নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনার শৈশবটা কেমন ছিল?? আর আপনিই বা কেমন ছিলেন?? শৈশবে আমি ছিলাম মিথ্যুক, ডানপিটে। তবে আমার শৈশবটা কেটেছে দুর্দান্ত। দিনগুলি ফুরিয়েছে আলোর গতিতে, কিছু বুঝে ওঠার আগেই যেন সব ফিনিশ। আজ আমার শৈশবের ঝাঁপি খুলে কিছু শৈশব আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আপনারাও মিলিয়ে নিতে পারেন আপনাদের শৈশবের দিনগুলোর সাথে।
বিনে পয়সার রেসলিং:-শৈশবে মারামারি কমবেশি সবাই করেছি।আমরা যারা গ্রামে বড় হয়েছি তারা হয়তো একটু বেশিই করেছি। বেশিরভাগ মারামারিই হতো বন্ধুদের সাথে। তবে এই মারামারির একটা অলিখিত নিয়ম ছিল দুইজনে মারামারি করলে বাকিরা সেটা কখনোই থামাবেনা। তাদের কাজ কেবল হাত তালি মেরে যাওয়া। ব্যাপারটা অনেকটা যেন বিনে পয়সায় রেসলিং দেখার মতো। নিজে মার দিলে হাততালিটা উপভোগ করতাম। মারখেলে লজ্জার বদলে নিজেও হাততালি দিয়ে ব্যপারটাকে উড়িয়ে দিতাম।
খেলার নাম ছেচড়ি কাটা:- গ্রামে বড় হয়েছেন আর ছেচড়ি কাটা খেলেননি এমন হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শূণ্য। গ্রামের নতুন কাটা পুকুরের সিরি, ঢালু ঢিবির মাটি ভিজিয়ে পিচ্ছিল করে ছেচুড়কাটা খেলাটার মজা ভোলার নয়।
শৈশবে আরো দুটি জনপ্রিয় খেলা ছিল চাড়া ও মার্বেল খেলা। তবে সমস্যা হল এই দুটো খেলাই গুরুজনদের কাছে ছিল নিশিদ্ধ ।একারনে এইখেলাগুলো আমাদের বেশ লুকিয়ে লুকিয়ে খেলতে হত। এই খেলার অপরাধে যে কতবার দৌড়ানি খেয়েছি তার ইয়াত্তা নাই।দাড়িয়াবান্ধা ,ঢ্যাং,কানামাছি ইত্যাদি খেলাগুলোও খেুব খেলতাম।
ব্যঙ্গ নাম:- ছোট সময়ে আমাদের অনেকেরই এক বা একাধিক ব্যঙ্গ নাম ছিল। ব্যঙ্গ নামটা যে আমাদের নিজের নাম নয় সেটা জানার পরও কেউ এ নাম বললেই তার পিছু ছুটতাম অবিরাম। আমার বড় ভাইয়ের ব্যঙ্গ নাম ছিল মালু। মেজো ভাইয়ের বাওয়া। আমার নাম ছিল একাধিক। তবে সেসব বলে নিজের পায়ে কুড়াল মারতে চাইনা।
কলাগাছের ভেলা:- কলাগাছের ভেলায় চড়েছেন কখনও। বন্ধুরা সারাদিন মিলে বাঁশের কঞ্চি আর কলা গাছ দিয়ে ভেলা বানাতাম। ভেলায় সব বন্ধুদের একত্রে ধরতো না। তাই পালা করে চড়তাম। তবে অধিকাংশ সময়ই নদীর পানিতে প্যান্টের নিচের অংশ ভিজে যেত।
নিজের তৈরি বাড়ি:- শৈশবে আমার গ্রামের প্রায় শিশুরই নিজের তৈরি কুটির থাকতো। কুটিরগুলো কলাপাতা ও বাঁশের কঞ্চি দিয়ে বানানো হত। অল্প বাতাসেই বিলীন হয়ে যেত এইসব কুটির।
গ্রামে বড় হওয়ার কারনে শৈশবের ঝাঁপিটা বেশ স্বাস্থ্যবান হয়তো অফুরন্ত। একাকি অলস সময়ে প্রায়শ ঝাঁপি থেকে উকিমারা স্মৃতিগুলো নস্টালজিয়ায় ভোগায়। সবকিছু ভেবে চোখের কোনায় চিকচিক করে ওঠে বিন্দু বিন্দু জল।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বিজন রয় আপনিও কিন্তু আমার পোস্টে প্রথম হয়ে গেলেন!
