নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

...................................;)

বিলিয়ার রহমান

হয়তো কোন একদিন....................।

বিলিয়ার রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হে ঢাকা!আজ থেকে দেড়শো বছর আগে, কেমন ছিলে তুমি?????

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯


আজকের বুড়িগঙ্গা নদী পঁচে যাওয়া এক বৃদ্ধা। কিন্তু তারও যৌবন ছিল। তার জোয়ারেও দুকূল প্লাবিত হত। ‍দু’পাশ দিয়ে উড়ে যেত সাদা বক!!হয়তো কোনো মাঝি নৌকা বেঁয়ে বেঁয়ে আনমনে গেয়ে উঠত কোনো ভাটিয়ালি গান! এখন সেই বুড়িগঙ্গা কেবলই মৃত্যুর প্রহর গুনে চলেছে !!!( উপরের ছবিটি ১৮৮০ সালের বুড়িগঙ্গার।)

তুরাগ সেতুর নিচ দিয়ে প্রবাহমান তুরাগ নদীও এককালে প্রকৃতি প্রেমিদের মনে নৈসর্গিক আনন্দ দিত। জলের উপর রোদের খেলায় অল্পকালের জন্য হলেও হয়তো অনেকের মন ভাবুক হয়ে উঠত। আজকের তুরাগের দুর্গন্ধ কি সেই সাক্ষ্য দিচ্ছে??


নিচের ছবিটি ১৮৮৫ সালে তোলা পুরান পল্টনের। পুরান পল্টনের রাস্তায় এখন বেরুলে হয়তো ভাবেন কখন এখান থেকে বাসায় ফিরে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবেন। আপনার জন্মটা ১৮৮০ দিকে হলে ওকথা কি কল্পনাও করতেন??


ফুলবাড়িয়া রেল স্টেশনের ছবি।ফ্রেম বন্দী ওই মানুষগুলো কেবলই নির্বাক ছবি হয়ে আছে । তাদের শেষ দেহাবশেষও হয়তো বিলীন হয়ে গেছে। তবে একদিন তাদের কন্ঠে যে গর্জন ছিল আর বাহুতে ছিল বল সে সাক্ষী বয়ে বেড়াচ্ছে এই ছবি! জীবন কতই না ছোট তাই না!!


১৯০১ সালের রমনা গেট বর্তমানে এখানে দোয়েল চত্ত্বর অবস্থিত।সত্যিই সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না!


লালবাগ কেল্লা। পরিত্যক্ত, নির্জন তবুও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে । পাশে দুজন মানুষকেও দেখা যাচ্ছে। তারা জানতেই পারছেন না যে আজও আমি আপনি তাদের দেখে চলছি!!


ঢাকেশ্বরী মন্দির সংলগ্ন বুড়িগঙ্গা নদী। কি অপরূপ নির্মল সুন্দর!!!!! যারা কেবল কিছুটা বাড়তি আয়ের লোভে এই অপরূপ নদীটিকে প্রতিনিয়ত ধ্বংস করে চলেছে তারা আসলেই কি মানুষ???


১৮৭২ সালে তোলা চকবাজার মোড়ের ছবি। ছবিতে কিছু ঘোড়ার গাড়িকে অপেক্ষমান দেখাযাচ্ছে, হয়তো অপেক্ষা ফুরানোর নয়। !


ধোলাইখালের লেহার ব্রীজ। একজন মেমকে অস্পস্ট দেখা যাচ্ছে। ওনার সাম্রাজ্যবাদী প্রভুরা আমাদের এখান থেকে বিদায় হয়েছেন। উনিও তবুও বন্দী এই ছবির ফ্রেমে। আরো কতকাল থাকবেন কেউই জানে না!


১৮৭২ সালের ঢাকা শহরের কোন এক অজানা রাস্তা । রাস্তার পাশে কিছু দোকান ও কর্ম ব্যস্ত মানুষ। জীবন ফুরিয়েছে, ফুরিয়েছে ব্যস্ততা। শেষ হয়েছে জীবনের সকল লেনদেন তবুও স্মৃতিগুলো রয়ে গেছে!!!


বেশিরভাগ ছবিই ব্রিটিশ লাইব্রেরির, এছাড়াও কোন কোন ছবি ওল্ড ইন্ডিয়ান ফটো,উকিপেডিয়া, পিকচারসফিল্ড থেকেও নেয়া। যারা এই ছবিগুলো ফ্রেমবন্দী করে আজো আমাদের দেখার সুযোগ তৈরি করে দিয়ে গেছেন তাদের প্রতি অকৃতিম ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা!

