে পারবেন না)
হালকা রঙের পোশাক পরেন। সাদা, অফ হোয়াইট, হালকা হলুদ, হালকা নীল, ছাইরং বা ধুসর। ছাতা আর সানগ্লাস সাথে রাখুন। হাত পা ঢাকা পোশাক পরাই ভালো এসময়।
এসি কম চালানোর চেষ্টা করবেন। বিশেষত রাতে তো নয়ই। বাইরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় শরীরকে অভ্যস্থ রাখেন।
বারান্দার কোনাকানি যতটুকু যা আছে গাছ দিয়ে ভরে ফ্যালেন। যেভাবে জলাশয় ভরাট করে গাছ কেটে অবকাঠামো আর উন্নয়ন আমরা মারাইছি সেদিন আর বেশি দূরে নাই যে শরীরের পেছনে এসি সেট করে ঘুরতে হবে। এবং তাতেও কোনও লাভ হবে না।
একফোঁটা পানিও নষ্ট কইরেন না। পানি অমূল্য এসময়র। পারলে কিছু পানি বালতিতে ধরে রাখতে পারেন।
যতটা সম্ভব শরীরের উপর কম চাপ দেন। শরীর, মন ছেড়ে দিয়ে রিলাক্স রাখার চেষ্টা করেন। আর গভীরভাবে প্রার্থনা করেন যারা গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর জন্য দায়ী, যারা দেশে গাছ কেটে, নদী দখল করে, জলাশয় ভরাট করে আবহাওয়ার এই হাল করছে তারা যেন ধ্বংস হয়। বাস্তব প্রতিকারের উপায় যেহেতু নাই আমাদের প্রার্থনাই ভরসা।
জনস্বার্থে কিরকুট
# কপি সহোযোগে পেস্ট করা হইলো।
©somewhere in net ltd.