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
বিজন রয় বলেছেন: না, আমি না। আপনি নিজেই আপনার পোস্টে প্রথম হয়েছেন।
আপনার ওটা মুছে দেন, কি দরকার ওভাবে বলার!!
আমরাে তো বুঝে নিতে পারি এমনিতেই।
আমার শৈশবও ছিল অমন আনন্দের।
আমিও গ্রামের ছেলে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মুছে দিলাম ভাই!
আপনিও গ্রামে বড় হয়েছেন। তাহলে আসেন একসাথে ছেচড়ি কাটি!!
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
বিজন রয় বলেছেন: আমরা ছেচড়ি কাটতাম নদীতে, মানে নদীর চরে, ভাটার সময় যখন জল নেমে যেত একবারেই নদীর নিচে।
আর আমরা ওটাকে বলতাম সড়াৎ খাওয়া।
যেটা এখন পার্কে দেখতে পাই, যাকে বলে স্লিপার।
হা হা হা ......... অনেক মজার ছিল সেই যে আমার নানা রঙের দিনগুলি।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সড়াৎ খাওয়া!
নদীর পানিতে আমরা চাড়া( মাটির পাত্রের ভাঙা অংশ) ছুড়ে মারতাম । ওটা নদীর পানি ছুঁয়ে ছুঁয়ে অনেক দুর যেত। আমরা এই খেলাটাকে বলতাম সড়াৎ খাওয়ানো!!
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব ভাল লাগল শৈশবের কথামালা ও ছবিগুলি । ছেচরী খেলা অনেক খেলেছি কিন্তু এর নাম যে ছেচরী তা আজি জানলাম । এই ছেচরী খেলার সময় কাদায় লুকিয়ে থাকা পচা ঝিনুকে পিছনটা কেটে যাওয়ার কথা আজো ভুলতে পারিনি , তবে কিছুটা কস্ট হলেও স্মৃতিটা দারুন । কলাপাতার কুড়ে ঘরের খেলার সাথীটি সেই কাল বোশেখে ঝরে উড়ে গিয়ে সেই যে হারিয়ে গেল পশ্চিমের কোন এক দেশে, যাকে অাজো খুঁজে ফিরি দেশ বিদেশে । ছোট বেলার স্মৃতি কথা দেখে কার না ছোটকালের কথা মনে পরে, কেও লিখে গল্প,কেও কবিতার মত কিছু একটা লিখে। আমার লিখা শৈশব কালের স্মৃতি জাগানিয়া কিছু কথামালা
ইচ্ছে করলে দেখে আসতে পারেন লিংক ফলো করে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার লেখার মতোই মন্তব্যগুলো সাবলীল ও দুর্দান্ত!
আপনার লেখাটি এখনই পড়তে যাচ্ছি আলি ভাই!
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: কিছু মনে করবেন না ভাই।
হেড লাইনটা কিছু শৈশব[sb/] না হয়ে অন্যকিছু হলে ভালো হয় কি? অারেকবার দেখলে ভালোহতো।
ভলোলাগা রেখেগেলাম।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সামিউল ইসলাম বাবু আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ!
আমি কিছু মনে করিনি
কিছু শৈশব নামটাই কেন যেন আমার ভালো লেগেছে!
তাই শিরোনামে ওটাই দিয়েছি!
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: শৈশবকে মিছ করি
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার দলে আমার মত অনেক পাবলিককে পাবেন সামিউল ইসলাম বাবু !
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ রহমান ভাই , দেখে এসেছি অআপনার মন্তব্যটা তথায় ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা ভাই!
সুন্দর ও সুস্থ থাকুন!
৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ রহমান ভাই , দেখে এসেছি অআপনার মন্তব্যটা তথায় ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন:
৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: উনি আমার ফোন ধরে না ক্যান রহমান ভাই?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার নম্বরটাকে হয়তো রং নাম্বার ভাবছে!
১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মনটা উতলা করে দিলেন ভাই........শুভেচ্ছা
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার স্মৃতির ডালিটা বেশ বড় হবে নিশ্চিত! হয়তো রবিনসন ক্রুশোর মত!
তাই মন উতালা করতে আমার পোস্টোর ভূমিকা খুব একটা নাই কামাল ভাই!
এত স্মৃতি থেকে এক দুইশো স্মৃতি এমনিতেই উকি মারার কথা!
১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
শায়মা বলেছেন: কি মজার সব খেলা!!!!!!!
আমার ছিলো পুতুল খেলা
আঁকাআঁকি সারাবেলা
লুকিয়ে সাজা মায়ের শাড়ি
রান্নাবাটি বাক্সবাড়ি।
ইচিংবিচিং চি বুড়ি আর
এক্কা দোক্কা গোল্লাছোটার
দিনগুলি সব হারিয়ে গেলো
স্মৃতির পরশ এলোমেলো!!!!!!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ছিয়া বাবু এলানি
লাইলি আমার মামানি
মজনু আমার ভাই
শায়মার ছড়ার উত্তরটা
ছড়ায় দিচ্ছি তাই!!!
আমরা সকলছেলেরা ভাই
ঘরের খেলাই একেবারেই নাই।
ডানপিটেপনা আর দুষ্টমিতে
শৈশবেতে ছিলাম মেতে।
আমাদের সবার মনের মত
যাখুশি তাই করা যেত!
তাই ঘরে রেখে ঠ্যাং
হয়নি কুনো ব্যাং।
১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: স্মৃতি জাগানিয়া লেখা !
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মনিরাপু আমার ব্লগে তোমায় আবার স্বাগতম!
স্মৃতিকাতর করে দেওয়ার জন্য দুঃখিত আপুনি!
১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪
আখেনাটেন বলেছেন: গ্রামে বড় হওয়ার কারনে শৈশবের ঝাঁপিটা বেশ স্বাস্থ্যবান হয়তো অফুরন্ত। একাকি অলস সময়ে প্রায়শ ঝাঁপি থেকে উকিমারা স্মৃতিগুলো নস্টালজিয়ায় ভোগায়। সবকিছু ভেবে চোখের কোনায় চিকচিক করে ওঠে বিন্দু বিন্দু জল।-- সুন্দর লেখা।
সত্যিই গ্রামের সেই মজার দিনগুলোর কথা মনে হলে অন্যরকম এক অনুুভূতি হয়। যদিও এই সব খেলাও মনে হয় অার গ্রামে প্রচলন নেই। গ্রামগুলোও এখন শহুরে কালচার শিখে ফেলছে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: গ্রামগুলোও এখন শহুরে কালচার শিখে ফেলছে।
আমারও তাই মনে হচ্ছে!!!!!
ইদানিং গ্রামেগেলে ছেলেদের এসব খেলাখেলতে দেখছিনা!
১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪১
প্রামানিক বলেছেন: ছোটকালের কথা মনে পড়ে গেল। ধন্যবাদ
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রামানিক ভাই আপনিতো ছড়াকার!
ছোট সময়ে ছিঃ ছিঃ খেলার সময় যেসব ছড়া কাটতেন সেগুলো কি এখনো মনে করতে পারেন??
১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
আদনান মেহেদী বলেছেন: শুধু মাত্র যারা গ্রামে বড় হয়েছে তারাই জানে এই স্মৃতি গুলা কত মজার
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: শুধু মাত্র যারা গ্রামে বড় হয়েছে তারাই জানে এই স্মৃতি গুলা কত মজার।
আমার মনের কথাটিই বলেছেন আদনান মেহেদী!