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিলিয়ার রহমান ,





বুড়িগঙ্গার মতো কালো দুর্গন্ধে ভরে থাকা মনে খানিকটা সৌগন্ধের বাতাস বইয়ে দিলেন ।

শুধু বলি --- পুরানো সেই দিনের কথা , ভুলবি কিরে হায়......

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর একটা মন্তব্য রেখে যাওয়ায় আপনাকে জী এস ভাইয়া ধন্যবাদ !:)



ভালোথাকুন!:)

২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আহা সেই সব দিন যদি আবার ফিরে আসত।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: না ফেরার পথে চলে যাওয়া সেই দিনগুলোতো আসলে সত্যিই ভালো হতো!:)

৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: দেড়শো বছর আগে ঢাকা ছিল ফাঁকা, এখন হইছে ভরাট, আর আজব মানুষে ভইরা গেছে।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর বলেছেন!:)


তবে আমি যদি পারতাম তবে ওই দেড়শো বছর আগের ঢাকায়ই চলে যেতাম!:)

৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: যারা কেবল কিছুটা বাড়তি আয়ের লোভে এই অপরূপ নদীটিকে প্রতিনিয়ত ধ্বংস করে চলেছে তারা আসলেই কি মানুষ??? ঐগুলা মানুষ না অমানুষ, পশু।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রকৃতিকে নিয়ে হেয়ালি পনায় মাতলে প্রকৃতি নিজেই এর প্রতিদান দিয়ে দেন!


বুড়িগঙ্গা দূষণের ফল অবশ্যই আমাদের ভোগ করতে হবে!!!!





২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আবার এস মন্তব্য করা এবং প্লাস দিয়ে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ!:)

৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বুড়িগঙ্গা দূষণের ফল অবশ্যই আমাদের ভোগ করতে হবে!!!!

আফসোস, যারা ভালো মানুষ তাদেরও ভোগ করতে হবে। আর যে লোক গুলা ক্ষতি করতেছে তারা তো হাতের নাগালে আসছেন, আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বুড়িগঙ্গাকে দূষণের হাত থেকে বাঁচাতে আমাদের সরকারিই কিন্তু সেরকম আন্তরিক নন!:)


সত্যিই অদ্ভুত তাই না??????

৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ বিলিয়ার ভাই দেড়শত বছর আগের ঢাকা দেখানোর জন্য। ইশ যদি সত্যিকারে দেখতে পেতাম এমন ঢাকা!

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনি কিন্তু সত্যিই দেড়শো বছর আগের ঢাকা দেখছেন!!:)



অবশ্য সে সালটা হবে ২১৬৭ সাল!:)



ঠিক বললামতো নাকি??????

৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১০

শেয়াল বলেছেন: পোস্ট তো বেশ ভালাই, অবইশ্য আগেই দেখসিলাম এইসব #:-S

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমিতো তাহা জানিতাম নাহ!!!!!


জানলে নিশ্চিত এই পাপ করিতাম নাহ!!!;)

৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৩

শেয়াল বলেছেন: পাপ না পাপ না

এইডা পুণ্য বাছাহে :D

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: তাইলে এইডা পূণ্যি!!!


আমার চৌদ্দগুষ্টি এই পূণ্যিতে উদ্ধার হইবোতো মশাই????

৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৮

উম্মে সায়মা বলেছেন: হাহাহা। অবশ্যই ঠিক বলেছেন। আপনি ভুল বলতেই পারেন না। B-)
আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অতীতে আছি......

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দেখলেনতো আমি কিরকম গড়গড় করে সত্যি কথা বলে দেই!!:)


সত্যবাদীতো তাই সত্য বলতে দ্বিধা করি না!:)

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আবার এসে মন্তব্য করে যাওয়ায় ধন্যবাদ আপি!:)

১০| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এবং তাদেরকে যারা ফটোগ্রাফীতে ছিলেন এবঙ আমাদের স্মৃতিতে রেখে দিয়েছেন আমার শহরকে

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমার এই ছবি ব্লগটিতে এস রেখে যাওয়া এই সুন্দর মন্তব্য এবং প্লাসের বাটনে ক্লিক করে যাওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপি!:)



ভালোথাকুন, সুন্দর থাকুন!:)

১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

শেয়াল বলেছেন: না মুনে হয়ই না

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ধুর!!!!


মুনডা খারাফফফ কইরা দিলেন মশাই!


যাউগ্গা পিছনের ধুর ছামনের দিকে আরো পূণ্যি করার ছেষ্ঠা ছালামুনে!;)

১২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এমন একটা পোস্ট, আরেকটা দেখেছিলাম।
যাক গে, ভাল লেগেছে পোস্টটা

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার দেখা পোস্টটা আমার চোখে পড়েনি!


তাহলে এটা আরপোস্ট করতাম না!:)



আপনার পোস্টটা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই!:)


ভালোথাকুন!:)

১৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: বাহহহ ভালো লাগলো।
শুনলাম এবার নাকি পুরান ঢাকার বিল্ডিং গুলা ভাইঙ্গা ফেলবো?

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম!:)


পুরান ঢাকার পুরাতন বিল্ডিং ভেঙে ফেলার কথা আমিও একদশক ধরে শুনে চলেছি! তবে যাই ভাঙুক সেটি অবশ্যই কোন ঐতিহাসিক স্থাপনা হবে না!:)

১৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: বাহ!! কি চমৎকার কি চমৎকার!!!!!!!!! অনেক সুন্দর!!!!!! মনে মনে ঘুরে এলাম সেখান থেকে।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রশংসা করে যাওয়ায় তিন হালি আমের ঘ্রাণের শুভেচ্ছা ভাইয়্যু!;)

১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: না না খালি আমের ঘ্রাণ দিয়া হইবো না। আম চাই আম!!!! কাঁচা পাকা আম। :) :)

২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আম না দিলাম তয় সাথে ফরমালিন ফ্রি পাইলে আমার কুনো দোষ দেয়া চলবে না কিন্তুক!:)

১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সময় ও জীবন আসলেই খুব ছোট!

২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সত্যিই তাই!!


সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!:)

১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

আমার ভালো লাগার একটি বিষয় হলো পুরাতন ছবি, পুরাতন সংবাদ ইত্যাদি বিষয়ে। মন ভরে দেখলাম অতীতকে। এর অনেকগুলোই বিভিন্ন মাধ্যমে দেখা। তবে আপনার কথাগুলো বেশ জুতসই করে লাগিয়ে দিয়েছেন। সুপাঠ্য!

২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল


আপনার প্রশংসা মাথায় তুলে রাখলাম!


ভালোথাকুন!:)

শুভকামনা!:)


১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাই বিলিয়ার রহমান, আমার অসাবধানতায় আমার পোষ্টে আপনার করা চমৎকার মন্তব্যটি মুছে গেছে , প্লিজ মন্তব্যটি আমাকে ফিরিয়ে দিন ।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: যেখান খেকে লগ আউট করেন সেখানে কমেন্ট মডারেশন নামে একটা অপশন আছে। ওখান থেকে মন্তব্য ফেরত আনতে পারেন!:)



ভালোথাকুন!:)

১৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

হাসান রাজু বলেছেন: ছবিগুলো আগে দেখেছি কিছু ফেবুতে কিছু অন্য কোথাও । যখনই দেখেছি মনে একটা ভাবের সৃষ্টি হয়েছে, আপ্লুত হয়েছি । আজ আপনার আবেগগুলো ও শেয়ার করলেন । কিছু আবেগ অবিকল আমার মত কিছু একান্তই আপনার । খুব ভালো লাগলো ।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: হাসান রাজু


পোস্টে এসে সুন্দর একটা মন্তব্য রেখে যাওয়ায় আপনাকে অভিবাদন!:)


আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা!:)


ভালোথাকুন!:)

২০| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: এখন অপেক্ষা করি কবে ঢাকা বসবাসের অনুপযোগী হিসাবে ঘোষনা আসবে তা শুনার জন্য।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা আক্ষেপের!!!


আমি জানি আপনি যা বলেছেন তা হোক সেটি আপনি নিজেও চান না!;)

২১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার বাড়ীর বার্থরুমও সোজাসুজি বুড়িগংগার সাথে যুক্ত

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার কথায় হাসা উচিৎ!!!


কিন্তু মন খারাপই হলো!!!