১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
আহা রুবন বলেছেন: সবগুলো খেলাই খেলেছি। কলাপাতার ঘর বানানোর প্রতিযোগিতা করতাম, কাদের বাড়িরটা সুন্দর হয়। আমাদের কামলা ঠাণ্ডু ছিল ভারি বদ। রাতের বেলা সে ঘরগুলোতে রুটি গুঁজে দিয়ে আসত। কুকুরের দল রুটির ঘ্রাণ পেয়ে লাফালাফি করে ঘর ভেঙ্গে ফেলত। ছেলেবেলায় ফিরে গেলাম। খুব ভাল লাগল।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ঠান্ডু ভাই তো দেখছি ঠান্ডা মাথার বদ লোক ছিলেন !
থাক ভাই ছেলেবেলা থেকে যুবা বয়সে ফেরত আসেন! নইলে যে ঠান্ডু ভাইয়ের খবর আছে!
১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে না শৈশব এর কাতরতায় আনন্দ মিশে থাকে ভালোলাগা ভালোবাসা মিশ্রিত আনন্দ !
সুতরাং ধন্যবাদ প্রাপ্তি লেখক ।
শুভ কামনা
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: থ্যাংকু মনিরাপু!
শুভকামনা!!
১৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৫
সুমন কর বলেছেন: গ্রামে বড় হয়নি তবে বার্ষিক পরীক্ষা শেষে মামা'র বাড়ি গিয়ে বেশ মজা করতাম। আপনার সাথে কমনও কিছু আছে।
পোস্টে +।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:১৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: শৈশবে অধিকাংশের প্রিয় জায়গাটা মামা বাড়িই হবে!
বছর শেষে পড়ার লেখার প্রেশার ছাড়া পুরো একটা মাস মামা বাড়িতে যা খুশি তাই করে যাওয়া!
উফ!!! ঐ স্মৃতি ভোলার নয়!
১৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: শৈশব, কৈশর মানেই হৃদয়ের মিষ্টির দোকান । এখানে মজার মজার স্মৃতিগুলো একেক ধরণের মিষ্টির রূপ নিয়ে বসে থাকে- কোনটা রসগোল্লা, কোনটা রসমালাই কিংবা কোনটা খিরসা ! শুধু দোকানের সাইনবোর্ডে লেখা থাকে' বিক্রির জন্য নয়' !
গ্রামে বেড়ে উঠা যে কারো সাথেই আপনার এই মজাগুলো মিলে যাবে । ভাল লেগেছে আপনার মজার কাণ্ডকারখানাগুলো ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:১৭
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কথাকথিকেথিকথন
একটা সুমিষ্ট মন্তব্যের জন্য অভিবাদন!
ভালোকাটুক আপনার দিনগুলি!!
২০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
দুরান্ত শৈশাব এখনো বারে বারে মনে পড়ে !
ছবিগুলো দারুন হয়েছে ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:১৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রশংসায় প্রীত হলাম!
আপনার উপস্থিতি বরাবরই আমায় অনুপ্রাণিত করে ভাই!
ভালোথাকুন!
২১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এগুলো যেন আমার ও ছোট্টবেলায় ছিল । আমিও গ্রামের ছেলে । কর্ম তাগিতে প্রবাসে থাকি । গ্রামই আমার ভাল লাগে। ছুট্টিতে গেলে এই ছোট্ট সব বাচ্চাদের সাথে পিকনিক , ওদের প্রিয় সব খেলাতে পার্টিসিপেট করে থাকি আর উপভোগ করি আমার ছোট্টবেলা। আপনি সব মনে করিয়ে দিলেন । ভাল থাকনেব শুভকামনাই।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:২২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মাহমুদুর রহমান সুজন
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
প্রবাস জীবনে সুস্থ সুন্দর ও নিরাপদ থাকুন!
২২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৪৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার শৈশবটা খুব একটা মধুর ছিলনা, তবু এই ছবিগুলো দেখে ইচ্ছে করে ফিরে যেতে, যেন ওটাই ছিল জীবনের সেরা সময়।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রায় সবার কাছেই শৈশবটা জীবনের সবথেকে সেরা সময় কামাল ভাই!
২৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: থ্যাংকু ভাই!
২৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫
জুন বলেছেন: দুরন্ত শৈশব । আমাদের সন্তানরা কিছুই দেখলো না । ঘর বন্দী শৈশব কৈশর কাটিয়ে গেল তারা ভিডিও গেমস আর কম্পিউটারে।
সুন্দর ছবি বিলিয়ার রহমান ।
+
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: জুনাপু তোমার উপস্থিতি বরাবরই আমায় অনুপ্রাণিত করে!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমাদের সন্তানরা কিছুই দেখলো না । ঘর বন্দী শৈশব কৈশর কাটিয়ে গেল তারা ভিডিও গেমস আর কম্পিউটারে।
তোমার মন্তব্যের সাথে আমিও একমত।
ভালথেক!
২৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: যদিও গ্রামে মানুষ হইনি, তবে নিয়মিতভাবে বৎসরে অন্ততঃ একবার মাস খানেকের জন্য নানাবাড়ী, দাদাবাড়ী বেড়াতে যেতাম। তখন কাজিনদের সাথে আপনার উল্লেখিত খেলাগুলোর অনেকগুলোই খেলেছি। মার্বেল, সাতচারা, সিগারেটের প্যাকেট দিয়ে তাস, ডাংগুলি, লাটিম ঘুড়ানো ইত্যাদি খেলাগুলোর এবং খেলার সাথীদের কথা মনে করে আজও নির্মল আনন্দ লাভ করি।
কলাপাতার কুড়ে ঘরের খেলার সাথীটি সেই কাল বোশেখে ঝরে উড়ে গিয়ে সেই যে হারিয়ে গেল পশ্চিমের কোন এক দেশে, যাকে অাজো খুঁজে ফিরি দেশ বিদেশে ডঃ এম এ আলী'র এ মন্তব্যটা (৪ নং) নাড়া দিয়ে গেল! আর তার...
এই ছেচরী খেলার সময় কাদায় লুকিয়ে থাকা পচা ঝিনুকে পিছনটা কেটে যাওয়ার কথা আজো ভুলতে পারিনি -- এ মন্তব্যটা পড়ে মনের অগোচরেই একটা মুচকি হাসি বেরিয়ে গেল!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুপ্রিয় খাইরুল আহসান
উপস্থিতি + পাঠ + সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মার্বেল, সাতচারা, সিগারেটের প্যাকেট দিয়ে তাস, ডাংগুলি, লাটিম ঘুড়ানো ইত্যাদি খেলাগুলোর এবং খেলার সাথীদের কথা মনে করে আজও নির্মল আনন্দ লাভ করি।
আপনিও এগুলো খেলতেন!
২৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০০
আলোরিকা বলেছেন: স্মৃতি জাগানিয়া ! গ্রামে বেড়ে না উঠলেও গ্রামের সংগে একটা আত্মিক বন্ধন সব সময়ই রয়েছে - সবগুলোই পরিচিত খেলা । 'ছেচড়ি কাটা ' শব্দটা পরিচিত লাগছে----আপনার নিবাস কি বৃহত্তর রংপুরে ?
আমিও সম্প্রতি এ জাতীয় একটি পোস্ট দিয়েছি । ভাল থাকুন । হ্যাপি নিউ ইয়ার
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আলোরিকা আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।
প্রথমেই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি!
না আমার বাড়ি বৃহত্তর রংপুরে নয়!
সময় করে অবশ্যই আপনার এই জাতীয় পোস্টটা পড়ে নেব!
ভালোথাকুন!
২৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সব গুলিই আমার সাথে মিলে গেছে, চিমটি!!!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: উফ এত্ত জোড়ে কেউ কি চিমটি কাটে!
২৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: দুর্দান্ত সব ছবিগুরো দারুণ রকম সুন্দর, আদতেই শৈশবের কথা মনে করিয়ে দেয়। এসব খেলা তো মনে হয় পন্চাশ ষাট বছর আগের কথা, এখনো কি আছে? বিভিন্ন কারণে হারিয়ে গেছে বলেই জানি। ভাল লাগল।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ঢাকাবাসী
আমার পোস্টে আপনার উপস্থিতি দেখে ভাল লাগল!