নদী দূষণ নিয়ে কারোই কোন মাথাব্যাথা নেই!!!!!!!!!!!

২২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

সুমন কর বলেছেন: এ ধরনের পোস্ট সামুতেই অনেক এসেছে। তাছাড়া ফেবুতে এসব ছবি নিয়ে (বিরল) একটি পেজই আছে।

নতুন কিছু চাই।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: হা হা হা !


এই ধরনের পোস্ট আমি খুব একটা পাইনি সুমন দা!:)


এ রকম পোস্ট চোখে পড়লে এটা তো দিতামই না!;)

২৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৮

জুন বলেছেন: আমার ঢাকার জন্য অনেক কষ্ট হয় বিলিয়ার রহমান । মানুষ শুধু ঢাকাকে ব্যাবহার করেই গেলো , তার জীবন বাচাতে কিছুই করলো না । কেউ কেউ যখন ঢাকার বদনাম করে বিশেষ করে ঈদের ছুটিতে বাড়ি গিয়ে তখন মনে হয় ঢাকা যত কষ্টই হোক তার বুকে তোমাদের ঠাই দিয়েছে । কিন্ত তোমরা তাকে হৃদয়ে গ্রহন করতে পারো নি ।
ছবিগুলো জন্মের বহু বছর আগে হলেও দেখলে ঠিকই মন ভরে যায় ।
+

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপি,


যাদের করার কথা তারা উদাসীন!!!


আর যাদের করার ইচ্ছা আছে তারা নিরুপায়!!



২৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সব সময় মনে হয় ভুল সময়ে জন্মেছি এই সব ছবি দেখলে। কি শান্ত ঢাকা।
পোস্ট এ ভালোলাগা

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মনিরা আপি,


আপনার আক্ষেপের সাথে গলা মেলানোর লোক নেহাত কম নয়!আক্ষেপ ছাড়া আর কি বা করার আছে আমাদের!!!!


পোস্ট ভালোলেগেছে জেনে খুশি হলাম আপে!!


ভালো থাকবে কেমন!:):)


২৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো দেখে এক ধরনের নস্টালজিয়ার অনুভূতি হয়।


ধন্যবাদ ভাই বিলিয়ার রহমান।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ হেনা ভাই!:)



ভালো থাকুন!:)

২৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দেড়শো বছর আগের ঢাকা নিয়ে চমৎকার পোস্ট!!!

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রশংসায় প্রীত হলাম মেঞাবাই!:)


মন্তব্যে প্লাস!;)

২৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শতশত বছর আগের ঢাকার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ায় কৃতজ্ঞতা রইল। ভালো লাগলো ছবির ক্যাপশন গুলোও।
শুভকামনা সবসময়।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন


পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম!:)



পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ!:)


অনেক অনেক শুভকামনা রইলো!!:)

২৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪১

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ভালো লেগেছে ++++

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পিলাসে দিল খুশ হয়ে গেল ভাই!:)



ধইন্না!;)

২৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৫৯

রিদওয়ান হাসান বলেছেন:



বুড়িগঙ্গার তীরে চিতই পিঠার উষ্ণতায় রগরগে একটি অশ্লীল কবিতা...

কুয়াশাগলা শিশির বিন্দুর মায়াবী স্পর্শে বুড়িগঙ্গা
যখন শুয়ে পড়ে মাটির নরম বিছানায়
নান্দনিক জোৎস্না আলিঙ্গন করে জলের নরম দেহ
আর অদূরে শীতল জলে কোরাস করে অবসরকালীন ব্যাঙ
তখন রাতের আঁধারে ঘুমিয়ে পড়ে শুনশান আবাসিক নগরী।
আমি আজও সেই রাতে শীতের পোশাক গায়ে হাঁটি নীরবে।
আমার দৃষ্টির তির্যক টর্চ উঁকি দেয় তোমার নিষিদ্ধ জমিনে।
আমি উঠে আসি বিমান হয়ে তোমার আকাশে পার্সপোটবিহীন রাত্রিযাপনে।
তারপর পালকঝরা নীরবতায় তোমার বুকে সঞ্চয় করি সোহাগ।
একসময় শরীরের সুগন্ধি ছড়িয়ে সতর্ক বিড়ালের মতো
হৃদয়ের কপাট খুলে দেখি—
বুড়িগঙ্গা, তুমি অধরা অছোঁয়া লজ্জাবতী প্রার্থনায় আছো সারারাত।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: রিদওয়ান হাসান

কবিতাটি আপনার লেখা কিনা সেটি বলেননি!!


তবে আমার কাছে কবিতাটি বেশ লেগেছে!:)

৩০| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৫৬

সারাফাত রাজ বলেছেন: অনেকগুলো পুরানো ছবির একাবদ্ধতা একগাদা ভালোলাগার পরশ বুলিয়ে দিলো। অনেক ধন্যবাদ বিলিয়ার ভাই। :)

ভাই শেষের ছবিটা যতোদূর জানি নবাবপুর রোডের।


পুরানো ঢাকা ভ্রমণ নিয়ে আমি ৩ পর্বের একটা সিরিজ লিখেছি। আপনাকে আমন্ত্রণ, খুবই খুশি হবো। প্রিয় ভ্রমণসঙ্গী ও পুরানো ঢাকা (এক-তৃতীয়াংশ)

শুভকামনা জানবেন।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পোস্টে এস মন্তব্য করে যাওয়ায় আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই সারাফাত রাজ !:)



আননোন ছবিটি সম্পর্কে তথ্য দেয়ার জন্যও রইলো অভিবাদন!:)


আর আমি অবশ্যই আপনার পোস্ট পড়ব!:)

৩১| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই সুন্দর ও মুল্যবান পোষ্ট । বুরিগঙ্গা নদী দিয়ে শুরু করেছেন , পাঠে ভাল লাগল ।
স্মৃতিকে নিয়ে গেলেন অনেক পিছনে । এই ঢাকা নগরীর প্রতিষ্ঠাতা মোগল সুবেদার ইসলাম খাঁ লাটবহর, পাইক-বরকন্দাজ আর রাজনর্তকীসমেত নৌবহর নিয়ে ১৬০৮ সালে চাঁদনী বজরায় চড়ে বুড়িগঙ্গার ঘাটে অবতরণ করেন। যেখানে তিনি অবতরণ করেছিলেন, সে স্থানটির চাঁদনীঘাট হিসেবে নামকরণ হয়। আর তিনি নদীর তীরে যে মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন, সেই এলাকার নামকরণ হয় ইসলামপুর।
বুড়িগঙ্গা ছিল ঢাকার প্রাণ। মোগল সুবেদার শাহ সুজা ১৬৬৪ সালে বুড়িগঙ্গার তীরে গড়ে তুলেছিলেন বড়কাটরা। বুড়িড়ঙ্গায় চলত শত শত পাল তুলা নৌকা ।

ক্রমে বুড়িগঙ্গার জৌলুস আরো বাড়তে থাকে। কাঠের নৌকার পর ব্রিটিশ যুগে নদীতে স্টিমার-লঞ্চ ভাসতে থাকে। স্টীমার চলাচলের কারণে নদীর তীর যেন ভেঙ্গে না যায় তৈরী করা হয় বাকল্যান্ড বাঁধ । বাবুবাজার থেকে ফরাশগঞ্জ পর্যন্ত নির্মিত বাকল্যান্ড বাঁধের বর্তমান কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়।

প্রতিদিন শত শত টন বর্জ্য-ময়লায় পরিপূর্ণ করা হচ্ছে বুড়িগঙ্গার বুক। অথচ এই নদী রক্ষার জন্য ১৫০ বছর অআগে ১৮৬৪ সাল থেকে একটি সরকারি ফরমান জারি রয়েছে। ফরমানটি হলো, সকাল ৯টার আগে এবং বিকেল ৩টার পরে কেউ বুড়িগঙ্গায় গোসল ও কাপড় ধোয়ার কাজ করতে পারবে না। ঢাকার তৎকালীন ম্যাজিস্ট্রেটের জারি করা এ আইনটি মানা তো দূরের কথা, তা যে জারি হয়েছিল, সেটাও কেউ জানে না।

নদীর দুই তীর ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে। বুড়িগঙ্গার দ্বিতীয় চ্যানেলটি অনেক আগেই মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে। 'একসময় ঢাকেশ্বরী মন্দির বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ছিল। যা এই পোষ্টের ছবিতেও আপনি দেখিয়েছেন । কালের বিবর্তনে মন্দির থেকে নদী প্রায় এক কিলোমিটার দুরে সরে গেছে। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো বুড়িগঙ্গা নদী নয়, একটি খাল হিসেবেই পরিচিতি পাবে।