আপনি ঠিকই বলেছেন খেলাগুলো এখন প্রায় হারিয়ে গেছে।
২৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার লেখাটি পড়ে,
অনুভূতির দীঘিতে জোরেশোরে ঢিল পড়ল। গ্রামের শেকড় সে কি সহজে ভোলা যায়। জীবনের ইতিহাসে তার যে শক্ত পত্তন!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভ্রমরের ডানা আপনার উপস্থিতে খুশি হলাম!
সুন্দর মন্তব্যটির জন্য শুভেচ্ছা!
ভালোথাকুন!
৩০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
অতৃপ্তচোখ বলেছেন: আপনার ঝুড়ির গল্প শুনতে শুনতে নিজের ঝুড়ির ভেতর থেকে আমার গল্প গুলোও উঁকি মারছে। কারণ, আমিও তো আমার শৈশব আর কিশোর গ্রামেই কাটিয়েছি। দুরন্তপনা আর খেলাধূলা করার জন্য প্রায়ই বাবার কাছে মার খেতে হতো। তাইবলে দুষ্টুমি আর খেলা থেমে থাকতো না, চলতো লুকিয়েই। আজও মাঝেমধ্যে একা হাসি যখন মনে হয় শৈশবস্মৃতি। এস এস সি পাশ করার পরও বাবা বাঁশ নিয়ে দৌড়ানি দিত। একদিন তো আমাদের গ্রাম ছেড়ে আরেক পাড়া পর্যন্ত দৌড়াইছে।
সবকিছুর পরও বলবো অামার শৈশবটাই ভাল কাটিয়েছি।
আপনার পোষ্টটা সত্যিই অনুভব করলাম। ভাল লাগলো
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অতৃপ্তচোখ
আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম!
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
ভালোথাকুন!
৩১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
গ্রাম ক্রমেই বদলে যাচ্ছে, অনেক পরিবার শহর বা উপশহরে হিজরত করছে, বাচ্ছারা ৪ দেয়ালের মাঝখানে আটকা পড়ছে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কয়েক বছর পর গ্রাম্য খেলা গুলো ইতিহাস হয়ে যাবে।
৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: আমি ন্যাংটা ছিলাম ভালোই ছিলাম, ভালোই ছিলো শিশুকাল,
মায়ের সাদা দুধের মত, জীব ছিল নির্ভেজাল।
খুব সুন্দর লিখেছেন।
কিছুক্ষণের জন্য শৈশবে হাড়িয়ে গিয়েছিলাম।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: শামীম সরদার নিশু
আমার ব্লগে আপনায় স্বগতম!
পুরোনো পোস্টে এসে পাঠ ও মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ!
ভালোথাকুন!
৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৫
খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: শৈশব শব্দটা যেনো মিশে আছে দুষ্টুমিতে,আদরে,শাসনে,ভালোবাসায় ভরপুর স্মৃতির কথামালায়। অনেক সুন্দর পোস্ট।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা!
ভালোথাকুন!
৩৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: একদম শৈশবে চলে গেলাম ভাই পড়তে পড়তে।
ছবিগুলোর সাথে সুন্দর কথামালা। দারুণ পোষ্ট।
শুভকামনা সবসময়
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাই নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন
আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম!
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
ভালোথাকুন!
৩৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: মনে পড়ে গেল অনেক কিছু ফিরে যেতে ইচ্ছে করে শৈশবে...! যেতেই তো পারিনা।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কষ্ট করে পুরোনে পোস্টে এসে মন্তব্য করে যাওয়ায় ধন্যবাদ!
৩৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২৫
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: কেবল তো শুরু, বলি নাই সব পোস্ট পড়বো।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: টের পেলাম বেশ কিছু কবিতাই অলরেডি পড়ে ফেলেছেন!
কষ্ট করে পড়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১
বিজন রয় বলেছেন: হুম!!