এত গেল নদীর কথা , এক সময় ঢাকায় হাতির বহরও ছিল। ইংরেজ শাসনযুগে উনিশ শতকে ঢাকার পিলখানায় সরকারি হাতিশালা স্থাপন করা হয়। হাতির বিচরণের জন্য জায়গা রাখা হয়েছিল রমনা এলাকায়।যা এখন রমনা পার্ক ।

আবার এলিফেন্ট রোড মনে করিয়ে দেয় ইংরেজ শাসন যুগে হাতি চলাচলের কথা।হাতির চালক সাধারণভাবে পরিচিত মাহুত নামে। পিলখানায় যে অনেক হাতি ছিল তা স্পষ্ট করে পুরান ঢাকার মাহুতটুলি এলাকাটি। নামেই বোঝা যায় এটি ছিল মাহুতদের বসবাসের নির্দিষ্ট এলাকা। উনিশ শতকের শেষ দিকে মাহুতদের পুরান ঢাকার মানুষ ‘সর্দার’ও বলত।

হাতির পাশাপাশি ঘোড়ার উপস্থিতিও ছিল ঢাকায়। ঢাকায় রিকশা বা মোটরগাড়ি চলাচলের আগে বাহন হিসেবে আভিজাত্যের প্রতীক ছিল ঘোড়ার গাড়ি। এ ঢাকা নগড়ীতে ঐতিহ্য বেয়ে ১৫০ বছরেরও বেশি সময় পার করেছে রাজকীয় বাহন ঘোড়ার গাড়ি। বর্তমানে এটি বিলুপ্তির পথে।

পুরান ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় ঘোড়ার গাড়ি এখনো চলে। এখনো সদরঘাট-গুলিস্তান যাত্রী পরিবহনের জন্য ঘোড়ার গাড়িকে অন্যতম বাহন হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোষ্ট দিয়ে কিছু অতীত দিনের স্মৃতি রোমন্থনের সুযোগ করে দেয়ার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার মন্তব্যটাও খুবিই সুন্দর এবং প্রাসঙ্গিক!:)



নদী দূষণ নিয়ে আপনার পোস্টটিও দেখেছি!


আমাদের কর্তারা হয়তো এসব নিয়ে ভেবে তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করতে চান না!:)

৩২| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালোলাগে, রোমাঞ্চিত হই এমন ঐতিহাসিক তথ্যও ছবিগুলো দেখে।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়েও আমার ভালো লাগে কামাল ভাই!:)


আর চা পেলে হই রোমাঞ্চিত!:)

৩৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: আজকের বুড়িগঙ্গা নদী পঁচে যাওয়া এক বৃদ্ধা। কিন্তু তারও যৌবন ছিল। তার জোয়ারেও দুকূল প্লাবিত হত। ‍দু’পাশ দিয়ে উড়ে যেত সাদা বক!!হয়তো কোনো মাঝি নৌকা বেঁয়ে বেঁয়ে আনমনে গেয়ে উঠত কোনো ভাটিয়ালি গান! এখন সেই বুড়িগঙ্গা কেবলই মৃত্যুর প্রহর গুনে চলেছে !!!

সারা বিশ্বে মানুষ অাজ মানুষের প্রতিপক্ষ হয়ে দাড়িয়েছে। মানুষ মানুষের ধ্বংসের পথ তৈরী করে চলেছে...

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মানুষ প্রকৃতির বিপক্ষে অবস্থান নিলে প্রকৃতিই নিজেই তার অ্যাকশন নিয়ে নেবে!!!

৩৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৩

রাজেশ চক্রবর্তী জিতু বলেছেন: অসম্ভব ভাল লাগল আপনার পোস্টটি।। সত্যি মন ভরে গেল। প্রত্যেকটি ছবির সাথে কত সুন্দর করে উপস্থাপন করলেন সত্যি বলতে, আমার ইচ্ছে করছে সেই দিনের মুহুর্তে ফিরে যেতে।। অনেক শান্তিতে ছিল তখনকার মানুষ।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: রাজেশ চক্রবর্তী জিতু


পোস্টে এসে এরকম সুন্দর একটি মন্তব্য করে যাওয়ায় আপনাকে ধন্যবাদ!:)


ভালোথাকুন সবসময়!:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.